মো: মাসুদ রানা,কচুয়া:
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয়ে নব নির্বাচিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার বিদ্যালয় মিলনায়তনে নব নির্বাচিত সভাপতি হাবিবুর রহমান ও অন্যান্য সদস্যদের ফুল দিয়ে বরণ করা হয়। বিদ্যালয়ের নব নির্বাচিত সভাপতি হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এসময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মিজানুর রহমান, পিটিএ কমিটির সভাপতি ইয়ার আহমেদ মজুমদার,বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য স্বাধীন চন্দ্র চৌধুরী, ছোলাইমান, মাহবুব আলম,বিল্লাল হোসেন,মোহাম্মদ মাসুদুল ইসলাম সরকার,সংরক্ষিত মহিলা সদস্য রিমা রানী মজুমদার, শিক্ষক প্রতিনিধি সুজন চন্দ্র চৌধুরী,মোহাম্মদ নবীর হোসেন,মারুফ শাকিলা,বিশিষ্ট সমাজসেবক আব্দুল খালেক,উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ন আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম সৌরভ ও পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আলমগীর হোসেন,ছাত্রলীগ নেতা অন্তুর হোসেন,রাফি মজুদারসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা সদরের আমড়াতলী ইউনিয়নের উত্তর
রসুলপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নির্মানাধীন সেপটিক ট্যাংকিতে পড়ে তিন বছর বয়সী মোছা.
নুরী নামে এক শিশু নিহত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২০ জুন) বিকেলে রসুলপুর
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশু আদর্শ সদর উপজেলার আমড়াতলী
ইউনিয়নের প্রবাসী মোহাম্মদ রিজানের কন্যা মোছা. নুরী।
কুমিল্লা কোতোয়ালি থানার পুলিশ পরিদর্শক
তদন্ত শিবেন বিশ্বাস নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার
বিকালে তার মায়ের সাথে নানা বাড়ি বেড়াতে যাবার কথা ছিল। দুই মাসের বেশী সময় ধরে
উত্তর রসুলপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সেপটিক ট্যাংকির জন্য গর্ত করে ফেলে রাখে
ঠিকাদার। কোনো নিরাপত্তা বেষ্টনি ছাড়াই ফেলে রাখা হয় সেপটিক ট্যাংকের জন্য করে রাখা
গর্তটি। বৃষ্টির পানিতে পুরো হয়ে যাওয়ায় ওই শিশু কন্যা পড়ে যায় গর্তে। বৃহস্পতিবার
দুপুর ২টার দিকে নুরের লাশ ভেসে উঠে ওই গর্তের পানিতে।
রসুলপুর এলাকার বাসিন্দা শামীম আহমেদ
জানান, কোনো নিরাপত্তা বেষ্টনী ছাড়াই ফেলে রাখা হয় সেপটিক ট্যাংকের জন্য করে রাখা গর্তটি।
বৃষ্টির পানিতে পুরো হয়ে যাওয়ায় ওই শিশুটি পড়ে যায় গর্তে। পরে দুপুর ২টার দিকে নুরীর
মরদেহ ভেসে ওঠে ওই গর্তে।
উত্তর রসুলপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মো. স্বপন আহমেদ জানান, আমরা বারবার ঠিকাদারকে বলেছিলাম যেন
সেপটিক ট্যাংকের নির্মাণকাজ দ্রুত শেষ করার জন্য। উনি কেন এটা করলেন না, আমার বোধগম্য
নয়। আমরা উপজেলা চেয়ারম্যানকে বিষয়টি জানিয়েছি। তিনি যাথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস
দিয়েছেন।
এ বিষয়ে কুমিল্লা কোতয়ালি মডেল থানার পুলিশ
পরিদর্শক তদন্ত শিবেন বিশ্বাস বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। আমরা পরিবারের অভিযোগের
ভিত্তিতে তদন্ত করে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করব।
মন্তব্য করুন
চাকরির ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে অর্থ আত্মসাৎকারী সংঘবদ্ধ এই প্রতারক চক্রের মূলহোতাসহ চারজনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম (উত্তর) বিভাগ।
সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে চাকরির বিজ্ঞাপন প্রকাশের পর সক্রিয় হয়ে উঠতো একটি প্রতারক চক্র। চক্রের সদস্যরা মাঠকর্মী সেজে চাকরিপ্রত্যাশীদের কাছে গিয়ে বিভিন্ন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখিয়ে যে কোনো চাকরি পাইয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিতো। এভাবে প্রার্থীদের সরলতার সুযোগ নিয়ে ভুয়া নিয়োগপত্র দেওয়ার মাধ্যমে গত কয়েক বছরে চক্রটি কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
ডিবি জানিয়েছে, রেলপথ মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়, কারা অধিদপ্তর, পররাষ্ট্র অধিদপ্তর, বিআরটিসি, বিএডিসি, সচিবালয়, ব্যাংক, মেট্রোরেল, এয়ারপোর্ট, তিতাস গ্যাস এবং বিশেষ বাহিনীর সিভিল পদে চাকরির বিজ্ঞাপন বিভিন্ন গণমাধ্যমে আসার পর একটি প্রতারক চক্র সক্রিয় হয়ে উঠে। সরকারি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করত একটি চক্র। চক্রটি প্রত্যেক চাকরিপ্রত্যাশীর কাছ থেকে ১০ থেকে ২০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিলেও এখন পর্যন্ত কাউকে চাকরি দিতে পারেনি। এভাবে গত কয়েক বছরে তারা কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে।
গ্রেফতাররা হলেন- মো. ফরিদুল ইসলাম (২৯), মো. নাসির চৌধুরী (৪৫), মো. নাসিম মাহমুদ (৪৩) ও জুয়েল রানা (৪৫)। গ্রেফতারের সময় তাদের কাছ থেকে প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত চারটি মোবাইল ফোন ও বেশ কিছু ভুয়া নিয়োগপত্র, চেক ও স্ট্যাম্প জব্দ করা হয়।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাজধানীর মিন্টো রোডের নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, গ্রেফতাররা বেশ কিছুদিন ধরে ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে দেখিয়ে প্রদানের মাধ্যমে সাধারণ চাকরিপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। অনুসন্ধানে এই চক্রের বিভিন্ন ধাপ লক্ষ্য করা যায়।
প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, কোনো চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হলেই এই চক্রের সদস্যরা মাঠকর্মী সেজে চাকরিপ্রত্যাশীদের কাছে গিয়ে বিভিন্ন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখিয়ে যে কোনো চাকরি পাইয়ে দেওয়ার মতো তাদের হাতে লোক রয়েছে বলে আশ্বস্ত করতো। চাকরিপ্রার্থীরা তাদের প্রস্তাবে রাজি হলে ব্লু ব্যাংক চেক, ব্ল্যাংক স্ট্যাম্প ও সিভি সংগ্রহ করার পাশাপাশি প্রত্যেকের কাছ থেকে অগ্রিম হিসেবে ৫০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা নিতো।
ডিবিপ্রধান আরো বলেন, মাঠকর্মী তার কমিশনের নির্দিষ্ট টাকা রেখে বাকি টাকা ও সিভি ফিল্ড পর্যায়ের সাব-এজেন্টের কাছে পাঠাতো। এরপর সাব-এজেন্ট সেই টাকা ও সিভি গ্রহণ করে সব চাকরিপ্রার্থীকে নির্দিষ্ট দিনে ভাইভার কথা বলে ঢাকাস্থ এজেন্টের কাছে পাঠাতো। পরে ঢাকাস্থ এজেন্ট আবাসিক হোটেলের রুমে বা সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আশপাশের কোনো একটি চায়ের দোকানে চাকরিপ্রার্থীদের ভাইভা পরীক্ষা নিতো। ভাইভাতে উত্তীর্ণ হয়েছে বলে প্রার্থীর কাছ থেকে ওইদিন চুক্তির ৫০ শতাংশ টাকা নিয়ে নিতো। এরপর চক্রের আরেক সদস্য চুক্তির বাকি টাকা গ্রহণ করে প্রার্থীকে নির্দিষ্ট চাকরিতে দিনে যোগদানের কথা উল্লেখ করে একটি ভুয়া নিয়োগপত্র এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরের একটি ভুয়া আইডি কার্ড দিয়ে পুরো টাকা আত্মসাৎ করে লাপাত্তা হয়ে যেতো। অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ বলেন, পরবর্তী সময়ে চাকরিপ্রার্থীরা নিয়োগপত্রে উল্লেখিত তারিখে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগদান করতে গেলে জানতে পারেন, প্রতারক চক্রের দেওয়া নিয়োগপত্র আর আইডি কার্ডটি ভুয়া। ততোদিনে তাদের প্রত্যেকের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে ১০ থেকে ২০ লাখ টাকার মতো। পরে চক্রটি নিজেদের মধ্যে চুক্তির টাকা ভাগাভাগি করে নিতো।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতাররা জানায়, চক্রটি গত দু-তিন বছর ধরে এভাবে চাকরিপ্রত্যাশীদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিল। তাদের ব্যবহৃত হোয়াটঅ্যাপ/মেসেঞ্জারে পর্যালোচনা করে দেখা যায়, তারা বিভিন্ন চাকরিপ্রত্যাশীদের বাংলাদেশ রেলপথ মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়, কারা অধিদপ্তর, পররাষ্ট্র অধিদপ্তর, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, বিআরটিসি, বিএডিসি, এলজিইডি, সচিবালয়, বিভিন্ন ব্যাংক, প্রাথমিকের পিয়ন, মেট্রোরেল, এয়ারপোর্ট, তিতাস গ্যাস ও ওয়াসার আউটসোর্সিং এবং বিশেষ বাহিনীর সিভিল পদে নিয়োগ পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে টাকা হাতিয়ে নিতো।
গ্রেফতার এ চক্রে জুয়েল রানা ফিল্ড পর্যায়ে মাঠকর্মী, নাসিম মাহমুদ ফিল্ড পর্যায়ের সাব-এজেন্ট ও নাসির চৌধুরী ঢাকাস্থ সাব-এজেন্ট এবং চক্রের মূলহোতা হিসেবে ফরিদুল ইসলামের জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়।
১২ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পর মামলা করেন এক ভুক্তভোগী । মামলার বাদীকে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের এমএলএসএস পদের চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে ১২ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে একটি ভুয়া নিয়োগপত্র দেওয়া হয়। নিয়োগপত্র নিয়ে তিন মাস পরে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে যোগদানের জন্য গেলে জানতে পারেন নিয়োগপত্রটি ভুয়া। পরবর্তী সময়ে আসামিদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করতে গেলে তাদের ব্যবহৃত সব মোবাইল ফোন নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। মামলার বাদী প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে রাজধানীর চকবাজার থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
ডিবি-সাইবারের অর্গানাইজড ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিমের টিম লিডার অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মো. নাজমুল হক বলেন, চক্রটি গত কয়েক বছরে চাকরিপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে ১০ থেকে ২০ লাখ টাকা কারে নিলেও কারও চাকরি দিতে পারেনি। পত্রিকায় চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হলে শুধু সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ করতে হবে। চাকরির ক্ষেত্রে কারও সঙ্গে কোনো লেনদেন করা যাবে না।
তিনি বলেন, গ্রেফতারদের বিরূদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। চক্রের অন্য সদস্যদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। আসামিদের ১০ দিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদনসহ আদালতে পাঠানো হয়েছে।
মন্তব্য করুন
মেহেরপুর সদর উপজেলার আমঝুপিতে ২টি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় এতে হুরমত আলী (৫০) নামে এক কৃষক নিহত হয়েছে।
সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় এই দুর্ঘটনাটি ঘটে মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা সড়কের আমঝুপি বীজ খামারের সামনে।
মেহেরপুর সদর উপজেলার রাজনগর গ্রামের মোল্লাপাড়া এলাকার বাসিন্দা নিহত হুরমত আলী।
এই তথ্য নিশ্চিত করেন মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কনি মিয়া।
মেহেরপুর সদর থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে মেহেরপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন।
স্থানীয়রা জানায়, সার বিষ কেনার জন্য মোটরসাইকেলযোগে মেহেরপুর শহরে আসছিলেন নিহত হুরমত আলী। আমঝুপি বীজ খামারের নিকট এলে বিপরীত দিক থেকে আসা অপর একটি মোটরসাইকেল তাকে ধাক্কা দিলে রাস্তার পাশে পড়ে যায় হুরমত আলী। পরে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা এসে তাকে উদ্ধার করে মেহেরপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক হুরমত আলীকে মৃত ঘোষণা করেন।
মন্তব্য করুন
"বিবেক" এর পক্ষ হতে গৃহহীন রুজিয়া বেগমকে ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে।
কুমিল্লা জেলার আদর্শ সদর পালপাড়া রেলগেটের পশ্চিম পাশে বসবাস করেন রুজিয়া বেগম।
সাম্প্রতিক বন্যা যার কেড়ে নিয়েছে সবকিছু। রাখেনি মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকু ও ।
গৃহহীন রোজিয়া বেগমকে মাথা গোঁজার ঠাই এর ব্যবস্থা করে দিতে পাশে এসে দাঁড়ালো 'বিবেক'।
শনিবার বিকেলে দোয়া ও মোনাজাতের মধ্য দিয়ে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রুজিয়া বেগমকে ঘর হস্তান্তর করে 'বিবেক'।
এসময় উপস্থিত ছিলেন 'বিবেক' সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান করোনা যোদ্ধা, মানবতার ফেরিওয়ালা ইউসুফ মোল্লা টিপু সহ বিবেকের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।
মন্তব্য করুন
বন্যা দুর্গত অঞ্চলে ও কুমিল্লা মহানগরীর আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে সহমর্মিতা প্রকাশ করে যাচ্ছেন বিবেকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইউসুফ মোল্লা টিপু।
উল্লেখযোগ্য কাজগুলোর মধ্যে রয়েছে, কুমিল্লা জিলা স্কুলের আশ্রয় কেন্দ্রে চাহিদা মত রান্না করা খাবার, শুকনো খাবার, মেডিসিন, ওরস্যালাইনসহ প্রয়োজনীয় সকল সামগ্রী দিয়ে যাওয়ার কাজ করে যাচ্ছে বিবেক ।
কুমিল্লাতে এরই মধ্যে কুমিল্লা হাই স্কুল, সংরাইশ সালেহা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,ধর্মপুর মহিলা সরকারি কলেজর আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে প্রত্যেকের চাহিদা অনুযায়ী উপহার সামগ্রী বন্টন করেছে আত্ম মানবতার সেবায় নিয়োজিত সংগঠন বিবেক ।
পাশাপাশি বন্যা পরবর্তী পুনর্বাসনেও আর্থিক সহযোগিতা প্রদানের কাজ করে আসছে সংগঠনটি ।
সহযোগিতা প্রদানের কাজ নিয়ে ইতিমধ্যেই ইউসুফ মোল্লা টিপু আশ্বস্ত করেছেন বন্য পরবর্তী সময়ে পুনর্বাসন সহ অনেক উদ্যোগ বিবেক হাতে নিয়েছে যার কার্যক্রম কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হবে।
এখানে
বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, বিবেক সংগঠন থেকে যা কিছু করা হয় সেগুলোর আর্থিক অনুদান একমাত্র
বিবেকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইউসুফ মোল্লা টিপু'র নিজ অর্থায়নে করা হয়।
মন্তব্য করুন
নাজিম উদ্দিন মিলন, নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধিঃ
ঈদের আনন্দ ভাগা ভাগি
করে নিতে নোয়াখালীতে এতিমদের পাশে দাড়িয়েছেন মেসার্স আলী আজ্জম ট্রেডার্সের
স্বত্ত্বাধিকারী আমিনুল হক মান্না।
আজ দুপুরে প্রতি বছরের
ন্যায় এবারও চৌমুহনী ডেল্টা জুট মিলে রাব্বানিয়া এতিম খানায় অর্ধ শতাধিক এতিমদের হাতে
নতুন ঈদের পোশাক উপহার তুলে দেন ব্যবসায়ী নেতা মান্না। এসময় মাদ্রাসার
শিক্ষকবৃন্দ ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সমাজ সেবক ও ব্যবসায়ী আমিনুল
হক মান্না জানান, আগামীতেও এমন সেবা অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্য করুন
কেউ গাড়ির হেলপার-ড্রাইভার, কেউ দোকানের কর্মচারী, নির্মাণ শ্রমিক, কেউবা পুরাতন মালামাল ক্রেতা কিংবা রাজমিস্ত্রী। আছে সবজি বিক্রেতাও। কিন্তু ভিন্ন পেশা হলেও সন্ধ্যা নামতেই বদলে যায় তাদের পেশা-পরিচয়। বেরিয়ে আসে ভয়ঙ্কর রূপ।
এসব ভিন্ন ভিন্ন পেশার আড়ালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও তার আশপাশের এলাকায় তারা ডাকাতি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজিতে জড়িত। প্রত্যেকের নামে রয়েছে একাধিক মামলা। প্রত্যেকেই জেল খেটেছেন। বেরিয়ে আবারো জড়িয়েছেন গ্যাং কালচারে।
পুলিশের এলিট ফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) রাজধানীর মোহাম্মাদপুর, আদাবর, হাজারীবাগ এলাকায় কিশোর গ্যাং এর বিভিন্ন গ্রুপের ছিনতাই, চাঁদাবাজি, বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে ৩৬ জনকে গ্রেফতারের পর এসব তথ্য জানিয়েছে ।
গ্রেফতারকৃত কিশোর গ্যাং পাটালি গ্রুপের অন্যতম মূলহোতা সুজন মিয়া ওরফে ফর্মা সজীব এবং লেভেল হাই এর অন্যতম মূলহোতা মো. শরিফ ওরফে মোহন ও চাঁন গ্রুপ,মাউরা ইমরান গ্রুপসহ বিভিন্ন গ্রুপের সদস্য। গ্রেফতারের সময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র। গ্রেফতারকৃতরা জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, গ্রেফতারদের মধ্যে ৫ জন পাটালি গ্রুপের, ৬ জন লেভেল হাই, ৬ জন চাঁন গ্রুপ, ৫ জন লও ঠ্যালা গ্রুপ, এবং ৭ জন মাউরা ইমরান গ্রুপের সদস্য। বাকি ৭ জন অন্য গ্রুপের সদস্য। এদের গ্রুপে প্রায় ২০-২৫ জন সদস্য থাকে।
র্যাব-২ অধিনায়ক বলেন, সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় বেশ কয়েকটি কিশোর গ্যাং গ্রুপের সদস্য ছিনতাই, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম লক্ষ্য করা যায়। এসব সন্ত্রাসীদের হামলা ও ছিনতাইয়ের অভিযোগে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় একাধিক সাধারণ ডায়েরি ও মামলা হয়েছে। সম্প্রতি মোহাম্মদপুর, আদাবর, হাজারীবাগ ও তার আশপাশের এলাকায় বেশ কয়েকটি ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও অন্যান্য সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড সম্পর্কে তথ্য পেয়ে র্যাব টহল ও গোয়েন্দা কার্যক্রম বৃদ্ধি করে।
র্যাব-২ অধিনায়ক আরও বলেন, পাটালি গ্রুপটি সুজন মিয়া ওরফে ফর্মা সজীবের নেতৃত্বে দীর্ঘদিন ধরে পরিচালিত হয়ে আসছে। নিজেদের মধ্যে অন্তঃকোন্দলের কারণে তারা ২/৩টি গ্রুপে বিভক্ত হয়। লেভেল হাই গ্রুপটি গ্রেফতার শরিফ ওরফে মোহনের নেতৃত্বে দীর্ঘদিন ধরে পরিচালিত হয়ে আসছে। গ্রেফতাররা মোহাম্মদপুর, আদাবর, বেড়িবাঁধ ও ঢাকা উদ্যান এলাকায় চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ডাকাতিসহ অন্যান্য সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করতো। এসব গ্রুপের গ্রেফতাররা একাকী পথচারীদের আকস্মিকভাবে ঘিরে ধরে চাপাতিসহ ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে জোর করে অর্থ ও মূল্যবান সামগ্রী ছিনতাই করে দ্রুত পালিয়ে যায়। তারা বিভিন্ন সময় চাঁদাবাজিসহ আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ঢাকা উদ্যান, আদাবর, শ্যামলী, মোহাম্মদপুরসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে মারামারিসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করতো। মাদক সেবনসহ এলাকায় মাদক ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত তারা। মূলত তারা মোহাম্মদপুর এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যক্রমে জড়িত।
গ্রেফতারদের পেশা সম্পর্কে র্যাব-২ এর অধিনায়ক বলেন, বিভিন্ন গাড়ির হেলপার ও ড্রাইভার, দোকানের কর্মচারী, নির্মাণ শ্রমিক, পুরাতন মালামাল ক্রেতা, সবজি বিক্রেতা ইত্যাদি পেশার আড়ালে তারা মূলত মোহাম্মদপুর ও তার আশপাশের এলাকায় ডাকাতি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজি করতো।
অতিরিক্ত ডিআইজি আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, গ্রেফতার সুজন মিয়া ওরফে ফর্মা সজীব পাটালি গ্রুপ এর মূলহোতা। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, ডিস ব্যবসা, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য ১৫-২০ জনের একটি গ্রুপ তৈরি করে। সে এই সন্ত্রাসী গ্যাং এর মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মাদক কারবারি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন ধরণের সন্ত্রাসী কার্যক্রম করছিল।
গ্রেফতার রানা শিকদার, জুয়েল মিয়া ও সাগর গ্রেফতার ফর্মা সজীবের সহযোগী। তারা গ্রেফতার পাটালি গ্রুপ এর ফর্মা সজীবের নেতৃত্বে ছিনতাই, চাঁদাবাজি, ডাকাতি, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন এলাকায় টাকার বিনিময়ে ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী হিসেবে বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম করতো। সুজন মিয়া ওরফে ফর্মা সজীবের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত ১১টির বেশি মামলা রয়েছে এবং এ সকল মামলায় কারাভোগ করেছে।
র্যাব-২ এর সিও আরও বলেন, গ্রেফতার শরিফ ওরফে মোহন লেভেল হাই গ্রুপের মূলহোতা ও সন্ত্রাসী হায়াত ওরফে টাকলা হায়াত অন্যতম প্রধান সহযোগী। আগে সে মোহাম্মদপুর এলাকায় মাদকের ব্যবসা করতো। সে টাকলা হায়াতের অন্যতম সহযোগী হিসেবে মোহাম্মদপুর ও তার আশপাশের এলাকায় চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ডাকাতি ও অপহরণসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করে আসছিল।
টাকলা হায়াতের অবর্তমানে সে গ্যাংটি পরিচালনা করে আসছিল। গ্রেফতার দুলাল, সোহাগ ও তারেক তারা লেভেল হাই গ্রুপের সদস্য। তারা গ্রেফতার শরিফ ওরফে মোহনের নেতৃত্বে ছিনতাই, চাঁদাবাজি, ডাকাতি, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম করতো। শরিফের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত ৮টির বেশি মামলা রয়েছে। এসব মামলায় কারাভোগ করেছে।
গ্রেফতার সাকিব ওরফে প্রকাশ রিয়াম চাঁন গ্রুপের অন্যতম সহযোগী সদস্য। সে ২০১৮ সালে বরিশাল হতে ঢাকায় এসে ঢাকা উদ্যান এলাকায় বসবাস শুরু করে। সে বিভিন্ন সময়ে গার্মেন্টসে চাকরি করেছে।
২০২১ সালে একটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানিতে চাকরির সময়ে চাঁন গ্রুপ নামে একটি কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। পরে মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে সে চাঁন গ্রুপের অন্যতম সহযোগী। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত ৩টির বেশি মামলা রয়েছে এবং এসব মামলায় কারাভোগ করেছে।
ডিস ব্যবসা, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মাদকের কারবারে গ্রেফতার ইমরান ওরফে মাউরা ইমরান মাউরা ইমরান গ্রুপের সদস্য। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, ডিস ব্যবসা, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য ১৫-২০ জনের একটি গ্রুপ তৈরি করে। আগে সে মোহাম্মদপুর এলাকায় রাজমিস্ত্রীর কাজ করতো।
২০২১ সালে একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরির সময়ে নিজেই একটি কিশোর গ্যাং মাউরা ইমরান গ্রুপ গঠন করে। মাউরা ইমরান মোহাম্মদপুর এলাকায় চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও অপহরণের সঙ্গে জড়িত। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত ৪টির বেশি মামলা রয়েছে এবং এসব মামলায় কারাভোগ করেছে।
মুরগী রাকিব লও ঠ্যালা গ্রুপের সদস্য । র্যাব-২ এর সিও অতিরিক্ত ডিআইজি আনোয়ার হোসেন খান আরও বলেন, রাকিব ওরফে মুরগী রাকিবের জন্ম বরিশাল এলাকায়। সে বিভিন্ন সময়ে গার্মেন্টসে চাকরি ও ডিসের লাইনে চাকরি করতো। ২০২০ সালে একটি প্রতিষ্ঠানে পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে চাকরির সময় লও ঠ্যালা গ্রুপে যোগ দেয়। সে বিভিন্ন স্থান থেকে মাদক সংগ্রহ ও মাদক পৌঁছে দেয়ার কাজ করতো। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত দুটির অধিক মামলায় কারাভোগ করেছে।
গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন
চট্টগ্রাম জেলার ফটিকছড়িতে প্রেমিকার বিয়ের খবর শুনে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে মো: ফাহিম (২০) নামের এক রাজমিস্ত্রী যুবক।
বুধবার (১২ জুন) ভোর রাতে সুন্দরপুর ইউপির টাইগার ক্লাব সংলগ্ন এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত ফাহিম সুন্দরপুর ইউপির ২নং ওয়ার্ডের মো: নুর নবীর ছেলে।
জানা গেছে, নিহত ফাহিম রাজমিস্ত্রীর কাজ করতো। স্থানীয় এক মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল ফাহিমের। সে মেয়ের অন্য জায়গায় বিয়ে হয়ে যাচ্ছিল। এ শোক সইতে না পেরে সে গলায় ফাঁস দিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো: মুজিব জানান, ছেলেটি গতকালও আমাদের বাড়িতে ছাদ ঢালাইয়ের কাজ করেছে। সকালে উঠে সবাই দেখে সে গলায় ফাঁস দিয়েছে। তার সঙ্গে একটা মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ওই মেয়ের অন্য জায়গায় বিয়ে হয়ে যাচ্ছিল বিষয়টি সে মেনে নিতে না পেরে হয়তো সে আত্মহত্যা করেছে।
এই বিষয়ে ফটিকছড়ি থানার ওসি তদন্ত আবু জাফর জানান, আমরা খবর পেয়েছি। জরুরি টিম ঘটনাস্থলে যাচ্ছে।
মন্তব্য করুন
মো: মাসুদ রানা,কচুয়া:
ছাত্র সমাজে দুর্নীতি বিরোধী মনোভাব সৃষ্টি ও গণসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে দুর্নীতি দমন কর্তৃক চাঁদপুরের কচুয়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার উপজেলার কোমরকাশা জামালিয়া কমপ্লেক্স দাখিল মাদ্রাসায় উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির আয়োজনে শিক্ষার্থীদের মাঝে এসব শিক্ষা উপকরণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
মাদ্রাসার সুপার মো. আবু ছালেহ এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক মানিক সরকার।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মাদ্রাসার সহ-সুপার মো. বোরহান উদ্দিন,শিক্ষক গৌতম সরকার,শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাছান সহ আরো অনেকে। এসময় মাদ্রাসার শিক্ষক,শিক্ষার্থী ও এলাকার গন্যমান্র ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
রাতের তাপমাত্রা বাড়ার পাশাপাশি দেশের কিছু কিছু জায়গায় টানা ৩দিন বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বিহার ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বির্স্তৃত।
এই অবস্থায় মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী এবং খুলনা বিভাগের দু’এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আগামীকাল বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় যশোর ও কুষ্টিয়া অঞ্চলসহ রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। একই সময়ে সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।
তাছাড়া বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সারাদেশে প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
মন্তব্য করুন