আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে বেলা ১১টায় তেজগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের ঢাকা জেলা কার্যালয়ে সঙ্গে কমনওয়েলথের প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের বৈঠক বসেছে।
বৈঠকে অংশ নিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য কর্নেল (অব) ফারুক খানসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ আরও কয়েক নেতা।
গত রোববার আগারগাঁও নির্বাচন ভবনের সভাকক্ষে বৈঠক হয় নির্বাচন কমিশন ও কমনওয়েলথ প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের চার সদস্যের।
বাংলাদেশে যে নির্বাচন হয় সেটা কোন পদ্ধতিতে হয় তা জানতে চায় কমনওয়েলথের প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দল। ভোটাররা কীভাবে ভোট দিতে যাবেন, ভোট কীভাবে নেওয়া হবে। ভোট স্বচ্ছ করতে হলে রিটার্নিং ও প্রিসাইডিং অফিসারের কাজ কি। এসব বিষয় তারা জানতে চেয়েছেন বলে জানান নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিস্থিতি আছে কি না, সে বিষয়েও কমনওয়েলথের প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে কথা বলে।
মন্তব্য করুন
সোমবার (৮ জানুয়ারি) বিকেলে গণভবনে দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এ বিজয় আমার একার নয়, এ বিজয় জনগণের বিজয়।
শেখ হাসিনা আরো বলেন, ২০২৪ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোটকে বিজয়ী করেছে।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, বাংলাদেশের ৮০ ভাগ মানুষ দরিদ্র ছিল। বঙ্গবন্ধুর লক্ষ্য ছিল দেশের মানুষ যেন উন্নত জীবনের অধিকারী হয়। আমরা সরকারে এসে দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট আমার পরিবারের ১৮ জন সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে। আমি আর আমার ছোট বোন শেখ রেহানা বেঁচে যাই। আমরা ছয় বছর রিফিউজি ছিলাম। খুব কষ্টকর জীবন পার করেছি।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ১৯৭১ সালে যারা নারী ধর্ষণ-লুটপাট-অগ্নিসংযোগ করেছিল, যেখানে আমার মা-বাবার খুনিরা এবং যুদ্ধাপরাধীরা ক্ষমতায়, ওই অবস্থায় দেশে ফিরে আসি আমি। আমার আসার একটাই লক্ষ্য ছিল- বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা। গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে আর্থসমাজিক উন্নতি করা।
উল্লেখ্য, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের মধ্যে ২২৩ আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। এ জয়ের মধ্য দিয়ে টানা চতুর্থ দফা সরকার গঠন করতে যাচ্ছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দল জাতীয় পার্টি পেয়েছে ১১টি আসন। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জয়ের হার এবার বেশি। তারা ৬১টি আসনে জয় পেয়েছেন। আর অন্যান্য দল পেয়েছে ৩টি আসন।
মন্তব্য করুন
গতকাল বিকালে গণভবনে বেলজিয়াম সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে আয়োজিত হয়।
সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে, তা সময় মতোই হবে।
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার নির্দেশনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট সন্ত্রাসী, বিএনপি সন্ত্রাসী দল, সেটা তারা আবার প্রমাণ করেছে, বিএনপি সন্ত্রাসী সংগঠন। সন্ত্রাসীদের কীভাবে শিক্ষা দিতে হয়, সেভাবে দিতে হবে।
ইউরোপীয় কমিশনের (ইসি) প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেয়েনের আমন্ত্রণে ২৫-২৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামে যোগ দিতে গত ২৪ অক্টোবর ব্রাসেলসে যান প্রধানমন্ত্রী। সফর শেষে ২৭ অক্টোবর দেশে ফেরেন তিনি।
মন্তব্য করুন
নির্বাচনে নৌকা প্রতীক এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা আওয়ামী নেতাদের জয়-পরাজয়ের কষ্ট ভুলে আবার ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক যৌথসভায় এ আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামীলীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের সঙ্গে এ যৌথসভা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা নির্বাচন করেছি সবার সঙ্গে। হয়তো কেউ হেরেছি অথবা কেউ জিতেছি, কষ্ট আছে কারো, কারো আনন্দ আছে। কিন্তু ওই আনন্দ-দুঃখ-কষ্ট-হাসি-কান্না সব মিলিয়ে আমাদের চলতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সবাইকে আবার এক হয়ে, ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে, জনগণের স্বার্থে জনগণের কল্যাণে মানুষের জন্য। মানুষের যে আস্থা-বিশ্বাস আমরা অর্জন করেছি, সেটা যেন কোনোভাবে হারিয়ে না যায়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দলটা সবচেয়ে বড়। সংগঠন যদি পাশে না থাকে তো, কোনো অর্জন করা সম্ভব হয় না। প্রতিটা সাফল্যের পেছনে একটা শক্তি দরকার। আমার শক্তি বাংলাদেশের জনগণ, আওয়ামীলীগ ও আমাদের সহযোগী সংগঠনগুলো।
শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচনটা যাতে না হয়, সে জন্য অনেক চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র ছিল। ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আমরা নির্বাচন করেছি। আমরা নির্বাচনে সবসময় মনোনয়ন দিই, মনোনয়ন দিয়েছি। আমাদের বড় দল, অনেকেই নির্বাচন করতে চায়, সেজন্য নির্বাচনটা উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম। যে-যারা করতে চায়, করুক।
নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যারা নির্বাচন করেছে, কেউ জয়ী হয়েছে, কেউ পারেনি। সেক্ষেত্রে আমি সবাইকে অনুরোধ করব, একজন আরেকজনকে দোষারোপ করা, কার কী অপরাধ সেগুলো খুঁজে বেড়ানো বন্ধ করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দল ছাড়া আরও কয়েকটি দল অংশ নিয়েছে। আমরা জনগণের যে সমর্থন পেয়েছি, সেটা কাজের স্বীকৃতি হিসেবে। দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছি, ভোট দিয়েছে, আমাদের জয়ী করেছে।
নেতাকর্মীদের সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সজাগ থাকতে হবে। অগ্নিসন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ করে যারা রেলগাড়িতে মা-শিশুসন্তানকে পুড়িয়ে মারে, যারা বাসে আগুন মানুষ মারে, ওই অগ্নি সন্ত্রাসীদের বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। তাদের মিথ্যাচার, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে থাই সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল
গার্ড অব অনার দেয়। এ সময় তিনি গার্ড পরিদর্শন করেন।
গভর্নমেন্ট হাউজে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে থাই প্রধানমন্ত্রী এক
জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্বাগত জানান।
শেখ হাসিনা গভর্নমেন্ট হাউসের অতিথি বইতে সই করেন। থাই
প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যদের শেখ হাসিনার সঙ্গে পরিচয়
করিয়ে দেন।
স্বাধীনতার এক বছরের মাথায় কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হলেও ৫২ বছরে
থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের কোনো সরকার প্রধানের এটাই প্রথম সফর।
থাইল্যান্ড সফররত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশটির
প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের কার্যালয় গভর্নমেন্ট হাউজে উষ্ণ অভ্যর্থনা দেওয়া
হয়েছে।
দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে যোগ দিতে সফরসঙ্গীদের নিয়ে স্থানীয় সময় শুক্রবার
সকালে ব্যাংককে থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছান শেখ হাসিনা।
পৌঁছনোর পরই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা
থাভিসিন অভ্যর্থনা জানান। এরপর সেখানে থাই কুহ ফাহ ভবনের সামনের উন্মুক্ত স্থানে
তাঁকে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
এরপর গভর্নমেন্ট হাউজে
দুই প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পর যৌথ সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন তারা।
বৈঠক শেষে দুই প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে পাঁচটি দ্বিপক্ষীয় নথি,
একটি চুক্তি, তিনটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) ও একটি লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই) সই করা
হয়।
গভর্নমেন্ট হাউস ত্যাগের আগে শেখ হাসিনা সেখানে আনুষ্ঠানিক
মধ্যাহ্নভোজে যোগ দেন।থাই প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে বুধবার ছয় দিনের সরকারি সফরে
থাইল্যান্ডে পৌঁছান শেখ হাসিনা।
মন্তব্য করুন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কাভার করা দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
রোববার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রেস উইং থেকে জানানো হয় সোমবার (৮ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৩টায় গণভবনে এ সৌজন্য বিনিময় অনুষ্ঠিত হবে।
প্রেস উইং আরো জানায়, শেখ হাসিনা সোমবার বিকেল সাড়ে ৩টায় গণভবনে সবার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করবেন।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পাশাপাশি দেশের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা ও আমিষের উৎপাদন বাড়ানোর ওপর জোর তাগিদ দিয়েছেন ।
প্রাণিসম্পদের উৎপাদন বৃদ্ধি, দুগ্ধজাত পণ্যের বাজার সৃষ্টি, ক্ষুদ্র খামারি ও উদ্যোক্তাদের গবাদি পশু উৎপাদনে উদ্বুদ্ধ করা সহ গবাদি পশু পালনের আধুনিক ব্যবস্থাপনার দিক তুলে ধরতে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে শুরু হয়েছে দু’দিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী।
বৃহস্পতিবার সকালে আয়োজিত রাজধানীর এ প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গবাদিপশু পালন ও সম্প্রসারণে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান সরকার প্রধান।
উক্ত প্রদর্শনীতে প্রায় ৪০০টি স্টল স্থাপন করা হয়েছে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে ১৮ ও ১৯ এপ্রিল দুই দিন প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া দেশব্যাপী ৬৪টি জেলার ৪৬৬টি উপজেলায় এই প্রদর্শনী একযোগে অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বরাবরই গবেষণার ওপর গুরুত্ব দিয়ে আসছে। ফলে বর্তমানে মৎস্য ও কৃষি খাতে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য পুষ্টি নিরাপত্তা দেয়া। ৮ গুন মাংস উৎপাদন বেড়েছে ডিম ৪ গুন বেড়েছে। ,আমিষ উৎপাদনে বাংলাদেশ অনেক এগিয়েছে, অনেক দেশ হালাল মাংস কিনতে চায়। মাংস রপ্তানির বিষয়ে জোর দিতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী একইসাথে বিদেশে মাংস ও চামড়া রপ্তানি লক্ষে স্বাস্থ্য সম্মতভাবে গবাদিপশু পালন ও জবাইয়ের পরামর্শও দেন ।
পাশাপাশি কৃষি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাত করনে পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি প্যাকেটজাত করনে আন্তর্জাতিক নিয়মনীতি অনুসরণ করার পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কারো কাছে মুখাপেক্ষী হয়ে থাকবো না আমরা। নিজেদের শস্য নিজেরাই উৎপাদন করবো। স্বাস্থ্য সম্মতভাবে গবাদিপশু পালন করুন যেন মানুষের স্বাস্থ্যগত ক্ষতি না হয়।
দেশব্যাপী আয়োজিত বিভিন্ন্ জেলার প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীতে নিজ নিজ উপজেলা থেকে উন্নত জাতের এবং অধিক উৎপাদনশীল জাতের গবাদিপশুসহ (গাভি, বাছুর, ষাঁড়, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, মুরগি, হাঁস, দুম্বা, কবুতর, শৌখিন পাখি, পোষা প্রাণী) বিভিন্ন প্রযুক্তি দেখানো হবে।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন।
পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় ,শেখ হাসিনাকে পাঠানো এক শুভেচ্ছা বার্তায় থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন বলেন, ‘আপনার বিস্ময়কর সাফল্য ও পঞ্চম মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় থাই সরকার ও থাইল্যান্ডের জনগণের পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাতে পেরে আমি গর্বিত।আপনার সুস্বাস্থ্য এবং সাফল্যের পাশাপাশি বাংলাদেশ ও জনগণের অব্যাহত শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।
তিনি বলেন,গত পাঁচ দশক ধরে থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের মধ্যে উষ্ণ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে।‘আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক ক্ষেত্রে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বিশেষ করে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, দুই দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক এবং টেকসই উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রসারিত ও গভীর হয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘আমি নিশ্চিত যে আগামী বছরগুলোতে আমাদের দুই দেশ এবং জনগণের পারস্পরিক সুবিধার জন্য আপনার নেতৃত্বে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার হবে।’
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী বলেন ‘আমাদের সহযোগিতা আরও বাড়াতে আমি আপনার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে আগ্রহী।’
শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য এবং তার মহৎ প্রচেষ্টার প্রতিটি সাফল্যের পাশাপাশি বাংলাদেশ ও জনগণের অব্যাহত শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক দল। দেশের গণতন্ত্র সুসংহত করেছে আওয়ামী লীগ। নির্বাচন ছাড়া বা অন্য কোনো উপায়ে আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আসেনি। আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ছাড়া সরকার গঠন করেনি। বারবার জনগণের ভোটেই নির্বাচিত হয়েছে আওয়ামী লীগ।
মঙ্গলবার(১৪নভেম্বর)
সকালে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে দেশের ২৪টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ১৫৭টি প্রকল্পের
১০ হাজার ৪১টি অবকাঠামোর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন
তিনি।
প্রধানমন্ত্রী
বলেছেন, দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার কারণে দেশে এত উন্নতি হয়েছে। ২০৪১ মধ্যে দেশকে স্মাট
বাংলাদেশ গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য।
তিনি
আরও বলেন, জনগণের ভোটের অধিকার আমরাই নিশ্চিত করেছি। বিএনপির সময় সাক্ষরতার হার ছিল
৪৭ শতাংশ। আর আওয়ামী লীগ সেটি নিয়ে এসেছে ৭৬ শতাংশ।
মন্তব্য করুন
আজ রাজশাহী সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের তৃতীয় কোর পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে সেনাবাহিনী অবদান রেখে যাচ্ছে। সেনাবাহিনী যেখানে যাচ্ছে, সেখানেই আস্থা ও বিশ্বাস গড়ে তুলছে। শুধু দেশে নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও তারা অবদান রেখে দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনছে। দেশের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার সেনাবাহিনীকে আধুনিক, স্মার্ট ও যোগ্য বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করছে।
আজ বেলা সাড়ে ১১টায় রাজশাহী সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের তৃতীয় কোর পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। আধুনিক সেনাবাহিনী গড়ে তুলতে বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনাবাহিনী যোগ্য হয়ে উঠুক, সেটিই আওয়ামী লীগ সরকারের লক্ষ্য।
বাংলাদেশকে এখন আর কেউ অবহেলা করতে পারে না। আজ বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। আমরা সেভাবেই সামনের দিকে এগিয়ে যাবো- এটাই আমাদের লক্ষ্য।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ক্ষুধা, দারিদ্রমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠবে।
মন্তব্য করুন
আগামীকাল বৃহস্পতিবার(৮ ফেব্রুয়ারী) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পরিদর্শনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই আগমন উপলক্ষে ওই দিন সচিবালয়ে প্রবেশের ক্ষেত্রে কর্মকর্তাদের ৬টি নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ।
উক্ত নির্দেশনায় বলা হয়েছে, মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সকাল সাড়ে ৮টার মধ্যে সচিবালয়ে প্রবেশ করতে হবে। এছাড়াও মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সিনিয়র সচিব ও সচিবদের গাড়ি সচিবালয়ের ভেতরে পার্কিংয়ে থাকবে। আর সচিবালয়ে কর্মরত অন্যান্য কর্মকর্তাদের সচিবালয়ের ভেতরে নামিয়ে দিয়ে গাড়িগুলো জাতীয় ঈদগাহ মাঠে পার্কিংয়ে রাখতে হবে।
মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সিনিয়র সচিব ও সচিবদের গানম্যানরা অস্ত্র বহন করবেন না। ৮ ফেব্রুয়ারি সচিবালয়ের ভেতরে কোনো সভার আয়োজন করা যাবে না।
এছাড়া আজ বুধবার(৭ ফেব্রুয়ারী) দুপুর ২টা থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সচিবালয়ে দর্শনার্থী প্রবেশও বন্ধ থাকবে।
মন্তব্য করুন