কুমিল্লায় ৫২ কেজি গাঁজাসহ একজন মাদক
ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি), কুমিল্লা ।
গতকাল (৯ জুন) রাতে জেলা গোয়েন্দা
শাখা, কুমিল্লার এসআই উক্যমং রাখাইন তার সঙ্গীয় ফোর্স গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কোতয়ালী
মডেল থানাধীন ১নং কালির বাজার বাইতুন সালাম ইসলামীয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার সামনে থেকে
৩টি বস্তার ভিতরে মোট ৫২ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী মোঃ সুমনকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত
আসামী হলো: কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন শুভপুর এলাকার আব্দুল জলিল এর ছেলে
মোঃ সুমন(৩৫)।
উক্ত ঘটনায় মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে
কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় ২০ কেজি গাঁজাসহ দুইজন মাদক
ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব -১১, সিপিসি-২।
সোমবার রাতে র্যাব -১১, সিপিসি-২ একটি বিশেষ আভিযানিক
দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন ধর্মপুর এলাকায় মাদক
বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে আসামী ১। মোঃ জনি (২৬) ও ২। মোঃ ইমন হোসেন রিয়াদ (১৯) নামক
দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময় আসামীদ্বয়ের কাছ থেকে ২০ কেজি গাঁজা উদ্ধার
করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলো: ১। মোঃ জনি (২৬) কুমিল্লা জেলার
কোতয়ালী মডেল থানার ধর্মপুর গ্রামের মৃত আব্দুল রহিম এর ছেলে এবং ২। মোঃ ইমন হোসেন
রিয়াদ (১৯) একই গ্রামের বজল আহমেদ এর ছেলে।
র্যাব জানান, তারা দীর্ঘদিন ধরে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদক দ্রব্য গাঁজা সংগ্রহ করে কুমিল্লা জেলায় মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব -১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।
গ্রেফতারকৃত ১ নং আসামী মোঃ জনি (২৬)
এর বিরুদ্ধে মাদক মামলাসহ মোট ২ টি মামলা রয়েছে।
মন্তব্য করুন
মো মিজানুর রহমান মিনু, চৌদ্দগ্রাম:
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে কুমিল্লা জেলার পুলিশ সুপার মোঃ সাইদুল ইসলাম এর নির্দেশনায় ১৪ জুলাই রাত ২ টার সময় চৌদ্দগ্রাম থানায় কর্মরত এস আই সুজন কুমার চক্রবর্তী সঙ্গীয় ফোর্সসহ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চৌদ্দগ্রাম থানার চিওড়া ইউনিয়নের ঘোষতল রাস্তার উপর থেকে ০১টি সিএনজি গাড়ী তল্লাশী করে ১টি স্কুল ব্যাগ ও ১টি প্লাষ্টিকের বস্তার ভিতরে থেকে মোট ২৫ কেজি গাঁজা ও ০১টি নাম্বার বিহীন সিএনজি অটোরিক্সা উদ্ধার করে।
এ সময় সি এন জি তে থাকা দুইজন আসামী ইউসুফ (৪৫) ও কাজী মোঃ লিটন (৩২)কে মাদকদ্রব্য সহ আটক করা হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আর একজন আসামী মোঃ ইউনুছ আলী দৌড়ে পালিয়ে যায়।
উক্ত ঘটনার প্রেক্ষিতে চৌদ্দগ্রাম থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের একটি মামলা করা হয়।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন
ধর্মপুর এলাকা হতে দলনেতাসহ সাতজন কিশোর গ্যাং সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
গতকাল (৩ জুলাই) রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২
একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন
ধর্মপুর এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে আটক করা হয়। এসময় তাদের নিকট হতে
৪ টি কুড়াল, ১ টি চাপাতি ও ৩ টি মোবাইল উদ্ধার করা হয়।
আসামীরা হলো: ১। তাজুল ইসলাম সুমন (১৯), পিতা-মোঃ আব্দুল মালেক, সাং-হায়দারগঞ্জ, থানা-রায়পুর, জেলা-লক্ষীপুর এবং আইনের সহিত সংঘাতে জড়িত শিশু ২। মোঃ মাসুদ (১৭), পিতা-মোঃ মফিজুল ইসলাম, সাং-রংপুর, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা; ৩। মোঃ রিমন (১৭), পিতা-হারুনুর রশিদ, সাং-মোগড়া, থানা-নাঙ্গলকোট, জেলা-কুমিল্লা; ৪। ফাহিম হোসেন সিফাত (১৫), পিতা-জামাল হোসেন, সাং-পশ্চিম বাগিচাগাও, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা; ৫। তয়বুর রহমান তুহিন (১৭), পিতা-মোস্তাফিজুর রহমান মামুন, সাং-ছাইচাপাড়া, থানা-দেবিদ্বার, জেলা-কুমিল্লা; ৬। আব্দুল কাদের জিলানী (১৬), পিতা-মোঃ আব্দুল হানিফ, সাং-রসুলপুর, থানা-দেবিদ্বার, জেলা-কুমিল্লা এবং ৭। অর্পন দাস (১৫), পিতা-গৌতম দাস, সাং-বাগিচাগাও, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা।
র্যাব জানান, গ্রেফতারকৃত আসামী ও
আইনের সহিত সংঘাতে জড়িত শিশুদেরকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় তারা সকলেই কিশোর গ্যাং এর
সক্রিয় সদস্য। তারা উপরোক্ত দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করে এলাকার সাধারণ মানুষকে ভয় ভীতির
মাধ্যমে এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এছাড়াও তারা ভয় ভীতির মাধ্যমে
ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ যানবাহনে ছিনতাই ও চাঁদা আদায়সহ ত্রাস সৃষ্টি করে আসছিল
বলে স্বীকার করে। উক্ত বিষয়ে গ্রেফতারকৃত আসামী ও আইনের সহিত সংঘাতে জড়িত শিশুদের বিরুদ্ধে
কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা জেলার লালমাই উপজেলার বরল
এলাকায় একটি কোল্ডস্টোরেজ থেকে অবৈধভাবে মজুত করা জব্দকৃত ৪ লাখ ২৭ হাজার পিস ডিম
নিলামে বিক্রি করে দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত।
ভ্রাম্যমান আদালতের নিলামে বিক্রয়কৃত
ডিমের মূল্য ২৭ লাখ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন লালমাই উপজেলা
নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ হেলাল উদ্দিন।
তিনি জানান, জেলাপ্রশাসকের নির্দেশনায়
বিভিন্ন কোল্ডস্টোরেজে অবৈধ মজুদ আছে কি না জানতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এরই অংশ
হিসেবে বৃহস্পতিবার (৪ জুন) সন্ধ্যায় লালমাই উপজেলার বরল এলাকার মেঘনা কোল্ডস্টোরেজে
অভিযান পরিচালনা করে বিপুল পরিমান ডিমের মজুদ সন্ধান পান ভ্রাম্যমান আদালত। ভ্রাম্যমান
আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মারজানা আক্তার তাৎক্ষনিকভাবে অবৈধভাবে মজুদকৃত ডিম
নিলামে বিক্রি করেন এবং অবৈধ মজুদারির দায়ে কোল্ডস্টোরেজকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন।
কৃষি বিপনন আইন অনুযায়ী ডিমের ক্ষেত্রে সরকারি অনুমোদন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ ১০ থেকে
১৫ দিন মজুদ রাখতে পারবেন। এখানে গিয়ে দেখা গেছে- মাসের পর মাস ধরে মজুদ করা হয়েছে। তার মানে এসব অবৈধ মজুদ। এর আগেও এই কোল্ডস্টোরেজ
থেকে ২১ লাখ ডিমের বিশাল অবৈধ মজুদ জব্দ করে বাজারজাত করার নির্দেশনা দেয়া হয়।
প্রকাশ্য নিলামে ভ্যাট-ট্যাক্সসহ প্রায়
৬ টাকা পিস দরে ৪ লাখ ২৭ হাজার পিস ডিম কিনে নেন লালমাই উপজেলার ব্যবসায়ি লোকমান হোসেন।
তিনি জানান, নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট
প্রকাশ্য নিলামে ডিম বিক্রি করেন। আমি ৪ লাখ ২৭ হাজার ডিমের টাকা জমা দিয়ে নিলাম থেকে
ডিম কিনেছি।
মন্তব্য করুন
অভিনব
কৌশলে পিকআপে করে মাদক পরিবহনকালে ৪২ কেজি গাঁজাসহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার
করেছে র্যাব-১১ সিপিসি-২।
২ ডিসেম্বর রাতে র্যাব-১১,
সিপিসি-২ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী
মডেল থানাধীন আমতলী এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে অভিনব কৌশলে পিকআপ
ভ্যানের বডির ভিতরে গোপন প্রকোষ্ঠ বানিয়ে মাদকদ্রব্য গাঁজা পরিবহণের সময় আসামী ১। আলী
করিম রিয়াদ এবং ২। মোঃ জাকির হোসেন রানা নামের দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে।
এ সময় আসামীদ্বয়ের কাছ থেকে ৪২ কেজি গাঁজা ও মাদক পরিবহণ কাজে ব্যবহৃত একটি পিকআপ উদ্ধার
করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী
১। আলী করিম রিয়াদ (৩৩) কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থানার কালিকাপুর গ্রামের জসিম উদ্দিন
এর ছেলে এবং ২। মোঃ জাকির হোসেন রানা (৩৭) একই থানার ছাঁন্দকরা গ্রামের মৃত দেলোয়ার
হোসেন এর ছেলে।
র্যাব জানান, তারা দীর্ঘদিন ধরে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদক দ্রব্য গাঁজা সংগ্রহ করে কুমিল্লা সহ অন্যান্য জেলায় মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। এছাড়াও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ এড়াতে তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অভিনব কৌশল অবলম্বন করে মাদকদ্রব্য পরিবহণ করতো। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
গঠনের পর সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় প্রায় ৫৯৩টি থানার কার্যক্রম চালু হয়েছে। তারই
ধারাবাহিকতায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতার চলছে বুড়িচং থানার কার্যক্রমও ।
রবিবার (১১ আগস্ট)
বিকেলে বুড়িচং থানা পরিদর্শন করেন বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার দায়িত্বে থাকা
৩৮/বীর এর উপ-অধিনায়ক মেজর নাজিউর রহমান এবং থানাতে আসা সেবাগ্রহীতাদের সমস্যা ওসি
নিজে শুনেন এবং তাদের সেবা দিতে সার্বিক সহযোগিতা করেন।
মেজর নাজিউর রহমান এর বুড়িচং
থানা পরিদর্শন নিয়ে বুড়িচং থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল হাসানাত খন্দকার বলেন, আমার
থানার সকল পুলিশ সদস্য উপস্থিত আছেন। তারমধ্যে ২জন অফিসিয়াল ছুটিতে আছে।
সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় আমাদের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এছাড়াও থানাতে ১৫ জন আনসার
সদস্য এখানে দায়িত্ব পালন করছে। সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় আমাদের আইনি সহায়তার কাজ ও
চলবে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় ৪০ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা ডিবি।
শনিবার (২১ ভোরে কুমিল্লা-বুড়িচং সড়কের কুমিল্লা সদর উপজেলার আমড়াতলীর কবিরাজ বাজার এলাকা থেকে আজাদ ও রমজান নামে দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এসময় তাদের সঙ্গে থাকা ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়।
শনিবার পুলিশের গোয়েন্দা শাখা ডিবির ওসি সাজ্জাদ করিম খান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গোপন সংবাদেরে ভিত্তিতে শনিবার ভোরেসদর উপজেলার আমড়াতলী ইউনিয়নের কবিরাজ বাজারে বুড়িচং-কুমিল্লাগামী পাকা রাস্তার উপর পৌছিয়া ওৎপেতে থাকেন এসআই জীবন বিশ্বাস, এএসআই মোহাম্মদ ফোরকান, ডিবি সদস্য আসাদ মিয়া, সানি বড়ুয়া ও নুরুল ইসলাম একটি কার্গো ট্রাককে থামিয়ে গাড়ি বডির নিচে তল্লাশী করে স্কচটেপ মোড়ানো ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়। এসময় গাঁজা পরিবহনে ব্যবহৃত ট্রাকটিও জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় একটি মাদক মামলা দায়ের করা হয়।
আসামীরা হলো: ট্রাক চালক মোঃ আজাদ মিয়া (৪৫) কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আমানগন্ডা গ্রামের মৃত বাচ্চু মিয়ার ছেলে এবং মোঃ রমজান আলী (৫০) কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার দক্ষিণ গ্রামের মৃত আবদুল মজিদের ছেলে।
মন্তব্য করুন
৫ অক্টোবর , শনিবার কুমিল্লা শহরের নিউমার্কেট, ঝাউতলাসহ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা এ অভিযান পরিচালনা করে ।
বাজার তদারকির এ অভিযানে ভোক্তা অধিকার বিরোধী নানা কর্মকাণ্ডের অভিযোগে চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয় এবং অন্যদের সতর্ক করা হয়।
জনস্বার্থে
এ কার্যক্রম ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় তদারকি অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা জেলা কার্যালয়।
শনিবার (১৮ মে) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার ধনপুর ও কাশিনাথপুর এলাকায় একটি শিশু খাদ্য প্রস্তুতকারক ও একটি খাদ্য পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে এ অভিযান চলে।
উক্ত অভিযানে দেখা যায়, ধনপুর এলাকার মেসার্স টি জে ফুড প্রোডাক্টস নামের একটি প্রতিষ্ঠান শিশু খাদ্য জিওজিও ও ছুটি নামের দুটি ব্রান্ডের চিপস প্রস্তুত ও মোড়কজাত করছে। কিন্তু চিপসের প্যাকেটের গায়ে উৎপাদন ও মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ উল্লেখ করছে না। স্বাস্থ্যবিধি না মেনে ফ্লোরে বসেই উৎপাদন ও মোড়কীকরণ করা হচ্ছে। ভোক্তা অধিকার বিরোধী এমন কর্মকাণ্ডের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটি ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অন্যদিকে কাশিনাথপুর এলাকায় মেসার্স হাফসা সুইটস এন্ড বেকারিতে দেখা যায়, রং মিশ্রিত করমচাকে চেরি ফল বলে কেকে ব্যবহার করা হচ্ছে, বার্থডে কেকে ব্যবহৃত বিভিন্ন উপকরণের মেয়াদ নেই, অনুমোদনহীন বিদেশী উপকরণ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিএসটিআই এর অনুমোদন না থাকলেও প্যাকেটে বিএসটিআই এর লোগো ব্যবহার করা হচ্ছে। ভোক্তা অধিকার বিরোধী এমন কর্মকাণ্ডের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং অনুমোদনহীন পণ্য জব্দ করে ধ্বংস করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো: আছাদুল ইসলাম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সদর উপজেলার স্যানিটারি ইন্সপেক্টর একে আজাদ ও জেলা পুলিশের একটি টিম।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম ফকিরবাজার এলাকায় অপরাধী চক্রের একটি টর্চার সেলের সন্ধান পায় সেনাবাহিনী।
আর সে টর্চার সেল থেকে দেশীয় অস্ত্র ও এলজিসহ সালাউদ্দিন খান (৩৮) নামে একজনকে আটক করে সেনাবাহিনী।
২৩ বীর সেনাবাহিনীর চৌদ্দগ্রাম স্টেশনের কর্মকর্তা মেজর মাহিন জানান, সালাউদ্দিন খানসহ স্থানীয় সন্ত্রাসীরা কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মানুষকে জোরপূর্বক ধরে এনে টর্চার সেলে অমানবিক নির্যাতন চালাতো। টর্চার সেলে অস্ত্র মজুত রাখা ও নির্যাতনের অভিযোগটি আগেই আমরা পেয়েছি। পরে আমাদের গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়। রোববার রাতে উপজেলার ফকির বাজারে রিয়াজ হুসাইন কামালের ‘লন্ডন বাড়ি'র টর্চার সেলে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে সেনাবাহিনী। এ সময় অস্ত্রসহ মূল হোতা সালাউদ্দিনকে আটক করা হয়। তবে সালাউদ্দিনের সহযোগীরা সেনাবাহিনীর অবস্থান টের পেয়ে পালিয়ে যায়। সালাউদ্দিন খান স্বীকারোক্তি দিয়েছে। মানুষকে টার্গেট করে টর্চার সেলে এনে জিম্মি করতো তারা। নির্যাতন চালিয়ে আদায় করতো অর্থ। সালাউদ্দিনের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে চৌদ্দগ্রাম মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। তার সহযোগীদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আটককৃত সালাউদ্দিন চৌদ্দগ্রাম থানার গুণবতী কালিয়াতর (বিষ্ণুপুর) গ্রামের শাহজাহান খানের ছেলে।
মন্তব্য করুন