

দিনাজপুরে চাকরির পরীক্ষার হলে বারবার সন্দেহজনক কাশি দিচ্ছিলেন এক পরীক্ষার্থী। বিষয়টি ইচ্ছাকৃত মনে হওয়ায় এবং কিছুটা বিরক্তিকর লাগায় সেই পরীক্ষার্থীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তল্লাশি করতে গিয়ে উদ্ধার হয় বারবার কাশির কারণ। ওই পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় দুটি ডিভাইস। তাকে এ ঘটনায় আটক করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) সকাল ১০টায় দিনাজপুর শহরের কসবা এলাকায় “ কেরী মেমোরিয়াল হাইস্কুলের “ পরীক্ষা কেন্দ্রে এ ঘটনাটি ঘটে। অন্যান্য কেন্দ্রের মতো এ কেন্দ্রেও খাদ্য অধিদপ্তরের ‘উপখাদ্য পরিদর্শক’ পদের পরীক্ষা চলছিল।
আটক পরীক্ষার্থীর নাম “কৃষ্ণকান্ত রায়”। তিনি বিরল উপজেলার সিঙ্গুল পূর্ব রাজারামপুর গ্রামের বাসিন্দা। স্নাতক সম্পন্ন করা এ চাকরি প্রার্থী দিনাজপুর শহরের ফকিরপাড়া এলাকায় একটি ছাত্রাবাসে ভাড়া থাকতেন।
জিজ্ঞাসাবাদে কৃষ্ণকান্ত রায় চাকরির পরীক্ষায় জালিয়াতির কথা স্বীকার করে জানান, প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে ঢাকার একটি চক্র জড়িত রয়েছে। তাদের মাধ্যমে এসব ডিভাইস পেয়েছেন এবং তা নিয়ে পরীক্ষায় বসেছিলেন। যোগাযোগ ডিভাইসের অন্য প্রান্ত থেকে তাকে বলা হয়েছিল, প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে যেন কাশি দেন। বিষয়টি বুঝে উঠতে না পেরে বারবার কাশি দিতে গিয়ে ধরা পড়েন তিনি।
জালিয়াতির প্রক্রিয়া বর্ণনা করে ওই পরীক্ষার্থী বলেন, পরীক্ষা শুরুর এক থেকে পাঁচ মিনিটের মধ্যে চক্রটির হাতে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে প্রশ্নপত্রটি চলে আসে। শহরের ফকিরপাড়া ও সুইহারি এলাকায় দুটি ছাত্রাবাসে কোচিং সেন্টারের কয়েকজন শিক্ষক বিভিন্ন সেটের প্রশ্নগুলোর উত্তরপত্র প্রস্তুত করেন। এর মধ্যে ডিভাইসের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রশ্নের সেট নম্বর জেনে নেয় চক্রটি। পরে ক্রম অনুযায়ী প্রশ্নগুলোর উত্তর (ক, খ, গ, ঘ) বলতে থাকে। পরীক্ষার্থী শুনে শুনে তৎক্ষণাৎ প্রশ্নপত্রে বিশেষ দাগ দিয়ে উত্তরগুলো চিহ্নিত করেন। পরে ওএমআর শিটের বৃত্ত ভরাট করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে দিনাজপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার “আনোয়ার হোসেন ” বলেন, আমাদের কাছে তথ্য আগে থেকেই তথ্য ছিল, ওই কেন্দ্রে এক পরীক্ষার্থী ডিভাইস নিয়ে পরীক্ষা দিচ্ছেন; কিন্তু সেটি কোন কক্ষে এবং কোন পরীক্ষার্থী সেটি অস্পষ্ট ছিল। আমরা বিশেষ নজরদারিতে রেখেছিলাম। পরে ১০১ নম্বর রুমের ওই শিক্ষার্থীর আচরণ সন্দেহ হয়। একপর্যায়ে আমরা তাকে তল্লাশি করে ডিভাইসগুলো উদ্ধার করা হয়।
আজ শনিবার দিনাজপুরের বিভিন্ন কেন্দ্রে কমপক্ষে ৫৫ জন ডিভাইস নিয়ে পরীক্ষায় বসেছিলেন বলে প্রশাসনের কাছে তথ্য রয়েছে বলেও জানা গেছে।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) “এস এম হাবিবুল হাসান ” বলেন, জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত এক পরীক্ষার্থীকে আমরা হাতেনাতে ধরেছি। পরীক্ষাকেন্দ্রের বাইরে থেকে তার ভাইকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়েছে। পুরো চক্রটি ধরতে পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে অভিযান চলমান রয়েছে।
মন্তব্য করুন


নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি:
কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান প্রফেসর মোঃ শামসুল ইসলাম বলেছেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাবাডি খেলা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে ওঠছে। কিন্তু এই খেলাটি আমাদের জাতীয় খেলা। অথচ কাবাডি হারিয়ে যাচ্ছে বাঙালির খেলার তালিকা থেকে। এই কাবাডিকে রক্ষা করতে হবে। গ্রাম-বাংলার জনপ্রিয় কাবাডি খেলার ঐতিহ্য রক্ষায় আমাদেরকে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করে যেতে হবে, এগিয়ে আসতে হবে।
শনিবার (২৪মে) সকাল ১০টায় কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের আয়োজনে আন্তঃকলেজ কাবাডি প্রতিযোগিতা উদ্বোধন ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। কুমিল্লা স্টেডিয়ামের জিমনেসিয়ামে আন্তঃকলেজ কাবাডি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
ক্রীড়া নৈপুন্যে গড়বো দেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ”ক্রীড়াঙ্গন’ স্লোগানে কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড আয়োজিত আন্তঃকলেজ কাবাডি প্রতিযোগিতার ওই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক আবু সালেহ মোঃ তারিক মাহমুদ,জেলা ক্রীড়া কর্মকর্তা সুমন কুমার মিত্র। শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের উপ-সচিব (একাডেমি) ও ক্রীড়া কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাফায়েত মিয়া।সভাপতিত্ব করেন কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর মোঃ নূরুন্নবী আলম।
উপস্থাপনায় ছিলেন সাংবাদিক আবুল হাসনাত বাবুল ও ক্রীড়া সংগঠক দরুল হুদা জেনু।
আন্তঃকলেজ কাবাডি প্রতিযোগিতায় ৯টি কলেজ অংশগ্রহণ করে। কলেজগুলো হলো- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ, সোনার বাংলা কলেজ,কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড সরকারি মডেল কলেজ, শশীদল আলহাজ মুহাম্মাদ আবু তাহের কলেজ,ক্যান্টনমেন্ট কলেজ,মোশারফ হোসেন খান চৌধুরী ডিগ্রী কলেজ, কুমিল্লা রেসিডেন্সিয়াল কলেজ, চান্দিনা রেদোয়ান আহমেদ কলেজ ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ। একই দিনে বিকেলের পর্বে বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরন করেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের উপ-সচিব (একাডেমি) ও ক্রীড়া কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাফায়েত মিয়া।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লা সদর দক্ষিণে প্রবাসী “আবু বকর” হত্যা মামলায় জড়িত ২ জনকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।
গত (৮ নভেম্বর) শনিবার সদর দক্ষিণ উপজেলার আবদুল্লাহপুর গ্রামে ২ দুর্বৃত্তের হামলায় প্রবাসী “আবু বক্কর” গুরুতর আহত হন। অতঃপর প্রবাসী “আবু বক্কর” -কে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়া হইলে গত শুক্রবার সকালে ঢাকার বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
ভিকটিম মারা যাওয়ার পুর্বেই এই বিষয়ে ভিকটিম “আবু বক্কর”-এর স্ত্রী সদর দক্ষিণ থানায় একটি মামলা করেন। আতঃপর উক্ত মামলার এজাহার নামীয় মুল আসামীদেরকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে তথ্য প্রযুক্তি ও সনাতন সোর্স এর সহযোগিতায় বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে এজাহার নামীয় মুল আসামী “রাব্বি” ওরফে বাপ্পি (৩০) ও “পারভেজ”(২২) –কে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেফতার হওয়া রাব্বি ও পারভেজ সদর দক্ষিণ উপজেলার আব্দুল্লাহপুর পূর্ব পাড়া গ্রামের এনায়েতুল্লাহ ছেলে। উভয় আসামী ভিকটিম আবু বক্করকে কিভাবে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছে তার বর্ননা দিয়ে আমলি আদালত -৬ স্বীকারোক্তি মুলক জবানবন্দি প্রদান করেছেন বলে পুলিশ সূত্রে জানিয়েছেন।
মন্তব্য করুন


ভারতীয় সীমান্তে পাচারের সময় ৪৪০ কেজি
ইলিশ মাছ জব্দ করেছে বিজিবি।
শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত
করেছেন ৬০ বিজিবির অধিনায়ক এ এম জাবের বিন জব্বার।
তিনি বলেন, প্রথম প্রহরে কুমিল্লা জেলার
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী মনোরা নামক স্থানে পাওয়া যায় এসব ইলিশ।
তিনি জানান, ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার সীমান্ত
পিলার ২০৫৭২-এস হতে ৫০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে মনোরা নামক স্থানে এসব ইলিশ পাওয়া
যায়৷ এসময় কাউকে পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, বিজিবি আসার খবরে এসব ইলিশ ফেলে পালিয়ে
যায় চোরাকারবারিরা।
৪৪০ কেজি ইলিশ মাছের মূল্য ৯ লাখ ৬৮
হাজার টাকা। ইলিশগুলো বিক্রি করে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এর আগে ১১ সেপ্টেম্বর বুড়িচংয়ের আনন্দপুর
সীমান্তে সাড়ে ৬০০ কেজি ইলিশ জব্দ করেছিলো বিজিবি।
মন্তব্য করুন


মজিবুর রহমান পাবেল, প্রতিবেদক:
পিআর পদ্ধতিতে আগামী জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদ ঘোষণাসহ পাঁচ দফা দাবিতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসাবে গণমিছিল ও সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কুমিল্লা মহানগরী। সমাবেশ শেষে মিছিলটি টাউন মাঠ থেকে শুরু হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে টমচমব্রীজ মোড়ে গিয়ে শেষ করে।
আজ শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে কুমিল্লা নগরীর টাউন হল মাঠে গণমিছিল পূর্ব সমাবেশে জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও কুমিল্লা মহানগরীর আমীর কাজী দ্বীন মোহাম্মদ এতে সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও কুমিল্লা অঞ্চল টিম সদস্য আব্দুস সাত্তার,কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা জামায়াতের আমীর মোহাম্মদ শাহজাহান এডভোকেট, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও কুমিল্লা উত্তর জেলা আমীর অধ্যাপক আব্দুল মতিন, মহানগরী জামায়াতের নায়েবে আমীর একেএম এমদাদুল হক মামুন। মহানগরী জামায়াতের সেক্রেটারী মু. মাহবুবর রহমান এর পরিচালনা গণমিছিল পূর্বসমাবেশে বক্তারা বলেন, পিআর পদ্ধতি নিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। ভুল বুঝানো হচ্ছে। অথচ পিআর পদ্ধতি হলে বেশী ভোট কাস্ট হবে। মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ হবে। জনগণের ভোটের সঠিত মূল্যায়ন থাকবে। তাই আগামী নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে হতে হবে। স্বৈরশাসকের সাথে থাকা জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলকে নিষিদ্ধ করতে হবে। নির্বাচন সকল দলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় জুলাই গণঅভ্যুত্থানের জন আকাঙ্খা পূরণ হবেনা। এবং অবিলম্বে কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা দাবি জানান বক্তারা।
গণমিছিল ও সমাবেশ এসময় অংশ গ্রহন করেন, মহানগরী জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মু. কামারুজ্জামান সোহেল,কাউন্সিল মোশাররফ হোসাইন, নাছির আহম্মেদ মোল্লা, কুমিল্লা মহানগরী ছাত্রশিবির সভাপতি হাসান আহম্মেদ,কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবির সভাপতি হাফেজ মাজারুল ইসলাম,মহানগর ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারী নাজমুল হাসান পঞ্চায়েত।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, মহানগর জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য কাজী নজির আহম্মেদ, অধ্যাপক জাকির হোসেন, দেলোয়ার হোসাইন সবুজ সহ অনেকে।কর্মসূচিতে দলের হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। এসময় এই মুহূর্তে দরকার পিআর আর সংস্কার, পিআর পদ্ধতির নির্বাচন, দিতে হবে দিয়ে দাও, জামায়াত-শিবির জনতা, গড়ে তোলো একতা স্লোগান দিতে দেখা যায়।
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে কাজী দ্বীন মোহাম্মদ আরো বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করতে হবে। অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করতে হবে। ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা দাবি জানান। তিনি আগামী নির্বাচনে কুমিল্লা ৬ আসনে সদর -সদর দক্ষিণ উপজেলার সর্বস্তরের জনগণকে ন্যায়ের প্রতীক দাঁড়িপাল্লা মার্কায় ভোট দিতে নগরবাসীকে আহবান জানান।
মন্তব্য করুন


মো: মাসুদ রানা,কচুয়া:
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ৬নং উত্তর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের যুবদলের কমিটির হস্তান্তর করা হয়েছে। শুক্রবার কচুয়া উত্তর ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ন আহ্বায়ক বশির মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মো. মাসুদ মোল্লার পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, কচুয়া উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন মজুমদার।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন,কচুয়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক গাজী মো. শাহজাহান সিরাজ,সিনিয়র যুগ্ন আহ্বায়ক মিজানুর রহমান স্বপন,সদস্য সচিব এডভোকেট মাসুদ প্রধানীয়া,কচুয়া উত্তর বিএনপির সভাপতি কাজী মাহাবুবুর রহমান,সাধারন সম্পাদক আমির হোসেন,সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম বকাউল প্রমুখ। পরে ওই ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবদলের নেতৃবৃন্দের কাছে কমিটি হস্তান্তর করা হয়। এসময় ইউনিয়ন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনেরর নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন


মজিবুর রহমান পাবেল, প্রতিবেদক:
রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত মাহতাবের বাড়িতে এসে স্বজনদের সাথে দেখা করেছেন বিমান বাহিনীর প্রতিনিধি দল।
রোববার দুপুরে মাহতাবের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার রাজামেহার ইউনিয়নের উখারী গ্রামে আসেন তারা৷ বিমান বাহিনী প্রধানের পক্ষ থেকে আসা প্রতিনিধি দল নিহত মো. মাহতাব রহমান ভুইয়ার সমাধীতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পন করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিমান বাহিনীর উইং কমান্ডার মো. আতিক হাসান পিএসসি, মাহতাবের বাবা মো. মিনহাজুর রহমান ভুইয়া।
উইং কমান্ডার আতিক হাসান বলেন, বিমান বাহিনী এবং বিমান বাহিনীর প্রধানের পক্ষ থেকে প্রয়াত মাহাতাবের সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করা হয়েছে। আমরা শোকাহত। সারাদেশবাসী দোয়া করছি যেন এই শোক কাটিয়ে উঠতে পারি। যারা আহত আছেন তারাও যেন দ্রুত আরোগ্য লাভ করতে পরে আমরা দোয়া করছি।
মন্তব্য করুন


রফিকুল ইসলাম বাবু, চাঁদপুর:
চাঁদপুরে পরকীয়া প্রেমের বলি হলো দুই সন্তানের জননী
তাসলিমা বেগম। পরকীয়ার ঘটনার প্রতিবাদ করায় রাতের আঁধারে শ্বাসরুদ্ধ ও অতর্কিত হামলা
চালিয়ে স্ত্রীকে নৃশংস ভাবে হত্যা করেছে স্বামী। এই ঘটনায় চাঁদপুর আদালতে মামলা হওয়ার
পর অবশেষে মূল হোতা পাল বাজারে ব্যবসায়ী মোঃ সরোয়ার হোসেন সেলিমকে আটক করেছে চাঁদপুর
মডেল থানা পুলিশ।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে স্ত্রী হত্যা মামলার
আসামি স্বামী সেলিমকে আদালতে পাঠায় পুলিশ।
এই ঘটনায় পরকীয়া প্রেমিকা বাবুরহাট রয়েল তাইবা ট্রাবলস
গ্রুপের অ্যাকাউন্ট অফিসার সালমা মিয়াজি প্রেমিক মায়া এখনো পলাতক রয়েছে।
গত ৮ জুলাই বুধবার গভীর রাতে চাঁদপুর শহরের জে.এম.
সেনগুপ্ত রোড সাবেক মন্ত্রী দীপু মনির বাসার চতুর্থ তলায় ভাড়াটিয়া বাসায় পাল বাজারের
ব্যবসায়ী সেলিম তার স্ত্রীকে শ্বাসরুদ্ধ করে ও অতর্কিত হামলা চালিয়ে হত্যা করে।
পরবর্তীতে তার বাবা মোঃ ইদ্রিস মিয়া বাদী হয়ে আদালতে
সরোয়ার হোসেন সেলিম তার পরকীয়া প্রেমিকা সালমা মিয়াজি মায়াকে আসামি করে মামলাটি দায়ের
করেন।
অবশেষে পুলিশ মামলার প্রধান আসামি সেলিমকে আটক করতে
সক্ষম হয়।
মামলার বাদী ইদ্রিস মিয়া জানান, কচুয়া থানার প্রসন্নকাপ
এলাকার কলিম উদ্দিনের ছেলে সরোয়ার হোসেন সেলিমের সাথে ১১ বছর পূর্বে পারিবারিকভাবে
তাসলিমা আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে সেলিম বিভিন্ন মেয়েদের সাথে পরকীয়ায়
জড়িয়ে পড়ে। কিছুদিন পূর্বে শহরের মিতালী নামের একটি মেয়ের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক
করলে সেই মেয়ের পেটে অবৈধ সন্তান জন্ম হয়। সেই ঘটনায় সেলিমের বিরুদ্ধে মামলা হলে
২৭ দিন জেল খেটে বেরিয়ে আসে।
পরবর্তীতে সেলিম রয়েল তাইবা গ্রুপের অ্যাকাউন্ট অফিসার
সালমা মিয়াজি মায়ার সাথে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। সেই ঘটনা প্রতিবাদ করলে ঘটনার
দিন রাতে সেলিম তার স্ত্রী সালমা বেগমকে শ্বাসরুদ্ধ করে মেরে ফেলে। অবশেষে ঘটনাটি ধামাচাপা
দেওয়ার জন্য তারা চেষ্টা করে ও মামলা না দেওয়ার জন্য ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে।
পরবর্তীতে আদালতে মামলা হওয়ায় পুলিশ তাকে গ্রেফতার
করতে সক্ষম হয়। এই ঘটনায় সেলিম ও তার পরকীয়া প্রেমিক মায়ার বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত
ব্যবস্থা গ্রহণ করা জোর দাবি জানান পরিবারের স্বজনরা।
মন্তব্য করুন


গাজীপুরে
বিকেলে চাঁদাবাজি নিয়ে লাইভ করার পর আসাদুজ্জামান তুহিন (৩৮) নামের এক সাংবাদিককে কুপিয়ে
ও গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
আজ
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে মহানগরীর ব্যস্ততম চান্দনা চৌরাস্তায় মসজিদ মার্কেটের
সামনে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সময় একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন ওই সাংবাদিক।
নিহত
আসাদুজ্জামান তুহিন দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার গাজীপুরের স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে
কর্মরত ছিলেন। তিনি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া থানার ভাটিপাড়া গ্রামের হাসান জামালের ছেলে।
তুহিন পরিবার নিয়ে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় বাস করতেন।
স্থানীয়রা
জানান, চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ফুটপাতের অবৈধ দোকানপাটে চাঁদাবাজি নিয়ে বৃহস্পতিবার
বিকেলে ফেসবুকে তিনি লাইভ করেন। এরপর রাত ৮ টার দিকে নিজ ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট
করে লেখেন ‘যেমন খুশি তেমন রাস্তা পার হওয়ার দৃশ্য। এরপর তিনি মসজিদ মার্কেটের সামনে
একটি চায়ের দোকানে বসে চা পান করছিলেন। এ সময় হঠাৎ কয়েকজন সন্ত্রাসী তাকে ঘিরে ধরে
ধারালো অস্ত্র দিয়ে প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করে।
বাসন
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন খান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে
মর্গে পাঠিয়েছে। কারা বা কী কারণে এ খুনের ঘটনা ঘটেছে তা জানার চেষ্টা চলছে। খুনিদের
ধরতে পুলিশ অভিযানে নেমেছে।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) নৃবিজ্ঞান বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে চলন্ত বাসে ‘শ্লীলতাহানি ও ধর্ষণচেষ্টার’ অভিযোগে দুইজনকে গ্রেপ্তাতার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতদের অজামিনযোগ্য দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) সকালে ৯ টার দিকে সেন্টমার্টিন পরিবহণ নামের ঢাকা মেট্রো-ব ১৫৭১৬৬ নম্বর প্লেটের একটি বাসে এই ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আজ (২২ আগস্ট) সকাল ৯ টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্যে কোটবাড়ি বিশ্বরোড থেকে সেন্টমার্টিন বাসে উঠেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী। বাসটি পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড থেকে ইউ টার্ন নেওয়ার কথা বলা থাকলেও তাকে (ভুক্তভোগী) নিয়ে বাসটি চৌদ্দগ্রামের দিকে চলে যায়। এরপর সুয়াগাজী নামক স্থানে গিয়ে ইউ টার্ন নিয়ে পুনরায় পদুয়ার বাজার আসে। তখন বাসে ছিল চালক, হেল্পারসহ আরও তিনজন। বাসে একা পেয়ে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর গলায় ছুরি ধরে গহনা, টাকাপয়সা নিয়ে নেয় ও ধর্ষণের চেষ্টা করে। তখন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর হাতে কামড় দেন অভিযুক্তরা। এরপর শিক্ষার্থীকে হাতপা বেঁধে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করা হলে সেই শিক্ষার্থীর (ভুক্তভোগী) অনুরোধে ফেলে না দিয়ে শাকিল আবাসিক হোটেল নামক হোটেলে নিয়ে আসে। পদুয়ার বাজারের স্থানীয় এক ব্যক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের খবর দিলে শিক্ষার্থীরা গিয়ে ভুক্তভোগীর হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করে এবং বাসে থাকা দুজনকে আটক করে। এসময় জড়িত অন্য তিনজন পালিয়ে যান।
ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা ৯৯৯ ফোন দিলে পুলিশ আসে। শিক্ষার্থীরা বাস মালিক এবং অভিযুক্ত বাকী দুইজনকে ক্যাম্পাসে নিয়ে আসার জন্য দাবি জানায়। পুলিশ শিক্ষার্থীদের দাবি মানতে অস্বীকৃতি জানালে দুপুর বারোটার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে শিক্ষার্থীরা। এতে ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীদের দাবি না মানায় ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি ঠান্ডা করার চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়।
পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আশ্বাসে শিক্ষার্থীরা আলোচনায় আসলে ভ্রাম্যমাণ আদালতে অভিযুক্তদের দুইবছর কারাদণ্ড দেয়। বাকিদের ধরতে অভিযান পরিচালনা করছে পুলিশ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বাদী হয়ে শ্লীলতাহানি ও ধর্ষণ চেষ্টার মামলা করবে বলে নিশ্চিত করেছেন। ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা সেন্টমার্টিন পরিবহনের দুটি বাস জব্দ করে ক্যাম্পাসে নিয়ে এসেছে।
গ্রেপ্তারকৃত দুইজন হলেন–মোঃ হোসেন আলী (২৫) এবং মোঃ আলী হোসেন (২৩)। গ্রেফতারকৃতদের ভাষ্যমতে পলাতক তিনজন হলেন–পিচ্চি রাসেল (৩২), নূর আলম এবং সৌরভ এবং সেন্টমার্টিন পরিবহনের মালিক হলেন মো: চাঁন মিয়া।
এবিষয়ে কুমিল্লা সদর দক্ষিণের উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুবাইয়া খানম বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের এসেই আমি প্রস্তাব দিয়েছিলাম মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে সাজা দেওয়া বিষয়ে। শিক্ষার্থীরা শুরুতে আমার কথায় কর্ণপাত করেনি। অবশেষে শিক্ষার্থীরা বিষয়টি মেনে নিয়েছে।’
কুমিল্লা জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাজির আহমেদ খাঁন বলেন, গ্রেফতার হওয়া দুইজনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সাজা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, বাকী অভিযুক্ত অন্য তিনজনকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে। আশাকরি পুলিশ প্রশাসনের কোনো গাফিলতি থাকবে না।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ আবদুল হাকিম বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের থেকে খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে দ্রুতই চলে আসি। এসে দেখি পরিস্থিতি উত্তপ্ত। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সেনাবাহিনী এসেও হিমশিম খাচ্ছে। অবশেষে একটা সুরাহা হয়েছে। অভিযুক্তদের দুইবছর কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আমি ধর্ষণের পক্ষে নই, আমি চাই এর অভিযুক্তরা শাস্তি পাক।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ হায়দার আলী বলেন, আমাদের একজন নারী শিক্ষার্থীদের হাত-পা বেধে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে এবং বাস থেকে ফেলে দিয়ে মধ্যযুগীয় নির্যাতন করেছে। এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। দুইজন ধরা পরেছে, তারা পুলিশের কাছে আছে এবং পুলিশ প্রশাসন কথা দিয়েছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাকি তিনজনে গ্রেপ্তারর করবে।এখানে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আছেন, তিনি অপরাধীদের ২ বছরের অজামিনযোগ্য জেল দিয়েছেন এবং পুলিশ ঘোষণা দিয়েছেন তারা ১ মাসের মধ্যে চার্জশিট দিবেন যাতে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হয়।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন সোয়াগাজী বাজার এলাকা হতে ৩০ কেজি গাঁজা’সহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি আভিযানিক দল গত ০৮ ডিসেম্বর শুক্রবার রাতে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন সোয়াগাজী বাজার এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে ৩০ কেজি গাঁজা’সহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ী হলো: বাগেরহাট জেলার কঢ়ুয়া থানার বড় আন্দার মানিক গ্রামের মৃত আঃ হামিদ শেখ এর ছেলে মোঃ আতিয়ার রহমান (৫০)। এসময় মাদক পরিবহণ কাজে ব্যবহৃত একটি প্রাইভেটকার জব্দ করা হয়।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক অনুসন্ধান ও গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ীকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে, সে দীর্ঘদিন যাবৎ জব্দকৃত প্রাইভেটকার ব্যবহার করে বাগেরহাট, কুমিল্লা’সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে গাঁজা’সহ বিভিন্ন ধরনের অবৈধ মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় ও সরবরাহ করে আসছিল বলে স্বীকার করে।
উক্ত বিষয়ে গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন