বাংলাদেশ নারী দল পাকিস্তানকে হারিয়ে তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডে ম্যাচ জিতল ।
শুক্রবার মিরপুরে ১৬৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে সাত উইকেট ও ২৬ বল হাতে রেখে জয় পায় বাংলাদেশ। এই জয়ে ২-১ ব্যবধানে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল সিরিজ জিতল ।
মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৬৬ রান তোলে পাকিস্তান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৮৪ রান করেন সিধরা আমিন।
উদ্বোধনী জুটিতে জবাবে খেলতে নেমে ১২৫ রানের রেকর্ড গড়েন মুর্শিদা খাতুন ও ফারজানা হক। মুর্শিদা ৫৪ রান ও ফারজানা ৬২ রানে আউট হন। দুই ওপেনারের বিদায়ের পরও পথ হারায়নি বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৫.৪ ওভারে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ নারী দল।
নাহিদা আক্তার বাংলাদেশের হয়ে ১০ ওভারে ২৬ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন । এ ছাড়া রাবেয়া খান দুই উইকেট পেয়েছেন। ফাহিমা খাতুন, নিশিতা আক্তার ও স্বর্ণা আক্তার একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
মন্তব্য করুন
দ্বাদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী
লীগ মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা
হয়েছে।
২৬ নভেম্বর (রোববার) বিকেল ৪টায় আওয়ামী লীগের
কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে নৌকার প্রার্থীদের
নাম ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগের
সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের
প্রার্থী
তালিকা :
পঞ্চগড়-১ মো. নাঈমুজ্জামান
ভূঁইয়া
পঞ্চগড়-২ মো. নূরুল
ইসলাম সুজন
ঠাকুরগাঁও-১ রমেশ চন্দ্র
সেন
ঠাকুরগাঁও-২ মো. মাজহারুল
ইসলাম
ঠাকুরগাঁও-৩ মো. ইমদাদুল
হক
দিনাজপুর-১ মনোরঞ্জন শীল
গোপাল
দিনাজপুর-২ খালিদ মাহমুদ
চৌধুরী
দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম
দিনাজপুর-৪ আবুল হাসান
মাহমুদ আলী
দিনাজপুর-৫ মোস্তাফিজুর রহমান
দিনাজপুর-৬ মো. শিবলী
সাদিক
নীলফামারী-১ মো. আফতাব
উদ্দিন সরকার
নীলফামারী-২ আসাদুজ্জামান নূর
নীলফামারী-৩ মো. গোলাম
মোস্তফা
নীলফামারী-৪ মো. জাকির
হোসেন বাবুল
লালমনিরহাট-১ মো. মোতাহার
হোসেন
লালমনিরহাট-২ নুরুজ্জামান আহমেদ
লালমনিরহাট-৩ মো. মতিয়ার
রহমান
রংপুর-১ মো. রেজাউল
করিম রাজু
রংপুর-২ আবুল কালাম
মো. আহসানুল হক চৌধুরী
রংপুর-৩ তুষার কান্তি
মন্ডল
রংপুর-৪ টিপু মুনশি
রংপুর-৫ রাশেক রহমান
রংপুর-৬ শিরীন শারমিন
চৌধুরী
কুড়িগ্রাম-১ মো. আছলাম
হোসেন সওদাগর
কুড়িগ্রাম-২ মো. জাফর
আলী
কুড়িগ্রাম-৩ সৌমেন্দ্র প্রসাদ
পান্ডে
কুড়িগ্রাম-৪ মো. বিপ্লব
হাসান
গাইবান্ধা-১ আফরুজা বারী
গাইবান্ধা-২ মাহবুব আরা
বেগম গিনি
গাইবান্ধা-৩ উম্মে কুলসুম
স্মৃতি
গাইবান্ধা-৪ মো. আবুল
কালাম আজাদ
গাইবান্ধা-৫ মাহমুদ হাসান
জয়পুরহাট-১ সামছুল আলম
দুদু
জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ
আল মাহমুদ স্বপন
বগুড়া-১ সাহাদারা মান্নান
বগুড়া-২ তৌহিদুর রহমান
মানিক
বগুড়া-৩ মো. সিরাজুল
ইসলাম খান রাজু
বগুড়া-৪ মো. হেলাল
উদ্দিন কবিরাজ
বগুড়া-৫ মো. মজিবর
রহমান (মজনু)
বগুড়া-৬ রাগেবুল আহসান
রিপু
বগুড়া-৭ মো. মোস্তফা
আলম
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ ডা. সামিল
উদ্দিন আহমেদ শিমুল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ মু. জিয়াউর
রহমান
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মো. আব্দুল
ওদুদ
নওগাঁ-১ সাধন চন্দ্র
মজুমদার
নওগাঁ-২ মো. শহীদুজ্জামান
সরকার
নওগাঁ-৩ সৌরেন্দ্র নাথ
চক্রবর্ত্তী
নওগাঁ-৪ মো. নাহিদ
মোর্শেদ
নওগাঁ-৫ নিজাম উদ্দিন
জলিল (জন)
নওগাঁ-৬ মো. আনোয়ার
হোসেন হেলাল
রাজশাহী-১ ওমর ফারুক
চৌধুরী
রাজশাহী-২ মোহাম্মদ আলী
রাজশাহী-৩ মোহা. আসাদুজ্জামান
আসাদ
রাজশাহী-৪ মো. আবুল
কালাম আজাদ
রাজশাহী-৫ মো. আব্দুল
ওয়াদুদ
রাজশাহী-৬ মো. শাহরিয়ার
আলম
নাটোর-১ মো. শহিদুল
ইসলাম (বকুল)
নাটোর-২ শফিকুল ইসলাম
শিমুল
নাটোর-৩ জুনাইদ আহমেদ
পলক
নাটোর-৪ মো. সিদ্দিকুর
রহমান পাটোয়ারী
সিরাজগঞ্জ-১ তানভীর শাকিল
জয়
সিরাজগঞ্জ-২ মোছা. জান্নাত
আরা হেনরী
সিরাজগঞ্জ-৩ মো. আব্দুল
আজিজ
সিরাজগঞ্জ-৪ মো. শফিকুল
ইসলাম
সিরাজগঞ্জ-৫ আব্দুল মমিন
মন্ডল
সিরাজগঞ্জ-৬ চয়ন ইসলাম
পাবনা-১ মো. শামসুল
হক টুকু
পাবনা-২ আহমেদ ফিরোজ
কবির
পাবনা-৩ মো. মকবুল
হোসেন
পাবনা-৪ গালিবুর রহমান
শরীফ
পাবনা-৫ গোলাম ফারুক
খন্দঃ প্রিন্স
মেহেরপুর-১ ফরহাদ হোসেন
মেহেরপুর-২ আবু সালেহ
মোহাম্মদ নাজমুল হক
কুষ্টিয়া-১ আ. ক
ম সরওয়ার জাহান
কুষ্টিয়া-২ নাম ঘোষণা
হয়নি
কুষ্টিয়া-৩ মো. মাহবুবউল
আলম হানিফ
কুষ্টিয়া-৪ সেলিম আলতাফ
জর্জ
চুয়াডাঙ্গা-১ সোলায়মান হক
জোয়ার্দ্দার (ছেলুন)
চুয়াডাঙ্গা-২ মো. আলী
আজগার
ঝিনাইদহ-১ মো. আব্দুল
হাই
ঝিনাইদহ-২ তাহজীব আলম
সিদ্দিকী
ঝিনাইদহ-৩ মো. সালাহ
উদ্দিন মিয়াজী
ঝিনাইদহ-৪ মো. আনোয়ারুল
আজীম (আনার)
যশোর-১ শেখ আফিল
উদ্দিন
যশোর-২ মো. তৌহিদুজ্জামান
যশোর-৩ কাজী নাবিল
আহমেদ
যশোর-৪ এনামুল হক
বাবুল
যশোর-৫ স্বপন ভট্টাচার্য্য
যশোর-৬ শাহীন চাকলাদার
মাগুরা-১ সাকিব আল
হাসান
মাগুরা-২ শ্রী বীরেন
শিকদার
নড়াইল-১ বি এম
কবিরুল হক
নড়াইল-২ মাশরাফি বিন
মর্তুজা
বাগেরহাট-১ শেখ হেলাল
উদ্দীন
বাগেরহাট-২ শেখ তন্ময়
বাগেরহাট-৩ হাবিবুন নাহার
বাগেরহাট-৪ এইচ, এম,
বদিউজ্জামান সোহাগ
খুলনা-১ ননী গোপাল
মন্ডল
খুলনা-২ সেখ সালাহউদ্দিন
খুলনা-৩ এস এম
কামাল হোসেন
খুলনা-৪ আব্দুস সালাম
মুর্শেদী
খুলনা-৫ নারায়ণ চন্দ্র
চন্দ
খুলনা-৬ মো. রশীদুজ্জামান
সাতক্ষীরা-১ ফিরোজ আহম্মেদ
স্বপন
সাতক্ষীরা-২ মো. আসাদুজ্জামান
বাবু
সাতক্ষীরা-৩ আ ফ
ম রুহুল হক
সাতক্ষীরা-৪ এস এম
আতাউল হক
বরগুনা-১ ধীরেন্দ্র দেবনাথ
শমভু
বরগুনা-২ সুলতানা নাদিরা
পটুয়াখালী-১ মো. আফজাল
হোসেন
পটুয়াখালী-২ আ স
ম ফিরোজ
পটুয়াখালী-৩ এস. এম
শাহজাদা
পটুয়াখালী-৪ মো. মহিবুর
রহমান
ভোলা-১ তোফায়েল আহমেদ
ভোলা-২ আলী আজম
ভোলা-৩ নুরন্নবী চৌধুরী
ভোলা-৪ আবদুল্লাহ আল
ইসলাম জ্যাকব
বরিশাল-১ আবুল হাসানাত
আবদুল্লাহ্
বরিশাল-২ তালুকদার মো.
ইউনুস
বরিশাল-৩ সরদার মো.
খালেদ হোসেন
বরিশাল-৪ শাম্মী আহমেদ
বরিশাল-৫ জাহিদ ফারুক
বরিশাল-৬ আবদুল হাফিজ
মল্লিক
ঝালকাঠি-১ বজলুল হক
হারুন
ঝালকাঠি-২ আমির হোসেন
আমু
পিরোজপুর-১ শ. ম.
রেজাউল করিম
পিরোজপুর-২ কানাই লাল
বিশ্বাস
পিরোজপুর-৩ মো. আশরাফুর
রহমান
টাঙ্গাইল-১ মো. আব্দুর
রাজ্জাক
টাঙ্গাইল-২ ছোট মনির
টাঙ্গাইল-৩ মো. কামরুল
হাসান খান
টাঙ্গাইল-৪ মো. মোজহারুল
ইসলাম তালুকদার
টাঙ্গাইল-৫ মো. মামুন-অর-রশিদ
টাঙ্গাইল-৬ আহসানুল ইসলাম
(টিটু)
টাঙ্গাইল-৭ খান আহমেদ
শুভ
টাঙ্গাইল-৮ অনুপম শাহজাহান
জয়
জামালপুর-১ নূর মোহাম্মদ
জামালপুর-২ মো. ফরিদুল
হক খান
জামালপুর-৩ মির্জা আজম
জামালপুর-৪ মো. মাহবুবুর
রহমান
জামালপুর-৫ মো. আবুল
কালাম আজাদ
শেরপুর-১ মো. আতিউর
রহমান আতিক
শেরপুর-২ মতিয়া চৌধুরী
শেরপুর-৩ এ ডি
এম শহিদুল ইসলাম
ময়মনসিংহ-১ জুয়েল আরেং
ময়মনসিংহ-২ শরীফ আহমেদ
ময়মনসিংহ-৩ নিলুফার আনজুম
ময়মনসিংহ-৪ মোহাম্মদ মোহিত
উর রহমান
ময়মনসিংহ-৫ মো. আব্দুল
হাই আকন্দ
ময়মনসিংহ-৬ মো. মোসলেম
উদ্দিন
ময়মনসিংহ-৭ মো. হাফেজ
রুহুল আমীন মাদানী
ময়মনসিংহ-৮ মো. আব্দুছ
ছাত্তার
ময়মনসিংহ-৯ আব্দুস সালাম
ময়মনসিংহ-১০ ফাহমী গোলন্দাজ
(বাবেল)
ময়মনসিংহ-১১ কাজিম উদ্দিন
আহম্মেদ
নেত্রকোনা-১ মোশতাক আহমেদ
রুহী
নেত্রকোনা-২ মো. আশরাফ
আলী খান খসরু
নেত্রকোনা-৩ অসীম কুমার
উকিল
নেত্রকোনা-৪ সাজ্জাদুল হাসান
নেত্রকোনা-৫ আহমদ হোসেন
কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দা জাকিয়া
নূর
কিশোরগঞ্জ-২ আবদুল কাহার
আকন্দ
কিশোরগঞ্জ-৩ মো. নাসিরুল
ইসলাম খান
কিশোরগঞ্জ-৪ রেজওয়ান আহাম্মদ
তৌফিক
কিশোরগঞ্জ-৫ মো. আফজাল
হোসেন
কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান
মানিকগঞ্জ-১ মোঃ আব্দুস
সালাম
মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম
মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক
মুন্সীগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আহমেদ
মুন্সীগঞ্জ-২ সাগুফতা ইয়াসমিন
মুন্সীগঞ্জ-৩ মৃণাল কান্তি
দাস
ঢাকা-১ সালমান ফজলুর
রহমান
ঢাকা-২ মো. কামরুল
ইসলাম
ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ
ঢাকা-৪ সানজিদা খানম
ঢাকা-৫ হারুনর রশীদ
মুন্না
ঢাকা-৬ মোহাম্মদ সাইদ
খোকন
ঢাকা-৭ মোহাম্মদ সোলায়মান
সেলিম
ঢাকা-৮ আ ফ
ম বাহাউদ্দিন নাছিম
ঢাকা-৯ সাবের হোসেন
চৌধুরী
ঢাকা-১০ ফেরদৌস আহমেদ
ঢাকা-১১ মোহাম্মদ ওয়াকিল
উদ্দিন
ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান
ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির
নানক
ঢাকা-১৪ মো. মাইনুল
হোসেন খান
ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ
মজুমদার
ঢাকা-১৬ মো ইলিয়াস
উদ্দিন মোল্লাহ
ঢাকা-১৭ মোহাম্মদ আলী
আরাফাত
ঢাকা-১৮ মোহাম্মদ হাবিব
হাসান
ঢাকা-১৯ ডা. মো.
এনামুর রহমান
ঢাকা-২০ বেনজীর আহমদ
গাজীপুর-১ আ ক
ম, মোজাম্মেল হক
গাজীপুর-২ মো. জাহিদ
আহসান রাসেল
গাজীপুর-৩ রুমানা আলী
গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন
(রিমি)
গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ
নরসিংদী-১ মোহাম্মদ নজরুল
ইসলাম
নরসিংদী-২ আনোয়ারুল আশরাফ
খান
নরসিংদী-৩ ফজলে রাব্বি
খান
নরসিংদী-৪ নূরুল মজিদ
মাহমুদ হুমায়ূন
নরসিংদী-৫ রাজি উদ্দিন
আহমেদ
নারায়ণগঞ্জ-১ গোলাম দস্তগীর
গাজী
নারায়ণগঞ্জ-২ মো. নজরুল
ইসলাম বাবু
নারায়ণগঞ্জ-৩ আব্দুল্লাহ-আল-কায়সার
নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান
নারায়ণগঞ্জ-৫ নাম ঘোষণা
হয়নি
রাজবাড়ী-১ কাজী কেরামত
আলী
রাজবাড়ী-২ মো. জিল্লুল
হাকিম
ফরিদপুর-১ মো. আব্দুর
রহমান
ফরিদপুর-২ শাহদাব আকবর
ফরিদপুর-৩ শামীম হক
ফরিদপুর-৪ কাজী জাফর
উল্যাহ
গোপালগঞ্জ-১ মুহাম্মদ ফারুক
খান
গোপালগঞ্জ-২ শেখ ফজলুল
করিম সেলিম
গোপালগঞ্জ-৩ শেখ হাসিনা
মাদারীপুর-১ নূর-ই-আলম চৌধুরী
মাদারীপুর-২ শাজাহান খান
মাদারীপুর-৩ মো. আবদুস
সোবহান মিয়া
শরীয়তপুর-১ মো. ইকবাল
হোসেন
শরীয়তপুর-২ এ কে
এম এনামুল হক শামীম
শরীয়তপুর-৩ নাহিম রাজ্জাক
সুনামগঞ্জ-১ রনজিত চন্দ্র
সরকার
সুনামগঞ্জ-২ চৌধুরী আব্দুল্লাহ
আল মাহমুদ
সুনামগঞ্জ-৩ এম এ
মান্নান
সুনামগঞ্জ-৪ মোহম্মদ সাদিক
সুনামগঞ্জ-৫ মুহিবুর রহমান
মানিক
সিলেট-১ এ কে
আব্দুল মোমেন
সিলেট-২ শফিকুর রহমান
চৌধুরী
সিলেট-৩ হাবিবুর রহমান
সিলেট-৪ ইমরান আহমদ
সিলেট-৫ মাসুক উদ্দিন
আহমদ
সিলেট-৬ নুরুল ইসলাম
নাহিদ
মৌলভীবাজার-১ মো. শাহাব
উদ্দিন
মৌলভীবাজার-২ শফিউল আলম
চৌধুরী
মৌলভীবাজার-৩ মোহাম্মদ জিল্লুর
রহমান
মৌলভীবাজার-৪ মো. আব্দুস
শহীদ
হবিগঞ্জ-১ ডা. মো.
মুশফিক হুসেন চৌধুরী
হবিগঞ্জ-২ ময়েজ উদ্দিন
শরীফ
হবিগঞ্জ-৩ মো. আবু
জাহির
হবিগঞ্জ-৪ মো. মাহাবুব
আলী
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ বদরুদ্দোজা মো.
ফরহাদ হোসেন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মো. শাহজাহান
আলম
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ র আ
ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আনিসুল হক
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ ফয়জুর রহমান
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ ক্যাপ্টেন (অব.)
এ বি তাজুল ইসলাম
কুমিল্লা-১ মো. আবদুস
সবুর
কুমিল্লা-২ সেলিমা আহমাদ
কুমিল্লা-৩ ইউসুফ আব্দুল্লাহ
হারুন
কুমিল্লা-৪ রাজী মোহাম্মদ
ফখরুল
কুমিল্লা-৫ আবুল হাসেম
খান
কুমিল্লা-৬ আ ক
ম বাহাউদ্দীন
কুমিল্লা-৭ প্রাণ গোপাল
দত্ত
কুমিল্লা-
৮ আবু জাফর মোহাম্মদ
শফি উদ্দিন
কুমিল্লা-৯ মো. তাজুল
ইসলাম
কুমিল্লা-১০ আ হ
ম মুস্তফা কামাল
কুমিল্লা-১১ মো. মুজিবুল
হক
চাঁদপুর-১ সেলিম মাহমুদ
চাঁদপুর-২ মোফাজ্জল হোসাইন
চৌধুরী
চাঁদপুর-৩ ডা. দীপু
মনি
চাঁদপুর-৪ মুহম্মদ শফিকুর
রহমান
চাঁদপুর-৫ রফিকুল ইসলাম
ফেনী-১ আলাউদ্দিন আহম্মদ
চৌধুরী
ফেনী-২ নিজাম উদ্দিন
হাজারী
ফেনী-৩ মো. আবুল
বাশার
নোয়াখালী-১ এইচ এম
ইব্রাহিম
নোয়াখালী-২ মোরশেদ আলম
নোয়াখালী-৩ মো. মামুনুর
রশীদ কিরণ
নোয়াখালী-৪ মোহাম্মদ একরামুল
করিম চৌধুরী
নোয়াখালী-৫ ওবায়দুল কাদের
নোয়াখালী-৬ মোহাম্মদ আলী
লক্ষ্মীপুর-১ আনোয়ার হোসেন
খান
লক্ষ্মীপুর-
২ নূর উদ্দিন চৌধুরী
নয়ন
লক্ষ্মীপুর-
৩ মোহাম্মদ গোলাম ফারুক
লক্ষ্মীপুর-
৪ ফরিদুন্নাহার লাইলী
চট্টগ্রাম-১ মাহাবুব উর
রহমান
চট্টগ্রাম-২ খাদিজাতুল আনোয়ার
চট্টগ্রাম-৩ মাহফুজুর রহমান
চট্টগ্রাম-৪ এস এম
আল মামুন
চট্টগ্রাম-৫ মোহাম্মদ আবদুস
সালাম
চট্টগ্রাম-৬ এবিএম ফজলে
করিম চৌধুরী
চট্টগ্রাম-৭ মোহাম্মদ হাছান
মাহমুদ
চট্টগ্রাম-৮ নোমান আল
মাহমুদ
চট্টগ্রাম-৯ মহিবুল হাসান
চৌধুরী
চট্টগ্রাম-১০ মো. মহিউদ্দিন
বাচ্চু
চট্টগ্রাম-১১ এম আবদুল
লতিফ
চট্টগ্রাম-১২ মোতাহেরুল ইসলাম
চৌধুরী
চট্টগ্রাম-১৩ সাইফুজ্জামান চৌধুরী
চট্টগ্রাম-১৪ মো. নজরুল
ইসলাম চৌধুরী
চট্টগ্রাম-১৫ আবু রেজা
মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন
চট্টগ্রাম-১৬ মোস্তাফিজুর রহমান
চৌধুরী
কক্সবাজার-১ সালাহ উদ্দীন
আহমদ
কক্সবাজার-২ আশেক উল্লাহ
রফিক
কক্সবাজার-৩ সাইমুম সরওয়ার
কমল
কক্সবাজার-৪ শাহীন আক্তার
খাগড়াছড়ি-
কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা
রাঙ্গামাটি-
দীপংকর তালুকদার
বান্দরবান-
বীর বাহাদুর উ শৈ সিং
মন্তব্য করুন
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দেশজুড়ে চলমান শৈত্যপ্রবাহের কারণে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম সকাল ১০টায় শুরু হবে ।
সোমবার (২২ জানুয়ারি) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় পাঠদান কর্মসূচি পরিবর্তন করে অফিস আদেশ জারি করেছে।
এতে বলা হয়, সারা দেশে চলমান শৈত্যপ্রবাহের কারণে শিক্ষার্থীদের অসুবিধার কথা বিবেচনায় সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সকাল ১০টা থেকে শুরু হবে আর ১০ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা হলে ইতোপূর্বে জারি করা নির্দেশনা যথারীতি বহাল থাকবে।
গত ১৬ জানুয়ারি মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়, চলমান শৈত্যপ্রবাহে শিক্ষার্থীদের শিক্ষার স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বিধায় যেসব জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে (সংশ্লিষ্ট আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়ার পূর্বাভাসের প্রমাণক অনুযায়ী) নেমে যাবে, সেসব জেলার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা করে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় উপপরিচালকরা সংশ্লিষ্ট জেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহের একাডেমিক কার্যক্রম শীতের তীব্রতা ও স্থানীয় বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশনা প্রদান করতে পারবেন (সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি না হওয়া পর্যন্ত)। আর এ আদেশের কার্যকারিতা ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
এর আগে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে আদেশ জারি করে জানানো হয় যে, তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে হলে স্কুল ও কলেজ বন্ধ রাখা যাবে।
মন্তব্য করুন
জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে দ্বিতীয় ধাপে জেলা প্রশাসক , পুলিশ সুপার এবং বিভাগীয় কমিশনারদের প্রশিক্ষণ দেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে করতেই প্রশিক্ষণের জন্য নতুন করে আগামী ১০ ও ১১ নভেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হবে। ইটিআই-এর মহাপরিচালক এস এম আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত চিঠি সংশ্লিষ্টদের পাঠানো হয়।
গতকাল ইসি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মন্তব্য করুন
ভাষা আন্দোলনের গতিবেগ দমিয়ে রাখতে পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কারান্তরীণ রাখে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ। শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে করা পোস্টে এ কথা উল্লেখ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা তাঁর পোস্টে লিখেছেন, ‘পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর দুঃশাসন ও শোষণের শৃঙ্খল ভেঙে বাঙালি জাতিসত্তা বিনির্মাণের প্রথম সোপান। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হতে না হতেই পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আমাদের মুখের ভাষা বাংলা কেড়ে নিতে চায়।
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ঘোষণা দিলেন উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। এই ঘোষণার বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলার ছাত্রসমাজ ঐক্যবদ্ধভাবে সোচ্চার হয়ে ওঠে। বিক্ষোভে ফেটে পড়ে পূর্ববাংলার ছাত্র-জনতা।’‘১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে সর্বাত্মক সাধারণ ধর্মঘট ও হরতালের আহ্বান করা হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই হরতাল কর্মসূচির নেতৃত্ব দেন। যার ফলে তার ওপর পুলিশি নির্যাতন চালানো হয় এবং ওই দিনই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বঙ্গবন্ধুর গ্রেপ্তারের পর ছাত্রলীগের নেতৃত্বে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা পরিষদ গঠন করা হয়। সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ১৯৪৯ সালের এপ্রিল মাসে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করে।এই আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার ফলে বঙ্গবন্ধুসহ ২৪ জন নেতাকে জননিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার করা হয়।’
‘১৯৫২ সালের জানুয়ারি মাসে বঙ্গবন্ধু আটক থাকা অবস্থায় গোপনে বৈঠক করে ২১ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রভাষা দিবস পালন ও সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠনের নির্দেশনা দেন। পাশাপাশি ১৯৫২ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু জেল হাসপাতালে থেকে নেতাদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ২১ ফেব্রুয়ারি হরতাল ডেকে গণপরিষদ ঘেরাও করার পরামর্শ দেন।’
সজীব ওয়াজেদ আরো লিখেছেন, ‘বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা প্রতিষ্ঠার দাবিতে এই আন্দোলন দমনের লক্ষে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ২১ ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা জারি করে। কিন্তু বাঙালি জাতীয়তাবোধে উজ্জীবিত সংঘবদ্ধ ছাত্র-জনতাকে কোনোভাবেই দাবিয়ে রাখা যায়নি।
‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে বাংলার আকাশ-বাতাস। ঢাকার রাজপথ রঞ্জিত হয় রফিক, শফিক, সালাম, বরকত, জব্বারসহ নাম না জানা অগণিত শহীদের রক্তে। ভাষা আন্দোলনের গতিবেগ দমিয়ে রাখতে পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধুকে কারান্তরীণ রাখে। তবে জেলে অবস্থানকালেই বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রভাষা বাংলার প্রতিষ্ঠা ও রাজবন্দিদের মুক্তির দাবিতে ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে এক সপ্তাহের অনশন করেছিলেন। মায়ের ভাষার অধিকার ও রাষ্ট্রভাষা প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম ছিল বীর বাঙালি জাতির লড়াই-সংগ্রাম আর বীরত্বের গৌরবগাঁথা অধ্যায়। শহীদের রক্তে রঞ্জিত অমর একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালি জাতির আত্মপ্রতিষ্ঠা, আত্মবিকাশ ও আত্ম-বিশ্লেষণের দিন।’
পোস্টের শেষে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি-আমি কি ভুলিতে পারি?’ লিখে ভাষা শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাও জানান সজীব ওয়াজেদ।
মন্তব্য করুন
ড. এম এ ওয়াজেদ (সুধা) মিয়ার ৮২তম জন্মবার্ষিকীতে স্মরণিকা প্রকাশ উপলক্ষে এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া তার কর্মজীবনের প্রতিটি মুহূর্ত দেশের কল্যাণে ব্যয় করেছেন। মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত বাংলাদেশের সার্বিক কল্যাণ সাধনই ছিল তার মূল চিন্তা। এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ (সুধা) মিয়ার ৮২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া স্মৃতি পাঠাগারের পক্ষ থেকে বাতিঘর নামক স্মরণিকা প্রকাশের উদ্যোগকে স্বাগত জানান।
তিনি বলেন, এ উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি রইলো আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পর দেশের প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা এবং প্রথম শিক্ষা কমিশন রিপোর্টে দেশের গ্রন্থাগার ব্যবস্থার সম্প্রসারণ ও উন্নয়নের ওপর বিশেষ গুরুতারোপ করেন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি বলেন, আমাদের সরকার মনে করে শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন এবং দেশের সার্বিক উন্নয়নের সঙ্গে গ্রন্থাগার ব্যবস্থার উন্নয়নের বিষয়টি জড়িত। এ কারণে তৃণমূল পর্যায় থেকে গ্রন্থাগারভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তনের মাধ্যমে শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নের লক্ষ্যে ২০১০ সালে মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যায়ে গ্রন্থাগার পেশাজীবীর পদ সৃষ্টি করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা আরো বলেন, সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার গড়ে তুলতে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস ছড়িয়ে দিতে আমরা দেশের ১ হাজারটি সরকারি ও বেসরকারি গ্রন্থাগারে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্ণার স্থাপন করেছি। যেখানে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বইসমূহ সংগ্রহে রাখা হয়েছে। ফলে মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী প্রজন্ম বইসমূহ পড়ে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানার সুযোগ পাচ্ছে।
তিনি সাথে এটাও বলেন,আমাদের দেশের গ্রন্থাগারসমূহ তথ্যপ্রযুক্তির ছোঁয়ায় আন্তর্জাতিক মানের গ্রন্থাগারসমূহের মতো উন্নত এবং সমৃদ্ধ হচ্ছে। পাশাপাশি গ্রন্থাগারগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সব ধরনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর ও সুফিয়া কামাল জাতীয় গণগ্রন্থাগারের ভবন নতুন করে গড়ে তোলা হচ্ছে। জাতির পিতার পৈত্রিক নিবাস গোপালগঞ্জে শেখ লুৎফর রহমান গ্রন্থাগার ও গবেষণা কেন্দ্র নির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে ।
শেখ হাসিনা বাণীতে ড. এম এ ওয়াজেদ (সুধা) মিয়া সম্পর্কে বলেন, পাকিস্তানীদের জুলুম নির্যাতনের বিরুদ্ধে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া সব সময় সোচ্চার ছিলেন। মহান মুক্তিযুদ্ধেও তার বিশেষ অবদান ছিল। এই নিরহংকার, নির্লোভ, ক্ষমতাবিমুখ মানুষটি তাই সর্বজন শ্রদ্ধেয় স্মরণীয়। ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার স্মৃতি ধরে রাখার উদ্দেশ্যে তার স্নেহধন্য কয়েকজন বইপ্রেমী মানুষ ২০১৪ সালে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া স্মৃতি পাঠাগার প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি প্রত্যাশা করেন, বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া স্মৃতি পাঠাগার সারা বাংলাদেশে প্রতিটি পাঠকের দোড়গোড়ায় বই পৌঁছে দেবে। পাশাপাশি আলোকিত সমাজ ও জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ তথা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।
প্রধানমন্ত্রী বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া স্মৃতি পাঠাগারের সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
মন্তব্য করুন
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি জানান, শিক্ষার্থীদের পেশাদার প্রশিক্ষকদের কাছে নিয়ে গিয়ে দক্ষতা নির্ভর প্রশিক্ষণ দেয়া হবে।
বুধবার (৮ নভেম্বর ২০২৩ইং) ঢাকার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে আন্তর্জাতিক মানের ওয়েল্ডিং প্রশিক্ষণ ল্যাব স্থাপন প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, প্রতিবছর বিপুল সংখ্যক নতুন জনশক্তি কর্মবাজারে প্রবেশ করছে। নির্মাণ শিল্প, ম্যানুফ্যাকচারিং, হেভি ও লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, জাহাজ নির্মাণ শিল্প, অটোমোবাইলসহ নানা খাতে দেশে বিদেশে দক্ষ কর্মী হিসেবে নিয়োজিত করতে পারলে একদিকে যেমন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে অন্যদিকে অর্জিত হবে রেমিটেন্স।
এছাড়াও বর্তমানে সরকারের চলমান মেগা প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়ন এবং বেসরকারি খাতে বিপুল নির্মাণ সংশ্লিষ্ট কর্মকানণ্ড রয়েছে। তাই এই খাতে আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখতে আধুনিক ও বিশ্বমানের ওয়েল্ডিং নিশ্চিত করা জরুরি।
মন্তব্য করুন
ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেছেন, আগামী দিনে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে।
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।
ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেন, নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ হয়েছে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক ও পারস্পরিক বিষয় কীভাবে এগিয়ে নিতে পারি, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ব্যবসা বাণিজ্য, রোহিঙ্গা ও জলবায়ু পরিবর্তন ইত্যাদি। আমরা ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাব আগামী মাসগুলোতে।
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে বেলা ১১টায় তেজগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের ঢাকা জেলা কার্যালয়ে সঙ্গে কমনওয়েলথের প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের বৈঠক বসেছে।
বৈঠকে অংশ নিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য কর্নেল (অব) ফারুক খানসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ আরও কয়েক নেতা।
গত রোববার আগারগাঁও নির্বাচন ভবনের সভাকক্ষে বৈঠক হয় নির্বাচন কমিশন ও কমনওয়েলথ প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের চার সদস্যের।
বাংলাদেশে যে নির্বাচন হয় সেটা কোন পদ্ধতিতে হয় তা জানতে চায় কমনওয়েলথের প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দল। ভোটাররা কীভাবে ভোট দিতে যাবেন, ভোট কীভাবে নেওয়া হবে। ভোট স্বচ্ছ করতে হলে রিটার্নিং ও প্রিসাইডিং অফিসারের কাজ কি। এসব বিষয় তারা জানতে চেয়েছেন বলে জানান নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিস্থিতি আছে কি না, সে বিষয়েও কমনওয়েলথের প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলে।
মন্তব্য করুন
দ্বাদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশের জনগণ এবং গণতন্ত্রের জয় হয়েছে বলে মন্তব্য করেন রাষ্ট্রপতি
মো. সাহাবুদ্দিন।
মঙ্গলবার
(৩০ জানুয়ারি) বিকেলে সংসদ ভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে রাষ্ট্রপতি
এ মন্তব্য করেছেন।
রেওয়াজ
অনুযায়ী সংসদের প্রথম অধিবেশন এবং প্রতি বছরের শুরুতে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি
ভাষণ দিয়ে থাকেন। এরই অংশ হিসেবে মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতি মো: সাহাবুদ্দিন ভাষণ দেন।
এ
সময় অধিবেশনের সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। অধিবেশনে অন্যান্যের
মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী,
বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদেরসহ সংসদ সদস্যরা।
রাষ্ট্রপতি
মো: সাহাবুদ্দিন তার বক্তব্যে বলেন, দেশের গণতন্ত্রের জন্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে আয়োজন অত্যন্ত যুগান্তকারী ঘটনা, যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক
অঙ্গনে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয় হয়েছে
দেশের জনগণের, জয় হয়েছে গণতন্ত্রের। নির্বাচন কমিশন কর্তৃক সফলভাবে নির্বাচন পরিচালনার
মাধ্যমে দেশে গণতান্ত্রিক শক্তি আরও সুদৃঢ় হয়েছে। নির্বাচনে জয়-পরাজয় থাকবেই, জনগণের
রায় মেনে নিয়ে গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রাখাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণ মানুষের
স্বতঃস্ফূর্ত ও সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্যই সরকার ও নির্বাচন কমিশনের সব পদক্ষেপ সার্থক
হয়েছে। নির্বাচন বর্জনকারী দলগুলো সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন
করেছে।
মন্তব্য করুন
সাম্প্রতিক ঘটনাগুলোর দিকে ইঙ্গিত দিয়ে রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের শিকার হচ্ছে রেলওয়ে।
মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) রেলভবনে সাংবাদিকদের তিনি এই কথা বলেন।
রেলমন্ত্রী বলেছেন, নাশকতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মধ্যে দিয়ে নিরাপদ রেলযাত্রাকে অস্থিতিশীল করা হচ্ছে। গত ২৮ অক্টোবরের পর বিএনপি ও তাদের সমমনা দলগুলো যে রাজনৈতিক কর্মসূচি দিচ্ছে, এ সময়ে রেলে সহিংসতা বাড়ছে। রেলকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মধ্যে ফেলে হুমকি তৈরি করা হচ্ছে। এটা গ্রহণযোগ্য নয়।
সম্প্রতি ট্রেন দুর্ঘটনার বিষয়ে মন্ত্রী বলেছেন, যাত্রী হয়ে ট্রেনে উঠলে তো রেলের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না। বিএনপি-জামায়াত ২০১৩-১৪ সালেও একই ঘটনা ঘটিয়েছে। এবার বাসের বদলে ট্রেনকে প্রধান হাতিয়ার করা হচ্ছে। পরিকল্পিত দুর্ঘটনা ঘটাতে ফিশপ্লেট খুলে ফেলা হচ্ছে।
মঙ্গলবার(১৯ডিসেম্বর) সকালে তেজগাঁওয়ে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে দুর্ঘটনা সম্পর্কে তিনি বলেন, পুরো ঘটনা তদন্ত না করে নির্দিষ্ট করে বলা যাবে না।
রেলে দুর্ঘটনা কমাতে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে- এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেছেন, রেলের নিরাপত্তা বাহিনী ও পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। রেলপথের বিষয়ে যেন সহযোগিতা করা হয় এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি।
রেলপথের বড় দুর্ঘটনার বিষয়ে তিনি বলেছেন, রেলপথে সরাসরি আক্রমণের প্রথম ঘটনা ঘটে গত ১৬ নভেম্বর। টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনের দুইটি কোচে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এরপর ১৯ নভেম্বর জামালপুরের সরিষাবাড়িতে যমুনা এক্সপ্রেসে পরিকল্পিত নাশকতা করা হয়েছে। এ দুই ঘটনায় কোনো প্রাণহানি না হলেও বড় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
পরের ৩টি দুর্ঘটনা সম্পর্কে তিনি বলেছেন, ২২ নভেম্বর সিলেটে উপবন এক্সপ্রেসে আগুন ধরানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুরে ২০ ফুট রেলওয়ে ট্রাক কেটে ফেলা হয়। এ ঘটনায় একজন যাত্রী মারা যান আর ৫০ জন আহত হন। ঘন কুয়াশার জন্য ট্রেন ধীরে চলছিল, তা না হলে আরও অনেক বেশি হতাহত হতো।
এরপর আজ মঙ্গলবার(১৯ডিসেম্বর) বিমানবন্দর স্টেশন ছেড়ে ট্রেনটি তেজগাঁও এলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এতে তিনটি কোচ পুড়ে যায়, আর এখন পর্যন্ত চারজন মারা গেছেন।
মন্ত্রী আরও বলেছেন, কর্ণফুলী সেতু থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেলপথের অনেক যন্ত্রাংশ চুরি করার নামে খুলে নেওয়া হয়েছে, যেন ট্রেন চলাচল করতে না পারে। তারা মনে করছে, এ ধরনের নাশকতা ঘটিয়ে কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা করা সম্ভব। যদিও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন। কিন্তু তারা কর্মসূচি না দিলে হয়তো এমনটা হতো না।
মন্তব্য করুন