নির্বাচনে দেশের বাইরে একটি বিরাট সংখ্যক ভোটার অবস্থান করে। তারা প্রতি সংসদ নির্বাচনেই ভোটদান কার্যক্রমের বাইরেই থেকে যায়। তবে এবার তাদেরকে ভোটদানে উৎসাহী করতে চেষ্টা করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
এক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসকে কাজে লাগাতে চায় নির্বাচন আয়োজনকারী সংস্থাটি।
আজ আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের এমন তথ্য জানিয়েছেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংক, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ, অর্থ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের (সমন্বয় ও সংস্কার) ২৯ জন কর্মকর্তা বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া অন্য নির্বাচন কমিশনার এবং ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও এতে উপস্থিত ছিলেন।
মো. জাহাংগীর আলম জানান, আইনের আলোকে পোস্টাল ব্যালটে শুধু এবার নয়, সব সময় ভোট দেওয়ার সুযোগ ছিল। এবারও ভোট দিতে পারবেন। এই ব্যাপারে আইনের বাধ্যবাধকতাও রয়েছে- কমিশন এই বার্তাটি সংশ্লিষ্টদের দিয়েছে।
তিনি বলেন, বিদেশে যে বাংলাদেশি মিশনগুলো রয়েছে তার মাধ্যমে নোটিশ আকারে যেন দেওয়া হয়, এজন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বলা হয়েছে। প্রবাসে বাংলাদেশি যারা দেশের ভোটার তালিকাভূক্ত নাগরিক রয়েছে, তারা যদি ভোট দিতে উৎসাহিত হয়, কী পদ্ধতিতে ভোট দেবে সে বার্তাটা যেন জানিয়ে দেওয়া হয়।
গণপ্রতিনিধিত্ব অ্যাক্ট অনুযায়ী, নির্বাচনি দায়িত্বে নিয়োজিত ভোটার, প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটার, সরকারি চাকরিজীবী যিনি চাকরিসূত্রে নিজ এলাকার বাইরে বাস করেন ও কারাবন্দিরা পোস্টাল ব্যালটে ভোটের আবেদন করতে পারেন।
মন্তব্য করুন
দ্বাদশ জাতীয়
সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার বিষয়ে বুধবার(১৫নভেম্বর) বিকেলে বৈঠকে বসবে নির্বাচন
কমিশন (ইসি)। বিকেল ৫টায় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
গত ৯ নভেম্বর
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার
অনুমতি নেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের সিইসি কাজী হাবিবুল
আউয়াল বলেছিলেন, নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন করতে আমরা বদ্ধপরিকর। দ্রুত সংসদ নির্বাচনের
তফসিল ঘোষণা করা হবে। তফসিল ইস্যুতে প্রধান বিচারপতির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন সিইসি।
একাদশ জাতীয়
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর
সংসদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয় ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি। সংবিধান অনুযায়ী, বর্তমান সংসদের
পাঁচ বছর মেয়াদ শেষ হবে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি। গত ১ নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের
সময় গণনা শুরু হয়েছে।তাই পরবর্তী সংসদের জন্য ভোটগ্রহণ করতে হবে তার আগের ৯০ দিনের
মধ্যে। ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
মন্তব্য করুন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আজ কুমিল্লা সার্কিট হাউজে আয়োজিত সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান।
তিনি বলেছেন, নির্বাচনে কত শতাংশ ভোট পড়ল, তা আমাদের দেখার বিষয় না। নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠু হলো কিনা, তা দেখার বিষয়।আমরা শুনছি বিএনপি নির্বাচনে আসতে চায়। দলটি যদি পর্দার আড়ালে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে আসতে চায়, তাহলে সংবিধান অনুযায়ী তফসিল পেছানোর সুযোগ আছে। আমরা সব নিবন্ধিত দলকে চিঠি দিয়েছি। কারা নির্বাচনে আসবে, কারা আসবে না, সেটা দেখার সুযোগ নেই। নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে। এটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ নেই। আমরা আশাবাদী, ভোটাররা উপস্থিত হবেন। ভোটারদের উদ্বুদ্ধ করতে আমরা কাজ করব। রিটার্নিং কর্মকর্তারা নির্বাচনকে প্রভাবিত করলে কি ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তফসিলের আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়ে জামালপুরের ডিসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছি। আগে যদি পারি, এখন কেন পারব না?
মতবিনিময় সভায় কুমিল্লার জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমানসহ জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ ও নির্বাচন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
দ্বাদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী
লীগ মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা
হয়েছে।
২৬ নভেম্বর (রোববার) বিকেল ৪টায় আওয়ামী লীগের
কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে নৌকার প্রার্থীদের
নাম ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগের
সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের
প্রার্থী
তালিকা :
পঞ্চগড়-১ মো. নাঈমুজ্জামান
ভূঁইয়া
পঞ্চগড়-২ মো. নূরুল
ইসলাম সুজন
ঠাকুরগাঁও-১ রমেশ চন্দ্র
সেন
ঠাকুরগাঁও-২ মো. মাজহারুল
ইসলাম
ঠাকুরগাঁও-৩ মো. ইমদাদুল
হক
দিনাজপুর-১ মনোরঞ্জন শীল
গোপাল
দিনাজপুর-২ খালিদ মাহমুদ
চৌধুরী
দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম
দিনাজপুর-৪ আবুল হাসান
মাহমুদ আলী
দিনাজপুর-৫ মোস্তাফিজুর রহমান
দিনাজপুর-৬ মো. শিবলী
সাদিক
নীলফামারী-১ মো. আফতাব
উদ্দিন সরকার
নীলফামারী-২ আসাদুজ্জামান নূর
নীলফামারী-৩ মো. গোলাম
মোস্তফা
নীলফামারী-৪ মো. জাকির
হোসেন বাবুল
লালমনিরহাট-১ মো. মোতাহার
হোসেন
লালমনিরহাট-২ নুরুজ্জামান আহমেদ
লালমনিরহাট-৩ মো. মতিয়ার
রহমান
রংপুর-১ মো. রেজাউল
করিম রাজু
রংপুর-২ আবুল কালাম
মো. আহসানুল হক চৌধুরী
রংপুর-৩ তুষার কান্তি
মন্ডল
রংপুর-৪ টিপু মুনশি
রংপুর-৫ রাশেক রহমান
রংপুর-৬ শিরীন শারমিন
চৌধুরী
কুড়িগ্রাম-১ মো. আছলাম
হোসেন সওদাগর
কুড়িগ্রাম-২ মো. জাফর
আলী
কুড়িগ্রাম-৩ সৌমেন্দ্র প্রসাদ
পান্ডে
কুড়িগ্রাম-৪ মো. বিপ্লব
হাসান
গাইবান্ধা-১ আফরুজা বারী
গাইবান্ধা-২ মাহবুব আরা
বেগম গিনি
গাইবান্ধা-৩ উম্মে কুলসুম
স্মৃতি
গাইবান্ধা-৪ মো. আবুল
কালাম আজাদ
গাইবান্ধা-৫ মাহমুদ হাসান
জয়পুরহাট-১ সামছুল আলম
দুদু
জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ
আল মাহমুদ স্বপন
বগুড়া-১ সাহাদারা মান্নান
বগুড়া-২ তৌহিদুর রহমান
মানিক
বগুড়া-৩ মো. সিরাজুল
ইসলাম খান রাজু
বগুড়া-৪ মো. হেলাল
উদ্দিন কবিরাজ
বগুড়া-৫ মো. মজিবর
রহমান (মজনু)
বগুড়া-৬ রাগেবুল আহসান
রিপু
বগুড়া-৭ মো. মোস্তফা
আলম
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ ডা. সামিল
উদ্দিন আহমেদ শিমুল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ মু. জিয়াউর
রহমান
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মো. আব্দুল
ওদুদ
নওগাঁ-১ সাধন চন্দ্র
মজুমদার
নওগাঁ-২ মো. শহীদুজ্জামান
সরকার
নওগাঁ-৩ সৌরেন্দ্র নাথ
চক্রবর্ত্তী
নওগাঁ-৪ মো. নাহিদ
মোর্শেদ
নওগাঁ-৫ নিজাম উদ্দিন
জলিল (জন)
নওগাঁ-৬ মো. আনোয়ার
হোসেন হেলাল
রাজশাহী-১ ওমর ফারুক
চৌধুরী
রাজশাহী-২ মোহাম্মদ আলী
রাজশাহী-৩ মোহা. আসাদুজ্জামান
আসাদ
রাজশাহী-৪ মো. আবুল
কালাম আজাদ
রাজশাহী-৫ মো. আব্দুল
ওয়াদুদ
রাজশাহী-৬ মো. শাহরিয়ার
আলম
নাটোর-১ মো. শহিদুল
ইসলাম (বকুল)
নাটোর-২ শফিকুল ইসলাম
শিমুল
নাটোর-৩ জুনাইদ আহমেদ
পলক
নাটোর-৪ মো. সিদ্দিকুর
রহমান পাটোয়ারী
সিরাজগঞ্জ-১ তানভীর শাকিল
জয়
সিরাজগঞ্জ-২ মোছা. জান্নাত
আরা হেনরী
সিরাজগঞ্জ-৩ মো. আব্দুল
আজিজ
সিরাজগঞ্জ-৪ মো. শফিকুল
ইসলাম
সিরাজগঞ্জ-৫ আব্দুল মমিন
মন্ডল
সিরাজগঞ্জ-৬ চয়ন ইসলাম
পাবনা-১ মো. শামসুল
হক টুকু
পাবনা-২ আহমেদ ফিরোজ
কবির
পাবনা-৩ মো. মকবুল
হোসেন
পাবনা-৪ গালিবুর রহমান
শরীফ
পাবনা-৫ গোলাম ফারুক
খন্দঃ প্রিন্স
মেহেরপুর-১ ফরহাদ হোসেন
মেহেরপুর-২ আবু সালেহ
মোহাম্মদ নাজমুল হক
কুষ্টিয়া-১ আ. ক
ম সরওয়ার জাহান
কুষ্টিয়া-২ নাম ঘোষণা
হয়নি
কুষ্টিয়া-৩ মো. মাহবুবউল
আলম হানিফ
কুষ্টিয়া-৪ সেলিম আলতাফ
জর্জ
চুয়াডাঙ্গা-১ সোলায়মান হক
জোয়ার্দ্দার (ছেলুন)
চুয়াডাঙ্গা-২ মো. আলী
আজগার
ঝিনাইদহ-১ মো. আব্দুল
হাই
ঝিনাইদহ-২ তাহজীব আলম
সিদ্দিকী
ঝিনাইদহ-৩ মো. সালাহ
উদ্দিন মিয়াজী
ঝিনাইদহ-৪ মো. আনোয়ারুল
আজীম (আনার)
যশোর-১ শেখ আফিল
উদ্দিন
যশোর-২ মো. তৌহিদুজ্জামান
যশোর-৩ কাজী নাবিল
আহমেদ
যশোর-৪ এনামুল হক
বাবুল
যশোর-৫ স্বপন ভট্টাচার্য্য
যশোর-৬ শাহীন চাকলাদার
মাগুরা-১ সাকিব আল
হাসান
মাগুরা-২ শ্রী বীরেন
শিকদার
নড়াইল-১ বি এম
কবিরুল হক
নড়াইল-২ মাশরাফি বিন
মর্তুজা
বাগেরহাট-১ শেখ হেলাল
উদ্দীন
বাগেরহাট-২ শেখ তন্ময়
বাগেরহাট-৩ হাবিবুন নাহার
বাগেরহাট-৪ এইচ, এম,
বদিউজ্জামান সোহাগ
খুলনা-১ ননী গোপাল
মন্ডল
খুলনা-২ সেখ সালাহউদ্দিন
খুলনা-৩ এস এম
কামাল হোসেন
খুলনা-৪ আব্দুস সালাম
মুর্শেদী
খুলনা-৫ নারায়ণ চন্দ্র
চন্দ
খুলনা-৬ মো. রশীদুজ্জামান
সাতক্ষীরা-১ ফিরোজ আহম্মেদ
স্বপন
সাতক্ষীরা-২ মো. আসাদুজ্জামান
বাবু
সাতক্ষীরা-৩ আ ফ
ম রুহুল হক
সাতক্ষীরা-৪ এস এম
আতাউল হক
বরগুনা-১ ধীরেন্দ্র দেবনাথ
শমভু
বরগুনা-২ সুলতানা নাদিরা
পটুয়াখালী-১ মো. আফজাল
হোসেন
পটুয়াখালী-২ আ স
ম ফিরোজ
পটুয়াখালী-৩ এস. এম
শাহজাদা
পটুয়াখালী-৪ মো. মহিবুর
রহমান
ভোলা-১ তোফায়েল আহমেদ
ভোলা-২ আলী আজম
ভোলা-৩ নুরন্নবী চৌধুরী
ভোলা-৪ আবদুল্লাহ আল
ইসলাম জ্যাকব
বরিশাল-১ আবুল হাসানাত
আবদুল্লাহ্
বরিশাল-২ তালুকদার মো.
ইউনুস
বরিশাল-৩ সরদার মো.
খালেদ হোসেন
বরিশাল-৪ শাম্মী আহমেদ
বরিশাল-৫ জাহিদ ফারুক
বরিশাল-৬ আবদুল হাফিজ
মল্লিক
ঝালকাঠি-১ বজলুল হক
হারুন
ঝালকাঠি-২ আমির হোসেন
আমু
পিরোজপুর-১ শ. ম.
রেজাউল করিম
পিরোজপুর-২ কানাই লাল
বিশ্বাস
পিরোজপুর-৩ মো. আশরাফুর
রহমান
টাঙ্গাইল-১ মো. আব্দুর
রাজ্জাক
টাঙ্গাইল-২ ছোট মনির
টাঙ্গাইল-৩ মো. কামরুল
হাসান খান
টাঙ্গাইল-৪ মো. মোজহারুল
ইসলাম তালুকদার
টাঙ্গাইল-৫ মো. মামুন-অর-রশিদ
টাঙ্গাইল-৬ আহসানুল ইসলাম
(টিটু)
টাঙ্গাইল-৭ খান আহমেদ
শুভ
টাঙ্গাইল-৮ অনুপম শাহজাহান
জয়
জামালপুর-১ নূর মোহাম্মদ
জামালপুর-২ মো. ফরিদুল
হক খান
জামালপুর-৩ মির্জা আজম
জামালপুর-৪ মো. মাহবুবুর
রহমান
জামালপুর-৫ মো. আবুল
কালাম আজাদ
শেরপুর-১ মো. আতিউর
রহমান আতিক
শেরপুর-২ মতিয়া চৌধুরী
শেরপুর-৩ এ ডি
এম শহিদুল ইসলাম
ময়মনসিংহ-১ জুয়েল আরেং
ময়মনসিংহ-২ শরীফ আহমেদ
ময়মনসিংহ-৩ নিলুফার আনজুম
ময়মনসিংহ-৪ মোহাম্মদ মোহিত
উর রহমান
ময়মনসিংহ-৫ মো. আব্দুল
হাই আকন্দ
ময়মনসিংহ-৬ মো. মোসলেম
উদ্দিন
ময়মনসিংহ-৭ মো. হাফেজ
রুহুল আমীন মাদানী
ময়মনসিংহ-৮ মো. আব্দুছ
ছাত্তার
ময়মনসিংহ-৯ আব্দুস সালাম
ময়মনসিংহ-১০ ফাহমী গোলন্দাজ
(বাবেল)
ময়মনসিংহ-১১ কাজিম উদ্দিন
আহম্মেদ
নেত্রকোনা-১ মোশতাক আহমেদ
রুহী
নেত্রকোনা-২ মো. আশরাফ
আলী খান খসরু
নেত্রকোনা-৩ অসীম কুমার
উকিল
নেত্রকোনা-৪ সাজ্জাদুল হাসান
নেত্রকোনা-৫ আহমদ হোসেন
কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দা জাকিয়া
নূর
কিশোরগঞ্জ-২ আবদুল কাহার
আকন্দ
কিশোরগঞ্জ-৩ মো. নাসিরুল
ইসলাম খান
কিশোরগঞ্জ-৪ রেজওয়ান আহাম্মদ
তৌফিক
কিশোরগঞ্জ-৫ মো. আফজাল
হোসেন
কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান
মানিকগঞ্জ-১ মোঃ আব্দুস
সালাম
মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম
মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক
মুন্সীগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আহমেদ
মুন্সীগঞ্জ-২ সাগুফতা ইয়াসমিন
মুন্সীগঞ্জ-৩ মৃণাল কান্তি
দাস
ঢাকা-১ সালমান ফজলুর
রহমান
ঢাকা-২ মো. কামরুল
ইসলাম
ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ
ঢাকা-৪ সানজিদা খানম
ঢাকা-৫ হারুনর রশীদ
মুন্না
ঢাকা-৬ মোহাম্মদ সাইদ
খোকন
ঢাকা-৭ মোহাম্মদ সোলায়মান
সেলিম
ঢাকা-৮ আ ফ
ম বাহাউদ্দিন নাছিম
ঢাকা-৯ সাবের হোসেন
চৌধুরী
ঢাকা-১০ ফেরদৌস আহমেদ
ঢাকা-১১ মোহাম্মদ ওয়াকিল
উদ্দিন
ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান
ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির
নানক
ঢাকা-১৪ মো. মাইনুল
হোসেন খান
ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ
মজুমদার
ঢাকা-১৬ মো ইলিয়াস
উদ্দিন মোল্লাহ
ঢাকা-১৭ মোহাম্মদ আলী
আরাফাত
ঢাকা-১৮ মোহাম্মদ হাবিব
হাসান
ঢাকা-১৯ ডা. মো.
এনামুর রহমান
ঢাকা-২০ বেনজীর আহমদ
গাজীপুর-১ আ ক
ম, মোজাম্মেল হক
গাজীপুর-২ মো. জাহিদ
আহসান রাসেল
গাজীপুর-৩ রুমানা আলী
গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন
(রিমি)
গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ
নরসিংদী-১ মোহাম্মদ নজরুল
ইসলাম
নরসিংদী-২ আনোয়ারুল আশরাফ
খান
নরসিংদী-৩ ফজলে রাব্বি
খান
নরসিংদী-৪ নূরুল মজিদ
মাহমুদ হুমায়ূন
নরসিংদী-৫ রাজি উদ্দিন
আহমেদ
নারায়ণগঞ্জ-১ গোলাম দস্তগীর
গাজী
নারায়ণগঞ্জ-২ মো. নজরুল
ইসলাম বাবু
নারায়ণগঞ্জ-৩ আব্দুল্লাহ-আল-কায়সার
নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান
নারায়ণগঞ্জ-৫ নাম ঘোষণা
হয়নি
রাজবাড়ী-১ কাজী কেরামত
আলী
রাজবাড়ী-২ মো. জিল্লুল
হাকিম
ফরিদপুর-১ মো. আব্দুর
রহমান
ফরিদপুর-২ শাহদাব আকবর
ফরিদপুর-৩ শামীম হক
ফরিদপুর-৪ কাজী জাফর
উল্যাহ
গোপালগঞ্জ-১ মুহাম্মদ ফারুক
খান
গোপালগঞ্জ-২ শেখ ফজলুল
করিম সেলিম
গোপালগঞ্জ-৩ শেখ হাসিনা
মাদারীপুর-১ নূর-ই-আলম চৌধুরী
মাদারীপুর-২ শাজাহান খান
মাদারীপুর-৩ মো. আবদুস
সোবহান মিয়া
শরীয়তপুর-১ মো. ইকবাল
হোসেন
শরীয়তপুর-২ এ কে
এম এনামুল হক শামীম
শরীয়তপুর-৩ নাহিম রাজ্জাক
সুনামগঞ্জ-১ রনজিত চন্দ্র
সরকার
সুনামগঞ্জ-২ চৌধুরী আব্দুল্লাহ
আল মাহমুদ
সুনামগঞ্জ-৩ এম এ
মান্নান
সুনামগঞ্জ-৪ মোহম্মদ সাদিক
সুনামগঞ্জ-৫ মুহিবুর রহমান
মানিক
সিলেট-১ এ কে
আব্দুল মোমেন
সিলেট-২ শফিকুর রহমান
চৌধুরী
সিলেট-৩ হাবিবুর রহমান
সিলেট-৪ ইমরান আহমদ
সিলেট-৫ মাসুক উদ্দিন
আহমদ
সিলেট-৬ নুরুল ইসলাম
নাহিদ
মৌলভীবাজার-১ মো. শাহাব
উদ্দিন
মৌলভীবাজার-২ শফিউল আলম
চৌধুরী
মৌলভীবাজার-৩ মোহাম্মদ জিল্লুর
রহমান
মৌলভীবাজার-৪ মো. আব্দুস
শহীদ
হবিগঞ্জ-১ ডা. মো.
মুশফিক হুসেন চৌধুরী
হবিগঞ্জ-২ ময়েজ উদ্দিন
শরীফ
হবিগঞ্জ-৩ মো. আবু
জাহির
হবিগঞ্জ-৪ মো. মাহাবুব
আলী
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ বদরুদ্দোজা মো.
ফরহাদ হোসেন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মো. শাহজাহান
আলম
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ র আ
ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আনিসুল হক
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ ফয়জুর রহমান
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ ক্যাপ্টেন (অব.)
এ বি তাজুল ইসলাম
কুমিল্লা-১ মো. আবদুস
সবুর
কুমিল্লা-২ সেলিমা আহমাদ
কুমিল্লা-৩ ইউসুফ আব্দুল্লাহ
হারুন
কুমিল্লা-৪ রাজী মোহাম্মদ
ফখরুল
কুমিল্লা-৫ আবুল হাসেম
খান
কুমিল্লা-৬ আ ক
ম বাহাউদ্দীন
কুমিল্লা-৭ প্রাণ গোপাল
দত্ত
কুমিল্লা-
৮ আবু জাফর মোহাম্মদ
শফি উদ্দিন
কুমিল্লা-৯ মো. তাজুল
ইসলাম
কুমিল্লা-১০ আ হ
ম মুস্তফা কামাল
কুমিল্লা-১১ মো. মুজিবুল
হক
চাঁদপুর-১ সেলিম মাহমুদ
চাঁদপুর-২ মোফাজ্জল হোসাইন
চৌধুরী
চাঁদপুর-৩ ডা. দীপু
মনি
চাঁদপুর-৪ মুহম্মদ শফিকুর
রহমান
চাঁদপুর-৫ রফিকুল ইসলাম
ফেনী-১ আলাউদ্দিন আহম্মদ
চৌধুরী
ফেনী-২ নিজাম উদ্দিন
হাজারী
ফেনী-৩ মো. আবুল
বাশার
নোয়াখালী-১ এইচ এম
ইব্রাহিম
নোয়াখালী-২ মোরশেদ আলম
নোয়াখালী-৩ মো. মামুনুর
রশীদ কিরণ
নোয়াখালী-৪ মোহাম্মদ একরামুল
করিম চৌধুরী
নোয়াখালী-৫ ওবায়দুল কাদের
নোয়াখালী-৬ মোহাম্মদ আলী
লক্ষ্মীপুর-১ আনোয়ার হোসেন
খান
লক্ষ্মীপুর-
২ নূর উদ্দিন চৌধুরী
নয়ন
লক্ষ্মীপুর-
৩ মোহাম্মদ গোলাম ফারুক
লক্ষ্মীপুর-
৪ ফরিদুন্নাহার লাইলী
চট্টগ্রাম-১ মাহাবুব উর
রহমান
চট্টগ্রাম-২ খাদিজাতুল আনোয়ার
চট্টগ্রাম-৩ মাহফুজুর রহমান
চট্টগ্রাম-৪ এস এম
আল মামুন
চট্টগ্রাম-৫ মোহাম্মদ আবদুস
সালাম
চট্টগ্রাম-৬ এবিএম ফজলে
করিম চৌধুরী
চট্টগ্রাম-৭ মোহাম্মদ হাছান
মাহমুদ
চট্টগ্রাম-৮ নোমান আল
মাহমুদ
চট্টগ্রাম-৯ মহিবুল হাসান
চৌধুরী
চট্টগ্রাম-১০ মো. মহিউদ্দিন
বাচ্চু
চট্টগ্রাম-১১ এম আবদুল
লতিফ
চট্টগ্রাম-১২ মোতাহেরুল ইসলাম
চৌধুরী
চট্টগ্রাম-১৩ সাইফুজ্জামান চৌধুরী
চট্টগ্রাম-১৪ মো. নজরুল
ইসলাম চৌধুরী
চট্টগ্রাম-১৫ আবু রেজা
মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন
চট্টগ্রাম-১৬ মোস্তাফিজুর রহমান
চৌধুরী
কক্সবাজার-১ সালাহ উদ্দীন
আহমদ
কক্সবাজার-২ আশেক উল্লাহ
রফিক
কক্সবাজার-৩ সাইমুম সরওয়ার
কমল
কক্সবাজার-৪ শাহীন আক্তার
খাগড়াছড়ি-
কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা
রাঙ্গামাটি-
দীপংকর তালুকদার
বান্দরবান-
বীর বাহাদুর উ শৈ সিং
মন্তব্য করুন
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় মাদক মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ১ পলাতক আসামি শওকত আলীকে (২৮) গ্রেফতার করেছে র্যাব।
বৃহস্পতিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাবের ফরিদপুর ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার, কে এম শাইখ আকতার।
এর আগে বুধবার (০৭ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টায় ভাঙ্গার গোলচত্বর এলাকা থেকে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী শওকত আলী যশোরের বেনাপোলের কাগমারী এলাকার মোহাম্মদ আলীর ছেলে।
র্যাবের ফরিদপুর ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার, কে এম শাইখ আকতার বলেন, শওকত আলী একটি মাদক মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলে প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেছেন। তিনি মামলা রুজুর পর থেকে বিভিন্ন সময় বিজ্ঞ আদালত হতে জামিন নিয়ে পরবর্তীতে ফরিদপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করে ছিলেন বলে জানা যায়। গ্রেফতার আসামিকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
চলমান বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার(১৩ ফেব্রুয়ারী) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার কার্যালয় থেকেও স্মরণ করিয়ে দেওয়া দরকার। প্রত্যেকটা মন্ত্রণালয় যেন এ বিষয়ে একটু নজর দেয়। প্রতিটি মন্ত্রণালয় যেসব প্রকল্পগুলো অল্প খরচ করলেই শেষ হয়ে যাবে, সম্পূর্ণ হয়ে যাবে, সেগুলো দ্রুত সম্পন্ন করে ফেলা। প্রকল্প সম্পন্ন করে ফেললে আমরা নতুন প্রকল্প নিতে পারবো। কিছু কিছু প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। সেগুলোও দ্রুত শেষ করা উচিত। দ্রুত শেষ না করলে খরচও বাড়ে, কালক্ষেপণও হয়। সেটা যেন না হয়।
প্রকল্প নেওয়ার সময় গুরুত্ব বিবেচনা করে বাছাই করার নির্দেশ দিয়ে টানা চারবারের সরকারপ্রধান বলেছেন, আর্থ-সামাজিক উন্নতির জন্য যে প্রকল্পগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য সেগুলো আমাদের নিতে হবে। প্রকল্প বাছাই করার সময় সেটা আমাদের দেখা দরকার।যার ফলে আমাদের যে লক্ষ্যটা আছে সেটা আমরা অর্জন করতে পারি।
মন্তব্য করুন
দ্বাদশ নির্বাচন সফলভাবে অনুষ্ঠিত হওয়া এবং আওয়ামী লীগের বিজয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।
একইসঙ্গে রাষ্ট্রদূত চীনা নেতাদের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা পৌঁছে দিয়েছেন।
সোমবার (৮ জানুয়ারি) গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে চীনের অভিনন্দনবার্তা পৌঁছে দেন রাষ্ট্রদূত ওয়েন।
ঢাকার চীনা দূতাবাস থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রাষ্ট্রদূত নিশ্চিত করেছেন যে, চীনা নেতারা দীর্ঘদিনের লালিত সম্পর্কে আরও এগিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং গভীর সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশ-চীনের কৌশলগত অংশীদারিত্বকে একটি নতুন উচ্চতায় উন্নীত করবে।
রাষ্ট্রদূত ওয়েন বলেন, উন্নয়ন এবং পুনরুজ্জীবনের ক্ষেত্রে চীন এবং বাংলাদেশ উভয়ই একটি সংকটময় পর্যায়ে রয়েছে। উন্নয়ন আধুনিকায়নে চীন সবসময় বাংলাদেশের বিশ্বস্ত অংশীদার এবং নির্ভরযোগ্য বন্ধু হিসেবে পাশে ছিল। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দশনায় চীন ও বাংলাদেশ সম্পর্কের ক্ষেত্রে পারস্পরিক শ্রদ্ধার মডেল স্থাপন করেছে।
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষায় চীন বাংলাদেশকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করবে। চীন বাংলাদেশে বহিরাগত হস্তক্ষেপের বিরোধিতা করে। ঐক্য ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে চীন বাংলাদেশকে সহায়তা করার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক ইস্যুতে আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে।
রাষ্ট্রদূত ওয়েন আরও বলেন, বাংলাদেশের ২০৪১ রুপকল্প বাস্তবায়নে চীন সহযোগিতা করার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। চীন বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য, বিনিয়োগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরও শক্তিশালী করতে প্রস্তুত। বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের ক্ষেত্রে আরও উন্নত সহযোগিতা ও অবদান রাখতে পারে চীন-বাংলাদেশ।
মন্তব্য করুন
আগামী ৫ বছরের জন্য টানা চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শপথ নিতে যাচ্ছেন নতুন মন্ত্রিসভার ২৫ মন্ত্রী ও ১১ প্রতিমন্ত্রী।
বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টার দিকে বঙ্গভবনে নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করাবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে টেলিফোন পেলেন যারা- আ ক ম মোজাম্মেল হক, ওবায়দুল কাদের, নূরুল মজিদ হুমায়ূন, আসাদুজ্জামান খান কামাল, ডা. দীপু মনি, মো. তাজুল ইসলাম, মুহাম্মদ ফারুক খান, আবুল হাসান মাহমুদ আলী, আনিসুল হক, হাছান মাহমুদ, মো. আব্দুস শহীদ, সাধন চন্দ্র মজুমদার, র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, মো. আব্দুর রহমান, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, আব্দুস সালাম, মহিবুল হাসান চৌধুরী, ফরহাদ হোসেন, মো. ফরিদুল হক খান, মো. জিল্লুল হাকিম, সাবের হোসেন চৌধুরী, জাহাঙ্গীর কবির নানক, নাজমুল হাসান, স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, সামন্ত লাল সেনকে মন্ত্রী পদে শপথ নিতে কল করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার তারা বঙ্গভবনে শপথ নেবেন।
স্থপতি ইয়াফেস ওসমান ও সামন্ত লাল সেন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন।
প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন যারা- সিমিন হোমেন রিমি, নসরুল হামিদ, জুনাইদ আহমেদ পলক, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, মো. মহিববুর রহমান, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, জাহিদ ফারুক, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, রুমানা আলী, শফিকুর রহমান চৌধুরী, আহসানুল ইসলাম (টিটু)।
বুধবার (জানুয়ারি ১০) রাতে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এসব নাম ঘোষণা করেন। শপথ নেওয়ার পর পরই তাদের দপ্তর বণ্টনের প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে বলেও জানান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
মন্তব্য করুন
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আজ বৃহস্পতিবার অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালক ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়গনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স প্রবেশপথে টানানো, তথ্য কর্মকর্তা নিয়োগসহ ১০ দফা নতুন নির্দেশনা দিয়েছে ।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর পরিচালনার ক্ষেত্রে বর্ণিত শর্তাবলি আবশ্যিকভাবে প্রতিপালন করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো। আর এ ১০ নির্দেশনা হলো :
১. বেসরকারি ক্লিনিক হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিকের লাইসেন্সের কপি প্রতিষ্ঠানের মূল প্রবেশ পথের সামনে দৃশ্যমান স্থানে অবশ্যই স্থায়ীভাবে প্রদর্শন করতে হবে।
২. সব বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় তথ্যাদি সংরক্ষণ ও সরবরাহের জন্য একজন নির্ধারিত দায়িত্বপ্রাপ্ত তথ্য কর্মকর্তা-কর্মচারী থাকতে হবে। একইসঙ্গে তার ছবি ও মোবাইল নম্বর দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শন করতে হবে।
৩. যেসব প্রতিষ্ঠানের নাম ডায়াগনস্টিক ও হাসপাতাল হিসেবে আছে, কিন্তু শুধু ডায়াগনস্টিক অথবা হাসপাতালের লাইসেন্স রয়েছে, তারা লাইসেন্স পাওয়া ছাড়া কোনাভাবেই নামে উল্লিখিত সেবা প্রদান করতে পারবে না।
৪. ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, প্যাথলজিক্যাল ল্যাবরেটরির ক্ষেত্রে যে ক্যাটারগরিতে লাইসেন্সপ্রাপ্ত, শুধু সে ক্যাটাগরিতে নির্ধারিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়া কোনোভাবেই অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা যাবে না। ক্যাটাগরি অনুযায়ী প্যাথলজি বা মাইক্রোবায়োলজি, বায়োকেমিস্ট্রি ও রেডিওলজি বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করতে হবে।
৫. বেসরকারি ক্লিনিক, হাসপাতালের ক্ষেত্রে লাইসেন্সের প্রকারভেদ ও শয্যা সংখ্যা অনুযায়ী সব শর্তাবলি বাধ্যতামূলকভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।
৬. হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়োজিত সব চিকিৎসকের পেশাগত ডিগ্রির সনদ, বিএমডিসির হালনাগাদ নিবন্ধন ও নিয়োগপত্রের কপি অবশ্যই সংরক্ষণ করতে হবে।
৭. হাসপাতাল, ক্লিনিকের ক্ষেত্রে যে কোনো ধরনের অপারেশন বা প্রসিডিউরের জন্য অবশ্যই রেজিস্ট্রার্ড চিকিৎসককে সার্জনের সহকারী হিসেবে রাখতে হবে।
৮. কোনো অবস্থাতেই লাইসেন্সপ্রাপ্ত বা নিবন্ধিত হাসপাতাল ও ক্লিনিক ব্যতীত চেম্বারে অথবা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অ্যানেস্থেসিয়া দেওয়া যাবে না। বিএমডিসি স্বীকৃত বিশেষজ্ঞ ছাড়া যে কোনো ধরনের অপারেশন/সার্জারি/ ইন্টারভেনশনাল প্রসেডিউর করা যাবে না।
৯. সব বেসরকারি নিবন্ধিত লাইসেন্সপ্রাপ্ত হাসপাতাল, ক্লিনিকে লেবার রুম প্রটোকল অবশ্যই মেনে চলতে হবে।
১০. নিবন্ধিত বা লাইসেন্সপ্রাপ্ত হাসপাতাল, ক্লিনিকে অপারেশন থিয়েটারে অবশ্যই ‘Operation Theatre Etiquette’ মেনে চলতে হবে।
মন্তব্য করুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল আজ সন্ধ্যা ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণে তফসিল ঘোষণা করবেন।
আজ সকাল ১০টায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম।
ইসি সচিব জানান, বিকেল ৫টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন বৈঠকে বসবে। বৈঠক শেষে সন্ধ্যা ৭টার দিকে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন সিইসি। ওই ভাষণেই তফসিল সংক্রান্ত ঘোষণা দেওয়া হবে।
এদিকে তফসিল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আগারগাঁওয়ে কমিশন ভবন ও এর আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এছাড়া কমিশন ভবনে এনআইডি সংশোধনের জন্য ব্যক্তিগত শুনানি মঙ্গলবার থেকে বন্ধ করা রয়েছে।
এর আগে নভেম্বরের প্রথমার্ধে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের তফসিল দেওয়ার কথা আগে থেকেই জানিয়ে আসছিল নির্বাচন কমিশন।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেছেন, বিদেশি বিনিয়োগের দিকে অধিকতর নজর
দিতে হবে। বৈদেশিক অর্থায়নভুক্ত
প্রকল্পগুলোর দিকে বেশি নজর
দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী । দেশের উন্নয়ন
পরিকল্পনা ঢেলে সাজাতে ৯
বছর পর অনুষ্ঠিত পরিকল্পনা
কমিশনের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশ দেন।
বুধবার
(২৪ জানুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন কমিশন চেয়ারপারসন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৈঠকে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মূল্যস্ফীতি
কমাতে বিশেষ নজর দিতে হবে।
প্রকল্প বাস্তবায়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের অর্থাৎ প্রকল্প পরিচালকদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে। জাতীয়
নির্বাচনের কারণে যে সময় ব্যয়
হয়েছে তা মেটাতে আরও
বেশি কাজ করতে হবে।
আমাদের লক্ষ্য- স্মার্ট বাংলাদেশ। এজন্য সর্বক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম আরও কার্যকরভাবে চালু
করতে হবে। বৈদেশিক ঋণ
বা অনুদান যেন দ্রুত ছাড়
পাওয়া যায় সেদিকে নজর
দিতে হবে। বিদেশি বিনিয়োগের
দিকে অধিকতর নজর দিতে হবে।
দেশের ভেতরে সাপ্লাই চেইন ঠিক রাখতে
হবে। জমি অনাবাদি রাখা
যাবে না। উৎপাদন বাড়াতে
হবে। গবেষণা বাড়াতে হবে। পরনির্ভরশীলতা থেকে
বেরিয়ে আসতে হবে। আত্মমর্যাদা
নিয়ে চলতে হবে। প্রকল্প
পরিচালক প্যানেল করে প্রকল্প পরিচালক
নিয়োগ দেওয়া যায়। এ বিষয়ে
একটি গাইড লাইন করা
যায়। এর নাম ‘বিশেষজ্ঞ
প্যানেল’ হতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী
আরও বলেন, নবম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা
প্রণয়নে খুব বেশি আউট
সোর্সিংয়ের ওপর নির্ভর করা
যাবে না। পাট ও
পাটজাত পণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য,
আইসিটি, ডিজিটাল ডিভাইস ইত্যাদিতে নজর দিতে হবে।
পানি ও নৌ-পরিবহন
খাতে নজর দিতে হবে।
এ
সময় উপস্থিত ছিলেন, বৈঠকে
কমিশনের বিকল্প চেয়ারপারসন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ
আলী, ভাইস চেয়ারপারসন পরিকল্পনামন্ত্রী
আব্দুস সালাম, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা এবং গভর্নর আব্দুর
রউফ তালুকদার। বৈদেশিক ঋণনির্ভর প্রকল্প যেন সঠিকভাবে বাস্তবায়ন
হয় সেজন্য মুখ্য সচিবকে প্রধান করে একটি কমিটি
গঠন করা হয়েছে। কমিটি
২ মাস পর রিভিউ
করবে। বৈদেশিক ঋণ বা অনুদানের
প্রকল্পগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে কি না, সঠিকভাবে
টাকা ছাড় হচ্ছে কি
না, এসব বিষয় দেখভাল
করবে এ কমিটি।
মন্তব্য করুন