অন্তর্বতী সরকারের
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, নির্বাচন কমিশন গঠন সংক্রান্ত সার্চ কমিটিও গঠন হয়ে
গেছে। প্রজ্ঞাপনে হয়তো প্রধান উপদেষ্টা স্বাক্ষরও করেছেন। আজ অথবা কালকের মধ্যেই প্রজ্ঞাপন
জারি হবে। আমাদের নির্বাচনমুখী যাত্রা শুরু হয়ে গেছে।
আজ মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর)
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এ কথা বলেন তিনি।
আইন উপদেষ্টা আসিফ
নজরুল বলেন, সার্চ কমিটি হয়ে গেলে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে। এরপর ভোটার তালিকা সংশোধন
করা হবে। ভোটার তালিকা নিয়ে প্রচুর প্রশ্ন ছিল। আগের নির্বাচনগুলো ছিল ভুয়া। ফলে ভোটার
তালিকা নিয়ে কারও কোনো মাথা ব্যথা ছিল না। আমরা তো ভুয়া নির্বাচন করব না। আমরা অসাধারণ,
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করব। ফলে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর
সঙ্গে কথা বলে প্রধান উপদেষ্টা সবকিছু ঠিক করবেন।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তী
সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে
টেকসই সংহতি এবং বর্ধিত সহায়তার জরুরি প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, এমন
সহায়তার প্রয়োজন যাতে আর্থিক সংকট লাঘব করা যায় এবং বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর
জন্য বাংলাদেশের সহায়তা আরো জোরদার করা যায়।
আজ
মঙ্গলবার (৩ জুন) ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গোয়েন
লুইস প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এই আহ্বান জানান।
সাক্ষাৎকালে
তাঁরা রোহিঙ্গা সংকট এবং রোহিঙ্গাদের জন্য আর্থিক সহায়তার চলমান চ্যালেঞ্জ নিয়ে গুরুত্ব
সহকারে আলোচনা করেন।
তাঁরা
উভয়ে অর্থায়নের ব্যাপক কাটছাঁটে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন, যা ইতোমধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর
শিক্ষা ও অন্যান্য জরুরি কার্যক্রমে মারাত্মক প্রভাব ফেলছে।
আবাসিক
সমন্বয়ক গোয়েন লুইস অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে দৃঢ় সহযোগিতার প্রশংসা করেন এবং উভয়
নেতা বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
তাঁরা
সরকারের উচ্চাকাঙ্ক্ষী সংস্কার কার্যক্রম শক্তিশালী করতে জাতিসংঘ কীভাবে ব্যাপক সহায়তা
দিতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করেন।
আবাসিক
সমন্বয়ক বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উত্তরণের জন্য একটি নির্বিঘ্ন
রূপান্তর নিশ্চিত করতে গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপের কথাও তুলে ধরেন।
আবাসিক
সমন্বয়কারী বাংলাদেশের সংস্কার ও সংস্কারপ্রক্রিয়ার সঙ্গে তার অবিচল সংহতি পুনর্ব্যক্ত
করেন এবং টেকসই উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে জাতিসংঘের সমর্থনের প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেন।
মন্তব্য করুন
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, যারা টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমার মাঠ নিয়ন্ত্রণকে
কেন্দ্র করে হতাহতের ঘটনায় জড়িত, তাদেরকে অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হবে। এতে ছাড় দেওয়ার
কোনো অবকাশ নেই। খুনিদের কোনো অবস্থায় ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। যারা প্রকৃত দোষী তাদেরকে
আইনের আওতায় আনা হবে।
আজ বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে টঙ্গীতে আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের
লক্ষ্যে তাবলীগ জামাতের দুই গ্রুপের (জোবায়ের ও সাদ) সাথে বিশেষ আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের
ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম
চৌধুরী বলেন, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। অন্যায়কারীকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। সঠিক তদন্ত
করে আইনের আওতায় আনা হবে। তাবলীগ জামাতের দুই গ্রুপকে অনমনীয় অবস্থান থেকে সরে এসে
ছাড় দিতে হবে। তবেই আমরা একটি সুন্দর ও সুশৃঙ্খল বিশ্ব ইজতেমা উপহার দিতে পারব। উপদেষ্টা এ সময় বিশ্ব ইজতেমার মাঠে অনাকাঙ্ক্ষিত
ঘটনায় নিহতদের রুহের মাগফেরাত এবং আহতদের আশু আরোগ্য কামনা করেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সভাপতিত্বে বৈঠকে
উপস্থিত ছিলেন ভূমি উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ, শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, তথ্য
ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম, ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার
প্রতিরক্ষা ও জাতীয় সংহতি উন্নয়নবিষয়ক বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল আব্দুল হাফিজ
(অব.), স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরীসহ
আরও অনেকে।
মন্তব্য করুন
বাড্ডা থানার আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে “বিচার, সংস্কার ও জুলাই সনদ” দাবিতে জাতীয় যুবশক্তির জুলাই যুব সভা।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় যুবশক্তির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. তারিকুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন সদস্য সচিব ডা. জাহেদুল ইসলাম, মুখ্য সংগঠক ইঞ্জিনিয়ার ফরহাদ সোহেল এবং কেন্দ্রীয় যুবশক্তির অন্যান্য শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।
উক্ত সভায় বক্তারা বলেন, সংস্কারের আগে নির্বাচন এটি দেশের মানুষ মেনে নিবেনা। দেশের যুবসমাজ আর আশাহত হতে চায় না। কাঙ্ক্ষিত সংস্কার আজও না পাওয়ার কারণে তারা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
সভা শেষে দেশে চলমান হ-ত্যা, চাঁদাবাজি, এবং স-ন্ত্রাসী কার্যক্রমের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেন তারা।
মন্তব্য করুন
দেশজুড়ে নতুন শিক্ষাক্রমের পাঠ্যপুস্তকে ভুল-ত্রুটি ও অসঙ্গতি নিয়ে চলছে তুমুল আলোচনা-সমালোচনা। শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা ক্ষোভ জানাচ্ছেন।
এসব সমালোচনা ও মতামতকে ইতিবাচকভাবে নিয়ে মূল্যায়ন করে পাঠ্যপুস্তকের ভুল-অসঙ্গতির সংশোধনী অতি দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানোর কথা জানিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।
মঙ্গলবার বিকালে পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরহাদুল ইসলামের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষানুরাগীসহ সবার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রণীত ২০২৪ সালের বইয়ের বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা ও গভীর পর্যবেক্ষণে যেসব বিষয় উঠে এসেছে, তা আমরা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছি। বছরের প্রথম দিনে পাঠ্যপুস্তক বিতরণের সময় আমরা সব শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পাঠ্যপুস্তক সম্পর্কে কোনো পরামর্শ থাকলে তা অবহিত করতে অনুরোধ করেছিলাম। আপনারা আমাদের আহ্বানে তাৎপর্যপূর্ণ ইতিবাচক মতামত দিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে একই সাথে আরো বলা হয়, আপনাদের এ তাৎপর্যপূর্ণ মতামত আন্তরিকতার সঙ্গে গ্রহণ করে বিদ্যমান পাঠ্যপুস্তক যৌক্তিকভাবে মূল্যায়ণপূর্বক সংশোধনীসমূহ অতি দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষার্থী ও গণমাধ্যমে পাঠানো হবে। যারা আমাদের নানান তথ্য-উপাত্ত, যৌক্তিক বিশ্লেষণ এবং সঠিক উপস্থাপনার মাধ্যমে পাঠ্যপুস্তকের মানোন্নয়নে সহায়তা করছেন, তাদের প্রতি আমরা অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
মন্তব্য করুন
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সংস্কার কার্যক্রম এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা দিতে প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন।
ইউরোপীয় এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের পরিচালক পাওলা পাম্পালোনি আজ ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাতকালে বাংলাদেশকে সমর্থনে ইউরোপীয় দেশগুলোর প্রস্তুতির কথা জানান।
বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধি প্রধান মাইকেল মিলার এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের প্রতি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যভূক্ত ২৭টি রাষ্ট্রের সমর্থন নিশ্চিত করে পাম্পালোনি প্রধান উপদেষ্টাকে বলেন, ‘আমাদের বার্তা খুবই স্পষ্ট। ইউরোপীয় ইউনিয়ন আপনাদের পাশে আছে। আমরা আপনাদের সংস্কার উদ্যোগকে সমর্থন দিতে চাই।’
পাম্পালোনি বলেন, সংস্কারের জন্য অর্থের কোনো ঘাটতি হবে না এবং বাংলাদেশ সরকারের এই কাজ সম্পাদনের জন্য তারা প্রযুক্তিগত সহায়তাও দেবে।
এই সমর্থনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করায় প্রধান উপদেষ্টা ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। গত সেপ্টেম্বর মাসে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেয়েনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের কথা স্মরণ করে ড. ইউনূস বলেন, তারা সেসময় বাংলাদেশের প্রতি সমর্থনের বিভিন্ন উপায় নিয়ে আলোচনা করেন।
তিনি উল্লেখ করেন, ভন ডার লেয়েন দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময়ে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
পাম্পালোনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন তার প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং আর্থিক সহায়তা দিয়ে অনেক দেশের পাশে এভাবে দাঁড়িয়েছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেওয়া আপনার বক্তব্য মনোযোগ দিয়ে শুনেছি এবং বুঝতে পেরেছি যে এখন বাংলাদেশে আমাদের কাজ করার মতো একজন আছেন। আপনাকে একা অনুভব করতে হবে না। আমরা সত্যিই আপনাকে সমর্থন দিতে আগ্রহী।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নের কর্মকর্তারা বাংলাদেশকে আরও বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, এতে করে আরও কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে।
রাষ্ট্রদূত মিলার প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, ইউরোপীয় বিনিয়োগ ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশে আরও ব্যবসায় সুযোগ খুঁজে বের করার লক্ষ্যে আগামী জানুয়ারিতে এই দেশ সফর করার পরিকল্পনা রয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে শ্রম অধিকার সংস্কারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকার বিষয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কর্মকর্তাদের আশ্বস্ত করেন এবং বলেন, এর ফলে আরও বিনিয়োগের পথ প্রশস্ত হবে।
তিনি ইউরোপীয় কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করতে চাই যে শ্রম অধিকারের বিষয়ে আমরা আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখব। এখানে কোনো লুকোচুরি হবে না। আমরা আর লুকোচরির খেলা খেলতে চাই না।’
ইইউ কর্মকর্তারা বিভিন্ন খাতে সংস্কারের ক্ষেত্রে অধ্যাপক ইউনুসের রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির প্রশংসা করেন।
পাম্পালোনি বলেন, ‘এই প্রথম আমরা দেখছি এমন কিছু রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি আপনি নির্ধারণ করেছেন, যা নিয়ে আগে আমরা কথা বলেছি। সুতরাং আমরা আপনার ওপর আস্থা রাখছি।’
প্রধান উপদেষ্টা ইউরোপীয় ইউনিয়নকে নেপাল এবং ভারতের সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে অঞ্চলে বিদ্যুৎ সংযোগ বাড়ানোর আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, নেপালে বিশাল জলবিদ্যুৎ রয়েছে যা অপচয় হচ্ছে এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের কিছু সহায়তা পেলে নেপাল, বাংলাদেশ এবং ভারত সবাই এতে লাভবান হতে পারে।
অধ্যাপক ইউনূস ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতি বাংলাদেশের যুবসমাজের প্রতি মনোযোগ দেওয়ার আহ্বান জানান এবং দক্ষিণ এশীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের মেয়েদের সাম্প্রতিক অর্জনের কথা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ‘তারা খেলতে গেছে এবং জয় করেছে, একবার নয়, বরং দু'বার।’
তিনি আরও অনুরোধ করেন যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন যেন একটি ইউরোপীয় ফুটবল দল পাঠায় যা বাংলাদেশের মেয়েদের অনুপ্রাণিত করবে।
মন্তব্য করুন
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড.
আসিফ নজরুল জানিয়েছেন, বিচার বিভাগ সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ আগস্ট) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
সংবিধান সংশোধন করা হবে কিনা প্রশ্নে
তিনি বলেন, এ বিষয়ে অনেক দাবি আছে। কিন্তু আমরা এখনো এ বিষয়ে কোনো জবাব দিতে পারব না।
এটা আমার এখতিয়ারাধীন বিষয় না। আমরা উপদেষ্টা পরিষদে এ বিষয়ে আলোচনা করব।
মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে কোনো
চেষ্টা করবেন কিনা, জানতে চাইলি তিনি বলেন, অবশ্যই চেষ্টা করব। একটা পুরোজাতির ভোটাধিকারকে
এমনভাবে প্রহসন করা! এ রাষ্ট্রের মালিকানা জনগণের, ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার মাধ্যমে সেই
অধিকার ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে।
বিচার বিভাগ সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া
হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগে বিচারপতি নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে
আইন মন্ত্রণালয়কে যে সহযোগিতা করতে হয়, সেটা আমরা সম্পন্ন করেছি। এরইমধ্যে প্রধান বিচারপতিসহ
আপিল বিভাগের বিচারপতিরা নিয়োগ পেয়েছেন।
আমরা এমন একজন প্রধান বিচারপতি পেয়েছি,
যিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখাপড়া করেছেন। এখান থেকে আপনারা বুঝে নেবেন, আমরা
কীসের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছি। যোগ্যতা ও সততার ওপর গুরুত্ব দিয়েছি। আগে যারা প্রধান বিচারপতি
ছিলেন, তাদের সিভি, আর বর্তমান প্রধান বিচারপতির সিভি তুলনা করলে বুঝতে পারবেন, আমরা
কীসের ওপর জোর দিচ্ছি,’ যোগ করেন আইন উপদেষ্টা।
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার বিচার
না হলে জাতির কাছে আমরা দায়ী থাকব বলে মন্তব্য করেছেন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
সাগর-রুনি হত্যার বিচার গতি পাবে কিনা;
জানতে চাইলে, উপদেষ্টা বলেন, অবশ্যই, আপনারা রাজপথে থেকে আমাদের চাপে রাখবেন। এই বিচার
না হলে জাতির কাছে আমরা দায়ী থাকব। আমি বিশ্বাস করতে পারি না, এমন একটি নির্মম হত্যাকাণ্ড
নিয়ে কীভাবে প্রহসন করা হয়।
অর্থপাচারের দায়ে অভিযুক্তদের বিচারের
বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যেকোনো অপরাধের বিচার করার ইচ্ছা ও উদ্দেশ্য আমাদের আছে।
আমাদের দেশের ব্যাংক ও সম্পদ লুটপাট করে নিয়ে যাবে, এটা তো আমার-আপনার টাকা। সাবেক
সরকারের মন্ত্রীদের টাকা না। জনগণের টাকা যারা নিয়ে গেছেন, তাদের অর্থ ফেরত আনার ব্যবস্থা
করা ও বিচারের সম্মুখীন করার জন্য যতটুকু করা দরকার, অবশ্যই আমরা করব।
মন্তব্য করুন
তথ্য
ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, এই প্রজন্মই দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের
রক্ষাকবচ।
তিনি
তার ভেরিফাইড ফেসবুকে ‘কয়েকটি কথা’শিরোনামে
আজ (৯ মে) একটি পোস্টে এই কথা বলেছেন।
তিনি
সেখানে লিখেছেন, একটি দলের এক্টিভিস্টরা বারবার লীগ নিষিদ্ধের আইনি প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে
ছাত্ররা রাজি ছিল না, এটা বলে বেড়াচ্ছেন। মিথ্যা কথা। ক্যাবিনেটে প্রথম মিটিং ছিল আমার।
আমি স্পষ্টভাবে এই আইনের অনেকগুলো ধারা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলাম। নাহিদ-আসিফও আমার পক্ষে
ছিল স্বভাবতই। দল হিসেবে বিচারের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরা হলে একজন উপদেষ্টার জবাব ছিল
ন্যুরেমবার্গ ট্রায়ালের মত পশ্চাৎপদ উদাহরণ আমরা আমলে নিতে পারি কি-না। এই যুক্তি যিনি
দিয়েছিলেন, একটি দলের এক্টিভিস্টরা আজ সমানে তার পক্ষে স্ট্যাটাস দিয়ে যাচ্ছেন ছাত্রদের
কুপোকাত করতে। অথচ, উনার সাথে আমাদের কোনো বিরোধ নেই। মিছে বিরোধ লাগানোর অপচেষ্টা
করে কোনো লাভ নেই।
বলে
রাখা ভালো, দু’জন আইন ব্যাকগ্রাউন্ডের
উপদেষ্টা (একজন ইতোমধ্যে মারা গিয়েছেন) ও আমাদের বক্তব্যের পক্ষে ছিলেন। সংস্কৃতি উপদেষ্টাও
পক্ষে ছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে কথা হয়েছে। দল হিসেবে লীগের বিচারের প্রভিশন
অচিরেই যুক্ত করার আশ্বাস দিয়েছেন উক্ত উপদেষ্টা। উনাকে ধন্যবাদ।
মিথ্যা
বলা বন্ধ করুন। ঘোষণাপত্র নিয়ে আপনাদের দুই মাস টালবাহানা নিয়ে আমরা বলব। ছাত্রদের
দল ঘোষণার প্রাক্কালে আপনারা দলীয় বয়ানের একটি ঘোষণাপত্র নিয়ে আলোচনা শুরু করেছিলেন।
সমস্যা নেই, আমরাও চাই সবাই স্বীকৃত হোক। কিন্তু, এখন সেটাও হতে দিবেন না। দোষ আমাদেরও
কম না। আমরা আপনাদের দলীয় প্রধানের আশ্বাসে আস্থা রেখেছিলাম।
পুনশ্চ:
আমরা নির্বাচন পেছাতে চাইনা। ডিসেম্বর টু জুনের মধ্যে নির্বাচন হবেই।
আপনারা
যদি মনে করেন, ছাত্ররা নিজেদের আদর্শ ও পরিকল্পনা নিতে পারে না বরং এখান থেকে ওখান
থেকে অহি আসলে আমরা কিছু করি। তাহলে আপনারা হয় ছাত্রদের খাটো করে দেখছেন, নয়তো ছাত্রদের
ডিলেজিটিমাইজ করার পরিকল্পনায় আছেন। সেই আগস্ট থেকেই আমরা জাতির জন্য যা ভালো মনে করেছি,
সবার পরামর্শ নিয়েই করেছি। বরং, উক্ত দলকেই আমরা বেশি ভরসা করেছি। সবার আগে উনাদের
সাথেই পরামর্শ করেছি। ভরসার বিনিময়ে পেয়েছি অশ্বডিম্ব। সব দোষ এখন ছাত্র উপদেষ্টা নন্দঘোষ!
আমরা
উক্ত দলকে বিশ্বাস করতে চাই। উক্ত দলের প্রধানকে বিশ্বাস করতে চাই। উনি আমাদের বিশ্বাসের
মূল্য দিয়ে লীগ নিষিদ্ধ প্রশ্নে ও ঘোষণাপত্র প্রকাশে দেশপ্রেমিক ও প্রাগমাটিক ভূমিকা
রাখবেন বলেই আস্থা রাখি। উক্ত দলকে নিয়ে কে কি বলবে জানি না কিন্তু আমরা চাই উক্ত দল
ছাত্রদের সাথে নিয়ে দেশের পক্ষে, অভ্যুত্থানের শত্রুদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ঐকমত্যের
নেতৃত্ব দিক। দেশপ্রেমিক ও সার্বভৌমত্বের পক্ষের শক্তি হিসাবে নেতৃত্ব দিলে ছাত্ররা
রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় উনাদের সাথে চলবেন।
ঐক্যবদ্ধ
হোন। নেতৃত্ব দিন। এই প্রজন্মকে হতাশ করবেন না।‘এই
প্রজন্ম দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ।’
মাহফুজ
আলম ২০২৪ এর জুলাইয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালীন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম
সংগঠক ছিলেন। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটির একজন সমন্বয়ক ছিলেন। বৈষম্যবিরোধী
ছাত্র আন্দোলন থেকে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন মাহফুজ আলম।
মন্তব্য করুন
সিটের নিচে ৪ কেজি ৫৪০ গ্রাম স্বর্ণ পাওয়া গেছে।
শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শারজাহ থেকে আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটের সিটের নিচ থেকে এই স্বর্ণ পাওয়া গেছে।
আজ চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের এনএসআই ও শুল্ক গোয়েন্দারা এসব স্বর্ণ উদ্ধার করেন।
একজন কর্মকর্তা জানান, সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে এনএসআই চট্টগ্রাম বিমানবন্দর টিম এবং শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর গোপন তথ্যের ভিত্তিত যৌথ অভিযান পরিচালনা করে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটের (BG-152) ভেতর থেকে তল্লাশির মাধ্যমে পরিত্যক্ত অবস্থায় সিটের নিচ থেকে ৪ কেজি ৫৪০ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়।
যার আনুমানিক মূল্য ৩ কোটি ৮৯ লাখ ৭১ হাজার ৩৬০ টাকা।
উদ্ধারকৃত স্বর্ণের পুরোটাই কাস্টমস কর্তৃক জব্দ হওয়ায় স্বর্ণের মূল্যের পুরোটাই সরকারি রাজস্ব হিসেবে গণ্য হবে।
মন্তব্য করুন
প্রয়োজনীয় সব সংস্কার শেষে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
সোমবার (৪ নভেম্বর) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অফিস কক্ষে নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হাকোন অ্যারাল্ড গুলব্রান্ডসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এ কথা জানান।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। ফ্যাসিস্ট সরকার গত ১৬ বছর দেশে অনেক অনিয়ম-দুর্নীতি করেছে। অন্তর্বর্তী সরকার দেশকে পুনর্গঠন করার কাজ শুরু করেছে। যাতে দেশ ও দেশের মানুষ ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারে। দেশ পুনর্গঠনে নরওয়ের পরামর্শ ও সহযোগিতা কামনা করেন উপদেষ্টা। সংস্কারের ক্ষেত্রে স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হাকোন অ্যারাল্ড গুলব্রান্ডসেন বলেন, নরওয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের পাশে থেকে নতুন বাংলাদেশ পুনর্গঠনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, সরকার উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে নরওয়ের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন করতে চায়। পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ ও গণমাধ্যমের উন্নয়নে বিনিয়োগ প্রত্যাশা করে।
রাষ্ট্রদূত সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, এক সপ্তাহের মধ্যে আইনটি বাতিল হবে এবং এ আইনের অধীনে যত মামলা হয়েছে সব মামলাও বাতিল হবে। শুধু এ আইন নয়, মত প্রকাশে বাধা সৃষ্টি করে এমন সব আইন পর্যালোচনা করা হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
রাষ্ট্রদূত সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিষয়ে জানতে চাইলে উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা নিরাপদে আছে। সর্বশেষ পূজাতে তাদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিল, ছুটি বাড়ানো হয়েছে। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার সংখ্যালঘুদের নিয়ে রাজনৈতিক খেলায় মেতে উঠেছিল। তারা সংখ্যালঘুদের ভোটব্যাংক হিসেবে চিহ্নিত করেছে। অথচ তাদের আমলেই সংখ্যালঘু নির্যাতনের বড় বড় ঘটনা ঘটলেও তারা বিচার করেনি।
জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে বহির্বিশ্বে নানা রকম নেতিবাচক প্রচারণা করা হচ্ছে উল্লেখ করে এ বিষয়ে সত্য ঘটনা প্রচার করতে নরওয়ের সহযোগিতা কামনা করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ড. মো. মুশফিকুর রহমান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী, নরওয়ের ডেপুটি হেড অব মিশন মারিয়ান রাবে ন্যাভেলসউরডসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
মন্তব্য করুন
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন
বলেছেন, দেশের দুর্যোগ দুর্দিনে এ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশবাসীর কল্যাণে পাশে আছে
এবং থাকবে। বন্যায় যাদের ঘর ভেসে গেছে, তাদের নতুনভাবে ঘর করে দেওয়া হবে।
আজ (৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার দিকে লক্ষ্মীপুর
জেলার তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়নের চরমটুয়া আল আরাবিয়া দারুল উলুম মাদরাসা মাঠে বানভাসিদের
মাঝে ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
এসময় তিনি আরও বলেন, বন্যায় যারা অত্যন্ত
ক্ষতিগ্রস্ত, যাদের ঘর পানিতে মিশে গেছে, যারা রাস্তার ওপর থাকছেন তাদের ছোটখাটো বাড়ি
করে দেওয়া হবে।
ধর্ম উপদেষ্টা আরও বলেন, লক্ষ্মীপুর,
ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের সাহায্যে আলেম সমাজ ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তারা মাঠে ময়দানে
গিয়ে সাহায্য করছেন। ফেনী মুহুরি নদীর দিকে বেসরকারি উদ্যোগে এক কোটি টাকা খরচ করে
বাঁধ তৈরি করা হচ্ছে। সরকারি উদ্যোগেও কাজ চলছে। ইনশাআল্লাহ, আমরা এ বিপদ থেকে উদ্ধার
হতে পারবো। আমরা আল্লাহর সাহায্য কামনা করি।
আল-মানাহিল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এ আয়োজন
করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রামের জামিয়া ইসলামিয়া জিরির মুতামিম মাওলানা
খোবাইন বিন তৈয়ব, লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহান, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ
তারেক বিন রশিদ ও কমলনগর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ
প্রমুখ।
আয়োজকরা জানায়, আল-মানাহিল ফাউন্ডেশনের
উদ্যোগে বন্যায় দুর্গত ৫০০ পরিবারে মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। সেইসঙ্গে দুই শতাধিক
মানুষের মাঝে শাড়ি-লুঙ্গি বিতরণ করা হয়।
মন্তব্য করুন