আগামী ৫ নভেম্বর সৌদি আরব সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেখানে আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলনে যোগ দেবেন, একইসঙ্গে পালন করবেন ওমরাহ।
০১ নভেম্বর বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আগামী ৫ নভেম্বর প্রথমে মদিনায় যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবে গিয়ে ওমরাহ পালন করবেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি মদিনায় জিয়ারত করবেন। সেখান থেকে যাবেন জেদ্দায়। জেদ্দায় সম্মেলনে যোগ দেবেন। পরে মক্কায় যাবেন। সৌদি সফর শেষে ৭ নভেম্বর দেশের পথে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সৌদি আরবে সম্মেলনে যোগ দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী অনেকের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এর মধ্যে ওআইসি মহাসচিব, ইরানের ভাইস প্রেসিডেন্ট, সৌদির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
গতকাল বিকালে গণভবনে বেলজিয়াম সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে আয়োজিত হয়।
সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে, তা সময় মতোই হবে।
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার নির্দেশনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট সন্ত্রাসী, বিএনপি সন্ত্রাসী দল, সেটা তারা আবার প্রমাণ করেছে, বিএনপি সন্ত্রাসী সংগঠন। সন্ত্রাসীদের কীভাবে শিক্ষা দিতে হয়, সেভাবে দিতে হবে।
ইউরোপীয় কমিশনের (ইসি) প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেয়েনের আমন্ত্রণে ২৫-২৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামে যোগ দিতে গত ২৪ অক্টোবর ব্রাসেলসে যান প্রধানমন্ত্রী। সফর শেষে ২৭ অক্টোবর দেশে ফেরেন তিনি।
মন্তব্য করুন
বুধবার (১৫ নভেম্বর) নির্বাচন ভবনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখতে এসে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, সরকার ও নির্বাচন বিরোধী আন্দোলনের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টি করা হলে পুলিশ কঠোর অবস্থান নেবে। আর নিয়মতান্ত্রিক হলে সুন্দর হওয়ার জন্য সব ধরনের নিরাপত্তা দেবে পুলিশ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই নির্বাচন ভবনে কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করেছে ডিএমপি।
কমিশনার আরো বলেন, তফসিল ঘোষণা হবে। তাই সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখার জন্য আমি এসেছিলাম। সবার সঙ্গে কথা বললাম। তফসিল ঘিরে নির্বাচন কমিশন এবং নগরবাসীর নিরাপত্তার জন্য যে সমস্ত কাজকর্ম পুলিশের পক্ষে থেকে করা দরকার- যেমন, নিরাপত্তা তল্লাশি এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা যেগুলো আছে, সেগুলো দেখা।
অবরোধের মধ্যে তফসিল হচ্ছে, বিরোধী দলগুলো বলছে আরো বেশি কঠোর আন্দোলনে যাতে, সে হিসেবে পুলিশের প্রস্তুতি নিয়ে তিনি বলেন,আন্দোলন যদি নিয়মতান্ত্রিক হয়, পুলিশ সেই আন্দোলন যাতে সুন্দরভাবে হয়, সেজন্য পুলিশ নিরাপত্তা বিধান করবে। কিন্তু যদি কোনো নৈরাজ্য হয়, কোনো শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্নকারী কোনো কিছু হয়, সেখানে পুলিশ অবশ্যই কঠোর অবস্থান নেবে। সিকিউরিটি নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব কিছু আমরা করবো।
মন্তব্য করুন
আজ সন্ধ্যায় তফসিল ঘোষণা, নির্বাচন ভবনে কড়া নিরাপত্তা
নির্বাচন ভবনের চারপাশে কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করা হয়েছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করাকে কেন্দ্র করে ।
আজ ১৫ নভেম্বর সকাল থেকে নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়।
এর আগে ১৪ নভেম্বর রাত থেকেই বসানো হয় কাঁটাতারের ব্যারিকেড।
নির্বাচন ভবনের বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের সামনের রাস্তা ব্যতীত সকল প্রবেশ পথ বন্ধ করেছে দিয়েছে পুলিশ। অবস্থান নিয়েছে বিজিবি,র্যাব, আনসার এবং পুলিশের অতিরিক্ত ফোর্স।
ইতোমধ্যে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম বলেছেন, সন্ধ্যায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন।
ভাষণে থাকবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিলও।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করাকে কেন্দ্র করে আজ সকাল থেকে নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়।
মন্তব্য করুন
মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে পুলিশ সদরদপ্তরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর জানান,অবরোধ-হরতালে পরিবহন বা স্থাপনা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগকারীদের ধরিয়ে দিলে অথবা সুনির্দিষ্ট তথ্য দিলে ২০ হাজার টাকা পুরস্কার দেবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন। অবরোধ-হরতালে পরিবহন বা স্থাপনা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগকারীদের উপযুক্ত প্রমাণ অথবা সুনির্দিষ্ট তথ্যসহ ধরিয়ে দিলে ২০ হাজার টাকা পুরস্কার দেবেন আইজিপি। তবে যিনি তথ্য দেবেন তার পরিচয় গোপন রাখা হবে।
এর আগে সোমবার (৬ নভেম্বর) ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেন, বিভিন্ন স্থানে যারা গাড়িতে আগুন দিচ্ছে, পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করছে, সহিংসতা ও নাশকতা করছে তাদের অনেককে আমরা হাতেনাতে গ্রেফতার করেছি। অনেক প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা পুলিশের হাতে তাদের ধরিয়ে দিয়েছেন। চলমান অবরোধের মধ্যে যারা যানবাহনে আগুন দিচ্ছে ও পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করছে তাদের ধরিয়ে দিলেই ২০ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে।
তিনি আরো বলেন, ঢাকা শহর অনেক বড়। অনেক মানুষের বসবাস এখানে। কিছু কিছু ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। পুলিশ কিন্তু অনেক ঘটনা নিবৃত করেছে। অনেককে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে এসেছে। হাতেনাতে অনেককে আটক করেছে। হাতেনাতে আটক করার ক্ষেত্রে যারা আমাদের সহযোগিতা করেছেন তাদেরও আমরা নগদ পুরস্কার দেবো।
মন্তব্য করুন
আগামী ১লা জানুয়ারি রাজধানী ঢাকায় নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
এ তথ্য গণমাধ্যমকে জানান, ঢাকা-১৩ আসনের নৌকার প্রার্থী আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক।তিনি বলেন, ১লা জানুয়ারি বিকেল ৩টায় মোহাম্মদপুর শারীরিক চর্চা কেন্দ্র মাঠে এ জনসভা অনুষ্ঠিত হবে।
গত বুধবার হজরত শাহজালাল ও হজরত শাহ পরানের মাজার জিয়ারতের মাধ্যমে সিলেট সফর শুরু করেন শেখ হাসিনা। এরপর সিলেটের আলিয়া মাদরাসা মাঠে নির্বাচনী জনসভায় যোগ দেন আওয়ামী লীগ প্রধান এবং সেই জনসভা থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন।
২১ ডিসেম্বর বিকেল ৩টায় রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় ও লালমনিরহাট, রাজশাহী বিভাগের নাটোর ও পাবনা এবং চট্টগ্রাম বিভাগের খাগড়াছড়িতে নির্বাচনী জনসভায় ভার্চ্যুয়ালি বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
২৩ ডিসেম্বর (শনিবার) বিকেলে কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা, নেত্রকোনা, রাঙ্গামাটি এবং বরগুনা জেলার বামনা ও পাথরঘাটা উপজেলার জনসভায় ভার্চ্যুয়ালি অংশগ্রহণ করবেন তিনি।
আগামী ২৯ ডিসেম্বর বরিশাল সফরে যাবেন শেখ হাসিনা। এদিন বিকেল ৩টায় বরিশাল জেলা সদরে নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।
এর পর আগামী ৩০ ডিসেম্বর গোপালগঞ্জ এবং মাদারীপুর জেলা সফর করবেন আওয়ামী লীগ প্রধান। এদিন গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া) আসন নিজের নির্বাচনী এলাকায় জনসভায় বক্তব্য দেবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। এছাড়া এদিন মাদারীপুর-৩ আসনেও আওয়ামী লীগের নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য দেবেন শেখ হাসিনা।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট উন্মোচন করেছেন ।
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকালে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে এক অনুষ্ঠানে স্মারক ডাকটিকিট উন্মোচন করেন।
অনুষ্ঠানে ১০ টাকা মূল্যের স্মারক ডাকটিকিট, ১০ টাকার উদ্বোধনী খাম এবং ৫ টাকার একটি ডাটা কার্ড উন্মোচন করেন।
এছাড়া এসময় একটি বিশেষ সিলমোহরও ব্যবহার করা হয়।
বুধবার ঢাকা জিপিওর ফিলাটেলিক ব্যুরো থেকে স্ট্যাম্প, ফাস্ট ডে কভারর্স এবং ডাটা কার্ড বিক্রি শুরু হবে আর পরবর্তীতে সারাদেশের অন্যান্য জিপিও এবং প্রধান পোস্ট অফিসেও এসব পাওয়া যাবে।
মন্তব্য করুন
টানা চারবারের মতো সরকার গঠনের পর ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) শিখা অনির্বাণে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় সশস্ত্র সালাম জানায় তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল। এসময় বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। এরপর সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা ও তিন বাহিনীর প্রধানরা।
মন্তব্য করুন
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা তার নিজ তহবিল থেকে সুবিধা বঞ্চিতদের মাঝে বিভিন্ন ধরনের কৃষি ও শিক্ষা
উপকরণ বিতরণ করেন।
শুক্রবার (১০ মে) দুপুরে টুঙ্গিপাড়া
উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে তিনি এসব উপকরণ বিতরণ করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার নিজ তহবিল
থেকে এক জনকে ধান মাড়াই মেশিন, দুজনকে দুটি ল্যাপটপ দেন। শিক্ষা সহায়তা হিসেবে ৩৮ শিক্ষার্থীকে ৪০ হাজার
টাকা করে অনুদান, ১০ জনকে ১০টি ভ্যান, ৩০টি সেলাই মেশিন, ৩৮ জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষা
উপকরণ হিসেবে স্কুল ড্রেস, স্কুল ব্যাগ, কাগজ-কলম ও ছাতা দেওয়া হয়।
এছাড়াও ১০ জনকে ১০টি বাই-সাইকেল, ১০
জনকে বীজ, সার, গাছের চারাসহ পুষ্টি বাগান উপকরণ ও ১০ জোড়া করে ২ জনকে মোট ২০ জোড়া
কবুতর দেন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ
কার্যালয়ে দাড়িয়াকুল গ্রাম উন্নয়ন সমিতির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে সকালে টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছে প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
টুঙ্গিপাড়া সফরে প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনার সঙ্গে রয়েছেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা-বিশ্বাস
থাকার গুরুত্ব তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যে সেনাবাহিনীর ওপর জনগণের
আস্থা-বিশ্বাস থাকে না সেই সেনাবাহিনী রণাঙ্গণে বিজয়ী হতে পারে না। আমাদের সেনাবাহিনী
আজকে জনগণের পাশে দাঁড়ায়, জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছে। যেকোন দুঃসময় দেখা দিলে
আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জনগণের পাশে আছে এবং জনগণের একটা ভরসাস্থল হিসেবে সেই আস্থা
আজকে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
রোববার (৫ মে) ঢাকা সেনানিবাসে নবনির্মিত
আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি (এএফআইপি) ভবন এবং আর্মি সেন্ট্রাল অডিটোরিয়াম
সেনাপ্রাঙ্গণের উদ্বোধন শেষে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে দরবারে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের
সেনাবাহিনীর ওপর যেন সাধারণ মানুষের একটা আস্থা-বিশ্বাস সৃষ্টি হয়। যেটা যেকোন সেনাবাহিনীর
জন্য একান্তভাবে জরুরি। স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য প্রয়োজন। যেকোন দুঃসময় দেখা
দিলে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জনগণের পাশে আছে এবং জনগণের একটা ভরসাস্থল হিসেবে সেই আস্থা
আজকে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। শান্তিরক্ষা মিশনে আমাদের সশস্ত্র
বাহিনী যে অবদান রাখে প্রতিটি দেশ, প্রত্যেকেই ভূয়সী প্রশংসা করে। সেটাকে আরও উন্নত
করাই আমাদের লক্ষ্য। সশস্ত্র বাহিনীর জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ১৯৭৪ সালে
যে প্রতিরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করেছেন তারই ভিত্তিতে ফোর্সেস গোল ২০৩০ প্রণয়ন করে আমরা
তা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। ফোর্সেস গোল বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা চাচ্ছি আমাদের সশস্ত্র
বাহিনী আধুনিক জ্ঞানসম্পন্নভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে, সেই সাথে যেহেতু ২০০৮ এর নির্বাচনে
আমাদের লক্ষ্য ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা, কাজেই আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন
আমাদের সশস্ত্র বাহিনী গড়ে উঠবে, সেটাই আমাদের লক্ষ্য, সেভাবেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
রাজধানী ঢাকার প্রাণকেন্দ্র ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গসহ
জনসাধারণের উন্নত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি
(এএফআইপি) বিভাগের জন্য নতুন ভবন নির্মাণ করা
হয়েছে। এ ছাড়াও জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সভা, সেমিনার, সামাজিক
অনুষ্ঠান ইত্যাদি আয়োজনের লক্ষ্যে আর্মি সেন্ট্রাল অডিটোরিয়াম সেনাপ্রাঙ্গণের নির্মাণ
করা হয়েছে।
উক্ত অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য,
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, বাহিনী প্রধানগণ, ঢাকা সেনানিবাসের ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক
কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এবং মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হক রিফাত এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শোক বার্তায় বলেন, আরফানুল হক রিফাত তাঁর কর্মের মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলের মানুষের হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন।
প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
বুধবার (১৩/১২/২৩) বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এবং সিঙ্গাপুর সময় রাত সাড়ে ৮টায় সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরফানুল হক রিফাত (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।
আরফানুল হক রিফাতের মৃত্যুতে কুমিল্লা-৬ আসনের সংসদ সদস্য ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার সহ সকল নেতাকর্মীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
মন্তব্য করুন