মো: মাসুদ রানা,কচুয়া:
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্বাচিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার বিদ্যালয় মিলনায়তনে নব নির্বাচিত সভাপতি হাবিবুর রহমান ও অন্যান্য সদস্যদের ফুল দিয়ে বরণ করা হয়। বিদ্যালয়ের নব নির্বাচিত সভাপতি হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এসময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মিজানুর রহমান, পিটিএ কমিটির সভাপতি ইয়ার আহমেদ মজুমদার,বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য স্বাধীন চন্দ্র চৌধুরী, ছোলাইমান, মাহবুব আলম,বিল্লাল হোসেন,মোহাম্মদ মাসুদুল ইসলাম সরকার,সংরক্ষিত মহিলা সদস্য রিমা রানী মজুমদার, শিক্ষক প্রতিনিধি সুজন চন্দ্র চৌধুরী,মোহাম্মদ নবীর হোসেন,মারুফ শাকিলা,বিশিষ্ট সমাজসেবক আব্দুল খালেক,উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ন আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম সৌরভ ও পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আলমগীর হোসেন,ছাত্রলীগ নেতা অন্তুর হোসেন,রাফি মজুদারসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
বিবেক হচ্ছে কুমিল্লাস্হ একটি সামাজিক সংগঠন। সমাজের মানুষের সহযোগিতার কল্যাণে এ প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘ বছর ধরে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে কাজ করে আসছে।
উক্ত প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান হলেন ইউসুফ মোল্লা টিপু যিনি কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব।
শনিবার ৭ সেপ্টেম্বর বিবেকের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান এর উদ্যোগে বিবেকের একটি টিম কুমিল্লা জেলার আদর্শ সদর উপজেলার আমড়াতলী ইউনিয়নের বারেশ্বর গ্রামে অসহায় মানুষের পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে এসে দাঁড়িয়েছে।
বন্যায় কুমিল্লার আমড়াতলি ইউনিয়নের একটি পরিবার ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া পরিবারটির ঘরবাড়ি পুনর্নির্মাণের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বিবেকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইউসুফ মোল্লা টিপু ।
সহযোগিতার
হাত নিয়ে বিবেকের এই উদ্যোগ সামনের দিনগুলোতেও চলমান থাকবে।
মন্তব্য করুন
রবিবার কুমিল্লা জেলা গোয়েন্দা শাখা কর্তৃক একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে ।
এই বিশেষ অভিযানে ১জন আসামীকে গ্রেফতার করাসহ ৫০০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও ৫২গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ উদ্ধার করা হয় ।
আজ সকাল আনুমানিক ৭টার সময় জেলা গোয়েন্দা শাখা,কুমিল্লায় কর্মরত এসআই(নিঃ) মোঃ
আরেফুল ইসলাম, এএসআই(নিঃ) মোঃ মাসুদ রানা,
এএসআই মোঃ ইকবাল হোসেন ফোর্সসহ কুমিল্লা জেলার সকল থানা এলাকায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার ও
বিশেষ অভিযান ডিউটি করাকালীন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চৌদ্দগ্রাম থানার পশ্চিম চান্দিশকড়া
সাকিনের মোঃ সোহাগ (৩৪) কে তার নিজ বাড়ি থেকে ইয়াবা ট্যাবলেট ও সাদা রঙের আইসসহ গ্রেফতার করে ।
আসামীর নিজ বসত ঘরে ২টি সাদা এয়ার টাইট পলিপ্যাক পাওয়া যায় যার ১টি পলিপ্যাক
এর ভেতর রাখা প্রতি প্যাকেটে ২৬(ছাব্বিশ) গ্রাম করে মোট ৫২(বায়ান্ন) গ্রাম সাদা রংয়ের
মাদকদ্রব্য আইস (ক্রিস্টাল মেথ) এবং স্কচটেপ দ্বারা মোড়ানো ২৫(পঁচিশ)টি কালো রংয়ের
এয়ার টাইট পলিপ্যাকেট এর প্রতিটি পেকেটের ভেতরে লুকানো ২০০(দুইশত) পিস করে ৫০০০ (পাঁচ
হাজার) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয় ।
উক্ত ঘটনায় চৌদ্দগ্রাম থানায় এজাহার দায়ের করলে চৌদ্দগ্রাম থানার মামলা নং- তারিখ- ২৮/০৪/২০২৪ খ্রিঃ; ধারা- ২০১৮ সালের
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬(১) এর টেবিল ১০(ক)/১০(গ) রুজু করা হয়।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় ৪,২০০ পিস ইয়াবা, নগদ ৫৪
হাজার টাকা ও মোবাইলসহ একজন নারীকে আটক করেছে ডিএনসি, কুমিল্লা।
শনিবার (১৩ জুলাই) বিকেলে মাদকদ্রব্য
নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, কুমিল্লার উপ-পরিচালক চৌধুরী ইমরুল হাসান এঁর সার্বিক তত্ত্বাবধানে
ও পরিদর্শক মোহাম্মদ ইব্রাহিম খান এঁর নেতৃত্বে
ডিএনসি- কুমিল্লা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে কুমিল্লা জেলার
কোতয়ালী মডেল থানাধীন মনোহরপুর সোনালী মসজিদ রোডস্থ ৩৪১ নং গফুর ভিলা নামীয় বিল্ডিংয়ের
দ্বিতীয় তলার উত্তর পাশের ফ্ল্যাট থেকে আসামী রুবিনা আক্তারকে আটক করে। এ সময় তার
কাছ থেকে ৪,২০০ পিস ইয়াবা, নগদ ৫৪ হাজার টাকা ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
আটককৃত আসামী হলো: কুমিল্লা জেলার কোতোয়ালী
মডেল থানার ধর্মপুর এলাকার মৃত সহিদুল ইসলাম এর মেয়ে রুবিনা আক্তার (৩৪)।
আসামীর বিরুদ্ধে পরিদর্শক মোহাম্মদ
ইব্রাহিম খান বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ এর ৩৬(১) সারণীর ১০(গ) ধারায়
কোতয়ালী থানায় নিয়মিত মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
মন্তব্য করুন
রফিকুল ইসলাম বাবু, চাঁদপুর:
চাঁদপুরে নৌ পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ কামরুজ্জামানের নির্দেশে মোহনপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ কামরুজ্জামানের নেতৃত্বে শনিবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে একদল পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চাঁদপুর মতলব উত্তর থানাধীন নাসিরাকান্দি এলাকায় মেঘনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সময় ১০টি ড্রেজার ১টি বাল্কহেড, ২টি স্পিডবোটসহ ৪৩ জন আটক করেছে নৌ পুলিশ।
এ সময় তাদের কাছ থেকে অবৈধ বালু বিক্রয়লব্দ ১১ লক্ষ ৪১ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, মতলব উত্তর উপজেলার হিল্লোল চাকমা সহকারী কমিশনার ভুমি, মতলব উত্তর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ কামরুজ্জামান, মোঃ শফিকুল ইসলাম, কোস্ট গার্ডের চীফ পেটি অফিসার।
চাঁদপুর নৌ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, আসামীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন প্রক্রীয়াধীন আছে।
মন্তব্য করুন
শনিবার (৩০ মার্চ) দুপুরে লালমনিরহাট রেলস্টেশনে বুড়িমারী থেকে ছেড়ে আসা পার্বতীপুরগামী ৪৬১ নং ট্রেনে একটি দুর্ঘটনা ঘটেছে ।
লালমনিরহাট স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রেনে ইঞ্জিনের জোরে ধাক্কায় প্রায় অর্ধশত যাত্রী আহত হয়েছেন।
যাত্রীরা জানান, বুড়িমারী থেকে ছেড়ে আসা পার্বতীপুরগামী ৪৬১ নং কমিউটার ট্রেনটি লালমনিরহাট রেলস্টেশনের প্লাটর্ফমে দাঁড়ায়। এ সময় ট্রেনের ইঞ্জিন পরিবর্তন করতে পূর্বের ইঞ্জিন নিয়ে লোকোশেডে চলে যান চালক। পরে লোকো শেড থেকে অপর ইঞ্জিন নিয়ে বগিতে সংযোগ দেওয়ার সময় সজোরে ধাক্কা দিলে কমিউটার ট্রেনটির প্রায় অর্ধশত যাত্রী বগিতেই ছিটকে পড়ে আহত হয়েছেন।
স্থানীয়দের সহায়তায় রেলকর্মীরা আহতদের উদ্ধার করে লালমনিরহাট রেল হাসপাতালে নিলে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করে চিকিৎসকরা। পরে আহতদের পুনরায় ওই ট্রেনেই গন্তব্যে পৌঁছে দেয়া হয়। তবে দুইজন নারী যাত্রী মাথা ও হাতে প্রচণ্ড আঘাত পেয়ে গুরুতর আহত হওয়ায় তাদের রংপুরে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় লালমনিরহাট স্টেশনমাস্টার লোকো শেড বিভাগের চালক গৌর গবিন্দের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
লালমনিরহাট বিভাগীয় রেলওয়ে হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. মাহফুজ বলেন, আমাদের এখানে জরুরি বিভাগে গুরুতর চারজনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বাকিরা বিভিন্ন স্থানে চিকিৎসা নিয়েছেন বলে শুনেছি।
এ ব্যাপারে লোকো মাস্টার রাজ গোবিন্দ দাস বলেন, ইঞ্জিনের ব্রেক লাগাতে দেরি হওয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ইঞ্জিনের গতি ঘণ্টায় দশ কিলোমিটার ছিল বলে তিনি দাবি করেন।
লালমনিরহাট রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার নূরনবী বলেন, একটা ইঞ্জিন বদল হয়ে আরেকটা ইঞ্জিন সংযোগ নেওয়ার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে জোরে ধাক্কা দিলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ওই ইঞ্জিনের লোকো মাস্টার রাজ গোবিন্দ সেই ট্রেন নিয়ে ইতোমধ্যে রওনা করেছেন। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জেনেছেন, তারা এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।
জানতে চাইলে রেলওয়ের লালমনিরহাট ডিভিশনাল ম্যাকানিক্যাল ইন্জিনিয়ার (লোকো) শাহিনুল হক অপু বলেন, আমরা অভিযুক্ত লোকো মাস্টারকে আপাতত আর কোনো ট্রেনের দায়িত্ব দেব না। ঘটনা তদন্তে ইতিমধ্যে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা প্রতিবেদন জমা দিলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা
জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর, কুমিল্লা জেলা কার্যালয়ের উদ্যোগে শহরের টমছম ব্রিজ
ও ইপিজেড এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করা
হয়েছে।
আজ
বুধবার (৬ নভেম্বর) অভিযানে ৪টি দোকানের বিরুদ্ধে ৪টি মামলায় মোট ২০,০০০ টাকা জরিমানা
আদায় করা হয় এবং এ সময় প্রায় ৩৪ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ করা হয়।
মোবাইল
কোর্টে নেতৃত্ব দেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ
ম্যাজিস্ট্রেট শ্রী রতন কুমার দত্ত।
প্রসিকিউশন
প্রদান করেন পরিবেশ অধিদপ্তর, কুমিল্লা জেলা কার্যালয়ের পরিদর্শক জোবায়ের হোসেন। অভিযানে
সহযোগিতা করেন হিসাবরক্ষক তোফায়েল আহমেদ মজুমদার এবং জেলা পুলিশের সদস্যবৃন্দ।
এই
অভিযানের মাধ্যমে নিষিদ্ধ পলিথিনের ব্যবহারের বিরোধিতা করে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে
লিফলেট বিতরণ করা হয়। পরিবেশ রক্ষায় এ ধরনের অভিযান নিয়মিতভাবে চলমান থাকবে বলে জানিয়েছে
জেলা প্রশাসন।
মন্তব্য করুন
রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১০।
রোববার (২ জুন) রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যাত্রাবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
সোমবার (৩ জুন) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন, র্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) ও সহকারী পুলিশ সুপার এম জে সোহেল।
গ্রেফতারকৃতরা হলো: সাকিব ওরফে এল এস এরো (২৩), মো. আরমান (২০), শফিকুল ইসলাম সিয়াম (২৪) ও দেলোয়ার হোসেন (২৪)। অভিযানকালে তাদের কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত ২টি চাকু উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) ও সহকারী পুলিশ সুপার এম জে সোহেল জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গ্রেফতারকৃতরা বেশ কিছুদিন ধরে যাত্রাবাড়ীসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পথচারীদের ধারালো চাকুর ভয় দেখিয়ে টাকা-পয়সা ও মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন মূল্যবান সম্পদ ছিনতাই করে আসছিলেন।
তাদের নামে সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়। সেই সঙ্গে তাদের থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান র্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) ও সহকারী পুলিশ সুপার এম জে সোহেল।
মন্তব্য করুন
দুই
বছর আগেই চিত্রনায়িকা আঁচল আঁখি বিয়ে করেছেন। নায়িকা নিজেই সম্প্রতি সেই খবর প্রকাশ্যে
এনেছেন । তার স্বামী সৈয়দ অমি একজন গায়ক। মিউজিক্যাল ফিল্মে কাজের সুবাদে পরিচয় তাদের।
এরপর ২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারিতে বিয়ে করেন তারা।
অমির
সঙ্গে পরিচয়ের ফিরিস্তি দিতে গিয়ে আঁচল জানান, ‘ও জান রে’ শিরোনামে একটি গানের ভিডিও
চিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে অমির সঙ্গে পরিচয় তার। গানে কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি মডেলও হয়েছিলেন
অমি। অমির সঙ্গে তার অল্প পরিচয়েই হয়েছে বিয়ে। ‘ও জান রে’ গানটি রিলিজের পর সেটির এডিটিং
মুগ্ধ করে আঁচলকে। ধন্যবাদ জানাতে তিনি ফোন করেন অমিকে। তখনই নায়িকাকে ট্রিট দেওয়ার
প্রস্তাব দেন গায়ক।
এক
সপ্তাহ পর একটি রেস্তোরাঁয় আঁচল-আমির দেখা হয়। তখন আঁচলকে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দেন
অমি। আঁচল এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, অমির বাড়ি কুমিল্লায়। কুমিল্লার ছেলেদের অনেক
সাহস, আমি একটা নায়িকা, আমাকে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল। আমি শুনে অবাক হয়েছিলাম।
তখন
আঁচল অমিকে বলেছিলেন, ‘প্রেম নয়, বন্ধুত্ব নয় সরাসরি বিয়ে প্রস্তাব, কত বড় সাহস তোমার?
আমরা তো বন্ধু হতে পারি। প্রেম হওয়ার মতো হলে পরে হবে। উত্তরে অমি জানায়, সে আঁচলকে
অনেক আগে থেকেই পছন্দ করে। তার সিনেমার ভক্ত। এ ছাড়াও সব কিছু জেনে বুঝে নিয়ে তার পরিবারের
সঙ্গে কথা বলতে আঁচলকে অনুরোধ করেন অমি।
চিত্রনায়িকা
আঁচল জানান,পরিবারের সদস্যদের সিদ্ধান্তের পরই বিয়েটা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় ৩৯৫ বোতল ফেন্সিডিলসহ একজন
মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
আজ (১৯ নভেম্বর) দুপুরে
র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার
কোতয়ালী মডেল থানাধীন জাগুরজুলি এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে আসামী
মোঃ রেজাউল ইসলাম নামের একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময় আসামীর কাছ থেকে
৩৯৫ বোতল ফেন্সিডিল ও মাদক পরিবহণের কাজে ব্যবহৃত একটি মাইক্রোবাস উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী
মোঃ রেজাউল ইসলাম (৪০) শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী থানার জুলগাঁও গ্রামের মৃত মফিজুল হক
এর ছেলে।
র্যাব জানান, সে দীর্ঘদিন ধরে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য ফেন্সিডিল সংগ্রহ করে জব্দকৃত মাইক্রোবাস যোগে দেশের বিভিন্ন জেলায় মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন
ভোলায় গত পাঁচ দিনে ১২টি রাসেলস ভাইপার
সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। ১২টি সাপের মধ্যে এলাকাবাসী
১১টি সাপ মেরে ফেলেছে। আর একটি সাপ বনবিভাগের কাছে হস্তান্তর করেছে এলাকাবাসী।
জেলার সদর, দৌলতখান, বোরহানউদ্দিন,
তজুমদ্দিন, চরফ্যাশন ও মনপুরা উপজেলাসহ চরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় বাসাবাড়ি ও খেলার
মাঠে একের পর এক রাসেলস ভাইপার সাপের দেখা মিলছে। একের পর এক এই সাপ উদ্ধারে জনসাধারণের
মাঝে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (২০ জুন) সকালে সদর উপজেলার শিবপুরের 'গরিবের ডুবাই নামে খ্যাত'
চায়না ইপিজেড বালুর মাঠে একটি, তজুমউদ্দিন উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের একটি বসত বাড়ির
সামনে ও বোরহানউদ্দিন উপজেলার টবগী ইউনিয়নের জসিম হাওলাদারের বাড়িতে একটি রাসেলস ভাইপার
পাওয়া যায়।
এছাড়াও গত বুধবার (১৯ জুন) বিকেলে জেলার
তজুমউদ্দিন উপজেলার চৌমুহনী এলাকায় খেলার মাঠ, গত মঙ্গলবার (১৮ জুন) সকালে সদর উপজেলার
পূর্ব ইলিশায় ইউনিয়নে পাকার মাথা এলাকায় বসত বাড়ির পাশের জালের সঙ্গে পেঁচানো অবস্থায়
একটি রাসেলস ভাইপার উদ্ধার করা হয়। গত মঙ্গলবার রাতে দৌলতখান উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের
জালু মাঝির বসতঘর, রোববার (১৬ জুন) লালমোহন উপজেলার লর্ড হার্ডিঞ্জ ইউনিয়নের সৈয়দাবাদ
এলাকায় একটি বাড়ির শৌচাগার, বিচ্ছিন্ন দ্বীপ উপজেলা মনপুরা ও সাগর উপকূল উপজেলা চরফ্যাশনের
বিভিন্ন ইউনিয়নে আরও ৫টি রাসেলস ভাইপার সাপ দেখা যায়। পরে স্থানীয়রা আতঙ্কিত হয়ে সাপগুলোকে
পিটিয়ে মেরে ফেলে।
এর মধ্যে তজুমউদ্দিন উপজেলায় পাওয়া
একটি সাপ বনবিভাগের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে জেলাজুড়ে সর্বসাধারণের মাঝে
রাসেলস ভাইপার আতঙ্ক বিরাজ করছে ।
স্থানীয়রা জানায়, বেশ কয়েকদিন ধরে
জেলার সর্বত্র সাপের উপদ্রব দেখা দিয়েছে। কিন্তু এর আগে সাগর উপকূল উপজেলা চরফ্যাশনের
কুকরি-মুকড়ি, ঢালচর কিংবা মনপুরা উপজেলায় দেখা মিললেও এবার সদর উপজেলাসহ প্রায় সবস্থানেই
সাপের বিচরণ বেড়েছে। একের পর এক বিষধর রাসেলস ভাইপার সাপের দেখা মিলছে বিভিন্ন এলাকায়।
স্থানীয় জেলে জয়নাল মাঝি বলেন, নদীতে
মাছ শিকার করে ঘাটের দিকে যাওয়ার সময় বালুর মধ্যে এই সাপটি দেখতে পাই। পরে আরও লোকজন
এসে সাপটিকে রাসেলস ভাইপার বলে নাম দেয়। এই সাপ এর আগে আর কখনো দেখিনি। সাপটি দেখতেও
অনেক ভয়ানক। অন্য সাপের থেকে দেখতে আলাদা। সাপটি দেখে স্থানীয়রা আতঙ্কিত হয়ে মেরে ফেলে।
বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ জহিরুল
হক বলেন, রাসেল ভাইপার সাপ লোকালয়ে সাধারণত খুব কমই দেখা যায়। বাচ্চা দেয়ার কারণে হয়তো
ওই সাপটি লোকালয়ে চলে এসেছে। তবে সবাইকে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
মন্তব্য করুন