প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের নদী বাঁচাতেই হবে। বাংলাদেশ বাঁচাতে হলে নদী বাঁচাতে হবে।
সোমবার
(৪ ডিসেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ঢাকার চারপাশের নদীগুলোর দূষণরোধ ও নাব্যতা
রক্ষার লক্ষ্যে প্রণীত মাস্টারপ্ল্যানের আলোকে সম্পাদিত সমীক্ষা প্রতিবেদন অবলোকন এবং
সংশ্লিষ্ট প্রকল্প গ্রহণের নীতিগত সিদ্ধান্তবিষয়ক সভায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেন, নদী আমাদের বাংলাদেশের জন্য তেমন, ঠিক আমাদের দেহে যেমন রক্ত চলাচলের
জন্য শিরা-উপশিরা আছে। আমাদের বাংলাদেশের টিকে থাকাটাও এ নদীর ওপরে নির্ভর করে। বাংলাদেশকে
টিকিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজন সেই প্রবহমান নদী। শিরা-উপশিরার মধ্য দিয়ে রক্তধারা আমাদের
শরীরকে বাঁচায়, বাংলাদেশকেও কিন্তু বাঁচায় এ পানি ও নদী। কথাটা আমাদের সবসময় মনে
রাখতে হবে। আমরা সরকারে আসার পর আমাদের সবসময় একটা প্রচেষ্টা ছিল, নদীগুলোকে কীভাবে
সুরক্ষিত করা যায়, কীভাবে নাব্যতা ফিরিয়ে আনা যায়। একসময় বাংলাদেশের নৌপথই ছিল
পণ্য পরিবহনের একমাত্র বাহন, একমাত্র জায়গা। নৌপথগুলো কমতে কমতে অনেক জায়গায় এখন
নদীপথ নেই, এমন একটা জায়গায় চলে এসেছে। নদী শাসনের নামে শুধু বাঁধ নির্মাণে ছিল সবার
নজর। আর বাঁধ নির্মাণ করতে গিয়ে ফসলের জমি নষ্ট হয়। নদী রক্ষা করা, নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে
আনা বা দূষণ থেকে নদীকে রক্ষা করার দিকে নজর ছিল না। শুধু এখানে নয়, সারা বাংলাদেশে
স্থানীয় সরকারের পক্ষ থেকে কতগুলো ব্রিজ করা হলো, সে সময় ব্রিজগুলো মানুষের খুব উপকারে
এলো, কিন্তু ব্রিজগুলো করার সময় এটা মাথায় রাখা হয়নি যে, এগুলোতে নৌ চলাচল ক্ষতিগ্রস্ত
হবে। যার জন্য এখন সমস্যা হয়ে গেছে... ব্রিজগুলো প্রতিবন্ধকতা। বেঁটে বেঁটে (নিচু)
ব্রিজগুলো একটু উঁচু করে দেওয়া আর নদীর ড্রেজিং করে দেওয়া যায়। ঢাকার বাইরে অন্য
শহরগুলোর ক্ষেত্রেও এখনই পরিকল্পনা নিতে হবে।
মন্তব্য করুন
টানা চারবারের মতো সরকার গঠনের পর ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) শিখা অনির্বাণে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় সশস্ত্র সালাম জানায় তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল। এসময় বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। এরপর সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা ও তিন বাহিনীর প্রধানরা।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট উন্মোচন করেছেন ।
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকালে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে এক অনুষ্ঠানে স্মারক ডাকটিকিট উন্মোচন করেন।
অনুষ্ঠানে ১০ টাকা মূল্যের স্মারক ডাকটিকিট, ১০ টাকার উদ্বোধনী খাম এবং ৫ টাকার একটি ডাটা কার্ড উন্মোচন করেন।
এছাড়া এসময় একটি বিশেষ সিলমোহরও ব্যবহার করা হয়।
বুধবার ঢাকা জিপিওর ফিলাটেলিক ব্যুরো থেকে স্ট্যাম্প, ফাস্ট ডে কভারর্স এবং ডাটা কার্ড বিক্রি শুরু হবে আর পরবর্তীতে সারাদেশের অন্যান্য জিপিও এবং প্রধান পোস্ট অফিসেও এসব পাওয়া যাবে।
মন্তব্য করুন
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবীবুল আউয়াল।
(৬ ফেব্রুয়ারি) মঙ্গলবার বঙ্গভবনে সাক্ষাৎকালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কমিশনের সার্বিক কার্যক্রম বিশেষ করে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতার জন্য রাষ্ট্রপতির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করায় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জনান।
রাষ্ট্রপতি বলেন, নির্বাচন কমিশনের নেতৃত্ব এবং নির্বাহী বিভাগের সার্বিক সহযোগিতার ফলে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে।ভবিষ্যতেও নির্বাচন কমিশন স্থানীয় সরকারসহ বিভিন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও সুন্দরভাবে করতে সক্ষম হবে বলে রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহউদ্দিন ইসলাম এবং সচিব সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
সৌদি আরবের মক্কায় পবিত্র ওমরাহ পালন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
৬ নভেম্বর সোমবার ভোরে পবিত্র মক্কায় তার ছোট বোন শেখ রেহানা এবং অন্যান্য সফরসঙ্গীদের
নিয়ে কাবাঘর তাওয়াফ করেন।
পবিত্র কাবাঘর তাওয়াফ ও
ওমরাহর অন্যান্য কর্মসূচি সম্পাদনের পর মসজিদুল হারামে নামাজ আদায় করেন প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা।
এসময় বাংলাদেশ ও দেশের জনগণ এবং মুসলিম উম্মাহর অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
সঙ্গে ওমরাহ পালন করেন তার সফরসঙ্গী পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ড. এ কে আব্দুল মোমেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক
উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এবং মহিলা ও শিশু
বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন্নেছা ইন্দিরা।
পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মসজিদুল হারামে ফজরের নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করেন।
এর আগে মদিনায় হযরত মুহাম্মদ
(সা.)-এর পবিত্র রওজা মোবারক জিয়ারত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে মসজিদে
নববিতে আসর ও মাগরিবের নামাজ আদায় করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর সেখান থেকে
উড়োজাহাজে জেদ্দায় পৌঁছেন তিনি।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আজকে আমাদের ছেলেমেয়েরা দেশের সীমানা পেরিয়ে বিদেশেও খেলাধুলায় ভালো অর্জন করছে। যেটা স্বাধীনতার পরপরই শুরু হয়েছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেসময় রাশিয়া-ভারত এমনকি ভিয়েতনামে পর্যন্ত আমাদের যুব টিম পাঠিয়েছিলেন। তিনি প্রশিক্ষণেরও ব্যবস্থা করেছিলেন। কাজেই সেইভাবে আমাদের খেলাধুলাকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
বুধবার(৭ ফেব্রুয়ারী) ৫২তম শীতকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, মাধ্যমিক পর্যায়ে শুধু ক্রিকেট-ফুটবল না, সব ধরনের খেলাধুলার প্রতি বিশেষভাবে নজর দিতে হবে। আন্ত স্কুল, আন্ত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগিতা গড়ে তোলার দরকার। এতে করে আমাদের ছেলেমেয়েদের যেমন শরীরচর্চা হবে, তেমনি তাদের মন মানসিকতা আরও সুন্দরভাবে গড়ে উঠবে।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, খেলাধুলার জন্য আমাদের ছেলেমেয়েদের আরও উন্নত প্রশিক্ষণের দরকার। আমরা দেশের ৮ বিভাগেই একটি করে ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলব। যেখানে আমাদের ছেলেমেয়েরা ছোটবেলা থেকেই খেলাধুলায় পারদর্শী হয়ে উঠতে পারবে।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে পাঁচটি কূটনৈতিক দলিলে স্বাক্ষর করা হয়েছে। এর
মধ্যে একটি চুক্তি, তিনটি সমঝোতা স্মারক এবং একটি লেটার অব ইনটেন্ট বা অভিপ্রায়পত্র
রয়েছে।
শুক্রবার থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা তাভিসিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, ব্যাংককে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবদুল হাই এবং থাইল্যান্ডের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. প্রাণপ্রী বাহিদ্ধা নুকারাসহ প্রমুখ।
বৈঠকের আগে থাই প্রধানমন্ত্রী জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে
স্বাগত জানান। এরপর থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় গভর্নমেন্ট হাউসে দেশটির প্রধানমন্ত্রী
স্রেথা থাভিসিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এসব দলিলে স্বাক্ষর করেন সংশ্লিষ্টরা।
এছাড়া অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি সংক্রান্ত চুক্তি, জ্বালানি,
পর্যটন ও শুল্ক সংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতা বিষয়ক তিনটি সমঝোতা স্মারক এবং মুক্তবাণিজ্য
চুক্তির আলোচনা শুরুর জন্য একটি লেটার অব ইন্টেন্ট সই হয়।
দুপুরে থাইল্যান্ডের রাজধানীর গভর্নমেন্ট হাউজে বৈঠক শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসকল
তথ্য জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
বৈঠক নিয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ জানান, প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা এবং থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা তাভিসিনের অত্যন্ত আন্তরিকতাপূর্ণ
পরিবেশে বৈঠক হয়েছে। প্রথমে তারা একান্তে কথা বলেন, এরপর দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক
বৈঠক হয়। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা সমস্যাসহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি
বর্ণনা করার পাশাপাশি বাংলাদেশের ১০০টি ইকোনমিক জোন ও আইটি ভিলেজে থাই বিনিয়োগের আহ্বান
জানান। থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীরা চাইলে প্রয়োজনে বাংলাদেশে তাদের জন্য বিশেষ ইকোনমিক
জোন করার কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।
বৈঠকে মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে আসা প্রায় ১.৩ মিলিয়ন রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশ
আশ্রয় দিয়েছে। তাদের জন্য বাংলাদেশে যেসব সমস্যা হচ্ছে বৈঠকে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে
বলে জানান ড. হাছান।
তিনি বলেন, থাইল্যান্ডেও অনেক রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছেন। এখনো অনেকে আসছেন। থাইল্যান্ডও
এই পালিয়ে আসা মানুষদের ভারে জর্জরিত। এ সমস্যা সমাধানে উভয় প্রধানমন্ত্রী দুই দেশের
একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বুধবার ব্যাংককে পৌঁছান। বৃহস্পতিবার ব্যাংককে জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রে
জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসকাপ)
৮০তম অধিবেশনে যোগ দেন শেখ হাসিনা। সফর শেষে ২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা
রয়েছে।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক দল। দেশের গণতন্ত্র সুসংহত করেছে আওয়ামী লীগ। নির্বাচন ছাড়া বা অন্য কোনো উপায়ে আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আসেনি। আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ছাড়া সরকার গঠন করেনি। বারবার জনগণের ভোটেই নির্বাচিত হয়েছে আওয়ামী লীগ।
মঙ্গলবার(১৪নভেম্বর)
সকালে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে দেশের ২৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ১৫৭টি প্রকল্পের
১০ হাজার ৪১টি অবকাঠামোর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন
তিনি।
প্রধানমন্ত্রী
বলেছেন, দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার কারণে দেশে এত উন্নতি হয়েছে। ২০৪১ মধ্যে দেশকে স্মাট
বাংলাদেশ গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।
তিনি
আরও বলেন, জনগণের ভোটের অধিকার আমরাই নিশ্চিত করেছি। বিএনপির সময় সাক্ষরতার হার ছিল
৪৭ শতাংশ। আর আওয়ামী লীগ সেটি নিয়ে এসেছে ৭৬ শতাংশ।
মন্তব্য করুন
স্মার্ট পুলিশ স্মার্ট দেশ, শান্তি প্রগতির বাংলাদেশ - প্রতিপাদ্যে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স মাঠে বার্ষিক পুলিশ প্যারেডের মধ্য দিয়ে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৪ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে এবার সর্বাধিক সংখ্যক ৪০০ পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) এবং রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) পরিয়ে দেন ।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জীবন উৎসর্গকারী নয়জনের পরিবারের সদস্যদের হাতে মরণোত্তর বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) তুলে দেন ।
অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৩৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম), ৬০ জনকে রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) এবং গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামলূক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ৯৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)-সেবা এবং ২১০ জনকে রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম)-সেবা পদকে ভূষিত করা হয়।
বিপিএম সাহসিকতা ও সেবা এবং পিপিএম সাহসিকতা ও সেবা- এই চারটি ক্যাটাগরিতে প্রতিবছর এই পুরস্কার দেওয়া হয়। যারা এ পদকে ভূষিত হন তাদের নামের শেষে বিপিএম-পিপিএম উপাধি যুক্ত হয়।
এদিকে, ২০২০ সালে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) এবং প্রেসিডেন্ট পুলিশ পদক (পিপিএম) পান ১১৮ জন। ২০১৯ সালে ৩৪৯ জন পুলিশ সদস্যকে বিপিএম-পিপিএম পদক দেওয়া হয়েছিল।
এর আগে যথাক্রমে ২০১৮ সালে ১৮২ জন, ২০১৭ সালে ১৩২ জন, ২০১৬ সালে ১২২ জন, ২০১৫ সালে ৮৬ জন কর্মকর্তা বিপিএম-পিপিএম পদক পেয়েছেন।
২০২২ সালে অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ১১৫ পুলিশ সদস্য বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) দেওয়া হয়। ২০২০ ও ২০২১ সালে দেওয়া হয় ২৩০ পুলিশ সদস্যকে।
মন্তব্য করুন
দেশে ভোটার তালিকা হালনাগাদ নতুন তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তালিকা অনুযায়ী দেশে বর্তমানে মোট ভোটার ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ২১ লাখ ৪৪ হাজার ৫৮৭ জন। নারী ভোটার ৫ কোটি ৯৭ লাখ ৪ হাজার ৬৪১ জন। আর তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন ৯৩২ জন।
শনিবার (২ মার্চ) এ তালিকা প্রকাশ করে ইসি।ভোটার তালিকা হালনাগাদে ২ দশমিক ২৬ শতাংশ ভোটার বেড়েছে। গত বছর ২ মার্চ দেশে মোট ভোটার ছিল ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন।
এর আগে এ বছর ২১ জানুয়ারি ২০২৩ সালের হালনাগাদ করা খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করে ইসি। সেই সময় হালনাগাদে যুক্ত হয়েছিল ২০ লাখ ৮৬ হাজার ভোটার যুক্ত হয়েছিল। ওই তালিকার পর দাবি আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি শেষে ২ মার্চ ভোটার দিবসে নতুন ভোটার তালিকা প্রকাশ করে ইসি।
মন্তব্য করুন
ঢাকা সেনানিবাসে নবনির্মিত আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি (এএফআইপি) ভবন ও আর্মি সেন্ট্রাল অডিটরিয়াম সেনাপ্রাঙ্গণ উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রোববার (৫ মে) সকাল সোয়া ১০টার দিকে এএফআইপি ভবনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে আর্মি সেন্ট্রাল অডিটরিয়াম, সেনাপ্রাঙ্গণের উদ্বোধন করেন তিনি।
আইএসপিআর জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আধুনিকায়নের বিভিন্ন পদক্ষেপ গৃহীত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় রাজধানী ঢাকার প্রাণকেন্দ্র ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ও তাদের পরিবারসহ জনসাধারণের উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি (এএফআইপি) বিভাগের জন্য এ নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।
এছাড়া জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সভা, সেমিনার, সামাজিক অনুষ্ঠান ইত্যাদি আয়োজনের লক্ষ্যে আর্মি সেন্ট্রাল অডিটরিয়াম সেনাপ্রাঙ্গণ ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।
উক্ত অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, বাহিনী প্রধান, ঢাকা সেনানিবাসের ঊর্ধ্বতন সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন