মালয়েশিয়ায় চলছে ৮ দিনব্যাপী ৬৪তম আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতা। আর সে আয়োজনে বিশ্বের ৭১টি মুসলিম দেশের প্রতিযোগীদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্ধিতা করতে বাংলাদেশ থেকে যোগ দিয়েছেন হাফেজা মাইমনা মনিরুজ্জামান।
গত শনিবার (৫ অক্টোবর) রাজধানী কুয়ালালামপুরের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট কর্তৃক আয়োজিত কুরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম।
সংশ্লিষ্ট জানা যায়, ৬৪তম আন্তর্জাতিক আল-কুরআন তিলাওয়াত ও হেফজ বিভাগের প্রথম বিজয়ী পাবেন ৫২ হাজার রিঙ্গিত মূল্যের পুরস্কার। এছাড়া কুরআন তেলাওয়াত এবং হেফজ বিভাগের চ্যাম্পিয়ন প্রত্যেকে ইয়াসান পেমবাংগুনান ইকোনোমি মালয়েশিয়া কর্তৃক ১২ হাজার রিঙ্গিত মূল্যের সোনার মেডেল পুরস্কার ছাড়াও সরকারের কাছ থেকে নগদ ৪০ হাজার রিঙ্গিত পাবে ।
উভয় বিভাগেই রানার্সআপ পাবে ৩০ হাজার রিঙ্গিত এবং ইয়াসান পেমবাংগুনান ইকোনোমি মালয়েশিয়া কর্তৃক ১২ হাজার রিঙ্গিত মূল্যের সোনার মেডেল। তৃতীয় স্থান অর্জনকারী ২০ হাজার রিঙ্গিত এবং ইয়াসান পেমবাংগুনান ইকোনোমি মালয়েশিয়া কর্তৃক সোনার মেডেল এবং বিজয়ী সকলেই পুরস্কার, অংশগ্রহণের শংসাপত্র এবং স্যুভেনির পাবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর দফতরের মন্ত্রী (ধর্ম বিষয়ক) দাতুক মোহাম্মদ নাঈম মোখতার।
হাফেজ মাইমুনা ময়মনসিংহ জেলার কাতার প্রবাসী ইমাম কারী মনিরুজ্জামান শরীফের মেয়ে। তিনি রাজধানীর সাউদা বিনতে জামআহ (রা.) হেফজ মাদরাসার ছাত্রী। এর আগে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ইরানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেন হাফেজা মাইমনা মনিরুজ্জামান। এছাড়া চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে দুবাইতে অনষ্টিত কুরআন প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে হাফেজা মাইমুনা।
হাফেজা মাইমুনার বাবা কাতার প্রবাসী ইমাম কারি মনিরুজ্জামান শরীফ বলেন, ৭ অক্টোবর ছিল আমার মেয়ের অডিশন। আলহামদুলিল্লাহ সে ভাল করছে। আমি আশাবাদী মাইমুনা দেশের সম্মান বয়ে আনবে।আমি দেশবাসী এবং মালয়েশিয়া প্রবাসীদের কাছে দোয়া চাই মাইমুনার জন্য।
আন্তর্জাতিক এ কুরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশসহ ৭১টি দেশের ৯২ জন প্রতিযোগী অংশ নিয়েছে। হিফজ বিভাগ ৩৯ জন ও তিলাওয়াত বিভাগে ৫৩ জন এই দুই ক্যাটাগরিতে অংশ নিয়েছে ।
আগামী ১২ অক্টোবর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করবেন দেশটির রাজা ইয়াং দি-পেরতুয়ান আগং সুলতান ইব্রাহিম এবং রানী পেরমাইসুরি আগোং রাজা জারিথ সোফিয়াহ।
মন্তব্য করুন
শেষ হয়েছে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ ফুটবলের গ্রুপ পর্বের খেলা । এরই মধ্যে ১৬ দল নক আউট পর্বে খেলা নিশ্চিত করেছে। আজ সোমবার(২০নভেম্বর)থেকে শুরু হবে নক আউট পর্বের খেলা। প্রথম দিনে ২টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। পরের দিন মাঠে গড়াবে ৪টি ম্যাচ। তৃতীয় দিনে বাকি দুইটি ম্যাচ দিয়ে শেষ দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা।
দ্বিতীয় রাউন্ডে ১ম দিনে মাঠে নামবে ব্রাজিল। তারা ইকুয়েডরের মুখোমুখি হবে । একই দিনে ইউরোপের দল স্পেন খেলবে এশিয়ার জাপানের বিপক্ষে। দুপুর আড়াইটায় ব্রাজিল-ইকুয়েডর ম্যাচ শুরু হবে ।সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় স্পেন-জাপান ম্যাচ ।
দ্বিতীয় দিন মাঠে নামবে আর্জেন্টিনা। নক আউট পর্বে তারাও মুখোমুখি একই মহাদেশের দল ভেনেজুয়েলার সাথে। এদিন আরো তিন ম্যাচের একটিতে জার্মানির প্রতিপক্ষ যুক্তরাষ্ট্র। অন্য ২ম্যাচে মরক্কো ইরানের ও মালি মেক্সিকোর মুখোমুখি হবে। নিজ নিজ খেলায় জয় পেলে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিল মুখোমুখি হবে। অর্থাৎ আগেভাগে আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলের যে কোনো এক দলকে বিদায় নিতে হবে।
৩য় দিনে ইংল্যান্ড উজবেকিস্তানের এবং ফ্রান্স সেনেগালের বিপক্ষে খেলবে।
অনূর্ধ্ব-১৭ যুব বিশ্বকাপ ফুটবলে সবচেয়ে সফল দল নাইজেরিয়া। এ দেশটি সর্বাধিক ৫বার শিরোপা জয় করেছে। এরপরেই রয়েছে ব্রাজিলের অবস্থান। পেলে-নেইমারের দেশ চারবার চ্যাম্পিয়ন এই টুর্নামেন্টে। ঘানা এবং মেক্সিকো দুইবার করে শিরোপা জয় করেছে। একবার করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ফ্রান্স, সৌদি আরব, সোভিয়েত ইউনিয়ন, সুইজারল্যান্ড এবং ইংল্যান্ড।
শিরোপা জয়ীদের তালিকায় নেই আর্জেন্টিনার নাম। আর্জেন্টিনা ছোটদের এই টুর্নামেন্টে কখনো ফাইনালেও উঠতে পারেনি। দেশটির সর্বোচ্চ সাফল্য সেমিফাইনাল পর্যন্ত। ৩বার তারা তৃতীয় হয়েছে, ২বার চতুর্থ। বর্তমানে টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল।
মন্তব্য করুন
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন,পহেলা বৈশাখের মাঝে বাঙালি
খুঁজে পায় নিজস্ব ঐতিহ্য,সংস্কৃতি ও চেতনার স্বরূপ।
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি আজ দেয়া এক বাণীতে বলেন, শুভ
নববর্ষ-১৪৩১’ পহেলা বৈশাখ বাঙালি জাতির জীবনে পরম আনন্দের একটি দিন। আনন্দঘন
এই দিনে আমি দেশে ও বিদেশে বসবাসরত সকল বাংলাদেশিকে জানাই বাংলা নববর্ষের
শুভেচ্ছা। ২০১৬ সালে ইউনেস্কো কর্তৃক পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা বিশ্ব
সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাষ্ট্রদর্শন ও আদর্শের
অন্যতম ভিত্তি ছিল দেশীয় সংস্কৃতির বিকাশ ও জাতীয় চেতনার উন্মেষ। সেই চেতনায়
উজ্জীবিত হয়ে বঙ্গবন্ধু কারারুদ্ধ জীবনে সহবন্দিদের নিয়ে নববর্ষ উদযাপন
করেছিলেন। জাতীয় সংস্কৃতির এই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি জাতি হিসেবে বাঙালির জন্য
পরম গৌরব ও মর্যাদার।
রাষ্ট্রপতি আরো বলেন,পহেলা বৈশাখের মাঝে বাঙালি খুঁজে পায় নিজস্ব
ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও চেতনার স্বরূপ। দুঃখ, জরা, ব্যর্থতা ও মলিনতাকে ভুলে সবাই জেগে
ওঠে নব আনন্দে, নব উদ্যমে। বৈশাখের আগমনে বেজে উঠে নতুনের জয়গান। ফসলি সন
হিসেবে মোঘল আমলে যে বর্ষগণনার সূচনা হয়েছিল,সময়ের সাথে আজ সমগ্র বাঙালির
অসাম্প্রদায়িক চেতনার এক স্মারক উৎসবে পরিণত হয়েছে।
এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের
আত্মবিকাশ ও বেড়ে ওঠার প্রেরণা। বৈশাখ শুধু উৎসবের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়।বাঙালি
সংস্কৃতির বিকাশ,আত্মনিয়ন্ত্রণ ও মুক্তিসাধনায় পহেলা বৈশাখ এক অবিনাশী শক্তি।
বাংলাদেশের অভ্যুদয় ও গণতান্ত্রিক বিকাশে সংস্কৃতির এই শক্তি রাজনৈতিকতন্ত্রের
চেতনাকে দৃঢ় ও বেগবান করে।
"পহেলা বৈশাখ আমাদেরকে উদার হতে শিক্ষা দেয় এবং একটি আদর্শ জাতিকে মানব সমাজের অনুপ্রাণিত হয়ে
বিশ্বমানবের সঙ্গে মিশে যাওয়ার শক্তি জোগায়। এই উদারনৈতিক চেতনাকে ধারণ করে
বঙ্গবন্ধুর রাষ্ট্রদর্শন, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার আদর্শ এবং রাষ্ট্রভাষা চেতনার
বহ্নিশিখা অন্তরে ধারণ করে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত, সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ
বিনির্মাণ হোক আজকের দিনে সকলের অঙ্গীকার।"
ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সকলে মিলে নাচ-গান, শোভাযাত্রা,
আনন্দ-উৎসব, হরেক রকম খাবার ও বাহারি সাজে বৈশাখকে বরণ করে নেয় উৎসবপ্রেমী বাঙালি
জাতি। নতুন বছরে যাত্রাপালা, পুতুলনাচ, লোকসংগীত, গ্রামীণ খেলাধুলা, মেলাসহ
নানাবিধ বর্ণিল আয়োজন মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেয় আনন্দ ও সম্প্রীতির নতুন
বার্তা।
রাষ্ট্রপতি প্রত্যাশা - সকল অশুভ ও অসুন্দরের ওপর সত্য ও
সুন্দরের জয় হোক। ফেলে আসা বছরের সব শোক-দুঃখ-জরা দূর হোক, নতুন বছর জাতীয় ও ব্যক্তিজীবনে
নিয়ে আসুক অনাবিল সুখ ও সমৃদ্ধি।
মন্তব্য করুন
বাড়িতে লজেন্স খাচ্ছিলেন মৌসুমী মুখোপাধ্যায়।
হঠাৎ সেটা তার গলায় আটকে যায়। দমবন্ধ হয়ে কথা বলার শক্তিও চলে যায় তার। মাকে ওই অবস্থায়
দেখে প্রাথমিক ভাবে ঘাবড়ে গেলেও অসুবিধা বুঝতে দেরি করেনি দুই মেয়ে।
গ্রামের একটি অনুষ্ঠানে খেলার ছলে দুই
বোন শিখেছিলেন হাইমলিখ কৌশল। সেটাই যে এ ভাবে কাজে লেগে যাবে, কে জানত! আচমকা অসুস্থ
হয়ে পড়া মাকে সুস্থ করে তুললেন কলেজপড়ুয়া দুই বোন। শনিবার (১৩ জুলাই) বাঁকুড়ার সোনামুখী
ব্লকের পাথরমোড়া গ্রামের ঘটনা।
বৃষ্টি মুখোপাধ্যায় এবং চতুর্থী মুখোপাধ্যায়
নামে দুই মেয়ের জন্য প্রাণে বাঁচলেন তাদের মা মৌসুমী মুখোপাধ্যায়।
মায়ের উপর হাইমলিখ কৌশল প্রয়োগ করেন
তারা। বেশ কিছুক্ষণ চেষ্টা চালানোর পর মায়ের গলা থেকে লজেন্সের টুকরো বার করে আনতে
সমর্থ হন বৃষ্টি এবং চতুর্থী। কোনও চিকিৎসকের সাহায্য ছাড়াই মাকে সুস্থ করে তুলতে পেরে
খুশি দুই বোন।
বৃষ্টি বলেন, মা আমাদের সঙ্গে বসে গল্প
করছিলেন। মুখে একটা লজেন্স ছিল। হঠাৎ কথা বন্ধ হয়ে যায় মায়ের। গলা থেকে অদ্ভুত একটা
শব্দ বার হতে থাকে। ধীরে ধীরে জিভ বার হয়ে আসছিল। বুঝতে পেরেছিলাম মা সাধারণ বিষম খাননি।
শ্বাসনালীতে লজেন্স আটকে শ্বাসরোধ হয়েছে। দ্রুত আমরা দুই বোন মায়ের উপর হাইমলিখ পদ্ধতি
প্রয়োগ করে লজেন্স বার করে আনি। মা আবার স্বাভাবিক হন।
চতুর্থী বলেন, ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী
সমিতির রাধানগর শাখা বেশ কিছু দিন আগে আমাদের গ্রামে একটি অনুষ্ঠান করেছিল। সেই অনুষ্ঠানেই
আমরা হাইমলিখ কৌশল শিখেছিলাম। ওই কৌশল শেখা না থাকলে জানি না মায়ের কী হত! আগামিদিনে
যাতে এই কৌশল অন্যদেরও শেখাতে পারি, সেই চেষ্টা করব।”
মৌসুমী মুখোপাধ্যায় বলেন, দুই মেয়ে
এই কৌশল না জানলে হয়তো মারাই যেতাম গতকাল।
ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতির
কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সৌম্য সেনগুপ্ত বলেন, খাবার বা পানীয় আমাদের গলা দিয়ে পেটে
যাওয়ার সময় একটি মাংসপেশি আমাদের শ্বাসনালী আটকে দেয়। শ্বাস নেওয়ার সময় তা খোলা থাকে।
কিন্তু খাবার সময় কথা বললে বা মাংসের হাড় থেকে মজ্জা জোরে শুষে খাওয়ার সময় কিছু ক্ষেত্রে
খাবার শ্বাসনালীতে গিয়ে শ্বাসরোধ করে দেয়। ফলে রোগীর তীব্র শ্বাসকষ্ট হয়। কথা বলার
শক্তিও থাকে না তখন। অল্প সময়ের মধ্যে রোগী ছটফট করতে করতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তে পারেন।
এই সময় রোগীর শ্বাসনালী থেকে খাবার বার করে আনার জন্য হাতে সময় থাকে মাত্র ৪ মিনিট।
ফলে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময়টুকুও থাকে না। এ ক্ষেত্রে আশপাশে থাকা লোকেদের সাহায্যে
বিশেষ কৌশলে ফুসফুসে চাপ দিয়ে খাবারের অংশ বার করে আনার ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকরী
কৌশল ‘হাইমলিখ’।
এই কৌশল ব্যবহার করে সারা পৃথিবীতে লক্ষাধিক রোগীকে সুস্থ করা সম্ভব হয়েছে। বৃষ্টি
আমাদের অনুষ্ঠানে ‘হাইমলিখ’কৌশল
রপ্ত করে রাখায় তার মাকে সাক্ষাৎ মৃত্যুর হাত থেকে ফিরিয়ে আনতে পেরেছেন।
মন্তব্য করুন
থাইল্যান্ড,কুয়েত, সুইজারল্যান্ড, ও পোল্যান্ডে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
মঙ্গলবার রাতে এসব নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
আদেশে বলা হয়েছে, মেজর জেনারেল মো. আশিকুজ্জামানের অবসর উত্তর ছুটি এবং এ সংক্রান্ত সুবিধা স্থগিত করে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে ১৭ নভেম্বর থেকে পরবর্তী ছয় মাসের জন্য তাকে কুয়েতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত পদে চুক্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডারের কর্মকর্তা মো. আব্দুল হাইকে তার অবসর উত্তর ছুটি ও সংশ্লিষ্ট সুবিধা স্থগিত এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে ২৯ ডিসেম্বর অথবা যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী ছয় মাস মেয়াদে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে বাংলাদেশ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
পররাষ্ট্র ক্যাডারের কর্মকর্তা মোহাম্মদ সুফিউর রহমানকে ১ ডিসেম্বর থেকে ছয় মাসের জন্য জেনেভায় জাতিসংঘের বাংলাদেশের স্থায়ী মিশনে স্থায়ী প্রতিনিধি ও সুইজারল্যান্ডের জেনেভা দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত পদে চুক্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে পররাষ্ট্র ক্যাডারের কর্মকর্তা সুলতানা লায়লা হোসেনের অবসর উত্তর ছুটি এবং এ সংক্রান্ত সুবিধা স্থগিতের পাশাপাশি অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে ২৫ ডিসেম্বর বা যোগদানের তারিখ থেকে ছয় মাসের জন্য পোল্যান্ডে রাষ্ট্রদূত পদে চুক্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্য করুন
ঘানার বাসিন্দা ২৯ বছর বয়সী আবু বকর তাহিরু ছোট থেকে বড় হয়েছেন কৃষক পরিবারে।
তাই প্রকৃতির প্রতি তার টান সেই ছেলেবেলা থেকে। পড়াশোনাও করছেন বনবিদ্যা বিভাগে।
আর এসময়ে এসে সেই গাছ নিয়েই গড়েছেন বিশ্ব রেকর্ড। মাত্র এক ঘণ্টায় এক হাজারের
বেশি গাছের সঙ্গে কোলাকুলি করে তিনি গিনেস বুকে তাঁর নাম লিখেছেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইউপিআইয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আবু বকর এক ঘণ্টায় এক হাজার
১২৩টি গাছের সঙ্গে কোলাকুলি করেছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামা অঙ্গরাজ্যের তুস্কেগি
ন্যাশনাল ফরেস্টে গাছের
সঙ্গে কোলাকুলি ,করে নতুন এই বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন
।
তবে বিষয়টি ততটা সহজ ও ছিলো না কারণ এই রেকর্ড গড়ার সময় আবু বকরকে বেশ কিছু শর্ত
মানতে হয়েছে। যেমন দুই হাত দিয়ে গাছকে জড়িয়ে ধরতে হবে। তবে এই সময় গাছের কোনো ক্ষতি
হতে পারবে না। কোনো গাছকে এক বারের বেশি জড়িয়ে ধরা যাবে না।
আরও মজার ব্যাপার হলো তিনি রোজা রেখেই এই কাণ্ড করেছেন। এর ফলে তাকে যেমন চ্যালেঞ্জের
মুখে পড়তে হয়েছে, তেমনি সুফলও পেয়েছেন।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসকে আবু বকর বলেছেন, পুরো প্রক্রিয়ায় একবারও পানি পান
না করতে পারাটা একটি বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছিল, বিশেষ করে শারীরিক পরিশ্রমের দিক থেকে।
তবে পরে এটি একটি সহায়ক উপায় হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। কারণ আমাকে পানি পানের জন্য
কোনো বিরতি দিতে হয়নি। ফলে একটানে শুরু থেকে শেষ করতে পেরেছি।
মন্তব্য করুন
প্রতি বছরের ন্যায় এবারো মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ভাষার টান দুই বাংলার ভাষাপ্রেমীদের মিলনমেলা বসে বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট নো-ম্যান্সল্যান্ড এলাকায়।
বুধবার সকালে এ মেলার আয়োজন করা হয়। এসময় দু'দেশের শতশত ভাষাপ্রেমী মানুষ বিজিবি ও বিএসএফের বাধার মুখে প্রবেশ করতে পারেনি।
বেনাপোল চেকপাস্ট নো-ম্যান্সল্যান্ডে নির্মিত অস্থায়ী শহীদ বেদীতে সকাল সাড়ে ১১টায় ভারত ও বাংলাদশ ভাষাপ্রমী শতশত মানুষ ফুল দিয়ে শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
দু'দেশের পক্ষ নেতৃত্ব দেন পশ্চিমবঙ্গ বনগাঁও অঞ্চলের এমএলএ শ্রী নারায়ন গোস্বামী ও যশোর-১ আসনর সংসদ সদস্য শেখ আফিল উদ্দিন।
ভারতের পক্ষে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান, পশ্চিমবঙ্গ বনগাঁও অঞ্চলর এমএলএ শ্রী নারায়ন গোস্বামী, শ্রী বীনা মন্ডল সভপতি উত্তর ২৪ পরগঁনা জেলা পরিষদ, সাবেক এমপি মমতা ঠাকুর, শ্রীমতি ইলাবাচী সভাপতি গাইঘাটা পঞ্চায়ত সমিতি, শ্রী সুরজীত বিশ্বাস সাবেক বিধায়ক, শ্রী বিশ্বজিত দাস সাবেক সাংসদ, হাবড়া পৌর মেয়র শ্রী নারায়ন সাহা।
বাংলাদেশের পক্ষে শ্রদ্ধা জানান, যশোর-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ আফিল উদ্দিন, উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযাদ্ধা সিরাজুল হক মঞ্জু, শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নয়ন কুমার রাজবংশী, শার্শা উপজেলা সহকারী কমিশনার ভুমি ফারজানা ইসলাম, বেনাপোল পৌর মেয়র আলহাজ্ব নাসির উদ্দিন, অধ্যক্ষ ইব্রাহিম খলিল, বেনাপাল পোর্ট থানার ওসি শ্রী সুমন ভক্ত, ইমিগ্রেশন ওসি কামরুজ্জামান বিশ্বাস, শার্শা থানার ওসি মনিরুজ্জামান, শার্শা উপজেলা বীর মুক্তিযাদ্ধা কামান্ডার মাজাফ্ফর হোসেন, বিজিবির আইসিপি ক্যাম্পর কামান্ডার মিজানুর রহমান, যুবলীগের সভাপতি অহেদুজ্জামান অহিদ এবং সাধারণ সম্পাদক সাহরাব হোসেন।
এছাড়াও সর্বস্তরের জনগণ এতে অংশ নেন।
এরপর দুই দেশের জনগণের জন্য উভয় দেশ থেকে মিষ্টি পাঠানা হয়।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা
ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বলেছেন, তার সরকার
দেশে মানবাধিকার এবং
বাকস্বাধীনতা সমুন্নত রাখতে
প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কের একটি
হোটেলে অর্ধ ডজনেরও
বেশি বিশ্বের শীর্ষ
মানবাধিকার সংস্থার সিনিয়র
কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে
এ কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার
প্রেস উইং জানায়,
এ সাক্ষাতে জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার বিপ্লব
এবং গত ১৫ বছরের বেশি
সময় ধরে শেখ
হাসিনা সরকারের শাসন
আমলে চালানো নৃশংসতা
এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের
বিচার ও জবাবদিহিতা নিয়ে
আলোচনা হয়।
এছাড়া তারা
নিরাপত্তা সেক্টর সংস্কার,
সাইবার নিরাপত্তা আইন
বাতিল এবং অধিকতর
তদন্ত, একনায়কতন্ত্রের সময়
বলপূর্বক গুমের শিকার
ব্যক্তিদের রাখা ডিটেনশন
কেন্দ্রগুলোতে অবাধ প্রবেশাধিকার এবং
জবাবদিহিতা নিশ্চিতের আহ্বান
জানান।
বৈঠকে ৯ সদস্যের প্রতিনিধিদলে নেতৃত্ব
দেন রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান
রাইটসের প্রেসিডেন্ট কেরি
কেনেডি। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সেক্রেটারি জেনারেল
অ্যাগনেস ক্যালামার্ডও এ বৈঠকে যোগ
দেন।
অ্যাগনেস ক্যালামার্ড বলেন,
অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত
একটি শক্তিশালী বার্তা
পাঠানো যে একটি
নতুন বাংলাদেশ।
প্রধান উপদেষ্টা
বলেন, তার সরকার
পুলিশসহ প্রধান প্রধান
প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কারে কয়েকটি
কমিশন গঠন করেছে।
ড. ইউনূস
বলেন, তার সরকার
যেকোনো সমালোচনাকে স্বাগত
জানায় এবং অন্তর্বর্তী প্রশাসন
মানবাধিকার ও বাকস্বাধীনতা সমুন্নত
রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
তিনি বলেন,
এ সরকার কোনো
সমালোচনায় বিরক্ত হয় না। বরং
আমরা সমালোচনার জন্য
আমন্ত্রণ জানাই।
অন্যদের মধ্যে
কথা বলেন, হংকংভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠনের
সাবেক অ্যাক্টিভিস্ট মোহাম্মদ
আশরাফুজ্জামান, হিউম্যান রাইটস
ওয়াচ এর সিনিয়র
গবেষক জুলিয়া ব্লেকনার
প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
গত ৯ই-১২ই ফেব্রুয়ারি ভারতের নয়া দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হয় ৬ষ্ঠ এশিয়ান সাবাতে চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২৫। প্রতিযোগিতায়ে এশিয়ার প্রায় ১৬ টি দেশ অংশগ্রহণ করে। বাংলাদেশ থেকে ১২ জনের একটি টিম প্রতিযোগিতায়ে অংশগ্রহণ নেয়ে। উক্ত প্রতিযোগিতায় রৌপ্য পদক অর্জন করে বাংলাদেশের সুনাম বয়ানে কুমিল্লার কৃতি সন্তান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সত্যায়িত সংগঠন ওয়াইকসের যুব ও প্রিয়া সম্পাদক, কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের মার্শাল-আর্ট টিম কোচ, বর্তমানে কুমিল্লা সরকারি কলেজের অধ্যায়নরত শিক্ষার্থী মোফাজ্জাল মাহিন চৌধুরী। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে রৌপ্য পদক অর্জনকারী মাহিন কে সম্পূর্ণ রূপে সহযোগিতা করে দিঘির চাপ, আফসু ডেভলপারস লিমিটেড।
মন্তব্য করুন
গত শুক্রবার (১৯ এপ্রিল)
দিবাগত রাত ১২টার পর থেকে ইন্টারনেট সেবা
পেতে বিঘ্নতা পোহাতে হচ্ছে জনসাধারণকে ।
বাংলাদেশের পাশাপাশি আরও
কয়েকটি দেশে একই অবস্থা তৈরি হয়েছে। ফলে গ্রাহকরা ইন্টারনেট সেবার ধীরগতির অভিযোগ করছেন।
দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের
(সিমিউই-৫) সংযোগ সরবরাহ বন্ধ থাকায় দেশের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা সঠিকভাবে
ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছেন না যা আগামী দুই তিন দিনের আগে ঠিক হওয়ার কোনো সম্ভাবনা
নেই ।
ইন্টারনেটের সেবা পেতে বিঘ্নতার
কারণ নিয়ে জানা গেছে, সিঙ্গাপুরে ফাইবার ক্যাবল কাঁটা পড়ায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন
ক্যাবল সিমিউই-৫ দিয়ে ১৬০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। ব্যান্ডউইথ সরবরাহ
স্বাভাবিক হতে দুই-তিন দিন লাগবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সাবমেরিন
ক্যাবল কোম্পানির এমডি মির্জা কামাল আহমেদ সংবাদ মাধ্যমকে জানান, সমস্যা মোকাবিলায়
সিমিউই-৪ সাবমেরিন কেবল দিয়ে বিকল্পভাবে ব্যান্ডউইথ সরবরাহের চেষ্টা করা হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রেতো রেংগলির সঙ্গে বৈঠক করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। এ সময় বন্যা পরবর্তী কৃষি পুনর্বাসনে সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতা কামনা করেছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দপ্তরে এই বৈঠক হয়। সাক্ষাৎকালে দু'দেশের মধ্যে মানবপাচার প্রতিরোধ, কৃষি পুনর্বাসন ও বীমা, পুলিশ বাহিনীর পুনর্গঠন ও সংস্কার, মানিলন্ডারিং ও দুর্নীতি প্রতিরোধ ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠকের শুরুতে উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানান। রাষ্ট্রদূত এ মুহূর্তে উপদেষ্টার অগ্রাধিকারের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বন্যা পরবর্তী কৃষি পুনর্বাসনই এখন সবচেয়ে বড় অগ্রাধিকার ও চ্যালেঞ্জ। উপদেষ্টা এসময় কৃষি পুনর্বাসনে সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতা কামনা করেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, আমরা মানবপাচার প্রতিরোধে বিদ্যমান সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে চাই। তিনি বন্যা বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় কৃষকদের সক্ষমতা ও সামর্থ্য বৃদ্ধিতে কৃষি ক্ষেত্রে বীমা চালুর ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
উপদেষ্টা জানান, বাংলাদেশের কৃষকগণ এখনো এ বিষয়ে খুব বেশি আগ্রহী নয়। ভবিষ্যতে আলোচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
রাষ্ট্রদূত আরো বলেন, বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তন বেশ বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছ। যে কারণ বন্যাসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিনি এসব সমস্যা সমাধানে কৃষকদের নিকট গ্রহণযোগ্য ও উদ্ভাবনী প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের পরামর্শ দেন।
রাষ্ট্রদূত জানান, পুলিশ সংস্কার ও পুনর্গঠনে সুইজারল্যান্ডের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে। বাংলাদেশ এ সুযোগকে কাজে লাগাতে পারে।
এসময় উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার দুর্নীতি ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে। তিনি বাংলাদেশে মানবাধিকার সুউচ্চ ও সমুন্নত রাখতে সুইজারল্যান্ডের সহায়তা চান।
রাষ্ট্রদূত বলেন, আন্তর্জাতিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বাংলাদেশে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ ও পাচার হওয়া টাকা দেশে ফেরত আনতে সহযোগিতা করবে সুইজারল্যান্ড।
স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা
লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেন, বর্তমান সরকার জনগণের অধিকার, সুশাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা
করতে বদ্ধপরিকর। শুধু স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে নয়, একজন সাধারণ নাগরিক ও সেনাবাহিনীর প্রাক্তন
সদস্য হিসেবে আমি বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ন্যায়বিচার চাই। সঠিকভাবে এ হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্ত
ও ন্যায়বিচার প্রক্রিয়া শিগগিরই শুরু করা হবে।
মন্তব্য করুন