রফিকুল
ইসলাম বাবু, চাঁদপুর :
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার কিশোর অটোচালক মহিন মিয়াজী (১৭) হত্যা মামলায় ৩ আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আটককৃতরা প্রাথমিকভাবে হত্যার ঘটনা স্বীকার করেছে।
আসামীরা হলেন- মতলব দক্ষিণ উপজেলার বাসিন্দা মো. রাব্বি (২৬), মো. জসিম (২৬) ও মো. ইসমাইল হোসেন (৪৪)।
আজ মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) বিকেলে তাদেরকে চাঁদপুর আদালতে পাঠানো হয়। তবে প্রধান আসামী সুজন এখন পর্যন্ত পলাতক রয়েছে।
হত্যার শিকার কিশোর অটোচালক মহিন মিজি উপজেলার উপাদি উত্তর ইউনিয়নের ডিঙাভাঙা গ্রামের নাছিল উদ্দিন মিয়াজীর ছেলে।
মঙ্গলবার চাঁদপুর পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সভা কক্ষে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার মুহম্মদ আব্দুর রকিব।
চাঁদপুর জেলা পুলিশ সুপার বলেন, অটোচালক মহিন
হত্যার ঘটনায় ১ ডিসেম্বর থানায় হত্যা মামলা দায়ের হয়। ওই মামলার সূত্রধরে মতলব
দক্ষিণ থানার ওসি পুলিশের একটি বিশেষ দল গঠন করেন। ওই দলটি তদন্ত করে হত্যায় জড়িত
আসামী মো. রাব্বি ওরফে কালুকে গ্রেপ্তার করে। তার তথ্যের ভিত্তিতে ২ ডিসেম্বর
অভিযান চালিয়ে আসামী জসিম ও ইসমাইল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে এবং ইসমাইলের হেফাজতে
থাকা অটোবাইকের ৪টি ব্যাটারী উদ্ধার করে। তবে ঘটনায় জড়িত পলাতক আসামী সুজনকে
গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে বলে জানান পুলিশ সুপার।
এর আগে গত ২৯ নভেম্বর দুপুরে পূর্ব পরিকল্পার আলোকে আসামী সুজন মোবাইল ফোনে কিশোর চালক মহিনকে মতলব ধনারপাড় আসার জন্য। ওই চালক তাদের কথামত বাড়ি থেকে ধনার পাড় চলে আসে। সেখানে আসলে সুজনসহ সকল আসমী তার ব্যাটারী চালিত অটোরিকশা করে নাগদা, আশ্বিনপুর, নারায়নপুরসহ বিভিন্নস্থানে ঘুরাঘুরি করে। সন্ধ্যার পরে তারা ঘটনাস্থল উপজেলার খাদেরগাঁও ইউনিয়নের বেলুতি গ্রামের গোলগেইল্যা খালের পাড়ে নিয়ে যায়। সেখানে তারা কৌশল করে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে এবং অটোরিকশাটি চালিয়ে আসামী ইসমাইলের গ্যারেজে নিয়ে আসে। পরে তারা ব্যাটারীগুলো ২৩ হাজার ৫০০ টাকা বিক্রি করে টাকা ভাগাভাগি করে নিয়ে যায়।
মন্তব্য করুন
মাই টিভির ১৫ বছর পদার্পন উপলক্ষে কুমিল্লায় র্যালি, আলোচনা সভা ও কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে।
মাই টিভির কুমিল্লা প্রতিনিধি আবু মুসার আয়োজনে আজ ১৫ এপ্রিল সোমবার সকালে কুমিল্লা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
কুমিল্লা ফটো সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি ওমর ফারুকী তাপসের সঞ্চালনায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক ইত্তেফাকের কুমিল্লা প্রতিনিধি মো. লুৎফুর রহমান, এটিএন নিউজ ও এটিএন বাংলার কুমিল্লা প্রতিনিধি খায়রুল আহসান মানিক, আরটিভির কুমিল্লা প্রতিনিধি মো. গোলাম কিবরিয়া, টেলিভিশন, সাপ্তাহিক সীমান্ত সংবাদ ও ডেইলি অবজারভারের প্রতিনিধি মো. নজরুল ইসলাম দুলাল, রূপসী বাংলার প্রতিনিধি অশোক বড়ুয়া, জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি হুমায়ুন কবির রনি, কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সাবেক সহ-সভাপতি ও দৈনিক জনকণ্ঠের কুমিল্লা প্রতিনিধি মীর শাহ আলম, দৈনিক ইনকিলাবের স্টাফ রিপোর্টার সাদিক হোসেন মামুন, কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক বাহার রায়হান, মানবজমিনের কুমিল্লা প্রতিনিধি মো. জাহিদ হাসান, বৈশাখী টিভির কুমিল্লা প্রতিনিধি আনোয়ার হোসাইন, যমুনা টিভির কুমিল্লা প্রতিনিধি মো. রফিকুল ইসলাম চৌধুরী খোকন, সমকালের কুমিল্লা প্রতিনিধি কামাল উদ্দিন, দৈনিক আজকের কুমিল্লার সম্পাদক ইমতিয়াজ আহমেদ জিতু, দৈনিক যুগান্তরের কুমিল্লা ব্যুরো আবুল খায়ের, নাগরিক টিভির কুমিল্লা প্রতিনিধি দেলোয়ার হোসেন আকাইদ, ভোরের কাগজের স্টাফ রিপোর্টার মো. ফিরোজ হোসেন, যায়যায়দিনের কুমিল্লা প্রতিনিধি আব্দুল জলিল, চ্যানেল ২৪ এর কুমিল্লা প্রতিনিধি মো. জাহিদুর রহমান, জাগরনী টিভির জেলা প্রতিনিধি আশিকুর রহমান, আরটিভির প্রতিনিধি মো. সোহরাব সুমন, এনটিভির কুমিল্লা প্রতিনিধি মাহফুজ নান্টু, আজকের পত্রিকা’র প্রতিনিধি জহিরুল হক বাবু, এশিয়ান টিভির কুমিল্লা প্রতিনিধি মাহফুজ আনোয়ার সৌরভ, চ্যানেল এসের প্রতিনিধি রাজিব সাহা, ঢাকা ট্রিবিউনের কুমিল্লা প্রতিনিধি মহসীন কবির, রূপসী বাংলার নিজস্ব প্রতিনিধি সাইফুল সুমন, দৈনিক প্রতিদিনের বাংলাদের প্রতিনিধি মো. জাকির হোসেন, ডাক্তার ও লেখক ডা. আব্দুল আউয়াল সরকার, দুর্নীতির সন্ধানের প্রতিনিধি ম্যাক রানা, ঢাকা মেইলের কুমিল্লা প্রতিনিধি সাকলাইন জুবায়ের, ইনডিপেনডেন্ট টিভির ক্যামারাপার্সন মো. আমলগীর হোসেন, সদর দক্ষিণ প্রেসক্লাবের সভাপতি হাজী দেলোয়ার মজুমদার, জাতীয় অর্থনীতির কুমিল্লা ব্যুরো মো. শাহিন হোসেন, দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদ কুমিল্লা প্রতিনিধি মারুফ কল্প, দৈনিক আমাদের কুমিল্লার স্টাফ রিপোর্টার মোস্তাফিজুর রহমান,ময়নামতি টোয়েন্টি ফোর টিভির গিয়াস উদ্দিন দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারের কুমিল্লা প্রতিনিধি এনসি জুয়েল, বিজনেস বাংলাদেশর মহানগর প্রতিনিধি আয়েশা আক্তার, বাংলাদেশ সমাচারের প্রতিনিধি মো. সাফি, দৈনিক আলোকিত সকালের মহানগর প্রতিনিধি হাফেজ তামিম হোসেন প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
মেঘনা নদীর চাঁদপুরের হাইমচর ঈশানবালা নামক স্থান থেকে কাঠবডি ট্রলারে থাকা ৮৫ মণ জাটকা জব্দ করেছে জেলা টাস্কফোর্স। কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি এ ঘটনায়।
রোববার (১৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বরিশালের হিজলা থানা থেকে ৮৫ মণ জাটকা বোঝাই ট্রলারটি ইশানবালার দিকে যাওয়ার সময় আটক করা হয়।
অভিযানে অংশগ্রহণকারী চাঁদপুর সদর উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. তানজিমুল ইসলাম বলেন, বিকেল ৪টায় চাঁদপুর জেলা সদর থেকে জেলা টাস্কফোর্স সদস্যরা মেঘনা নদীতে অভিযানে চালায়। এরমধ্যে একটি দল মেঘনা মোহনা এলাকায় অভিযান চালায়। অপর দলটি অভিযান চালিয়ে ঈশানবালা থেকে টলারসহ ৮৫ মণ জাটকা জব্দ করে কোস্টগার্ড চাঁদপুর স্টেশনে নিয়ে আসে। তবে ট্রলারে থাকা জাটকার মালিক পালিয়ে যাওয়ায় আটক করা সম্ভব হয়নি তাকে।
এরপর রাত সাড়ে ১০টার দিকে কোস্টগার্ড স্টেশনে চাঁদপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আখতার জাহান সাথীর উপস্থিতিতে স্থানীয় এতিমখানায় জব্দকৃত জাটকাগুলো বিতরণ করা হয়।
অভিযানে মৎস্য বিভাগ, নৌ-পুলিশ ও কোস্টগার্ডের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় ৭৬ কেজি গাঁজা’সহ ০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
মঙ্গলবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া থানাধীন বাগরা এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
অভিযানে আসামী ১। মোঃ রাশেদ মিয়া (২৪) ও ২। সাইফুল আব্বাস (২২) নামক ০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় র্যাব। এ সময় আসামীদ্বয়ের কাছ থেকে ৭৬ কেজি গাঁজা ও মাদক পরিবহণ কাজে ব্যবহৃত ০১ টি কাভার্ড ভ্যান উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলো: সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারা বাজার থানার আলমখালী গ্রামের মৃত মনির হোসেন এর ছেলে মোঃ রাশেদ মিয়া (২৪) এবং চট্টগ্রাম জেলার কর্ণফুলী জেলার দুহিনকুল গ্রামের আলী আব্বাস টিটু এর ছেলে সাইফুল আব্বাস (২২)।
আসামীদ্বয়কে জিজ্ঞাসাবাদে আরো জানায় যে, তারা দীর্ঘদিন ধরে জব্দকৃত কাভার্ড ভ্যান ব্যবহার করে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদক দ্রব্য গাঁজা সংগ্রহ করে সুনামগঞ্জ, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা জেলায় মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে।
র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন
পুকুরে গোসল করতে গিয়ে পানিতে ডুবে দুই বোনসহ তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
৮ নভেম্বর বুধবার কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের বাঁশকাইট
গ্রামের আলম মেম্বারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটেছে। পানিতে নেমে খোঁজাখুঁজি করে শিশুর
মরদেহ উদ্ধার করে এলাকাবাসী।
মৃত শিশুরা
হলো, আলম মেম্বারের বাড়ির সালাম মিয়ার মেয়ে আমেনা খাতুন (১২) ও সামিয়া আক্তার
(৬),কাউছার মিয়ার মেয়ে শিশু সাদিয়া আক্তার (৭)।
এ বিষয়ে মুরাদনগর থানার
ওসি প্রভাষ চন্দ্র ধর বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়েছে। গোসল করতে নেমে তারা
মারা যায়। মৃত শিশুদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
কেউ গাড়ির হেলপার-ড্রাইভার, কেউ দোকানের কর্মচারী, নির্মাণ শ্রমিক, কেউবা পুরাতন মালামাল ক্রেতা কিংবা রাজমিস্ত্রী। আছে সবজি বিক্রেতাও। কিন্তু ভিন্ন পেশা হলেও সন্ধ্যা নামতেই বদলে যায় তাদের পেশা-পরিচয়। বেরিয়ে আসে ভয়ঙ্কর রূপ।
এসব ভিন্ন ভিন্ন পেশার আড়ালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও তার আশপাশের এলাকায় তারা ডাকাতি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজিতে জড়িত। প্রত্যেকের নামে রয়েছে একাধিক মামলা। প্রত্যেকেই জেল খেটেছেন। বেরিয়ে আবারো জড়িয়েছেন গ্যাং কালচারে।
পুলিশের এলিট ফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) রাজধানীর মোহাম্মাদপুর, আদাবর, হাজারীবাগ এলাকায় কিশোর গ্যাং এর বিভিন্ন গ্রুপের ছিনতাই, চাঁদাবাজি, বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে ৩৬ জনকে গ্রেফতারের পর এসব তথ্য জানিয়েছে ।
গ্রেফতারকৃত কিশোর গ্যাং পাটালি গ্রুপের অন্যতম মূলহোতা সুজন মিয়া ওরফে ফর্মা সজীব এবং লেভেল হাই এর অন্যতম মূলহোতা মো. শরিফ ওরফে মোহন ও চাঁন গ্রুপ,মাউরা ইমরান গ্রুপসহ বিভিন্ন গ্রুপের সদস্য। গ্রেফতারের সময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র। গ্রেফতারকৃতরা জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, গ্রেফতারদের মধ্যে ৫ জন পাটালি গ্রুপের, ৬ জন লেভেল হাই, ৬ জন চাঁন গ্রুপ, ৫ জন লও ঠ্যালা গ্রুপ, এবং ৭ জন মাউরা ইমরান গ্রুপের সদস্য। বাকি ৭ জন অন্য গ্রুপের সদস্য। এদের গ্রুপে প্রায় ২০-২৫ জন সদস্য থাকে।
র্যাব-২ অধিনায়ক বলেন, সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় বেশ কয়েকটি কিশোর গ্যাং গ্রুপের সদস্য ছিনতাই, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম লক্ষ্য করা যায়। এসব সন্ত্রাসীদের হামলা ও ছিনতাইয়ের অভিযোগে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় একাধিক সাধারণ ডায়েরি ও মামলা হয়েছে। সম্প্রতি মোহাম্মদপুর, আদাবর, হাজারীবাগ ও তার আশপাশের এলাকায় বেশ কয়েকটি ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও অন্যান্য সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড সম্পর্কে তথ্য পেয়ে র্যাব টহল ও গোয়েন্দা কার্যক্রম বৃদ্ধি করে।
র্যাব-২ অধিনায়ক আরও বলেন, পাটালি গ্রুপটি সুজন মিয়া ওরফে ফর্মা সজীবের নেতৃত্বে দীর্ঘদিন ধরে পরিচালিত হয়ে আসছে। নিজেদের মধ্যে অন্তঃকোন্দলের কারণে তারা ২/৩টি গ্রুপে বিভক্ত হয়। লেভেল হাই গ্রুপটি গ্রেফতার শরিফ ওরফে মোহনের নেতৃত্বে দীর্ঘদিন ধরে পরিচালিত হয়ে আসছে। গ্রেফতাররা মোহাম্মদপুর, আদাবর, বেড়িবাঁধ ও ঢাকা উদ্যান এলাকায় চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ডাকাতিসহ অন্যান্য সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করতো। এসব গ্রুপের গ্রেফতাররা একাকী পথচারীদের আকস্মিকভাবে ঘিরে ধরে চাপাতিসহ ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে জোর করে অর্থ ও মূল্যবান সামগ্রী ছিনতাই করে দ্রুত পালিয়ে যায়। তারা বিভিন্ন সময় চাঁদাবাজিসহ আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ঢাকা উদ্যান, আদাবর, শ্যামলী, মোহাম্মদপুরসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে মারামারিসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করতো। মাদক সেবনসহ এলাকায় মাদক ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত তারা। মূলত তারা মোহাম্মদপুর এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জন্য বিভিন্ন অপরাধমূলক কার্যক্রমে জড়িত।
গ্রেফতারদের পেশা সম্পর্কে র্যাব-২ এর অধিনায়ক বলেন, বিভিন্ন গাড়ির হেলপার ও ড্রাইভার, দোকানের কর্মচারী, নির্মাণ শ্রমিক, পুরাতন মালামাল ক্রেতা, সবজি বিক্রেতা ইত্যাদি পেশার আড়ালে তারা মূলত মোহাম্মদপুর ও তার আশপাশের এলাকায় ডাকাতি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজি করতো।
অতিরিক্ত ডিআইজি আনোয়ার হোসেন আরও বলেন, গ্রেফতার সুজন মিয়া ওরফে ফর্মা সজীব পাটালি গ্রুপ এর মূলহোতা। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, ডিস ব্যবসা, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য ১৫-২০ জনের একটি গ্রুপ তৈরি করে। সে এই সন্ত্রাসী গ্যাং এর মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মাদক কারবারি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন ধরণের সন্ত্রাসী কার্যক্রম করছিল।
গ্রেফতার রানা শিকদার, জুয়েল মিয়া ও সাগর গ্রেফতার ফর্মা সজীবের সহযোগী। তারা গ্রেফতার পাটালি গ্রুপ এর ফর্মা সজীবের নেতৃত্বে ছিনতাই, চাঁদাবাজি, ডাকাতি, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন এলাকায় টাকার বিনিময়ে ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী হিসেবে বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম করতো। সুজন মিয়া ওরফে ফর্মা সজীবের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত ১১টির বেশি মামলা রয়েছে এবং এ সকল মামলায় কারাভোগ করেছে।
র্যাব-২ এর সিও আরও বলেন, গ্রেফতার শরিফ ওরফে মোহন লেভেল হাই গ্রুপের মূলহোতা ও সন্ত্রাসী হায়াত ওরফে টাকলা হায়াত অন্যতম প্রধান সহযোগী। আগে সে মোহাম্মদপুর এলাকায় মাদকের ব্যবসা করতো। সে টাকলা হায়াতের অন্যতম সহযোগী হিসেবে মোহাম্মদপুর ও তার আশপাশের এলাকায় চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ডাকাতি ও অপহরণসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করে আসছিল।
টাকলা হায়াতের অবর্তমানে সে গ্যাংটি পরিচালনা করে আসছিল। গ্রেফতার দুলাল, সোহাগ ও তারেক তারা লেভেল হাই গ্রুপের সদস্য। তারা গ্রেফতার শরিফ ওরফে মোহনের নেতৃত্বে ছিনতাই, চাঁদাবাজি, ডাকাতি, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম করতো। শরিফের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত ৮টির বেশি মামলা রয়েছে। এসব মামলায় কারাভোগ করেছে।
গ্রেফতার সাকিব ওরফে প্রকাশ রিয়াম চাঁন গ্রুপের অন্যতম সহযোগী সদস্য। সে ২০১৮ সালে বরিশাল হতে ঢাকায় এসে ঢাকা উদ্যান এলাকায় বসবাস শুরু করে। সে বিভিন্ন সময়ে গার্মেন্টসে চাকরি করেছে।
২০২১ সালে একটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানিতে চাকরির সময়ে চাঁন গ্রুপ নামে একটি কিশোর গ্যাংয়ের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। পরে মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে সে চাঁন গ্রুপের অন্যতম সহযোগী। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত ৩টির বেশি মামলা রয়েছে এবং এসব মামলায় কারাভোগ করেছে।
ডিস ব্যবসা, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মাদকের কারবারে গ্রেফতার ইমরান ওরফে মাউরা ইমরান মাউরা ইমরান গ্রুপের সদস্য। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, ডিস ব্যবসা, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য ১৫-২০ জনের একটি গ্রুপ তৈরি করে। আগে সে মোহাম্মদপুর এলাকায় রাজমিস্ত্রীর কাজ করতো।
২০২১ সালে একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরির সময়ে নিজেই একটি কিশোর গ্যাং মাউরা ইমরান গ্রুপ গঠন করে। মাউরা ইমরান মোহাম্মদপুর এলাকায় চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও অপহরণের সঙ্গে জড়িত। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত ৪টির বেশি মামলা রয়েছে এবং এসব মামলায় কারাভোগ করেছে।
মুরগী রাকিব লও ঠ্যালা গ্রুপের সদস্য । র্যাব-২ এর সিও অতিরিক্ত ডিআইজি আনোয়ার হোসেন খান আরও বলেন, রাকিব ওরফে মুরগী রাকিবের জন্ম বরিশাল এলাকায়। সে বিভিন্ন সময়ে গার্মেন্টসে চাকরি ও ডিসের লাইনে চাকরি করতো। ২০২০ সালে একটি প্রতিষ্ঠানে পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে চাকরির সময় লও ঠ্যালা গ্রুপে যোগ দেয়। সে বিভিন্ন স্থান থেকে মাদক সংগ্রহ ও মাদক পৌঁছে দেয়ার কাজ করতো। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত দুটির অধিক মামলায় কারাভোগ করেছে।
গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন
বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপারের কামড় খেয়ে
আতঙ্কিত না হয়ে সাপটিকে তেড়ে ধরে পিটিয়ে মারেন এবং একে হাতে ঝুলিয়ে নিয়েই হাসপাতালে
দৌড়ে পৌঁছান এক কৃষক।
রাজশাহীতে বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপার
দংশন করে হেফজুল আলী (৪৫) নামের এক কৃষককে। আর
শুক্রবার (৩১ মে) সকাল ১০টার দিকে রাজশাহী
মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে এভাবেই সাপসহ উপস্থিত হন ওই কৃষক।
কৃষক হেফজুল আলী রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার
পিরোজপুর গ্রামের জসিম প্রামাণিকের ছেলে।
জানা যায়, আজ (৩১ মে) সকাল ৮টার দিকে
পিরোজপুর গ্রামের একটি কৃষি জমিতে ধান কাটার কাজ করছিলেন হেফজুলসহ কয়েকজন কৃষক। ধান
কাটার এক পর্যায়ে হঠাৎ করে একটি রাসেল ভাইপার সাপ হেফজুলের গালে ছোবল দেয়। এতে হেফজুল
ভয় না পেয়ে সাপটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলেন। এ সময় হেফজুল ওই সাপসহ দ্রুত চারঘাট উপজেলা
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ছুটে যান।
পরে সেখান থেকে তাকে রাজশাহী মেডিকেল
কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়। বেলা ১১টার দিকে তিনি মৃত রাসেল ভাইপারসহ রামেক
হাসপাতালে যান। তখনও তিনি সাপটির লেজ ধরে ঝুলিয়ে রেখেছিলেন হাতে। এ সময় তিনি নিজেই
কাউন্টার থেকে টিকিট কেটে ভর্তি হন হাসপাতালটির ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে। আর তার এই দুঃসাহসিক
কাণ্ড দেখে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা অনেকেই এসময় হেফজুলের দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে
ছিলেন।
হাতে করে সাপ ঝুলিয়ে হাসপাতালে আসার
কারণ জানতে চাইলে আহত কৃষক হেফজুল বলেন, দংশনের পর সাপটিকে মেরে সাপসহ উপজেলা স্বাস্থ্য
কেন্দ্রে যাই। কিন্তু সেখান থেকে চিকিৎসকরা আমাকে রাজশাহী মেডিকেলে যাওয়ার পরামর্শ
দেন। পরে রামেক হাসপাতালে এসে ভর্তি হই। ধারণা ছিল, চিকিৎসকরা সাপ দেখলে দ্রুত সঠিক
ওষুধ (অ্যান্টিভেনম) দিতে পারবেন।
দ্রুত সঠিক চিকিৎসা হবে এমন আশায় সাপটিকে
সঙ্গে নিয়ে আসেন বলে জানান কৃষক হেফজুল।
চিকিৎসকরা জানান, হেফজুলের অবস্থা বর্তমানে
ভালো। অনেকেই সাপে দংশনের পর কবিরাজ কিংবা ওঁঝার কাছে যান, তিনি সেটা না করে হাসপাতালে
চলে এসেছেন। এটি তার সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল।
মন্তব্য করুন
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, ওএসপি, এসজিপি, পিএসসি বুধবার (২ অক্টোবর) ১১ পদাতিক ডিভিশন ও বগুড়া এরিয়া পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শনকালে সেনাবাহিনী প্রধান বগুড়া সেনানিবাসে কর্মরত সকল পদবির সেনাসদস্যদের উদ্দেশ্যে দরবার নেন এবং তাঁর দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন।
অতঃপর তিনি আর্মি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বগুড়া এর নির্মাণাধীন বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। পরে তিনি সকল পদবির সেনা কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে 'অফিসার্স অ্যাড্রেস' গ্রহণ করেন।
এসময় তিনি তাঁর মূল্যবান বক্তব্যের শুরুতেই শহিদ লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জন এর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। তিনি বলেন, দেশমাতৃকার সেবায় তরুণ সাহসী এই সেনা কর্মকর্তার আত্মত্যাগ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তাঁর জন্য গর্বিত। এরপর সকলের উদ্দেশ্যে দেশের চলমান নিরাপত্তা পরিস্থিতির উপর আলোকপাত করে সেনাবাহিনীর কার্যক্রম সম্পর্কে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। পাশাপাশি তিনি বগুড়া সেনানিবাসে আয়োজিত সেনাবাহিনী ফুটবল প্রতিযোগিতা- ২০২৪ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
এসময় জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ১১ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার বগুড়া এরিয়া, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এ্যাডজুটেন্ট জেনারেল, সেনাসদর ও বগুড়া এরিয়ার উর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাগণ, অন্যান্য অফিসার, জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার এবং অন্যান্য পদবির সৈনিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ফুটবল প্রতিযোগিতা-২০২৪ এ বিভিন্ন সেনা অঞ্চলের মোট ১৬টি দল অংশগ্রহণ করে। প্রতিযোগিতায় ২৪ পদাতিক ডিভিশন দল চ্যাম্পিয়ন এবং ৪৬ স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেড দল রানার-আপ হওয়ার গৌরব অর্জন করে। খেলায় ২৪ পদাতিক ডিভিশন দল ৪-০ গোলে ৪৬ পদাতিক ব্রিগেড দলকে পরাজিত করে। উক্ত প্রতিযোগিতা গত ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে শুরু হয়েছিল।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা সীমান্তে ১ কোটি ১৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকার
ভারতীয় কিং কোবরা বাজি জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
আজ
বুধবার (১২ মার্চ) ভোরে চৌদ্দগ্রাম উপজেলার
সীমান্তবর্তী মিয়াবাজার এলাকা থেকে বাজিগুলো জব্দ করা হয়।
বিজিবির কুমিল্লা ক্যাম্পের ১০ ব্যাটালিয়নের
অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এ এম জাহিদ পারভেজ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
বিজিবি সূত্র জানায়,
কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি) অধীনস্থ
কটকবাজার পোস্টের বিশেষ টহলদল বুধবার ভোর ৫টার দিকে সীমান্ত এলাকায় মাদক ও
চোরাচালানবিরোধী অভিযান চালায়। এসময় সীমান্ত শূন্য লাইন থেকে আনুমানিক ৬ কিলোমিটার
বাংলাদেশের ভেতরে মিয়াবাজার ফুড প্যালেস সংলগ্ন এলাকায় ভারতীয় ৫ লাখ ৯৭ হাজার ৮০০
পিস কিং কোবরা বাজি জব্দ করা হয়।
যার বর্তমান বাজার মূল্য ১ কোটি ১৯ লাখ ৫৬
হাজার টাকা।
কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি) অধিনায়ক লে.
কর্নেল এ এম জাহিদ পারভেজ বলেন, ঈদকে সামনে রেখে দেশে অবৈধ অনেক মালামাল প্রবেশ করছে। আমরা সে বিষয়ে নজর
রাখছি। তারই অভিযানের ধারাবাহিকতায় ১ কোটি ১৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকার কিং কোবরা বাজি
আমরা উদ্ধার করতে সক্ষম হই। জব্দকৃত মালামাল বিধি মোতাবেক কাস্টমস এ জমা দেয়া হবে।
মন্তব্য করুন
চাঁদপুরে মেঘনা নদীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
এসময় ৫ জেলেকে আড়াই হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও ১ লাখ ১০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল ও ১০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেল থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত অভিযান শেষে রাত ১০টায় চাঁদপুর কোস্টগার্ড স্টেশনে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেশমা খাতুন।
অর্থদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন সদর উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের মনোহরখাদীর লুৎফর রহমান, ইদ্রিস আলী ও কুদ্দুস আলী, মতলব উত্তর উপজেলার আমিরাবাদের মেহেদী হাসান ও লোকমান।
অভিযানে সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মো: মিজানুর রহমান, কোস্ট গার্ড ও নৌ-পুলিশ বিশেষ কম্বিং অপারেশন এই অভিযান পরিচালনা করে।
জব্দকৃত জাল নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট এবং জব্দ জাটকা গরীব ও দুস্থদের মাঝে বিতরণ করা হয়।
মন্তব্য করুন
ডিএনসি
কুমিল্লা মাদকবিরোধী টাস্কফোর্স অভিযান পরিচালনা করেছে ।
শনিবার বিকেলে মাদকবিরোধী এ টাস্কফোর্স অভিযানে ৩৯৫ পিস ইয়াবাসহ ১ জনকে আটক করা হয়
।
আদর্শ সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি)মো: মেহেদী হাসান এর নেতৃত্বে ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, কুমিল্লার উপপরিচালক চৌধুরী ইমরুল হাসান এর নির্দেশনায় এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, কুমিল্লার সহকারী পরিচালক কাজী দিদারুল আলম এর সার্বিক তত্বাবধানে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কোতয়ালী মডেল থানাধীন নিশ্চিন্তপুর বাজারে পরিচালিত এ টাস্কফোর্স অভিযানে ডিএনসি-কুমিল্লা, পুলিশ ও বিজিবির সদস্যদের অংশগ্রহণে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী থানাধীন মোসা: মিলন বিবি (৬৩) কে ৩৯৫ পিস ইয়াবাসহ আটক করা হয় ।
আসামীর
বিরুদ্ধে কোতয়ালী থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলমান ।
মন্তব্য করুন