দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের জন্য তৃতীয় দিনের মতো আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি চলছে।
২০ নভেম্বর সোমবার সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে তৃতীয় দিনের মতো ফরম বিক্রি শুরু হয়।গত দুদিনে ২ হাজার ২৪৪টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে।
গত দুদিনের মতো সোমবারও হাজার হাজার নেতা-কর্মী ও তাদের সমর্থকদের নিয়ে আগ্রহী প্রার্থীরা বঙ্গবন্ধুর অ্যাভিনিউ এসে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কিনছেন। অনেকের পক্ষ থেকে তার প্রতিনিধিরা ফরম সংগ্রহ করছেন।
গত শনিবার (১৮ নভেম্বর) বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হয়।
আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। এরপর এ কার্যক্রম শুরু করা হয়। তৃতীয় দিনেও বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়কে কেন্দ্র করে এর আশপাশের এলাকা গুলিস্তান, জিরো পয়েন্ট, সচিবালয় এলাকাজুড়ে চলছে উপচে পড়া ভিড়। সেইসঙ্গে নেতা-কর্মী সমর্থকদের মধ্যে রয়েছে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা।
ঢাকাসহ সারা দেশের মনোনয়নপ্রত্যাশী প্রার্থীরা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করতে আসছেন। আগ্রহী প্রার্থীদের সঙ্গে জেলা-উপজেলা থেকে হাজার হাজার নেতা-কর্মী এসে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে সমবেত হয়েছেন। আওয়ামী লীগের আগ্রহী প্রার্থীদের দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় তাদের সঙ্গে দলের হাজার হাজার নেতা-কর্মী দলীয় প্রতীক নৌকা এবং তাদের সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে মিছিল নিয়ে আসছেন।
এ সময় নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি নিয়ে মিছিল-স্লোগান দিতে দিতে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আসেন। এসব মিছিলে তাদের সমর্থিত প্রার্থীর ছবি, আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকার ছবি, নৌকার প্রতিকৃতি নিয়ে আসছেন। একের পর এক মিছিল সহকারে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ ও এর আশপাশের এলাকায় এসে অবস্থান নিচ্ছেন তারা।
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি চলবে আগামী মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) পর্যন্ত। এসময়ের মধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ ও জমা দিতে হবে। ফরম সংগ্রহ ও জমা কার্যক্রম চলবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এবার অনলাইনেও মনোনয়ন ফরম দেওয়া হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
ভূমি ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রতিটি উপজেলায় একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরির নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
২৭ নভেম্বর সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এই নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভায় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় বলেন, মন্ত্রিসভার বৈঠকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ২০২২-২৩ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন নিয়ে আলোচনার সময় প্রধানমন্ত্রী ভূমি ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রতিটি উপজেলাকে একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করতে নির্দেশনা দেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, আলোচনার চলার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তরফ থেকে একটি নির্দেশনা এসেছে, সেটি হলো যে ভূমি ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের প্রত্যেক উপজেলার যেন একটি মাস্টারপ্ল্যান থাকে। উনি নির্দেশনা দিয়েছেন এখন স্থানীয় সরকার বিভাগ কাজ করবে।
স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে, তারা এ লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছেন।
সেক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, স্বল্পতম সময়ের মধ্যে যেন কাজটি সম্পন্ন হয়। এটা থাকলে আমাদের যে উন্নয়ন কাজ হচ্ছে, সেক্ষেত্রে ভূমি ব্যবহার খুবই যৌক্তিক হবে। যত্রতত্র যেন ঘরবাড়ি, শিল্প স্থাপন কিংবা অন্য কোনোভাবে ব্যবহার করা না হয়, সেদিকে নজর রাখতে বলছেন। এতে ভূমি ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের একটা শৃঙ্খলা আসবে।
মন্তব্য করুন
আজ সন্ধ্যায় তফসিল ঘোষণা, নির্বাচন ভবনে কড়া নিরাপত্তা
নির্বাচন ভবনের চারপাশে কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করা হয়েছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করাকে কেন্দ্র করে ।
আজ ১৫ নভেম্বর সকাল থেকে নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়।
এর আগে ১৪ নভেম্বর রাত থেকেই বসানো হয় কাঁটাতারের ব্যারিকেড।
নির্বাচন ভবনের বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের সামনের রাস্তা ব্যতীত সকল প্রবেশ পথ বন্ধ করেছে দিয়েছে পুলিশ। অবস্থান নিয়েছে বিজিবি,র্যাব, আনসার এবং পুলিশের অতিরিক্ত ফোর্স।
ইতোমধ্যে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম বলেছেন, সন্ধ্যায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন।
ভাষণে থাকবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিলও।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করাকে কেন্দ্র করে আজ সকাল থেকে নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়।
মন্তব্য করুন
আজ সকাল ১১টার দিকে ভার্চ্যুয়ালি এর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী ।দীর্ঘ অপেক্ষার পর দুয়ার খুলল দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম নভোথিয়েটারের।
এ সময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ও শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতাধীন তিনটি প্রকল্পের অধীন নব নির্মিত ১২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনসহ বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পেরও উদ্বোধন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী জেলা প্রশাসককের কার্যালয় থেকে যুক্ত হয়েছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, রাজশাহী সদর আসনের সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা, রাজশাহী-৩ আসনের সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন, রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর, জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ, পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মো আনিসুর রহমান, রাজশাহী মহানগর পুলিশ কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার, রাজশাহীর পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুর রহমান।
এছাড়া রাজশাহীর স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা, বিভাগীয় ও জেলাপর্যায়ের কর্মকর্তারা এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
পরে রাজশাহী সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন নভোথিয়েটারের ফলক উন্মোচন করে ভেতরে প্রবেশ করেন এবং মহাগরীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রথম শো উপভোগ করেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ২৩২ কেটি টাকা। এর মধ্যে শুধু ভবন তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১৪২ কেটি টাকা। বাকি অর্থ ব্যয় হয়েছে নভোথিয়েটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও অন্যান্য খাতে। এতে স্থাপন করা হয়েছে বিশ্বের অত্যাধুনিক টেলিস্কোপ। যা দিয়ে এখানকার গবেষকরা নভোমণ্ডলের গবেষণা আরও এগিয়ে নিতে পারবেন।
রাজশাহীতে দেশের বৃহত্তম এই নভোথিয়েটার উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে মহানগরবাসী ও নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের আকাশচুম্বী প্রত্যাশা পূরণ হলো। শিক্ষা ও গবেষণায় দুয়ার খুলল নব দিগন্তের।
মন্তব্য করুন
১৩ নভেম্বর সোমবার খুলনায় যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই দিন বিকেলে খুলনা সার্কিট হাউস মাঠে অনুষ্ঠিত জনসভায় প্রধান অতিথির ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
জনসভায় সভাপতিত্ব করবেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক। বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এছাড়া জনসভায় বক্তব্য রাখবেন কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা।
সভাস্থল থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করবেন। এছাড়া তিনি ২টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমনকে ঘিরে নানা প্রস্তুতি ইতোমধ্যে প্রায় শেষ হয়েছে। বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে খুলনাকে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সাদরে বরণ করতে প্রস্তুত খুলনাবাসী। প্ল্যাকার্ড, পোস্টার, বিলবোর্ড, তোরণ ও আলোকসজ্জা করা হয়েছে পুরো নগরজুড়ে।
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে বেলা ১১টায় তেজগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের ঢাকা জেলা কার্যালয়ে সঙ্গে কমনওয়েলথের প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের বৈঠক বসেছে।
বৈঠকে অংশ নিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য কর্নেল (অব) ফারুক খানসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ আরও কয়েক নেতা।
গত রোববার আগারগাঁও নির্বাচন ভবনের সভাকক্ষে বৈঠক হয় নির্বাচন কমিশন ও কমনওয়েলথ প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের চার সদস্যের।
বাংলাদেশে যে নির্বাচন হয় সেটা কোন পদ্ধতিতে হয় তা জানতে চায় কমনওয়েলথের প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দল। ভোটাররা কীভাবে ভোট দিতে যাবেন, ভোট কীভাবে নেওয়া হবে। ভোট স্বচ্ছ করতে হলে রিটার্নিং ও প্রিসাইডিং অফিসারের কাজ কি। এসব বিষয় তারা জানতে চেয়েছেন বলে জানান নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিস্থিতি আছে কি না, সে বিষয়েও কমনওয়েলথের প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলে।
মন্তব্য করুন
আগামী ৫ নভেম্বর সৌদি আরব সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেখানে আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলনে যোগ দেবেন, একইসঙ্গে পালন করবেন ওমরাহ।
০১ নভেম্বর বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, আগামী ৫ নভেম্বর প্রথমে মদিনায় যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সৌদি আরবে গিয়ে ওমরাহ পালন করবেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি মদিনায় জিয়ারত করবেন। সেখান থেকে যাবেন জেদ্দায়। জেদ্দায় সম্মেলনে যোগ দেবেন। পরে মক্কায় যাবেন। সৌদি সফর শেষে ৭ নভেম্বর দেশের পথে রওনা দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সৌদি আরবে সম্মেলনে যোগ দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী অনেকের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এর মধ্যে ওআইসি মহাসচিব, ইরানের ভাইস প্রেসিডেন্ট, সৌদির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
দারিদ্র্য বিমোচনে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, দেশে হতদরিদ্র থাকবে না।
১০ নভেম্বর শুক্রবার সকালে গণভবনে আসন্ন শীত-মৌসুমে শীতার্ত মানুষকে সহায়তায় কম্বল ও শীতবস্ত্র বিতরণের জন্য প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভান্ডারে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দেওয়া অনুদান গ্রহণকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ।
বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতি ঠিক রাখতে ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সহযোগিতা চেয়ে শেখ হাসিনা বলেন, দেশের অর্থনীতিটা যেন সঠিকভাবে চলে সেভাবে আপনারা একটু সহযোগিতা করবেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে এখন যেমন একটা অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব পড়ছে, সেখানে আপনাদেরও একটু নজর দিতে হবে। আপনারা সহযোগিতা করবেন যেন আমাদের অর্থনীতি কোনো মতেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নিজেদের দেশে টাকা পয়সা থাকলে সেটা দেশের জন্যও লাভ, আর নিজেদেরও একটা নিশ্চয়তা থাকে। সেই জিনিসটা সবাইকে মাথায় রাখতে হবে। নিজের দেশটার দিকে আগে তাকাতে হবে। অনুরোধ করবো সেই বিষয়টার দিকে বিশেষ দৃষ্টি দেবেন।
দারিদ্র্য বিমোচনে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, দারিদ্র্যের হার ৪১ ভাগ থেকে ১৮ দশমিক ৭ ভাগে নামিয়ে এনেছি। হতদরিদ্র ২৫ দশমিক ১ ভাগ ছিল সেটা আমরা ৫ দশমিক ৬ ভাগে নামিয়ে এনেছি। আগামীতে সেইটুকুও থাকবে না। দেশে হতদরিদ্র থাকবে না। একেবারে হতদরিদ্রদের বিনা পয়সায় খাবার, ওষুধ, চিকিৎসার ব্যবস্থা আমরা করে দিচ্ছি। পাশাপাশি ঘরবাড়ি তৈরি করে দিচ্ছি।
মন্তব্য করুন