

আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ২য় সভা আজ মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা এবং কমিটির আহবায়ক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে করণীয়, আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায়, পার্বত্য জেলাসমূহে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং সশস্ত্র গ্রুপের অপতৎপরতা রোধে করণীয়, সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও জঙ্গি প্রতিরোধ, নির্মূল ও নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান পরিচালনা, বিভিন্ন মাজার-দরগা এর নিরাপত্তা বিধান, মাদকের বিস্তার রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ, গার্মেন্টস কারখানা ও ঔষধ শিল্পসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির তৎপরতা রোধে করণীয়, মায়ানমার সীমান্ত ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ এ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
সভায় আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সদস্যবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
মন্তব্য করুন


সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ী বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলকে সংবর্ধনা প্রদান করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ শনিবার (২ নভেম্বর) সকাল ১১ টায় ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তিনি এ সংবর্ধনা প্রদান করেন।
এ সময় নারী ফুটবল দলের সদস্যরা তাঁদের স্বপ্ন ও খেলোয়াড় জীবনের প্রতিদিনের সংগ্রামের কথা প্রধান উপদেষ্টার সামনে তুলে ধরেন।
প্রধান উপদেষ্টা বিজয়ী খেলোয়াড়দের বিভিন্ন দাবি ও কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং অগ্রাধিকারভিত্তিতে সমাধানের প্রতিশ্রুতি দেন।
গত ৩০ অক্টোবর কাঠমান্ডুতে সপ্তম সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নেপালকে ২-১ গোলে পরাজিত করে শিরোপ জিতে নেয় বাংলাদেশ দল।
নারী ফুটবলারদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, এই সাফল্যের জন্য আমি পুরো জাতির পক্ষ থেকে তোমাদেরকে অভিনন্দন জানাই। জাতি তোমাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। আমাদের দেশের মানুষ সাফল্য চায়, আর তোমরা সেই সাফল্য এনে দিয়েছ।
বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ জানানোর জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আমরা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি।
তিনি বলেন, অনেক বাধা পেরিয়ে আমরা এই পর্যায়ে পৌঁছেছি। শুধু নারী ফুটবল দলই নয়, বাংলাদেশের নারীদের সামগ্রিকভাবে নানা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যেতে হয়।
২০০৯ সালে ফুটবল ক্যারিয়ার শুরু করা সাবিনা তাঁর আগের প্রজন্মের অবদানের কথা স্মরণ করে বলেন, আগের প্রজন্ম
ফুটবলকে তাঁদের ভালবাসা হিসেবে বেছে নেওয়ার সাহস দেখিয়েছিলেন।
সাবিনা আরো বলেন, আমাদের অনেকে সাধারণ পরিবার থেকে এসেছে এবং তার পরিবারকে আর্থিকভাবে
সাহায্য করতে হয়।
তিনি বলেন, আমাদের বেতন খুব বেশি নয়। এই বেতন দিয়ে পরিবারকে তেমন কোন সাহায্য করতে পারি না।
এই তারকা স্ট্রাইকার তাঁর কয়েকজন সহযোদ্ধার সংগ্রামের গল্প, যেমন মারিয়া মান্দারের কথা বলতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
ময়মনসিংহের বিখ্যাত কলসিন্দুর গ্রামের মারিয়া, যেখান থেকে সাফ বিজয়ী দলের ছয়জন খেলোয়াড় এসেছেন, ছোটবেলায় তাঁর বাবাকে হারান এবং মা তাকে বড় করেন।
উইঙ্গার কৃষ্ণা রানী সরকার ঢাকায় তাঁদের আবাসন সমস্যার কথা উল্লেখ করেন, আর মিডফিল্ডার মানিকা চাকমা খাগড়াছড়ি জেলার দূরবর্তী লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার ফুটবলার হিসেবে উঠে আসার সংগ্রামের কথা তুলে ধরেন।
মিডফিল্ডার স্বপ্না রানী তাঁর নিজ জেলা দিনাজপুরের রানীশংকৈল উপজেলায় তার গ্রামের দূর্বল অবকাঠামোর কথা বলেন।
উইঙ্গার কৃষ্ণা প্রধান উপদেষ্টার কাছে অনুরোধ করেন যেন তাঁদের জন্য এশিয়ার বাইরে একটি প্রীতি ম্যাচের আয়োজন করা হয়, বিশেষ করে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী বার্সেলোনার সঙ্গে।
প্রধান উপদেষ্টা প্রত্যেক খেলোয়াড়কে তাদের ব্যক্তিগত আশা-আকাঙ্ক্ষা, সংগ্রাম ও তাদের বিভিন্ন দাবি আলাদাভাবে কাগজে লিখে তাঁর কার্যালয়ে জমা দেওয়ার জন্য বলেন।
অধ্যাপক ইউনুস বলেন, ‘তোমরা যা কিছু চাও তা লিখতে দ্বিধা করো না আমরা তোমাদের দাবিগুলো পূরণ করার চেষ্টা করব। যদি কিছু এখনই করা সম্ভব হয়, আমরা তা করব’।
কোচ পিটার বাটলার এবং ম্যানেজার মাহমুদা আক্তারও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূইয়া, সুপ্রদীপ চাকমা, অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার এবং নূরজাহান বেগম।
মন্তব্য করুন


জিএসটি গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন আগামী ২৯ জানুয়ারি শুরুর কথা থাকলেও তা পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে,ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের তারিখ ও বিস্তারিত সময়সূচি পরিবর্তিতে জানানো হবে ।
গত ২৪ জানুয়ারি রাতে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত ভর্তি কমিটির দ্বিতীয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার সিদ্ধান্তের আলোকে অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, পূর্ণাঙ্গ কারিগরি প্রস্তুতি ও পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণার পর অত্যন্ত বাস্তবসম্মত কিছু বিষয় সমন্বয় করার জন্য জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের তারিখ ও সময়সূচি পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের তারিখ পরিবর্তনের এ সিদ্ধান্তের কথা সংবাদমাধ্যমকে জানান।
আগামী ৩১ জানুয়ারি বিকেলে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সম্মেলন কক্ষে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় পরিবর্তিত ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের তারিখ ও সময়সূচি পুনঃনির্ধারণ করে সবাইকে জানিয়ে দেওয়া হবে।
মন্তব্য করুন


ফরিদপুর জেলার কাফুরা লেভেল ক্রসিংয়ে ঢাকাগামী ট্রেনের ধাক্কায় এক মাইক্রোবাসের ৫ যাত্রী নিহত হয়েছে। অন্তত ৪ জন আহত হয়েছে। ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে তাদের।
মঙ্গলবার (০৭ জানুয়ারি) এ দুর্ঘটনা ঘটে বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা সদরের মুন্সিবাজারের গেরদা রেলক্রসিং এলাকায়।
এতে ঘটনাস্থলেই ৩জন নিহত হয়। আহতদের উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পর আরও ২ জনের মৃত্যু হয়। তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
জানা যায়, একটি মাইক্রোবাসে করে ১০ থেকে ১১ জন যাত্রী রেলের লেভেল ক্রসিং পার হচ্ছিলেন। এ সময় ফরিদপুর থেকে ঢাকামুখী মধুমতি এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার পর মাইক্রোবাসটি পাশের পুকুরে পড়ে যায়। এ সময় বিস্ফোরিত হয় মাইক্রোবাসের সিলিন্ডার। কোনো গেটম্যান নেই ওই লেভেল ক্রসিংয়ে।
ফরিদপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম ঘটনাস্থল থেকে ৩ জনের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অন্য ২ জন হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যায়।
ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাকি বিল্লাহ বলেন, এ ঘটনায় অন্তত ৫ জন নিহত হয়েছেন। বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। কোতোয়ালি থানা আইনি ব্যবস্থা নিচ্ছে বলেও জানান তিনি।
মন্তব্য করুন


তথ্য
ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, শহীদ মিনার আমাদের প্রতিরোধ ও বিজয়ের
প্রতীক। এখান থেকেই শুরু করেছিলাম এবং এখানে এসেই আমরা বিজয় উদযাপন করতে পেরেছিলাম।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শেষ পর্যায়ে শিক্ষক, সমাজকর্মী ও সংস্কৃতি কর্মীরা রাজপথে নেমে
কারফিউ ভেঙে শহীদ মিনারে প্রোগ্রাম করেন, যা আমাদের ব্যাপকভাবে অনুপ্রাণিত করে। সবদিক
বিবেচনায় শহীদ মিনার আমাদের প্রতিরোধ ও বিজয়ের অনুষঙ্গ। এখান থেকেই ৩ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে
এক দফা ঘোষিত হয়েছিল।
আজ
শনিবার (২ আগস্ট) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে জুলাই পুনর্জাগরণ র্যালী-
২০২৫ এর শেষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
র্যালীটি
ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন চত্বর থেকে শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়।
তথ্য
ও সম্প্রচার উপদেষ্টা বলেন, গত বছরের অভ্যুত্থানে প্রায় দুই হাজার মানুষ শহীদ হন, ২০
থেকে ২৫ হাজার মানুষ আহত হন। এই আত্মত্যাগ স্মরণেই আমাদের কার্যক্রম। যতদিন আমরা শহীদদের
স্মরণে রাখবো, আহতদের মর্মপীড়া আমরা যতদিন অনুভব করবো, ততদিন আমরা নতুন বাংলাদেশ গঠনের
প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ থাকবো। শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে যেহেতু একটা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি,
বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়ার একটা সুযোগ পেয়েছি, সেই সুযোগটা আমাদের কাজে লাগাতে হবে। আমরা অনেকগুলো প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, যার একটি
বড় অংশ বাস্তবায়নের পথে এগিয়েছে। অনেক কিছু পরিবর্তিত হয়েছে। হয়তো বাংলাদেশের সাধারণ
মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন এক বছরে সম্ভব হয়নি। তবে আমাদের চেষ্টা ছিল, এই চেষ্টা অব্যাহত
থাকবে। ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার কারণে অনেকে ন্যায্য অধিকার পাননি, বৈষম্যের শিকার হয়েছিলেন,
এখন ১৬ বছর পর তারা সেই অধিকার ও ন্যায্যতার দেখা পেয়েছেন। বৈষম্যহীনতার দেখা পেয়েছেন।
২০২৪
এর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের স্মৃতিচারণ করে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ১৭ জুলাই গায়েবানা জানাজায় হামলার পর আমরা
আর ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারিনি। ক্যাম্পাস থেকে আন্দোলন তখন ছড়িয়ে পড়ে সারা বাংলাদেশে,
বিশেষ করে ঢাকার প্রবেশপথের অন্তত আটটি পয়েন্টে তুমুল প্রতিরোধ গড়ে তোলা হয়েছিল। মানুষ
দলমত নির্বিশেষে অংশগ্রহণ করে, অসংখ্য মানুষ প্রাণ দিয়েছিল এই আন্দোলনে।
তথ্য
উপদেষ্টা মাহফুজ আলম আরো বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান একটা পরিবর্তনের শুরু মাত্র। কিন্তু
এক বছর-দুই বছর অথবা একটা সরকার বা দুইটা সরকারের এটা বিষয় না। সরকার আসবে-যাবে, কিন্তু
জুলাই অভ্যুত্থানের কারণে পুরাতন ব্যবস্থা ও পুরাতন বন্দোবস্তে ছেদ পড়েছে। আমরা একটা
পর্ব পেরিয়ে নতুন পর্বে রওয়ানা দিয়েছি। আমি মনে করি এই পর্বে সকল গণতান্ত্রিক ও বহুমাত্রিক
প্রকাশ এক বা দুই বছরে দেখা যাবে না। আমি মনে করি, আমাদের যেই প্রজন্ম এই গণতন্ত্রের
অভিযাত্রা সূচনা করেছে, তাদের যদি দেশের সকল সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক বিভিন্ন
প্রতিষ্ঠান স্মরণ রাখবে, যখন জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা ধারণ করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের
অবিরত চেষ্টা চালিয়ে যাবে, আমরা আশা রাখি বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে রূপান্তরিত
হবে।
(সূত্র-
বাসস)
মন্তব্য করুন


বেসরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষক, সরকারি-বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং বিভিন্ন বেসরকারি স্কুল ও কলেজের শিক্ষক–শিক্ষার্থীরা অনুদান পাবেন। তবে এ অনুদান পেতে আবেদন করতে হবে অনলাইনে ।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের রাজস্ব বাজেটের এ টাকা দেওয়া হবে। বিভাগের আওতাধীন বিভিন্ন স্কুল–কলেজ, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকেরা এ টাকা পাবেন। অনুদানের টাকা বিতরণে নীতিমালা (শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের অনুদান প্রদানের জন্য অনুসরণীয় নীতিমালা সংশোধিত-২০২০) অনুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক–শিক্ষার্থীদের অনুদানের টাকা পেতে আবেদন করতে হবে।
আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি বিশেষ অনুদানের টাকা বিতরণে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে । ওই দিন থেকে অনলাইনে অনুদান পাওয়ার আবেদন করতে পারবেন। বিশেষ মঞ্জুরির অনুদানের এ টাকা পেতে আবেদন করা যাবে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদ–এর অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে এ টাকা শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে দেওয়া হবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ আরো জানিয়েছে, সরকারি ও বেসরকারি, এমপিওভুক্ত ও নন–এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা দুরারোগ্য ব্যাধির চিকিৎসা, দৈব দুর্ঘটনা এবং শিক্ষা গ্রহণের কাজে ব্যয়ের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে দুস্থ, প্রতিবন্ধী, অসহায়, রোগগ্রস্ত, অস্বচ্ছল ও মেধাবী, অনগ্রসর এলাকার শিক্ষার্থীরা অগ্রাধিকার পাবেন।
দেশের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বা এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মেরামত ও সংস্কার, আসবাবপত্র সংগ্রহ, খেলাধুলার সরঞ্জাম ক্রয়, পাঠাগার স্থাপন ও প্রতিষ্ঠানকে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী বান্ধব করার জন্য অনুদানের আবেদন করা যাবে। তবে বাছাইয়ের ক্ষেত্রে অনগ্রসর এলাকার লেখাপড়ার মান ভালো থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অগ্রাধিকার পাবে। আর বেসরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষক–কর্মচারীরা দুরারোগ্য ব্যাধি বা দৈব দুর্ঘটনার জন্য অনুদানের আবেদন করতে পারবেন।
মন্তব্য করুন


অন্তর্বর্তী সরকার গত ১০০ দিনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীনে ৮৬ হাজার ২৭৭ জনের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে বলে জানান যুব ও ক্রীড়া সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী।
রোববার (১৭ নভেম্বর) অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ১০০ দিনের কার্যক্রমের অগ্রগতি সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সচিব।
এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় সচিবালয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে।
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। আগে তিনি একইসঙ্গে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও ছিলেন। পরে গত ১০ নভেম্বর তিনি শ্রম মন্ত্রণালয়ের পরিবর্তে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান।
সংবাদ সম্মেলনে যুব ও ক্রীড়া সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী জানায়, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আওতায় কর্মপ্রত্যাশী যুবকদের সরকারি-বেসরকারি কর্মে নিয়োজিত করা এবং আত্মকর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে দুই লাখ ৬৪ হাজার ৮০ জনকে প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিগত ১০০ দিনে ১৯ হাজার ৪৫২ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে এবং বর্তমানে ৫২ হাজার ১১৫ জন প্রশিক্ষণরত।
যুব ও ক্রীড়া সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেন, বিগত ১০০ দিনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, বিপিএসসি, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় রাজস্ব ও প্রকল্প খাতে নতুন ৮৬ হাজার ২৭৭ জনের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর মধ্যে রাজস্ব খাতে দুই হাজার ৪৬৮ জন এবং প্রকল্প খাতে (আত্মকর্মী ও উদ্যোক্তা) ৮৩ হাজার ৮০৯ জন। দুই বছরে সরকারিভাবে পাঁচ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
যুব ও ক্রীড়া সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেন, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও সামাজিক সচেতনতাবিষয়ক প্রশিক্ষণ কোর্সে মোট সাতটি ব্যাচে দুই হাজার ১০০ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৭১০ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে ট্রাফিক পুলিশের সহায়ক পুলিশ হিসেবে ২৩১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এবং অবশিষ্ট নিয়োগ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
মন্তব্য করুন


পাহাড়ি ঢল আর ভারী বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট
বন্যায় বিপর্যস্ত দেশের ৯ জেলা। এমন অবস্থায় পানিবন্দি মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য
হটলাইন নম্বর চালু করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।
আজ বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) ফায়ার সার্ভিস
সদর দপ্তরের মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো এক বার্তায় জানানো হয়েছে, সারা দেশের বন্যাকবলিত
এলাকার উদ্ধারকাজ বিষয়ে যেকোনো সেবার জন্য ফায়ার সার্ভিসের হটলাইন নম্বর ১০২ এবং কেন্দ্রীয়
নিয়ন্ত্রণ কক্ষের নিয়মিত ফোন নম্বর ০২২২৩৩৫৫৫৫৫ চালু থাকবে। পাশাপাশি মনিটরিং সেলে
সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য ০১৭১৩-০৩৮১৮১ মোবাইল নম্বর ব্যবহার করা যাবে। এর পাশাপাশি
জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে কল করেও ফায়ার সার্ভিসের এ সংক্রান্ত সেবা নেওয়া যাবে।
মনিটরিং সেলের পাশাপাশি বন্যাকবলিত
এলাকার ফায়ার স্টেশনগুলো এবং বিভাগীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষের মাধ্যমেও ২৪ ঘণ্টা দুর্যোগে উদ্ধারবিষয়ক
সেবা নেওয়া যাবে।
গতকাল বুধবার বিকেল ৫টা থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে
অধিদপ্তরে স্থাপিত এই মনিটরিং সেলের কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
মন্তব্য করুন


মজিবুর
রহমান পাবেল, কুমিল্লা:
কুমিল্লার ৬টি উপজেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত গৃহহীন ৭০টি পরিবার নিজ বসতভিটায় বিশেষ আবাসন নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় সেনাবাহিনীর নির্মিত ঘর পেয়েছে।
আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকালে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের ঘোলপাশায় ঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল মাধ্যমে যুক্ত হয়ে ঘরগুলো উপহার হিসেবে হস্তান্তর করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস।
এসময় কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোঃ আমিরুল কায়ছার, ৪৪ পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোঃ এনামুল হক, ২৩ বীরের অধিনায়ক লে. কর্নেল মাহমুদুল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশেদুল হক চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ জামাল হোসেনসহ সেনাবাহিনীর উর্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জেলার বুড়িচংয়ে ২৯, ব্রাহ্মণপাড়ায় ১০, সদর দক্ষিণে ৬, চৌদ্দগ্রামে ১০, মনোহরগঞ্জে ১০ ও নাঙ্গলকোটে ৫ টি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত উপকারভোগীদের মাঝে হস্তান্তর করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় সেনাবাহিনীর ২৪ ও ৩৩ পদাতিক ডিভিশন এসব গৃহনির্মাণ বাস্তবায়ন করে।
ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সঙ্গে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার গোলপাশা ইউনিয়নের কুমাল্লা গ্রামের উপকারভোগী মো. আলম মিয়ার বাড়ির সামনে থেকে অনুষ্ঠানটি সংযুক্ত হয়।
২০২৪ সালের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত গৃহহীন কুমিল্লা জেলার ৭০টি পরিবারের মধ্যে এ ঘরগুলো হস্তান্তর করা হয়।
মন্তব্য করুন


শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের উপপরিচালক মো. আলা উদ্দিন আল মামুন সব সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের জন্য পাঠানো নির্দেশনাটিতে আগামী ২ জানুয়ারির মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সম্পন্ন করার জন্য মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
এতে বলা হয়েছে, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ আগামী ২ জানুয়ারির মধ্যে অবশ্যই সম্পন্ন করতে হবে। সে পরিপ্রেক্ষিতে পরিবর্তিত তারিখ পাঠিয়ে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার জন্য নির্দেশিত হয়ে অনুরোধ করা হলো।
আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন ও নারী ভোটার ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন। হিজড়া ভোটার রয়েছেন ৮৫২ জন।
নির্বাচনে ২৭টি দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নিয়ে মোট বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৮৯৬ জন। তবে উচ্চ আদালত থেকে নির্দেশনা এলে এ সংখ্যা আরও বাড়তে বা কমতে পারে।
চার লাখ ছয় হাজার ৩৬৪ জন প্রিসাইডিং কর্মকর্তা তাদের ভোটগ্রহণের জন্য দায়িত্ব পালন করবেন , দুই লাখ ৮৭ হাজার ৭২২ জন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ও পাঁচ লাখ ৭৫ হাজার ৪৪৩ জন পোলিং কর্মকর্তা। মোট নয় লাখ নয় হাজার ৫২৯ জন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবেন।
ইসি ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা হিসেবে স্কুল-কলেজের শিক্ষক, ব্যাংক কর্মকর্তাসহ সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের নিয়োগ করেছে ।
মন্তব্য করুন


পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের
উন্নয়ন সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন, প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস’ উপলক্ষ্যে দেয়া এক বাণীতে তিনি বলেন,
দেশের মোট আয়তনের এক দশমাংশ এলাকায় পার্বত্য অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর বসবাস। তাই পার্বত্য
অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ
ইউনূস বলেন, পার্বত্য জেলাসমূহের নৈসর্গিক সৌন্দর্য সংরক্ষণ ও পর্যটন শিল্পের প্রসারে
স্থানীয় জনসাধারণকে সম্পৃক্ত করে নানামুখী সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এতে বেকারত্ব
হ্রাস পাবে, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে এবং জীবনযাত্রার উন্নতি ও সামাজিক বৈষম্য
দূর হবে। পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল অধিবাসীর জীবনে শান্তি, সম্প্রীতি, উন্নয়ন ও অগ্রগতির
অভিযাত্রা অব্যাহত রাখতে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আবশ্যক। প্রতি বছরের মতো এবারও
‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস-২০২৪’
পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষ্যে আমি দেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের সকল
জনগোষ্ঠীকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। ১৯৯৭ সালের এই দিনে বাংলাদেশ সরকার
এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি এর মধ্যে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এটি একটি
রাজনৈতিক চুক্তি ছিল যা শান্তি চুক্তি নামেও পরিচিত। ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানের
মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রেখে ঐক্যবদ্ধভাবে
বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ
ইউনূস 'পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস-২০২৪’-এর
সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
মন্তব্য করুন