জমে উঠেছে দেশের সর্ববৃহৎ পাইকারী ফুলের বাজার যশোরের গদখালী,
দেশের ফুলের চাহিদার ৭০ থেকে ৮০ ভাগ ফুল সরবরাহ হয় এই গদখালী থেকে। ফুলের ভালো দাম
পেয়ে খুশি ফুল চাষীরা।
গত বছরের তুলনায় এ বছর ফুলের দাম অনেক বেশি। প্রাকৃতিক
দূর্যোগ আর বৃষ্টির কারণে ফুলের দাম বেশি বলে জানান গদখালী ফুল চাষী ও ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীরা জানান, বর্তমানে তারা সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছেন। দাম
বেশি হওয়ায় ফুলের চাহিদা কমে গেছে, বিশেষ করে এই সময়ে ফুলের দাম বেশি হওয়ায়
দোকানদারেরা ফুলের অর্ডার দিচ্ছেন অনেক কম।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদেরর সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান উপলক্ষে ফুলের বিক্রি বাড়ার
প্রত্যাশা থাকলেও বাস্তবে তা ঘটছে না। ফুলের দাম বেশি হওয়ায় ক্রেতারাও ফুল
কিনছেন অনেক কম। বিশেষ করে আগে রাজনৈতিক নেতাদের জন্য ফুলের চাহিদা থাকলেও, এখন
সেই চাহিদাও কমে গেছে।
আর দেড় মাস পরে বিজয় দিবস, সামনে শীত, বাগানে নতুন ফুল ফুটবে, আর রাজনৈতিক
স্থিতিশীলতা ফিরলে ফুলের চাহিদা আরও বাড়বে। তখন ফুলের বাজারে আবার প্রাণচাঞ্চল্য
ফিরে আসব।
গদখালীর সৈয়দপাড়া, নীলকন্ঠ নগর, পটুয়াপাড়া, নিমতলা, হাড়িয়া,
পানিসারা ও টাওরা গ্রামে বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ফুলের চাষ হয়। মোহর আলী বলেন আমি দুই
বিঘা জমিতে গোলাপ চাষ করেছি, দাম বেশি হলেও চাষের খরচের টাকা উঠবে না, কারন হিসেবে
জানান অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে ফুল পঁচে নষ্ট হয়ে গেছে।
মিনারুল ইসলাম বলেন, এ বছর এক বিঘা জমিতে গোলাপ চাষ করেছি
দামে আমি অনেক খুশি।
মিলন হোসেন বলেন, বৃষ্টির কারণে আমার গোলাপ ফুল, গাধা ফুল প্রায়
নষ্ট হয়ে গিয়েছে।
গদখালী বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রকারভেদে প্রতি পিছ গোলাপ
বিক্রি হচ্ছে ৮ টাকা থেকে ১৪ টাকা পর্যন্ত, প্রতি পিছ রজনীগন্ধা বিক্রি
হচ্ছে ১১ টাকা থেকে ১৬ টাকা পর্যন্ত। এক হাজার গাধা ফুল বিক্রি হচ্ছে হচ্ছে ৩০০ থেকে
৬০০ টাকা পর্যন্ত।
চাষীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, অতি মাত্রায় বৃষ্টি হওয়ার কারণে
বেশিরভাগ ফুলের ডাল পঁচে গেছে। তাদের আশা সামনে ফুলের দাম আরও বেশি হবে।
যশোর ফুল উৎপাদক ও বিপণন সমবায় সমিতির সভাপতি আব্দুর রহিম বলেন, গাছে ফুল না থাকলেও দামে চাষীরা খুশি। চাষীরা চেষ্টা করে যাচ্ছেন খরচের টাকা তোলার জন্য।
উল্লেখ্য যশোরের গদখালী এলাকায় প্রায় ১২০০ হেক্টর জমিতে প্রায় এগারো রকমের ফুলের চাষ হয়। এ এলাকার ৬ হাজার পরিবারের প্রায় দেড় লাখ মানুষ ফুল চাষের সাথে জড়িত। প্রতি বছর তিনশো কোটি টাকার বেশি ফুল উৎপাদন হয় এই অঞ্চলে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মো; মাসুদ রানা,কচুয়া (চাঁদপুর) ॥
চাঁদপুরের কচুয়ায় কলা চাষ করে সাবলম্বী হয়েছেন মিজানুর রহমান নামের এক কৃষক। বর্তমানে তার জমিতে চার শতাধিক কলা গাছ আছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কচুয়া পৌরসভার কড়ইয়া এলাকায় রাস্তার পাশে কলার বিশাল বাগান করেছেন মিজানুর রহমান। বর্তমানে তার বাগানে প্রায় ২০০ কলার ছড়ি আছে। জমি ইজারা নিয়ে কলা চাষের পাশাপাশি হলুদ,মিষ্টি আলু, লাউ,টমেটে ও নানা জাতের সবজির আবাদ করেছেন তিনি।
অন্য ফসল বিক্রিতে কিছু ঝামেলা থাকলেও কলা বিক্রিতে কোনো ঝামেলা নেই। খুচরা পাইকাররা জমি থেকেই কলা কেটে নিয়ে যান। সবরি কলার কাঁদি ৪০০-৫০০ টাকা, সাগর কলার কাঁদি পাইকারি বিক্রি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা বিক্রি হয়।
কৃষক মিজানুর রহমান কলা চারা রোপনে ব্যয় হয়েছির মাত্র ১০ হাজার টাকা। পরবর্তীতে বছর খানেক সময় গেলে তার কলা বাগান থেকে আয় হয় ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে কলা বাগনে আরো কলার ছড়া রয়েছে। বর্তমানে বাগানে যে কলা আছে তা ৫০ হাজার টাকার বেশি বিক্রি হবে বলেও জানান তিনি।
তাছাড়া দুই থেকে তিন ফুট লম্বা কলা গাছের চারা লাগানোর ৮-৯ মাসের মধ্যেই ফল পাওয়া যায়। কলার চারা একবার রোপণ করলে পুনরায় তা আর রোপণ করতে হয় না। গাছের কলা একবার পূর্ণাঙ্গ বয়স হলে কেটে ফেলার কিছুদিন পর ওই গাছের গোড়া থেকে নতুন চারা জন্মায়। কৃষক মিজানুর রহমান কলা চাষ করে নিজের পরিবারের ভাগ্য বদলে দিয়েছেন তিনি। কলা চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন তিনি।
কলা চাষিরা মো. মিজানুর রহমান বলেন, এক বছর আগে প্রায় ৩০ শতাংশ জমিতে করার আবাদ করি। পাঁচ বছরের জন্য ৭২ শতাংশ জমি ইজারা নিয়ে এ জমিতে কলা চাষের পাশাপাশি সমন্বিত সবজির আবাদ করেছি। কৃষি অফিসের সার্বিক সহায়তা ও পরামর্শে কলার ফলন ভালো হায়েছে। প্রথম ৫০ হাজার টাকার অধিক কলা বিক্রি করি।
কচুয়া উপজেলা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা টিটু মহন সরকার বলেন, কলা চাষ তেমন কোনো খরচ নেই। কলা চাষে লাভের অংশ বেশি। এ উপজেলার বিভিন্ন ব্লকে দিন দিন বাড়ছে কলার চাষ। কম শ্রম, অল্প সময়ে বেশি লাভ হওয়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কলা চাষ। রাস্তার ধারে কিংবা বাগানের পতিত জায়গাকে ব্যবহার করে কলা চাষই সফলতার হাসি এনেছে চাষী মিজানুর রহমান। ফলে দিন দিন বেড়েই চলছে কলা চাষ। সম্পৃক্ত হচ্ছেন নতুন নতুন চাষি।
মন্তব্য করুন
মো: মাসুদ রানা,কচুয়া প্রতিনিধি:
এপেক্স ক্লাব বাংলাদেশের ডিস্টিক ৮ এর আওতায় এপেক্স ক্লাব অব কচুয়া স্বীকৃতি সনদ লাভ করেছে। এ উপলক্ষে শুক্রবার কচুয়া রাজমহল চাইনিজ রেস্টুরেন্টে আলোচনা সভা ও এপেক্স ক্লাব কচুয়া শাখার উদ্যোগে স্থানীয় গরীব অসহায়দের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।
এপেক্স ক্লাব কচুয়া শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. জসীম উদ্দিন প্রধানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, এপেক্স ক্লাবের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি এনামুল হক মিলন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, এপেক্স ক্লাবের কেন্দ্রীয় কমিটির নিজাম উদ্দিন মিন্টু,জাকির হোসেন ফয়সাল,এম এইচ সরকার পাশা,মুনাফ হোসেন সেলিম,ডা.মজিবুর রহমান,সাজেদুল ইসলাম,কচুয়া শাখার সেক্রেটারী ডা. মো. কামাল উদ্দিন,সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এম এ কাশেম মুন্সী,জুনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আমির হোসেন মজুমদার সহ আরো অনেকে।
এসময় কচুয়া শাখার এপেক্স ক্লাবের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
মোঃ মাসুদ রানা, কচুয়া প্রতিনিধি:
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ঐতিহ্যবাহী চাপাতলি লতিফিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় দাখিল পরীক্ষার্থীদের বিদায় উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার দুপুরে মাদ্রাসা মিলনায়তনে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মো: মনিরুল ইসলাম মজুমদারের সভাপতিত্বে ও প্রভাষক মো: আফজাল হোসাইনের পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, মাদ্রাসার গভর্নিং বডির সভাপতি ও উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো: হেলাল উদ্দিন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, গোহট দক্ষিণ ইউপি চেয়ারম্যান মো: আমির হোসেন, সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ আলী, গভর্নিং বডির দাতা সদস্য মো: সোহেল প্রধান, সদস্য মাওলানা আব্দুল হাই, মাসনীগাছা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমিন উল্লাহ, কহলথু্ির উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবিএম এমরান হোসেন, চাঁদপুর জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সোহাগ উদ্দিনসহ আরো অনেকে। এসময় মাদ্রাসার শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
পরে দাখিল পরিক্ষার্থীদের সফলতা ও দোয়া কামনায় বিশেষ দোয়া ও মুনাজাত পরিচালনা করা হয়। একই দিনে কহলথুরী হামিদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে এসএসসি পরিক্ষার্থীদের বিদায় উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
মন্তব্য করুন
বৃহস্পতিবার
(২৯ ফেব্রুয়ারী) দুপুরবেলা কুমিল্লা জেলা ও দায়রা জজ এর খাসকামরায় কুমিল্লা সিভিলকোর্ট
কমিশনারদের মাঝে পরিচয়পত্র (আইডি কার্ড) বিতরণ করা হয়।
এসময়
কুমিল্লা সিভিলকোর্ট কমিশনার এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ আরমান হোসেন (মোশারফ) ও সাধারণ
সম্পাদক কাজী মোঃ জাকির হোসেনসহ সিভিলকোর্ট কমিশনারদের হাতে পরিচয়পত্র (আইডি কার্ড)
তুলে দেন সদ্য বিদায়ী কুমিল্লার বিজ্ঞ সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোঃ হেলাল উদ্দিন। এসময়
উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট মোঃ আহছান উল্লাহ খন্দকারসহ
কুমিল্লা সিভিলকোর্ট কমিশনার এসোসিয়েশনের সকল সদস্যগণ।
এসময়
জেলা ও দায়রা জজ মোঃ হেলাল উদ্দিন বলেন- এ পরিচয়পত্র গুলো আমার স্বাক্ষরিত আপনারা এমন
কোন কাজ করবেননা যে আমার সন্মান ক্ষুন্ন হয়।
মন্তব্য করুন
শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে কুমিল্লায়
প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) কুমিল্লা জেলা
প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে জেলার ১৭টি উপজেলার পূজা উদযাপন পরিষদ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রস্তুতিমূলক
সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত
ছিলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর
আলম।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো.আমিরুল কায়ছার
এর সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পঙ্কজ বড়ুয়া, সকল উপজেলার
নির্বাহী অফিসার, র্যাবের কর্মকর্তা, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক উদবাতুল বারী
আবু ও সদস্য সচিব ইউছুফ মোল্লা টিপু, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কুমিল্লা মহানগরীর
আমীর কাজী দ্বীন মোহাম্মদসহ পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দসহ আরও অনেকে।
মন্তব্য করুন
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা মূল্যের ৪৯টি স্বর্ণের বার উদ্বার করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। স্বর্ণের বার গুলো সহ ফজলে রাব্বী নামে এক যাত্রীকে আটক করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।
আজ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের শুল্ক, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মিজানুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, দুবাই থেকে ঢাকায় আসা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট আনুমানিক ভোর ৪টা ২৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এরপর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বিমানবন্দরে সতর্ক অবস্থান নেন।
বারগুলো ঢাকা কাস্টম হাউসের শুল্ক গুদামে জমা দেওয়ার কার্যক্রম চলছে। শুল্ক আইনে আটক ফজলে রাব্বীর বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় ফৌজদারি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানায় শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।
মন্তব্য করুন
একটি মাদরাসার চার টন সরকারি বিনা মূল্যের পাঠ্যবই জব্দ করেছে প্রশাসন।
পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায় বিক্রি করতে নেওয়ার সময় পাঠ্যবইগুলো জব্দ করা হয় । এছাড়া বই বহনকারী ট্রাকটিও জব্দ করা হয়েছে।
রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর সিনিয়র আলিম মাদরাসার পাশে সড়ক থেকে এসব জব্দ করেন কলাপাড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কৌশিক আহমেদ।
মঙ্গলবার কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, এসব বই উপজেলা প্রশাসনের হেফাজতে রয়েছে। এ ব্যাপারে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে এ বিষয়ে চেষ্টা করেও মোয়াজ্জেমপুর সিনিয়র আলিম মাদরাসা কর্তৃপক্ষের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
সোমবার ট্রাকসহ বই থানায় পড়েছিল। কোনো মামলা হয়নি। পরে রাতে এসব উপজেলা প্রশাসনকে বুঝিয়ে দেয় থানা কর্তৃপক্ষ।
ট্রাকচালক ও সহকারীর বরাতে কৌশিক আহমেদ বলেন, মোয়াজ্জেমপুর সিনিয়র আলিম মাদরাসার অধ্যক্ষ আবু বক্কর সিদ্দিক এসব পাঠ্যবই ঝিনাইদহ এলাকায় নিয়ে বিক্রি করতে চেয়েছিলেন। গোপন খবর পেয়ে রাতে অভিযান চালিয়ে বইগুলো জব্দ করা হয়। তিনি বলেন, ট্রাকসহ বই মহিপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। জব্দ করা বইয়ের বাজারমূল্য প্রায় পাঁচ লাখ টাকা।
মহিপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আসলাম সাংবাদিকদের বলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ট্রাকসহ বইগুলো থানায় রেখে গেছেন। পরে আমরা সেগুলো উপজেলা প্রশাসনকে বুঝিয়ে দিয়েছি।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা হাইওয়ে পুলিশ রিজিয়ন মহাসড়কের শৃঙ্খলা আনয়ন এবং ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ করতে ও দুর্ঘটনা প্রতিরোধে কাজ করে যাচ্ছে।
সোমবার ১২ই আগস্ট হাইওয়ে পুলিশ কুমিল্লা রিজিয়নের এডিশনাল ডিআইজি মো: খাইরুল আলম এর নের্তৃত্বে কুমিল্লা রিজিয়নের ২২ থানা ঢাকা-চট্রগ্রাম জাতীয় মহাসড়ক এবং ঢাকা-সিলেট (কুমিল্লা রিজিয়নের অংশ) জাতীয় মহাসড়ক ও অন্যান্য আঞ্চলিক মহাসড়কে অবস্থান করে।
মহাসড়কের শৃঙ্খলা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় এ দায়িত্ব পালন চলমান থাকবে ।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি চুয়াডাঙ্গা ইউনিট অসহায় ও দরিদ্র শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়।
গতকাল আলমডাঙ্গা জেলা পরিষদ ডাকবাংলো চত্বরে শতাধিক শীতার্তদের মাঝে এ শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। এসময় বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি চুয়াডাঙ্গা ইউনিটের সেক্রেটারী শহিদুল ইসলাম সাহান, কার্যনির্বাহী সদস্য অ্যাড. রফিকুল ইসলাম, হাবিবুল্লাহ জোয়ার্দ্দার ছটি, আব্দুল কাদের, আজীবন সদস্য সিরাজুল ইসলাম, মাহমুদুল কাওনাইন, আব্দুল জব্বার, যুব রেডক্রিসেন্টের উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম ও উপজেলা যুব সদস্য শাহেদ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে কার্পাসডাঙ্গায় ঠাণ্ডা বাতাসের দাপট আর মাঝে মাঝে অসময়ের বৃষ্টি মিলে শীত জেঁকে বসেছে। হিম হিম ঠাণ্ডা আর কুয়াশায় নাকাল জনজীবন। শীতের এই তীব্রতা বেশি কাবু করেছে নিম্ন আয়ের মানুষকে। শীতার্ত অসহায় ও দুস্থ মানুষের উষ্ণতা দিতে কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার শীতার্ত মানুষের মাঝে শীত বস্ত্র হিসেবে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদে ৬০ জন ছিন্নমূল ও হতদরিদ্র মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। ত্রান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দকৃত কম্বল বিতরণের সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা মিতা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে রোকসানা মিতা বলেন, সরকারি সহায়তার পাশাপাশি সামর্থবানরা এগিয়ে আসতে হবে। আমাদের একটু সহায়তা লাঘব করতে পারে শীতার্তদের কষ্ট এবং দুর্বিষহ জীবন।
এ সময় শীতবস্ত্র বিতরণকালে আরো উপস্থিত ছিলেন, কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আ. করিম বিশ্বাস, প্যানেল চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মণ্টু, বিল্লাল হোসেন, দেলোয়ারা খাতুন, আলমগীর হোসেন, আ. রাজ্জাক, সাজিবার রহমান, আ. সালাম, ইউপি সচিব হাসানুজ্জামান, সহকারী হিসাব রক্ষক মতিউর রহমান, উদ্যোক্তা হারুনার রশীদ ও মেদুল হক সহ সকল ইউপি সদস্য।
মন্তব্য করুন