

 
                                        
এক ব্যক্তির নামে ১০টির বেশি মোবাইল সিম থাকলে সেগুলো আজ বৃহস্পতিবারের (৩০ অক্টোবর) মধ্যে সংশ্লিষ্ট অপারেটরের মাধ্যমে ‘ডি-রেজিস্টার’ করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
সম্প্রতি বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এক জরুরি বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।
২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত দেশে সক্রিয় মোবাইল সিমের সংখ্যা ১৮ কোটি ৬২ লাখ। অথচ প্রকৃত মোবাইল গ্রাহক মাত্র ৬ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে ৮০ শতাংশের বেশি গ্রাহকের নামে ৫টির কম সিম রয়েছে। ৬ থেকে ১০টি সিম আছে প্রায় ১৬ শতাংশ গ্রাহকের নামে, আর ১১টির বেশি সিম ব্যবহার করেন মাত্র ৩ শতাংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রাহকরা নিজেদের এনআইডিতে পছন্দমতো ১০টি সিম রেখে অতিরিক্ত সিমগুলো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ারের মাধ্যমে ডি-রেজিস্টার (নিবন্ধন বাতিল) বা মালিকানা পরিবর্তন করতে পারবেন। সময়সীমা শেষ হলে কমিশন দৈবচয়নের মাধ্যমে অতিরিক্ত সিম স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল করবে।
নিজের এনআইডির বিপরীতে কতগুলো সিম নিবন্ধিত আছে তা যাচাই করার জন্য ব্যবহারকারীরা *১৬০০১#, এনআইডির শেষ ৪ ডিজিট পাঠিয়ে তথ্য জানতে পারবেন।
যদি গ্রাহক নিজে অতিরিক্ত সিম ডি-রেজিস্টার করতে ব্যর্থ হন, তাহলে কমিশন দৈবচয়নের ভিত্তিতে অতিরিক্ত সিমগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল করবে বলে সতর্ক করেছে বিটিআরসি।
মন্তব্য করুন


 
                                            
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বিশ্বে বিরাজমান অস্থিতিশীল অবস্থা দূরীকরণ ও বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
আগামীকাল ৫ অক্টোবর বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব ‘শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবর দান’ উপলক্ষ্যে আজ দেয়া এক বাণীতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীকে তিনি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, মহামতি গৌতম বুদ্ধ আজীবন মানুষের কল্যাণে এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় অহিংসা, সাম্য ও মৈত্রীর বাণী প্রচার করেছেন। শান্তি ও সম্প্রীতির মাধ্যমে আদর্শ সমাজ গঠনই ছিল তাঁর মূল লক্ষ্য। তাঁর আদর্শ মানবিকতা ও ত্যাগের মহিমায় সমুজ্জ্বল। তাঁর অহিংস বাণী ও জীবপ্রেম আজও বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের সাথে হাজার বছরের বৌদ্ধ ঐতিহ্য মিশে আছে। প্রাচীনকালে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চলটি এশিয়ার বৌদ্ধধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ছিল, যার প্রমাণ হিসেবে দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার দেখা যায়।
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমানকাল ধরে এদেশে বিভিন্ন ধর্ম, বর্ণ ও গোত্রের মানুষ সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে বসবাস করে। জাতি হিসেবে আমাদের সকল অর্জন ও প্রাপ্তিতে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের অবদান রয়েছে। ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী নতুন বাংলাদেশের মানুষের মাঝে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সহিষ্ণুতা আরো দৃঢ় ও অটুট হবে এবং জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের সম্মিলিত প্রয়াসে একটি বৈষম্যহীন, ন্যায়ানুগ ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন রাষ্ট্র গঠনের অভিযাত্রা মসৃণ ও সাফল্যমন্ডিত হবে-এটাই আমার প্রত্যাশা।’
প্রধান উপদেষ্টা ‘শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবর দান’ উৎসবের সার্বিক সফলতা কামনা করেন।
মন্তব্য করুন


 
                                            
মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক: 
গণঅভ্যুত্থানের
শহীদদের স্মরণে পদযাত্রা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
বুধবার (২৩ জুলাই) সকালে চাঁদপুর থেকে পদযাত্রা শুরু করে দুপুরে কুমিল্লা শহরে এসে
কর্মসূচির অংশ হিসেবে শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন দলের নেতারা।
দুপুরে
কুমিল্লার পদুয়ার বাজার হোটেল নুরজাহানে শহীদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে
মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেন এনসিপির উত্তরের সমন্বয়ক সারজিস আলম। পরে সেখানে এক ঘরোয়া
মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
সভায়
উপস্থিত ছিলেন এনসিপির দক্ষিণের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, মূখ্য
সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী,
সিনিয়র মুখ্য সংগঠক সাদিয়া ফারজানা দিনা,
সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন,
যুগ্ম সদস্য সচিব জয়নাল আবেদীন শিশির এবং সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল
হান্নান মাসুদ। এছাড়া কুমিল্লা জেলার এনসিপি নেতৃবৃন্দও অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
পরে
শহীদ মাছুম মিয়ার কবর জিয়ারত শেষে বিকাল ৫ টায় নগরীর টাউন হল মাঠে সভায় যোগদান করেন তারা।
দলের
নেতারা জানান, শহীদদের
আত্মত্যাগকে স্মরণ করতেই এই পদযাত্রা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। তারা বলেন, শহীদের রক্ত
বৃথা যেতে দেওয়া হবে না—গণতন্ত্র
প্রতিষ্ঠার জন্য এনসিপি দৃঢ়ভাবে অঙ্গীকারাবদ্ধ।
মন্তব্য করুন


 
                                            
যেখানেই অন্যায়, সেখানেই প্রতিবাদ করুন।
আগামী দিনে কেউ যদি ক্ষমতার অপব্যবহার করে, অন্যায়, অনিয়ম, দুর্নীতি করে ও সুদ, ঘুষ
ও মাদকের সাথে জড়িত থাকে তাহলে তার গঠনমূলক প্রতিবাদ করুণ। সরাসরি না হলে সামাজিক যোগাযোগের
মাধ্যমে করুন। এটি না করলে আবারও দেশে একই সংস্কৃতি তৈরি হবে বলে জানান সমন্বয়ক সারজিস
আলম।
রবিবার (২০ অক্টোবর) সকালে পঞ্চগড় সরকারি
বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এসব কথা বলেন তিনি।
সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেন, ‘প্রতিবাদ
করতে গিয়ে যদি আপনারা কোনো সমস্যার সম্মুখীন হন পুরো বাংলাদেশে আপনাদের জন্য ফাইট করতে
যা যা করা দরকার আমরা তা করব। তবে গুজবে কান দেওয়া যাবে না। বিগত ১৬ বছরে দেশের পরিস্থিতি
নিয়ে, রাজনীতি ও প্রশাসন নিয়ে কথা বলতে অনেকবার ভাবতে হত। আন্দোলনে অংশ নেওয়া কারো
হাত নেই কারো পা নেই। কেউ আর কখনো পৃথিবীর আলো দেখবে না। কেউ কোনোদিন আর হাঁটতে পারবে
না। শহীদের সংখ্যা দুই হাজারেরও বেশি। আহতের সংখ্যা প্রায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার। জনগণের
সরকার ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য জনগণের ওপর অত্যাচার করতে পারে না। কিন্তু জনগণের চেয়ে
তাদের  কাছে ক্ষমতার মূল্যটা অনেক বেশি ছিল।
এ ছাড়া ভালোভাবে পড়াশুনা করা ও প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার আগে স্মার্ট ফোন ব্যবহারে সতর্ক
হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় বক্তব্য প্রদান করেন, বিদ্যালয়ের
ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক খায়রুল আনাম মো. আফতাবুর রহমান হেলালী, সিনিয়র সহকারী শিক্ষক
শহীদুল ইসলাম, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন পঞ্চগড়ের সমন্বয়ক ফজলে রাব্বী। পরে পঞ্চগড়
বিপি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিয়ম করেন তিনি।
মন্তব্য করুন


 
                                            
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার (২৯ জানুয়ারি) মন্ত্রিসভার দ্বিতীয় বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিতে সুফল পাওয়ায় ‘আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার) (সংশোধন) আইন, ২০২৪’ এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সকালে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় আর বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি আরো জানান, প্রথম যখন আইনটি প্রণয়ন করা হয়, তখন একটির মেয়াদ ছিল দুই বছর। পরবর্তীতে কয়েক ধাপে সেটার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল। সেই মেয়াদ ২০২৪ সালের ৯ এপ্রিল শেষ হওয়ার জন্য নির্ধারিত ছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ এ আইনটি মন্ত্রিসভায় তুলেছিল। আজকের মন্ত্রিসভার বৈঠকে ধাপে ধাপে মেয়াদ বাড়ানোর পরিবর্তে স্থায়ী আইন হিসেবে নীতিগত সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে। এটিকে আর নতুন করে মেয়াদ বাড়াতে হবে না।
আইনটিতে কোনো পরিবর্তন আছে কিনা জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আইনটি পুরোনো। আগে যা ছিল, তা-ই থাকবে। কেবল মেয়াদ দুই বা তিন বছর না বাড়িয়ে স্থায়ী করা হয়েছে।
আগে ছিল দুই বছর পর পর মেয়াদ বাড়ানো হবে, তাহলে কেন স্থায়ী করা হচ্ছে এমন প্রশ্নে মাহবুব হোসেন বলেন, জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে বলা হয়েছে, এ আইনটির অনেক সুফল আছে, এ আইনটির কারণে এই ক্ষেত্রে তাদের তরফ থেকে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য খুব কাজে লেগেছে, এজন্য তারা আইনটি কন্টিনিউ করতে চাচ্ছেন।
মন্তব্য করুন


 
                                            
ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে ফিরে আসছে। 
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে লক্ষ্মীপুরে বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শনকালে সদর উপজেলার বাঙ্গাখাঁ উচ্চ বিদ্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, সেনাবাহিনীকেও ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, যেন কার্যক্রমগুলো দ্রুত হয়। এছাড়া
সারাদেশে যে মামলাগুলো রয়েছে, এর মধ্যে অনেকগুলোই গ্রহণযোগ্য নয়। সে ক্ষেত্রে আমাদের আহ্বান রয়েছে, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই যেন মামলাগুলো করা হয়। সেই মামলার ভিত্তিতেই যেন পুলিশসহ প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করে ও জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হয়।
রাষ্ট্রীয় সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে নাহিদ বলেন, ইতোমধ্যে আমাদের ৬টি সংস্কার কমিটি হয়েছে। বৃহস্পতিবার কমিটির সঙ্গে বৈঠকও হয়েছে। অক্টোবর মাস থেকেই সংস্কার কমিটির কার্যক্রম শুরু হবে। শিক্ষা ও গণমাধ্যমসহ আরও কিছু সংস্কার কমিশন গঠনের পরিকল্পনা রয়েছে। কমিশনগুলো সংশ্লিষ্ট ও অভিজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে রূপরেখা তৈরি করবে। তখন সব রাজনৈতিক ও সামাজিক পক্ষ মিলেই আমরা রূপরেখা অনুযায়ী সংস্কার কার্যক্রম শুরু করব।
তিনি বলেন, অভ্যুত্থানের বড় দুর্যোগ এসেছে আমাদের দেশে। আমরা দেখেছি, এ দুর্যোগে দেশের জনগণ সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেছে। ছাত্ররাসহ একত্রে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে জনগণ ও প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করেছে। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।
বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, এখন আমরা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের কার্যক্রমের দিকেই যাচ্ছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজটি এগিয়ে নিতে আমরা কাজ করছি। পানি কমছে, মানুষজনও আশ্রয়কেন্দ্র থেকে চলে যাচ্ছে। লক্ষ্মীপুরে পানি দেরি করে কমছে, কারণ এখানে খালগুলো দখল হয়ে গেছে। সে খালগুলো যদি দখলমুক্ত করা যায়, তাহলে তা দীর্ঘমেয়াদি সুরাহা হবে। এখানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের গৃহ নির্মাণের জন্য ইতোমধ্যে বরাদ্দ পাঠানো হয়েছে। সে বরাদ্দ অনুযায়ী খুব শিগগিরই গৃহ নির্মাণ করা হবে। জনস্বাস্থ্যের বিষয়টি আমরা সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। দীর্ঘমেয়াদি পুনর্বাসনের জন্য শিক্ষা-স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে এ জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করার জন্য সরকার সার্বিকভাবে কাজ করবে।
লক্ষ্মীপুরে বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শনকালে এসময় উপস্থিত ছিলেন লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক রাজিব কুমার সরকার, জেলা পুলিশ সুপার মো. আকতার হোসেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফুর রহমান, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভি দাশ ও সদর মডেল থানার ওসি ইয়াছিন ফারুক মজুমদার প্রমুখ।
মন্তব্য করুন


 
                                            
নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি:
বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু বলেছেন, পিআর খায় না পিআর গায়ে মাখে এ পদ্ধতি জনগণ আর মানে না, জনগণ চায় সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোটের মাধ্যমে জনগণ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করবে। পি আর দিয়ে নির্বাচন সম্ভব নয়। নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। বিগত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার আমলে এদেশে লুটপাটের মহারাজ্য সৃষ্টি হয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে নির্বাচিত সরকার ছাড়া এসব টাকা ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়, তাই অচিরেই পি আর পদ্ধতি বাদ দিয়ে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচন দেন।
তিনি আরও বলেন, যারা একাত্তর এর মুক্তিযোদ্ধাকে স্বীকার করে না, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া উর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণাকে স্বীকার করে না।,শহীদ প্রেসিডেন্টকে জিয়াউর রহমানকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকার করে না,তারা ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তদেয়াকে স্বীকার করেনা, তাদের বাংলাদেশে ভোট চাওয়ার অধিকার নেই,তাদের রাজনীতি করার অধিকার নাই। তিনি বলেন কোন হাইব্রীড যেন বিএনপির নেতা না হতে পারে সেজন্য তৃণমূলের নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান জানান।
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে গতকাল রোববার ২৪ আগস্ট বিকেলে ভগবান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপি’র কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাবেক সংসদ জাকারিয়া তাহের সুমন।
প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো: মোস্তাক মিয়া।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী আবু, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, কেন্দ্রীয় বিএনপি’র সদস্য এডভোকেট সাবেরা আলাউদ্দিন হেনা, বুড়িছং উপজেলা বিএনপির সভাপতি এটিএম মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন কবির বাবুল।
সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাজী জসিম উদ্দিন জসিম এবং অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব হাজী আমির হোসেন।আরও যুগ্ম আহবায়ক নজরুল ইসলাম, এডভোকেট মনিরুল হক সরকার, কেন্দ্রীয় বিএনপি, জেলা বিএনপি, উপজেলা বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যের শেষে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হন হাজী জসিম উদ্দিন জসিম, সাধারণ সম্পাদক হাজী আমির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক আনিসুল হক ভূঁইয়া রিপন ও শাহ জাহান সাজু।
মন্তব্য করুন


 
                                            
কক্সবাজারের
টেকনাফে পাহাড় ধসে মাটির দেয়াল চাপায় মা ও ৩ ছেলে-মেয়ে নিহত হয়েছে।
শুক্রবার
ভোর ৪ টার দিকে টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের মরিচ্যাঘোনা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
নিহতরা
হলেন, টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড মৌলভীবাজার মরিচ্যাঘোনার ফকির আহমদের
স্ত্রী আনোয়ারা বেগম (৫০), ছেলে সাইদুল মোস্তফা (২০) ও ২ মেয়ে সাদিয়া বেগম (১১) ও নিলুপা
বেগম (১৮)।
বিষয়টি
নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী ।
চেয়ারম্যান
রাশেদ মাহমুদ আলী জানান, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বৈরী আবহাওয়ার কারণে থেমে থেমে হালকা
ও মাঝারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এরই মধ্যে হ্নীলা ইউনিয়নের মরিচ্যাঘোনা এলাকায় পাহাড় ধসের
ঘটনা ঘটে। মাটির দেয়াল চাপা পড়ে পাহাড়ের খাদে বসবাস করা একই পরিবারের ৪ জন নিহত হন।
পরে খবর পেয়ে স্থানীয়রা সেখানের মাটি সরিয়ে ৪জনের মরদেহ উদ্ধার করেন।
টেকনাফ
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আদনান চৌধুরী জানান, পাহাড়ের একটি অংশ ধসে বাড়ির পাশে
পড়লে দেয়াল ধসে ওই পরিবারের সবাই মাটি চাপা পড়েন। এতে ৪ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়।
নিহতের পরিবারকে উপজেলা প্রশাসন থেকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।
মন্তব্য করুন


 
                                            
প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা
প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন বৌদ্ধ ধর্মীয়
নেতৃবৃন্দের প্রতিনিধিদল। 
আজ রোববার (৫ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন
যমুনায় এ শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসময় বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতারা প্রবারণা
পূর্ণিমার মাহাত্ম্য বর্ণনা করে প্রধান উপদেষ্টাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
তাঁরা প্রধান উপদেষ্টাকে বিহার পরিদর্শনেরও আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। 
এসময় রাজধানীর উত্তরায় বৌদ্ধদের শেষকৃত্যের জন্য
জায়গা বরাদ্দ করে দেওয়ায় প্রধান উপদেষ্টাকে বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বৌদ্ধ
নেতৃবৃন্দ। 
বৌদ্ধ নেতৃবৃন্দরা বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন
সরকারকে বিষয়টি অবহিত করার পর ১০ দিনের মধ্যে শ্মশানের জন্য স্থান বরাদ্দ করে
দেওয়া হয়েছে। এটা ইতিহাসে অনন্য। ঢাকায় বৌদ্ধধর্মের কেউ মারা গেলে শেষকৃত্যের জন্য
বহু পথ পারি দিয়ে চট্টগ্রামে যেতে হতো। এখন মৃত্যুর পরে একটা জায়গা হলো।
বৈঠকে এ বছর কঠিন চীবর দান উদযাপনের প্রস্তুতি
সম্পর্কেও প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়েছে। এছাড়া সার্বক্ষণিক সহযোগিতার জন্য
ধর্ম মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয়ের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা ও
ধন্যবাদ জানিয়েছেন বৌদ্ধ নেতৃবৃন্দ।
পাশাপাশি, তীর্থযাত্রার জন্য সরকারি
ব্যবস্থাপনা, বৌদ্ধ পন্ডিত, ধর্মগুরু ও দার্শনিক অতীশ দীপঙ্করের নামে সরকারিভাবে
একটি জ্ঞানচর্চা কেন্দ্র গড়ে তোলাসহ বিভিন্ন দাবির বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত
করেন বৌদ্ধ নেতৃবৃন্দ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, ধর্মরাজিক বৌদ্ধ মহাবিহারের
অধ্যক্ষ বুদ্ধপ্রিয় মহাথের, বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ভিক্ষু
সুনন্দপ্রিয়, পার্বত্য ভিক্ষু সংঘের ভিক্ষু কল্যাণ জ্যোতি, বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ
ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান ভবেশ চাকমা, বাংলাদেশ বৌদ্ধ সমিতির ঢাকা অঞ্চলের সাধারণ
সম্পাদক স্বপন বড়ুয়া চৌধুরী, বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব জয় দত্ত বড়ুয়া
এবং বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর ড.
সুকোমল বড়ুয়া, মং হলা চিং, সুশীল চন্দ্র বড়ুয়া, অধ্যাপক ববি বড়ুয়া, রুবেল বড়ুয়া ও
রাজীব কান্তি বড়ুয়া। 
পাশাপাশি ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন ও
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন


 
                                            
বিশ্ব
ইজতেমা-২০২৪ এর প্রথম পর্বের আখেরি মোনাজাত চলাকালীন ময়দান ও আশপাশের সড়ক ও এলাকার
পরিবেশ ছিল শান্ত। সড়কগুলোতে যে যার মত বসে মোনাজাতে অংশ নেয় ।  
দুই
হাত তুলে অনেকেই কেঁদেছেন, কেউ কেউ আল্লাহ আল্লাহ ধ্বনিও উচ্চারণ করেছেন। সবাই নিজেদের
সব গুনাহর জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। আর আমিন আমিন ধ্বনিতে শেষ হয় তবলিগ
জামাতের আন্তর্জাতিক সম্মেলন বিশ্ব ইজতেমার ১ম পর্বের আখেরি মোনাজাত। তারপর থেকে শুরু
হলো মুসল্লিদের বাড়ি ফেরার ঢল।  
রোববার
(৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টার পর মোনাজাত শেষে ময়দানের আশপাশের সড়কগুলোতে বেড়ে যায়
মুসুল্লিদের ভিড়।  
টঙ্গী
সড়কের আব্দুল্লাহপুর, স্টেশন রোড, আব্দুল্লাহপুর স্লুইসগেট ও কামারপাড়াসহ ময়দানের চারপাশে
সড়কে মুসুল্লিদের ঢল নেমেছে।
সড়কে
যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় পায়ে হেঁটে পথ চলাচল করছেন মুসল্লিরা। কারও পিঠে ব্যাগ, কারও
মাথায় বিছানাপত্র। যে যার মাল-সামান নিয়ে হাঁটতে শুরু করেছে।  
ট্রাফিক
পুলিশ সদস্যরা মুসল্লিদের স্বাভাবিক চলাচল নিশ্চিত করতেও কাজ করছেন।  
এদিকে,
বিশ্ব ইজতেমা ও আখেরি মোনাজাত ঘিরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা
রয়েছে। র্যাব, পুলিশ, আনসার ব্যাটালিয়ন, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন), গোয়েন্দা
পুলিশসহ (ডিবি) বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা নিয়োজিত রয়েছেন।  
নিরাপত্তার
স্বার্থে ময়দান ও আশপাশের নজরদারি রাখতে মোড়ে মোড়ে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়। এছাড়াও
র্যাবের হেলিকপ্টার দিয়ে টহল দেওয়া হয় ইজতেমার ময়দানসহ আশপাশের এলাকায়।  
মোনাজাত
শেষে মুসল্লিদের নিরাপদ চলাচলের জন্য ময়দানের আশপাশের সড়কগুলোতে গাড়ি চলাচল বন্ধ রাখা
হয়েছে। 
মন্তব্য করুন


 
                                            
বিশ্ব ইজতেমা গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ তীরে শুরু হতে যাচ্ছে ।
বিশ্ব ইজতেমার আনুষ্ঠানিকতা আগামী ২ ফেব্রুয়ারি আম বয়ানের মাধ্যমে শুরু হবে। আর ইজতেমায় আগত মুসুল্লিদের সুবিধার্থে স্বেচ্ছাশ্রমে চলছে ময়দানের প্রস্তুতির কাজ।
মুসলমানদের বৃহত্তম এই সম্মেলন সুষ্ঠু, সুন্দর করার জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে জেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
এ বছর দুইপর্বে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিশ্ব ইজতেমা। প্রথম পর্ব হবে ২ থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি, দ্বিতীয় পর্ব হবে ৯ থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি।
টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানের সম্পূর্ণ মাঠ ইতোমধ্যেই খুঁটি বসানো শেষ হয়েছে। নামাজে দাগ কাটাও প্রায় শেষের দিকে। বিভিন্ন খিত্তায় ভাগ করা হয়েছে ময়দানটি। ইজতেমা ময়দানের পশ্চিম পাশের সামিয়ানা টাঙানোর কাজ প্রায় শেষ। মাইকের জন্য বৈদ্যুতিক তার স্থাপনের কাজও শুরু হয়েছে। তুরাগ তীরের প্রায় ১৬০ একর জমি বিস্তৃত ইজতেমা ময়দানে প্রতিদিনই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে মুসুল্লিরা এসে স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে কাজ করছেন। স্বেচ্ছাশ্রমে এরই মধ্যে প্রায় ৮০ ভাগ কাজ শেষ করেছে মুসুল্লিরা। প্রতি বছরের মতো ইজতেমার নিরাপত্তায় আশপাশে সিসি টিভি বসানোসহ ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ করা হবে। এছাড়া বিপুলসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মাঠের ভেতর ও বাইরে কাজ করবেন।
মুসুল্লিরা বলছেন, বিশ্বের লাখ লাখ দেশি-বিদেশি মেহমান আসবে ইজতেমা ময়দানে। তাদের থাকা-খাওয়া ও বসার জন্য তারা স্বেচ্ছাশ্রমে কাজ করছেন।
জেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী আলমগীর হোসেন মিয়া বলেন, অন্যান্য বছরের মতো সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে ইজতেমা করার জন্য প্রয়োজনীয় টয়লেট, পানি সরবরাহ এবং ওজু-গোসলের নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
ইজতেমা সফল করার লক্ষ্যে এরই মধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ বিভিন্ন সরকারি সংস্থা, দপ্তরের সঙ্গে একাধিক বৈঠক হয়েছে জানিয়ে জেলা প্রশাসক আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম বলছেন, নিরাপদ ও সুষ্ঠু পরিবেশে ইজতেমা আয়োজনে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। এজন্য সরকারি বিভিন্ন দপ্তর, পুলিশ প্রশাসন, সিটি করপোরেশন আলাদাভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
মন্তব্য করুন