কাল অনুষ্ঠিত হবে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষা।
আজ সকালে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান স্বাস্থ্য মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন ।
স্বাস্থ্য মন্ত্রী বলেন, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। এক ঘণ্টাব্যাপী দেশের ১৯টি পরীক্ষা কেন্দ্রের ৪৪টি ভেন্যুতে একযোগে অনুষ্ঠিত হবে। ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে যার মোট আসন ৫৩৮০ টি। এছাড়াও বেসরকারি পর্যায়ে অনুমোদিত ৬৭টি মেডিকেল কলেজ রয়েছে যার মোট আসন ৬২৯৫ টি।
তিনি আরও বলেন, এমবিবিএস ভর্তি প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনয়ন, প্রকৃত শিক্ষার্থীদের হয়রানি ও অনিয়ম বন্ধ এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ভর্তি প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজেশনের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। বিগত কয়েক বছর অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন এবং ডিজিটালাইজেশনের ফলে প্রশ্নপত্র ফাঁস বন্ধ
পরিক্ষার্থীরা প্রবেশপত্রের রঙিন প্রিন্ট কপি নিয়ে আসবেন।
পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যেকোনো প্রকার অসদাচরণ, প্রতারণা, গুজব ছড়ানোর সঙ্গে জড়িত কাউকে চিহ্নিত করা গেলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের মাটিতে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে আইসিসির সঙ্গে আলোচনা চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।
আজ রবিবার (১৮ আগস্ট) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করতে পারা আমাদের জন্য ভালো মাইলফলক হবে। কিন্তু যেহেতু বাংলাদেশ একটা সংকটকালীন পার করছে, আবার একইসঙ্গে যারা আমাদের মেহমান হয়ে আসবেন, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাও আমাদের দায়িত্ব। সবকিছু বিবেচনায় এটা ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের হাতে নেই, এখন এটা রাষ্ট্রীয় ব্যাপার। ড. মুহাম্মদ ইউনূস (অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা) স্যার আছেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নতুন নিয়োগ পেয়েছেন। সবার সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেব। আইসিসির সঙ্গেও আমাদের আলোচনা চলমান আছে। তারপর এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে পারব।
বেশ কয়েকটি এজেন্ডা নিয়ে আগামী ২০ আগস্ট ক্রিকেট বোর্ডগুলোর সঙ্গে অনলাইন বৈঠকে বসবে আইসিসি। তারা চাচ্ছে সেই সময়ের মধ্যে যেন বিসিবি নিজেদের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়।
সূচি অনুযায়ী আগামী ৩-২০ অক্টোবর বাংলাদেশের মাটিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। যার জন্য আয়োজকদের হাতে আর মাত্র দেড় মাস বাকি। সে হিসেবে দ্রুত জটিলতার অবসান চায় আইসিসি।
মন্তব্য করুন
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দুর্গাপূজার বিজয়া দশমী রোববার ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত সারাদেশে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে।
আজ (১০ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির পূজামণ্ডপ পরিদর্শনকালে মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটি আয়োজিত সংক্ষিপ্ত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের সাড়ে ১৭ কোটি মানুষ ৩৬৫ দিনই নিরাপদে থাকবে। বাংলাদেশের সকল নাগরিকের ৩৬৫ দিনের নিরাপত্তা দেয়ার দায়িত্ব আমাদের এবং আমরা নিরলসভাবে সে প্রচেষ্টায় নিয়োজিত আছি। আমাদের অন্তর্বর্তী সরকার এবার পূজার জন্য সবচেয়ে বেশি ৪ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। এর আগে প্রতি বছর দুর্গাপূজায় ২ থেকে ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হতো। চলমান দুর্গাপূজায় সারাদেশে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ শর্মাসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ আমার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম আরো বলেন, এবার দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে পুলিশ, র্যাব ও আনসারের পর্যাপ্ত সদস্যদের পাশাপাশি সীমান্তে বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া প্রয়োজনীয় সংখ্যক সশস্ত্র বাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে মোতায়েন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ’র সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ শর্মা ও মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি জয়ন্ত কুমার দেব। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাইনুল হাসান, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ’র সভাপতি বাসুদেব ধর ও মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ড. তাপস চন্দ্র পাল প্রমুখ।
উপদেষ্টা পরে রাজধানীর ফার্মগেটে সনাতন সমাজ কল্যাণ সংঘ আয়োজিত খামারবাড়ি কৃষিবিদ পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস 'সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ-২০২৫' এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন।
আজ রোববার
(২০ জুলাই)) সেনা সদর দপ্তরে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এর উদ্বোধন করেন
তিনি।
প্রথম পর্বের এই পদোন্নতি পর্ষদে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কর্নেল ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদবির যোগ্য কর্মকর্তাগণ পরবর্তী পদোন্নতির জন্য বিবেচিত হবেন।
পদোন্নতি পর্ষদের বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা শুরুতেই স্মরণ করেন মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সকল শহীদ, যুদ্ধাহত ও বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিশেষ করে সশস্ত্র বাহিনী তথা সেনাবাহিনীর শহীদসহ সকল বীর সেনানীদের, যাঁদের আত্মত্যাগ জাতি চিরদিন কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করবে। এছাড়াও, তিনি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন পার্বত্য চট্টগ্রামে দায়িত্ব পালনকালে সকল আহত ও শহীদ সেনা সদস্যদের। একই সাথে তিনি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যূত্থানে শহীদ ও আহত সকল ছাত্র জনতাকে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস পদোন্নতির জন্য অফিসারদের পেশাগত দক্ষতা, নেতৃত্বের গুণাবলী, শৃঙ্খলার মান, সততা, বিশ্বস্ততা ও আনুগত্য এবং সর্বোপরি নিযুক্তিগত উপযুক্ততার ওপর গুরুত্বারোপ করতে নির্বাচনী পর্ষদের সদস্যদের নির্দেশনা প্রদান করেন। এছাড়া সৎ, নীতিবান, পেশাদার এবং নেতৃত্বের গুণাবলী সম্পন্ন অফিসারগণই উচ্চতর পদোন্নতির দাবিদার বলে তিনি মন্তব্য করেন।
রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে যে সকল অফিসার সামরিক জীবনের বিভিন্ন স্তরে যোগ্য নেতৃত্ব প্রদানে সফল হয়েছেন সে সকল অফিসারকে পদোন্নতির জন্য নির্বাচন করার নির্দেশনা প্রদান করেন প্রধান উপদেষ্টা।
ড.
ইউনূস বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা, স্থিতিশীলতা ও দুর্যোগ মোকাবেলায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। বর্তমানে সেনা সদস্যগণ বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব বেশ কিছু সময় ধরে পালন করে আসছেন। দেশের প্রয়োজনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এই ত্যাগের জন্য তিনি সেনাপ্রধান থেকে শুরু করে সেনাবাহিনীর সকল সদস্যকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে প্রধান উপদেষ্টাকে স্বাগত জানান সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, এসবিপি, ওএসপি, এসজিপি, পিএসসি, প্রধান উপদেষ্টার প্রতিরক্ষা ও জাতীয় সংহতি উন্নয়ন বিষয়ক বিশেষ সহকারি এবং চীফ অব জেনারেল স্টাফ।
নির্বাচনী পর্ষদ উদ্বোধন করায় সেনা প্রধান অধ্যাপক
ড. ইউনূসের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান।
এসময়
সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সামরিক ও বেসামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান শেষে প্রধান উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর উপস্থিত কর্মকর্তাগণের সাথে ফটোসেশনে অংশগ্রহণ এবং পরিদর্শন বইয়ে মন্তব্য লিপিবদ্ধ করেন।
মন্তব্য করুন
ফরিদপুরের সালথায় একরাতে ৩ বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় মালামালসহ ডাকাতির ঘটনায় জড়িত অভিযোগ ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুরে ফরিদপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন।
এর আগে মঙ্গল ও বুধবার (১৬, ১৭ জানুয়ারি) বিভিন্ন সময়ে সালথার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় ১ জোড়া স্বর্ণের কানের দুল, নগদ ৬০ হাজার টাকা, ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত ১টি চাপাতি, ১টি রামদা, ১টি ছুরি ও ১টি শাবল উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো: সালথার দিয়াপাড়া গ্রামের মৃত লাল মিয়া মাতুব্বরের ছেলে ইয়াদ আলী (৪৬), একই গ্রামের সোনা উল্লাহ মাতুব্বরের ছেলে মো. নাঈম মাতুব্বর (২০) ও মো. সাইফুল মাতুব্বর (২২), একই উপজেলার বড়দিয়া গ্রামের আ. ওহাব শেখের ছেলে মো. বাবুল শেখ (৩৫), বড় লক্ষণদিয়া গ্রামের মৃত আব্দুর রব মাতুব্বরের ছেলে মো. মিজানুর মাতুব্বর (৫০) ও জয়ঝাপ গ্রামের আতিক শেখের ছেলে শাকিবুল শেখ (২০)।
উল্লেখ্য, গত ২০২৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর সালথার দিয়াপাড়া এলাকায় একই রাতে ৩টি বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। পরে এ ঘটনায় পরদিন ১৯ ডিসেম্বর সংশ্লিষ্ট থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ ইমদাদ হুসাইন (সদ্য পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) শৈলেন চাকমা (সদ্য পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত), সহকারী পুলিশ সুপার (নগরকান্দা সার্কেল) মো. আসাদুজ্জামান শাকিল, সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ফায়েজুর রহমান, ট্র্যাফিক পরিদর্শক (প্রশাসন) তুহিন লস্করসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাত্রদের আকাঙ্ক্ষার নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সরকারের সাথে একজোট হয়ে কাজ করার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, “ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান
নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ এনে দিয়েছে, তা ব্যবহার করে আমরা অতীতের পচা বাংলাদেশ থেকে একটা নতুন তরতাজা বাংলাদেশের সৃষ্টি করতে চাই। আসুন, এ লক্ষ্যে আমরা একসঙ্গে কাজ করি।”
বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে আয়োজিত ন্যাশনাল বিজনেস সংলাপে তিনি আরো বলেন, “এটা কোনও কল্পকাহিনী না। আমার দৃঢ় বিশ্বাস- আপনার মনস্থির করে এগিয়ে এলে খুব দ্রুত গতিতে আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবো।”
ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স, বাংলাদেশ (আইসিসিবি) এবং জাতীয় পর্যায়ের ১৫টি বাণিজ্যিক সংগঠন এ সংলাপের আয়োজন করে।
সবাই মিলে একজোট হয়ে কাজ করলে তরুণদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোলা অবশ্যম্ভাবী- এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে ব্যবসায়ীদের
উদ্দেশে নোবেলবিজয়ী ড. ইউনূস বলেন, “আমরা যে বড় কিছু করতে পারি তার প্রমাণ হলো ব্যবসায়ীরা। বিরাট দুঃসাহস নিয়ে আপনারা উদ্যোক্তা হয়েছেন। বাংলাদেশিদের
কাছে শিল্পপতি হওয়া দুঃস্বপ্ন ছিল, কিন্তু আপনারা সেটা করতে পেরেছেন। আপনারা বিশ্বমানের উদ্যোক্তা। যুবকরা যে সুযোগ এনে দিয়েছে তা কাজে লাগিয়ে আপনারা স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবেন।”
তিনি বলেন, “বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষ পারস্পারিকভাবে পরিচিত এবং একজনের সঙ্গে আরেকজনের যোগসূত্র রয়েছে। দুনিয়ায় এমন কোনও দেশ পাওয়া যাবে না যেখানে পরস্পর পরস্পরের সঙ্গে এমন ঘনিষ্ঠ। এখানে হয়তো কেউ সরকারে আছেন, কেউবা সরকারের বাইরে আছেন বা ব্যবসা করছেন। অথবা কেউ আছেন বিদেশে। কিন্তু আমাদের সবার সঙ্গে একটা যোগসূত্র আাছে। পারস্পারিক এই যোগসূত্রই আমাদের বড় শক্তি যা আমাদের স্বপ্ন পূরণে ভূমিকা রাখতে পারে।”
তরুণদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে নোবেলবিজয়ী ড. ইউনূস বলেন, “যে কয়টা দিন সরকারে থাকি- আমরা একসঙ্গে কাজ করতে চাই। আমাদের অঙ্গীকার হলো- নতুন বাংলাদেশের জন্য যা আছে তা করবো। যেন বলে যেতে পারি- এই দেশ আমাদেরকে একটা সুযোগ দিয়েছিল, আমরা সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করেছি।”
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তরুণরা প্রাণ দিয়েছে। যে বাংলাদেশে তাদের জন্ম ও বেড়ে ওঠা তা অসহ্য হয়ে উঠেছিল। এ কারণে যখন ছাত্রদের প্রাণ ঝরছিল- তখন সারাদেশের মানুষ তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে এমন কোনও মানুষ ছিল না তাদের সমর্থন করেনি। তাদের প্রাণের ফলে আমরা একটা নতুন সুযোগ পেয়েছি।”
ছাত্র-জনতার আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ বিনির্মাণে সংস্কার বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করে ড. ইউনসূ বলেন, “সংস্কার কেবল সরকারের ওপর ছেড়ে দেবেন না। আসুন সবাই মিলে সংস্কার করি। যেখানে ভুল দেখবেন, আত্ম-জিজ্ঞাসা করবেন-সেখান থেকে বেরিয়ে আসার। ছেলেদের আত্মাহুতির দিকে তাকিয়ে ভুলপথ পরিহার করুন।”
শ্রমিক-মালিকের মধ্যে সরকার সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে চায় উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমাদের মেয়াদকালে আমরা শ্রমিক-মালিকের সম্পর্ক সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে চাই। আমরা এখনও জেনেভা কনভেনশনে যোগ দিতে পারিনি। আমাদেরকে সাহস দিন, এগিয়ে আসুন, আমরা সবাই মিলে আইএলও কনভেনশনে স্বাক্ষর করি।”
তিনি শ্রমিকদের যা প্রাপ্য, মালিকদের তাতে শরিক হওয়ার আহ্বান জানান।
বাংলাদেশে ব্যবসা পরিচালনায় অনেক বাধা রয়ে গেছে উল্লেখ করে অধ্যাপক ড. ইউনূস বলেন, “ব্যবসায় বাধার কোনও সীমা নেই। ব্যবসা করা এক মহা সংগ্রাম। তবে আমরা এসব বাধা পেরিয়ে যেতে আজ একযোগে সরকার, সরকারের বাইরে সবাই এক পরিবারের সদস্য হিসেবে কাজ করে যাবো।”
তিনি ব্যবসায়ীদের
উদ্দেশে বলেন, “বাংলাদেশ নিম্ন মধ্য-আয়ের দেশ থেকে উচ্চ মধ্য-আয়ের দেশে উন্নীত হলে রফতানির ক্ষেত্রে কিছু সুবিধা হারাবে। কিন্তু আমাদের প্রতিযোগিতায় শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হওয়ার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে।”
দেশের প্রান্তিক মানুষের পাশে দাঁড়াতে ব্যবসায়ীদের সামাজিক ব্যবসা চালুর আহ্বান জানিয়ে ড. ইউনূস বলেন, “আপনার গ্রাম, উপজেলা কিংবা আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের এলাকায় সামাজিক ব্যবসা গড়ে তুলুন। বিশুদ্ধ পানি, স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষা ও পরিবেশ উন্নয়নমূলক সামাজিক ব্যবসা করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি বিনিয়োগ করবেন মুনাফার জন্য নয়, অন্যের সহায়তা বা সুবিধার জন্য।”
সংলাপে অর্থ উপদেষ্টা ড, সালেহউদ্দিন
আহমেদ, পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন
মাহমুদ এবং ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই)’র সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন বক্তব্য রাখেন। সূত্র: বাসস
মন্তব্য করুন
ঢাক-ঢোল ও বাঁশি বাজিয়ে বাংলা নববর্ষ বরণে অনুষ্ঠিত হলো আজ শোভাযাত্রা। সকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে শোভাযাত্রা শুরু হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড এ এস এম মাকসুদ কামালের নেতৃত্বে চারুকলা অনুষদ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সমাজকল্যাণ মন্ত্রী দীপু মনি, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম ও ডিএমপি কমিশনার শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছেন।
এর
আগে সকালে মঙ্গল শোভাযাত্রায়
প্রদর্শনীর জন্য বিভিন্ন মুখোশ, পেঁচা, ঘোড়া, মূর্তি, ট্যাপা পুতুল, নকশি পাখি, বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিকৃতি শোভাযাত্রার জন্য প্রস্তুত করা হয়।
আজ
মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রতিপাদ্য ছিল ‘আমরা তো তিমিরবিনাশী।তার সাথে বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রার ৩৫ বছর পূর্তি হলো ।
চারুকলা অনুষদের
উদ্যোগে প্রথমবারের মতো বের হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা
১৯৮৯ সালে । বাঙালি এ উৎসব
সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়। এরপর থেকে বাংলা বর্ষবরণের অপরিহার্য অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে ।
ইউনেস্কোর
বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতি লাভ করে ২০১৬
সালের ৩০ নভেম্বর এ
শোভাযাত্রা।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থান
ছাড়াও সুফি মাজারে যেকোনো বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্য এবং হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে অন্তর্বর্তী
সরকার। সেই সঙ্গে হামলায় জড়িতদের অতি দ্রুত আইনের আওতায় আনার পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে
কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার কথাও জানিয়েছে সরকার।
শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কার্যালয় থেকে পাঠানো
বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, গত কয়েকদিনে কিছু দুর্বৃত্তের
দেশের সুফি মাজারগুলোতে হামলা চালানোর বিষয়টি অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে। অন্তর্বর্তী
সরকার ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্থাপনা এবং সুফি মাজার সম্পর্কিত যেকোনো বিদ্বেষমূলক বক্তব্য
এবং হামলার তীব্র নিন্দা জানায়। এসব হামলার সঙ্গে জড়িতদের অতি দ্রুত আইনের আওতায়
আনা হবে। সেই সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে। ধর্মীয় উপাসনালয়
ও সাংস্কৃতিক স্থাপনা রক্ষায় পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে
নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের
দেশ। ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক সহিষ্ণুতা ও সম্প্রীতিকে বিঘ্নিত করার যেকোনো প্রচেষ্টা
সরকার দৃঢ়ভাবে মোকাবিলা করবে।
মন্তব্য করুন
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ন্যায়বিচার নিশ্চিত
করতে আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন, স্বরাষ্ট্র
উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার সকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর
আলম চৌধুরী বলেন, বিডিআর হত্যাকাণ্ডে পুনঃতদন্ত এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন
সরকার বদ্ধপরিকর। এ লক্ষ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর
থেকেই কাজ করে যাচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা হিসেবে আমি
প্রথম থেকেই বিডিআর হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্ত ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে সোচ্চার ছিলাম
এবং এখনো রয়েছি। এ বিষয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রথমবার এবং গত ৪
নভেম্বর বিজিবি সদরদপ্তর পরিদর্শনকালে দ্বিতীয় বার ঘোষণা দেই, যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত
হয়েছে। শুধু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা হিসেবে নয়, একজন সাধারণ
নাগরিক ও সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সদস্য হিসেবে আমি শুরু থেকেই বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ন্যায়বিচার
দাবি করে আসছি। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার
লক্ষ্যে জনগণের অধিকার, সুশাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে বদ্ধপরিকর। বিডিআর হত্যাকাণ্ডে
ন্যায়বিচার নিশ্চিতে আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। অবসরপ্রাপ্ত
বিচারক, সিভিল সার্ভিস, সশস্ত্র বাহিনী ও পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিয়ে এই
কমিটি গঠন করা হবে। কমিটির সদস্য সংখ্যা এখনও নিশ্চিত করা হয়নি। তবে সদস্য ৫ জন, ৭
জন, ৯জনও হতে পারে। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য সংখ্যা একটু বেশি থাকবে।
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনা কী পুনঃতদন্তের
দিকে যাচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেই আদেশ দিতে পারে আদালত। আর আমরা হলো
একটা শুধু প্রেস ইনকোয়ারি করতে পারি।
কতদিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে এমন
প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, পাঁচ কার্যদিবসের সময় আমরা বলব। আগে কমিটি
গঠনের জন্য নামগুলো নিতে হবে। আপনারা জানেন এসব কমিটিতে সবাই আসতে চায় না। নাম সংগ্রহে
যদি সময় না লাগতো তাহলে অনেক তাড়াতাড়ি হয়ে যেত। নাম পাওয়ার পর তাদের সঙ্গে আলোচনা করে
তারপর আমরা সময়টা বলতে পারব।
কাজের পরিধি কী হবে জানতে চাইলে জাহাঙ্গীর
আলম বলেন, আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনার পর বলতে পারব।
প্রেস ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ও সচিবের রুটিন দায়িত্বে নিয়োজিত ড. নাসিম আহমেদসহ
বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
জনস্বার্থকে
প্রাধান্য দিয়ে সম্প্রচার-ব্যবস্থা যুগোপযোগী করা হবে বলে জানিয়েছেন,তথ্য ও সম্প্রচার
উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম।
আজ
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বিকেলে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে কেবল টিভি
ডিজিটালাইজেশন, টেলিভিশন রেটিং পয়েন্ট (টিআরপি) সেবাপ্রদান এবং ওভার দ্য টপ (ওটিটি)
প্লাটফর্ম-সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়ন-বিষয়ক সভায় তিনি এ কথা বলেন।
জানিয়েছেন,তথ্য
ও সম্প্রচার বলেন, কেবল টিভি ডিজিটালাইজেশন, টিআরপি সেবাপ্রদান এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্মের
সঙ্গে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের
সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে কোন মন্ত্রণালয় কোন কাজটি করবে সেটি অ্যালোকেশন অব
বিজনেস দ্বারা নির্ধারিত। তিনি দুই মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয় ও সহযোগিতার ভিত্তিতে
সম্প্রচার-ব্যবস্থা যুগোপযোগীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সভায়
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ
সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, সম্প্রচার-ব্যবস্থা যুগোপযোগী ও জনবান্ধব করতে প্রযুক্তি
মূল্যায়ন পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে। এই পরিকল্পনায় সংশ্লিষ্ট অংশীজনকে কীভাবে অন্তর্ভুক্ত
করা যায়, এ বিষয়ে দুই মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। এর পাশাপাশি লাইসেন্সিং, মনিটরিং
ও মনিটাইজেশনের বিষয়েও দুই মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারবে বলে তিনি আশা প্রকাশ
করেন।
সভায়
উপস্থিত ছিলেন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা, সংশ্লিষ্ট দপ্তর-সংস্থার
কর্মকর্তা, অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্সের (অ্যাটকো) প্রতিনিধি এবং কেবল
অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) প্রতিনিধিগণ।
মন্তব্য করুন
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
আজ সোমবার (২৭ জানুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, ইংরেজি নববর্ষ ২০২৫ উপলক্ষে নরেন্দ্র মোদি প্রধান উপদেষ্টাকে শুভেচ্ছা কার্ড পাঠিয়েছেন। তিনি সেখানে লিখেছেন ‘নববর্ষের শুভেচ্ছা’।
মন্তব্য করুন