বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা-বিশ্বাস
থাকার গুরুত্ব তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যে সেনাবাহিনীর ওপর জনগণের
আস্থা-বিশ্বাস থাকে না সেই সেনাবাহিনী রণাঙ্গণে বিজয়ী হতে পারে না। আমাদের সেনাবাহিনী
আজকে জনগণের পাশে দাঁড়ায়, জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছে। যেকোন দুঃসময় দেখা দিলে
আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জনগণের পাশে আছে এবং জনগণের একটা ভরসাস্থল হিসেবে সেই আস্থা
আজকে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
রোববার (৫ মে) ঢাকা সেনানিবাসে নবনির্মিত
আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি (এএফআইপি) ভবন এবং আর্মি সেন্ট্রাল অডিটোরিয়াম
সেনাপ্রাঙ্গণের উদ্বোধন শেষে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে দরবারে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের
সেনাবাহিনীর ওপর যেন সাধারণ মানুষের একটা আস্থা-বিশ্বাস সৃষ্টি হয়। যেটা যেকোন সেনাবাহিনীর
জন্য একান্তভাবে জরুরি। স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য প্রয়োজন। যেকোন দুঃসময় দেখা
দিলে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জনগণের পাশে আছে এবং জনগণের একটা ভরসাস্থল হিসেবে সেই আস্থা
আজকে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। শান্তিরক্ষা মিশনে আমাদের সশস্ত্র
বাহিনী যে অবদান রাখে প্রতিটি দেশ, প্রত্যেকেই ভূয়সী প্রশংসা করে। সেটাকে আরও উন্নত
করাই আমাদের লক্ষ্য। সশস্ত্র বাহিনীর জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ১৯৭৪ সালে
যে প্রতিরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করেছেন তারই ভিত্তিতে ফোর্সেস গোল ২০৩০ প্রণয়ন করে আমরা
তা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। ফোর্সেস গোল বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা চাচ্ছি আমাদের সশস্ত্র
বাহিনী আধুনিক জ্ঞানসম্পন্নভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে, সেই সাথে যেহেতু ২০০৮ এর নির্বাচনে
আমাদের লক্ষ্য ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা, কাজেই আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন
আমাদের সশস্ত্র বাহিনী গড়ে উঠবে, সেটাই আমাদের লক্ষ্য, সেভাবেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
রাজধানী ঢাকার প্রাণকেন্দ্র ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গসহ
জনসাধারণের উন্নত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি
(এএফআইপি) বিভাগের জন্য নতুন ভবন নির্মাণ করা
হয়েছে। এ ছাড়াও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সভা, সেমিনার, সামাজিক
অনুষ্ঠান ইত্যাদি আয়োজনের লক্ষ্যে আর্মি সেন্ট্রাল অডিটোরিয়াম সেনাপ্রাঙ্গণের নির্মাণ
করা হয়েছে।
উক্ত অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য,
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, বাহিনী প্রধানগণ, ঢাকা সেনানিবাসের ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক
কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
অবৈধভাবে পণ্য মজুত করে যারা বাজার অস্থিতিশীল করতে চায় তাদেরকে গণধোলাই দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
গতকাল প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে জার্মানির মিউনিখে তিন দিনের সফরের বিষয়ে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। টানা চতুর্থবারের মত সরকার গঠনের পর এটা তার প্রথম সংবাদ সম্মেলন।
মজুতদারদের গণধোলাই দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, এক সময় বাংলাদেশে অভাব হলে শোনা যেতো পেটে ভাত নেই। পনের বছর আগে কি ছিল, ভাতের জন্য হাহাকার ছিলো, নুন ভাত, ভাতের ফেন ভিক্ষা চাইতো। এখন তো এগুলো নাই।
শেখ হাসিনা বলেন, যখন করোনাভাইরাসের অতিমারি দেখা দিলো, সারা বিশ্বব্যাপি স্যাংশন এলো, পণ্য পরিবহনে যখন বাধাগ্রস্ত হলো তখন থেকেই আমি বলে আসছি- আমাদের নিজেদের খাদ্য নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে। এক ইঞ্চি জায়গা যেনো ফাঁকা না থাকে, অনাবাদী না থাকে। এভাবে আমরা উদ্যোগ নিয়েছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনার কি মনে হয় আপনি নিজেই তো বলেছেন ডিম লুকিয়ে রেখেছে। না যারা সরকার উৎখাতের আন্দোলন করে তাদের এখানে কারসাজি আছে? এর আগেও এ রকম পেঁয়াজের খুব অভাব, বস্তাকে বস্তা পানিতে ফেলে দিচ্ছে। এই লোকগুলোকে কি করা উচিত? সেটা আপনারাই বলেন। এদের গণধোলাই দেওয়া উচিৎ। কারণ আমরা সরকার কিছু করলে বলবে, সরকার করেছে। পাবলিক যদি প্রতিকার করে, তাহলে সব থেকে ভালো, কেউ কিছু বলবে না। জিনিস লুকিয়ে রেখে পচিয়ে ফেলে দেবে, আর দাম বাড়াবে!
আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের কোনো সংকট হবে না বলে দেশবাসীকে আশ্বস্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, রমজানে কোনো কিছুর অভাব হবে না। ইতোমধ্যেই সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। কোনো সমস্যা হবে না। ছোলা, খেজুর, চিনিসহ পর্যাপ্ত পরিমাণ পণ্য আমদানির ব্যবস্থা রয়েছে। সুতরাং, এটি নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। কারণ আমরা অনেক আগেই এর জন্য ব্যবস্থা করেছি।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের নদী বাঁচাতেই হবে। বাংলাদেশ বাঁচাতে হলে নদী বাঁচাতে হবে।
সোমবার
(৪ ডিসেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ঢাকার চারপাশের নদীগুলোর দূষণরোধ ও নাব্যতা
রক্ষার লক্ষ্যে প্রণীত মাস্টারপ্ল্যানের আলোকে সম্পাদিত সমীক্ষা প্রতিবেদন অবলোকন এবং
সংশ্লিষ্ট প্রকল্প গ্রহণের নীতিগত সিদ্ধান্তবিষয়ক সভায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেন, নদী আমাদের বাংলাদেশের জন্য তেমন, ঠিক আমাদের দেহে যেমন রক্ত চলাচলের
জন্য শিরা-উপশিরা আছে। আমাদের বাংলাদেশের টিকে থাকাটাও এ নদীর ওপরে নির্ভর করে। বাংলাদেশকে
টিকিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজন সেই প্রবহমান নদী। শিরা-উপশিরার মধ্য দিয়ে রক্তধারা আমাদের
শরীরকে বাঁচায়, বাংলাদেশকেও কিন্তু বাঁচায় এ পানি ও নদী। কথাটা আমাদের সবসময় মনে
রাখতে হবে। আমরা সরকারে আসার পর আমাদের সবসময় একটা প্রচেষ্টা ছিল, নদীগুলোকে কীভাবে
সুরক্ষিত করা যায়, কীভাবে নাব্যতা ফিরিয়ে আনা যায়। একসময় বাংলাদেশের নৌপথই ছিল
পণ্য পরিবহনের একমাত্র বাহন, একমাত্র জায়গা। নৌপথগুলো কমতে কমতে অনেক জায়গায় এখন
নদীপথ নেই, এমন একটা জায়গায় চলে এসেছে। নদী শাসনের নামে শুধু বাঁধ নির্মাণে ছিল সবার
নজর। আর বাঁধ নির্মাণ করতে গিয়ে ফসলের জমি নষ্ট হয়। নদী রক্ষা করা, নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে
আনা বা দূষণ থেকে নদীকে রক্ষা করার দিকে নজর ছিল না। শুধু এখানে নয়, সারা বাংলাদেশে
স্থানীয় সরকারের পক্ষ থেকে কতগুলো ব্রিজ করা হলো, সে সময় ব্রিজগুলো মানুষের খুব উপকারে
এলো, কিন্তু ব্রিজগুলো করার সময় এটা মাথায় রাখা হয়নি যে, এগুলোতে নৌ চলাচল ক্ষতিগ্রস্ত
হবে। যার জন্য এখন সমস্যা হয়ে গেছে... ব্রিজগুলো প্রতিবন্ধকতা। বেঁটে বেঁটে (নিচু)
ব্রিজগুলো একটু উঁচু করে দেওয়া আর নদীর ড্রেজিং করে দেওয়া যায়। ঢাকার বাইরে অন্য
শহরগুলোর ক্ষেত্রেও এখনই পরিকল্পনা নিতে হবে।
মন্তব্য করুন
বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এই রমজানে তারা একজন গরিব মানুষকেও সাহায্য করেনি। তারা মানুষকে কোনো প্রকার সাহায্য না করে বড় বড় হোটেলে গিয়ে ইফতার পার্টি করেছে। অথচ তারাই আবার বলেন, ঢাকা শহরে এত ভিক্ষুক কেন? তাদের কি লজ্জা করে না?
(৩ এপ্রিল) বুধবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ঢাকা ১০ আসনের জনগণের মাঝে ইফতারসামগ্রী বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নির্দেশে গরিব মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ করছে। বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়ানোই হলো আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য।
তিনি বলেন, ঈদের সময় দান-খয়রাত ও জাকাত পাওয়ার আশায় ঢাকাসহ বড় বড় শহরে কিছু গরিব মানুষ আসে। কিন্তু এ পর্যন্ত কেউ না খেয়ে রাস্তায় পড়ে মারা গেছেন এমন একটা দৃষ্টান্তও শেখ হাসিনার আমলে নাই। বিশ্বে সংকট, বাংলাদেশে সংকট রয়েছে। তারপরও আমরা জ্বালানির দাম সমন্বয় করে কমিয়েছি। জিনিসপত্রের দামও কমে যাচ্ছে। আজকে তারা (বিএনপি) বড় বড় কথা বলেন, গরিবের নামে মায়াকান্না করেন। তারা কি ভুলে যান জিয়াউর রহমানের আমলে উত্তরবঙ্গের রংপুর কোর্টে গিয়ে নারীরা অভাবের তাড়নায় পতিতাবৃত্তিতে নাম লিখিয়েছিলেন। সেই ইতিহাস কি তারা ভুলে যায়?
তিনি আরও বলেন, তারাবির নামাজের পর সারারাত ধরে ঈদের শপিং চলে। এখনও কারো নিরাপত্তাহীনতার ঘটনা ঘটেনি। রাজনৈতিক বিরোধিতার কারণে যারা নিরাপত্তাহীনতার কথা বলে তাদের কথায় কান দেবেন না।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেট্রি অর্পো।
অভিনন্দন বার্তায় ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেট্রি অর্পো লেখেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নতুন মেয়াদে ক্ষমতায় আসায় এবং নতুন সরকার গঠন করায় আমি আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি।
আমাদের দু’দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সহযোগিতা আরো বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি দৃঢ় ভিত্তি গড়ে তোলার সুযোগ করে দেবে এবং আমি আমাদের পারস্পরিক স্বার্থে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অংশীদারিত্বের অপেক্ষায় রয়েছি।
পরিশেষে ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী তার পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা আশ্বাস প্রদান করেন।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশন (আইএমও) শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছে ।
শেখ হাসিনাকে পাঠানো এক শুভেচ্ছাপত্রে আইএমও মহাসচিব আর্সেনিও ডমিঙ্গুয়েজ বলেন, এই দায়িত্ব পালনের প্রতিটি সাফল্যের জন্য আপনাকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। শিপিং নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বরত জাতিসংঘের সংস্থা হিসেবে আইএমও একটি নিরাপদ, সুরক্ষিত ও পরিবেশগতভাবে নিরাপদ শিপিং সেক্টরের পরিচালনায় সদস্য রাষ্ট্রগুলিকে সহায়তায় কাজ করছে। মহাসাগরগুলোকে রক্ষা করতে এবং বিশ্বব্যাপী নির্ভরযোগ্য ও দক্ষতার সঙ্গে একটি টেকসই সরবরাহ শৃঙ্খল পরিচালনায় সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে সহায়তায় ব্যাপকভাবে নিয়োজিত রয়েছে আইএমও।
আইএমও মহাসচিব বাংলাদেশের সক্রিয় পদক্ষেপ, বিশেষ করে জাহাজের নিরাপত্তা ও পরিবেশবান্ধব রিসাইক্লিংয়ের জন্য হংকং আন্তর্জাতিক কনভেনশনে চুক্তিবদ্ধ রাষ্ট্র হতে এর সাম্প্রতিক উদ্যোগ ও সামুদ্রিক সুরক্ষার কথা উল্লেখ করেন। তিনি পরিবেশগত তত্ত্বাবধানের প্রতি বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতির উদাহরণ তুলে ধরেন।
বাংলাদেশ সবসময়ই আইএমওর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে উল্লেখ করে আর্সেনিও ডমিঙ্গুয়েজ বলেন, আমি নিশ্চিত যে আপনার বিচক্ষণ নেতৃত্ব আমাদের অভিন্ন লক্ষ্য অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
আইএমও মহাসচিব আরো বলেন, এই প্রশংসনীয় পদক্ষেপ কেবল কনভেনশন কার্যকর করার ক্ষেত্রই সহজ করেনি, বরং আমাদের প্রযুক্তিগত সহযোগিতা কার্যক্রমের প্রভাবশালী ফলাফলের ওপরও জোর দিয়েছে। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের পদক্ষেপ অন্য দেশের জন্য আরও টেকসই সামুদ্রিক ভবিষ্যত তৈরির লক্ষ্যে বৈশ্বিক প্রচেষ্টায় যোগ দিতে উৎসাহিত করতে একটি আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করে।
সংস্থাটির মহাসচিব আরো উল্লেখ করেন, আইএমওর প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের অব্যাহত সম্পৃক্ততা ও নেতৃত্বের অপেক্ষায় রয়েছি ।
মন্তব্য করুন
২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি।
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নিরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা গার্ড অব অনার প্রদান করেছেন।
এরপর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে দ্বিতীয় বার বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শেখ হাসিনা।
পরে বঙ্গবন্ধু ভবন এলাকা সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হলে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
তার আগে সূর্যোদয়ক্ষণে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সফররত ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি।
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নিরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা গার্ড অব অনার প্রদান করেছেন।
এরপর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে দ্বিতীয় বার বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শেখ হাসিনা।
পরে বঙ্গবন্ধু ভবন এলাকা সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হলে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
তার আগে সূর্যোদয়ক্ষণে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সফররত ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মাতৃভাষায়
শিক্ষা নিতে পারলে সেই শিক্ষা নেওয়া, জানা ও বোঝা অনেক সহজ হয়।
২১ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, শিক্ষার জন্য মাতৃভাষা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। মাতৃভাষায় শিক্ষা নিতে পারলে সেই শিক্ষা নেওয়া, জানা ও বোঝা অনেক সহজ হয়। জীবন-জীবিকার জন্য হয়তো অনেক ভাষা শিখতে হয়। কিন্তু মাতৃভাষা সংরক্ষণ করা প্রত্যেক জাতির কর্তব্য বলে আমি মনে করি। সারা বিশ্বের বিভিন্ন মাতৃভাষা হারিয়ে যাচ্ছে। সেগুলো যাতে হারিয়ে না যায় সেগুলো সংরক্ষণ করা, গবেষণা করা ... সেই লক্ষ্য নিয়ে আমরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট গড়ে তুলি। আমাদের মাতৃভাষাকে রক্ষা করে, মাতৃভাষার চর্চা এবং মাতৃভাষাকে আরও শক্তিশালী করে, আমাদের শিল্পকলা, সাহিত্য অনুবাদ করে সারা বিশ্বের ছড়িয়ে দিতে হবে। বাঙালি জাতি যে তার ভাষার জন্য জীবন দিয়েছে, তা সবার সামনে তুলে ধরা আমাদের কর্তব্য। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট ও বাংলা একাডেমি এ দুটো প্রতিষ্ঠানকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে, একে অপরের পরিপূরক হয়ে কাজ করতে হবে।
মন্তব্য করুন
নির্বাচনকে ঘিরে যারা অগ্নিসন্ত্রাস করেছে এবং যারা হুকুমদাতা, তাদের সাজা নিশ্চিত করা হবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাদের কোনো ছাড় নেই। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি, নেব।
রোববার (জানুয়ারি ১৪) কোটালীপাড়া উপজেলা চত্বরে কোটালীপাড়া আওয়ামীলীগ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নির্বাচন পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তারা (বিএনপি) আবার আন্দোলন করে গণতন্ত্রের জন্য। যারা গণতন্ত্রের ‘গ’-ও বোঝে না। তাদের আন্দোলন মানুষ পুড়িয়ে মারা, গণতন্ত্রের ‘গ’ কেন গণতন্ত্র বানানও করতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তারা জানে জ্বালাও-পোড়াও। জীবন্ত মানুষগুলিকে আগুনে পুড়িয়ে পুড়িয়ে মারা, বাসে আগুন, গাড়িতে আগুন, লঞ্চে আগুন, রেলে আগুন… ২০১৩ সালে যা করেছে, ১৪ সালে করেছে, ১৫ সালে করেছে।
তিনি বলেন, এখন আবার এই নির্বাচন (২০২৪) ঠেকাও আন্দোলন করতে যেয়ে ট্রেনে আগুন দিয়ে মা সন্তানকে বুকে নিয়ে পুড়ে কয়লা হয়ে গেছে, এ দৃশ্য কোনো মানুষ সহ্য করতে পারে না। যে কারণে তারা যতই চিৎকার করুক, চেঁচামেচি করুক তাদের কথায় কিন্তু জনগণ সাড়া দেয়নি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যারা এই ধরনের জঘন্য কাজ করেছে, কোনো ছাড় নেই। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি, নেব। যারা এই ধরনের কাজগুলো করেছে, তাদের খুঁজে খুঁজে বের করে ইতোমধ্যে অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যারা হুকুমদাতা এবং জ্বালাও-পোড়াও করার জন্য হুকুম দিয়েছে, তাদের আমরা গ্রেপ্তার করছি। তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেব আর যাতে ভবিষ্যতে কেউ এভাবে মানুষ পুড়িয়ে মারার মতো জঘন্য কাজ করতে না পারে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি যতবার নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছে, বাংলাদেশের মানুষ তাতে সাড়া দেয়নি। মানুষ কিন্তু তার ভোটটা চুরি করলে সে ঠিকই ধরে নেয়। দৃষ্টান্ত হচ্ছে, ‘৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন।
ষড়যন্ত্রীদের চক্রান্ত এখনো চলছে জানিয়ে টানা চারবারের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা তো জানেন ষড়যন্ত্র চক্রান্ত কখনো শেষ হয় না। এই ষড়যন্ত্রের মোকাবিলা করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
কোটালীপাড়াবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, শক্ত একটা ঘাঁটি আছে বলেই আমি যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে পারি। সেই শক্তি আপনারা দিয়েছেন। টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়ার মানুষ আমার বড় শক্তি, বাংলাদেশের মানুষ আমার বড় শক্তি। আগামীতেও বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।
উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, করোনা ভাইরাসের কারণে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। আবার হামলা শুরু হয়েছে। এজন্য সামনে আরও দুর্দিন আসতে পারে। আমাদের দেশের মাটি উর্বর। আমাদের মানুষ আছে। এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। সাথে সাথে হাস-মুরগি, গরু-ছাগল পালন করতে হবে। আমাদের খাদ্য আমাদের উৎপাদন করতে হবে।
কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ভবেন্দ্রনাথ বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী এলাকার উন্নয়ন প্রতিনিধি ও সাবেক সিনিয়র সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মাহাবুব আলী খান, কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন সেখ।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট কন্যা শেখ রেহানা, সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, সংসদ সদস্য শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জিএম সাহাব উদ্দিন আজম, কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বিমল কৃষ্ণ বিশ্বাস, আওয়ামী লীগ নেতা মুজিবুর রহমান হাওলাদার, এইচ এম ওহিদুল ইসলাম, কামাল হোসেন সেখ, মতিয়ার রহমান হাজরা, কামরুল ইসলাম বাদল, জাহাঙ্গীর আলম খান প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজারে ২৯টি প্রকল্পের উদ্বোধনসহ চারটি নতুন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর করেছেন।
বুধবার (৭ই ডিসেম্বর) কক্সবাজারের শহীদ শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আয়োজিত আওয়ামী লীগের জনসভায় সুইচ টিপে তিনি এই প্রকল্পগুলোর উদ্বোধন করেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ২৯টি প্রকল্পে ব্যয় হবে ১ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকা। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা চারটি প্রকল্পে মোট ব্যয় হবে ৫৭২ কোটি টাকা।
উদ্বোধন করা প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে - কক্সবাজার গণপূর্ত উদ্যান, বাহারছড়া বীর মুক্তিযোদ্ধা মাঠ, কুতুবদিয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ভবন, পেকুয়া উপজেলা ভূমি অফিস ভবন, কক্সবাজার জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয় ভবন, শেখ হাসিনা জোয়ারিয়ানালা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের চারতলা একাডেমিক ভবন, আবদুল মাবুদ চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ের চারতলা একাডেমিক ভবন, মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের চারতলা একাডেমিক ভবন, কক্সবাজার জেলার লিংক রোড-লাবনী মোড় সড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্প, রামু-ফতেখাঁরকুল-মরিচ্যা জাতীয় মহাসড়ক যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ প্রকল্প, টেকনাফ-শাহপরীর দ্বীপ জেলা মহাসড়কের হাড়িয়াখালী থেকে শাহপরীরদ্বীপ অংশ পুনর্নির্মাণ প্রশস্তকরণ এবং শক্তিশালীকরণ প্রকল্প, বাঁকখালী নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ নিষ্কাশন সেচ ও ড্রেজিং প্রকল্প (১ম পর্যায়), শাহপরীর দ্বীপে সি ডাইক অংশে বাঁধ পুনর্নির্মাণ ও প্রতিরক্ষা কাজ, ক্ষতিগ্রস্ত পোল্ডার সমূহের পুর্নবাসন প্রকল্প, রামু কলঘর বাজার-রাজারকুল ইউপি সড়কে বাঁকখালী নদীর ওপর ৩৯৯ মিটার দীর্ঘ সংসদ সদস্য ও রাষ্ট্রদূত ওসমান সরওয়ার আলম চৌধুরী সেতু, কক্সবাজার জেলায় নবনির্মিত ছয়টি ইউনিয়ন ভূমি অফিস ভবন, চারটি উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন (রামু, টেকনাফ, মহেশখালী ও উখিয়া), কক্সবাজার পৌরসভার এয়ারপোর্ট রোড আরসিসিকরণ ও অন্যান্য প্রকল্প, শহীদ সরণি আরসিসিকরণ ও অন্যান্য প্রকল্প, বীর শ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন স্টেডিয়াম সড়ক আরসিসিকরণ ও অন্যান্য প্রকল্প, নাজিরারটেক শুঁটকি মহাল সড়ক আরসিসিকরণ ও অন্যান্য প্রকল্প, টেকপাড়া সড়ক আরসিসিকরণ ও অন্যান্য প্রকল্প, সি বিচ রোড আরসিসিকরণ ও অন্যান্য প্রকল্প, মুক্তিযোদ্ধা সরণি আরসিসিকরণ ও অন্যান্য প্রকল্প, সৈকত-সরণ আবাসিক এলাকা সড়ক আরসিসিকরণ ও অন্যান্য প্রকল্প।
ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের জন্য প্রস্তুত চার প্রকল্প হলো - বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট (২য় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্প, কুতুবদিয়া উপজেলার ধুরুং জিসি মিরাখালী সড়কে ধুরুংঘাটে ১৫৩.২৫ মিটার জেটি ও আকবর বলি ঘাটে ১৫৩.২৫ মিটার জেটি নির্মাণ প্রকল্প, মহেশখালী উপজেলার মহেশখালী গোরকঘাটা ঘাটে জেটি নির্মাণ প্রকল্প এবং বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত নিরাপত্তা উন্নত করার জন্য উখিয়া-টেকনাফ উপজেলায় নাফ নদ বরাবর পোল্ডারসমূহের (৬৭/এ, ৬৭, ৬৭/বি এবং ৬৮) পুনর্বাসন প্রকল্প।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন নাইজেরিয়ার রাষ্ট্রপতি বোলা আহমেদ টিনুবু।
শেখ হাসিনাকে পাঠানো এক বার্তায় নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট বোলা আহমেদ টিনুবু বলেন, আপনাকে অভিনন্দন জানাতে পেরে আমি আনন্দিত, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুননির্বাচিত হওয়ায় আমার উষ্ণ অভিনন্দন গ্রহণ করুন।
নাইজরিয়ার প্রেসিডেন্ট বোলা আহমেদ টিনুবু বলেন, নির্বাচনে আপনার বিজয় আপনার প্রশাসনের প্রতি বাংলাদেশের জনগণের আস্থারই প্রতিফলন।
নাইজরিয়ার প্রেসিডেন্ট বোলা আহমেদ টিনুবু বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুননির্বাচিত হওয়ায় নাইজেরিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ককে আরও জোরদার করবে বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন তিনি।
নাইজরিয়ার প্রেসিডেন্ট বোলা আহমেদ টিনুবু আরও বলেন, দুই দেশ এবং জনগণের পারস্পরিক সুবিধার জন্য সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্র খুঁজে বের করতে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা করতে নাইজেরিয়ার আগ্রহী।
মন্তব্য করুন