দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর দুষ্কৃতকারীদের হামলা ও নির্যাতনের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী।
একই সঙ্গে শক্তিশালী কমিশন গঠনের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে হামলার বিচারও দাবি করেছে সংগঠনটি।
সোমবার (১২ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টনে ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কার্যালয়ে আয়োজিত হিন্দু-বৌদ্ধসহ ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় জামায়াতের পক্ষ থেকে এসব দাবি উপস্থাপন করেন দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, হিন্দুদের সুরক্ষায় জামায়াত দুটি দাবি নিয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দাবি হলো: রাষ্ট্রীয়ভাবে হিন্দু সম্প্রদায়কে সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। কোনো একটা দল বা কোনো একটা লোক দাড়ি-টুপি পরে লাঠি হাতে মন্দিরের সামনে দাঁড়িয়ে থাকাটা খুবই বেমানান দেখায়। আমরা মনে করি এখন যেহেতু সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজে ফিরেছে, এখন সরকারের উদ্যোগে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক। আমাদের দ্বিতীয় দাবি হলো: স্বাধীন কমিশন করে হিন্দুদের ওপর হামলা-নির্যাতনের বিচার দাবি জামায়াতের। জামায়াতে ইসলামীকে হিন্দুবিদ্বেষী দল বলে ধারণা করা হয়। এটা এক ধরনের অপপ্রচার ছাড়া কিছুই না। পাশাপাশি হিন্দুদের ব্যবহারেও একটি অপপ্রচার দেশে আছে, সেটি হলো হিন্দু মানেই মনে করা হয় আওয়ামী লীগ। জামায়াতকে যেমন হিন্দুবিরোধী অপপ্রচার দেওয়া হয়েছে, তেমনি হিন্দুদেরও আওয়ামী লীগের একটা ট্যাগ লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এজন্য হিন্দুদেরও যেমন জামায়াতের বিরুদ্ধে অপপ্রচার বন্ধে কাজ করতে হবে, তেমনি জামায়াতকেও হিন্দু মানেই আওয়ামী লীগ ‘তকমা’ দূরীকরণে কাজ করতে হবে। জামায়াত হিন্দুদের ওপর আঘাতে বিশ্বাস করে না। আঘাত হিন্দু হোক, মুসলমান হোক দুই ধর্মেই নিষিদ্ধ। আমি নিজে হিন্দু অধ্যুষিত এলাকার এমপি ছিলাম। আমাকে হিন্দুরাও অনেক ভোট দিয়েছিল, তারা আমাদের বিশ্বাস করে। আমাদের ওপর তাদের পুরোপুরি আস্থা আছে। এটা আমার আদর্শিক দায়িত্ব।
হিন্দু-বৌদ্ধসহ অন্যান্য ধর্মীয় নেতাদের উদ্দেশে জামায়াতের এই কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার বাইরেও যদি আপনারা আপনাদের নিরাপত্তায় জামায়াতকে প্রয়োজন মনে করেন, রাত ৩টা বা ৪টা যেকোনো সময়েই আমাদেরকে ফোন করবেন, আমরা আপনাদের পাশে দাঁড়াব।
মন্তব্য করুন
মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোন অনিশ্চয়তা নেই। প্রধান
উপদেষ্টা যে সময় বলেছেন সে সময়ই নির্বাচন হবে। নির্বাচনের জন্য
যে পরিবেশ সেটা ঠিক করা হবে এবং সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড থাকবে। অতীতের যে কোন
নির্বাচনের তুলনায় ভালো নির্বাচন হবে।
আজ শনিবার (১৯ জুলাই) সকালে কুমিল্লা বার্ডে
ময়নামতি অডিটোরিয়ামে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক ইভেন্ট ল অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ
শেষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে তিনি এসব কথা জানান।
পিআর পদ্ধতিতে সংসদ নির্বাচন বিষয়ে প্রেস
সচিব বলেন, বিষয়টি নিয়ে সকল রাজনৈতিক দল ও কমিশন গুলো কথা বলছে এবং সবাই
খুব আন্তরিকতার সাথেই বিষয়টি আলোচনা করছে।
"The Next Wave" প্রতিপাদ্যে কুমিল্লা
বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) দ্বিতীয়বারের মত আয়োজিত TEDxComilla University অনুষ্ঠানে স্পিকার
হিসেবে ছিলেন, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. হায়দার আলী, এসট্রো
ফটোগ্রাফার জুবায়ের কাওলিন, চরকির সিইও রেদওয়ান রনি, লেখক ডেলএইচ খান, গায়ক আসিফ আকবর,
সংবাদ উপস্থাপক ফারাবি হাফিজ সহ অন্যান্য।
মন্তব্য করুন
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল
আলম বলেছেন, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসে
সবচাইতে ভালো নির্বাচন। গণঅভ্যুত্থানের মুল উদ্দেশ্য হচ্ছে- বাংলাদেশে যাতে গণতন্ত্র
ফিরে আসে। এজন্য একটি ফ্রি এন্ড ফেয়ার নির্বাচনের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সবধরনের
পদক্ষেপ নিয়েছে।
আজ শনিবার (২৮ জুন) বিকেলে খুলনা জেলা
প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে খুলনার সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে শফিকুল আলম এসব কথা
বলেন।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, খুলনার
দিকে বর্তমান সরকারের যথেষ্ট দৃষ্টি রয়েছে। যদিও তাৎক্ষণিকভাবে এর ফলাফল দেখা যাচ্ছে
না। তবে, আগামীতে ভালো ফলাফল দেখা যাবে। বিগত আওয়ামী সরকার একটি ভঙ্গুর অর্থনীতি রেখে
গেছে। যে কারণে খুলনার জুট ও চিংড়ি সেক্টরে প্রত্যাশিত গ্রোথ হয়নি। বরং জুট মিলগুলো
যেভাবে বন্ধ করেছে তা নিয়েও অনেক প্রশ্ন রয়েছে। তবে, খুলনায় একাধিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সহ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে। বর্তমান সরকার খুলনার একটিসহ দেশের তিনটি জুট মিলের
স্কুল সরকারি করেছে। দেশের প্রত্যেকটা জুট মিলের স্কুল সরকারি করা হবে বলেও তিনি জানান।
মোংলা বন্দর কেন্দ্রিক একটি ইকোনমিক
জোন গড়ে তোলার জন্য কাজ চলছে উল্লেখ করে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, এজন্য প্রাইভেট
সেক্টরকে এগিয়ে আসার আহবান জানানো হয়েছে। ইতোমধ্যেই প্রধান উপদেষ্টা চীন সফরকালে এ
বিষয়ে তাদের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।
আগামী দশক খুলনার জন্য গ্রোথের দশক
হবে উল্লেখ করে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, খুলনা আবার ঘুরে দাঁড়াবে, পুরনো গৌরব ফিরে
পাবে।
খুলনা অঞ্চলের উপকূলের বেড়িবাঁধ রক্ষা
এবং ভবদহ নিয়েও সরকার কাজ করছে উল্লেখ করে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, সাতক্ষীরার
শ্যামনগর ও গাবুরায় স্থাপনকৃত সুপেয় পানির প্রজেক্ট বাড়িয়ে সকল উপকূলীয় এলাকায় চালুর
উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুচ্যুত হওয়া ক্ষতিগ্রস্তদের
জন্যও একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
খুলনা অঞ্চলে পাইপ লাইনে গ্যাস সরবরাহ
না থাকা সংক্রান্ত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, গ্যাস ছাড়াও অনেক
কারখানা পরিচালিত হচ্ছে। বিশেষ করে খুলনায় জুতা এবং ব্যাটারি সেক্টর অনেক সম্ভাবনা
তৈরি করেছে। সুতরাং গ্যাসের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে দক্ষ শ্রমিক দিয়ে কিভাবে কর্মসংস্থান
বৃদ্ধি করা যায় সরকার সেদিকে জোর দিচ্ছে।
দ্রুততম সময়ের মধ্যে সার্চ কমিটির মাধ্যমে
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ভিসি নিয়োগ দিয়ে সমস্যার সমাধানের
উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান।
খুলনাসহ দেশের সার্বিক আইনশৃংখলা পরিস্থিতির
উন্নতির কথা উল্লেখ করে প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, যারা ক্রাইম করবে তাদের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো
টলারেন্স রয়েছে।
শফিকুল আলম সরকারের মৌলিক সংস্কারের
প্রসংগ উল্লেখ করে বলেন, প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে সংস্কারের মাধ্যমে স্বচ্ছতা ফিরে এসেছে।
একই সঙ্গে সুশাসনও প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ।
মন্তব্য করুন
জাতীয় ঐক্যের ডাক দেবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানান, এ নিয়ে আলোচনা করতে আজ ছাত্রদের সঙ্গে, আগামীকাল বুধবার (৪ ডিসেম্বর) রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে এবং পরদিন বৃহস্পতিবার ধর্মীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা।
মন্তব্য করুন
মিটফোর্ডের নারকীয় হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচারে সরকার বদ্ধপরিকর। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আইনের অধীনে দ্রুততম সময়ে বিচার শেষ করা হবে
বলে জানিয়েছেন- আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল।
আইন
উপদেষ্টা শনিবার
(১২ জুলাই) তার ভেরিফায়েড ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, মিটফোর্ডের নারকীয় হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচারে সরকার বদ্ধপরিকর। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ৫ জনকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। এই পাশবিক হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। দায়ীদের বিরুদ্ধে মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করা হবে এবং ধারা ১০-এর অধীনে দ্রুততম সময়ে বিচার নিশ্চিত করা হবে।
মন্তব্য করুন
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার
ভি ম্যান্টিটস্কি।
বুধবার (৯ অক্টোবর) রাজধানীর তেজগাঁও
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। সাক্ষাৎকালে ম্যান্টিটস্কি রুশ ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত হিসেবে বাংলাদেশে তার
দায়িত্বপালনের তিন বছরের বেশি ঘটনাবহুল সময়ের কথা স্মরণ করেন।
রাষ্ট্রদূত প্রধান উপদেষ্টাকে রূপপুর
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিত করেন এবং জানান এই কেন্দ্রে আগামী
বছর বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে বলে তারা আশা করছেন। প্রকল্পটি মূলত রাশিয়ার অর্থায়ন ও
কারিগরি বা বিশেষজ্ঞ সহায়তায় বাস্তবায়ন হচ্ছে।
সাক্ষাতে তারা বাংলাদেশে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়াত্ত
কোম্পানি গাজপ্রমের অনুসন্ধান কার্যক্রম, রাশিয়া থেকে গম ও সার রপ্তানি এবং রূপপুর
প্রকল্পের ঋণ পরিশোধের বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বিদ্যু ও জ্বালানি
খাতে রাশিয়ার সহায়তা এবং বাংলাদেশে গম ও সার সরবরাহে রাশিয়ার ভূমিকার প্রশংসা করেন।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার রূপপুর
প্রকল্পের অর্থ পরিশোধের বিষয় সমাধান করবে। তিনি বাংলাদেশে রাশিয়ার আরো বিনিয়োগকে স্বাগত
জানান।
উভয় দেশের যৌথভাবে কাজ করার ওপর গুরুত্ব
আরোপ করে ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা একসাথে কাজ করব।’
এ সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টার এসডিজি
বিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মোর্শেদ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মো. আবুল হাসান
মৃধা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
বন্যা দুর্গত অঞ্চলে ও কুমিল্লা মহানগরীর আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে সহমর্মিতা প্রকাশ করে যাচ্ছেন বিবেকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইউসুফ মোল্লা টিপু।
উল্লেখযোগ্য কাজগুলোর মধ্যে রয়েছে, কুমিল্লা জিলা স্কুলের আশ্রয় কেন্দ্রে চাহিদা মত রান্না করা খাবার, শুকনো খাবার, মেডিসিন, ওরস্যালাইনসহ প্রয়োজনীয় সকল সামগ্রী দিয়ে যাওয়ার কাজ করে যাচ্ছে বিবেক ।
কুমিল্লাতে এরই মধ্যে কুমিল্লা হাই স্কুল, সংরাইশ সালেহা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,ধর্মপুর মহিলা সরকারি কলেজর আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে প্রত্যেকের চাহিদা অনুযায়ী উপহার সামগ্রী বন্টন করেছে আত্ম মানবতার সেবায় নিয়োজিত সংগঠন বিবেক ।
পাশাপাশি বন্যা পরবর্তী পুনর্বাসনেও আর্থিক সহযোগিতা প্রদানের কাজ করে আসছে সংগঠনটি ।
সহযোগিতা প্রদানের কাজ নিয়ে ইতিমধ্যেই ইউসুফ মোল্লা টিপু আশ্বস্ত করেছেন বন্য পরবর্তী সময়ে পুনর্বাসন সহ অনেক উদ্যোগ বিবেক হাতে নিয়েছে যার কার্যক্রম কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হবে।
এখানে
বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, বিবেক সংগঠন থেকে যা কিছু করা হয় সেগুলোর আর্থিক অনুদান একমাত্র
বিবেকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইউসুফ মোল্লা টিপু'র নিজ অর্থায়নে করা হয়।
মন্তব্য করুন
নতুন দল গঠন করে নেতৃত্বে আসা ও সরকার থেকে
পদত্যাগের বিষয়ে এ সপ্তাহের শেষে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি এবং তথ্য ও
সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবেন বলে জানিয়েছেন ।
ডিসি সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে কার্য অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।
এরপর রাত ১০টার দিকে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সাংবাদিকদের প্রশ্নে জানান, আমি এ বিষয়ে আমার অবস্থান ব্যক্ত করেছি মিডিয়ার বিভিন্ন জায়গায়। তবে বিভিন্ন সংবাদপত্র বা মিডিয়ায় যেভাবে তথ্য আসছে আমি মনে করি যে এভাবে আসা উচিত না। কারণ আনুষ্ঠানিক কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সেটা প্রকাশের আগেই, কোনো ধরনের অনুমানের ওপর ভিত্তি করে এ ধরনের তথ্যগুলো ছড়ানো উচিত হচ্ছে না।
নাহিদ ইসলামের কাছে প্রশ্ন ছিল- ছাত্র জনতার
নেতৃত্বে একটি নতুন দল আসছে, আমরা যতটুকু জানতে পেরেছি নতুন দল আপনার নেতৃত্বকে
বেছে নিয়েছে, তারা চায় আপনি সেই দলের নেতৃত্ব দেন। সে ক্ষেত্রে আপনার অবস্থান
কী? সেই দলে যদি আপনি যেতে চান তাহলে উপদেষ্টার পর থেকে সরে আসতে হবে- সে বিষয়ে
আপনি কী ভাবছেন?
প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, বাইরে যারা আছে, বৈষম্যবিরোধী নাগরিক কমিটি তারা একটা রাজনৈতিক দলের উদ্যোগের কথা বলেছে অনেক আগেই, ফেব্রুয়ারির মধ্যে। আমি আমার জায়গাতে বলেছি যে, সেই দলে যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা হয়তো আমার থাকতে পারে। তো সেটা হলে আমি সরকার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করেই সেটি করবো। সে বিষয়ে আমি এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেইনি। কিন্তু সেটা সম্ভাবনা আছে। হয়তো এ সপ্তাহের শেষে আমি এ বিষয়ে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আপনাদের সবাইকে জানাতে পারব।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সরকারের
পতনের পর ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের
উপদেষ্টার দায়িত্ব নেন মো. নাহিদ ইসলাম।
মন্তব্য করুন
নতুন নির্বাচন কমিশন গঠিত হলো।
আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) এ সংক্রান্ত
পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ
পেয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীন। এ পদে বিএনপি যে দুজনের নাম প্রস্তাব
করেছিল, সেই তালিকায় তার নাম ছিল।
নির্বাচন কমিশনার পদে যে চারজন নিয়োগ
পেয়েছেন তারা হলেন- অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, অবসরপ্রাপ্ত
জেলা ও দায়রা জজ আবদুর রহমানেল মাসুদ, অবসরপ্রাপ্ত যুগ্মসচিব তহমিদা আহমদ এবং ব্রিগেডিয়ার
জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
পৃথক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সংবিধানের
১১৮(১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি সদয় হয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং
অন্যান্য কমিশনার পদে নিয়োগ দিয়েছেন। এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এ আদেশ অবিলম্বে
কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।
এ এম এম নাসির উদ্দীন জ্বালানি ও খনিজ
সম্পদ মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ছিলেন। তিনি ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে
অবসরে যান। বিসিএস ১৯৭৯ ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা ছিলেন তিনি।
মন্তব্য করুন
প্রধান
উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের ৩৬তম বৈঠক অনুষ্ঠিত
হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান
উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় জানানো হয়, সভায় ‘স্থানীয় সরকার (সিটি
কর্পোরেশন) (দ্বিতীয় সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া
হয়েছে।
এছাড়া,
লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের ভেটিং-সাপেক্ষে ‘স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন)
(দ্বিতীয় সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা
প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ (১৫ সেপ্টেম্বর) প্রথমবারের মতো সেনাসদরে গেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা সেনাসদরে পৌঁছালে সেনাবাহিনী
প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান তাঁকে স্বাগত জানান।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টাকে জাতীয় নিরাপত্তার
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি সম্পর্কে ব্রিফ করা হয়। পরিদর্শনকালে প্রধান উপদেষ্টা কর্তৃক
প্রদত্ত মূল্যবান দিকনির্দেশনাসমূহ সম্মিলিতভাবে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং
বাস্তবায়নের প্রতিটি ক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা পালনে অত্যন্ত সহায়ক হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
মো: তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো: জাহাঙ্গীর আলম
চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার প্রতিরক্ষা ও জাতীয় সংহতি উন্নয়ন বিষয়ক বিশেষ সহকারি লেফটেন্যান্ট
জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো: মাহবুব হোসেন, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী
প্রধান, পিএসও এএফডি, সামরিক ও অসামরিক উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, পুলিশ মহাপরিদর্শক এবং
গোয়েন্দা সংস্থাসমূহ, বিজিবি, কোস্টগার্ড, আনসার ও ভিডিপি, র্যাব এর মহাপরিচালকগণ
ও সেনাসদরের কর্মকর্তাগণ।
(খবর বাসসের)
মন্তব্য করুন