জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী ও বাংলাদেশ সৃষ্টির ইতিহাস সমৃদ্ধ বঙ্গবন্ধু অ্যাপের শুভ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে গণভবনে অ্যাপটি উদ্বোধন করা হয়। অ্যাপটি তৈরি করেছে দুর্বার টেকনোলজিস লিমিটেড।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ অ্যাপের মাধ্যমে সহজেই মানুষ জাতির পিতার বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবন সম্পর্কে জানতে পারবে। সেই সঙ্গে আমাদের মহান স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরি হয়েছে। সেই সঙ্গে আমাদের মহান স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার ডিজিটাল প্লাটফর্ম তৈরি হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অ্যাপটি তৈরির মহতী উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান এবং একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুপ্রেরণা ও দিক নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী।
এসময় উপস্থিত ছিলেন এস এম ফারুকী হাসান, রাজী মোহাম্মদ ফখরুল, লুৎফুর রহমান, রেজাউল মাকসুদ জাহেদী, লে. কমান্ডার মসিউল, জামিলুর রহমান ও মো. সুমন মিয়া।
মন্তব্য করুন
সদ্যসমাপ্ত বেলজিয়াম সফর নিয়ে মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামীলীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আন্দোলন করে বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন থামাতে পারবে না। ২০১৩-তেও পারেনি, ‘১৮-তেও পারেনি, এবারও পারবে না।
আওয়ামীলীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচন হবে এবং সময়মতোই হবে। কে চোখ রাঙালো আর কে চোখ বাঁকালো, ওটা নিয়ে আমরা পরোয়া করি না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, নির্বাচন এভাবে আন্দোলন করে তারা থামাতে পারবে না। ’১৩-তেও পারেনি, ১৮-তেও পারেনি, এবারও পারবে না। ইনশাল্লাহ নির্বাচন যথাসময়ে হবে। তারা তো চাচ্ছে এটাই (নির্বাচন বন্ধ করা), সেটা করতে পারবে না।
আওয়ামীলীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে। জনগণ ওদের সঙ্গে নাই। জনগণকে কষ্ট দিয়ে রাজনীতি হয় না। রাজনীতি তো জনগণের জন্য।
বিএনপি একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায় মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি আসলে নির্বাচনই চায় না।
আগামী নির্বাচন নিয়ে বিএনপির সঙ্গে কোনো সংলাপ হবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে বৈঠক শেষে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সব পক্ষকে শর্তহীন সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়েছেন। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে সংলাপ নিয়ে আওয়ামী লীগের অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কার সঙ্গে সংলাপ, খুনিদের সঙ্গে কীসের সংলাপ, কীসের আলোচনা। খুনিদের সঙ্গে সংলাপ, এটা বাংলাদেশের জনগণও চায় না।
মন্তব্য করুন
২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি।
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নিরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা গার্ড অব অনার প্রদান করেছেন।
এরপর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে দ্বিতীয় বার বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শেখ হাসিনা।
পরে বঙ্গবন্ধু ভবন এলাকা সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হলে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
তার আগে সূর্যোদয়ক্ষণে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সফররত ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি।
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নিরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা গার্ড অব অনার প্রদান করেছেন।
এরপর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে দ্বিতীয় বার বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শেখ হাসিনা।
পরে বঙ্গবন্ধু ভবন এলাকা সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হলে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
তার আগে সূর্যোদয়ক্ষণে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সফররত ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
মন্তব্য করুন
সোমবার (৮ জানুয়ারি) বিকেলে গণভবনে দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এ বিজয় আমার একার নয়, এ বিজয় জনগণের বিজয়।
শেখ হাসিনা আরো বলেন, ২০২৪ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোটকে বিজয়ী করেছে।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, বাংলাদেশের ৮০ ভাগ মানুষ দরিদ্র ছিল। বঙ্গবন্ধুর লক্ষ্য ছিল দেশের মানুষ যেন উন্নত জীবনের অধিকারী হয়। আমরা সরকারে এসে দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট আমার পরিবারের ১৮ জন সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে। আমি আর আমার ছোট বোন শেখ রেহানা বেঁচে যাই। আমরা ছয় বছর রিফিউজি ছিলাম। খুব কষ্টকর জীবন পার করেছি।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ১৯৭১ সালে যারা নারী ধর্ষণ-লুটপাট-অগ্নিসংযোগ করেছিল, যেখানে আমার মা-বাবার খুনিরা এবং যুদ্ধাপরাধীরা ক্ষমতায়, ওই অবস্থায় দেশে ফিরে আসি আমি। আমার আসার একটাই লক্ষ্য ছিল- বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা। গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে আর্থসমাজিক উন্নতি করা।
উল্লেখ্য, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের মধ্যে ২২৩ আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। এ জয়ের মধ্য দিয়ে টানা চতুর্থ দফা সরকার গঠন করতে যাচ্ছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দল জাতীয় পার্টি পেয়েছে ১১টি আসন। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জয়ের হার এবার বেশি। তারা ৬১টি আসনে জয় পেয়েছেন। আর অন্যান্য দল পেয়েছে ৩টি আসন।
মন্তব্য করুন
মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম জানিয়েছেন,ভোটে অনিয়মের ছবি প্রকাশ হওয়ায় সদ্য সমাপ্ত লক্ষ্মীপুর-৩ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ সংসদীয় আসনে উপ-নির্বাচনের ফলাফলের গেজেট প্রকাশ স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
গত রোববার (৫ নভেম্বর) লক্ষ্মীপুর-৩ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ সংসদীয় আসনে উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয়। ভোটে অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ ওঠে। ভোটার তালিকা ত্রুটিপূর্ণ বলেও অভিযোগ করেন প্রার্থীরা।
আসনটিতে উপনির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শাহজাহান আলম নৌকা প্রতীক নিয়ে ৬৬ হাজার ৩১৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মৃধা কলার ছড়ি প্রতীকে পান ৩৭ হাজার ৫৫৭ ভোট।
অন্যদিকে, লক্ষ্মীপুর-৩ (সদর) আসনের উপনির্বাচনেও অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ এনে ভোট বর্জন করেন জাতীয় পার্টি ও জাকের পার্টির প্রার্থী। ভোটের দিন দুপুরে দুই প্রার্থী ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।
উপনির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের পরাজিত স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক। ভোটের পরদিন গতকাল সোমবার দুপুরে সরাইল উপজেলার কালীকচ্ছ বাজারে দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বর্তমান নির্বাচন কমিশন দিয়ে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে পরিচালনা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন।
এছাড়া আসনটিতে ভোটগ্রহণ চলাকালে একটি কেন্দ্রে ‘জাল ভোটের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর রিটার্নিং কর্মকর্তার নির্দেশে এক সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেখানকার একটি ভোটকেন্দ্রে একজনকে একাধিক ব্যালট পেপারে নৌকা প্রতীকে সিল মারতে দেখা যায়। গতকাল সোমবার সেই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর সুষ্ঠু ভোট নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
ভাইরাল হওয়া ৫৭ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, ভোটকক্ষে বসে এক ব্যক্তি ব্যালট পেপারে বিরামহীনভাবে নৌকা প্রতীকে সিল মারছেন। তার গলায় নৌকা প্রতীকের কার্ড ঝুলছে। এসময় ৪৩টি ব্যালটে নৌকা প্রতীকে তাকে সিল মারতে দেখা যায় তাকে।
এরপরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, একাধিক সিল মারা ওই ব্যক্তির নাম আজাদ হোসেন। তিনি সদর উপজেলা দিঘলী ইউনিয়নের দক্ষিণ খাগুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে নৌকার এজেন্ট হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। তবে ওই আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গোলাম ফারুক পিংকু প্রকাশ্যে নৌকায় সিল মারা আজাদকে ছাত্রশিবিরের কর্মী বলে দাবি করেন।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর একই দিনে মারা যান ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুস সাত্তার ভুঁইয়া ও লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য একেএম শাহজাহান কামাল। তাদের মৃত্যুতে গত ৪ অক্টোবর আসন দুটি শূন্য ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।
আসনটিতে নৌকা প্রতীক নিয়ে পিংকু ১ লাখ ২০ হাজার ৫৯৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী মোহাম্মদ রাকিব হোসেন লাঙল প্রতীকে পান ৩ হাজার ৮৪৬ ভোট।
মন্তব্য করুন
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতি দূর করার লক্ষ্যে বাংলাদেশে অভিযোজন ও প্রশমন উভয়
ক্ষেত্রে উপযোগী কার্যক্রম গ্রহণ করা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা ভবিষ্যৎ
প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলতে চাই। এজন্য প্রয়োজন অভিযোজন
সক্ষমতা বৃদ্ধি করা, সহিষ্ণুতা শক্তিশালী করা এবং ঝুঁকি হ্রাসে সমন্বিতভাবে উদ্যোগ
গ্রহণ করা।
সোমবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (ন্যাপ)
এক্সপো’ এবং ‘বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্বের (বিসিডিপি)’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে
তিনি বলেন, কার্বন নিঃসরণের কারণে বাংলাদেশ ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম
উল্লেখ করে তিনি বলেন, বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণে বাংলাদেশের অবস্থান ০.৪৮ শতাংশের
কম হলেও, এর নেতিবাচক প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকিপূর্ণ দেশসমূহের মধ্যে
আমরা অন্যতম।
তিনি আরও বলেন, উন্নত দেশগুলো ব্যাপক কার্বন নিঃসরণের মাধ্যমে বৈশ্বিক উষ্ণতা
বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখে চলেছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত জনগণকে রক্ষা করা
তাদের নৈতিক দায়িত্ব।
সরকারপ্রধান বলেন, আমরা ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) সভাপতি থাকাকালে
অভিযোজন এবং প্রশমন কার্যক্রমে উন্নত দেশগুলোর প্রতিশ্রুত প্রতিবছর ১০০ বিলিয়ন ডলার
প্রদানের বিষয়টি বাস্তবায়নের জন্য বার বার আহ্বান জানিয়েছি। আমার প্রত্যাশা, উন্নত
দেশসমূহ তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবে। এলডিসি থেকে উত্তরণের পরও বাংলাদেশসহ জলবায়ু
পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের হুমকিতে থাকা অন্যান্য দেশগুলো যাতে অব্যাহতভাবে আর্থিক,
বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা পায় সেজন্য আমি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও ধনী দেশগুলোর
প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
এসময় প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় আরো কয়েকটি বিষয়
তুলে ধরেন। সেগুলো হলো- কার্বন-নির্গমনকারী দেশগুলোকে বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বৃদ্ধি
১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে তাদের নির্গমন হ্রাস করার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ
নিতে হবে। উন্নত দেশগুলোর দ্বারা জলবায়ু তহবিলে বার্ষিক ১০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পূরণ
করতে হবে। অভিযোজন এবং প্রশমনের মধ্যে তা সমানভাবে বণ্টন করতে হবে। উন্নত দেশগুলোকে
উন্নয়নশীল দেশে প্রযুক্তি স্থানান্তরের পাশাপাশি সবচেয়ে কার্যকর জ্বালানি সমাধানে এগিয়ে
আসতে হবে। নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তরের সময়, সংশ্লিষ্ট দেশের উন্নয়ন অগ্রাধিকার
তাদের ক্ষতি অনুসারে বিবেচনা করা উচিত।
পাশাপাশি যুদ্ধের পেছনে অর্থ ব্যয় না করে, তা জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ব্যয়
করার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যুদ্ধের পেছনে অর্থ ব্যয় না করে, তা
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ব্যয় করুন।
সুনির্দিষ্ট তহবিল ও অতিরিক্ত আর্থিক সংস্থানের ব্যবস্থা গ্রহণে ধনী দেশ এবং
আন্তর্জাতিক সকল সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামী ২৭ বছরে
ন্যাপের গৃহীত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রয়োজন ।
সবশেষে জলবায়ু সমস্যা সমাধানে সকলের সমানভাবে অংশগ্রহণে গুরত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, লবণাক্ততা বৃদ্ধি, নদী-ভাঙন, বন্যা এবং খরার
কারণে বাস্তুচ্যুত মানুষদের পুনর্বাসনের দায়িত্ব সব দেশকে ভাগ করে নিতে হবে ।
মন্তব্য করুন
বুধবার দুপুরে সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের
সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রী মহিববুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ঢাকায় নিযুক্ত
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা ।
সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সাক্ষাতের মূল বিষয়গুলো নিয়ে তিনি
জানান, পরিবেশগত মিল থাকায় আমরা একই ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি
হই। ডিজাস্টার রিজিলিয়েন্ট ইনফ্রাসটাকচারসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক সংস্থার সদস্য বাংলাদেশ । বাংলাদেশের ঝুঁকিপূর্ণ
এলাকাগুলোতে তাই ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে ভারত সহায়তা করতে চায় এবং এসব
ক্ষেত্রে ভারত-বাংলাদেশএকসঙ্গে কাজ করতে চায় ।
রিমোট সেন্সিং নিয়ে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করে প্রণয়
কুমার ভার্মা বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ
এলাকাগুলোতে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে বাংলাদেশকে কীভাবে সহায়তা করা
যায়, তা নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। সব উদ্যোগ বাস্তবায়নে প্রতিমন্ত্রী আগ্রহ
প্রকাশ করায় আমি খুবই সন্তুষ্ট।
তিনি আরো বলেন, গতবছর দুই দেশের এই মন্ত্রণালয়ের সচিব পর্যায়ের বৈঠক হয়েছিল। বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় ও আমাদের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্ক রয়েছে। ২০২১ সালে আমরা একটি সমঝোতা স্মারকও সই করেছি। এই সমঝোতার বাস্তবায়ন নিয়েও আমাদের মধ্যে কথা হয়েছে। যেমন, রিমোট সেন্সিং, দুর্যোগ ব্যবস্থা কর্মসূচি, প্রশিক্ষণ ও তথ্য বিনিময়ে দুই দেশ পরস্পরকে সহায়তা করার কথা বলা হয়েছে।
আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ নিয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী
বলেন, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ভারত সবসময় বাংলাদেশের পাশে আছে। তারা বাংলাদেশকে সমর্থন দিচ্ছে,
ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত রাখবে। ভারত ও বাংলাদেশের প্রকৃতি এক হওয়ায় সমস্যা মোকাবিলায় আমরা
ভবিষ্যতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবো।
মন্তব্য করুন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের
সঙ্গে বসেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২৬ নভেম্বর দুপুরে এ
বৈঠক শুরু হয়।
সকাল থেকে নিরাপত্তাবেষ্টনী পার হয়ে সারিবদ্ধভাবে গণভবনে প্রবেশ করেন মনোনয়ন প্রত্যাশীরা। নেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হবে ভেবেই উচ্ছ্বসিত ছিলেন মনোনয়ন প্রত্যাশীরা।
গত শনিবার (২৫ নভেম্বর) আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নির্বাচন উপলক্ষে গঠিত আওয়ামী লীগের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সব সদস্য ও মনোনয়নপ্রত্যাশী সব প্রার্থীকে জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, মনোনয়নপত্রের রিসিভ কপি, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অনলাইন ফরমের ফটোকপিসহ যথাসময়ে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য আহ্বান জানান।
তাছাড়া গত শনিবার(২৫ নভেম্বর) থেকে টানা চারদিন মনোনয়নপত্র বিক্রি এবং জমা নেয় আওয়ামী লীগ। বৃহস্পতিবার(২৩নভেম্বর) থেকে টানা তিনদিন মনোনয়ন বোর্ডের বৈঠক হয়। আজ বিকেলে বৈঠক শেষে দলীয় কার্যালয়ে নাম ঘোষণার মাধ্যমে এই পর্ব শেষ হবে।
মন্তব্য করুন
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগদান উপলক্ষে জার্মানি সফর শেষে দেশে
ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। টানা
চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর এটি ছিল
তার ১ম বিদেশ সফর।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বেলা
১১ টায় বিমান বাংলাদেশ
এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ঢাকার
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর
আগে তিনি স্থানীয় সময়
রাত ৯ টা ৮
মিনিটে ঢাকার উদ্দেশ্যে মিউনিখ ছাড়েন।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে গত
বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) জার্মানি
যান প্রধানমন্ত্রী। ১৬
ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হতে
যাওয়া মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্স ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত
চলে। এতে বিশ্বের বিভিন্ন
দেশের শীর্ষ নেতারা যোগ দিয়েছেন।
৬০তম মিউনিখ নিরাপত্তা
সম্মেলনে যোগদানের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জার্মানির
চ্যান্সেলর ওলাফ শোলজ, ডেনমার্কের
প্রধানমন্ত্রী মেট ফ্রেডেরিকসেন ও
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুট, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট
ভলোদিমির জেলোনস্কিসহ কয়েকজন রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান,
বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
মন্তব্য করুন
মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতি স্মরণে বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হচ্ছে ‘অমর একুশে বইমেলা ২০২৪।
আজ বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ‘অমর একুশে বইমেলা-২০২৪’ -এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহাম্মদ নুরুল হুদা জানান, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় মেলার উদ্বোধন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ’
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহাম্মদ নুরুল হুদা আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার-২০২৩ বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ করবেন। পাশাপাশি বাংলা একাডেমি প্রকাশিত ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সংগৃহীত রচনা: দ্বিতীয় খণ্ড’ সহ কয়েকটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করবেন। এবারের বইমেলার প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘পড়ো বই, গড়ো দেশ: বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। ’
বরাবরের মতো এবারো বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে থাকছে মেলার আয়োজন।
এবার বইমেলায় ৬৩৫টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৯৩৭টি স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বাংলা একাডেমি মাঠে ১২০টি প্রতিষ্ঠানকে ১৭৩টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৫১৫টি প্রতিষ্ঠানকে ৭৬৪টি স্টল বরাদ্দ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এ বছর মোট ৩৭টি প্যাভিলিয়নও বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
গত বছর ৬০১টি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মোট ৯০১টি স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল।
মেলায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও মাসব্যাপী সেমিনারের পাশাপাশি শিশু-কিশোরদের জন্য ছবি আঁকা, সংগীত ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা থাকবে।
ডিএমপি কমিশনার হাবীবুর রহমান জানিয়েছেন, মেলার মাঠ ও এর আশপাশের এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা ও ড্রোন নজরদারিতে থাকবে।
পুরো অনুষ্ঠানস্থলে নজরদারি করার দায়িত্ব দেওয়া হবে ডিএমপি টিমগুলোকে এবং পাশাপাশি কোন ধরনের গুজব ঠেকাতে সোশ্যাল মিডিয়া মনিটর করা হবে।
সূত্র: বাসস
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন দেশের ২য় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রও করা হবে পাবনার রূপপুরে । প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্বিতীয়টির কাজ যাতে শুরু করা যায় সেই ব্যাপারে এখন থেকেই তিনি প্রস্তুতি নিতে বলেছেন।
আজ সোমবার (১১ মার্চ) বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ, এন এস টি ফেলসি এবং বিশেষ গবেষণা অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা জানান।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফিজ ওসমান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতা বিজ্ঞানকে খুব গুরুত্ব দিতেন। তিনি সদ্য স্বাধীন দেশে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন এবং বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর প্রতিষ্ঠিত পরমাণু শক্তি কমিশন মানুষের স্বাস্থ্য পরিচর্যা অত্যাধুনিক নিউক্লিয়ার মেডিসিন প্রচলন করেছে। আমরা রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছি। আরেকটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য চেষ্টা করেছিলাম দক্ষিণে কিন্তু দক্ষিণে আমাদের যে মাটি সে মাটি এত নরম। প্রত্যেকটা দিন আমরা দেখেছি আসলে সেখানে করা সম্ভব নয়। এখন যেখানে আমরা করেছি এটা বাস্তবায়ন সম্পন্ন হওয়ার পর দ্বিতীয়টাও আমরা এই পাবনাতেই রূপপুরে করতে পারবো। দক্ষিণ অঞ্চলের প্রত্যেকটি দ্বীপে অ্যাটমিক এনার্জি থেকে লোক পাঠিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে, মাটির দেখা হয়েছে আসলে যেখানে মাটি খুব নরম, ওখানে করা সম্ভব হবে না। আমি এখনই বিজ্ঞান প্রযুক্তি মন্ত্রীকে বললাম যে এটার কাজ আমাদের শেষ হবে সঙ্গে সঙ্গে দ্বিতীয়টা যাতে শুরু করতে পারি এখন থেকে আমাদের সেই প্রস্তুতি নিতে হবে। তাছাড়া স্যাটেলাইট ১ আমরা উৎক্ষেপণ করেছি এবং স্যাটেলাইট ২ উৎক্ষেপণ করারও ইতোমধ্যে আমরা নিয়েছি।
মন্তব্য করুন