

কুমিল্লায় দুর্ধর্ষ অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী আল আমিন ও তার সহযোগীকে পিস্তলসহ গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১,
সিপিসি-২।
২২ নভেম্বর রাতে র্যাব-১১,
সিপিসি-২ একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল
থানাধীন সংরাইশ এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে আসামী ১। মোঃ আল আমিন এবং ২। আবুল
কাশেম নামের দুইজন সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করেন। এ সময় আসামীদ্বয়ের কাছ থেকে ১ টি পিস্তল,
১টি ম্যাগাজিন ও ৪ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা
হলো: ১। মোঃ আল আমিন (৩৩) কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানার সংরাইশ মধ্যপাড়া গ্রামের
মৃত ইদ্রিস মিয়া এর ছেলে এবং ২। আবুল কাশেম (৩৪) একই গ্রামের বাবুল মিয়া এর ছেলে।
র্যাব-১১, সিপিসি-২, কুমিল্লার উপ-পরিচালক লেঃ কমান্ডার মাহমুদুল হাসান জানান, তারা দীর্ঘদিন যাবৎ কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে অবৈধভাবে অস্ত্র প্রদর্শন করে সন্ত্রাসী কার্যক্রম সহ বিভিন্ন ধর্তব্য অপরাধ সংগঠিত করে আসছিল। এছাড়াও গ্রেফতারকৃত আসামী আল আমিন এর বিরুদ্ধে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিরীহ ছাত্রদের উপর গুলিবর্ষণেরও তথ্য পাওয়া যায়। উক্ত বিষয়ে গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন। অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে র্যাবের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্য করুন


নেকবর হোসেন,কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লায় দ্বীন ইসলাম নামে এক ভুয়া সাংবাদিকসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে কোতয়ালী মডেল থানা পুলিশ। এ সময় পুলিশ গ্রেফতারকৃত টিপু মিয়া নামের একজনের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করে।
কুমিল্লা শহরে অপরাধ দমন ও আইন-শৃঙ্খলার উন্নয়নে জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাজির আহমেদ খানের নির্দেশে কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মইনুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ শুক্রবার (২৫ জুলাই) রাতভর অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে।
আজ শনিবার (২৬ জুলাই) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মহিনুল ইসলাম ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, নগরীতে অপরাধ দমনে পুলিশের একাধিক টিম শুক্রবার রাত থেকে শনিবার ভোর পর্যন্ত অভিযান চালায়।
এ সময় দ্বীন ইসলাম (৩৬), টিপু মিয়া (২৪), আল আমিন হোসেন (৩২), উত্তম কুমার দত্ত (৪৪), মোহাম্মদ রিফাত (১৯) — এই পাঁচজনকে পুলিশ গ্রেফতার করে।
ওসি মহিনুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃত দ্বীন ইসলাম নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন স্থানে দীর্ঘদিন ধরে প্রতারণা করে আসছিল। শনিবার বিকেলে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লার চান্দিনায় দিন দুপুরে এক প্রবাসীকে সিআইডি পরিচয়ে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এসময় লুট করা হয় প্রায় ৯ ভরি স্বর্ণালংকার, আইফোন। পরে প্রবাসীর স্ত্রীকে ফোন করে ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে চক্রটি। এ ঘটনার পর পৃথক অভিযানে চান্দিনা পৌরসভা শ্রমিকদল নেতাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।সোমবার (১৪ জুলাই) তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে রোববার দুপুর থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে প্রবাসীকে উদ্ধার করার পাশাপাশি চক্রের ৫ সদস্য আটক করা হয়। সেদিন রাতেই ৬ জনকে আসামি করে চান্দিনা থানায় মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী প্রবাসী মো. সোহেল সরকার।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- চান্দিনা উপজেলা সদরের মহারং মুন্সিবাড়ি এলাকার মৃত আজিজ মুন্সির ছেলে সোহেল মুন্সি (৩৯)। তিনি চান্দিনা পৌরসভা শ্রমিকদল যুগ্ম আহবায়ক ও ১ নম্বর ওয়ার্ড শ্রমিকদল সভাপতি।
অন্যরা হলো- মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানার মালাপদিয়া গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফ শেখের ছেলে সোহাগ আহমেদ (৩৫), টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর থানার হাড়িয়া গ্রামের মো. চাঁন মিয়ার ছেলে মো. রাসেল মিয়া (২৯), নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার বীর চরমধুয়া গ্রামের মো. লিয়াকত আলীর ছেলে মো. হানিফ (২৭) ও কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার শ্রীমন্তপুর গ্রামের মো. ইসমাইলের ছেলে মো. ফয়সাল (২৭)।
সংঘবদ্ধ এই আন্তঃজেলা ছিনতাইকারী চক্রের কাছ থেকে লুট হওয়া প্রায় ৯ ভরি স্বর্ণালংকার, মোবাইল ফোন উদ্ধার করে পুলিশ।
ভুক্তভোগী প্রবাসী মো. সোহেল সরকার নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার দক্ষিণ বটতলী গ্রামের মো. জব্বার সরকারের ছেলে। গত ১১ জুলাই রাতে মালয়েশিয়া থেকে বাংলাদেশে এসে সরাসরি শ্বশুরবাড়ি চান্দিনার ছায়কোট গ্রামে আসেন।
তিনি জানায়, গত রোববার দুপুর দেড়টার দিকে ৫-৬ জন লোক আমার শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে আমাকে খোঁজেন। এসময় তারা নিজেদের সিআইডি পরিচয় দেন। আমি ঘর থেকে বের হয়ে আসতেই তারা আমাকে ঝাপটে ধরে এবং আমার কাছে অবৈধ মাল আছে বলে জানায়। পরে তারা আমার শ্বশুরের ঘর থেকে বিদেশ থেকে আনা প্রায় ৯ ভরি স্বর্ণালংকার, একটি আইফোন ও একটি স্মার্ট ফোনসহ আমাকে বাড়ি থেকে তুলে আনে। তারা আমাকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চান্দিনার কাঠেরপুল এলাকায় এনে ২ লাখ টাকা দাবি করে এবং আমার স্ত্রীকে ফোন দেয়। আমার স্ত্রী চান্দিনা সেনা ক্যাম্পে গিয়ে বিষয়টি জানালে সেনাবাহিনীর সদস্যরা আমাকে তাদের কবল থেকে উদ্ধার করে এবং সঙ্গে সঙ্গে সোহেল মুন্সিসহ ২ জনকে আটক করে।
চান্দিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদ উল ইসলাম জানান, সেনাবাহিনীর সদস্যরা দুইজনকে আটক করে থানায় হস্তান্তর করে। এরপর আমরা অভিযান চালিয়ে আরও তিনজনকে আটক করি। সোমবার তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
(সূত্র: ইত্তেফাক)
মন্তব্য করুন


কুমিল্লা,
২০ জুলাই ২০২৫:
বাংলাদেশ
রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) চেয়ারম্যানের নির্দেশনা এবং বিভাগের পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং)
মহোদয়ের মনিটরিংয়ের আওতায় কুমিল্লা সার্কেলে এক বিশেষ মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়েছে।
জেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে পরিচালিত এই ভ্রাম্যমাণ আদালত কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন বিআরটিএ, সেনাবাহিনী, জেলা পুলিশ, পরিবহন মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা।
উক্ত
অভিযানে:
মোট
মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়: ১টি
১৪টি
মামলা দায়ের করা হয়
আদায়কৃত
জরিমানার পরিমাণ: ৬২ হাজার টাকা
কোনো
কারাদণ্ড প্রদান করা হয়নি
অভিযানে
ইকোনমিক লাইফ অতিক্রান্ত কোনো গাড়ি পাওয়া যায়নি। তবে কিছু ফিটনেসবিহীন গাড়িকে অর্থদণ্ড
প্রদানসহ মালিকদের সচেতন করা হয়।
বিআরটিএ
কুমিল্লা সার্কেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জনসাধারণের নিরাপদ যাত্রা ও সড়ক নিরাপত্তা
নিশ্চিত করতে এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্য করুন


মাদক সেবন করে পরিবারে অশান্তি সৃষ্টি ও মা–বাবাকে মারধরের অভিযোগে মো. শাকিল (২২) নামে এক যুবককে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার মাধবপুর ইউনিয়নের মকিমপুর আশ্রয়ন প্রকল্প এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে দণ্ড দেওয়া হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তারেক রহমান। এ সময় ব্রাহ্মণপাড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুজন কুমারের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল উপস্থিত ছিল।
স্থানীয়রা জানান, শাকিল দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা ও গাঁজা সেবন করে মাতলামি ও আশ্রয়ন প্রকল্পের বাসিন্দাদের শান্তি বিনষ্ট করে আসছিলেন। মাদক কেনার টাকার জন্য তিনি প্রায়ই মা ও বাবাকে মারধর করতেন। এতে অতিষ্ঠ হয়ে কয়েক দিন আগে তাঁর বাবা শাহাদাত হোসেন বাড়ি ছেড়ে চলে যান।
গত সোমবার (৬ অক্টোবর) রাতে মাদক সেবনের পর মা শাহনাজ বেগমকে মারধর করেন শাকিল। পরদিন দুপুরে আবারও মাদক কেনার টাকার জন্য তাঁর ওপর হামলার চেষ্টা করলে স্থানীয় লোকজন শাকিলকে আটক করে উপজেলা প্রশাসনকে খবর দেন। পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি মাদক সেবনের কথা স্বীকার করেন।
এ সময় শাকিলের ঘরে তল্লাশি চালিয়ে বিছানার নিচ থেকে দুই পুরিয়া গাঁজা ও ইয়াবা সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১০০ টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
শাকিলের মা শাহনাজ বেগম বলেন, আমার ছেলে মাদক সেবন করে আমাদের মারধর করত। তার বাবাও রাগ করে কয়েক দিন আগে বাড়ি ছেড়ে চলে গেছেন। অবশেষে প্রশাসন ব্যবস্থা নেওয়ায় আমরা কিছুটা স্বস্তি পেয়েছি।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তারেক রহমান জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে শাকিলকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে সে মাদক সেবনের কথা স্বীকার করে। ঘর তল্লাশি করে গাঁজা ও ইয়াবা সেবনের সরঞ্জামও উদ্ধার করা হয়। তাঁকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লায় ১৪,০০০ পিস ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
গতকাল (১২ মে) রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন ভাটপাড়া এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে আসামী সাগর (২০) নামক একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময় আসামীর কাছ থেকে ১৪,০০০ পিস ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী সাগর কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানার বরজলা গ্রামের মোঃ সিদ্দিক এর ছেলে।
র্যাব জানান, সে দীর্ঘদিন ধরে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদক দ্রব্য ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট সংগ্রহ করে কুমিল্লা জেলায় মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লায় অভিনব কায়দায় পেটের ভিতরে করে
মাদক পরিবহণের সময় ৪,৭৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে
র্যাব-১১, সিপিসি-২।
১৮ ফেব্রুয়ারি রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২
এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চাঁদপুর জেলার শাহরাস্থি থানাধীন
পরানপুর এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে মোঃ মনির হোসেন (২৯) নামক ১ জন মাদক
ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময় র ৪,৭৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ মনির হোসেন (২৯)
চাঁদপুর জেলার শাহরাস্থি থানার পরানপুর গ্রামের মোঃ আমির হোসেন এর ছেলে।
র্যাব জানান, সে দীর্ঘদিন ধরে অভিনব
কায়দায় পেটের ভিতরে করে কক্সবাজারের সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদক দ্রব্য ইয়াবা সংগ্রহ
করে কুমিল্লা ও চাঁদপুর জেলায় মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে
বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান
পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত
থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন


শনিবার
(১০ আগস্ট) বিকেলে সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ
জাহাঙ্গীর আলম কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানা পরিদর্শন করেন।
এ
সময় কুমিল্লা সেনানিবাসের সিনিয়র কর্মকর্তারা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক
খন্দকার মু: মুশফিকুর রহমান, কুমিল্লা পুলিশ সুপার মো: সাইদুল ইসলাম ।
থানা পরিদর্শন শেষে সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও থানার ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা ফিরোজ হোসেনের সাথে কথা বলেন।
উল্লেখ্য যে, সরকার পতনের পর সারাদেশে হামলা-সহিংসতায় থানাগুলোতে
লুটপাট-ভাংচুর হয়। এর ফলে স্বাভাবিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটে। সম্প্রতি সেনাবাহিনীর
পাহারা ও সহযোগিতায় থানায় আবার স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরে আসতে শুরু করেছে।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লায়
১৫ কেজি গাঁজাসহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
আজ বৃহস্পতিবার (৩১
অক্টোবর) সকালে র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে
কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন জগন্নাথপুর ইউনিয়নের কালিকাপুর এলাকায় মাদক বিরোধী
অভিযান পরিচালনা করে।
উক্ত অভিযানে আসামী
মোঃ রিহান নামের একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময় আসামীর কাছ থেকে ১৫ কেজি
গাঁজা এবং মাদক পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত একটি মোটর সাইকেল উদ্ধার করা হয়।
র্যাব জানান, গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ রিহান (১৯) কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানার রাজাপাড়া গ্রামের আল আমিন এর ছেলে। গ্রেফতারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে আরো জানায় যে, সে দীর্ঘদিন ধরে জব্দকৃত মোটর সাইকেল ব্যবহার কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য গাঁজা সংগ্রহ করে কুমিল্লাসহ বিভিন্ন স্থানে মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন


অভিনব কৌশলে পিকআপে করে মাদক পরিবহনকালে ২৯ কেজি গাঁজা’সহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১ সিপিসি-২।
গত ০১ নভেম্বর ২০২৪ ইং তারিখ রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার চান্দিনা থানাধীন ধানসিড়ি এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে অভিনব কৌশলে পিকআপের পিছনে কাঠের গুড়ার বস্তার মধ্যে লুকিয়ে গাঁজা পরিবহণের সময় আসামী বশির (২০) নামক ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। এ সময় আসামীর হেফাজত হতে ২৯ কেজি গাঁজা ও মাদক পরিবহণ কাজে ব্যবহৃত ০১ টি পিকআপ উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত আসামী বশির (২০) বি.বাড়িয়া জেলার কসবা থানার শ্রীপুর গ্রামের মোঃ এনামুল হক এর ছেলে। গ্রেফতারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে আরো জানায় যে, সে দীর্ঘদিন ধরে জব্দকৃত পিকআপ ব্যবহার করে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য গাঁজা সংগ্রহ করে বি.বাড়িয়া, কুমিল্লা সহ অন্যান্য জেলায় মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। এছাড়াও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ এড়াতে সে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অভিনব কৌশল অবলম্বন করে মাদকদ্রব্য পরিবহণ করতো। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে।
গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
৪৩ তম জাতীয় জেলা ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫ রানার্সআপ প্রাইজমানি খেলোয়ার ও টিম কর্মকর্তাদের মধ্যে বিতরণ করা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুরে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামের পানি বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থার এড হক কমিটির সদস্য সচিব আফাজ উদ্দিন, এডহক কমিটির সদস্য কাজী গোলাম কিবরিয়া, খালেদ সাইফুল্লাহ, মাহির তাজওয়ার ওহী, কুমিল্লা জেলা ক্রিকেট কোচ হাবিব মোবাল্লেক জেমস, ম্যানেজার ফখরুল ইসলাম উল্লাস, মানিক কুমার দে প্রমুখ।
সভায় জেলা ক্রীড়া সংস্থার কর্মকর্তারা জানান, শিগগিরই আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে জাতীয় স্কুল ক্রিকেট চ্যাম্পিয়ন দল, বিভাগীয় কমিশনার কাপ ফুটবলের রানার্সআপ খেলোয়াড়দের সংবর্ধনা দেয়া হবে।
মন্তব্য করুন