অপতথ্য প্রতিরোধে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

অপতথ্য প্রতিরোধে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
সংগৃহীত

বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ফিলিস্তিনের বিপক্ষে ইসরায়েলের বিভ্রান্তিকর অপতথ্য ছড়ানো প্রতিরোধের জন্য একটি সহযোগিতামূলক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরির প্রস্তাব করেছেন ।


শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় বিকেলে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি)-এর সদস্য দেশগুলোর তথ্যমন্ত্রীদের ইসলামিক সম্মেলনের বিশেষ অধিবেশনে দেওয়া বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ প্রস্তাব করেন। বিশেষ এ অধিবেশনের প্রতিপাদ্য ছিল অধিকৃত ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে সাংবাদিক ও মিডিয়া আউটলেটের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি দখলদার কর্তৃপক্ষের অপতথ্য এবং শত্রুতা।


বিশেষ অধিবেশনের উদ্বোধনী পর্বে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েফ এরদোয়ানের ভিডিও বার্তা প্রচার করা হয়।  


ওআইসি মহাসচিব হিসেইন ব্রাহিম তাহা, ফিলিস্তিনের উপপ্রধানমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রী নাবিল আবু রুদিইনেহ, তুরস্কের যোগাযোগ অধিদপ্তরের প্রেসিডেন্ট ফাহরেতিন আলতুন অধিবেশনের উদ্বোধন পর্বে বক্তব্য প্রদান করেন।  

ওআইসি-এর সদস্য রাষ্ট্রের তথ্যমন্ত্রীরা বিশেষ এ অধিবেশনে অংশগ্রহণ করেন এবং ২৫ জন তথ্যমন্ত্রী নিজ নিজ দেশের হয়ে বক্তব্য প্রদান করেন।


অধিবেশনে দেওয়া বক্তব্যে বাংলাদেশের তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, গাজায় যেভাবে সাংবাদিকদের ক্রমাগত হত্যা এবং অপতথ্য ছড়ানোর ঘটনা ঘটছে, তা বিশ্ব খুব কমই দেখেছে। এ ধরনের অপতথ্য প্রচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য, প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। ফিলিস্তিনের বিপক্ষে বিভ্রান্তিকর অপতথ্য ছড়ানো প্রতিরোধে একটি সহযোগিতামূলক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে। আমি ওআইসি সচিবালয়কে অবিলম্বে এ বিষয়ে একটি পরিকল্পনা প্রস্তুত করার অনুরোধ জানাচ্ছি। বাংলাদেশ ইসরায়েলের যুদ্ধাপরাধের দলিল সম্বলিত একটি মানসম্মত তথ্য ও দলিল পুল প্রতিষ্ঠার জন্য ওআইসি সচিবালয়ের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে প্রস্তুত। অধিক দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য বিশ্ব মিডিয়াতে সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে কর্মরত সাংবাদিকদের ওপর ইসরায়েলি হামলার বিষয়টি তুলে ধরতে হবে।


মোহাম্মদ আলী আরাফাত  বলেন, ইসরায়েল গাজায় যে নিষ্ঠুরতা এবং আন্তর্জাতিক আইনের গুরুতর লঙ্ঘন করছে তা আড়াল করার জন্য পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা এবং বিভ্রান্তিকর খবর প্রচার করেছে। ইসরায়েলের ঘৃণ্য বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা শিশু, মহিলা, বয়োজ্যেষ্ঠ, সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মীদের নির্বিচারে টার্গেট করাসহ নির্লজ্জ যুদ্ধাপরাধ ঢাকার প্রচেষ্টা। এ হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করতে এবং বিশ্বকে সত্য জানাতে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ ভয়াবহ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ফিলিস্তিনিদের সমর্থন করে এবং তাদের পাশে রয়েছে।


সাত দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এগুলো হলো - 


প্রথমত, ফিলিস্তিনে অবিলম্বে সংঘাত বন্ধ করা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।


দ্বিতীয়ত, গাজার বাসিন্দাদের জন্য খাদ্য, পানি, ওষুধ এবং অন্যান্য জীবন রক্ষাকারী উপকরণের অবিচ্ছিন্ন, দ্রুত এবং নিরাপদ সরবরাহের জন্য একটি মানবিক করিডোর খোলা রাখা।


তৃতীয়ত, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করা এবং আইসিজে-তে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে সমর্থন করা।


চতুর্থত, জাতিসংঘ, আরব শান্তি উদ্যোগ এবং কোয়ার্টেট রোড ম্যাপে সকল সম্মত সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া পুনর্বিবেচনা করা।


পঞ্চমত, ফিলিস্তিন ইস্যুতে মুসলিম উম্মাহর দ্ব্যর্থহীন ঐক্য প্রতিষ্ঠা এবং জাতিসংঘের রেজুলেশন ২৪২ এবং ৩৩৮ এর অধীনে ১৯৬৭-এর পূর্ববর্তী সীমান্তে পাশাপাশি বসবাসের জন্য একটি পরিষ্কার সময়রেখার পরিকল্পনা করা।


ষষ্ঠত, ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী দ্বারা পরিচালিত বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণার নিন্দা জানিয়ে সম্মিলিতভাবে আওয়াজ তোলা এবং নিরপরাধ বেসামরিক ও পেশাজীবীদের হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দিতে ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড তুলে ধরা এবং 


সপ্তমত, ওআইসি মিডিয়া ফোরাম প্রতিষ্ঠার জন্য জরুরি পদক্ষেপ নেওয়া।



global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

সংস্কৃতিতে আরও বেশি প্রচেষ্টা, সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী নিজ তহবিল থেকে কৃষি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করলেন

দেশে ২য় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী

জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ওবায়দুল কাদের

দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, যারা সীমিত আয়ের, তাদের কষ্ট হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বুধবার হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন

১০

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১

দ্রুত গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

১২

প্রধানমন্ত্রী লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে শপথবাক্য পাঠ করালেন

১৩

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

১৪

জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী

১৫

৩ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

১৬

ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

১৭

জনশক্তি রফতানি নিয়ে বাংলাদেশ-গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠক

১৮

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবনা গৃহীত

১৯

চট্টগ্রাম থেকে ১৪ মে হজ ফ্লাইট শুরু

২০

সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার তথ্য

সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার তথ্য
সংগৃহীত

২০২৪ সালে একক পরীক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। এর ফলে এবারও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আগের নিয়মেই ভর্তি পরীক্ষা হতে যাচ্ছে। এরই মধ্যে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন গ্রহণ শেষ হয়েছে। কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কবে পরীক্ষা সব তথ্য একসঙ্গে এখানে -


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি কলা, আইন ও সামাজিকবিজ্ঞান ইউনিটের মধ্য দিয়ে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে। ২৪ ফেব্রুয়ারি ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট, ১ মার্চ বিজ্ঞান ইউনিট এবং ৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে চারুকলা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা (সাধারণ জ্ঞান ও অঙ্কন)। আর সব ইউনিটের পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।


রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৫ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে সি ইউনিটের (বিজ্ঞান) পরীক্ষা দিয়ে শুরু হবে আর এরপর ৬ মার্চ এ ইউনিট (মানবিক) এবং ৭ মার্চ বি ইউনিটের (বাণিজ্য) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এমসিকিউ পদ্ধতির এক ঘণ্টার এই পরীক্ষায় মোট নম্বর ১০০। পাস নম্বর ৪০।


আগামী ২৫ মার্চের মধ্যে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হওয়ার কথা। আর ক্লাস শুরু হবে ১ জুলাই। কোটা বাদে ৫৯টি বিভাগ ও দুটি ইনস্টিটিউটে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবেন ৩ হাজার ৯০৪ শিক্ষার্থী।


জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
আগামী ২২, ২৫, ২৭, ২৮ ও ২৯ ফেব্রুয়ারি (সম্ভাব্য)  জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে বিভিন্ন ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। চূড়ান্ত তারিখ ও সময়সূচি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে। ১৪ জানুয়ারি অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। চলবে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রবেশপত্র ডাউনলোড শুরু হবে ১৭ ফেব্রুয়ারি।


চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২ মার্চ এ ইউনিটের পরীক্ষার মধ্য দিয়ে। এরপর ৭ মার্চ সি ইউনিট, ৮ মার্চ বি ইউনিট ও ১৬ মার্চ ডি ইউনিটের পরীক্ষা হবে। এ ছাড়া বি-১ ও ডি-১ উপ-ইউনিটের পরীক্ষা যথাক্রমে ৩ ও ৪ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে।


বুয়েটে দুই ধাপে পরীক্ষা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ভর্তি পরীক্ষা হবে দুই ধাপে (প্রাক-নির্বাচনী ও মূল ভর্তি পরীক্ষা)। প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষা অনুযায়ী মেধার ভিত্তিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা মূল ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন। ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, অনলাইনে আবেদনপত্র পূরণ ও জমা শুরু হয়েছে ২৫ জানুয়ারি। ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ চলবে।

তবে প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্য কারা, জানা যাবে ১৩ ফেব্রুয়ারির মধ্যে। আর প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষা হবে আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি। দুই পালায় (শিফট)।

মূল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশের সম্ভাব্য সময় ২৯ ফেব্রুয়ারি। ৯ মার্চ মূল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তির জন্য নির্বাচিত ও অপেক্ষমাণ প্রার্থীদের নামের তালিকা প্রকাশের সম্ভাব্য সময় আগামী ৩১ মার্চ। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ১ হাজার ৩০৯।


২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা তিন দিনে
দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছভুক্ত হয়ে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা নেবে। গত ২৬ জানুয়ারি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, কিছু বিষয় সমন্বয় করার জন্য আবেদনের তারিখ ও পরীক্ষার সময়সূচি পরিবর্তন হবে। পরিবর্তিত তারিখ শিগগিরই জানিয়ে দেওয়া হবে।


প্রকৌশল গুচ্ছে এবার তিন বিশ্ববিদ্যালয়
এবারও চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট); খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এবং রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) একটি গুচ্ছভুক্ত হয়ে স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তির জন্য সমন্বিতভাবে পরীক্ষা নিচ্ছে। এই তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসন ৩ হাজার ২৩১টি।


অনলাইনে ২৪ জানুয়ারি আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। শেষ হবে ৭ ফেব্রুয়ারি। ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রসহ যোগ্য অংশগ্রহণকারীদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হবে ১৮ ফেব্রুয়ারি। প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে ১৯ ফেব্রুয়ারি। আগামী ৩ মার্চ এই তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে ১৮ মার্চ।


কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
কৃষি ও কৃষির প্রাধান্য থাকা আটটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবার গুচ্ছভুক্ত হয়ে ভর্তি পরীক্ষা নেবে। এবার নতুন প্রতিষ্ঠিত কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এই গুচ্ছে যুক্ত হচ্ছে। এ ছাড়া আগের মতো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আছে এই গুচ্ছে। তবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ এখনো ঠিক হয়নি।


মেডিকেল কলেজ
আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি মেডিকেল কলেজগুলোয় এমবিবিএসে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে । এবছর সরকারি মেডিকেল কলেজে ৫ হাজার ৩৮০ শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবেন। এ ছাড়া বেসরকারি মেডিকেলের জন্য আসন রয়েছে ৬ হাজার ৩৪৮টি।


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজগুলোর মধ্যে ৮৮২টি কলেজে স্নাতক (সম্মান) পর্যায়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জারি করা ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ২২ জানুয়ারি অনলাইনে ভর্তির প্রাথমিক আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। এটি চলবে ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

সংস্কৃতিতে আরও বেশি প্রচেষ্টা, সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী নিজ তহবিল থেকে কৃষি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করলেন

দেশে ২য় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী

জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ওবায়দুল কাদের

দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, যারা সীমিত আয়ের, তাদের কষ্ট হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বুধবার হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন

১০

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১

দ্রুত গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

১২

প্রধানমন্ত্রী লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে শপথবাক্য পাঠ করালেন

১৩

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

১৪

জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী

১৫

৩ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

১৬

ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

১৭

জনশক্তি রফতানি নিয়ে বাংলাদেশ-গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠক

১৮

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবনা গৃহীত

১৯

চট্টগ্রাম থেকে ১৪ মে হজ ফ্লাইট শুরু

২০

কচুয়ায় ভয়াবহ অগ্নি’কান্ডে ৩টি বসতঘর পু’ড়ে ছা’ই

কচুয়ায় ভয়াবহ অগ্নি’কান্ডে ৩টি বসতঘর পু’ড়ে ছা’ই
কচুয়ায় ভয়াবহ অগ্নি’কান্ডে ৩টি বসতঘর পু’ড়ে ছা’ই

মো: মাসুদ রানা, কচুয়া প্রতিনিধি:

চাঁদপুরের কচুয়ায় ভয়াবহ অগ্নি’কান্ডে ছোট-বড় ৩টি বসতঘর পুড়ে ছা’ই হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বাচাঁইয়া ব্রিকফিল্ড এলাকার নিরীহ কামরুল হকের বসতঘরে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এতে অগ্নিকান্ডে প্রায় ১২ লক্ষ টাকার ক্ষতিসাধান হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার। 

ক্ষতিগ্রস্থ মো. কামরুল হক বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে বসতবাড়িতে কেউ ছিল না। স্থানীয়দের নিকট থেকে অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে এসে দেখি আগুনের লেলিহান চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। ততক্ষনে নগদ টাকা, মূল্যবান আসবাবপত্রসহ সবপুড়ে ছাই হয়ে যায়। কিন্তু কিভাবে অগ্নিপাতের সূত্রপাত হয়েছে জানাতে পারেনি তিনি।

কচুয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশন অফিসার মো. মাহাতাব মন্ডল বলেন, সংবাদ পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা প্রায় ১ঘন্টা ব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

সংস্কৃতিতে আরও বেশি প্রচেষ্টা, সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী নিজ তহবিল থেকে কৃষি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করলেন

দেশে ২য় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী

জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ওবায়দুল কাদের

দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, যারা সীমিত আয়ের, তাদের কষ্ট হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বুধবার হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন

১০

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১

দ্রুত গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

১২

প্রধানমন্ত্রী লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে শপথবাক্য পাঠ করালেন

১৩

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

১৪

জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী

১৫

৩ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

১৬

ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

১৭

জনশক্তি রফতানি নিয়ে বাংলাদেশ-গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠক

১৮

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবনা গৃহীত

১৯

চট্টগ্রাম থেকে ১৪ মে হজ ফ্লাইট শুরু

২০

প্রধানমন্ত্রীর ৫ প্রস্তাব বিশ্বনেতাদের প্রতি

প্রধানমন্ত্রীর ৫ প্রস্তাব বিশ্বনেতাদের প্রতি
সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় বিশ্বনেতাদের প্রতি পাঁচটি প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন ।

ভারতের আয়োজনে ‘ভয়েস অব গ্লোবাল সাউথ-২০২৩’ শীর্ষক এ শীর্ষ সম্মেলন উদ্বোধন করেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় দ্বিতীয় ভয়েস অব সাউথ সামিটে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, স্যাংশনস-পাল্টা স্যাংশনসের প্রভাব দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলেও পড়ছে।  প্রধানমন্ত্রী নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিশ্বকে এক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। 

দ্বিতীয় ‘ভয়েস অব গ্লোবাল সাউথ-২০২৩’ শীর্ষ সম্মেলনে আহ্বান করায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানান শেখ হাসিনা।

এ সম্মেলনের প্রতিপাদ্য ‘প্রত্যেকের প্রবৃদ্ধির জন্য সবার আস্থা নিয়ে ঐক্য’র প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব আজ ‘বিশ্বাসের ঘাটতি’নামক যে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার মুখোমুখি সে সময় এ প্রতিপাদ্য সময়োপযোগী।

ইউরোপে চলমান যুদ্ধ এবং ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার কথা উল্লেখ করে সংঘাত বন্ধে বিশ্বনেতাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন,বিশ্বাসের ঘাটতি এবং আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধার অভাবে ইউরোপে চলমান যুদ্ধ এবং ফিলিস্তিনে গণহত্যা চলছে। এসব সংঘাত জরুরি ভিত্তিতে যুদ্ধরত দেশ এবং সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক নেতাদের মধ্যে সত্যিকারের আস্থা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধা তৈরির আহ্বান জানান।এক বিশ্ব হিসেবে আমাদের সবার ঐক্যবদ্ধ হওয়া এবং সংঘাত বন্ধের দাবি জানানোর এখনই সময়।

বৈশ্বিক বিভিন্ন সংকটের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্মম গণহত্যার মুখে অসহায় ফিলিস্তিনিদের মর্মান্তিক ও অমানবিক অস্তিত্বে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি।আমাদের পৃথিবী অসহনীয় দারিদ্র্য, অবাঞ্ছিত বৈষম্য, অসহনীয় সন্ত্রাস এবং জলবায়ু পরিবর্তনের সর্বনাশা হুমকিতে জর্জরিত। এছাড়াও এখন গ্লোবাল সাউথের জনগণের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ এবং দুর্ভোগ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে নিষেধাজ্ঞা এবং পাল্টা নিষেধাজ্ঞা।এই সংকটময় সময়ে বিশ্বকে অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং প্রত্যেকের প্রবৃদ্ধি অর্জনে প্রত্যেকের বিশ্বাসকে শক্তিশালী করতে হবে।

এসময় পাঁচটি প্রস্তাবনা পেশ করে শেখ হাসিনা বলেন, খাদ্য নিরাপত্তা, বিনামূল্যে আবাসন, কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবা, নারীর ক্ষমতায়ন এবং জলবায়ু অভিযোজন বিষয়ে বাংলাদেশ গ্লোবাল সাউথের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময়ে প্রস্তুত।

প্রথম প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শান্তি প্রতিষ্ঠার পক্ষের একজন দৃঢ় সমর্থক হিসেবে বিশ্বাস করি মানবতার সার্বিক কল্যাণের জন্য বিশ্বশান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গ্লোবাল সাউথকে অবশ্যই একতরফা নিষেধাজ্ঞা এবং পাল্টা নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ফ্রন্ট হিসেবে থাকতে হবে।

দ্বিতীয় প্রস্তাবে তিনি বলেন, বিশ্বের অর্ধেক জনগোষ্ঠী হিসেবে নারীদের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং প্রাণবন্ত সমাজ গঠন গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সময় ধরে দায়িত্বপালনকারী নারীনেত্রী হিসেবে আমি নিশ্চিতভাবে জানি একটি উজ্জ্বল এবং ন্যায়সঙ্গত ভবিষ্যতের জন্য নারীর ক্ষমতায়ন একটি কৌশলগত প্রয়োজন।

তৃতীয় প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু প্রসঙ্গে বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখা অত্যাবশ্যক। জলবায়ু অভিযোজনের জন্য অর্থায়ন বৃদ্ধি এবং প্রাসঙ্গিক প্রযুক্তি বিনিময় অপরিহার্য।

চতুর্থ প্রস্তাবে শেখ হাসিনা বলেন, প্রধান জনশক্তি রপ্তানিকারক দেশগুলো গ্লোবাল সাউথে, এ হিসেবে সবার জন্য উন্নত জীবন, জনশক্তি রপ্তানিকারক দেশ এবং আমদানিকারক দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখতে গ্লোবাল সাউথের উচিত উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় অভিভাসনকে সুবিন্যস্ত করা।

পঞ্চম প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে সংঘাত এবং কোভিড-১৯ এর কারণে স্বল্পোন্নত দেশগুলো বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। এখানে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণকালে এবং উত্তরণ-পরবর্তী সময়ে একটা ভালো সময় ধরে এসব দেশকে পণ্যের ডিউটি ও কোটা ফ্রি প্রবেশ সুবিধাসহ অন্যান্য সুবিধা দেওয়ার আহ্বান জানাই।

সম্মেলন উদ্বোধনের পর নরেন্দ্র মোদী  বলেন, বৃহত্তর বৈশ্বিক মঙ্গলের জন্য এক পরিবার এবং এক ভবিষ্যতের জন্য গ্লোবাল সাউথের দেশগুলোর অবশ্যই এক হয়ে কথা বলা উচিত এবং এটাই সেই সময়। আমাদের অবশ্যই ‘৫ সি নীতি - সমাবর্তন, সহযোগিতা, যোগাযোগ, সৃজনশীলতা এবং সক্ষমতা বৃদ্ধি’ নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

সংস্কৃতিতে আরও বেশি প্রচেষ্টা, সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী নিজ তহবিল থেকে কৃষি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করলেন

দেশে ২য় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী

জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ওবায়দুল কাদের

দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, যারা সীমিত আয়ের, তাদের কষ্ট হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বুধবার হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন

১০

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১

দ্রুত গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

১২

প্রধানমন্ত্রী লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে শপথবাক্য পাঠ করালেন

১৩

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

১৪

জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী

১৫

৩ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

১৬

ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

১৭

জনশক্তি রফতানি নিয়ে বাংলাদেশ-গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠক

১৮

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবনা গৃহীত

১৯

চট্টগ্রাম থেকে ১৪ মে হজ ফ্লাইট শুরু

২০

ঘন কুয়াশার আভাস মধ্যরাত থেকে

ঘন কুয়াশার আভাস মধ্যরাত থেকে
সংগৃহীত

আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। পাশাপাশি মধ্যরাত থেকে নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। তবে আগামী ২৪ ঘণ্টায় কোথাও বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস নেই। তাছাড়া কোথাও শৈত্যপ্রবাহও বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বাংলাদেশ আবহাওয়া অফিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।

এক বিজ্ঞপ্তিতে আবহাওয়া অফিস খেকে জানায়, উপ-মহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

সকাল থেকে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। পাশাপাশি মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও মাঝারী থেকে ঘন কুয়াশা ও দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারী ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এ সময়ে সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

 

 

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

সংস্কৃতিতে আরও বেশি প্রচেষ্টা, সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী নিজ তহবিল থেকে কৃষি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করলেন

দেশে ২য় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী

জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ওবায়দুল কাদের

দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, যারা সীমিত আয়ের, তাদের কষ্ট হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বুধবার হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন

১০

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১

দ্রুত গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

১২

প্রধানমন্ত্রী লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে শপথবাক্য পাঠ করালেন

১৩

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

১৪

জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী

১৫

৩ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

১৬

ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

১৭

জনশক্তি রফতানি নিয়ে বাংলাদেশ-গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠক

১৮

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবনা গৃহীত

১৯

চট্টগ্রাম থেকে ১৪ মে হজ ফ্লাইট শুরু

২০

প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি কক্সবাজার ট্রেন

প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি কক্সবাজার ট্রেন
প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি কক্সবাজার ট্রেন

নির্মাণকাজ পরিদর্শন ও কোনো ত্রুটি আছে কি-না যাচাই করতে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাচ্ছে একটি ট্রেন।  

রোববার (৫ নভেম্বর) সকাল ৯টায় আটটি বগি ও একটি ইঞ্জিন নিয়ে ট্রেনটি চট্টগ্রাম স্টেশন ছেড়ে গেছে।

ট্রেনটিতে রয়েছেন রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের জেনারেল ম্যানেজার নাজমুল ইসলাম ও রেলের পরিদর্শন অধিদফতরের কর্মকর্তারা।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, রোববার ট্রেনটি সকাল ১০টায় দোহাজারী স্টেশনে পৌঁছবে।

এরপর সেখান থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওনা দেবে। ট্রেনটি বিকেল সাড়ে ৫টায় কক্সবাজার পৌঁছার কথা রয়েছে। রেলের পরিদর্শন অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা কক্সবাজারে অবস্থান করবেন। ৬ নভেম্বর ওই টিম কক্সবাজার রেলস্টেশন ইয়ার্ড পরিদর্শন করবে। ৭ নভেম্বর সকাল ৭টায় ওই টিম চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা দেবে।

সরকারি রেল পরিদর্শক (জিআইবিআর) রুহুল কাদের আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, আজ ট্রেনযোগে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারে যাচ্ছেন রেলের পরিদর্শন দফতরের টিম। এসময় নির্মাণাধীন দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন ও বিভিন্ন স্টেশন পরিদর্শন করা হবে। এতে কোনো ত্রুটি আছে কি না যাচাই করা হবে।

দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পের পরিচালক সুবক্তগীন বাংলানিউজকে বলেন, ১১ নভেম্বর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজারে আসবেন। ওখানে সুধী সমাবেশ হবে। আইকনিক স্টেশন দেখবেন এবং একটা অংশ থাকবে উদ্বোধনের।

তিনি আরও বলেন, ১১ নভেম্বর কক্সবাজারের পথে ট্রেন চলাচল উদ্বোধনের পর বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন চলবে ২০ বা ২৫ নভেম্বর থেকে। কক্সবাজার রুটে ঢাকা এবং চট্টগ্রাম থেকে ছয় জোড়া ট্রেন চলাচলের পরিকল্পনা আছে। তবে ইঞ্জিন ও বগি সংকটের কারণে এখনই তা হচ্ছে না। পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হবে।

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের জেনারেল ম্যানেজার নাজমুল ইসলাম বলেন, এটি আমাদের রুটিন কাজ। এটিকে ট্রায়াল রান বলা যাবে না। আমাদের সঙ্গে আছেন রেলের পরিদর্শন অধিদফতরের কর্মকর্তারা। তারা এ রেল পরিদর্শন করবেন সেখানে কোন ত্রুটি আছে কিনা দেখবেন। ইন্টারলকিং সিগন্যালিং ব্যবস্থা, প্লার্টফর্ম উঁচু সঠিক কিনা, কালভার্ট, লেভেল ক্রসিং গেট এসব দেখবেন। পরে রেলের পরিদর্শন অধিদফতরের কর্মকর্তারা সার্টিফাই করবেন। এরপর ট্রেন চলবে।

দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প ২০১০ সালের ৬ জুলাই একনেকে অনুমোদন পায়। ২০১৮ সালে এই রেলপথ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২২ সালের ৩০ জুন। পরে এক দফা বাড়িয়ে প্রকল্পের মেয়াদ করা হয় ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। এতে ব্যয় ধরা হয় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। প্রকল্পে ঋণ সহায়তা দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। তবে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়লেও ব্যয় বাড়েনি। এ প্রকল্পের কাজ পুরোদমে চলায় নির্ধারিত সময়ের আগেই তা সমাপ্ত হতে যাচ্ছে।

২০১৬ সালের ২৭ এপ্রিল প্রকল্পটি ‘ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্প’ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়। রেলপথটি নির্মিত হলে মিয়ানমার, চীনসহ ট্রান্স এশিয়ান রেলওয়ের করিডোরে যুক্ত হবে বাংলাদেশ।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

সংস্কৃতিতে আরও বেশি প্রচেষ্টা, সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী নিজ তহবিল থেকে কৃষি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করলেন

দেশে ২য় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী

জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ওবায়দুল কাদের

দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, যারা সীমিত আয়ের, তাদের কষ্ট হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বুধবার হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন

১০

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১

দ্রুত গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

১২

প্রধানমন্ত্রী লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে শপথবাক্য পাঠ করালেন

১৩

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

১৪

জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী

১৫

৩ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

১৬

ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

১৭

জনশক্তি রফতানি নিয়ে বাংলাদেশ-গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠক

১৮

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবনা গৃহীত

১৯

চট্টগ্রাম থেকে ১৪ মে হজ ফ্লাইট শুরু

২০

দেশকে নিয়ে কেউ যেন ষড়যন্ত্র করতে না পারে: প্রধানমন্ত্রী

দেশকে নিয়ে কেউ যেন ষড়যন্ত্র করতে না পারে: প্রধানমন্ত্রী
সংগৃহীত ছবি

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশকে নিয়ে আর কেউ যেন কোনো ষড়যন্ত্র করতে না পারে। 

শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) জার্মানির মিউনিখে স্থানীয় সময় রাতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেওয়া এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে তিনি প্রবাসীদের ব্যাংকের মাধ্যমে দেশে রেমিটেন্স পাঠানোর আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা যেন আর ব্যাহত না হয়। বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে আর যেন কেউ কোনো রকম ষড়যন্ত্র করতে না পারে।  আজকে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। এই অগ্রযাত্রা যেন অব্যাহত থাকে। আমি শুধু সেইটুকু চাই, কেউ যেন আবার এই দেশকে কখনো পেছনে না নিতে পারে। আবার যেন রাজাকার খুনিদের দেশ যেন না বানায়। আমরা যে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা দিয়েছি, সেই অনুযায়ী আমরা বাংলাদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব। ২০৪১ সালে বাংলাদেশের উন্নত সমৃদ্ধি স্মার্ট বাংলাদেশ। উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ, স্মার্ট বাংলাদেশ আমরা গঠন করে জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণ করব, এটাই আমার প্রতিজ্ঞা।

 

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

সংস্কৃতিতে আরও বেশি প্রচেষ্টা, সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী নিজ তহবিল থেকে কৃষি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করলেন

দেশে ২য় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী

জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ওবায়দুল কাদের

দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, যারা সীমিত আয়ের, তাদের কষ্ট হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বুধবার হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন

১০

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১

দ্রুত গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

১২

প্রধানমন্ত্রী লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে শপথবাক্য পাঠ করালেন

১৩

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

১৪

জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী

১৫

৩ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

১৬

ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

১৭

জনশক্তি রফতানি নিয়ে বাংলাদেশ-গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠক

১৮

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবনা গৃহীত

১৯

চট্টগ্রাম থেকে ১৪ মে হজ ফ্লাইট শুরু

২০

ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশু লালন পালনে মা-বাবার করণীয়

ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশু লালন পালনে মা-বাবার করণীয়
মা-সন্তানের ভালোবাসা

শাহানাজ পারভিন চৌধুরী

পরিচালক, ডাউন সিনড্রোম সোসাইটি অব বাংলাদেশ

আজ ২১ মার্চ। বিশ্ব ডাউন সিনড্রোম দিবস।পৃথিবীর সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ ও ভালোবাসার একটি শব্দ হচ্ছে মা। মায়ের কাছে একটি সন্তান যেমন তার জগৎ তেমনি সন্তানের কাছে তার মা-ই সব। আর এজন্য মা এবং সন্তানের মধ্যকার সম্পর্কটি সবচেয়ে মধুর ও মমতাময়। একটি সন্তান যখন ঠিক মতো খেতে পারে না কথা বলতে পারে না এমন কি নিজের কাজ নিজেও করতে পারে না তখন তাকে আগলে রাখেন মা। তার পরম মমতার চাদরের উষ্ণতায় তাকে বড় করে তোলে। সন্তানের সব আবদার মা হাসি মুখে মেনে নেয়। সেই ভালোবাসা মাখা মা ডাক মায়ের কাছে যেন মধুর থেকেও মধুর হয়ে যায়। এই ভাবেই মায়ের সাথে সন্তানের সম্পর্ক সুন্দর আর ভালোবাসা পূর্ণ হয়ে ওঠে। ডাউন সিনড্রোম শিশুরা সময়ের সাথে সাথে বয়সে বড় হলেও তাদের হৃদয় থাকে শিশুদের মতো কোমল। ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশু ও ব্যক্তিরা মা-বাবা,আত্মীয়-স্বজন,প্রতিবেশী সকলের কাছ থেকে সব সময় শুধু একটা জিনিস ই চায় আর তা হলো - ভালোবাসা ।

প্রতি বছরের মতো ডাউন সিনড্রোম সোসাইটি অব বাংলাদেশ- দেশব্যাপী ডাউন সিনড্রোম কমিউনিটিকে সঙ্গে নিয়ে যথাযথ মর্যাদায় এ বিশেষ দিবসটি উদযাপন করছে। এ বছর জাতীয়ভাবে ১১তম ও আন্তর্জাতিকভাবে ১৯তম বারের মতো বিশ্ব ডাউন সিনড্রোম দিবসটি পালিত হচ্ছে। ২০১২ সাল থেকে জাতিসংঘ সারাবিশ্বে বিশ্ব ডাউন সিনড্রোম দিবসটি উদযাপন করে আসছে। এরই মাধ্যমে  ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশু ও ব্যক্তিরা সমাজে তাদের অধিকার ফিরে পাওয়ার মাধ্যমে একীভূত সমাজ গঠনে কার্যকরী অবদান রাখবে বলে আশা রাখি।

ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশু ও ব্যক্তিদের নিয়ে কাজ করতে গিয়ে আমাকে প্রায়শই মায়েদের কাছ থেকে একটি প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়। তা হলো- ‘আপা, আমি আমার ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুর যত্ন কিভাবে করবো? এরই পরিপ্রেক্ষিতে আমার আজকে এই প্রবন্ধটি লেখা। যাতে করে মায়েরা তাদের শিশুকে সঠিকভাবে পরিচর্যা করতে পারেন।

ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুর যত্নে পিতামাতার ভূমিকা মুখ্য। কারণ শিশু স্বাভাবিকভাবেই পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের তুলনায় বাবা-মার সাথেই বেশি সময় অতিবাহিত করে থাকে।

আমি আমার সন্তান রাফানকে যেভাবে গড়ে তুলেছি তাই আজকে আমি আপনাদের কাছে তুলে ধরবো। নিম্নে ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুকে বাবা-মা কিভাবে লালনপালন করবে তার একটি বয়সভিত্তিক সার্বিক চিত্র উপস্থাপন করা হলো। উপস্থাপনাটি কোন গবেষণা বা প্রমিত মানদন্ডের ভিত্তিতে প্রণীত হয়নি। তাই এটি স্থান, কাল, পাত্রভেদে পরিবর্তিত হতে পারে।

৬-১২ সপ্তাহ

কিছুর প্রয়োজন হলে কান্না করা, শিশুর মাথা স্থির রাখা ও কোন জিনিসের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা এই বয়সে শিশুর স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য। কিন্তু ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুদের বিকাশ অন্যদের থেকে তুলনামূলক দেরিতে হওয়ায় মা-বাবাকে অল্প বয়স থেকেই ঘাড়, মেরুদণ্ড, শরীরের পেশীসমূহে দিনে দুইবার করে ম্যাসাজ করতে হবে। শিশুর সামনে ঝুনঝুনি বা হালকা রকমারি আলোর ব্যবস্থা করা যেতে পারে, যাতে করে তার দৃষ্টির স্থিরতা আসে।

৩ মাস

বিভিন্ন ধরণের কু-ধ্বনি উচ্চারণ করা, মাকে চিনতে পারা, তার গলার আওয়াজ শুনে খোঁজা ও কিছুক্ষণ মাথা সোজা রাখা এই বয়সে সাধারণ শিশুদের বৈশিষ্ট্য। সেক্ষেত্রে মা শিশুকে কোলে নিয়ে আধবোলে কথা বলা, তালি বা শব্দের মাধ্যমে দৃষ্টি আকর্ষণ করা ও নিয়মিত পেশীর ম্যাসাজ- এই বয়সে ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুদের ক্ষেত্রে নিয়মিত করতে হবে।

৬ মাস

আধবুলি (বাবা, দাদা.দা, মামা, মাম) করা, আশেপাশের শব্দে মাথা ঘোরানো, ঠেকা দিয়ে অল্প সময়ের জন্য বসা, চিত ও উপুড় হতে পারা এই সময়ের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য। এই সময়ে বাবা-মা শিশুকে নরম বালিশে শোয়ানো ও নরম কিছু দিয়ে ঠেকা দেওয়ার মাধ্যমে বসানোর চেষ্টা করতে পারে।

৯ মাস

কিছু না ধরে বসা ও হামাগুড়ি দেওয়া এই বয়সে শিশুর মধ্যে না দেখলে বাবা-মা শিশুর চারপাশে বালিশ দিয়ে বসানোর চেষ্টা করবে এবং নিয়মিত পেশীর ম্যাসাজ করাবে।

১২ মাস

সব শেষ/আরো দাও বলতে পারে, দাঁড়ানোর চেষ্টা করা এবং আসবাবপত্র ধরে হাঁটা এই বয়স থেকেই একজন সাধারণ শিশু শুরু করে। কিন্তু এই বৈশিষ্ট্যগুলো একজন ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুর মধ্যে না দেখা দিলে শিশুকে একটি ওয়াকার কিনে দিতে হবে এবং সাথে সাথে পেশীর ব্যায়ামগুলো চলমান রাখতে হবে।

১৮ মাস

কুকুরকে কুকুল, দুই শব্দে কথা বলা, গ্লাস ধরে পানি পান করা এবং হাঁটা এ বয়সের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য। কিন্তু ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুর বিকাশ ধীরে হয়। তাই বাবা-মা শিশু কিছু না ধরতে পারলে শিশুর আঙ্গুল ও কব্জির সংযোগস্থলে নিয়মিত দুইবেলা ম্যাসাজ করবে এবং ওয়াকারের মাধ্যমে হাঁটানোর চেষ্টা করাতে হবে। এই বয়সেও সে এক শব্দের কথা না বললে, মা শিশুকে নিয়ে আয়নার সামনে বসে ধীর লয়ে কথা বলানোর চেষ্টা করবে।

২ বছর

সীমিত বহুবচনের ব্যবহার, কি/কোথায় জাতীয় প্রশ্ন ও এ জাতীয় প্রশ্নের উত্তর দেওয়া, দৌঁড়াতে পারা, কিছু চাওয়া, পায়জামা ধরণের জামাকাপড় খুলে ফেলা এই বৈশিষ্ট্যগুলো দুই বছর বয়সে স্বাভাবিক। অন্যথায় বাবা-মা শিশুকে কোন কিছুতে দড়ি বেঁধে দিয়ে বা আসবাবপত্র ধরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করাতে হবে এবং ধীরেধীরে হাঁটানোর চেষ্টা করাতে হবে।

৩ বছর 

প্রায় ৮০০০ শব্দ বলতে পারে, স্মৃতি হতে ৫ পর্যন্ত সংখ্যা, মৌলিক রংয়ের নাম, ক্রিয়ার অতীতকালের রূপ, তিন শব্দ বিশিষ্ট বাক্য যেমন, আমি ভাত খাই, বাবা কই যাও?, হাত তুলে কাঁধের উপর থেকে কিছু ছোঁড়া, কিছু সরিয়ে রাখা এই বয়সের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য হলেও ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশুদের ক্ষেত্রে তিন বছর বয়সে এই বৈশিষ্ট্যগুলো নাও পরিলক্ষিত হতে পারে। সেক্ষেত্রে বাবা-মা পরিচিত জিনিসপত্রের নাম বলা, শিশু যে শব্দগুলো বলে তা পুনরাবৃত্তি করা, বিভিন্ন রংয়ের সাথে পরিচয় করানোর চেষ্টা করতে হবে।

৪ বছর

নিজের নাম ও বয়স বলা, বস্তুর ব্যবহার সম্পর্কে জানা, সাইকেলে প্যাডেলিং করা, বই বা ম্যাগাজিন দেখে ছবির নাম বলা এই বয়সে শিশুদের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য। সেক্ষেত্রে বাবা-মা উক্ত ডাউন সিনড্রোম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশু যদি এগুলো না করতে পারে তাহলে তাকে নিয়মিত বিভিন্ন রঙিন বই বা ছবিযুক্ত ম্যাগাজিন নিয়ে নিয়ম করে সকাল ও সন্ধ্যা দুইবেলা পড়ার টেবিলে বসাতে হবে। এর মাধ্যমে শিশুর যেমন বসার অভ্যাস তৈরি হবে তেমনি সে পড়ালেখার প্রতিও আগ্রহী হবে। এছাড়া বাংলা ও ইংরেজি বর্ণমালা শিশুকে লিখানোর চেষ্টা করাতে হবে এবং ধীরে ধীরে তাকে প্রি-স্কুলিংয়ের জন্য প্রস্তুত করতে হবে।

৫ বছর

১৫০০-২০০০ শব্দ বলতে পারা, শব্দের অনিয়মিত বহুবচনের ব্যবহার, বিভিন্ন জটিল বাক্য যেমন, আমরা নানা বাড়িতে এত সুন্দর ঘুরেছি যে খুব মজা হয়েছিলো, জামাকাপড়ের বোতাম লাগানো, কয়েকটি রংয়ের নাম বলা, সিঁড়ি দিয়ে নামতে পারা, পা ফাঁকা করে লাফানো পাঁচ বছর বয়সী শিশুর স্বাভাবিক বিকাশের ধাপ। 

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

সংস্কৃতিতে আরও বেশি প্রচেষ্টা, সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী নিজ তহবিল থেকে কৃষি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করলেন

দেশে ২য় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী

জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ওবায়দুল কাদের

দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, যারা সীমিত আয়ের, তাদের কষ্ট হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বুধবার হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন

১০

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১

দ্রুত গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

১২

প্রধানমন্ত্রী লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে শপথবাক্য পাঠ করালেন

১৩

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

১৪

জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী

১৫

৩ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

১৬

ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

১৭

জনশক্তি রফতানি নিয়ে বাংলাদেশ-গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠক

১৮

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবনা গৃহীত

১৯

চট্টগ্রাম থেকে ১৪ মে হজ ফ্লাইট শুরু

২০

হজ নিয়ে সুখবর দিল সৌদি

হজ নিয়ে সুখবর দিল সৌদি
সংগৃহীত

বাংলাদেশ দফায় দফায় সময় বাড়িয়েও হজের কোটা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে । 

আগামী ১ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে হজ নিবন্ধন। সরাসরি হজযাত্রী পাঠাতে এজেন্সির সর্বনিম্ন কোটা ৫০০ নির্ধারণ ছিল। হজ এজেন্সিগুলো হজের কোটা পূরণ করতে না পাড়ায় শঙ্কা দেখা দেয় হজযাত্রী পাঠানো নিয়ে। 

আর এ পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সরকার সৌদি সরকারের নিকট অনুরোধ করে সরাসরি হজযাত্রী পাঠাতে কোটা কমানোর জন্য। সৌদি সরকার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কোটা অর্ধেক করে । 

শনিবার (২৭ জানুয়ারি) ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) এবং এজেন্সিগুলোকে এটি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ বছর ২৫০ জন হজযাত্রী থাকলেই সরাসরি হজে পাঠাতে পারবে হজ এজেন্সিগুলো।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কোটা কমানোর চিঠিতে জানিয়েছে, সৌদি সরকার ২০২৪ সালের হজের জন্য বাংলাদেশসহ সব দেশের হজ এজেন্সির সর্বনিম্ন কোটা প্রথমে দুই হাজার জন এবং পরবর্তী সময়ে ৫০০ জন নির্ধারণ করে পত্র প্রেরণ করে। সর্বনিম্ন কোটা ৫০০ জনের পরিবর্তে পূর্বের ন্যায় বাংলাদেশের সব এজেন্সিকে হজযাত্রী প্রেরণের সুযোগ দেওয়ার জন্য ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক সৌদি সরকারের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়।

এতে আরও বলা হয়, ধর্মমন্ত্রীর নির্দেশে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার সর্বশেষ গত ২৪ জানুয়ারি সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের ভাইস মিনিস্টার আবদুল ফাত্তাহ সুলেমান মাশাত এবং হজ অ্যাফেয়ার্স অফিসের মহাপরিচালক ড. বদর আলসোলামির সঙ্গে টেলিফোনে কোটার বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য অনুরোধ জানান।

অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ২৬ জানুয়ারি ভাইস মিনিস্টারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের হজ এজেন্সির সর্বনিম্ন কোটা ৫০০ জনের পরিবর্তে ২৫০ জন নির্ধারণের কথা ক্ষুদে বার্তার মাধ্যমে জানানো হয়।

এর আগে গত ২৯ নভেম্বর ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে হজ এজেন্সিগুলোকে জানানো হয়, সৌদি সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, হিজরি ১৪৪৫/২০২৪ সনের হজ মৌসুমে অনুমোদিত প্রতিটি হজ এজেন্সির সর্বনিম্ন ৫০০ জন হজযাত্রী থাকলে ওই এজেন্সি সৌদি আরবে সরাসরি হজযাত্রী পাঠাতে পারবে।

এ বার্তার পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৪ সালের হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী কোনো হজ এজেন্সি ২৫০ জন হজযাত্রী থাকলে সরাসরি সৌদি আরবে পাঠাতে পারবে। যেসব এজেন্সির হজযাত্রীর সংখ্যা ২৫০-এর কম সেসব এজেন্সিকে অন্য এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয় করে লিড এজেন্সি নির্ধারণ করে হজযাত্রী পাঠাতে হবে বলে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে জানানো হয়।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বছরের ১৬ জুন (১৪৪৫ হিজরি সনের ৯ জিলহজ) পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। চলতি বছরের মতো আগামী বছরও (২০২৪ সাল) বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এরমধ্যে সরকারি মাধ্যমের কোটা ১০ হাজার ১৯৮ জন ও বেসরকারি এজেন্সির কোটায় এক লাখ ১৭ হাজার জন হজ পালন করতে পারবেন বলে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে।এবার হজে যেতে সরকারি-বেসরকারি হজযাত্রী নিবন্ধন শুরু হয় গত ১৫ নভেম্বর। গত ১০ ডিসেম্বর নিবন্ধন শেষ হওয়ার কথা থাকলেও নিবন্ধনে সাড়া না পাওয়ায় তিন দফা সময় বাড়ানো হয়। সর্বশেষ বাড়ানো নিবন্ধনের আট দিন সময় ১ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

সংস্কৃতিতে আরও বেশি প্রচেষ্টা, সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী নিজ তহবিল থেকে কৃষি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করলেন

দেশে ২য় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী

জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ওবায়দুল কাদের

দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, যারা সীমিত আয়ের, তাদের কষ্ট হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বুধবার হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন

১০

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১

দ্রুত গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

১২

প্রধানমন্ত্রী লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে শপথবাক্য পাঠ করালেন

১৩

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

১৪

জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী

১৫

৩ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

১৬

ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

১৭

জনশক্তি রফতানি নিয়ে বাংলাদেশ-গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠক

১৮

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবনা গৃহীত

১৯

চট্টগ্রাম থেকে ১৪ মে হজ ফ্লাইট শুরু

২০

বর্তমানে বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী

বর্তমানে বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা ৩ শতাংশ: প্রধানমন্ত্রী
সংগৃহীত

বর্তমানে বাংলাদেশে বেকারের সংখ্যা শতাংশে নেমে এসেছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

বুধবার ( মে) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মহান মে দিবসের আলোচনা সভায় তিনি কথা জানান।

শিক্ষা কর্মসংস্থানের প্রসারে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেনবিনা পয়সায় বই দিই, সাথে সাথে কারিগরি শিক্ষা ভোকেশনাল ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা আমরা করে দিচ্ছি। যেন কর্মক্ষেত্রে তারা সুযোগ পায়। কর্মসংস্থান বাড়ানোর জন্য ব্যাপক হারে বেসরকারি খাতকে উন্মুক্ত করে দিয়েছি। যেটা আগে ছিল না। আওয়ামী লীগ সরকার আসার পরে যেটা আমরা করেছি, যাতে আরও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়। আজকে আমাদের বেকারের সংখ্যা শতাংশে নেমে এসেছে। যা প্রায় / গুণ বেশি ছিল। কর্মসংস্থান ব্যাংক করে দিয়েছি। যেকোনো যুবক সেখানে বিনা জামানতে ঋণ নিতে পারে। ঋণ নিয়ে নিজের ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারে। সেই সুযোগটা আমরা তৈরি করে দিয়েছি।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

সংস্কৃতিতে আরও বেশি প্রচেষ্টা, সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী নিজ তহবিল থেকে কৃষি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করলেন

দেশে ২য় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী

জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ওবায়দুল কাদের

দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, যারা সীমিত আয়ের, তাদের কষ্ট হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বুধবার হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন

১০

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১

দ্রুত গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

১২

প্রধানমন্ত্রী লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে শপথবাক্য পাঠ করালেন

১৩

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

১৪

জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী

১৫

৩ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

১৬

ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

১৭

জনশক্তি রফতানি নিয়ে বাংলাদেশ-গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠক

১৮

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবনা গৃহীত

১৯

চট্টগ্রাম থেকে ১৪ মে হজ ফ্লাইট শুরু

২০

খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে নিজেদের খাদ্য নিজেরাই উৎপাদন করবো : প্রধানমন্ত্রী

খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে নিজেদের খাদ্য নিজেরাই উৎপাদন করবো : প্রধানমন্ত্রী
সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পাশাপাশি দেশের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা ও আমিষের উৎপাদন বাড়ানোর ওপর জোর তাগিদ দিয়েছেন ।

প্রাণিসম্পদের উৎপাদন বৃদ্ধি, দুগ্ধজাত পণ্যের বাজার সৃষ্টি, ক্ষুদ্র খামারি ও উদ্যোক্তাদের গবাদি পশু উৎপাদনে উদ্বুদ্ধ করা সহ গবাদি পশু পালনের আধুনিক ব্যবস্থাপনার দিক তুলে ধরতে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে শুরু হয়েছে দু’দিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী।

বৃহস্পতিবার সকালে আয়োজিত রাজধানীর এ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গবাদিপশু পালন ও সম্প্রসারণে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান সরকার প্রধান।

উক্ত প্রদর্শনীতে প্রায় ৪০০টি স্টল স্থাপন করা হয়েছে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে ১৮ ও ১৯ এপ্রিল দুই দিন প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া দেশব্যাপী ৬৪টি জেলার ৪৬৬টি উপজেলায় এই প্রদর্শনী একযোগে অনুষ্ঠিত হবে।

তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বরাবরই গবেষণার ওপর গুরুত্ব দিয়ে আসছে। ফলে বর্তমানে মৎস্য ও কৃষি খাতে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য পুষ্টি নিরাপত্তা দেয়া। ৮ গুন মাংস উৎপাদন বেড়েছে ডিম ৪ গুন বেড়েছে। ,আমিষ উৎপাদনে বাংলাদেশ অনেক এগিয়েছে, অনেক দেশ হালাল মাংস কিনতে চায়। মাংস রপ্তানির বিষয়ে জোর দিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী একইসাথে বিদেশে মাংস ও চামড়া রপ্তানি লক্ষে স্বাস্থ্য সম্মতভাবে গবাদিপশু পালন ও জবাইয়ের পরামর্শও দেন ।

পাশাপাশি কৃষি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাত করনে পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি প্যাকেটজাত করনে আন্তর্জাতিক নিয়মনীতি অনুসরণ করার পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কারো কাছে মুখাপেক্ষী হয়ে থাকবো না আমরা। নিজেদের শস্য নিজেরাই উৎপাদন করবো। স্বাস্থ্য সম্মতভাবে গবাদিপশু পালন করুন যেন মানুষের স্বাস্থ্যগত ক্ষতি না হয়।

দেশব্যাপী আয়োজিত বিভিন্ন্ জেলার প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীতে নিজ নিজ উপজেলা থেকে উন্নত জাতের এবং অধিক উৎপাদনশীল জাতের গবাদিপশুসহ (গাভি, বাছুর, ষাঁড়, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, মুরগি, হাঁস, দুম্বা, কবুতর, শৌখিন পাখি, পোষা প্রাণী) বিভিন্ন প্রযুক্তি দেখানো হবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগ সরকারের মূল লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

সংস্কৃতিতে আরও বেশি প্রচেষ্টা, সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী নিজ তহবিল থেকে কৃষি ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করলেন

দেশে ২য় স্যাটেলাইট নির্মাণের কাজ চলছে: প্রধানমন্ত্রী

জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে: ওবায়দুল কাদের

দ্রব্যমূল্য বেড়েছে, যারা সীমিত আয়ের, তাদের কষ্ট হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বুধবার হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন

১০

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আইওএম মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১

দ্রুত গ্রামাঞ্চলে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

১২

প্রধানমন্ত্রী লালমনিরহাট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে শপথবাক্য পাঠ করালেন

১৩

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি রাষ্ট্রপতির নির্দেশ

১৪

জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী

১৫

৩ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

১৬

ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

১৭

জনশক্তি রফতানি নিয়ে বাংলাদেশ-গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠক

১৮

জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবনা গৃহীত

১৯

চট্টগ্রাম থেকে ১৪ মে হজ ফ্লাইট শুরু

২০