আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে উপদেষ্টা পরিষদের ৩৭তম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৈঠকে এ বছরের মে থেকে জুলাই পর্যন্ত গৃহীত বিভিন্ন সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন অগ্রগতির প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৪১টি উপদেষ্টা পরিষদ বৈঠকে ১৯৪টির সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করা হয়েছে। বৈঠক সমূহে গৃহীত ৩১৫টি সিদ্ধান্তের মধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে ২৪৭টি। বাস্তবায়ন হার ৭৮ দশমিক ৪১ শতাংশ, যা এ যাবৎকালে সর্বোচ্চ।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উদ্যোগে গাজীপুর ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিভাগের ভেটিং-সাপেক্ষে বৈঠকে চূড়ান্ত অনুমোদন করা হয়। এছাড়াও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রতি বছর ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবসকে ‘গ’ শ্রেণির পরিবর্তে ‘খ’ শ্রেণির দিবস হিসেবে উদযাপনের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
উক্ত
বৈঠকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উদ্যোগে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি সম্পর্কেও উপদেষ্টা পরিষদে পর্যালোচনা হয়।
মন্তব্য করুন
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস বাংলাদেশে কর্মরত বহুজাতিক কোম্পানিসমূহের শীর্ষ নির্বাহীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে
কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। বিনিয়োগকারীদের কাছে বাংলাদেশকে তুলে ধরার পাশাপাশি বিদ্যমান
ব্যবসায়িক সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস বলেন, এক টিমের সদস্য হিসেবে আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে। আমরা দেশের জন্য একটি
টিম।
তিনি শীর্ষ নির্বাহীদের উদ্দেশ্যে বলেন,
‘আপনারা দেশের র্ব্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হয়ে উঠুন, যা সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে
আসতে উৎসাহিত করবে।’
আজ মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) রাষ্ট্রীয়
অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বাংলাদেশে কর্মরত বহুজাতিক কোম্পানিসমূহের
আবাসিক প্রধানদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ আহ্বান জানান।
শীর্ষ নির্বাহীগণ বাংলাদেশে ব্যবসা
ও বিনিয়োগের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করেন।
এসময় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে
সিদ্দিকী, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল
কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এবং জাতীয় রাজস্ব
বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবসায়ী নেতারা সরকারের কাছে লাইসেন্সিং
এবং করহার ও করনীতির পূর্বানুমেয়তা নিশ্চিত করা, সহজে ব্যবসা করার পরিবেশ উন্নত করা,
বিডার ওয়ান-স্টপ সার্ভিস আরও কার্যকর এবং ক্রেডিট রেটিং উন্নত করার আহ্বান জানান।
তারা বলেন, এগুলো করা গেলে বিনিয়োগকারীরা
তখন বাংলাদেশে আসতে উৎসাহিত হবে।
ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ শ্রম অধিকার সংস্কারের
জন্য সরকারের উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং এক্ষেত্রে তাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতার
আশ্বাস দেন।
প্রধান উপদেষ্টা নির্বাহীগণকে ব্যবসা
পরিচালনায় স্বচ্ছতা বজায় রাখার আহ্বান জানান।
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন,
‘ব্যবসা পরিচালনায় যেসব সমস্যা রয়েছে তা চিহ্নিত করতে সাহায্য করুন যাতে আমরা সেগুলোর
সমাধান করতে পারি’।
লুৎফে সিদ্দিকী প্রধান নির্বাহীকে একটি
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মানদণ্ড হিসেবে অভিহিত করেন।
তিনি বলেন, আগে সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের
বিশ্বাসের ঘাটতি ছিল। আমাদের সেটি দূর করতে হবে।
আশিক চৌধুরী জানান, ব্যবসায় কার্যক্রম
সহজ করতে বিডায় রিলেশনশিপ ম্যানেজার পদ চালু করা হচ্ছে।
আশিক চৌধুরী আরও জানান, তিনি এবং বিশেষ
দূত লুৎফে সিদ্দিকী আগামী মাসে সিঙ্গাপুরে গিয়ে রেটিং এজেন্সিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবেন।
এনবিআর চেয়ারম্যান ন্যাশনাল সিঙ্গেল
উইন্ডো চালু করার কথা উল্লেখ করে বলেন, এই ব্যবস্থা ব্যবসা পরিচালনা উল্লেখযোগ্যভাবে
সহজ করে দিবে।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, ইউনিলিভার বাংলাদেশ
লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার, শেভরন বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা
পরিচালক এরিক এম. ওয়াকার, গ্রামীণফোনের সিইও ইয়াসির আজমান, হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং
কর্পোরেশন লিমিটেডের (এইচএসবিসি) সিইও মো. মাহবুব উর রহমান, মেটলাইফ বাংলাদেশের সিইও
মুহাম্মদ আলাউদ্দিন আহমদ, এসজিএস বাংলাদেশ লিমিটেডের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আব্দুর
রশিদ, সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এম. এইচ. এম. ফাইরোজ,
কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন পিএলসির সিইও নাজিথ মীওয়ানাজ, ওরাকল বাংলাদেশের কান্ট্রি
ম্যানেজিং ডিরেক্টর রুবাবা দৌলা, মারুবেনি কর্পোরেশনের কান্ট্রি হেড মনাবু সুগাওয়ারা,
বারাকা পাওয়ার লিমিটেডের চেয়ারম্যান ফয়সল আহমেদ চৌধুরী, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের
সিইও মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী, ডিএইচএল ওয়ার্ল্ডওয়াইড এক্সপ্রেস বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেডের
ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মিয়ারুল হক এবং ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেডের কান্ট্রি হেড
সুমিতাভ বসু।
মন্তব্য করুন
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০তম দিন উপলক্ষে সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০তম দিন উপলক্ষে রোববার (১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলে জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর ভাষণ বিটিভি ও বিটিভি ওয়ার্ল্ডে সম্প্রচার করা হবে।
মন্তব্য করুন
ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে মানবাধিকার লঙ্ঘনের
তদন্তে জাতিসংঘকে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা
ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে একটি আনুষ্ঠানিক
আমন্ত্রণপত্র পেয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার তার্ক।
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার
(৩০ আগস্ট) এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের মুখপাত্র
রাভিনা শামদাসানি।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের এই মুখপাত্র
জানান, নিরপেক্ষ ও স্বাধীন সত্য অনুসন্ধান পরিচালনার জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ
ইউনুসের কাছ থেকে একটি আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ পেয়েছেন ফলকার তার্ক। গত ১ জুলাই থেকে
১৫ আগস্টের ঘটনাগুলোর তদন্তে জাতিসংঘকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
ন্যায়বিচার, জবাবদিহি ও দীর্ঘমেয়াদি সংস্কারের জন্য আগামী সপ্তাহের কোনো একসময় বাংলাদেশে জাতিসংঘের একটি ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং দল আসার কথা রয়েছে। দলটিকে পূর্ণ সহযোগিতার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার এবং নিরাপত্তা বাহিনীর কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি পেয়েছেন তারা।
মন্তব্য করুন
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ
ইউনূস বলেছেন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের কাছ থেকে পাওয়া সংস্কার প্রস্তাবগুলোর মধ্যে
যে সব এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেগুলো অন্তর্বর্তী সরকার অতিদ্রুত কার্যকরের উদ্যোগ নেবে।
আজ শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায়
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তরকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বলেন, সংস্কার প্রস্তাবের মধ্যে যে সব এখনই বাস্তবায়ন করা সম্ভব সেগুলো আমরা দ্রুত
বাস্তবায়ন করে ফেলতে চাই। সে জন্য আমি চাইবো সংস্কার কমিশন আশু করণীয় বা দ্রুত বাস্তবায়ন
করা যায় এমন সুপারিশগুলো তাড়াতাড়ি আলাদাভাবে আমাদের কাছে পেশ করুক।
সিনিয়র সাংবাদিক কামাল আহমেদের নেতৃত্বাধীন
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের কাজকে অমূল্য উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা এ প্রতিবেদন যেন
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীসহ অন্যান্য মানুষ পড়তে পারে সে লক্ষ্যে
কাজ করার পরামর্শ দেন।
দেশীয় টেলিভিশন চ্যানেলগুলো একটি নির্দিষ্ট
স্যাটেলাইট ব্যবহারে বাধ্য বলে বিদেশ থেকে বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো দেখা যায়
না, কমিশনের পক্ষ থেকে এমন তথ্য পাওয়ার পর প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের টেলিভিশন
চ্যানেলগুলো যাতে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশিরা এবং আগ্রহী বিদেশিরা দেখতে পারেন সেজন্য
প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে সরকার।
কমিশন প্রধান কামাল আহমেদসহ অন্যান্য
সদস্য প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন।
কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরীন, দ্য ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের
সম্পাদক ও সম্পাদক পরিষদের প্রতিনিধি শামসুল হক জাহিদ, অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন ওনার্স
(অ্যাটকো) প্রতিনিধি মাছরাঙা টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী, নিউজ পেপার
ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) সচিব আখতার হোসেন খান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের
সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা
ও ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের ট্রাস্টি ফাহিম আহমেদ, মিডিয়া সাপোর্ট নেটওয়ার্কের
আহ্বায়ক সাংবাদিক জিমি আমির, ডেইলি স্টারের বগুড়া জেলা প্রতিনিধি মোস্তফা সবুজ, বিজনেস
স্ট্যান্ডার্ডের ডেপুটি এডিটর টিটু দত্ত গুপ্ত এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ
আল মামুন।
মন্তব্য করুন
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস বলেছেন, ঐক্যবিহীন সংস্কার কিংবা সংস্কারবিহীন নির্বাচন বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে
পারবে না।
আজ শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর
কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ‘ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন’
শীর্ষক জাতীয় সংলাপে দেওয়া ভিডিও বার্তায় এ কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস বলেন, আপনারা এই সংলাপে তিনটি বিষয়কে গুরুত্ব দিয়েছেন; ‘ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন’।
সংস্কার বিষয়ে আমাদের মধ্যে ঐকমত্য প্রয়োজন। এই তিন লক্ষ্যের কোনোটিকে ছাড়া কোনোটি
সফল হতে পারবে না। ঐক্যবিহীন সংস্কার কিংবা সংস্কারবিহীন নির্বাচন বাংলাদেশকে এগিয়ে
নিতে পারবে না।
সংস্কার ও নির্বাচনের প্রস্তুতি একই
সঙ্গে চলতে থাকবে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, নির্বাচনের
প্রস্তুতির কাজ মূলত নির্বাচন কমিশনের। কিন্তু সংস্কারের কাজে সকল নাগরিককে অংশগ্রহণ
করতে হবে। যারা ভোটার তারা তো অংশগ্রহণ করবেনই, তার সঙ্গে যারা ভবিষ্যতে ভোটার হবেন
তারাও সর্বাত্মকভাবে সংস্কারের কাজে নিজেদেরকে
নিয়োজিত করুন। সংস্কারের কাজটা নাগরিকদের
জন্য সহজ করতে আমরা ১৫টি সংস্কার কমিশন গঠন করে দিয়েছিলাম। তাদের প্রতিবেদন জানুয়ারি
মাসে পেয়ে যাব। প্রত্যেক সংস্কার কমিশনের দায়িত্ব হলো প্রধান বিকল্পগুলো চিহ্নিত
করে তার মধ্য থেকে একটি বিকল্পকে জাতির জন্য সুপারিশ করা। যার যার ক্ষেত্রে সংস্কারের
মাধ্যমে ভবিষ্যৎ কীভাবে রচিত হবে তা বিভিন্ন পক্ষের মতামত নিয়ে সুপারিশমালা তৈরি করে
দেওয়া, নাগরিকদের পক্ষে মতামত স্থির করা সহজ করে দেওয়া। কমিশনের প্রতিবেদনে সুপারিশ
করলেই আমাকে-আপনাকে তা মেনে নিতে হবে এমন কোনো কথা নেই। এজন্য সর্বশেষ পর্যায়ে জাতীয়
ঐকমত্য গঠন কমিশন গঠন করা হয়েছে। যেমন একটা উদাহরণ দেই। কোন বয়সে একজন নাগরিক ভোটার
হতে পারবে তার জন্য নানা দেশে নানা বয়স নির্ধারণ করা আছে। নির্বাচন সংস্কার কমিশন
নিশ্চয়ই এরকম একটা বয়স সুপারিশ করবে। সে বয়স আমার পছন্দ হতেও পারে না-ও হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ধরুন আমি
তরুণদের তাড়াতাড়ি ভোটার করার পক্ষে। যে যত তরুণ, পরিবর্তনের প্রতি তার আগ্রহ তত বেশি-এই
হলো আমার যুক্তি। তরুণরা সংখ্যায়ও বেশি। দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে তারা আগ্রহী। নিজের ভবিষ্যৎ
নিয়ে তার মতামত নেওয়ার জন্য আমি মনে করি ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর নির্ধারিত হওয়া উচিত।
নির্বাচন সংস্কার কমিশন কী সুপারিশ করবেন তা আমার জানা নেই। কিন্তু দেশের বেশিরভাগ
মানুষ যদি কমিশনের সুপারিশ করা বয়স পছন্দ করে, ঐকমত্যে পৌঁছার জন্য আমি তা মেনে নেব।
সবকটা কমিশন মিলে আমাদের সামনে বহু সুপারিশ তুলে ধরবে। আমরা এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছি
যে যার যাই মতামত হোক না কেন আমরা দ্রুত একটা ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত করে সংস্কারের কাজগুলো
করে ফেলতে চাই। নির্বাচনের পথে যেন এগিয়ে যেতে পারি সেই ব্যবস্থা করতে চাই।
মন্তব্য করুন
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বৈষম্যবিরোধী
ছাত্র আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসার সব ব্যয় সরকার বহন করবে । এ ক্ষেত্রে সরকারি হাসপাতালে
বিনা মূল্যে সব সেবা ও বেসরকারি হাসপাতালে বিল গ্রহণ না করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
শনিবার
(১৭ আগস্ট) স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে , বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যেসব ছাত্র-জনতা আহত
হয়েছেন সরকারি হাসপাতালে তাদের বিনা মূল্যে চিকিৎসাসহ যাবতীয় চিকিৎসা ব্যয় সরকার
বহন করবে।
এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে
হতাহতের ব্যাপারে অনুসন্ধান করতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ইতিমধ্যে
একটি কমিটি গঠন করেছে। সেই কমিটির সদস্যরা তাদের কর্মপন্থা নির্ধারণ করতে আগামীকাল
রবিবার বৈঠক করবেন বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
অপরদিকে বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ
হাসপাতাল, বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত
ছাত্র-জনতার চিকিৎসা বিল গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্রয়োজনে এসব
বেসরকারি হাসপাতালে চিকিংসাধীন ছাত্র-জনতার সব বিল সরকার বহন করবে বলে জানানো
হয়েছে।
মন্তব্য করুন
দেশের
বর্তমান বন্যা পরিস্থিতির বিষয়ে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছেন অন্তর্বর্তীকালীন
সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং তিনি উপদেষ্টা পরিষদের
সদস্যদের বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ
বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত কেবিনেট সভায় এই নির্দেশনা দেন
তিনি।
দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়াতে
উপদেষ্টারা এই জেলাগুলো পরিদর্শন করবেন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক প্রেস
ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘আজ কেবিনেট বৈঠকে বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা
হয়েছে এবং ড. ইউনূস উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শনের কথা
বলেছেন।’
তিনি আরো জানান, ১০ জেলা বন্যাকবলিত হয়েছে এবং সর্বশেষ হিসাবে ৩৬ লাখ মানুষ
বন্যাকবলিত হয়েছে।
আবহাওয়া
অধিদপ্তরকে উদ্ধৃত করে শফিকুল আলম জানান, দীর্ঘ সময় ধরে অতিবৃষ্টির কারণে বন্যা
পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
মন্তব্য করুন
তিস্তা নদীর পানি বণ্টন নিয়ে ভারতের
সঙ্গে আলোচনার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক
ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দীর্ঘদিন ধরে অমীমাংসিত বিষয়টি ঝুলে থাকার কারণে এতে কোনো দেশেরই
লাভ হচ্ছে না বলে জানান তিনি। (খবর এনডিটিভির)
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম পিটিআইকে দেয়া
এক সাক্ষাতকারে এ কথা বলেন ড. ইউনূস। ঢাকায় তার সরকারি বাসভবনে এ সাক্ষাৎকার দেন তিনি।
ড. ইউনূস বলেন, আমি যদি জানি, আমি কতটুকু পানি পাব, সেটা ভালো হতো। এমনকি পানির পরিমাণ
নিয়ে যদি আমি খুশি নাও হই, তাতেও কোনো সমস্যা নেই। এই বিষয়টি সমাধান হতেই হবে। কারণ
পানি বণ্টনের বিষয়টি নিয়ে বসে থাকার ফলে এতে কোনো কাজ হচ্ছে না।
তিস্তার পানি বণ্টন নিয়ে অন্তর্বর্তী
সরকার ভারতকে চাপ দেবে কিনা- পিটিআইয়ের এমন প্রশ্নে ড. ইউনূস বলেন, চাপ শব্দটি অনেক
বড়। আমি এই কথা বলছি না। আমরা আলোচনা করব। তবে আমাদের একসঙ্গে বসে সমস্যার সমাধান করতে
হবে।
২০১১ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী
মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরকালে তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষর অনেকটা চূড়ান্ত হয়ে
গিয়েছিল। তবে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী এই চুক্তিকে অনুমোদন দিতে অস্বীকৃতি জানানোর
ফলে চুক্তি আর হয়নি। তখন মমতা দাবি করেছিলেন, তার রাজ্যেই পানির সংকট রয়েছে।
প্রধান
উপদেষ্টা আরও বলেন, তিস্তার পানি বণ্টন নতুন কোনো ইস্যু নয়, এটি অনেক পুরাতন ইস্যু।
বিষয়টি নিয়ে আমরা একাধিকবার কথা বলেছি। এমনকি পাকিস্তান পিরিয়ডেও কথা হয়েছে। আমরা সবাই
চেয়েছি এটির সমাধান করতে, এমনকি ভারত সরকারও এর জন্য প্রস্তুত ছিল। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের
সরকার এর জন্য প্রস্তুত ছিল না। আমরা চাই এর সমাধান করতে। ভাটির দেশ হিসেবে আমাদের
পানি পাওয়ার অধিকার রয়েছে।
মন্তব্য করুন
আগামীতে আইনকানুন এবং সংস্কারের মাধ্যমে
নির্বাচনে শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হবে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস।
তিনি বলেছেন, নির্বাচনে কেউ জিতলে পরাজিত
বা অন্যরা আর সন্দেহ করবে না। ভাববে না যে, কলকাঠি নেড়ে কাউকে জিতিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আজ শনিবার (ফেব্রুয়ারি ১৫) রাজধানীর
ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে তিনি এসব কথা
বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নতুন বাংলাদেশ
মানে নতুন নির্বাচন। এই নির্বাচনের মাধ্যমে যে সরকার গঠন হবে তার ব্যাপারে কেউ প্রশ্ন
তুলবে না। সেটার ব্যাপারে আইনকানুন সবার জানা থাকবে, এটা নড়চড় করার উপায় কারো থাকবে
না। আইনকানুন বানানোর পরে সেটা নড়চড় করার সুযোগ থাকবে না সেজন্যই এত বড় কমিশন করতে
হয়েছে। এই যে আইনকানুন, নীতিমালা বানিয়ে দেব। একবার বানিয়ে দিলে তারপর থেকে চলতে থাকবে।
একটা ট্র্যান্সপারেন্ট খেলা হবে। খেলায় জিতলে কেউ সন্দেহ করবে না যে কেউ জিতিয়ে দিয়েছে।
এতো ট্রান্সপারেন্ট যে, কেউ সন্দেহ করবে না।
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেন, এখন
যে খেলা চলছে, ঠিকমতো জিতলেও সন্দেহ করে। বলে কিছু একটা কলকাঠি নেড়ে করেছে। এই কলকাঠি
নাড়ার বিষয়টি আমাদের মনের ভেতর গেঁথে গেছে। কলকাঠি ছাড়া যে দেশ একটা নিয়মে চলতে পারে
সেটা আমরা ভুলে গেছি।
সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি
বলেন, এটা সবার স্বপ্ন। এই স্বপ্ন আমরা এমন মজবুতভাবে বানাব যা সবাই মেনে চলবে। এই
মেনে চলার মাধ্যমে আমরা একটা সুন্দর সমাজ, সুন্দর রাষ্ট্র উপহার দিতে পারব। সেই উদ্দেশ্যেই
আজকের সভা।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, প্রচণ্ড
সুযোগ এখন। সুযোগ এজন্যই যে, আমাদের মধ্যে ঐকমত্য সৃষ্টি হলে আমরা সেগুলো কাজে লাগাতে
পারি এমন পর্যায়ে আছি আমরা। একবার কাজে লাগালে সেটা বংশ, প্রজন্ম ও পরম্পরায় সেটা চলতে
থাকবে। একটা সুন্দর দেশ আমরা পাব। এই ভাবনা থেকেই আমরা এগুলো গ্রহণ করব।
অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন অধ্যায় শুরু
হয়েছে মন্তব্য করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাসে প্রথম ইনিংস
বা প্রথম অধ্যায় শেষ হয়েছে। আজ রাজনৈতিক সংলাপের মাধ্যমে দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু হলো।
আলোচনাটা কত সুন্দর হবে, কত মসৃণ হবে সেটা আপনাদের ওপর নির্ভর করবে। আমাদের পক্ষ থেকে
আমরা সুপারিশগুলো উপস্থাপন করবো। কমিশনের সদস্যরা এখানে রয়েছেন এগুলো ব্যাখ্যা করার
জন্য, চাপিয়ে দেওয়ার জন্য না। চাপানোর ক্ষমতা আমাদের নাই। আমরা শুধু আপনাদের বোঝানোর
জন্য।
সংস্কার বাস্তবায়ন সবার দায়িত্ব উল্লেখ
করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আপনাদের সহযোগিতা চাই এটা বলব। কারণ, এটা
আপনাদের কাজ। এটা আমার কাজ না, একার কাজ না। যেহেতু আপনারা জনগণের প্রতিনিধিত্ব করেন
আপনাদের বলতে হবে সমাজের কল্যাণে কোন কোন জিনিস করতে হবে, কীভাবে করতে হবে। যেটা এক্ষুণি
করা যাবে বলবেন। যেটা এক্ষুণি করা দরকার, সামান্য রদবদল থাকলে সেটা করে দেন। আমরা শুধু
সাচিবিক কাজগুলো আপনাদের করে দিলাম। আমরা একটা লন্ডভন্ড অবস্থার মধ্য দিয়ে দায়িত্ব
নিয়েছি। চেষ্টা করেছি এটাকে কোনোরকমে সফল করতে। এই ৬ মাসের যে অভিজ্ঞতা সেটা আমাদের
সবাইকে প্রচণ্ড সাহস দেবে। এই ৬ মাসের অভিজ্ঞতা হলো, দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষ,
রাজনৈতিক ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতৃত্বসহ সবাই সমর্থন দিয়েছে এই অন্তর্বর্তী সরকারকে।
কাজেই আমরা প্রথম পর্বের পর দ্বিতীয় পর্বে এলাম। ২য় পর্বে যেন আমরা আনন্দের সঙ্গে,
খুশি মনে সম্পন্ন করতে পারি।
মন্তব্য করুন
দেশের
স্বাস্থ্যখাতে দীর্ঘ দিন থেকে যেসব সমস্যা রয়েছে তা নিরসনে স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্কার
কমিশনের সুপারিশগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য
তা দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ
ইউনূস।
আজ
সোমবার (৫ মে) স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্কার কমিশন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার
নিকট তাদের প্রতিবেদন পেশ করার পর তিনি এই নির্দেশ প্রদান করেন।
স্বাস্থ্যবিষয়ক
সংস্কার কমিশনের এই প্রতিবেদনকে যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করে প্রধান উপদেষ্টা
বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা, এর মাধ্যমে আমরা যদি এসব সমস্যার
সমাধান করতে পারি তা হবে যুগান্তকারী ঘটনা।’
তিনি
বলেন, সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যেসব সুপারিশ আশু বাস্তবায়নযোগ্য
তা নিয়ে সংশ্লিষ্টদের এখনি মনোযোগী হতে হবে।
ড.
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, একটি বড় সমস্যা হচ্ছে ডাক্তারের সংকট, আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে
ডাক্তার থাকলেও যেখানে দরকার সেখানে ডাক্তার নেই। এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান করতে হবে।
চিকিৎসা
ব্যবস্থা বিকেন্দ্রীকরণের উপর জোর দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, এটা ছাড়া সমস্যা নিরসন
সম্ভব নয়। চিকিৎসকদের যেখানে পোস্টিং সেখানে থাকাটা নিশ্চিত করতে হবে।
কমিশন
প্রধান জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খানের নেতৃত্বে এই কমিশনের সদস্যরা তাদের প্রতিবেদন
প্রধান উপদেষ্টার নিকট হস্তান্তর করেন।
এসময়
আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য ইনফরমেটিকস
বিভাগের অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জাকির হোসেন, অধ্যাপক লিয়াকত আলী, ডা. সায়েবা আক্তার,
সাবেক সচিব এম এম রেজা, ডা. আজহারুল ইসলাম, ডা. সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন, ডা. সৈয়দ আতিকুল
হক, ডা. আহমেদ এহসানুর রাহমান এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি উমায়ের আফিফ।
স্বাস্থ্য
বিষয়ক সংস্কার কমিশনের অন্য দুই সদস্য হলেন ডা: নায়লা জামান খান, ডা: মোজাহেরুল হক।
মন্তব্য করুন