রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) প্রথম প্রহরে প্রথমে রাষ্ট্রপতি ও পরে প্রধানমন্ত্রী শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পুষ্পস্তবক অর্পণের পর রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এসময় অমর একুশের কালজয়ী গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি…’ বাজানো হয়।
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিভিন্ন কূটনীতিক, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, ভাষাসৈনিক, স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার, বিরোধীদলীয় নেত্রীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিকদল শহীদ মিনারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ।
তাদের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর শহীদ মিনার সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে ।
রাত ১১টা ৫১ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শহীদ মিনারে এসে পৌঁছলে তাকে অভ্যর্থনা জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল। রাত ১১টা ৫৩ মিনিটে রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন মিনার অঙ্গনে উপস্থিত হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ঢাবি উপাচার্য তাকে অভ্যর্থনা জানান।
মন্তব্য করুন
৪ দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন শুরু হয়েছে। আজ রবিবার(৩ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সম্মেলনটি শুরু হয়, যা শেষ হবে আগামী বুধবার(৬ মার্চ)। সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এই বার সম্মেলনের আলোচ্য সূচিতে থাকছে ৩৫৬টি প্রস্তাব। আলোচনায় গুরুত্ব পাবে ভূমি ব্যবস্থাপনা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম জোরদারকরণ।
সম্মেলনে মোট অধিবেশন ৩০টি। কার্য-অধিবেশন ২৫টি (একটি উদ্বোধন অনুষ্ঠান, একটি স্পিকারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় এবং একটি প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও সদয় নির্দেশনা গ্রহণ এবং অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা একটি।
তাছাড়া অংশগ্রহণকারী কার্যালয় একটি (প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়)। একই সঙ্গে ৫৬টি মন্ত্রণালয়, বিভাগ, কার্যালয় ও সংস্থা সম্পর্কে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রায় ৩৫৬টি প্রস্তাবনা জমা পড়েছে।
প্রাপ্ত প্রস্তাবগুলোর জনসেবা বৃদ্ধি, জনদুর্ভোগ হ্রাস করা, পর্যটনের বিকাশ, আইন-কানুন বা বিধিমালা সংশোধন, রাস্তাঘাট ও ব্রিজ নির্মাণ, জনস্বার্থ সংরক্ষণের বিষয়গুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন বলেছেন, এবারের ডিসি সম্মেলন ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ৪ দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হবে। গত সম্মেলন ৩ দিনব্যাপী ছিল। স্পিকার ও বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির সঙ্গে জেলা প্রশাসকরা সৌজন্য সাক্ষাৎ, সদয় নির্দেশনা গ্রহণ ও মতবিনিময় করবেন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এবং সামরিক-বেসামরিক সমন্বয় বিষয়ক অধিবেশন সংযুক্ত করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
সিলেট থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। বুধবার (২০ ডিসেম্বর) সিলেটের শাহজালাল (রহ.) এবং হজরত শাহপরানের (রহ.) মাজার জিয়ারত শেষে জনসভার মধ্যদিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে নির্বাচনী প্রচারণা।
সিলেট সরকারি আলিয়া মাদরাসা মাঠে আয়োজিত প্রথম নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য রাখবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে সমাবেশের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর সফর ঘিরে সিলেটে উজ্জীবিত আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। জননেত্রীর আগমনকে ঘিরে সিলেটজুড়ে বইছে উৎসবের আমেজ। তোরণ, ব্যানার-ফেস্টুনে সেজেছে সিলেট নগরী। জনসভায় ১০ লাখ লোকের সমাগম করতে কাজ করছেন নেতাকর্মীরা।
আজ মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে সরকারি আলিয়া মাদরাসা মাঠে গিয়ে দেখা যায়, জনসভার মঞ্চ প্রস্তুতির কাজ প্রায় শেষের পর্যায়ে। মঞ্চের পেছনে ব্যানার লাগানোর কাজও শেষ। বিপুল সংখ্যক নিরাপত্তাকর্মীদের উপস্থিতিতে বাকি কাজ শেষ করতে তৎপরতা চলছে। এছাড়া সমাবেশ স্থলের চারপাশে বাঁশ দিয়ে শক্ত বেষ্টনী গড়ে তোলা হয়েছে। নেতাকর্মীদের সমাবেশস্থলে প্রবেশের জন্য পৃথক লেন তৈরি করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থলের সার্বিক নিরাপত্তায় কাজ করছেন স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ)। তাদের সহযোগিতা করতে পুলিশসহ বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা কাজ করছেন।
প্রধানমন্ত্রীর সমাবেশ সফল করতে গত ১৩ ডিসেম্বর প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবীর নানক এবং যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ কেন্দ্রীয় নেতারা সিলেট সফরে আসেন। এসময় বৃহত্তর সিলেটের আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের নিয়ে বিভাগীয় প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ২০ ডিসেম্বর আলিয়া মাদরাসা মাঠের জনসমাবেশ স্মরণকালের বৃহৎ করার নির্দেশনা দেন কেন্দ্রীয় নেতারা। এসময় সিলেট বিভাগের ১৯টি আসনের সকল নৌকার প্রার্থীকে অন্তত ১০ হাজার করে লোক নিয়ে আসার নির্দেশনা দেওয়া হয়। সভা শেষে আলিয়া মাদরাসা মাঠ পরিদর্শন করে কেন্দ্রীয় নেতারা জানান, প্রধানমন্ত্রীর প্রথম নির্বাচনী জনসভায় অন্তত ১০ লাখ লোকের সমাগম হবে।
সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত সিলেটবাসী। এরমধ্যে জনসভার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এবার জননেত্রীকে স্বাগত জানাতে অপেক্ষার পালা। সিলেটবাসীর প্রতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সব সময় আন্তরিক। জনসভায় সিলেটের উন্নয়নে কথা বলবেন। তাছাড়া নির্বাচন নৌকায় ভোট চাওয়ার বিভিন্ন নির্দেশনা দেবেন।
সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে এই বার প্রথম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বরণ করতে যাচ্ছেন মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। এজন্য তিনি গত কয়েকদিন ধরে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। মেয়র আনোয়ারুজ্জামান বলেছেন, আমরা নির্বাচনের আচরনবিধির প্রতি খুবই যত্মবান। যার কারণে প্রধানমন্ত্রীর সিলেট সফর নিয়ে আচরনবিধি লঙ্ঘন হয় এমন কোনো কাজ করছি না। তবে জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছি। আলিয়া মাদরাসা মাঠে ১০ লাখ মানুষের সমাগম ঘটাতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
মন্তব্য করুন
মুজিব শতবর্ষ জাদুঘর ও আর্কাইভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার বিকেলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের ফলক উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী।
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে মুজিব শতবর্ষ জাদুঘর ও আর্কাইভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে মহাপরিচালক প্রফেসর ড. হাকিম আরিফ।
মন্তব্য করুন
একমাত্র
নৌকা মার্কা ক্ষমতায় থাকলেই এদেশের উন্নতি হবে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে সবাইকে
সকাল বেলা ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার
আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার
(২৬ ডিসেম্বর) দুপুরে রংপুরের তারাগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে নির্বাচনী
জনসভায় দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেন, আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ,
আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচন।
এই নির্বাচনে একেবারে সকাল বেলা উঠে
যারা ভোটার তাদের নিয়ে সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন।
এ নৌকা মার্কা আপনাদের
জীবনমান উন্নত করেছে। কাজেই আগামী নির্বাচনে আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট
দিয়ে আপনাদের সেবা করার আরেকটিবার
সুযোগ আমাদের দেবেন, যাতে আপনাদের প্রত্যেকের
জীবন উন্নত-সমৃদ্ধ করে দিতে পারি।
নৌকা মার্কা নূহ নবীর নৌকা
মার্কা, সেই মহাপ্লাবনে মানুষকে
বাঁচিয়েছিল। নৌকা মার্কা, যে
নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনারা
স্বাধীনতা পেয়েছেন। এই নৌকা মার্কা,
যে নৌকা মার্কায় ভোট
দিয়ে আজকে উত্তরবঙ্গ মঙ্গামুক্ত
হয়েছে। এখন আর মঙ্গাপীড়িত
এলাকা নেই, মঙ্গা থেকে
মুক্ত হয়ে এখন উন্নয়নের
সুবাতাস বইছে। একটা কথা মনে
রাখবেন, বাবা-মা-ভাই
সব হারিয়েছি। রিক্ত-নিঃস্ব আমি, আমার তো
হারাবারও কিছু নেই; পাওয়ারও
কিছু নেই। কিন্তু আপনারা
ভালো থাকুন, আপনাদের জীবন সুন্দর হোক,
আপনাদের ছেলেমেয়েরা বংশ পরম্পরায় সুন্দর
জীবন পাক সেটাই আমার
লক্ষ্য। আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট
দিয়েছেন, আমরা আপনাদের সেবা
দিচ্ছি। এটা হচ্ছে জাতির
পিতার স্বপ্ন, সেই স্বপ্ন আমরা
পূরণ করে দিচ্ছি। জাতির
পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের
দেশে কোনো মানুষ অবহেলিত
থাকবে না। এটাই আমার
কথা আর সেভাবেই আমরা
কাজ করে যাচ্ছি। আমরা
দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই, আজকে
আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। সেটাকে ধরে রেখে এই
বাংলাদেশকে আমরা উন্নত দেশ
হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।
একমাত্র নৌকা মার্কা ক্ষমতায়
থাকলেই এদেশের উন্নতি হবে।
সবশেষে বিকেলে পীরগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে নির্বাচনী জনসভায় যোগ দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।
মন্তব্য করুন
আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
২১নভেম্বর সকালে ঢাকা সেনানিবাসে শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সামরিক বাহিনীর সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান তারা।
শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তারা । এসময় ৩ বাহিনীর একটি চৌকস দল সশস্ত্র সালাম জানায়। বিউগলে বাজানো হয়েছে করুণ সুর।
এরপর সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা ও তিন বাহিনীর প্রধানরা।
বিকেলে সেনাকুঞ্জে আয়োজিত ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৩’ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মন্তব্য করুন
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন সরকারি এবং বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর জানিয়েছে, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের অনলাইন আবেদন ফরম পূরণের সময়সীমা ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।
গত ২৪ অক্টোবর শুরু হয়ে ১৪ নভেম্বর আবেদনের শেষ সময় ছিল।
আবেদন ফরম পূরণের পর রাত ১২টা পর্যন্ত আবেদন ফি জমা দেওয়া যাবে।
মন্তব্য করুন
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবীবুল আউয়াল।
(৬ ফেব্রুয়ারি) মঙ্গলবার বঙ্গভবনে সাক্ষাৎকালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কমিশনের সার্বিক কার্যক্রম বিশেষ করে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতার জন্য রাষ্ট্রপতির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করায় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জনান।
রাষ্ট্রপতি বলেন, নির্বাচন কমিশনের নেতৃত্ব এবং নির্বাহী বিভাগের সার্বিক সহযোগিতার ফলে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে।ভবিষ্যতেও নির্বাচন কমিশন স্থানীয় সরকারসহ বিভিন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও সুন্দরভাবে করতে সক্ষম হবে বলে রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহউদ্দিন ইসলাম এবং সচিব সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
আজ সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে বিমান বাংলাদেশের একটি ফ্লাইটে তিনি ঢাকা ছাড়েন।
তিনি সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন।
ওবায়দুল কাদের এর স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে ২৫ জানুয়ারি ঢাকা ফেরার কথা রয়েছে।
মন্তব্য করুন
নির্বাচনে নৌকা প্রতীক এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা আওয়ামী নেতাদের জয়-পরাজয়ের কষ্ট ভুলে আবার ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক যৌথসভায় এ আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামীলীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে এ যৌথসভা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা নির্বাচন করেছি সবার সঙ্গে। হয়তো কেউ হেরেছি অথবা কেউ জিতেছি, কষ্ট আছে কারো, কারো আনন্দ আছে। কিন্তু ওই আনন্দ-দুঃখ-কষ্ট-হাসি-কান্না সব মিলিয়ে আমাদের চলতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সবাইকে আবার এক হয়ে, ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে, জনগণের স্বার্থে জনগণের কল্যাণে মানুষের জন্য। মানুষের যে আস্থা-বিশ্বাস আমরা অর্জন করেছি, সেটা যেন কোনোভাবে হারিয়ে না যায়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দলটা সবচেয়ে বড়। সংগঠন যদি পাশে না থাকে তো, কোনো অর্জন করা সম্ভব হয় না। প্রতিটা সাফল্যের পেছনে একটা শক্তি দরকার। আমার শক্তি বাংলাদেশের জনগণ, আওয়ামীলীগ ও আমাদের সহযোগী সংগঠনগুলো।
শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচনটা যাতে না হয়, সে জন্য অনেক চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র ছিল। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আমরা নির্বাচন করেছি। আমরা নির্বাচনে সবসময় মনোনয়ন দিই, মনোনয়ন দিয়েছি। আমাদের বড় দল, অনেকেই নির্বাচন করতে চায়, সেজন্য নির্বাচনটা উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। যে-যারা করতে চায়, করুক।
নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যারা নির্বাচন করেছে, কেউ জয়ী হয়েছে, কেউ পারেনি। সেক্ষেত্রে আমি সবাইকে অনুরোধ করব, একজন আরেকজনকে দোষারোপ করা, কার কী অপরাধ সেগুলো খুঁজে বেড়ানো বন্ধ করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দল ছাড়া আরও কয়েকটি দল অংশ নিয়েছে। আমরা জনগণের যে সমর্থন পেয়েছি, সেটা কাজের স্বীকৃতি হিসেবে। দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছি, ভোট দিয়েছে, আমাদের জয়ী করেছে।
নেতাকর্মীদের সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সজাগ থাকতে হবে। অগ্নিসন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ করে যারা রেলগাড়িতে মা-শিশুসন্তানকে পুড়িয়ে মারে, যারা বাসে আগুন মানুষ মারে, ওই অগ্নি সন্ত্রাসীদের বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। তাদের মিথ্যাচার, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে
২য় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে। এটি চালু হলে আমরা আবহাওয়া থেকে শুরু করে সব প্রয়োজনীয়
তথ্য পাবো।
শুক্রবার (১০ মে) বেলা ১২টায় গোপালগঞ্জের
টুঙ্গিপাড়ায় তিনি একথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা
সবার জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছি। এতে কেউ যদি ৫০০ টাকা জমা দেয় তাহলে তাকে
সরকারের পক্ষ থেকে আরও ৫০০ টাকা দেওয়া হবে। বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা চালু করেছি। সারাদেশে
সমবায় ছড়িয়ে দিতে হবে, খাদ্যের নিশ্চয়তা ও আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করাই আমাদের
লক্ষ্য। সরকারে আসার পর থেকেই প্রচেষ্টা ছিল দেশের মানুষ ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত হবে।
এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি না রাখা যাবে না। সারা বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে যৌথভাবে উৎপাদন
বৃদ্ধি করতে চাই।
মন্তব্য করুন