

কুমিল্লার দেবিদ্বারের ভিংলাবাড়ীতে
চাঞ্চল্যকর বিধবা মহিলাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা মামলার ঘটনায় মৃত্যুদন্ড সাজাপ্রাপ্ত
একজন আসামীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
গত ৩ মার্চ হতে ৪ মার্চ ২০১০ ইং তারিখের
মধ্যবর্তী সময়ে কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার থানাধীন ভিংলাবাড়ীতে বিধবা মহিলা আনোয়ারা
বেগম খুন হয়। এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ৩ মার্চ ২০১০ ইং তারিখ রাতে বিধবা মহিলা নিজ
শয়নকক্ষে ঘুমাতে যায় এবং পরবর্তী দিন ৪ মার্চ ২০১০ ইং তারিখ সকালে খাটের উপরে বিধবা
মহিলার মৃতদেহ পাওয়া যায়। এসময়ে বিধবা মহিলার মুখে, গালে, গলায় জখমের চিহ্ন পাওয়া যায়।
এরই প্রেক্ষিতে ঐ দিনই মৃত বিধবা মহিলা মেয়ে বাদী হয়ে কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার থানায়
একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। পরবর্তীতে উক্ত হত্যাকান্ডের বিচারকার্য শুরু হলে ঘটনার
সাথে জড়িত আসামী আল আমিন দীর্ঘদিন যাবত পলাতক অবস্থায় থাকে এবং তার অনুপস্থিতিতেই বিচারকার্য
শেষে বিজ্ঞ আদালত তার নামে মৃত্যুদন্ডের সাজা পরোয়ানা জারি করেন।
এরই ভিত্তিতে ১২ জুন রাতে র্যাব-১১,
সিপিসি-২ একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নারায়নগঞ্জ জেলার রুপগঞ্জ থানাধীন
পবনকল এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে আসামী আল আমিনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃত আসামী হলো: কুমিল্লা জেলার
দেবিদ্বার থানাধীন ডিংলা বাড়ী এলাকার সাজু মিয়ার ছেলে আল আমিন (৩৪)।
র্যাব জানান, গ্রেফতারকৃত আসামী আল
আমিন (৩৪) উক্ত হত্যাকান্ডের সাথে তার নিজের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে। এছাড়াও হত্যাকান্ডের
পর হতে বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক বিচারকার্য শেষ হওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন সময় নিজের গ্রেফতার
এড়াতে সে বিভিন্ন জায়গায় আত্নগোপনে থাকে। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে সাজা কার্যকরের
জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লা পুলিশ লাইনে ছাত্র জনতার উপর হামলার ঘটনায় মনির হোসেন নামে আওয়ামী লীগের সক্রিয় এক কর্মীকে গ্রেফতার করেছে কোতয়ালী মডেল থানা পুলিশ।
সোমবার রাতে কৃষ্ণপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামি মনির হোসেন (৪৫) কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামের নুরু মিয়ার ছেলে। মঙ্গলবার বিকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।
কোতয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মহিনুল ইসলাম জানান, ২৪ এর গণঅভ্যুত্থান কুমিল্লা নগরীর পুলিশ লাইনে ছাত্র জনতার উপর আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। ওই ঘটনায় ২৬১জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরো ১০০/১৫০ জন লোকের বিরুদ্ধে কোতয়ালি মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। আদর্শ সদর উপজেলার চাঁনপুর এলাকার বাসিন্দা ইনজামুল হক রানা বাদী হয়ে গত ১২ ফেব্রুয়ারি মামলাটি দায়ের করেন। ওই মামলার এজহার নামীয় আসামি মনির হোসেনের বিরুদ্ধে বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে দলীয় পরিচয়ে চাঁদাবাজিসহ বেশ কিছু অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। ২০২৪ সালের ৩ আগস্ট দুপুরে কুমিল্লা পুলিশ লাইনে ছাত্র জনতার উপর হামলাকারীদের একজন মনির হোসেন। মামলা দায়েরের পর গ্রেফতার এড়াতে সে দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিল। সোমবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। মঙ্গলবার বিকালে তাকে আদালতে নেয়া হলে বিজ্ঞ বিচারক কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
মন্তব্য করুন


আমরা সর্বদা সমাজ সেবায় নিয়োজির এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে কুমিল্লা চকবাজার ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হয়।
দেশের যে কোন দুর্যোগ ও বিপদে মানুষের পাশে থেকে সেবা করার প্রত্যয় নিয়ে এ কমিটির সদস্যরা ঐক্যবদ্ধ হয়।
গতকাল নগরীর চকবাজার চকমার্কেটে
এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট্য সমাজ সেবক ও রাজনীতিবিদ মোঃ
নজরুল ইসলাম, আতাউর রহমান ছুটি, আমিরুল পাশা সিদ্দিকী রাকিব,মোহন মজুমদার, তোফায়েল
আহম্মেদসহ অন্যরা।
আলোচনা সভা শেষে মাসুদ আল হক জছিকে সভাপতি ও মোঃ রুবেল
আহমেদকে সাধারন সম্পাদক করে চকবাজার ক্লাব এর পূর্নাঙ্গ কমিটি ঘোষনা করা হয়।
কমিটির সহ-সভাপতি হয়েছেন সাইফ হোসাইন আল বান্না, সহ- সাধারণ সম্পাদক-মোঃ সুমন সওদাগর, সাংগঠনিক সম্পাদক-মোঃ শাকিল আহমেদ, অর্থ সম্পাদক- মোঃ কামরুল হাসান, প্রচার সম্পাদক- মাহাবুব আলম ইতিফ, দপ্তর সম্পাদক- মোঃ সাইফুল ইসলাম, ক্রীড়া সম্পাদক- মোঃ মারুফ সরকার, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- মাজহারুল আলম ইমন মজুমদার, অপ্যায়ন ও আমোদ প্রমোদ সম্পাদক- ফয়েজ আহমেদ অপু, সদস্য- ইমাম হোসেন অনিক, মোঃ জাবেদ হোসেন, রবিউল আলম পাভেল, জীবন সরকার, শ্রী রনি সাহা, শ্রী জনি সাহা, সীমান্ত সাহা, রনি সাহা, মোঃ রাজু আহম্মেদ, তন্ময় সাহা।
কমিটিতে উপদেষ্ঠা করা হয়েছে
বিশিষ্ট্য সমাজ সেবক ও রাজনীতিবিদ মোঃ নজরুল ইসলাম, আতাউর রহমান ছুটি, আমিরুল পাশা
সিদ্দিকী রাকিব,মোহন মজুমদার ও তোফায়েল আহম্মেদকে।
মন্তব্য করুন


বরিশাল জেলায় বানারীপাড়ায় ৭ম শ্রেণিপড়ুয়া কিশোরী জান্নাতুলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। স্বজন ও স্থানীয়দের দাবি, তার মা প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে যাওয়ায়, চক্ষুলজ্জায় সে আত্মহত্যা করেছে।
মঙ্গলবার (১১ জুন) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বাথরুমে ঝুলন্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত জান্নাতুল (১৩) বানারীপাড়া উপজেলার সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড ধারালিয়া গ্রামের বাসিন্দা, সৌদিপ্রবাসী নাসির উদ্দিন পাপনের মেয়ে। সে ধারালিয়া সৈয়দ বজলুল হক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
পুলিশ, স্বজন ও স্থানীয়রা বলছে, জান্নাতুলের মা শান্তা আক্তার সোমবার (১০ জুন) রাতের কোনো এক সময় তার প্রেমিকের হাত ধরে চলে যান। মঙ্গলবার সকালে জান্নাতুল ঘুম থেকে উঠে ঘরে দেখতে না পেয়ে, সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজ করে মায়ের সন্ধান পায়নি। তার আপত্তি সত্ত্বেও মায়ের অনৈতিক সম্পর্কের কথা জানতেন জান্নাতুল। সমাজে নানা জনের নানা কথা শুনতে হবে ভেবে সে আত্মহত্যা করে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জান্নাতুলের দাদি ফিরোজা বেগম জানান, ছেলে সৌদি থাকাবস্থায় জান্নাতের মা শান্তা তাদের সঙ্গেই থাকতেন। ওই ঘরে দুটি সন্তান রয়েছে। বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের বিষয়টি জানার পর তাকে বারবার ওই পথ থেকে সরে আসার জন্য বলা হয়। কিন্তু কোনোভাবেই সে কথা শুনতো না। এ কারণে তাদের ঘর ছেড়ে ভাড়া বাসায় গিয়ে ওঠে। সর্বশেষ সোমবার শান্তার বাসায় বেড়াতে যান তিনি। বাড়িতে আসার সময় ছোট নাতিকে নিয়ে তার সঙ্গে নিয়ে আসেন। মঙ্গলবার সকালে খবর পান তার বড় নাতনি জান্নাত গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তার মাকেও পাওয়া যাচ্ছে না। আমার নাতনি মেধাবী ছিল। সকালে ঘুম থেকে ওঠে মাকে না দেখে সে বুঝতে পারে তার মা প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়েছে। লোকলজ্জায় জান্নাত বাথরুমে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে ধারণা করছি। বেলা ১২টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায় বানারীপাড়া থানা পুলিশ।
এ বিষয়ে জান্নাতুলের বাবা, সৌদিপ্রবাসী নাসির উদ্দিন পাপন মোবাইল ফোনে জানান, গত কয়েক মাস আগে বেতাল গ্রামের নাঈম নামের এক যুবককে গভীর রাতে নিজ ঘরে মায়ের সঙ্গে দেখে ফেলে তার মেয়ে। পরে লোকলজ্জার ভয়ে মেয়ে জান্নাতুল মাকে ক্ষমা করে দেওয়ার জন্য তার কাছে আকুতি জানায়।
এ বিষয়ে বানারীপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: মাইনুল ইসলাম বলেন, নিহত জান্নাতুলের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল শেবাচিম মর্গে পাঠানো হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মন্তব্য করুন


মজিবুর
রহমান পাবেল,
নিজস্ব প্রতিবেদক:
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কুমিল্লা-৬
(আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ উপজেলা ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত
সংসদ সদস্য প্রার্থী, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও কুমিল্লা মহানগর আমীর কাজী দ্বীন
মোহাম্মদের নেতৃত্বে পথসভা, গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২৭ অক্টোবর) বিকেল ৪টায় সদর দক্ষিণ উপজেলার
কনেশতলা বাজারে ব্যাপক নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে গণসংযোগ করেন কাজী দ্বীন মোহাম্মদ। পরে
বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে ধনাইতরী এলাকায় এক উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
উঠান বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন জামায়াতের সহ-সভাপতি মো.
নজরুল ইসলাম। প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাজী দ্বীন মোহাম্মদ বলেন,“দেশে একটি ন্যায্য ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন নিশ্চিত করতে অনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন
করা প্রয়োজন। সব দলের অংশগ্রহণে একটি সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেশবাসীর প্রত্যাশা।”
তিনি আরও বলেন, “বাস ও টেম্পু স্ট্যান্ড দখল, বাজারে
চাঁদাবাজি কোনোভাবেই চলতে দেওয়া যাবে না। শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড— অথচ বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা ঘুণে
ধরা। আমরা একটি আদর্শ, ন্যায়নিষ্ঠ ও মানবিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই।”
কোরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, “হে মানুষ, তোমরা তোমাদের
রবের দাসত্ব করো— এটাই মানবমুক্তির পথ।”
তিনি অঙ্গীকার করে বলেন, “আমরা জনগণের সেবক হবো। জনগণের
কাছে জবাবদিহি করব এবং জনগণের প্রতিটি টাকার হিসাব ইনশাআল্লাহ পাইপাই করে বুঝিয়ে দেব।”
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বরোড অঞ্চল পরিচালক
মোহাম্মদ হোসাইন, ২৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী অধ্যাপক সাইফুল হক চৌধুরী, ২৭
নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি কবির আহমেদ পাটোয়ারী।
এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন সেক্রেটারি ইব্রাহিম খলিল,
আমিনুল ইসলাম, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, আব্দুর রশিদ, মাওলানা নুরুজ্জামান, মাওলানা মাসুদ
ও আব্দুর রহমান প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন জামায়াত নেতা আব্দুল হান্নান।
এর আগে গণসংযোগ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত
ছিলেন সদর দক্ষিণ উপজেলা আমীর মো. মিজানুর রহমান, সেক্রেটারি মু. ওমর ফারুক, কুমিল্লা
মহানগর ওলামা বিভাগের সেক্রেটারি মাওলানা তাজুল ইসলাম, গলিয়ারা উত্তর ইউনিয়ন সভাপতি
মিজানুর রহমান, উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলমসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
মন্তব্য করুন


মজিবুর রহমান পাবেল:
কুমিল্লা নিউমার্কেটে নিত্যপণ্যের বাজারে
তদারকি অভিযান চালিয়ে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ
অধিদপ্তর ।
বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকালে কুমিল্লা নিউমার্কেটে জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তর, কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মোঃ আছাদুল ইসলাম এই অভিযান পরিচালনা করেন। চলমান বর্ষা মৌসুমকে কেন্দ্র করে সবজিসহ নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির বিষয়টি তদারকি করতে এ মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এ সময় ভোক্তা অধিকার বিরোধী নানা কর্মকাণ্ডের অভিযোগে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়।
এ সময় সহযোগিতা করেন স্যানিটারি
ইন্সপেক্টর একে আজাদ এবং জেলা পুলিশের একটি টিম।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর,কুমিল্লার
সহকারী পরিচালক মোঃ আছাদুল ইসলাম জানান, অভিযানে মসলা, সবজি, কাচামরিচ, ডিম, ফার্মেসী
প্রভৃতি বিষয়ের ওপর তদারকি করা হয়। অনিয়ম পরিলক্ষিত হওয়ায় ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
করা হয়। জনস্বার্থে এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লা সীমান্ত এলাকা থেকে ৪২০ বোতল
ফেনসিডিল এবং একটি সিএনজিসহ এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি)
সদস্যরা।
আজ মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) ভোরে চাঁনপুর
এলাকা থেকে আটক করেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর আরাফাত হোসেন অনি।
বিজিবি জানায়- মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর)
ভোর ৬টায় কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি) এর অধীনস্থ কটকবাজার পোস্ট এর টহলদল মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত
অভিযানে বিজিবি টহলদল কর্তৃক সীমান্ত পিলার ২০৮০/এম হতে ০৪ কি. মি. বাংলাদেশের অভ্যন্তরে
চাঁনপুর মসজিদ নামক স্থান হতে ৪২০ বোতল ফেন্সিডিল এবং একটি সিএনজি সহ এক জন মাদক চোরাকারবারিকে
আটক করে। আটককৃত সিএনজি এবং মাদকদ্রব্যের সর্বমোট মূল্য ৬,৬৮,০০০/- (ছয় লক্ষ আটষট্টি
হাজার) টাকা বলে ধারণা করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামে সিএনজি চালক রাসেলকে শ্বাসরোধ করে হত্যার দায়ে দুই যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন কুমিল্লার আদালত।
২১ এপ্রিল রবিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় কুমিল্লার বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের বিচারক মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন।
মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন- কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম শুভপুর গ্রামের মৃত সোলেমান মিয়ার ছেলে গিয়াসউদ্দিন প্রঃ ইয়াজ উদ্দিন প্রঃ সালাউদ্দিন (২৩) ও একই জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলার গান্দাচী গ্রামের আনা মিয়ার ছেলে অলি উল্লাহ প্রঃ অলি (৩০)।
মামলার বিবরণে জানাযায়- ২০১৯ সালের ১৮ জুন আসামীরা পরষ্পর যোগসাজশে হত্যাকাণ্ডের শিকার সিএনজি চালক রাসেল এর সিএনজি গাড়ীটি রিজার্ভ ভাড়া করে মুন্সিরহাট টু বাঙ্গড্ডা বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। কিন্তু রাসেল রাতে বাড়ীতে ফিরে না আসায় তাঁর স্বজনরা বিভিন্ন স্থানে খোজাখুজি করার একপর্যায়ে আসামি একরামুল হক পাগলা মোবাইল করে বলে যে, সিএনজিসহ রাসেলকে অজ্ঞাত স্থানে আটক আছে। তাঁকে ছাড়াইতে হলে এক লক্ষ টাকা লাগবে। আরও বলেন এবিষয়ে কাউকে কিছু বলা যাবেনা। তখন বাদী নিরুপায় হতে অনেক কষ্টে ৫০ হাজার টাকা সংগ্রহ করে একরামুল হক পাগলার বিকাশ নম্বরে পাঠায়। কিন্তু কুমিল্লা রাজাপাড়া মোড়ে রাসেলকে ইয়াবা ট্যাবলেট খাওয়ার কথা বলে বিমানবন্দর এলাকায় জঙ্গলের ভেতরে নিয়ে আসামি অলি উল্লাহ প্রঃ অলি প্যান্টের বেল্ট খুলে গলায় পেচিয়ে মাটিতে পেলে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে এবং কাঁদা মাটি দিয়ে ঢেকে লাশ গুম করে রাখে। পরে তাদের দেখানো মতে পুলিশ রাসেল এর মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে। এ ব্যাপারে ভিকটিম রাসেল এর বাবা কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলার শুভপুর গ্রামের মৃত লাল মিয়ার ছেলে জয়নাল আবেদীন (৫৫) বাদী হয়ে একই গ্রামের একরামুল হক পাগলার ছেলে মোঃ শাহীন (২৩), মৃত সোলেমান মিয়ার ছেলে গিয়াসউদ্দিন (২১) ও টুংকু মিয়া (১৯) ও একরামুল হক পাগলা (৪৫) সহ অজ্ঞাতনামা ৩/৪জনকে আসামি করে চৌদ্দগ্রাম থানায় একটি মামলা দায়ের করিলে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ হারুনুর রশিদ তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসামি টুংকু মিয়া, গিয়াসউদ্দিন, মোঃ শাহীন ও একরামুলকে আটক করে বিজ্ঞ আদালতে হাজির করিলে তারা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। তৎপর তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ হারুনুর রশিদ, এসআই সুজন কুমার মজুমদার ও এসআই মিন্টু দত্ত দুটি চার্জশীট দাখিল করেন। পরবর্তীতে ২০১৭ সালের ২৫ জুন চৌদ্দগ্রাম উপজেলার শুভপুর গ্রামের মৃত সোলেমান মিয়ার ছেলে গিয়াসউদ্দিন ও মহিউদ্দিন @ টুংকু ও মৃত ওসমান আলীর ছেলে একরামুল হক পাগলা ও নাঙ্গলকোট উপজেলার গান্দাচী গ্রামের আনা মিয়ার ছেলে অলি উল্লাহ প্রঃ অলি'র বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় দণ্ডবিধির ১৪৩, ৩৬৪, ৩৮৫, ৩৮৬, ৩৭৯, ৫০৬, ৩০২, ২০১, ৪১১, ১০৯ ও ৩৪ ধারা বিধানমতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন এবং চৌদ্দগ্রাম উপজেলার শুভপুর গ্রামের একরামুল হক পাগলার ছেলে মোঃ শাহীন মিয়া (১৭) ও ভিকটিম রাসেলের বড়ভাইয়ের দ্বিতীয় স্ত্রী আসমা আক্তার সাথী'র বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ধারায় সম্পূরক দোষীপত্র দাখিল করেন। তৎপর মামলাটি বিচারে আসিলে ২০১৯ সালের ১২ জুন আসামি গিয়াসউদ্দিন, মহিউদ্দিন @ টুংকু, একরামুল হক পাগলা ও অলি উল্লাহ প্রঃ অলি'র বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ধারায় অভিযোগ গঠনক্রমে রাষ্ট্রপক্ষে ১৩জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি অন্তে আসামীদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি পর্যালোচনাক্রমে আসামী দ্বয়ের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আসামি গিয়াসউদ্দিন ও পলাতক আসামী অলি উল্লাহ প্রঃ অলিকে মৃত্যুদণ্ড এবং একই সাথে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন আদালত। আসামি মহিউদ্দিন প্রঃ টুংকু'র বিরুদ্ধে রাষ্টপক্ষে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁকে বেকসুর খালাস প্রদান করেন এবং আসামি একরামুল হক পাগলা মামলা চলাকালীন সময়ে মৃত্যু বরণ করিয়াছেন।
রায় ঘোষণাকালে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মোঃ গিয়াসউদ্দিন আদালত কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন এবং অপর আসামি অলি উল্লাহ প্রঃ অলি আদালত কাঠগড়ায় অনুপস্থিত ছিলেন।
এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে রাষ্ট্রপক্ষে নিযুক্তীয় বিজ্ঞ কৌশলী অতিঃ পিপি এডভোকেট মোঃ মুজিবুর রহমান বাহার বলেন- আশা করছি উচ্চ আদালত এ রায় বহাল রেখে দ্রুত ফাঁসি কার্যকর করবেন।
অপরদিকে, আসামি পক্ষে নিযুক্তীয় বিজ্ঞ কৌশলী বলেন- এ রায়ে আসামিপক্ষ অসন্তুষ্ট ও ক্ষুব্ধ। রায়ের কপি হাতে পেলে শীঘ্রই উচ্চ আদালতে আপীল করবো।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লায় স্বাস্থ্য খাতে অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ। এতে চারটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স স্থগিত, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা এবং এক দালালকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রোববার (২৪ আগস্ট) দুপুরে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে পরিচালিত এ অভিযানে একাধিক অনিয়ম ধরা পড়ে। কোথাও মেয়াদোত্তীর্ণ ফায়ারবক্স, কোথাও নেই এক্স-রে টেকনোলজিস্ট বা রিপোর্টে স্বাক্ষর দেওয়া চিকিৎসক। অভিযানের সময় কয়েকটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার হঠাৎ বন্ধ করে চলে যায়।
যেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা লাইসেন্স স্থগিত করা হয়েছে কুচাইতলী সিটি স্ক্যান অ্যান্ড মেডিকেল সার্ভিস, মেডিল্যাব ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ফাস্ট কেয়ার ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মেডিস্ক্যান ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
এ ছাড়া অনিয়মের কারণে জরিমানা গুনতে হয়েছে উপশম ডায়াগনস্টিককে ২০ হাজার টাকা ও হেলথ ভিউ ডায়াগনস্টিককে ২ হাজার টাকা।
অভিযান চলাকালে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকায় দালাল নির্মূল কার্যক্রমের অংশ হিসেবে শিপন হোসেন নামের এক দালালকে ৭ দিনের কারাদণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবিদা আল আকছার আশা, নওরোজ কোরেশী দীপ্ত এবং কুমিল্লা জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. রেজা মোহাম্মদ সারোয়ার আকবর।
ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. রেজা মোহাম্মদ সারোয়ার আকবর বলেন, “স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে জেলায় হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে।”
মন্তব্য করুন


নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি:
‘আবর্জনার মতো লাগে’ বলে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার বেলতলী এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভাজকে লাগানো অর্ধশত বকুলগাছ কেটে ফেলার ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম মো. আজমির হোসেন (৩৭)। তাঁর বিরুদ্ধে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ থানায় মামলা করেছে।
গতকাল শনিবার রাতে বেলতলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে আজমির হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সেলিম। আজ রোববার তাঁকে কুমিল্লার আদালতে পাঠানো হবে।
আজমিরের বাড়ি কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার সাওড়াতলী গ্রামে। তবে তিনি বেলতলী এলাকায় উদ্বোধনের অপেক্ষায় থাকা ১০০ শয্যাবিশিষ্ট শিশু হাসপাতালের ফটকের পাশে থাকেন। সেখানে চা-বিস্কুট বিক্রি করেন।
এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়। পরে শনিবার রাতেই কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানার পুলিশ এ ঘটনায় মামলা নিয়ে আজমির হোসেনকে গ্রেপ্তার করে।
কেটে ফেলা বকুলগাছগুলো মহাসড়কের সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য লাগানো হয়েছিল সওজের উদ্যোগে। প্রতিটি গাছের বয়স ছিল ৯ বছরের বেশি।কুমিল্লা সওজের সড়ক ও জনপথ বিভাগের কার্যসহকারী রুহুল আমিন বাদী হয়ে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ থানায় মামলাটি করেন।
তিনি বলেন, বেলতলীতে হাসপাতালের সামনেই একসঙ্গে ১৭টি বকুলগাছ কাটা হয়েছে। অন্য গাছগুলো আশপাশে কাটা হয়েছে।
আজ রোববার সকালে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ সেলিম বলেন, গতকাল রাতে এ ঘটনায় আমরা মামলা গ্রহণ করেছি। পরে রাতেই অভিযান চালিয়ে আজমির হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সওজ কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফা জানিয়েছেন, যেসব স্থানে গাছগুলো কাটা হয়েছে, পরে সেখানে নতুন করে গাছ রোপণ করা হবে।
মহাসড়কটি ২০১৬ সালে চার লেনে রূপান্তর করার পর সৌন্দর্য বর্ধনের পাশাপাশি এক লেনের গাড়ির হেডলাইটের আলো যাতে অন্য লেনের গাড়ির ওপর না পড়ে, সে জন্য বিভাজকের ওপর রোপণ করা হয়েছিল বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। কুমিল্লার দাউদকান্দি থেকে চট্টগ্রাম সিটি গেট পর্যন্ত প্রায় ১৯২ কিলোমিটার এলাকায় মধ্যে মহাসড়কের প্রায় ১৪৩ কিলোমিটার এলাকায় বিভিন্ন প্রজাতির গাছ লাগানো হয়েছে। তার মধ্যে আছে বকুল, কাঞ্চন, করবী, গন্ধরাজ, কুর্চি, রাধাচূড়া, হৈমন্তী, টগর, সোনালু, কৃষ্ণচূড়া, কদম, পলাশসহ নানা ফুলের গাছ। এ রকম ফুলের গাছ লাগানো হয়েছে ৫০ হাজারের বেশি। এ ছাড়া সড়কের পাশে এবং বিভিন্ন স্থানে বিভাজকের ওপর লাগানো হয়েছে জলপাই, অর্জুন, কাঁঠাল, মেহগণি, শিশু, আকাশমণি, নিম, একাশিয়া, হরীতকীসহ বিভিন্ন প্রজাতির ৪০ হাজারের বেশি গাছ। কুমিল্লার বেলতলী এলাকাটি বকুলগাছে সাজানো ছিল।
মন্তব্য করুন


বন্যার পানি কমে এলেও কমেনি মানুষের দুর্ভোগ, মানুষের কষ্ট।
গৃহহীন মানুষগুলো আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে।
এ মানুষগুলোর ঘরবাড়ি পুনর্বাসনে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বিবেক।
কুমিল্লায় স্মরণকালের ইতিহাসের ভয়াবহ বন্যায় অনেক পরিবার গৃহহীন হয়ে খোলা আকাশের নিচে দিন কাটাতে হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে বিবেক যেটি হলো মানবতার তরে কাজ করা সামাজিক সংগঠন মানুষদের আশ্রয়স্থল পুনর্বাসনের উদ্যোগ নিয়েছে।
এ উদ্যোগেরই ধারাবাহিকতায় বুধবার ১১সেপ্টেম্বর বিবেক এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ইউসুফ মোল্লা টিপু এর নেতৃত্বে কুমিল্লা বুড়িচং উপজেলার ষোলনল ইউনিয়নের নমষোদ পাড়া ও ইন্দ্রবতি গ্রাম এবং কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার আমড়াতলী ইউনিয়নের বালেশ্বর গ্রামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তের মাঝে গৃহ পূর্ণনির্মাণের জন্য নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয় ।
অসহায় মানুষের পাশে সহায়তার হাত বাড়িয়ে তাদের পাশে থাকার আশ্বাস নিয়ে বিবেকের এই কার্যক্রম ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্য করুন