

ইতিহাসে প্রথমবারের মতো নারীরা পবিত্র
কাবার গিলাফ পরিবর্তনের কাজে অংশ নিয়েছেন। পবিত্র কাবাঘর দৃষ্টিনন্দন কালো গিলাফে আবৃত
থাকে। প্রতি বছর এ ঘরের গিলাফ পরিবর্তন করা হয়। প্রতিবারের ন্যায় এ বছরও পবিত্র কাবাঘরে
নতুন গিলাফ (কিসওয়া) পরিবর্তন করা হয়েছে। তবে ইতিহাসে প্রথম গিলাফ পরিবর্তন কার্যক্রমে
মক্কা ও মদিনার পবিত্র দুই মসজিদ তত্ত্বাবধানকারী কর্তৃপক্ষের দায়িত্বশীল নারীরা অংশগ্রহণ
করেছেন।
জেনারেল অথরিটির ভাষ্যমতে, এবারই প্রথম
নারীরা এ কার্যক্রমে অংশ নিয়েছেন।
গত ৬ জুলাই হিজরি নববর্ষের প্রথম রাতে
মক্কায় পবিত্র মসজিদুল হারাম প্রাঙ্গণে গিলাফ পরিবর্তনের কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়। মূলত
গত কয়েক বছর ধরেই কাবার রীতিতে পরিবর্তন এসেছে। হারামাইন পরিচালনা পরিষদের সিদ্ধান্ত
অনুযায়ী হিজরি বর্ষের শুরুতে গিলাফ পরিবর্তনের নিয়ম করা হয়।
চার ঘণ্টাব্যাপী চলমান এ কার্যক্রম
তত্ত্বাবধান করে মক্কা ও মদিনার পবিত্র দুই মসজিদের সাধারণ কর্তৃপক্ষ। ইসলামের প্রথম
যুগ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে জিলহজ মাসের ৯ তারিখ আরাফাত দিবসে কাবাঘরের গিলাফ
পরিবর্তনের রীতি ছিল। তবে ২০২২ সাল মোতাবেক ১৪৪৪ হিজরি থেকে কাবার গিলাফ পরিবর্তনের
সময়ে পরিবর্তন আনে সৌদি সরকার। তখন থেকে হিজরি নববর্ষকে স্মরণীয় করে রাখতে মহররমের
প্রথম রাতে গিলাফ পরিবর্তন করা হয়।
সৌদি বার্তা সংস্থা এসপিএ জানিয়েছে,
মক্কার কিং আবদুল আজিজ কমপ্লেক্সে পবিত্র কাবাঘরের কালো গিলাফ প্রস্তুত করা হয়। সেখানকার
বিশেষজ্ঞ প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদের তত্ত্বাবধানে ১৫৯ জন দক্ষ কারিগর নতুন গিলাফ পরিবর্তনের
কার্যক্রম সম্পন্ন করেন। এ ক্ষেত্রে তাঁরা প্রথমে কাবাঘর থেকে পুরনো গিলাফ সরিয়ে নেন।
এরপর নতুন গিলাফ স্থাপন করেন।
বার্তা সংস্থা আরো জানায়, গিলাফ তৈরিতে
১২০ কেজি সোনা, ১০০ কেজি রুপা ও এক হাজার কেজি রেশমের সুতা ব্যবহার করা হয়। ওই কাপড়ে
পবিত্র কোরআনের আয়াত ও আল্লাহর গুণবাচক নামের ক্যালিগ্রাফি থাকে। গিলাফের সব কাজ শেষ
করতে ৬ থেকে ৮ মাস সময় লাগে। সব মিলিয়ে ১ হাজার ৩৫০ কেজি ওজন ও ১৪ মিটার উচ্চতার এই
গিলাফ তৈরিতে ব্যয় হয় ২৫ মিলিয়ন সৌদি রিয়াল বা সাড়ে ছয় মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই গিলাফকে
বিশ্বের ব্যয়বহুল কাপড় বলে মনে করা হয়।
উল্লেখ্য, পবিত্র কাবাঘরের গিলাফে থাকা
কোরআনের আয়াতের ক্যালিগ্রাফি করেন মুখতার আলম নামের এক বাংলাদেশি। তিনি গিলাফ প্রস্তুতকারক
প্রতিষ্ঠান কিং আবদুল আজিজ কমপ্লেক্সে প্রধান ক্যালিগ্রাফার হিসেবে কাজ করছেন। ২০২১
সালে তিনি সৌদি আরবের নাগরিকত্ব লাভ করেন।
মন্তব্য করুন


ভূমধ্যসাগর দিয়ে নৌকাযোগে ইউরোপ যাত্রাকালে তিউনিসীয় উপকূলে অগ্নিকাণ্ডে মারা যাওয়া নয়জন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মধ্যে অধিকাংশই বাংলাদেশি বলে জানিয়েছে লিবিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাস।
শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ত্রিপোলিতে থাকা দূতাবাস জানায়, লিবিয়া উপকূল থেকে ৫২ জনের একদল অভিবাসনপ্রত্যাশী সাগরপথে ইউরোপ যাত্রাকালে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি তিউনিসিয়া উপকূলে তাদের বহনকারী নৌকাটিতে অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
পরে তিউনিসিয়ার নৌবাহিনী নৌকাটি থেকে নয়জনের মরদেহ উদ্ধার করে। জীবিত ফিরিয়ে আনে ৪৩ জনকে।
আর জীবিত অবস্থায় উদ্ধার অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে ২৬ জন বাংলাদেশি নাগরিকও রয়েছেন। তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আর মারা যাওয়া নয়জনের মধ্যে অধিকাংশই বাংলাদেশি বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে।
দূতাবাস আরো জানায়, উদ্ধারকৃত বাংলাদেশিদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা এবং চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে দূতাবাস তিউনিসিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি এবং আইওএমের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করছে। এছাড়া স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিদের সঙ্গে সাক্ষাৎপূর্বক তাদের কল্যাণ নিশ্চিতকরণ এবং মারা যাওয়া বাংলাদেশিদের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে দূতাবাসের একটি টিমকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তিউনিসিয়া পাঠানোর সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চলছে।
পাশাপাশি দূতাবাস বলছে, আইওএমের তথ্যমতে বিভিন্ন দেশের উপকূল হতে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপ গমনের চেষ্টাকালে ২০২৩ সালে তিন হাজারেরও বেশি অভিবাসনপ্রত্যাশী মারা গেছেন এবং নিখোঁজ হয়েছেন।
সম্প্রতি ইউরোপের বিভিন্ন দেশ অবৈধ অভিবাসনের বিষয়ে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করায় লিবিয়া ও তিউনিসিয়ার নৌবাহিনী তাদের নজরদারি জোরদার করেছে। ফলে বর্তমানে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপযাত্রা অত্যন্ত বিপদজনক ও ঝুঁকিপূর্ণ।
ঝুঁকি নিয়ে এভাবে ইউরোপযাত্রা না করতে বাংলাদেশি অভিবাসনপ্রত্যাশীদের সতর্ক করেছে দূতাবাস।
এছাড়া লিবিয়ায় কর্মরত-বসবাসরত প্রবাসীদের বর্ণিত বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ জানানো যাচ্ছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশে অবস্থানরত তাদের আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব ও পরিচিতদেরও সতর্ক করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে
মন্তব্য করুন


পৃথিবীকে জলবায়ু বিপর্যয় থেকে রক্ষা করার জন্য ‘শূন্য বর্জ্য ও শূন্য কার্বন’-এর ওপর ভিত্তি করে একটি নতুন জীবনধারা গড়ে তোলার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ
বুধবার (১৩
নভেম্বর) আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে কপ২৯-এর ওয়ার্ল্ড লিডারস ক্লাইমেট অ্যাকশন সামিটের উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি আহ্বান করেন।
একটি নতুন পৃথিবী গড়ার লক্ষে তিনটি শূন্যভিত্তিক তার দীর্ঘ দিনের স্বপ্নের কথাও উপস্থাপন করেন প্রধান উপদেষ্টা।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বলেন, বেঁচে থাকার জন্য, আমাদের আরেকটি সংস্কৃতি গঠন করতে হবে। একটি ভিন্ন জীবনধারার ওপর ভিত্তি করে আরেকটি পাল্টা সংস্কৃতি গড়তে হবে। এটি হবে শূন্য বর্জ্যের ওপর ভিত্তি করে। এ সংস্কৃতি নিত্য পণ্যের ব্যবহারকে সীমিত করবে, কোন বর্জ্য অবশিষ্ট রাখবে না। এ জীবনযাত্রাও হবে শূন্য কার্বনের ওপর ভিত্তি করে যেখানে কোনো জীবাশ্ম জ্বালানি থাকবে না, শুধুমাত্র পুনঃনবায়নযোগ্য শক্তি থাকবে। এতে এমন একটি অর্থনীতি হবে যা প্রাথমিকভাবে সামাজিক ব্যবসার মতো ব্যক্তিগত পর্যায়ে শূন্য মুনাফার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হবে। সামাজিক ব্যবসার একটি বিশাল অংশ পরিবেশ ও মানবজাতির সুরক্ষায় মনোযোগ দেবে। সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের জীবন কেবল সুরক্ষিতই হবে না, গুণগতভাবে উন্নত হবে। এটি যুবকদের জন্য উদ্যোক্তা হওয়ার পথ সহজতর করবে। উদ্যোক্তা হওয়ার নতুন শিক্ষার মাধ্যমে তরুণরা প্রস্তুত হবে। চাকরিপ্রার্থী তৈরির শিক্ষা উদ্যোক্তা-কেন্দ্রিক শিক্ষা দ্বারা প্রতিস্থাপিত হবে।
পরিবেশের সুরক্ষার জন্য একটি নতুন জীবনধারার প্রয়োজন উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, নতুন জীবনধারা চাপিয়ে দেয়া হবে না, এটি হবে পছন্দ বেছে নেওয়া। তরুণরা সে জীবনধারাকে পছন্দ হিসেবে বেছে নেবে। প্রতিটি যুবক তিন শূন্য ভিত্তিক ব্যক্তি হিসেবে বেড়ে উঠবে। এগুলো হচ্ছে- শূন্য নেট কার্বন নির্গমন, শুধুমাত্র সামাজিক ব্যবসা গড়ে তোলার মাধ্যমে শূন্য সম্পদ কেন্দ্রীকরণ ও নিজেদের উদ্যোক্তা হিসেবে পরিণত করার মাধ্যমে শূন্য বেকারত্ব। প্রত্যেক মানুষ তিন শূন্য ভিত্তিক ব্যক্তি হিসেবে বেড়ে উঠবে এবং সারাজীবন তিন শূন্য ভিত্তিক ব্যক্তি হিসেবে থাকবে। এটি নতুন সভ্যতা গড়ে তুলবে। এটা করা যেতে পারে আমাদের যা করতে হবে তা হল এ গ্রহের নিরাপত্তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি নতুন জীবনধারা গ্রহণ করা যেখানে সবাই বসবাস করে। আজকের তরুণ প্রজন্ম বাকিটা করবে। তারা তাদের আমাদের গ্রহকে ভালোবাসে। আমি আশা করি আপনারা এ স্বপ্ন দেখায় আমার সাথে যোগ দেবেন। আমরা যদি একসাথে স্বপ্ন দেখি তবে তা সম্ভব হবে। জলবায়ু সংকট তীব্রতর হচ্ছে এবং সে কারণে মানব সভ্যতা মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। মানুষ আত্ম-বিধ্বংসী মূল্যবোধের প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আত্ম-রক্ষাত্মক ও আত্ম-শক্তিবর্ধক একটি নতুন সভ্যতার ভিত্তি স্থাপনের জন্য আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক, আর্থিক ও যুব শক্তিকে কাজে লাগাতে হবে। আমরা, এই গ্রহের মানব বাসিন্দারা এই গ্রহের ধ্বংসের কারণ। মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে এটি করছে এবং তারা এমন একটি জীবনধারা বেছে নিয়েছে যা পরিবেশের বিরুদ্ধে কাজ করে। তারা এটিকে একটি অর্থনৈতিক কাঠামো দিয়ে ন্যায্যতা দেয়, যা এ গ্রহ ব্যবস্থার মতো প্রাকৃতিক হিসেবে বিবেচিত হয়। এ অর্থনৈতিক কাঠামো সীমাহীন খরচের ওপর ভিত্তি করে চলছে। আপনি যত বেশি ব্যবহার করবেন তত বেশি প্রবৃদ্ধি পাবেন। যত বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করবেন, তত বেশি অর্থ উপার্জন করবেন। সর্বাধিক মুনাফা অর্জনকে সিস্টেমের সবকিছুকে আমাদের ইচ্ছা অনুযায়ী ভূমিকা পালনের শক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
মন্তব্য করুন


সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় কামরুল হাসান (৩৪) নামে এক বাংলাদেশি যুবকের মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) স্থানীয় সময় দিবাগত রাতে রিয়াদের মালাজ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।4
নিহত কামরুল হাসান হলেন চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার ৬নং গুপ্টি পশ্চিম ইউনিয়নের খাজুরিয়া গ্রামের মৃত আনসার আলীর ছেলে।
বুধবার (২৭ আগস্ট) বিকেলে ঢাকা পোস্টকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ওই ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বুলবুল আহমেদ।
নিহতের পরিবারের সদস্যরা জানান, ফুড ডেলিভারির কাজ করতে গিয়ে কামরুলের বাইক একটি মালবাহী ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
মন্তব্য করুন


যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা উপকূলে ১৭১৫ সালে ডুবে যাওয়া এক জাহাজের ধ্বংসাবশেষ থেকে হাজারেরও বেশি রৌপ্যমুদ্রা এবং পাঁচটি স্বর্ণমুদ্রা পাওয়া গেছে। এসব মুদ্রার আনুমানিক বাজারমূল্য এক মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ১২ কোটি ১৭ লাখ টাকা।
গত শুক্রবার (৩ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ উর্দু। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফ্লোরিডার উপকূলে জাহাজডুবির স্পট থেকে এসব মুদ্রা উদ্ধার করেছে ১৭১৫ ফ্লিট-কুইন্স জুয়েলস এলএলসি নামের এক জাহাজ উদ্ধারকারী প্রতিষ্ঠান।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, এই ধনভাণ্ডার মূলত অনেক বড় একটি ভাণ্ডারের অংশ। তাদের দাবি, ১৭১৫ সালের জুলাই মাসে জাহাজটি সোনা, রূপা ও মূল্যবান রত্নপাথর নিয়ে স্পেনে ফিরছিল। কিন্তু ভয়াবহ ঝড়ের কারণে পুরো নৌবহর সমুদ্রে ডুবে যায়। সেই সময় থেকে এই জাহাজের ধ্বংসাবশেষ এবং সোনার মুদ্রাগুলো সমুদ্রের তলদেশে লুকিয়ে ছিল।
গত কয়েক দশকে এই ‘১৭১৫ ট্রেজার ফ্লি ‘ নামে পরিচিত জাহাজবহরের বিভিন্ন অংশ থেকে ধাপে ধাপে কিছু মুদ্রা উদ্ধার করা হয়েছে। এবার উদ্ধার হওয়া মুদ্রাগুলোর মধ্যে কিছুতে দেখা যাচ্ছে সঠিক উৎপাদনের তারিখ এবং ট্যাক্সালের নাম, যা ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বহন করছে।
প্রতিষ্ঠার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই অভিযান চালানোর জন্য বিশেষ মেটাল ডিটেক্টর এবং পানির নিচে কার্যকর ডাইভিং যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির অপারেশন ডিরেক্টর স্যাল গুটুসো এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই আবিষ্কার কেবল ধনসম্পদ নয়, এর সঙ্গে জড়িত ইতিহাসও। প্রতিটি মুদ্রা ইতিহাসের অংশ। স্প্যানিশ সাম্রাজ্যের স্বর্ণযুগের কথা তুলে ধরে এগুলো। সে সময় যারা বেঁচে ছিলেন, কাজ করেছেন এবং সাগর পাড়ি দিয়েছেন, তাদের সঙ্গে আমাদের সংযোগ তৈরি করে এগুলো। একসঙ্গে ১ হাজার মুদ্রা পাওয়া বিরল এবং একই সঙ্গে বিস্ময়কর।’
ফ্লোরিডা রাজ্যের আইন অনুসারে, সরকারি মালিকানাধীন জলসীমা থেকে উদ্ধার হওয়া ধনসম্পদ রাজ্যের সম্পত্তি হিসেবে গণ্য হয়। তবে অনুমতি নিয়ে অনুসন্ধান করলে সেই সম্পদের ২০ শতাংশ রাজ্যকে দিতে হয়। বাকি অংশ ভাগ হয়ে যায় কোম্পানি এবং তাদের সাব-কন্ট্রাক্টরদের মধ্যে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, উদ্ধার করা মুদ্রাগুলো জনসমক্ষে প্রদর্শনের আগে সতর্কতার সঙ্গে সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। স্থানীয় জাদুঘরগুলোতে বাছাই করা কিছু মুদ্রা প্রদর্শনের পরিকল্পনা চলছে, যাতে ফ্লোরিডাবাসী এবং পর্যটকরা সরাসরি দেখতে পারেন ফ্লোরিডার সামুদ্রিক অতীতের এই ধনভাণ্ডার।
মন্তব্য করুন


জোয়া আখতারের পরিচালনায় ‘আর্চিজ’-এর হাত ধরে ওটিটিতে আত্মপ্রকাশ করেছেন শাহরুখ-কন্যা সুহানা খান। এবার পা রাখতে চলেছেন বড় পর্দায়। জানা গেছে, বাবা-মেয়েকে নাকি এক ছবিতেই দেখা যাবে। ছবির নাম ‘কিং’। ছবির পরিচালনার দায়িত্বে থাকছেন পরিচালক সুজয় ঘোষ এবং সিদ্ধার্থ আনন্দ। মে মাসেই শুটিং ফ্লোরে যেতে পারে ‘কিং’।
২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকেই এই ছবি তৈরির পরিকল্পনা চলছে। দুই পরিচালক স্ক্রিপ্ট নিয়ে সোজা চলে গিয়েছিলেন শাহরুখের কাছে। স্ক্রিপ্ট পড়ে শাহরুখ নিজের মতামত দেন। সেই অনুযায়ী স্ক্রিপ্টে নানা পরিবর্তনও আসে। এই সিনেমার একটা বড় অংশজুড়ে রয়েছে অ্যাকশন দৃশ্য। শাহরুখের সঙ্গে আলোচনা করেই নাকি সবকিছু ঠিক করা হয়েছে।
অ্যাকশন দৃশ্যের অনুশীলন হয়েছে শাহরুখের বাংলো ‘মান্নাত’-এ। সুহানাও বাবার সঙ্গেই প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। বলিউডে দক্ষ প্রশিক্ষকদের তত্ত্বাবধানেই এই প্রশিক্ষণ পর্ব চলে বলে জানা গেছে। ২০২৩ সালে ‘পাঠান’ এবং ‘জাওয়ান’-এ শাহরুখকে অ্যাকশন অবতারে দেখেছেন দর্শক।
তবে ঘনিষ্ঠ সূত্রের দাবি, ‘কিং’-এ একেবারেই অন্য ভূমিকায় দেখা যাবে শাহরুখকে। আগের দু’টি সিনেমার সঙ্গে নাকি কোনও মিল থাকছে না এই ছবির। ‘রেড চিলিজ এন্টারটেনমেন্ট’-এর সঙ্গে এই ছবির যৌথ প্রযোজনার দায়িত্বে রয়েছে সিদ্ধার্থ আনন্দের ‘মারফ্লিক্স
মন্তব্য করুন


অপতথ্য মোকাবিলায় কার্যকর ব্যবস্থা
গড়ে তোলা এবং গণমাধ্যমকে নৈতিক মান বজায় রাখার ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করতে জাতিসংঘের
প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ বুধবার (২ জুলাই) রাষ্ট্রীয় অতিথি
ভবন যমুনায় ইউনেস্কোর বাংলাদেশ প্রতিনিধি সুসান ভাইজ ও ইউনেস্কোর ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা
ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা’ বিভাগের জ্যেষ্ঠ প্রকল্প কর্মকর্তা মেহদি বেনচেলাহ প্রধান
উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আহ্বান জানান।
জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি)
এবং ইউনেস্কোর যৌথভাবে প্রস্তুত করা বাংলাদেশের গণমাধ্যম পরিমণ্ডলের মূল্যায়ন : স্বাধীন,
নিরপেক্ষ ও বহুমাত্রিক গণমাধ্যমের দিকে মনোনিবেশ’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশের আগে তারা
এ সাক্ষাৎ করেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বলেন, আমরা এই প্রতিবেদনের জন্য সত্যিই অপেক্ষা করছি।
তিনি বলেন, আমাদের প্রধান সমস্যা হলো
অপতথ্য, ভুয়া সংবাদ। আর এসব অপতথ্যের কিছু ছড়ায় বিদেশে থাকা লোকজন, আবার কিছু ক্ষেত্রে
স্থানীয়রাও এতে জড়িত। ধারাবাহিকভাবে এ হামলা হচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টাড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন,
শুধু ডিজিটাল মাধ্যমে নয়, নিয়মিত প্রচারিত গণমাধ্যমও অনেক সময় ভুয়া তথ্যের উৎস হয়ে
ওঠে।’ এ প্রেক্ষিতে তিনি জাতিসংঘের সক্রিয় ভূমিকা কামনা করে বলেন, ‘আপনারা শুধু সরকারের
সঙ্গেই কথা বলবেন না, গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলুন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বলেন, একটি স্বাধীন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার প্রয়োজন রয়েছে। যদি কোনো গণমাধ্যম বারবার মিথ্যা
তথ্য ছড়ায়, তাহলে তাদের স্মরণ করিয়ে দেওয়া উচিত তারা বিশ্বাসযোগ্য নয়।
তিনি বলেন, আপনারা জাতিসংঘ, আপনাদের
কথা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ...আপনাদের সমর্থন আমাদের প্রয়োজন।
ইউনেস্কো প্রতিনিধি সুসান ভাইজ বলেন,
আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনটিতে আত্ম-নিয়ন্ত্রণের বিষয়টিও তুলে ধরা
হবে।
তিনি বলেন, প্রতিবেদনটি দেখাবে কী কার্যকর
হচ্ছে, আর কী হচ্ছে না এবং এতে আন্তর্জাতিক মান অনুসরণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ
থাকবে। সরকারি কর্মকর্তা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং বিচার বিভাগের সদস্যদের আন্তর্জাতিক
মানের সাথে তাদের কার্যক্রম সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে প্রশিক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে- সে বিষয়টিও
উল্লেখ থাকবে।’
ইউনেস্কোর জ্যেষ্ঠ প্রকল্প কর্মকর্তা
মেহদি বেনচেলাহ বলেন, প্রতিবেদনে সাংবাদিকদের কাজের পরিবেশ এবং নারী সাংবাদিকদের নিরাপত্তা
সম্পর্কেও কিছু সুপারিশ থাকবে, যা একটি বৈশ্বিক উদ্বেগ। সরকারি পদক্ষেপ এসব ক্ষেত্রে
গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে।
প্রতিবেদনটি ইউএনডিপির প্রতিষ্ঠান,
নীতি ও সেবা শক্তিশালীকরণ (এসআইপিএস) প্রকল্পের আওতায় এবং ইউনেস্কোর মত প্রকাশের স্বাধীনতা
ও গণমাধ্যম উন্নয়ন সংক্রান্ত ম্যান্ডেটের সাথে সামঞ্জস্য রেখে প্রস্তুত করা হয়েছে বলে
জানান কর্মকর্তারা।
মন্তব্য করুন


ভারতে একটি চলন্ত বাসে আগুন লেগে ৯
পুণ্যার্থীর মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার রাতে (১৮ মে ভোর রাত) হরিয়ানা
কুন্ডলি-মানেসার-পালওয়াল এক্সপ্রেসওয়েতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাসটিতে
নারী ও শিশুসহ এক পরিবারের অন্তত ৬০ জন আরোহী ছিলেন। তারা সবাই পাঞ্জাবের বাসিন্দা।
এই পুণ্যার্থীরা উত্তর প্রদেশের মথুরা ও বৃন্দাবনে তীর্থযাত্রা সেরে বাড়ি ফিরছিলেন।
যাত্রাপথে হরিয়ানার নুহ এলাকার কাছে আসলে বাসটিতে আগুন লাগে। এক মোটরসাইকেল চালক বাসটির
পেছনদিকে আগুন দেখে বাসচালককে সতর্ক করার পর চালক বাসটি থামিয়ে দেন।
বাসটির বেঁচে যাওয়া যাত্রীরা জানিয়েছেন,
রাত প্রায় দেড়টার দিকে বাসের পেছন দিকে ধোঁয়ার গন্ধ পেয়েছিলেন তারা।
এক যাত্রী এনডিটিভিকে বলেন, আমরা বাসের
পেছনে গিয়ে জানালা ভেঙে অনেককে বের করে নিয়ে আসি, কিন্তু ততক্ষণে আগুন অনেক তীব্র হয়ে
ওঠে।
স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা ইন্সপেক্টর
জিতেন্দ্র কুমার সংবাদমাধ্যমকে জানান, ছয়জন নারী ও তিনজন পুরুষসহ মোট নয় জন নিহত হয়েছেন।
১৫ জনকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


নরওয়ের রাজধানী অসলোতে গত মঙ্গলবার
একটি বাণিজ্যিক এলাকায় ট্রাম লাইন থেকে ছিটকে পার্শ্ববর্তী একটি ফোন ও কম্পিউটারের
দোকানে ঢুকে পরে। এ ঘটনায় চারজন আহত হওয়ার কথা জানিয়েছেন পুলিশ।
তবে দোকানটির ব্যাপক ক্ষতি হলেও কোনো
প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি। ট্রামের চালক ও আরো তিনজন সামান্য আহত হয়েছে।
জানা গেছে, ট্রামটি লাইন থেকে ছিটকে
পার্শ্ববর্তী একটি অ্যাপলের শোরুমে বেশ জোরে ধাক্কা খায়। ঘটনার আকস্মিকতায় সেখানে উপস্থিত
পথচারীরা হতবাক হয়ে যায়।
সেখানকার পুলিশ অপারেশনের প্রধান অ্যান্ডার্স
রনিং বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, এ দুর্ঘটনায় ট্রামের ভেতরে থাকা তিনজন ও বাইরে একজন
আহত হয়েছে। আহতদের কারো আঘাতই গুরুতর নয়।
পুলিশ প্রাথমিকভাবে ট্রামে কমপক্ষে
২০ জন যাত্রী থাকার কথা জানিয়েছিল। তবে জরুরি পরিষেবার উদ্ধারকর্মীরা পৌঁছনোর আগেই
কিছু যাত্রী দুর্ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়।
ক্ষতিগ্রস্ত দোকানটিকে ফাঁকা করা হয়েছে।
উদ্ধারদলের কর্মকর্তারা বলেছেন, বিশেষজ্ঞরা
ভবনটির দেয়ালের স্থিতিশীলতা নির্ধারণ না করা পর্যন্ত ট্রামটি সেখান থেকে সরানো হবে
না।
একজন প্রত্যক্ষদর্শী দৈনিক সংবাদপত্র
ভার্ডেনস গ্যাংকে বলেছেন, দৃশ্যটি ছিল অবিশ্বাস্য। আন্দ্রে নরহেইম বলেন, ‘যদি সবাই
এই দুর্ঘটনা থেকে অক্ষত অবস্থায় বেরিয়ে আসে, তার মানে কেউ আমাদের ওপর নজর রাখছে।
কারণ এটি একটি শক্তিশালী দুর্ঘটনার হালকা আভাস দিয়েছে।
মন্তব্য করুন


গত
১০ জানুয়ারি ভারতের গীতা কলোনি উড়ালপুলের নীচের রাস্তা থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক যুবকের
মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। কিভাবে ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে তা জানা যায় ময়নাতদন্তে। কিন্তু,
কিছুতেই মৃতের পরিচয় জানা যাচ্ছিল না। মৃতদেহের মুখটি এমন ভাবে বিকৃত হয়ে গিয়েছিল যে
চেনার উপায় ছিল না তাকে। ফলে খুনি অবধি পৌঁছনো অসম্ভব হয়ে পড়ছিল। ১ সপ্তাহের বেশি
তদন্ত চালিয়েও যখন বিশেষ লাভ হচ্ছে না, তখন পুলিশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নেয়।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে মৃত যুবকের ছবি পুনর্নির্মাণ করা হয়। তারপর
সেই ছবি দিয়ে ৫০০টি পোস্টার ছাপিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকায় লাগিয়ে দেওয়া হয়। হোয়াটসঅ্যাপ
গ্রুপ মারফতও ছড়িয়ে দেওয়া হয় ছবিটি।
কয়েকদিন
পরেই এক ব্যক্তির ফোন আসে পুলিশের কাছে। তিনি জানান, পোস্টারের ওই যুবক তার দাদা হিতেন্দ্র।
এরপরই নতুন করে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। তদন্ত করে জা, হিতেন্দ্রর সঙ্গে ৩ যুবকের ঝামেলা
বেধেছিল। কথা কাটাকাটির মধ্যেই শ্বাসরোধ করে হিতেন্দ্রকে খুন করে ৩ জন। মৃতদেহের মুখ
বিকৃত করতে সাহায্য করেন ১ মহিলা। ইতিমধ্যে ওই মহিলা সহ ৩ জনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
ধৃতদের বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু করা হয়েছে।
এভাবে
এআই ব্যবহার করে ‘বাঁচিয়ে’ তোলা হয় মৃতকে। আর তাতেই সাফল্য। অপ্রত্যাশিত ভাবে দ্রুত
সমাধান হয়ে গেল জটিল মামলার।
সূত্র:
আনন্দবাজার পত্রিকা
মন্তব্য করুন


আজ শনিবার তৃতীয় ভয়েস
অব গ্লোবাল সাউথ সামিটে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা
ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানান, অন্তর্ভুক্তিমূলক, বহুবচনবাদী গণতন্ত্র রূপান্তর নিশ্চিত
করতে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ।
ভারতের নয়াদিল্লিতে এই সামিট অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ঢাকা থেকে এই সামিটে যুক্ত দিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নেওয়ার পর এটিই ড. ইউনূসের প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক কর্মকাণ্ড, যেখানে একাধিক দেশ যুক্ত ছিল। এই সামিটের উদ্বোধনী অধিবেশন রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
সামিটে প্রধান উপদেষ্টা
বলেন, নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচার ব্যবস্থা, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা, গণমাধ্যম,
অর্থনীতি ও শিক্ষা ব্যবস্থা সংস্কার করা অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম কাজ।
এ সময় ভারতের
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এর আগে গতকাল শুক্রবার
ফোনালাপে সামিটে যোগ দেওয়ার জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানান নরেন্দ্র
মোদি। তখন আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে ঢাকা থেকে ভার্চুয়ালি সম্মেলনে যোগ দিতে রাজি হন
প্রধান উপদেষ্টা।
মন্তব্য করুন