

মো: মাসুদ রানা, কচুয়া:
চাঁদপুরের কচুয়ায় বাকি বিল্লাহ (৩৫) উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ফেরী করে বিক্রি করেন নানান জিনিসপত্র। খেলনা থেকে শুরু করে নারীদের বিভিন্ন প্রসাধনীসহ নানান বাহারী রকমের সামগ্রী বিক্রি করেন তিনি। বাকী বিল্লাহ জীবন সংগ্রামে জীবিকা নির্বাহের যুদ্ধে এখনো ঠিকে আছেন তিনি। প্রতিদিন ৪শ থেকে ৫শ টাকা বিক্রি করেন। যা আয় হয়,তাই দিয়ে সংসার চলে তার। সে হবিগঞ্জের বানিয়াচোং উপজেলার সুজাতপুর গ্রামের অধিবাসী মৃত. সফিক মিয়ার ছেলে।
জানা যায়, কচুয়া উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে গ্রামীন জনপদে ফেরিওয়ালাদের আনাগোনা খুবই কম। এক সময় উপজেলার প্রতিটা গ্রামেই ফেরিওয়ালাদের বিচরন ছিলো চোখে পড়ার মতো। ফেরি ওয়ালারা বিক্রি করত জিনিসপত্র। তবে ফেরিওয়ালারা বিভিন্ন জিনিসপত্রের বিনিময়ে ক্রেতাদের নিকট থেকে পুরাতন পরিত্যক্ত মালামাল নিয়ে যেতো। গ্রামের শিশু থেকে শুরু করে বয়বৃদ্ধরাও ফেরি ওয়ালাদের হাক ডাক শোনার সাথে সাথে পরিত্যক্ত প্লাষ্টিক এবং লৌহজাত পন্য নিয়ে ছুটে যেতো ফেরিওয়ালাদের নিকট। কালের বিবর্তনে গ্রামীন জনপদ থেকে সেই ফেরিওয়ালাদের উপস্থিতি নেই বললেই চলে। আধুনিক জীবন ব্যবস্থার সবকিছুর পরিবর্তন হলেও প্রত্যান্ত অঞ্চলের গ্রামগুলোতে আজও ফেরিওয়ালাদের দেখা যায়। যুবক বাকী বিল্লাহ ছুটে চলেছেন গ্রামের মেঠো পথ ধরে। কচুয়ার প্রতিটি গ্রামে প্রতিদিন এভাবেই তাকে ছুটে চলতে হয়। অকালে পিতাকে হারানোর পর তিনি ছোট বেলা থেকেই ফেরি করে সংসার চালান। বিবাহিত জীবনে তার স্ত্রী ও একটি পুত্র সন্তান রয়েছে ।
ফেরিওয়ালা বাকী বিল্লাহ জানান, গৌরিপুর থাকেন তিনি। প্রতিদিন গৌরিপুর থেকে কাধেঁ করে ফেরির মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় যান। তার বাশির ডাকে শিশু থেকে শুরু করে নানা বয়সী মানুষেরা ভিড় করেন। পরে কথার ধরনের ক্রেতারা মালামাল ক্রয় করেন। প্রতিদিন ৪শ থেকে ৫শ টাকা বিক্রি করলে তার ৩শ টাকা আয় হয়। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে ফেরিওয়ালারা আরো ব্যাপক আকারে সুবিধা পাবেন বলে জানান তিনি।
মন্তব্য করুন


মো: মাসুদ রানা, কচুয়া:
চাঁদপুরের কচুয়ায় বাকি বিল্লাহ (৩৫) উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ফেরী করে বিক্রি করেন নানান জিনিসপত্র। খেলনা থেকে শুরু করে নারীদের বিভিন্ন প্রসাধনীসহ নানান বাহারী রকমের সামগ্রী বিক্রি করেন তিনি। বাকী বিল্লাহ জীবন সংগ্রামে জীবিকা নির্বাহের যুদ্ধে এখনো ঠিকে আছেন তিনি। প্রতিদিন ৪শ থেকে ৫শ টাকা বিক্রি করেন। যা আয় হয়,তাই দিয়ে সংসার চলে তার। সে হবিগঞ্জের বানিয়াচোং উপজেলার সুজাতপুর গ্রামের অধিবাসী মৃত. সফিক মিয়ার ছেলে।
জানা যায়, কচুয়া উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে গ্রামীন জনপদে ফেরিওয়ালাদের আনাগোনা খুবই কম। এক সময় উপজেলার প্রতিটা গ্রামেই ফেরিওয়ালাদের বিচরন ছিলো চোখে পড়ার মতো। ফেরি ওয়ালারা বিক্রি করত জিনিসপত্র। তবে ফেরিওয়ালারা বিভিন্ন জিনিসপত্রের বিনিময়ে ক্রেতাদের নিকট থেকে পুরাতন পরিত্যক্ত মালামাল নিয়ে যেতো। গ্রামের শিশু থেকে শুরু করে বয়বৃদ্ধরাও ফেরি ওয়ালাদের হাক ডাক শোনার সাথে সাথে পরিত্যক্ত প্লাষ্টিক এবং লৌহজাত পন্য নিয়ে ছুটে যেতো ফেরিওয়ালাদের নিকট। কালের বিবর্তনে গ্রামীন জনপদ থেকে সেই ফেরিওয়ালাদের উপস্থিতি নেই বললেই চলে। আধুনিক জীবন ব্যবস্থার সবকিছুর পরিবর্তন হলেও প্রত্যান্ত অঞ্চলের গ্রামগুলোতে আজও ফেরিওয়ালাদের দেখা যায়। যুবক বাকী বিল্লাহ ছুটে চলেছেন গ্রামের মেঠো পথ ধরে। কচুয়ার প্রতিটি গ্রামে প্রতিদিন এভাবেই তাকে ছুটে চলতে হয়। অকালে পিতাকে হারানোর পর তিনি ছোট বেলা থেকেই ফেরি করে সংসার চালান। বিবাহিত জীবনে তার স্ত্রী ও একটি পুত্র সন্তান রয়েছে ।
ফেরিওয়ালা বাকী বিল্লাহ জানান, গৌরিপুর থাকেন তিনি। প্রতিদিন গৌরিপুর থেকে কাধেঁ করে ফেরির মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকায় যান। তার বাশির ডাকে শিশু থেকে শুরু করে নানা বয়সী মানুষেরা ভিড় করেন। পরে কথার ধরনের ক্রেতারা মালামাল ক্রয় করেন। প্রতিদিন ৪শ থেকে ৫শ টাকা বিক্রি করলে তার ৩শ টাকা আয় হয়। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে ফেরিওয়ালারা আরো ব্যাপক আকারে সুবিধা পাবেন বলে জানান তিনি।
মন্তব্য করুন


মো: মাসুদ রানা, কচুয়া:
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার পালাখাল বাজার ব্যবসায়ী এলাকাবাসীর উদ্যোগে বিশেষ ওয়াজ ও দোয়ার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে দুপুর ২টা থেকে মাগরিব পর্যন্ত এ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
পালাখাল ছালেহিয়া আলিম মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ আলহাজ্ব হযরত মাওলানা আবুল কাশেমের সভাপতিত্বে ও পালাখাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মাওলানা শরীফুল ইসলাম ও কচুয়া জামিয়া ইসলামিয়া আহমাদিয়া মাদ্রাসার মুফতি মাওলানা শাহজালাল ইব্রাহিমী এবং ক্বারী মো. তাফাজ্জল হোসেন মুন্সীর যৌথ পরিচালনায় প্রধান মেহমান হিসেবে দ্বীন ও ইসলাম সম্পর্কে বয়ান রাখেন, কচুয়া জামিয়া ইসলামিয়া আহমাদিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম আলহাজ্ব হযরত মাওলানা আবু হানিফ।
বিশেষ মেহমান হিসেবে বয়ান রাখেন, জামিয়া ইসলামিয়া ইব্রাহীমিয়া উজানী মাদ্রাসার মুহতামিম আলহাজ্ব হযরত মাওলানা মাহবুবে এলাহি, জামিয়া দারুল উলুম বরুড়া মাদ্রাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস মাওলানা মুফতি আতাউল্লাহ, নিশ্চিন্তপুর ডিএস ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার হেড মুহাদ্দিস হযরত মাওলানা নুরুজ্জামান, দহুলিয়া দরবার শরীফের পীর আবুল হাসান শাহ মুহাম্মদ রুহুল্লাহ শাজুলী, সফিবাদ দরবার শরীফের পরিচালক মুফতি সোলায়মান বিন কাসেম, পালাখাল বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আজিজুল হক সালেহী সহ আরো অনেকে।
এসময় বক্তারা বলেন, প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তি ব্যবহারিক জীবনে কুরআন ও সুন্নায় বর্ণিত আদবসমূহ মেনে চলতে পারলে ব্যক্তিগতভাবে সে দুনিয়ার জীবনে একজন ভদ্র, শালীন ও সভ্য মানুষ হিসেবে সম্মান ও মর্যাদা নিয়ে বসবাস করতে পারবে এবং পরকালীন জীবনে আল্লাহর প্রিয় বান্দাগণের মিছিলে শামিল হতে পারবে। তাই আমাদের ভ্রান্ত ধারনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কুরআন সুন্নাহের আলোকে আমাদের মেনে চলতে হবে।
এসময় পালাখাল বাজারের ব্যবসায়ী, এলাকাবাসী ও ওলামায়ে কেরামগন ওয়াজ দোয়ার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন। পরে মুসলিম উম্মার মঙ্গল কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করা হয়।
মন্তব্য করুন


মো: মাসুদ রানা, কচুয়া:
তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশাকে উপক্ষো করেই জমি তৈরি করে বোরো ধানের চারা রোপণে ব্যস্ত সময় পার করেছেন চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার কৃষকরা। কৃষকদের আশা, আবহাওয়া ভালো থাকলে এবার তারা বোরো ধানের বাম্পার ফলন পাবেন। গেল বছরের তুলনায় এ বছর বাজারে ধানের দাম বেশি থাকায় কচুয়া প্রত্যন্ত অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় ইরি-বোরো ধান চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের। ফলে উপজেলার গ্রামাঞ্চল কিংবা পৌরসভার আবাদী ও অনাবাদী জমিতে ব্যাপকহারে বোরো ধান চাষের প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা।
এদিকে শ্যালো মেশিন কিংবা পাম্পের সাহায্যে জমিতে পানি দিয়ে ধান রোপণের জন্য জমি উপযোগী করে তুলছেন বেশিরভাগ কৃষক। অধিকাংশ জমিতে ট্রাক্টর দিয়ে চাষ করা ও বীজতলা থেকে ধানের চারা উত্তোলন করে জমিতে রোপণে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন চাষিরা।
কৃষি অফিস সুত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে উপজেলার ১২ ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩ হাজার ২০০ হেক্টর জমি।
ইতিমধ্যে বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামগুলোতে দেখা যায় ইরি-বোরো রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। তবে পালাখাল, সাচার, বিতারা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে পুরোদমে বোরো ধান রোপণ শুরু হয়েছে। গেলো বোরো মৌসুমে ধানের দাম বেশি পাওয়ায় এবারও দাম ভালো পাওয়ার আশায় আছেন চাষিরা।
পালাখাল গ্রামের ধান চাষী ফজল হক ও ফজলু মিয়া সহ অনেকেই জানান, ধানের দাম বাজার বেশি থাকায় বোরো রোপণ করছি অধিকাংশ জমিতে। আরও অনেক জমিতে রোপণ করা বাকি আছে। বাজারের ধানের দাম বেশি। তাই বোরো ধান চাষ বেশি আবাদ করবেন বলে জানান তারা।
দোয়াটি গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলাম ও আবুল হোসেন বলেন, ইতিমধ্যে আমরা অনেক জমিতে বোরো ধানের চারা রোপন করেছি, বাকী জমি গুলোতে পর্যায়ক্রমে রোপন করা হবে। আশা করছি এ বছর আবহাওয়া ভালো থাকলে এবং ধানের ফলন ভালো হলে দাম পাওয়া যাবে।
এব্যাপারে উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মেজবাহ উদ্দিন জানান, চলতি মৌসুমে ধানের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বোরো চাষে কৃষকরা বেশি আগ্রহী হচ্ছেন। তবে এ বছর উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি রোপণ হতে পারে বলেও জানান তিনি। তাছাড়া বোরো আবাদে কৃষকদের সার্বিক পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
মন্তব্য করুন


দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখতে আগামী ৫ থেকে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত সব ধরনের প্রচারণা ও মিছিল করার ওপরও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্দেশনার আলোকে মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ এ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করেছে।
এতে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর অনুচ্ছেদ ৭৮ অনুসারে কোনো নির্বাচনী এলাকায় ভোটগ্রহণ শুরুর আগের ৪৮ ঘণ্টা এবং ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কোনো জনসভা আহ্বান, অনুষ্ঠান বা তাতে যোগদান এবং কোনো মিছিল বা শোভাযাত্রা আয়োজন বা তাতে যোগদান না করার বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি সকাল ৮টায়। এ হিসাবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে ৯ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
পরিপত্রে আরও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে ভোটকেন্দ্রের ৪শত গজের মধ্যে কোনো প্রার্থী নির্বাচন ক্যাম্প স্থাপন করতে পারবে না।
মন্তব্য করুন


আজ বুধবার গ্যাস পাইপলাইনের রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
মঙ্গলবার এক বার্তায় তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে।
বার্তায় জানানো হয়, বুধবার সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মোট ১১ ঘণ্টা পশ্চিম রাজাবাজার, ইন্দিরা রোড, শুক্রবাদ এলাকায় বিদ্যমান সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
এ সময় আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপও থাকতে পারে। গ্যাস গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য তিতাস আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে।
মন্তব্য করুন


রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে বান্দরবান প্রেসক্লাবের হলরুমে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বান্দরবান মাইক্রোবাস, জিপ ও পিকআপ মালিক সমবায় সমিতির নেতারা পার্বত্য জেলা বান্দরবানে আরও সাশ্রয়ী ভ্রমণের লক্ষ্যে আগামী ১ অক্টোবর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ২ মাস ২০ শতাংশ ছাড় দেওয়ার এই ঘোষণা দেন।
বান্দরবানে পর্যটকদের ভ্রমণে উৎসাহী করার পাশাপাশি সমবায় সমিতিটির সভাপতি মো. নাছিরুল আলম বলেন, বান্দরবানের প্রতিটি পর্যটনকেন্দ্রে পর্যটকবাহী মাইক্রোবাস, জিপ, পিকআপগুলো নিয়মিত চলাচল করার পাশাপাশি পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রতিটি চালক একজন দক্ষ গাইড হিসেবে কাজ করেন। আমরা আগামী ১ অক্টোবর থেকে ৩০ নভেম্বরের পর্যন্ত ২ মাস ২০ শতাংশ ছাড়ের ঘোষণা করছি।
বান্দরবানে পর্যটকদের ভ্রমণে উৎসাহী করার পাশাপাশি সমবায় সমিতিটির সভাপতি মো. নাছিরুল আলম আরো জানান, তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে বান্দরবান সবচেয়ে বেশি সম্প্রীতির জেলা হিসেবে পরিচিত। এই জেলার পাহাড়ি ও বাঙালি সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির মধ্যে বসবাস করে। এই সম্প্রীতির সহাবস্থান দেখার পাশাপাশি বান্দরবানে নতুন নতুন পর্যটনকেন্দ্র গড়ে উঠছে এবং সেখানে বেড়াতে যাওয়া পর্যটকদের নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা প্রতিনিয়ত কাজ করছেন।
এসময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, মাইক্রোবাস, জিপ ও পিকআপ মালিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক নেজাম উদ্দিন চৌধুরী, বান্দরবান প্রেসক্লাবের সভাপতি আমিনুল ইসলাম বাচ্চু, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এন এ জাকিরসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা।
মন্তব্য করুন


জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন, রাতের আকাশের এই নক্ষত্র দেখতে অনেকটা ধোঁয়াসদৃশ। প্রায় এক দশক পর রাতের এই নক্ষত্রের দেখা পাওয়া গেছে।
জানুয়ারির ২৫ তারিখের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করেছেন যুক্তরাজ্যের সৌর-গবেষণা প্রতিষ্ঠান রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি (আরএএস)।
নতুন সন্ধান পাওয়া বিশালাকার এ নক্ষত্রের অবস্থান মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কাছাকাছি। নক্ষত্রগুলো দশকের পর দশক ধরে অনাবিষ্কৃত ছিল। সৌরজগতে যুগ যুগ ধরে এদের অবস্থান রয়েছে বলে ধারণা বিজ্ঞানীদের।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মতে এবারই প্রথম সৌরজগতে এমন নক্ষত্রের খোঁজ পাওয়া গেছে। সৌরজগতে এমন প্রায় ১০০ কোটি নক্ষত্র রয়েছে, যা খালি চোখে দেখা যায় না। চিলির আন্দিজের এক এলাকা থেকে টেলিস্কোপের সাহায্যে এ পর্যবেক্ষণ চালিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
সূত্র: সিএনএন
মন্তব্য করুন


তামিলনাড়ুর রঙ্গনাথস্বামী মন্দিরে পুজো দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিরুচিরাপল্লিতে এমনই নানা মেজাজে দেখা গেল প্রধানমন্ত্রীকে। একটি হাতির সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। দেখা গিছে, মন্দিরের হাতির শুঁড়ে তিনি মাউথঅর্গ্যান তুলে দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীকে মাউথঅর্গ্যান বাজিয়ে শুনিয়েছে হাতিটি। তার শুঁড়ে হাতও বুলিয়ে দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন করবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর হাতেই হতে চলেছে অযোধ্যার মন্দিরে রামলালার ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’। উদ্বোধন অনুষ্ঠানের রাজকীয় আয়োজন করা হয়েছে। সাজ সাজ রব গোটা অযোধ্যায়। উদ্বোধনের আগে বিশেষ ব্রত পালন করছেন মোদী। তার আগে তামিলনাড়ুর মন্দিরে পুজো দিলেন তিনি।
মন্তব্য করুন


যারা নতুন ভোটার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন, তাদের তথ্যে কোনো ভুল বা কারো কোনো দাবি আপত্তি থাকলে আগামী ১৭ জানুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে হবে। সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এ সংক্রান্ত আবেদন নেবেন।
ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা মাঠ পর্যায়ে পাঠিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন সহায়তা শাখা-২’র সিনিয়র সহকারী সচিব মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরী।
গত ২ জানুয়ারি হালনাগাদ করা ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এরপর ভুল-ভ্রান্তি বা কারো কোনো দাবি আপত্তি থাকলে আবেদন করতে হবে ১৭ জানুয়ারির মধ্যে। ৩০ জানুয়ারির মধ্যে দাবি আপত্তিগুলোর নিষ্পত্তি করা হবে। আর ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানায়, হালনাগাদের আগে ভোটার ছিল ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন। নতুন করে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ১৮ লাখ ৩৩ হাজার ৩৫২ জন। এ হিসেবে ভোটার সংখ্যা দাঁড়াচ্ছে ১২ কোটি ৩৬ লাখ ৮৩ হাজার ৫১২ জন। ভোটার বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৫০ শতাংশ।
নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, দাবি আপত্তি নিষ্পত্তি শেষে আগামী ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। এই সময়ের মধ্যে কারো কোনো দাবি বা আপত্তি থাকলে তা জানাতে পারবেন। ১৭ জানুয়ারি দাবি আপত্তি জানানোর শেষ সময়।
মন্তব্য করুন


মো: মাসুদ রানা, কচুয়া:
‘নেই পাশে কেউ যার, সমাজ সেবা আছে তার' এই প্রতিপাদ্যে চাঁদপুরের কচুয়ায় জাতীয় সমাজসেবা দিবস উদযাপন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা প্রশাসন ও সমাজসেবা কার্যালয়ের আয়োজনে বর্ণাঢ্য র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
দিবসটি উপলক্ষে সকাল ১০টায় উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স কার্যালয় থেকে একটি বর্ণাঢ্য আনন্দ র্যালি বের হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে মুক্ত আড্ডা মিলিত হয়। পরে ওয়াকাথন ও কল্যাণ রাষ্ট্র বিষয়ে মুক্ত আড্ডা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ হেলাল চৌধুরী। অনুষ্ঠানে সমাজ সেবা কার্যক্রম ও সার্বিক চিত্র তুলে ধরে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সমাজ সেবা কর্মকর্তা নাহিদ ইসলাম।
উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মো. নাহিদ ইসলামের সঞ্চালনায় কল্যাণ রাষ্ট্র বিষয়ে মুক্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, এসিল্যান্ড বাপ্পি দত্ত রনি,কচুয়া থানার ওসি এম আব্দুল হালিম, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাকিবুল ইসলাম,কচুয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এমদাদ উল্যাহ প্রমুখ।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য নানাবিধ কর্মসূচী গ্রহণ করেছে সরকার। যা দেশের সাধারণ মানুষের জীবনমান উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। পাশাপাশি দেশের প্রতিটি বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন নাগরিকদের জীবনমান উন্নয়ন এবং নিরাপত্তায় সমাজ সেবার পাশাপাশি অভিভাবকদের আরো বেশী করে এগিয়ে আসার উদাত্ত আহ্বান জানান।
এসময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মেজবাহ উদ্দিন, বিএডিসি কর্মকর্তা আব্দুর রহিম, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মৃনালিণী কর্মকার, সমবায় অফিসার দেলোয়ার হোসেন, আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা হাজেরা বেগম সহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা, সাংবাদিক, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতৃবৃন্দ ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন