

নাটোরের সিংড়ায় পচা-বাসি মাংস বিক্রির দায়েভ্রা ম্যমাণ আদালত মো. মারফত আলী নামে এক মাংস ব্যবসায়ীকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। একই সঙ্গে জব্দ করা হয় ৮০ কেজি পচা মাংস।
২১ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে সিংড়া বাজারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা খাতুন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে ওই মাংস ব্যবসায়ীকে এ জরিমানা করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিংড়া পৌরসভার মেয়র মো. জান্নাতুল ফেরদৌস, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. কে এম ইফতেখারুল ইসলাম ও সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা শাহাদত হোসেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত মাংস ব্যবসায়ী মো. মারফত আলী সিংড়া পৌরসভার মহেশচন্দ্রপুর গ্রামের বাসিন্দা।
তার একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে মায়ের দোয়া গোশতের দোকান নামে।
সিংড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা খাতুন বলেন, সিংড়া বাজারের মুরগি হাটি এলাকায় পচা-বাসি গরুর মাংস বিক্রির খবর পাওয়ায় সিংড়া পৌরসভার মেয়র মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ও ভেটেরিনারি সার্জনসহ ঘটনাস্থলে যান।
পরে পচা-বাসি মাংস বিক্রির কথা স্বীকার করেন ব্যবসায়ী মারফত আলী। এসময় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৫২ ধারায় তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একইসঙ্গে মাটিতে পুঁতে ফেলা হয় জব্দকৃত ৮০ কেজি পচা মাংস।
মন্তব্য করুন


অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়নে সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বিশ্বব্যাংক চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জন্য ঋণ সহায়তা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন।
মঙ্গলবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক। এসময় বিশ্বব্যাংকের আবাসিক প্রধান বলেন, চলতি অর্থবছরে তার সংস্থা বাংলাদেশের জন্য দুইশ’ কোটি মার্কিন ডলারের নতুন অর্থায়ন করতে পারবে। এই অর্থ অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়ন, বন্যা মোকাবিলা, দূষণ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বায়ুর মান বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে সহায়তা করা হবে।
জরুরিভাবে আর্থিক সহায়তার প্রয়োজন রয়েছে এমন ক্ষেত্রে সহায়তা করা হবে উল্লেখ করে আবদৌলায়ে সেক বলেন, আমরা যত দ্রুত সম্ভব এবং যতটা সম্ভব আপনাদের সহায়তা করতে চাই।
বৈঠকে নতুন ঋণ সহায়তার প্রতিশ্রুতির পাশাপাশি প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধের প্রেক্ষিতে সংস্থাটি সরকারের চলমান বিদ্যমান প্রকল্পে প্রায় একশ’ কোটি ডলারের অতিরিক্ত একশ’ কোটি ডলারের তহবিল পুনর্বিন্যাসের কথা উল্লেখ করা হয়।
বিশ্বব্যাংকের আবাসিক প্রধান জানান, অতিরিক্ত ঋণ প্রদানের মাধ্যমে বিশ্বব্যাংক এবারের অর্থবছরে বাংলাদেশকে সহজশর্তে ঋণ এবং মঞ্জুরি মিলিয়ে প্রায় তিনশ’কোটি মার্কিন ডলার প্রদান করবে, যার মাধ্যমে বিদ্যমান প্রকল্পসমূহের তহবিল পুনর্বিন্যাসও করা হবে।
সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়ন বাংলাদেশের তরুণ সম্প্রদায় এবং দেশটির জন্য ‘মহৎ কাজ’হবে উল্লেখ করে বিশ্বব্যাংকের আবাসিক প্রধান বলেন, প্রতিবছর যে ২০ লাখ মানুষ শ্রমবাজারে প্রবেশ করছে, তারাও এর সুফল পাবে।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরক্টেরকে উদ্দেশে করে বলেন, ১৫ বছরের অপশাসন থেকে ঘুরে দাঁড়াতে আমরা যে নতুন যাত্রার সূচনা করেছি তাকে এগিয়ে নিতে এবং সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়নকে কেন্দ্র করে বিশ্বব্যাংকের ঋণ তহবিলসমূহের শর্তাবলী নমনীয় হতে হবে। আমাদের ধ্বংসাবশেষ থেকে নতুন কাঠামো তৈরি করতে হচ্ছে। আমাদের এখন বড় ধাক্কা দেওয়ার প্রয়োজন এবং ছাত্রদের যে স্বপ্ন রয়েছে তা পূরণে মনোযোগ দিতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেন,
আমি আপনাদের বলবো- আমাদের সাহায্য করুন। আমাদের টিমের অংশীদার হোন। গত ১৫ বছরে শেখ
হাসিনার শাসন আমলে দুর্নীতিবাজরা অর্থ আত্মসাৎ করে বিদেশে কয়েক বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে। পাচার হওয়া এসব অর্থ ফিরিয়ে আনতে তিনি বিশ্বব্যাংককে কারিগরি সহায়তা প্রদানের আহ্বান জানান।
বিশ্বব্যাংকের আবাসিক প্রধান বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে সহায়তা করতে সম্মত হন। তিনি বলেন, আমরা আপনাদের সাহায্য করতে পেরে খুশি হবো। বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে পরিসংখ্যানগত তথ্যের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা তৈরি, কর আহরণে অটোমেশন চালু এবং আর্থিক খাত সংস্কারে সহায়তা করতে চায়। বাংলাদেশ তার প্রতিষ্ঠানগুলো মেরামত এবং মোটা দাগের সংস্কার করার এই সুযোগ হাতছাড়া করতে চায় না। একবার এ সুযোগ হারালে কখনো তা আর ফিরে আসবে না।
আবদৌলায়ে সেক জুলাই-আগস্টে ছাত্র আন্দোলনের শহিদদের প্রতি সমবেদনা জানান। তিনি ঢাকার দেয়ালে তরুণদের আঁকা বর্ণিল গ্রাফিতি ও ম্যুরাল দেখে মুগ্ধ হয়েছেন উল্লেখ করে বলেছেন, ৩০ বছরের চাকরি জীবনে অন্য কোথাও এমন দেখিনি।
মন্তব্য করুন


এবারের পূজা খুব ভালোভাবে হবে। কোনো ধরনের কোনো অসুবিধা হবে না। এ জন্য আপনাদেরও সহযোগিতা চাই। প্রতিবার তো পুলিশ ও আনসার সদস্য থাকে, এবারে বাড়তি র্যার, বিজিবি ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সকালে গাজীপুরে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে। শিগগিরই বাজার একটি সহনীয় পর্যায়ে চলে আসবে বলে মনে করেন তিনি। যদি কোনো সিন্ডিকেট থাকে, সেটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ভেঙে দেবে।
কৃষিক্ষেত্রে উন্নতিতে অবদান রাখায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রশংসা করেন তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় আমাদের জনসংখ্যা ছিল সাত কোটি। এখন জনসংখ্যা বেড়েছে, কিন্তু আবাদযোগ্য ভূমি কিন্তু বাড়েনি। মনে রাখতে হবে, দেশের উন্নতির জন্য সবচেয়ে বেশি ভূমিকা এই কৃষিক্ষেত্রের। কৃষির উন্নতির জন্য কাজ করছে এই ইনস্টিটিউট।’
এ সময় উপস্থিত
ছিলেন, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক আবদুল্লাহ ইউছুব আখন্দ, কৃষি সচিব মো. এমদাদ উল্লাহ মিয়া, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফীন, পুলিশ সুপার মো. আবুল কালাম আযাদ প্রমুখ।
মন্তব্য করুন


ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করবেন বলে জানিয়েছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। কোনো দলে যোগ দেব কি না, তা নিয়ে এখনো কোনো দলের সঙ্গে আলোচনা হয়নি।
আজ রোববার (৯ নভেম্বর) ধানমন্ডি নির্বাচন অফিসে ঢাকা-১০ আসনে ভোটার হওয়ার আবেদনপ্রক্রিয়া শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, নির্বাচন করব নিশ্চিত। এখন পর্যন্ত স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেই নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত রয়েছে।
তবে উপদেষ্টা পদ থেকে কবে পদত্যাগ করছেন, সে বিষয়েও পরিষ্কার করে কিছু জানাননি তিনি।
ধানমন্ডি এলাকার ভোটার হওয়া নিয়ে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, দুবার যেহেতু ভোট দিতে পারিনি, আগামীতে ধানমন্ডিতেই থাকার ইচ্ছা। সে কারণেই ঢাকা-১০ এর ভোটার হওয়া।
এর আগে কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর উপজেলা) আসনের ভোটার ছিলেন আসিফ মাহমুদ।
ঢাকা-১০ নির্বাচনী আসনটি ধানমন্ডি, নিউমার্কেট, কলাবাগান ও হাজারীবাগ থানা নিয়ে গঠিত। এই আসনে এখনো প্রার্থী ঘোষণা করেনি বিএনপি। তবে জামায়াতে ইসলামী এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জসীম উদ্দিন সরকারকে।
মন্তব্য করুন


সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে
আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে ধন্যবাদ জানিয়ে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা
গর্বিত।
আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে
ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে আয়োজিত এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস বলেন, আজকে আমরা বিশেষভাবে সৌভাগ্যবান এবং সম্মানিত যে, বাংলাদেশের তিনবারের
নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী, বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী
বেগম খালেদা জিয়া আজ এখানে আমাদের মাঝে উপস্থিত আছেন। এক যুগ ধরে তিনি এই মহাসম্মেলনে
অংশগ্রহণের সুযোগ পান নাই। আজকে সুযোগ পেয়েছেন, আমরা সবাই আনন্দিত এবং গর্বিত। আমরা
এই সুযোগ দিতে পেরেছি আপনাকে। শারীরিক অসুস্থতা সত্ত্বেও এই বিশেষ দিবসে সবার সঙ্গে
শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আমরা তার আশু রোগ মুক্তি কামনা করছি। এবং এই
অনুষ্ঠানে বিশেষভাবে স্বাগত জানাচ্ছি।
দীর্ঘ এক যুগ পর সশস্ত্র বাহিনী দিবস
উপলক্ষে সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী
বেগম খালেদা জিয়া। এর আগে সর্বশেষ ২০১২ সালে সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন
তিনি।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অধ্যাপক মুহাম্মদ
ইউনূস এবং খালেদা জিয়া পাশাপাশি বসেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়া কুশল
বিনিময় করেন। খালেদা জিয়াকে বেশ উৎফুল্ল দেখা যায় এবং তাদের হাস্যোজ্জ্বল কথাবার্তা
বলতে দেখা যায়।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস
সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ঘুরে ঘুরে আমন্ত্রিত অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
জানা গেছে, এবার সশস্ত্র বাহিনী দিবস
উপলক্ষে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলটির ২৬ নেতাকে সেনাকুঞ্জে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
মন্তব্য করুন


রাষ্ট্র সংস্কারে আরও চারটি কমিশন গঠনের
সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সেই চারটি কমিশন হলো স্বাস্থ্য কমিশন, গণমাধ্যম কমিশন, নারী
বিষয়ক কমিশন ও শ্রমিক অধিকার কমিশন।
আজ বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) উপদেষ্টা
পরিষদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন,
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সরকারী মাহফুজ আলম ও প্রেস সেক্রেটারি শফিকুল আলম।
এসময় উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান জানান,
সংস্কারের জন্য আরও চারটি কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। স্বাস্থ্য কমিশনের
প্রধান হিসেবে কাজ করবে জাতীয় অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ খান, শ্রমিক অধিকার কমিশনের কাজ
করবে সৈয়ত সুলতানউদ্দিন আহমেদ, গণমাধ্যম কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন
কামাল আহমেদ, নারী অধিকার বিষয়ক কমিশনের প্রধান হিসেবে কাজ করবেন শিরিন হক। চাকরিতে
প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি সংক্রান্ত কাজের প্রতিবেদন হাতে পেয়েছি। সেই প্রতিবেদন পর্যালোচনা
করা হচ্ছে। সিদ্ধান্ত কী হয়, পরবর্তীতে সেটি জানানো হবে। এছাড়া শিক্ষা কমিশন নিয়ে
আলোচনা হচ্ছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এর আগে, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার
কমিশন, পুলিশ সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার
কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ গেজেট প্রকাশ করে সরকার। আর ৬ অক্টোবর
সংবিধান সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ গেজেট প্রকাশিত হয়।
মন্তব্য করুন


তরুণদের মাধ্যমে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার
আধুনিকায়নের আহ্বান জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব
ভূঁইয়া।
বুধবার (৯ অক্টোবর) ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা
ও সামাজিক সচেতনতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কোর্সের (২য় পর্যায়) উদ্বোধনের পর এ আহ্বান জানান
তিনি।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ মিলনায়তনে এ
আয়োজন করে যুব উন্নয়ন অধিদফতর। দুই দিনব্যাপী এই কোর্সের আওতায় প্রতি ব্যাচে ৩০০
জন করে সাতটি ব্যাচে মোট ২ হাজার ১০০ জন প্রশিক্ষণার্থীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বলেন, ‘যানজট বাংলাদেশের একটি অন্যতম সমস্যা। গত ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদী সরকার পতনের পর
তিন দিন দেশে সরকার ছিল না। ঠিক সেই সময় সড়কের শৃঙ্খলা ফেরাতে শিক্ষার্থীরা রাস্তায়
নেমে আসে। যানজট নিরসনে ছাত্ররাই প্রথম ট্রাফিক পুলিশের সহযোগিতায় এগিয়ে আসে। কোনও
প্রশিক্ষণ না থাকা সত্ত্বেও তরুণ ছাত্র-যুবরা দিন-রাত সড়কের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায়
নিরলসভাবে কাজ করেন। দেশ পুনর্গঠনে তরুণদের দায়িত্ব নিতে হবে। আমরা তারুণ্যের শক্তিকে
কাজে লাগিয়ে একটি আধুনিক সুন্দর দেশ গড়তে চাই। এ জন্য ট্রাফিক আইন সম্পর্কে সবাইকে
সচেতন হতে হবে। ট্রাফিক আইন বিষয়ে সবার মাঝে সামাজিক সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া জরুরি।
ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাকে ম্যানুয়াল পদ্ধতি থেকে আধুনিকায়নে উত্তরণ ঘটাতে হবে।’
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো.
রেজাউল মকছুদ জাহেদী বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ছাত্রদের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নজিরবিহীন
দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল; যার সুফল আমরা পেয়েছি। উপদেষ্টার দিক-নির্দেশনা এবং সবার
সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা একটি সুন্দর বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবো।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুব উন্নয়ন
অধিদফতরের মহাপরিচালক (গ্রেড-১) ড. গাজী মো. সাইফুজ্জামান।
মন্তব্য করুন


পবিত্র রমজান উপলক্ষে অন্তর্বর্তী
সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশবাসীসহ বিশ্ব মুসলিম
উম্মাহকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ।
আজ শনিবার পবিত্র রমজান উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এই শুভেচ্ছা
জানান।
বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সিয়াম সাধনা ও সংযমের মাস রমজান আজ
আমাদের মাঝে সমাগত। পবিত্র এ মাসে আত্মসংযমের মাধ্যমে আত্মার পরিশুদ্ধি ঘটে;
সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি, নৈকট্য লাভ ও ক্ষমা লাভের অপূর্ব সুযোগ হয়।
ধনী-গরিব সবার মাঝে
পারস্পরিক সহমর্মিতা, সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্ববোধ প্রতিষ্ঠার আহবান জানিয়ে প্রধান
উপদেষ্টা বলেন, পবিত্র মাহে রমজানের শিক্ষায় উদ্বুদ্ধ হয়ে যাবতীয় ভোগবিলাস,
হিংসা-বিদ্বেষ, উচ্ছৃঙ্খলতা ও সংঘাত পরিহার এবং জীবনের সর্বস্তরে পরিমিতিবোধ,
ধৈর্য ও সংযম প্রদর্শনের মাধ্যমে রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করি। সিয়াম পালনের
পাশাপাশি বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত করি এবং ইবাদত-বন্দেগিতে মশগুল থাকি।
তিনি আরও বলেন, মহান আল্লাহ আমাদের জাতীয় জীবনে পবিত্র মাহে
রমজানের শিক্ষা কার্যকর করার তাওফিক দান করুন। মাহে রমজান আমাদের জীবনে বয়ে আনুক
অনাবিল শান্তি। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে ক্ষমা ও হেফাজত করুন, আমিন।
মন্তব্য করুন


ত্রয়োদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়ন আদেশের ওপর গণভোটের তফসিল
ঘোষণা করায় নির্বাচন কমিশনকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
এক
শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বলেন, ‘এই তফসিল ঘোষণার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক অতিক্রম করল। ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের পর দেশ এখন যে নতুন
পথে অগ্রসর হচ্ছে—এই নির্বাচন ও গণভোট সেই পথরেখাকে দৃঢ়
করবে, গণমানুষের মতকে প্রাধান্য দেবে এবং নতুন বাংলাদেশের ভিত্তি আরও সুসংহত করবে।’
তিনি
বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, নির্বাচন কমিশন তাদের সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করবে স্বাধীনভাবে,
নিরপেক্ষভাবে এবং সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সঙ্গে। নির্বাচন ও গণভোটকে উৎসবমুখর, অংশগ্রহণমূলক
ও সম্পূর্ণ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নির্বাচন কমিশনকে
সব ধরনের প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করবে।’দেশের রাজনৈতিক দলসমূহ, প্রার্থী, গণমাধ্যম,
সুশীল সমাজ এবং সর্বোপরি দেশের জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন,
এই নির্বাচন ও গণভোটকে একটি জাতীয় ঐক্যের উদ্যোগ হিসেবে গ্রহণ করুন। ভিন্নমতের প্রতি
শ্রদ্ধা, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ এবং গণতান্ত্রিক আচরণ আমাদের সামনের দিনগুলোকে আরও স্থিতিশীল
করবে।
তিনি
বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ নতুন ভবিষ্যতের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে। আপনাদের সকলের সক্রিয় অংশগ্রহণ
ও দায়িত্বশীল আচরণের মধ্য দিয়ে আমরা একটি আধুনিক, ন্যায়ভিত্তিক ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র নির্মাণে
সফল হব—এই আমার দৃঢ় বিশ্বাস।’
মন্তব্য করুন


আগামী বছর ২০২৫ সালের সরকারি ছুটির
তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। আগামী বছর সাধারণ ও নির্বাহী
আদেশ মিলিয়ে মোট ২৬ দিন ছুটি থাকবে। এর মধ্যে ৯ দিন পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন। শুক্রবার
৫টি ও শনিবার ৪টি।
আজ বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) রাজধানীর
তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের
সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে
পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
আগামী বছর সাধারণ ছুটি ১২ দিন ও নির্বাহী
আদেশের ছুটি ১৪ দিন। ছুটি গত বছর থেকে মোট ৪ দিন বেড়েছে।
অনুমোদিত ছুটির তালিকায় অন্তর্ভূক্ত বিষয়সমূহ হলো:
(১) জাতীয় দিবস ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের
গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষ্যে ১২ (বার) দিন সাধারণ ছুটি। এ ছুটির মধ্যে ৫টি সাপ্তাহিক
ছুটির দিন (৩টি শুক্রবার ও ২টি শনিবার)।
(২) বাংলা নববর্ষ ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ
ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষ্যে ১৪ দিন নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি। এর মধ্যে ৪টি সাপ্তাহিক ছুটির দিন (২টি শুক্রবার
ও ২টি শনিবার)।
(৩) ধর্মীয় পর্ব উপলক্ষ্যে প্রজাতন্ত্রের
কর্মচারীদের বছরে অনধিক ০৩ দিনের এচ্ছিক ছুটি ভোগের জন্য ধর্মীয় পর্বসমূহের বিবরণ।
(৪) পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকা ও এর
বাইরে কর্মরত বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত কর্মচারীদের প্রধান সামাজিক উৎসব
বৈসাবি বা অনুরূপ সামাজিক উৎসব উদযাপন উপলক্ষ্যে ২ দিন ঐচ্ছিক ছুটি। এ ছুটির মধ্যে
একটি সাপ্তাহিক ছুটির দিন (০১টি শনিবার)।
(৫) ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দের জন্য ১২ দিন
সাধারণ ছুটি ও ১৪ দিন নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণার প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থাৎ
প্রস্তাবিত মোট ছুটি (০৯ দিনের সাপ্তাহিক ছুটির মধ্যে ৫টি শুক্রবার ও ৪টি শনিবার ব্যতীত)
২৬ - ০৯ = ১৭ দিন।
উল্লেখ্য, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দের অনুমোদিত
মোট ছুটি (২ দিনের সাপ্তাহিক ছুটি শুক্রবার ব্যতীত) ছিল ২২ - ০২ = ২০ দিন।
মন্তব্য করুন


প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস বাংলাদেশে কর্মরত বহুজাতিক কোম্পানিসমূহের শীর্ষ নির্বাহীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে
কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। বিনিয়োগকারীদের কাছে বাংলাদেশকে তুলে ধরার পাশাপাশি বিদ্যমান
ব্যবসায়িক সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস বলেন, এক টিমের সদস্য হিসেবে আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে। আমরা দেশের জন্য একটি
টিম।
তিনি শীর্ষ নির্বাহীদের উদ্দেশ্যে বলেন,
‘আপনারা দেশের র্ব্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হয়ে উঠুন, যা সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে
আসতে উৎসাহিত করবে।’
আজ মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) রাষ্ট্রীয়
অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বাংলাদেশে কর্মরত বহুজাতিক কোম্পানিসমূহের
আবাসিক প্রধানদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ আহ্বান জানান।
শীর্ষ নির্বাহীগণ বাংলাদেশে ব্যবসা
ও বিনিয়োগের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করেন।
এসময় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে
সিদ্দিকী, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল
কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এবং জাতীয় রাজস্ব
বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবসায়ী নেতারা সরকারের কাছে লাইসেন্সিং
এবং করহার ও করনীতির পূর্বানুমেয়তা নিশ্চিত করা, সহজে ব্যবসা করার পরিবেশ উন্নত করা,
বিডার ওয়ান-স্টপ সার্ভিস আরও কার্যকর এবং ক্রেডিট রেটিং উন্নত করার আহ্বান জানান।
তারা বলেন, এগুলো করা গেলে বিনিয়োগকারীরা
তখন বাংলাদেশে আসতে উৎসাহিত হবে।
ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ শ্রম অধিকার সংস্কারের
জন্য সরকারের উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং এক্ষেত্রে তাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতার
আশ্বাস দেন।
প্রধান উপদেষ্টা নির্বাহীগণকে ব্যবসা
পরিচালনায় স্বচ্ছতা বজায় রাখার আহ্বান জানান।
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন,
‘ব্যবসা পরিচালনায় যেসব সমস্যা রয়েছে তা চিহ্নিত করতে সাহায্য করুন যাতে আমরা সেগুলোর
সমাধান করতে পারি’।
লুৎফে সিদ্দিকী প্রধান নির্বাহীকে একটি
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মানদণ্ড হিসেবে অভিহিত করেন।
তিনি বলেন, আগে সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের
বিশ্বাসের ঘাটতি ছিল। আমাদের সেটি দূর করতে হবে।
আশিক চৌধুরী জানান, ব্যবসায় কার্যক্রম
সহজ করতে বিডায় রিলেশনশিপ ম্যানেজার পদ চালু করা হচ্ছে।
আশিক চৌধুরী আরও জানান, তিনি এবং বিশেষ
দূত লুৎফে সিদ্দিকী আগামী মাসে সিঙ্গাপুরে গিয়ে রেটিং এজেন্সিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবেন।
এনবিআর চেয়ারম্যান ন্যাশনাল সিঙ্গেল
উইন্ডো চালু করার কথা উল্লেখ করে বলেন, এই ব্যবস্থা ব্যবসা পরিচালনা উল্লেখযোগ্যভাবে
সহজ করে দিবে।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, ইউনিলিভার বাংলাদেশ
লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার, শেভরন বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা
পরিচালক এরিক এম. ওয়াকার, গ্রামীণফোনের সিইও ইয়াসির আজমান, হংকং অ্যান্ড সাংহাই ব্যাংকিং
কর্পোরেশন লিমিটেডের (এইচএসবিসি) সিইও মো. মাহবুব উর রহমান, মেটলাইফ বাংলাদেশের সিইও
মুহাম্মদ আলাউদ্দিন আহমদ, এসজিএস বাংলাদেশ লিমিটেডের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আব্দুর
রশিদ, সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এম. এইচ. এম. ফাইরোজ,
কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন পিএলসির সিইও নাজিথ মীওয়ানাজ, ওরাকল বাংলাদেশের কান্ট্রি
ম্যানেজিং ডিরেক্টর রুবাবা দৌলা, মারুবেনি কর্পোরেশনের কান্ট্রি হেড মনাবু সুগাওয়ারা,
বারাকা পাওয়ার লিমিটেডের চেয়ারম্যান ফয়সল আহমেদ চৌধুরী, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের
সিইও মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী, ডিএইচএল ওয়ার্ল্ডওয়াইড এক্সপ্রেস বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেডের
ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মিয়ারুল হক এবং ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেডের কান্ট্রি হেড
সুমিতাভ বসু।
মন্তব্য করুন