সোমবার
বিকেলে কুমিল্লা আদালত প্রাঙ্গণে আম রূপালী ও নারিকেল গাছসহ
বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ রোপন করেন সদ্য যোগদানকৃত কুমিল্লার বিজ্ঞ সিনিয়র জেলা ও
দায়রা জজ মোসতাক আহমেদ।
বৃক্ষ
রোপনকালে কুমিল্লার বিজ্ঞ সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোসতাক আহমেদ বলেন- এ বিশ্বকে
সুশীতল ও বাসযোগ্য করে রাখাসহ মানুষের সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য যেসব মৌলিক
চাহিদা রয়েছে তার অধিকাংশই পূরণ করে বৃক্ষ। তাই মানব জীবনে বৃক্ষের প্রয়োজনীয়তা
অপরিসীম।
তিনি
আরও বলেন- গাছ আমাদের পরম বন্ধু। গাছপালা ব্যতীত পৃথিবীতে আমাদের অস্তিত্ব কল্পনা
করা কঠিন। দেশের অর্থনীতিও জনজীবনে স্বাচ্ছন্দ আনার জন্য আমাদের প্রত্যেকের অন্তত
দুটি করে বৃক্ষরোপণ করা দরকার।
এসময়
উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাউদ হাসান সহ জেলা
জজশীপ ও ম্যাজিস্ট্রেসির অন্যান্য বিচারকগণ।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা জেলার লালমাই উপজেলার বরল এলাকায় মেঘনা কোল্ডস্টোরেজ নামে একটি আলু রাখার হিমাগারে জেলা প্রশাসন ও জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা এর যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ২১ লক্ষ পিচ ডিম এবং প্রায় ২৪ হাজার কেজি মিষ্টি ও মিষ্টির সিরা উদ্ধার করে।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বিকেলে কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান শাওন ও জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর,কুমিল্লার সহকারী পরিচালক আছাদুল ইসলাম এই অভিযান পরিচালনা করেন।
লাইসেন্সবিহীন হিমাগারে অবৈধভাবে খাদ্যপণ্য মজুদ করার দায়ে প্রতিষ্ঠানটিকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অবৈধভাবে মিষ্টি রাখার দায়ে জরিমানা করা হয় আরও ৬০ হাজার টাকা।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান শাওন বলেন,এই বিপুল পরিমাণ ডিম কোন কোন জায়গা থেকে সংগ্রহ করা এবং কত দিন যাবত মজুদ করা হচ্ছিল- কোল্ডস্টোরেজ কর্তৃপক্ষ জানাতে পারেনি। কোল্ডস্টোরেজটির কৃষি বিপণনের লাইসেন্স না থাকায় দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এসব পণ্য বিপণনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর,কুমিল্লার সহকারী পরিচালক আছাদুল ইসলাম বলেন, আলু রাখার কোল্ডস্টোরেজে বিপুল পরিমাণ ডিম ও মিষ্টি মজুদ করে রাখা হয়েছিল। ৫ হাজার বান্ডেলে ৪২০টি করে ডিম সেখানে রাখা ছিল। এছাড়া ৮শ ড্রামের প্রতিটিতে ৩০ কেজি করে ২৪ হাজার কেজি মিষ্টি রাখা হয়েছিল। যা সম্পূর্ণ অবৈধ এবং ভোক্তা অধিকার বিরোধী।
মন্তব্য করুন
মো: মাসুদ রানা, কচুয়া প্রতিনিধি:
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার কৃষি জমিতে বোরো চারা রোপনে ব্যস্ততম সময় পার করছেন কৃষকরা। শীতের সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত মাঠে মাঠে চলছে হাল-চাষ, জমির আইল নির্মাণ, সেচ, চারা রোপন ইত্যাদি কাজ। আগাম জমি প্রস্তুত করে কে বা কারা আগে ধানের চারা রোপন করবেন এমন প্রতিযোগীতা চলছে কৃষকদের মাঝে। কেউ জমিতে সার-গোবর দিচ্ছেন, কেউ শ্রমিকদের তদারকি করছেন, আবার কেউ চারা রোপন করছেন অনেকে জমির আগাছা বাছাই করে এক স্থানে স্তুপ করে রেখে তা পরিচর্চা করে জমিতে ব্যবহার করছেন।
কচুয়া উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩ হাজার ৩০ হেক্টর। এ পর্যন্ত মোট লক্ষ্যমাত্রার ৭০ ভাগ আবাদ হয়েছে। তবে এখনও যেটুকু সময় বাকি আছে তাতে আশা করা হচ্ছে, এবারের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আবাদ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এছাড়াও এবার বোরো ধানের আবাদ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে উপজেলার প্রায় ৪ হাজার ৬শ বোরো চাষিকে বিনামূল্যে হাইব্রিড বীজসহ নানা ধরনের উপকরণ সহায়তা করা হয়েছে।
দহুলিয়া ও পালাখাল গ্রামের কৃষক কাজল, জসীম উদ্দিন ও জিলহজ জানান, গত বছর ব্যাপকভাবে বোরো ফসল ফলন হলেও পানি সেচ দেয়া নিয়ে অনেক ঘাটতি হয়েছে। এজন্য এবার আগাম জমি প্রস্তুত করে ধানের চারা রোপন শুরু করেছেন। যাতে আগে আগে পানি সেচ দিতে পারেন তারা। অনেক স্বপ্ন নিয়ে চারা রোপন করছেন তারা। এবার উপজেলা কৃষি অফিস থেকে সরকারিভাবে ধানের বীজ পেয়েছেন বলে তাঁরা সকলেই জানান।
কচুয়া উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো. মেজবাহ উদ্দিন জানান, এবারের বোরো ধানের লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ১৩ হাজার ৩০ হেক্টর। ইতোমধ্যে ৪ হাজার ৬শ’ কৃষকের মধ্যে হাইব্রীড বীজ ও উপসি বীজ সরকারিভাবে বিতরণ করা হয়েছে। গত মৌসুমে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হওয়ায় এবার স্থানীয় অধিকাংশ কৃষকরা ধান চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আশা করা যাচ্ছে গত বছরের তুলনায় এবার বোরো ধানের লক্ষ্যমাত্রা অনেক বেশি ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় ৩০ কেজি গাঁজা’সহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার
করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
১৭ অক্টোবর রাতে র্যাব-১১,
সিপিসি-২ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী
মডেল থানাধীন শিমপুর এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে আসামী মোঃ শাকিব আহমেদ
(২২) নামের একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময় আসামীর কাছ থেকে ৩০ কেজি গাঁজা
উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী
মোঃ শাকিব আহমেদ (২২) কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানার চরপাড়া গ্রামের মৃত বাবুল
মিয়া এর ছেলে।
র্যাব জানান, গ্রেফতারকৃত
আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে আরো জানায় যে, সে দীর্ঘদিন ধরে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা
হতে মাদকদ্রব্য গাঁজা সংগ্রহ করে কুমিল্লাসহ বিভিন্ন স্থানে মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের
নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক
অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে
র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা
গ্রহণ করার জন্য কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানায় একটি মাদক মামলা রুজু করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যাসোসিয়েশন, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় -এর উদ্যোগে এবং লোকপ্রশাসন বিভাগের সহযোগিতায় ‘বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ ও বাংলাদেশের বাস্তবতা’ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের কনফারেন্স কক্ষে সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ হায়দার আলী, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থত ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সোলায়মান।
বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মাসদার হোসাইন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবদুর রহমান জীবল এবং ড. মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন। সেমিনারটির সভাপতিত্ব করেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল।
এছাড়া লোকপ্রশাসন এবং আইন বিভাগের শিক্ষকগণও উক্ত সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশে বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথকীকরণ এবং পৃথকীকরণ পরবর্তীতে বাংলাদেশের ওপর কী প্রভাব পড়বে- এ বিষয় নিয়ে সেমিনারটি আয়োজন করা হয়।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সোলায়মান বলেন, 'বাংলাদেশের চালিকাশক্তির তিনটা স্তম্ভ হলো-আইন বিভাগ, বিচার বিভাগ এবং নির্বাহী বিভাগ। এ তিনটা বিভাগের মধ্যে একধরনের প্রতিযোগিতা হওয়া দরকার ছিল, কোন বিভাগ কত ভালো করবে। স্বাধীনভাবে দেশ পরিচালনা করতে হলে বিচার বিভাগকে স্বাধীন হতে হবে। যারা নির্বাহী বিভাগে কাজ করেন তাদেরও স্বাধীন হতে হবে। অন্যথায় আবার সেই ফ্যাসিজম আরও ভয়ানকভাবে ফিরে আসবে।'
অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মাসদার হোসেন বলেন, 'কীভাবে রাষ্ট্র কাঠামো হবে এর ওপর অনেকে তাদের বিজ্ঞ মতামত দিয়েছেন। আপনি একটা রাষ্ট্রের সংবিধান করবেন, আইন করবেন কিন্তু সেটা জনবান্ধব অথবা সেটা জনগণের জন্য কল্যাণকর কি-না, সংবিধান সেটা দেখার দায়িত্ব দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট কে। কোনো আইন যদি জনকল্যাণকর না হয় তাহলে সুপ্রিমকোর্ট সেই আইন ডিক্লাইন করে দেয়।
তিনি আরও বলেন, '১৭৩১ সাল থেকে আজ পর্যন্ত প্রায় ১৮৬ বছরে ১৮২ বার বিচার বিভাগকে আলাদা করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু প্রতিবারই ব্যর্থ হয়েছে। কারণ রাজা যে শাসন চালাবে, কেউ যদি তাকে হস্তক্ষেপ করে তাহলে সে তো এটা স্বাভাবিকভাবে নিবে না। ২০০৭ সালে আমার মামলায় (মাসদার হোসেন মামলায়) বিচার বিভাগকে কাগজ-কলমে আংশিক স্বাধীন করা হলেও আসলে এটি স্বাধীন হয়নি। তবে এখন সংস্কার কমিটির কাজ চলমান আছে।'
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ হায়দার আলী বলেন, 'আমরা আশা করি বাংলাদেশ একটি উন্নত বিচার ব্যবস্থার দিকে এগিয়ে যাবে। যেখানে মানুষ মনে করবে এটা তার শেষ আশ্রয়স্থল। সেখানে গিয়ে সে ন্যায় বিচার পাবে, সে যেই রাজনৈতিক দলের হোক, যে ধর্মের হোক, দুর্বল কিংবা শক্তিশালি হোক।'
সেমিনারটির সভাপতি মাননীয় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল বলেন, 'রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ণের কারণে প্রশাসক ও বিচারকদের স্বাধীনতা আমাদের দেশে বাস্তবায়িত হচ্ছে না। মাসদার হোসেন মামলা ২০০৭ সালে ফয়সালা হয়েছে। উনি একজন জীবন্ত কিংবদন্তি, নিজেই একজন প্রতিষ্ঠান। দেশে-বিদেশে মাসদার হোসেন মামলা এখন পঠিত বিষয়। তিনি একজন বিচারক এবং আইন সংস্কার কমিশনেরও একজন সদস্য।'
মন্তব্য করুন
মো: মাসুদ রানা, কচুয়া প্রতিনিধি:
চাঁদপুরের কচুয়ায় সবজি ক্ষেতে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ফুটিয়ে তুললেন কৃষক মিজানুর রহমান। জাতীয় পতাকার আদলে তার সবজি ক্ষেত ফুটিয়ে তুলেছেন তিনি। কৃষক মিজানুর রহমান কচুয়া পৌরসভার কড়ইয়া এলাকায় রাস্তার পাশে সবুজ পালং শাক ও লাল শাকের চারা দিয়ে তৈরি করেছেন জাতীয় পতাকার প্রতিকৃতি। জাতীয় পতাকার আদলে করা এ সবজি ক্ষেত দেখতে প্রতিদিন ভিড় করছেন আশেপাশের মানুষজন। উপজেলা কৃষি বিভাগের সহায়তা তিনি সবজি ক্ষেতে ফুটিয়ে তুলেন জাতীয় পতাকা।
তাছাড়া কৃষক মিজানুর রহমান মনেপ্রাণে ভালোবাসেন কৃষিকাজ। তেমনি ভালোবাসেন লাল-সবুজের পতাকাকেও। তার কৃষিকর্মের মাধ্যমে ফসলি মাঠে ফুটিতে তুলেছেন জাতীয় পতাকা। সড়কের পাশে কৃষকের এমন শিল্পকর্ম দেখে থমকে দাঁড়ান পথিক। আগ্রহ নিয়ে জাতীয় পতাকার সৌন্দর্য দেখেন।
স্থানীয়রা বলছেন, কৃষক মিজানুর রহমান সবজি ক্ষেতে জাতীয় পতাকা তৈরি করে যেমন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি সম্মান দেখিয়েছেন, তেমনি দেশের প্রতিও দেখিয়েছেন অকৃত্রিম ভালোবাসা।
কৃষক মিজানুর রহমান বলেন, কৃষি অফিসের পরামর্শে জাতীয় পতাকার আদলে সবজি ক্ষেতটি রোপণ করতে বলা হয়। পরে কৃষি কর্মকর্তাদের সহযোগিতা ও উৎসাহে আমি সবজি ক্ষেতে জাতীয় পতাকা ফুটিয়ে তুলতে পালং ও শাল শাক দিয়ে এ চিত্রকর্মটি বানাতে সফল হই। দেশের প্রতি দেশপ্রেম উদ্ধুদ্ধ করতে আমি জাতীয় পতাকা ফুটিয়ে তুলেছি।
উপজেলা কৃষি অফিসার মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, সবজি চাষ থেকে শুরু করে মিজানুর রহমানকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হয়েছে। উপজেলা কৃষি অফিসারের নির্দেশে সবজি ক্ষেত করার জন্য উদ্বুদ্ধ করা হয়। তার সবজি ক্ষেতে ফুটিয়ে তুলেছেন জাতীয় পতাকা। সড়কের পাশে এমন দৃশ্যে যে কারও চোখ আটকে যাবে। বাংলাদেশের মানচিত্র ও জাতীয় পতাকার প্রতিকৃতি তৈরি করে সাড়া ফেলেছিলেন তিনি। এতে করে যারা কৃষক রয়েছেন তাদের মাঝেও দেশপ্রেম জাগ্রত হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ইকবাল হাসান বলেন, মা, মাটি আর দেশকে মনেপ্রানে ভালেবাসেন সবাই। দেশের প্রতি ভালোবাসা রেখে সম্মান জানিয়ে পরীক্ষামূলক ভাবে সবজি ক্ষেতেই ফুটিয়ে তুলেছেন জাতীয় পতাকা। এভাবে দেশের প্রতি দেশপ্রেম জাগিয়ে তুলতে ভবিষতে আরো নিদর্শন বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন। বিশেষ করে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও মুর্যালসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ন প্রতিকৃতি চিত্র ফুটিয়ে তুলতে কৃষকদের উদ্ধুদ্ধ করতে হবে।
মন্তব্য করুন
চট্রগ্রামের চন্দনাইশে ফজরের আজান দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হাফেজ মোহাম্মদ আরিফুর রহমান নামের এক মুয়াজ্জিনের মৃত্যু হয়েছে। ফজরের নামাজ পড়তে আসা স্থানীয় মুসল্লিরা মুয়াজ্জিনকে পড়ে থাকতে দেখেন।
শুক্রবার (২ আগস্ট) ভোরে চন্দনাইশের হাশিমপুর ইউনিয়নের হাশিমপুর বায়তুন নুর জামে মসজিদে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
নিহত আরিফুর রহমান দোহাজারী পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড জামিরজুরী গ্রামের রাজা মিয়ার ছেলে। তিনি ধর্মপুর দরবার শরীফ হেফজখানা থেকে কোরআন হাফেজ শেষ করেন।
স্থানীয়রা জানান, ফজরের আজান দিতে মসজিদে যাওয়ার পর তিনি হয়তো লাইট জ্বালাতে সুইচবোর্ডে হাত দেওয়ার পর বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। ঘটনার সময় মসজিদে কোনও লোক না থাকায় তাকে উদ্ধার করতে পারেনি।
মন্তব্য করুন
মানুষ আগের মতো এখন আর হলমুখী নেই ।হল মালিকরা তাই নানান সময় নানান
পন্থা অবলম্বন করে থাকেন দর্শকদের হলমুখী করতে কিন্তু এ ব্যাপারে বলা চলে বেশ
ব্যতিক্রম উদ্যোগ নিয়েছেন বগুড়ার ধুনট উপজেলায় ঐতিহ্যবাহী ঝংকার সিনেমা হলের কর্তৃপক্ষ
।
১০০ টাকার প্রতিটি টিকিটের সঙ্গে দর্শকের হাতে বিনামূল্যে এক প্যাকেট বিরিয়ানি তুলে দিচ্ছেন হলমালিক ।
ব্যতিক্রমী এই বিষয়টি বিনোদনপ্রিয় দর্শকদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।
জানা যায়, ধুনট শহরে ১৯৮৪ সালে ঈসা খান নির্মিত ঝংকার সিনেমা হলটি দিনের পর দিন দর্শক হারাতে থাকে। ইন্টারনেট ও স্মার্টফোনের যুগে হলবিমুখ হয়ে পড়েছেন সিনেপ্রেমীরা। এতে দেশের আর সব সিনেমা হলের মতো ঝংকারেও দর্শক কমতে থাকে। এক পর্যায়ে দর্শক শূন্যতায় সিনেমা হলটিতে বন্ধ করে দেওয়া হয়। দীর্ঘ এক দশক পর ২০ এপ্রিল থেকে আবারও ঝংকার সিনেমা হলে ছবি প্রদর্শন শুরু করেছে হল কর্তৃপক্ষ।
এক দশক পর শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুর ১২টা থেকে দর্শক টানতে সিনেমা হলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এই খাবারের আয়োজন করেন।
হলটিতে প্রদর্শিত হচ্ছে এ সময়ের নায়ক-নায়িকা আদর আজাদ-পূজা চেরি অভিনীত সিনেমা ‘লিপস্টিক’।
সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন কামরুজ্জামান রোমান। ঝংকার সিনেমা হলে দর্শকের জন্য ৫০০টি আসন রয়েছে। প্রতিটি টিকিটের মূল্য ১০০ টাকা। এবার টিকিটের সঙ্গে প্রত্যেক দর্শকের হাতে ফ্রি এক প্যাকেট বিরিয়ানি তুলে দেওয়া হচ্ছে। আগামী এক মাস খাবারের এই ব্যবস্থা চালু থাকবে।
প্রতিদিন দুপুর ১২টা, বিকেল ৩টা, সন্ধ্যা ৬টা ও রাত ৯টায় সিনেমা হলে ‘লিপস্টিক’ প্রদর্শন করা হচ্ছে। কিন্ত প্রচণ্ড গরমের কারণে প্রতিদিন দুপুর ১২টা ও বিকেল ৩টায় দর্শকের উপস্থিতি কম থাকে।
তবে সন্ধ্যা ৬টা ও রাত ৯টায় হল ভর্তি দর্শক পাওয়া যায়। প্রতিদিন গড়ে আশানুরূপ দর্শকের সাড়া মিলেছে। এক্ষেত্রে লাভের মুখ দেখছেন হলের পরিচালক। সিনেমা হলের দর্শকদের মুখে মুখে এখন ‘লিপস্টিক’-এর সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি এই আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে।
হলের দর্শকরা জানান, সিনেমা হলে টিকিটের সঙ্গে বিরিয়ানি ফ্রি পাওয়ার বিষয়টি এবারই প্রথম। হলে বসে ভালো ছবি দেখার পাশাপাশি বিরিয়ানির স্বাদও নিতে পেরে অনেকে খুশি হয়েছেন। এই ব্যবস্থা চালু রাখলে সিনেমা হলে দর্শক ফিরে আসবে বলে মনে করেন দর্শকরা।
মন্তব্য করুন
মুরাদুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের রৌমারী রাজীবপুর উপজেলার সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গাপূজা ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও আনন্দ-উৎসবের মধ্য দিয়ে নির্বিঘ্নে উদযাপন করতে কুড়িগ্রাম জেলার বিভিন্ন পূজা মন্ডপ ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্মিলিতভাবে পর্যবেক্ষণ করছে জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশ।
শুক্রবার (১১ অক্টোবর ) দিনব্যাপী কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী ও রাজীবপুর থানাধীন বিভিন্ন পূজা মন্ডপসমূহ সরজমিনে পরিদর্শন করেন কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক জনাব নুসরাত সুলতানা ও পুলিশ সুপার মোঃ মাহফুজুর রহমান।
জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার পূজা মন্ডপ পরিদর্শনকালে পূজা মন্ডপ পরিচালনা কমিটির নেতৃবৃন্দের সাথে নিরাপত্তা সহ সার্বিক বিষয়ে খোঁজ-খবর নেন ও উপস্থিত সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
এছাড়াও পূজা চলাকালীন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন যাতে অটুট থাকে সে বিষয়ে দিকনির্দেশনা প্রদান সহ সকলকে সরকারি নির্দেশনা সমূহ মেনে চলার আহ্বান জানান। পাশাপাশি যথাসময়ে পূজা বিসর্জনের মাধ্যমে উৎসবমুখর পরিবেশে দুর্গোৎসব সমাপ্তির আহ্বান সহ সকল পূজা মন্ডপ শতভাগ সিসি ক্যামেরা স্থাপন করায় জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
পূজা মন্ডপ পরিদর্শনের পাশাপাশি জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার মহোদয় রাজীবপুর উপজেলায় বডার হাট পরিদর্শন করেন।
এ সময় রাজীবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সার্কেল অফিসার মমিনুল ইসলাম রাজীবপুর অফিসার ইনচার্জ, বিজিবি,রাজীবপুর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আঃ হাই সরকার, বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি মাহবুবুর রহমান মন্ডল, রাজীবপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিরুন মোহাম্মদ ইলিয়াস, রাজীবপুর উপজেলা যুবদলের আহবায়ক রস্তম মাহমুদ লিখন,সহ আনসার বাহিনী ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
তাপস চন্দ্র সরকার, কুমিল্লা:
কুমিল্লা মহেশাঙ্গণ শ্রী শ্রী লোকনাথ স্মৃতি তর্পণ সংঘের সাধারণ সম্পাদক হারাধন ভৌমিক ও কুমিল্লা সরকারি কলেজের প্রাক্তন ভিপি চিত্তরঞ্জন ভৌমিক এর গর্ভধারিনী মাতা এবং চট্টগ্রাম মিরসরাই উপজেলার আবুতোরাবস্থিত শ্রী শ্রী জগন্নাথ ধাম, শিব মন্দির ও কালীমাতা বিগ্রহ বাড়ী পরিচালনা পরিষদের প্রাক্তন উপদেষ্টা স্বর্গীয় গোপাল কৃষ্ণ ভৌমিক এর সহধর্মিণী এবং শ্রী শ্রী মা নয়নমণি শ্রীধাম পরিচালনা পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা শ্রী মিহির কান্তি নাথের শাশুড়ী মাতা স্বর্গীয় কিরণ বালা ভৌমিক এর শ্রাদ্ধানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
গত বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) মৃতার নিজ বাসায় শ্রাদ্ধকার্য অনুষ্ঠিত হয়।
তদুপলক্ষে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান শেষে পরদিন শুক্রবার দুপুরবেলা কুমিল্লা মহেশাঙ্গণে শাকান্নভোজ এর আয়োজন করা হয়।
উল্লেখ যে, চলতি বছর ২৯ অক্টোবর মঙ্গলবার প্রয়াত কিরণ বালা ভৌমিক বার্ধক্যজনিত কারণে ইহলোকের মায়ামমতা ত্যাগ করে পরলোকগমন করেন। তিনি মৃত্যুকালে হারাধন ভৌমিক, চিত্তরঞ্জন ভৌমিক, অমূল্য ধন ভৌমিক, পূর্ণধন ভৌমিক, জর্নাধন ভৌমিককে ০৫ (পাঁচ) পুত্র এবং বর্ণানী ভৌমিক ও জয়ন্ত ভৌমিককে (০২) দুই কন্যা, পুত্রবধূ, নাতি-নাতনি ও আত্মীয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান।
মন্তব্য করুন
ইন্ডিয়া
বাংলাদেশ স্পোর্টস ফ্রেন্ডশিপ ফোরাম এর উদ্যোগে রবিবার (১০ মার্চ) আগরতলা
এনএসআরসিসি বক্সিং হলে অনুষ্ঠিত হয়েছে কুমিল্লা-ত্রিপুরা ফ্রেন্ডশিপ কাপ কারাতে
চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২৪। ইন্ডিয়া বাংলাদেশ স্পোর্টস ফ্রেন্ডশিপ ফোরামের আমন্ত্রনে
খেলোয়াড় কর্মকর্ত সহ ১৫ সদস্যের কুমিল্লা কারাতে দল রবিবার আগারতলা সফরে যায়।
রবিবার বিকেলে আগরতলা এনএসআরসিসি বক্সিং হলে দুই দেশের বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলা
কারাতে দল ও ভারতের ত্রিপুরা কারাতে দলের মধ্যে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতায়
৮ বছর ১৩ বছর, ১৫ বছর ও ২১ বছর বয়সি খেলোয়ারড় দের মধ্যে ৩০ কেজি, ৪৫ কেজি, ৫০ কেজি
ও ৭২ কেজি ওয়েটের কাতা এবং কারাতে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতায় কুমিল্লা
জেলা কারাতে দল চ্যাম্পিয়ন হয়।
বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলা কারাতে দল ও ভারতের
ত্রিপুরা জেলা কারাতে দলের মধ্যে কারাতে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন এবং খেলোয়াড়দের
হাতে পুরস্কার তুলে দেন ইন্ডিয়া বাংলাদেশ স্পোর্টস ফ্রেন্ডশিপ ফোরাম এর সহ-সভাপতি
শ্রী রতন সাহা। পুরস্কার বিতরন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ত্রিপুরা স্পোর্টস
কাউন্সিলের যুগ্মসচিব শ্রী স্বপন সাহা, ইন্ডিয়া বাংলাদেশ স্পোর্টস ফ্রেন্ডশিপ
ফোরামের সাধারণ সম্পাদক শ্রী সুজিত রায় ও কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ
সম্পাদক নাজমুল আহসান ফারুক রোমেন, ত্রিপুরা ল্যান্ড পোর্ট অথরিটি অধিকর্তা শ্রী
দেবাশিস নন্দী, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের কোচ এমদাদুল হক এমদু, ক্রীড়া সংগঠক
জুবায়দুল হক জুয়েল ও সারোয়ার জাহান, ত্রিপুরা ক্রীড়া আধিকারিক ধীমান বিশ্বাস
প্রমুখ।
ত্রিপুরা-কুমিল্লা জেলার মধ্যে কারাতে
প্রতিযোগিতার মুখ্য আয়োজক ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ স্পোর্টস ফ্রেন্ডশিপ ফোরাম।
প্রতিযোগিতা আয়োজনে সহযোগিতা করে ক্রীড়া সংগঠন ইউনাইটেড অল স্টাইল কাারাতে
ত্রিপুরা অ্যাসোসিয়েশন। অনুষ্ঠানে ত্রিপুরা সকল পর্যায়ের ক্রীড়ামোদি ও ক্রীড়া
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গদের উপস্থিতি প্রতিযোগিতাকে সাফল করে তুলে।
রবিবার ত্রিপুরা-কুমিল্লা ফ্রেন্ডশিপ কাপ ক্যারাটে
চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২৪ এ অংশ নেওয়ার জন্য বাংলাদেশের কুমিল্লা থেকে ১৫ সদস্য বিশিষ্ট
প্রতিযোগী ও প্রতিনিধি দল রবিবার ১০ই মার্চ সকালে সোনামুড়ার শ্রীমন্তপুর সীমান্ত
এলাকা দিয়ে ত্রিপুরায় যায়। সোনামুরায় কুমিল্রা জেলা কারাতে দলকে স্বাগত জানান
সোনামোরা স্পোর্টিং অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ঝুটন রায় ও সোনামুড়া স্পোটিং এসোসিয়েশনের
অন্যান্য কর্মকর্তাগণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলা
কারাতে দলের সফরে দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ
সম্পাদক নাজমুল আহসান ফারুক রোমেন।
তিনি
জানান, প্রাথমিক পর্যায়ে একটি কারাতে দল নিয়ে আমরা ত্রিপুরা খেলে এসেছি। মূলত আমরা
গিয়েছি ইন্ডিয়া বাংলাদেশ স্পোর্টস ফ্রেন্ডশিপ ফোরামের সাধারন সম্পাদক শ্রী সুজিত
রায়ের আমন্ত্রনে। সেখানে সুজিত রায় সহ ত্রিপুরার বিশিষ্ট ক্রীড়া ব্যক্তিগণ ও
ত্রিপুরা স্পোটর্স মিনিষ্ট্রির কর্মকর্তাদের সাথে সাক্ষাত হয়েছে। দুই দেশের মধ্যে
খেলাধুলা কিভাবে এগিয়ে নেওয়া যায় এবিষয়ে আলোচনা হয়েছে। শিঘ্রই ত্রিপুরা ফুটবল দল
কুমিল্লা সফরে আসবে। পরবর্তিতে আমরা কুমিল্লা জেলা ফুটবল ও ক্রিকেট দল নিয়ে
ত্রিপুরা সফর করবো।
মন্তব্য করুন