নতুন শিক্ষাক্রমে বিভাগ
বিভাজন (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য) নেই। ফলে নবম শ্রেণিতেও একই পাঠ্যবই পড়ছে সব
শিক্ষার্থী।
রোববার (১ সেপ্টেম্বর)
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচির মোসাম্মৎ রহিমা আক্তার সাক্ষরকৃত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা নির্দেশনা থেকে জানা গেছে, নবম শ্রেণির
শিক্ষার্থীর যখন দশম শ্রেণিতে উঠবে, তখন বিভাগ বিভাজনের সুযোগ পাবে। তারা আগের
নিয়মে যেন ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে, সেজন্য সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচিও
প্রণয়ন করা হবে।
নির্দেশনায় আরো বলা
হয়েছে, ২০২৫ সালে দশম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা
(২০২৬ সালে অনুষ্ঠিতব্য) নেওয়ার লক্ষ্যে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা
অব্যাহত রেখে পূর্বের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ এর আলোকে প্রণীত সংশোধিত ও পরিমার্জিত
পাঠ্যপুস্তকগুলো (অর্থাৎ ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ব্যবহৃত পুস্তক) শিক্ষার্থীদের সরবরাহ
করা হবে।
এতে আরও বলা হয়, যেসব
শিক্ষার্থী ২০২৫ সালে নবম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হবে, তাদের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ এর
আলোকে প্রণীত শাখা ও গুচ্ছভিত্তিক সংশোধিত ও পরিমার্জিত পাঠ্যপুস্তকগুলো (২০২৩
শিক্ষাবর্ষে ব্যবহৃত) প্রদান করা হবে। এসব শিক্ষার্থী নবম ও দশম শ্রেণি মিলিয়ে দুই
শিক্ষাবর্ষে সম্পূর্ণ পাঠ্যসূচি শেষে ২০২৭ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণ
করবে।
‘জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুসারে প্রণীত বিজ্ঞান,
মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষাভিত্তিক এ পাঠ্যপুস্তকগুলোর একটি সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি
প্রণয়ন করা হবে, যেন শিক্ষার্থীরা এক শিক্ষাবর্ষের মধ্যেই পাঠ্যসূচিটি সম্পন্ন
করতে পারে। পাঠদান ও মূল্যায়ন পদ্ধতি জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুসারে পরিচালিত
হবে।’
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, শিক্ষাবিদ, শিক্ষাক্রম বিশেষজ্ঞ, মূল্যায়ন বিশেষজ্ঞ,
সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞ, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রশাসক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও
অভিভাবক প্রতিনিধিদের সহযোগিতায় ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করা হবে,
যা ২০২৬ সাল থেকে পরিপূর্ণরূপে কার্যকর করা হবে।
মন্তব্য করুন
জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে গুরুতর আহতদের
খোঁজ নিতে রাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালে আগারগাঁওয়ের
হাসপাতালটিতে পরিদর্শনে যান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
জুলাই-আগস্টে ছাত্র নেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থানের সময় নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে গুরুতর
আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ব্যক্তিদের শারীরিক অবস্থার খোঁজ-খবর নেন।
বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের ৮ শিক্ষার্থীসহ
গুরুতর আহত কমপক্ষে ১১ জন হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
এ সময় হাসপাতালের পরিচালক কাজী দীন
মোহাম্মদ বলেন, হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন ৪ শিক্ষার্থীর
অবস্থা প্রধান উপদেষ্টা দেখেছেন। চারজনেরই মাথায় গুলি লেগেছে। তাদের অবস্থার উন্নতি
হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম
চৌধুরী র্যাবকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার না করার নির্দেশ দিয়েছেন ।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর উত্তরায় র্যাব সদর
দপ্তরে র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ নির্দেশ দিয়ে
বলেন, র্যাবকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যাবে না। র্যাব গঠনের সময় বলা
হয়েছিল, বাহিনীটিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হবে না। কিন্তু পরবর্তীকালে তা
মানা হয়নি।
তিনি আরো বলেন, র্যাব গঠনের শুরুর দিকে এটি একটি সুশৃঙ্খল ও
সুসংগঠিত বাহিনী হিসেবে মানুষের সম্মান, আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করে। পুলিশ ও
সশস্ত্র বাহিনীর সেরা অফিসারদের এখানে পদায়ন করা হতো। যখনই রাজনৈতিক বিবেচনায় এ
বাহিনীতে নিয়োগ ও পদায়ন শুরু হয়, তখন থেকে এতে পচন ধরতে শুরু করে। সাধারণ মানুষের
মনে বদ্ধমূল ধারণা এই যে, যখন থেকে র্যাবকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা শুরু
হয়, তখন থেকেই র্যাব গুম, খুনসহ বিভিন্ন বেআইনি ও অপকর্মের সঙ্গে জড়িত হতে শুরু
করে।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ভালোবাসা, ব্যবহার ও পারফরম্যান্সের
মাধ্যমে র্যাবের হারানো গৌরব ও সম্মান পুনরুদ্ধার সম্ভব উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র
উপদেষ্টা বলেন, সেজন্য আইনের মধ্যে থেকে র্যাবকে কাজ করে যেতে হবে। ঊর্ধ্বতন
কর্তৃপক্ষের বেআইনি আদেশ মানা যাবে না। অননুমোদিত ও বেআইনিভাবে কাউকে আটক রাখা
যাবে না। ক্রসফায়ার, গুম, খুন থেকে র্যাবকে দূরে থাকতে হবে।
সভায় র্যাবের মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমানসহ বাহিনীর বিভিন্ন
পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
পরে অনুষ্ঠানে র্যাবের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে উপদেষ্টাকে
অবহিত করা হয়।
মতবিনিময় সভা শেষে উপদেষ্টা র্যাবের পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন
এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন।
মন্তব্য করুন
প্রথমবারের মতো জাতীয়ভাবে বাংলাসহ অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ একসঙ্গে উদযাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১৯ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে জানানো হয়,সরকার জাতীয়ভাবে বাংলা নববর্ষ এবং চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ ১৪৩২ উদ্যাপন উপলক্ষে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার আয়োজন করছে। এ বছর বাঙালি জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে একটি অন্তর্ভূক্তিমূলক নববর্ষ শোভাযাত্রার আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
দেশের
সকল মানুষ যেন উৎসবমুখর পরিবেশে নববর্ষ উদযাপন করতে পারে সে লক্ষ্যে আগামী ২৩ মার্চ
রোববার দুপুর ১২টায় সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর সভাপতিত্বে
মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশকে বিদেশে পাচারকৃত অর্থ উদ্ধার এবং বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফেভ আজ বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) ঢাকার তেজগাঁও কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে লাফেভ বিদায়ী সাক্ষাৎকালে এ আশ্বাস দেন।
হেলেন লাফেভ বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যেই বাংলাদেশকে পরামর্শ ও অন্যান্য সহায়তা দিয়ে অর্থ উদ্ধার এবং তা বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করছে।
‘চুরি করা টাকা ফেরত দেওয়া কঠিন, কিন্তু এটা অসম্ভব নয়,’ বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা অবশ্যই এটি করব।’
এসময় একজন শীর্ষ কূটনীতিক হিসেবে লাফেভের দায়িত্ব পালন ও সেবার প্রশংসা করেন প্রধান উপদেষ্টা। একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্ক এগিয়ে নিতে তার আন্তরিক প্রচেষ্টারও প্রশংসা করেন তিনি।
জুলাই-আগস্টে শিক্ষার্থী-নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থানের স্মৃতিচারণ করে হেলেন লাফেভ বলেন, ‘আমি ইতিহাসের সাক্ষী হতে পেরে খুবই গর্বিত।’
এসময় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিকেনের একটি চিঠি অধ্যাপক ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করেছেন মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টাকে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ ক্যাম্প থেকে উত্তর আমেরিকার দেশে পুনর্বাসন ত্বরান্বিত করছে।
আলোচনায় বিচারিক সংস্কার, দক্ষিণ এশীয় বিদ্যুৎ সংযোগ, সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধ, স্বৈরচারী সরকার আমলে বাংলাদেশ থেকে চুরি হওয়া কয়েক বিলিয়ন ডলার দেশে ফেরানোর প্রচেষ্টা, বেসামরিক আমলাতন্ত্রের সংস্কার এবং শ্রম সমস্যাসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা হয়েছে।
তাঁর সরকার ব্যাপক শ্রম সংস্কার করতেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করার প্রয়াসে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন মার্কিন কর্মকর্তা বাংলাদেশ সফর করবেন বলে জানিয়েছেন মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফেভ।
মন্তব্য করুন
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম জানিয়েছেন, ছাত্র-জনতার
গণঅভ্যুত্থানের পর এখনো কাজে যোগদান না করা পুলিশ সদস্যদের চাকরিতে রাখার কোনো সুযোগ
নেই।
সোমবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরের
নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পুলিশের মহাপরিদর্শক
(আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম এ কথা জানান।
অনেক পুলিশ কর্মকর্তারা এখনও কাজে ফেরেননি। কিছু শীর্ষ কর্মকর্তা দেশের
বাইরে পালিয়ে গেছেন, না দেশে আছে সেই তথ্য কেউ জানে না। তাদের ব্যাপারে পুলিশের অবস্থান
সম্পর্কে জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, যারা বিভিন্ন মামলায় আসামি হয়েছেন, যাদের সম্পৃক্ততা
আমরা পেয়েছি, এরই মধ্যে আমরা সেসব সদস্যদের অনেককেই গ্রেফতার করেছি। ১৭ জন পুলিশ সদস্যকে
গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে সিনিয়র কর্মকর্তারাও রয়েছেন, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারাও
রয়েছেন। যারা মামলার আসামি হয়েছেন, আবার অনেকেই যারা বিভিন্ন কারণে কর্মস্থলে থাকছেন
না। আমাদের দ্বিতীয় বিপ্লব যেটাকে আমরা বলছি, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আমাদের যে বিপ্লব
সংগঠিত হয়েছে তারপরে যারা আন্দোলনে অতিরিক্ত (দমন নিপিড়ন) করেছে তারা কিন্তু নেই। এ
সংখ্যাটা নিতান্তই অল্প। আমরা ইউনিট অনুযায়ী স্টপ করে রেখেছি। এ সংখ্যাটা মাত্র ১৮৭
জন। ২ লাখ ১৪-১৫ হাজার বাহিনীর সদস্য সেখানে ১৮৭ জন তারা বিভিন্ন কারণে গরহাজির (অনুপস্থিত)
হতে পারে।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম আরও বলেন, যারা গরহাজির
(অনুপস্থিত) সদস্য তাদের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে ডিপার্টমেন্টাল অ্যাকশন নেওয়া হয়েছে। কেন
তারা গড়হাজির সেই কৈফিয়ত চাওয়া হয়েছে? তাদের কর্মস্থলে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ দেওয়া
হয়েছে। তারা যদি না আসে আমাদের ব্যবস্থা ক্লিয়ার। তাদের আর চাকরিতে রাখার কোনো সুযোগ
নেই।
মন্তব্য করুন
পূর্বানুমতি
ছাড়া চিকিৎসকসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীকে গ্রেপ্তার না করার সুপারিশ করেছে
স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন।
সুপারিশে
বলা হয়েছে, বিএমডিসি,বিএনএমসি, বাংলাদেশ ফার্মেসি কাউন্সিল, আ্যালাইড হেলথ প্রোফেশনাল
কাউন্সিল ইত্যাদির পূর্বানুমতি ছাড়া কোনো চিকিৎসক, নার্স, টেকনোলজিস্ট ও অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা
প্রদানকারীকে গ্রেফতার করা যাবে না। শুধু অনুসন্ধান ও সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা
গ্রহণযোগ্য হবে, তবে তা অভিযোগ দাখিলের নব্বই দিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে।
সোমবার
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন পেশ করেন স্বাস্থ্যখাত
সংস্কার কমিশন কমিশনের সদস্যরা। প্রতিবেদনের ১১নম্বর সুপারিশে স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি
তুলে ধরা হয়।
চিকিৎসা
সেবা প্রদানকারীদের নিরাপত্তা ও পেশাগত সুরক্ষার বিষয়ে বলা হয়েছে, সেবা গ্রহীতার অভিযোগ
নিষ্পত্তি নিশ্চিত করতে একটি আধুনিক ডিজিটাল অভিযোগ নিষ্পত্তি প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলতে
হবে।বিএমডিসি,বিএনএমসি, বাংলাদেশ ফার্মেসি কাউন্সিল, আ্যালাইড হেলথ পোফেশনাল কাউন্সিল
ইত্যাদির আইনগত ক্ষমতা ও কাঠামোকে আরও কার্যকর করতে হবে। চিকিৎসক, নার্স, টেকনোলজিস্ট
ও অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের জন্য মেডিকেল প্রফেশনাল ইন্স্যুরেন্স চালু
করতে হবে, যাতে কর্মজীবনে আইনি ঝুঁকি বা অপ্রীতিকর ঘটনার ক্ষেত্রে তাদের আর্থিক ও সামাজিক
সুরক্ষা নিশ্চিত হয়।
জরুরি
পরিস্থিতিতে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পুলিশের
অধীনে একটি নির্দিষ্ট ইউনিট থাকবে যেখানে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সংরক্ষিত কিছু পুলিশ থাকবেন
(যাদের মেডিকেল পুলিশ বলা যেতে পারে) যারা জরুরি পরিস্থিতিতে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের
নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন। হাসপাতাল ও ক্লিনিকে অনাকাঙ্ক্ষিত হামলা, হুমকি ও সহিংসতা
প্রতিরোধে এই ইউনিট কাজ করবে।
সরকার
২০২৪ সালের নভেম্বরে ১২ সদস্যের স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন গঠন করে। কমিশনের প্রধান
হিসেবে রয়েছেন ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ
খান।
কমিশনের
সদস্য হিসেবে আরও রয়েছেন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) জনস্বাস্থ্য ও
হেলথ ইনফরমেটিক্স বিভাগের অধ্যাপক মো. মুহাম্মদ জাকির হোসেন, পথিকৃৎ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান
অধ্যাপক ডা. লিয়াকত আলী, স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. সায়েবা আখতার, শিশু নিউরো
বিজ্ঞান বিভাগের নিউরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নাইলা জামান খান, সাবেক সচিব এম এম রেজা,
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. মুজাহেরুল হক, আইসিডিডিআরবি’র ডা. আজহারুল ইসলাম, স্কয়ার
হাসপাতালের স্কয়ার ক্যান্সার সেন্টারের অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন, গ্রিন লাইফ
সেন্টার ফর রিউম্যাটিক কেয়ার অ্যান্ড রিসার্চের প্রধান পরামর্শক অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আতিকুল
হক, আইসিডিডিআরবি’র
বিজ্ঞানী ডা. আহমেদ আহসানুর রহমান এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী ওমায়ের আফিফ।
মন্তব্য করুন
বন্যায় চারদিক যখন ডুবন্ত তখন এক অসহায় অন্তঃসত্ত্বাকে সেনাবাহিনী উদ্ধার করেছে। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ওই নারী কাতরাচ্ছিলেন। খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে কুমিল্লা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট থেকে এ তথ্য জানা যায়।
শুক্রবার (২৩ আগস্ট) ফেনী জেলার ফুলগাজী থেকে তাকে উদ্ধার করে অ্যাভিয়েশন হেলিকপ্টার।
পোস্টে বলা হয়েছে, বর্তমান বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনাবাহিনী সিলেট, চট্টগ্রাম এবং কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টের অধীন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় উদ্ধার অভিযান পরিচালনা, জরুরি চিকিৎসা সেবা প্রদান এবং ত্রাণ বিতরণে সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছে।
ওই নারীকে সেনাবাহিনীর অ্যাভিয়েশন হেলিকপ্টারে করে কুমিল্লা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
পোস্টটিতে
সবশেষে বলা হয় যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের পাশে দৃঢ়ভাবে আছে এবং তাদের সহায়তা
এবং উপস্থিতি অব্যাহত রেখেছে।
মন্তব্য করুন
চলতি
বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি
বলেন, যেকোনো পরিস্থিতিতে আগামী বছরের জুনের মধ্যে বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত
হবে, যা বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গৃহীত সংস্কার কার্যক্রম সামনে এগিয়ে নিতে সহায়ক
হবে।
আজ
বুধবার (২৮ মে) জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং জাপান-বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফ্রেন্ডশিপ
লিগের (জেবিপিএফএল) সভাপতি তারো আসো টোকিওর ইম্পেরিয়াল হোটেলে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে
গেলে তিনি এ কথা বলেন।
চার
দিনের সরকারি সফরে প্রধান উপদেষ্টা আজ দুপুরে টোকিও পৌঁছান। সফরকালে তিনি নিক্কেই ফোরামে
অংশগ্রহণের পাশাপাশি জাপানি নেতাদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন।
সাবেক
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও বাংলাদেশের দীর্ঘ দিনের বন্ধু তারো আসো, যিনি জেবিপিএফএলের সভাপতির
দায়িত্ব পালন করছেন, অধ্যাপক ইউনূসকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার দিকে অগ্রসর
করার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং একটি মসৃণ গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য সাধারণ নির্বাচন
অনুষ্ঠানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
প্রধান
উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার তিনটি প্রধান বিষয়ে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে—সংস্কার, খুনিদের বিচার ও
সাধারণ নির্বাচন আয়োজন।
তিনি
আরও বলেন, ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠা, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পুনর্গঠন এবং
ঋণ পরিশোধে সরকার উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক অগ্রগতি অর্জন করেছে।
'পূর্ববর্তী
সরকার আমাদের দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে, যার ফলে তরুণ সমাজের মধ্যে বিদ্রোহ
সৃষ্টি হয়েছে। সেই তরুণরাই আমাকে এই বিশৃঙ্খলা দূর করার আমন্ত্রণ জানিয়েছে,' বলেন তিনি।
তিনি
বলেন, 'গত ১০ মাসে জাপান আমাদের প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে। আমি জাপানকে আন্তরিক
ধন্যবাদ জানাই। এক অর্থে, এটি একটি কৃতজ্ঞতা সফর।'
প্রধান
উপদেষ্টা ড. ইউনূস তারো আসোকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান, যাতে তিনি নিজের চোখে
পরিবর্তনগুলো দেখতে পারেন।
সাক্ষাতের
সময় তারো আসোর সঙ্গে থাকা কয়েকজন জাপানি সংসদ সদস্য বলেন, ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট
(ইপিএ) স্বাক্ষর বাংলাদেশে বৃহত্তর পরিসরে জাপানি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ
পদক্ষেপ হতে পারে।
বাংলাদেশ
আগামী আগস্টের মধ্যে আলোচনার কাজ শেষ করে সেপ্টেম্বর মাসে ইপিএ চুক্তি স্বাক্ষরের প্রত্যাশা
করছে।
এই
চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে জাপান হবে বাংলাদেশে ইপিএ স্বাক্ষরকারী প্রথম দেশ।
প্রধান
উপদেষ্টা রোহিঙ্গা শরণার্থী পরিস্থিতি সম্পর্কে জাপানি সংসদ সদস্যদের অবহিত করেন এবং
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন এজেন্ডা বাস্তবায়নে তাদের সহায়তা কামনা করেন।
তিনি
বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট অন্যান্য শরণার্থী সংকটের থেকে ভিন্ন, কারণ তারা অন্য
কোনো দেশে যাওয়ার জন্য অনুনয় করছেন না, বরং নিজ দেশে ফেরার দাবি করছেন।
বৈঠকে
উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে
সিদ্দিকী এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ।
মন্তব্য করুন
বিপ্লবোত্তর নতুন বাংলাদেশে সবাইকে
ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস বলেছেন, এই নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সব মানুষকে একটি বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে
আবদ্ধ করা। গত ০৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিপ্লবের
মধ্য দিয়ে আমরা এক নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এই নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সব
মানুষকে একটি বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা।
আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সশস্ত্র
বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসে খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস বলেন, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আমরা এক নতুন বাংলাদেশের সূচনা
করেছি। এই নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সব মানুষকে একটি বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ
করা। পরিবারে মতভেদ থাকবে, বাকবিতণ্ডা হবে,কিন্তু আমরা কেউ কারও শত্রু হবো না। কাউকে তার মতের জন্য শত্রু মনে করব না। কাউকে ধর্মের
কারণে শত্রু মনে করব না। আমরা সবাই সমান। কেউ কারো ওপরে না এবং কেউ কারো নিচে না এই
ধারণা আমরা জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। বৈষম্যহীন, শোষণহীন, কল্যাণময় এবং মুক্ত
বাতাসের রাষ্ট্রের যে স্বপ্ন নিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করেছিলেন, আমি তাদের
সেই স্বপ্ন পূরণে অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা এখন থেকেই বাংলাদেশকে এমনভাবে গড়তে চাই যেন এই
দেশে জনগণই সত্যিকার অর্থে সব ক্ষমতার উৎস হয়। বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে একটি মানবিকও
কল্যাণকর রাষ্ট্র হিসেবে সমাদৃত হয়। আমরা সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখব।
আমাদের পররাষ্ট্রনীতির ভিত্তি হবে পারস্পরিক সম্মান, আস্থা, বিশ্বাসও সহযোগিতা। জলবায়ু
সংকট মোকাবিলায় এবং বৈশ্বিক শান্তি ও অর্থনীতি সুসংহত করণে আমাদের একত্রে কাজ করতে
হবে। তাই, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
তরুণদের সৃজনশীলতার বিকাশের ওপর গুরুত্বারোপ
করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমাদের তরুণ সমাজ সম্পদের সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও যেন
মেধার ভিত্তিতে নিজ নিজ সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটিয়ে দেশ গঠনে অবদান রাখতে পারে আমাদের
সেই পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
এর আগে ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে
শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের
আগে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অধ্যাপক ইউনূসের
সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিন বাহিনী প্রধান।
মন্তব্য করুন
আজ রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস। ‘বহুভাষায় শিক্ষার প্রসার: পারস্পরিক বোঝাপড়া ও শান্তির জন্য সাক্ষরতা’এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে পালিত হচ্ছে এ বছরের আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস।
দিবসটি উপলক্ষে এক বাণীতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিরক্ষরতামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে আনুষ্ঠানিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রমের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ‘শিক্ষা মানুষের অন্যতম মৌলিক অধিকার। জাতি গঠনের প্রধান হাতিয়ার।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উদ্যাপনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে দেশের জনগণকে শিক্ষা ও সাক্ষরতার বিষয়ে সচেতন ও উৎসাহী করে তোলা এবং তাদের মানবসম্পদে রূপান্তর করা। মাতৃভাষায় সাক্ষরতা অর্জনের পাশাপাশি এক বা একাধিক ভাষা শেখার সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে শিশু, কিশোর ও তরুণদের যোগাযোগ দক্ষতা বাড়াতে হবে। ব্যক্তিগত জীবনমান, জাতীয় উন্নয়ন ও শান্তি ত্বরান্বিত করতে আমাদের যোগাযোগ দক্ষতা বাড়াতে হবে। এ বছরের আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসের প্রতিপাদ্য সেই লক্ষ্যই তুলে ধরছে। শিক্ষা জাতি গঠনের প্রধান বাহন এবং শিক্ষার প্রথম ধাপ হলো সাক্ষরতা।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আন্তর্জাসাক্ষরতার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও সবার জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর গৃহীত কর্মসূচি বাস্তবায়নে সর্বদা সচেষ্ট থাকতে বলেন।তিক সাক্ষরতা দিবসে সংশ্লিষ্ট সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে
এবারের সাক্ষরতা দিবসে গৃহীত সব কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমি জেনে আনন্দিত যে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস-২০২৪ উদ্যাপন করছে।
বিশ্বব্যাপী ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস (আইএলডি) উদ্যাপন করা হচ্ছে ১৯৬৭ সাল থেকে।
মন্তব্য করুন