রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন পার্কের মোড় হতে পিস্তলসহ ২ তরুণ ও ২ তরুণীসহ ৪ জনকে আটক করেছে তাজহাট থানা পুলিশ।
গতকাল সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাজহাট থানা পুলিশ একটি প্রাইভেট কারসহ ওই তরুণ-তরুণীদের আটক করে এবং এরপর থানায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যায়।
আটককৃতরা হলেন- নগরীর ধাপ কটকিপাড়ার তাসনিম স্বর্গ ও কলেজপাড়ার সাদিয়া, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ এলাকার হারুনউর রশিদ মেহেদি ও একই এলাকার কাওসার আহমেদ সোলায়মান আলী।
আটকের বিষয়ে তাজহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম সর্দার বলেন, পিস্তলটি আসল না নকল তা আমরা খতিয়ে দেখছি। তার সাথে এই তরুণদ্বয় অন্য কোনো অপরাধের সঙ্গে সম্পৃক্ত কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা চকবাজার এলাকায় সাধারণ পোলাও
এর চালকে "চাষী ভাই সুগন্ধি চিনিগুড়া চাল" ব্রান্ডের নামে প্যাকেটে
ভরে বিক্রি করা সময় ভোক্তা অধিদপ্তরের তদারকি টিমের হাতে ধরা পড়ল।
আজ (৩০মে) কুমিল্লার চকবাজার এলাকায়
অভিযানের সময় দেখা যায়, মেসার্স এস আর রাইছ এজেন্সি নামের একটি প্রতিষ্ঠান বাজার
থেকে কেনা মদিনাসহ অন্যান্য সাধারণ চিনিগুড়া চাল স্কয়ার কোম্পানির "চাষী"
ব্রান্ডের আদলে "চাষী ভাই" নামের প্যাকেটে নিজেরাই মোড়কীকরণ করে
বিক্রয় করছে। ভোক্তাদের সাথে এমন প্রতারণা করায় প্রতিষ্ঠানটিকে ৬০ হাজার টাকা
জরিমানা করা হয়। এ সময় অনুমোদনহীন নকল মোড়ক জব্দ করা হয়। উক্ত প্রতিষ্ঠানটি এমন
কাজ আর করবেন না মর্মে লিখিত অঙ্গীকার করেন।
এছাড়াও কোরবানীর ঈদকে সামনে রেখে
আজ চকবাজার এলাকার বিভিন্ন মসলার বাজারও তদারকি করা হয়। নানা অনিয়মের অভিযোগে
মোট তিন প্রতিষ্ঠানকে ৬৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো: আছাদুল ইসলাম।
অভিযান পরিচালনা করার সময় চকবাজার মার্চেন্ট এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ এবং জেলা পুলিশের একটি টিম উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা
সদর দক্ষিণের সোয়াগঞ্জ বাজার এলাকায় ইফতারির বাজার, মৌসুমি ফলসহ নিত্যপণ্যের
বাজারে অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা।
রোববার (২৪ মার্চ) ভোক্তা-অধিকার বিরোধী নানা কর্মকাণ্ডের অভিযোগে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়। পঁচা-বাসি এবং রং যুক্ত খাবার জব্দ করে ধ্বংস করা। অভিযানে ভোক্তা সাধারণের মাঝে যৌক্তিক মূল্যে তরমুজ বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়।
এ
তদারকি অভিযানের সময় ব্যবসায়ীদের ক্রয়-বিক্রয়ের ভাউচার যাচাই করা হয়। ন্যায্যমূল্যে
পণ্য বিক্রয় করতে, দৃশ্যমান স্থানে মূল্য তালিকা প্রদর্শন করতে, মানুষের স্বাস্থ্যের
জন্য ক্ষতিকর এমন অপদ্রব্য না মেশাতে এবং মেয়াদহীন ও মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়
ও সংরক্ষণ না করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়।
জাতীয়
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা জেলার সহকারী পরিচালক মো: আছাদুল ইসলামের
নেতৃত্বে পরিচালিত এ অভিযানে জেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ইসরাইল হোসেন এবং
জেলা পুলিশের একটি টিম উপস্থিত থেকে সার্বিক সহযোগিতা করেন।
মন্তব্য করুন
মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
কুমিল্লা
আদর্শ সদর উপজেলায় বিভিন্ন বেকারি ও খাদ্য সামগ্রী উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে বিএসটিআই-এর
অভিযানকালে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে ৩৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
আজ
বুধবার দুপুর থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত পরিচালিত এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন কুমিল্লা জেলা
প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন আক্তার শিফা, সালমান ফার্সি
এবং মো. আনিসুল হক।
এ
সময় বিএসটিআই কুমিল্লার মাঠ কর্মকর্তা ইকবাল আহাম্মদ, পরিদর্শক (মেট) আরিফ উদ্দিন প্রিয়,
পরীক্ষক (রসায়ন) মো. শহিদুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কুমিল্লায়
বিএসটিআই-এর উপ-পরিচালক কে এম হানিফ জানান, মানসনদ গ্রহণ ব্যতীত পণ্যের মোড়কে স্ট্যান্ডার্ড
মার্ক (মান চিহ্ন) ব্যবহার, বিস্কুট, পাউরুটি ও কেক পণ্য উৎপাদন এবং মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর
তথ্য প্রদানসহ নানা অনিয়মের অভিযোগে নগরীর দেশয়ালিপট্টির মেসার্স বিক্রমপুর শশী ভান্ডারকে
২৫ হাজার টাকা, বিক্রমপুর ঘি স্টোরকে দুই হাজার টাকা এবং রাজগঞ্জ বাজার এলাকার মেসার্স
নিউ প্রিমিয়াম সুইটসকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থানাধীন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংলগ্ন খাবার হোটেলে মাদক বিরোধী অভিযানে ১১ জন মাদক ব্যবসায়ী
ও একজন আইনের সহিত সংঘাতে জড়িত শিশু গাঁজা ও ইয়াবা সহ আটক করেছে র্যাব-১১ সিপিসি-২।
গতকাল (২৮ জুন) সকালে র্যাব-১১, সিপিসি-২
একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থানাধীন ছুপুয়া
এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সংলগ্ন খাবার হোটেলে মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে
তাদেরকে আটক করা হয়।
আটককৃত আসামীরা হলো: ১। বাবলু মিয়া
(২৩), পিতা-জাকির হোসেন, সাং-আইরল, থানা-সরাইল, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া; ২। বিল্লাল হোসেন
(২২), পিতা-মাহবুল হক, সাং-ছুপুয়া দূর্গাপুর, থানা-চৌদ্দগ্রাম, জেলা-কুমিল্লা; ৩। মোঃ
মুন্না হোসেন (২২), পিতা-মোঃ রেজাউল করিম, সাং- আলিপুর, থানা-সাতক্ষীরা সদর, জেলা-সাতক্ষীরা;
৪। মোঃ সাইফুল ইসলাম কামাল (১৯), পিতা-মৃত লোকমান হোসেন, সাং-মহিশ্বর, থানা-নাঙ্গলকোট,
জেলা-কুমিল্লা; ৫। মোঃ সোহাগ (২৫), পিতা-আব্দুল খালেক, সাং-শফিবাদ, থানা-কচুয়া, জেলা-
চাঁদপুর; ৬। মোঃ ফয়সাল (২০), পিতা-আব্দুল বারেক, সাং-পানিপাড়া, থানা-চান্দিনা, জেলা-কুমিল্লা
৭। ইমরান হোসেন বাবু (২৫), পিতা-মাহবুল হক, সাং-শহীদপুর, থানা-চৌদ্দগ্রাম, জেলা-কুমিল্লা;
৮। মোঃ সালমান হোসেন (১৯), পিতা-মৃত শহীদুল ইসলাম, সাং-মাঝিআলী, থানা- বাঘারপাড়া, জেলা-যশোর;
৯। মোঃ শাহেদ হাসান (২০), পিতা-মৃত কবির হোসেন, সাং-পানিপাড়া; ১০। মোঃ হুমায়ুন হোসেন
(২০), পিতা-মোঃ আবুল বাশার, সাং-ছুপুয়া দূর্গাপুর, থানা-চৌদ্দগ্রাম, জেলা-কুমিল্লা;
১১। মোঃ কাওসার (২২), পিতা-মৃত লোকমান হোসেন, সাং-মহিশ্বর, থানা-নাঙ্গলকোট, জেলা-কুমিল্লা’দেরকে
গ্রেফতার করা হয় এবং আইনের সহিত সংঘাতে জড়িত শিশু ১২। মোঃ জসিম উদ্দিন (১৬), পিতা-মোঃ
জাফর আলী, সাং-পশ্চিম নোয়াগাও, থানা-লালমাই, জেলা-কুমিল্লা। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৭৭০
গ্রাম গাঁজা ও ১৬ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।
র্যাব জানান, আসামীরা ও আইনের সহিত
সংঘাতে জড়িত শিশু দীর্ঘদিন ধরে কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থানাধীন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের
পার্শ্ববর্তী খাবারের হোটেল গুলোতে ট্রাকের ড্রাইভার ও হেল্পারদের নিকট মাদক বিক্রয়
করে আসছিল। কিছু হোটেলের মালিক/ম্যানেজারগণ খাবার হোটেলের ব্যবসার সাথে সাথে মাদক ব্যবসার
সাথেও জড়িত রয়েছে বলে জানা যায়। ট্রাকের চালকেরা খাবার খাওয়া এবং বিশ্রামের জন্য উক্ত
খাবার হোটেল গুলোতে বিরতি নিয়ে থাকে। বিরতিকালে ড্রাইভার এবং হেলপাররা হোটেল গুলো থেকে
মাদকদ্রব্য ক্রয় করে এবং সেবন করে। মাদক সেবী ট্রাকের ড্রাইভাররা নেশাগ্রস্থ অবস্থায়
রাতে মহাসড়কে গাড়ি চালায়, যার পরিপ্রেক্ষিতে সাম্প্রতিক সময়ে মহাসড়কে সড়ক দূর্ঘটনার
হার আশংকাজনক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে
র্যাব-১১, সিপিসি-২ গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে এবং অভিযান পরিচালনা করে মাদক বিক্রয়কালে
অবৈধ মাদক সহ আসামীদেরকে হাতেনাতে গ্রেফতার ও আইনের সহিত সংঘাতে জড়িত শিশুকে আটক করে।
মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত
আসামী ও আইনের সহিত সংঘাতে জড়িত শিশুর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) আদর্শ সদর আর্মি ক্যাম্প থেকে গোপন সংবাদের
ভিত্তিতে কুমিল্লা শাসনগাছা এলাকায় একটি সফল মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে সুন্দর আলি ও মো: ইউসুফ নামক দুইজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়।
এসময় তাদের কাছ থেকে ৮ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ৫ প্যাকেট গাঁজা,
১ রোল অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল পেপার উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্য ও আটককৃত ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয় আইনগত
ব্যবস্থার জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী
কর্তৃপক্ষ।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায়
৩০ কেজি গাঁজা ও ৩ বোতল বিদেশী মদ সহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১,
সিপিসি-২।
২৮ আগস্ট রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২
এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন
উত্তর রামপুর এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে আসামী ১। মোঃ মোজাম্মেল
হোসেন (২৯) এবং ২। মোঃ মাসুদ (৩২) নামক দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময়
আসামীদের কাছ থেকে ৩০ কেজি গাঁজা, ৩ বোতল বিদেশী মদ ও মাদক পরিবহণ কাজে ব্যবহৃত একটি
প্রাইভেটকার গাড়ি উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী ১। মোঃ মোজাম্মেল
হোসেন (২৯) নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা থানার বিন্না দক্ষিণপাড়া গ্রামের মৃত কালাচাঁন
মিয়া এর ছেলে এবং ২। মোঃ মাসুদ (৩২) ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ থানার বারহা গ্রামের মৃত হারুন
অর রশিদ এর ছেলে।
র্যাব জানান, তারা দীর্ঘদিন ধরে জব্দকৃত
প্রাইভেটকার ব্যবহার করে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য গাঁজা ও বিদেশী
মদ সংগ্রহ করে কুমিল্লাসহ অন্যান্য জেলায় মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি
ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ
হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১
এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ
প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা জেলার
কোতয়ালী মডেল থানাধীন নোয়াপাড়া এলাকা থেকে পাসপোর্ট দালাল চক্রের মূলহোতা মোঃ সাব্বির
হোসেন সহ ১৪ জন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২। এ সময় পাসপোর্ট,
পাসপোর্ট ডেলিভারী স্লীপ, মোবাইল ফোন ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-১১, সিপিসি-২
এর একটি আভিযানিক দল সোমবার (২২ জানুয়ারী) সকালে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন
নোয়াপাড়া এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে পাসপোর্ট দালাল চক্রের মূলহোতা সহ সর্বমোট
১৪ জন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করে। পাসপোর্ট দালাল চক্রের আসামীদেরকে কাছ থেকে ৪ টি
পাসপোর্ট, ৮৭ সেট ডেলিভারি স্লীপ, ১২ টি মোবাইল সেট ও নগদ ১২,৬০০ টাকা সহ পাসপোর্ট
সংক্রান্ত বিভিন্ন নথিপত্র উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীগণ হলোঃ-
১। মোঃ সাব্বির
হোসেন (২৪), পিতা-মোঃ নজরুল ইসলাম, সাং-হাড়াতলী, থানা-সদর দক্ষিণ মডেল, জেলা-কুমিল্লা।
২। মোঃ সাফি মাহমুদ
(২৮), পিতা-মৃত মঈন উদ্দিন, সাং-নোয়াপাড়া, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা।
৩। মোঃ সুজন
(৪২), পিতা-মৃত ইদ্রিস মিয়া, সাং-ছোটরা, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা।
৪। তানজিদ হাসান
(৩০), পিতা-তোফাজ্জল হোসেন, সাং-শিকারপুর, থানা-বুড়িচং, জেলা-কুমিল্লা।
৫। মোঃ জয়নাল
আবেদীন (৫৩), পিতা-মৃত সুলতান মিয়া, সাং-নোয়াপাড়া, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা।
৬। মোঃ ইমরুল
হক (৩২), পিতা-মোঃ মঞ্জুরুল হক, সাং-মোনসেফ বাড়ী, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা।
৭। মোঃ আলী (২৭),
পিতা-সুলতান আহমেদ, সাং-মোহনপুর, থানা-চান্দিনা, জেলা-কুমিল্লা।
৮। মোঃ শাহাদাত
হোসেন প্রিন্স (২৮), পিতা-মোঃ দেলোয়ার হোসেন রোমান, সাং-নতুন চৌধুরী পাড়া, থানা-কোতয়ালী
মডেল, জেলা-কুমিল্লা।
৯। মোশারফ হোসেন
সাকিব (২০), পিতা-মৃত আব্দুল মতিন, সাং-শাসনগাছা, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা।
১০। মোঃ রনি
(২৩), পিতা-মোঃ রুক মিয়া, সাং-শংকরপুর, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা।
১১। ফয়সাল আহমেদ
ইমন (২১), পিতা-বিল্লাল হোসেন, সাং-রাজাপুর, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা।
১২। জহির আহম্মেদ
(২৬), পিতা-খোরশেদ আলম, সাং-দক্ষিণ ধনপুর, থানা-লালমাই, জেলা-কুমিল্লা।
১৩। পারভেজ (২২),
পিতা-আবুল হোসেন, সাং-বরহাতুয়া, থানা-বরুড়া, জেলা-কুমিল্লা।
১৪। সিয়ামুল ইসলাম
সৈকত (২০), পিতা-আলাউদ্দিন, সাং-মানিকারচর, থানা-মেঘনা, জেলা-কুমিল্লা।
র্যাব জানান,
তারা দীর্ঘদিন যাবৎ পাসপোর্ট তৈরী করে দেওয়ার নাম করে ভুক্তভোগী লোকজনের নিকট থেকে
সরকার নির্ধারিত রেট এর অধিক বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিয়ে আসছিল বলে স্বীকার করে।
মূলতঃ তারা ৩টি গ্রুপে এই কার্যক্রম পরিচালনা করে, যার একটি গ্রুপ সাধারণ মানুষকে সহজভাবে
পাসপোর্ট তৈরী করার নাম করে বিভিন্ন এজেন্টের নিকট নিয়ে আসে। এই এজেন্টের গ্রুপ ভুক্তভোগীদের
অনলাইন আবেদন ও ব্যাংক ড্রাফট করে দেওয়ার পাশাপাশি দ্রুতসময়ে পাসপোর্ট দিবে বলে ডেলিভারী
স্লীপ নিজেদের নিকট রেখে দেয়। অপর গ্রুপ বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে পাসপোর্ট ডেলিভারী
করার নির্দিষ্ট তারিখ নিধারণ করে। এভাবেই তাদের কাছে টাকা জমা দিলে তারা বিভিন্নভাবে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জালিয়াতি মাধ্যমে প্রস্তুত করে সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করে পাসপোর্ট
অফিস থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করার ব্যবস্থা করে আসছিল।
উক্ত
বিষয়ে গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা
গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
এমদাদুল হক সোহাগ, কুমিল্লা:
শীত শেষ হলেও সমস্যা কাটেনি লাইন গ্যাসের, মাসিক টাকা নিয়েও গ্যাস দিতে পারছেনা বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড।
গেলো এক যুগ ধরে শীত উঁকি দিলেই থাকেনি বাখরাবাদের গ্যাস, শীতের তীব্রতার সাথে বেড়েছে গ্যাস সঙ্কটও। এবছর এখন পর্যন্ত স্বাভাবিক হয়নি গ্যাস সরবরাহ। বাখরাবাদের দায়সারা এমন আচরণে ভূগান্তিতে পরেছেন গ্রাহকেরা। অস্থির বাজারমূল্যের সময় গ্যাস সরবরাহ বিঘ্নিত হওয়ায় জনজীবনে নেমে এসেছে দুর্ভোগ। বিশেষ করে ছোট বাচ্চা, বয়োবৃদ্ধ আছে এমন পরিবার, কর্মজীবী নারী, শ্রমিক ও অফিসগামী মানুষেরা বেশী ভূগান্তি পোহাচ্ছেন। আর্থিক স্বচ্ছলতা না থাকায় সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহারেরও সুযোগ নেই প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষের। অথচ মাস শেষে বাখরাবাদ ঠিকই তাদের বিল আদায় করছেন।
কুমিল্লা নগরীর রেইসকোর্স, পশ্চিম বাগিচাগাঁও, ঝাউতলা, পুলিশ লাইন, শুভপুর, চকবাজার এলাকা সহ বিভিন্ন এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। বাখরাবাদের এমন অবহেলায় ফুঁসে উঠেছে গ্রাহক জনসাধারণ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ক্ষোভ করছেন অনেকে। বাখরাবাদ সংশ্লিষ্ট অধিকাংশ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সীমাহীন দুর্নীতি স্বেচ্ছাচারিতা অতীতেও বিভিন্ন মিডিয়াতে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। তাদের অঢেল সম্পদের সুষ্ঠু তদন্ত করে ইনকাম ট্যাক্স ও দুদকের মাধ্যমে বিচারের আওতায় আনারও দাবি করছেন ভুক্তভোগীরা।
এনজিও কর্মী তাহরিমা ইসলাম জানান, তাঁর বাসা কুমিল্লা শহরতলীর ধর্মপুর। সেখানে প্রতিদিনই গ্যাসের সমস্যা হচ্ছে। এ সমস্যায় তাদের প্রত্যাহিক জীবন বিঘ্নিত হচ্ছে। মো: আফতাব আমিন জানান, তাঁর শ্বশুর বাড়ি কুমিল্লা নগরীর শুভপুর এলাকায় সেখানে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত গ্যাস থাকেনা। তারা অনেক কষ্টে জীবন যাপন করছেন।
কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের সদস্য সিনিয়র সাংবাদিক এম ফিরোজ মিয়া জানান, কুমিল্লা নগরীর পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকার ২২ নং ওয়ার্ডের প্রায় পাঁচটি মহল্লায় গ্যাস থাকেনা। সদর দক্ষিণ উপজেলার প্রায় ১৭ থেকে ১৮টি গ্রামে গ্যাস থাকেনা। প্রতিদিনই তাদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সমাজকর্মী রাইসুল ইসলামে সোহাগ জানান, কুমিল্লা নগরীর ১৭ নং ওয়ার্ডের পাথুরিয়াপাড়া এলাকায় সকালে গ্যাস থাকেনা। পুরো শীত মৌসুমে এমন সমস্যা পোহাতে হয়েছে তাদের। শীত চলে গেছে অথচ রয়ে গেছে বাখরাবাদের গ্যাস সমস্যা।
ব্যবসায়ী মামুন আহম্মেদ জানান, কুমিল্লা নগরীর স্টেশনরোড এলাকার নিলয় সোসাইটিতে তাঁর বাসা। সেখানেও গ্যাসের সমস্যা করছে। নবাব ফয়জুন্নেছা ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক নেতা আজাদ সরকার লিটন জানান, কুমিল্লা নগরীর ১৬নং ওয়ার্ডের সংরাইশ পশ্চিমপাড়া চেয়ারম্যান বাড়ি এলাকায় গ্যাসের তীব্র সঙ্কট রয়েছে। শীত মৌসুমে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গ্যাস থাকতো না। বর্তমানে সকাল হলেই গ্যাসের দেখা মেলেনা, দুপুর দুইটা তিনটার পর গ্যাস পাওয়া যায়। বিএনপি নেতা আতাউর রহমান ছুটি জানান, চকবাজারের আংশিক, সংরাইশ, জগন্নাথপুর এলাকায় গ্যাস সঙ্কট রয়েছে। রোটারেক্টর টিআই সাদেক জানান ৬নং ওয়ার্ড এলাকায় গ্যাসের সমস্যা রয়েছে। সোহেল মিয়া নামের একজন জানান নগরীর পশ্চিম বাগিচাগাঁও এলাকায় সকালে গ্যাস থাকেনা।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা শম্পা জানান, সদর উপজেলার বাজগড্ডা, জগন্নাথপুর এলাকাতে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত গ্যাস থাকেনা। কলেজ শিক্ষিকা ফাহমিদা আক্তার জিনিয়া জানান, সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে রান্না করে সেই রান্না টিফিনে করে কলেজে নিয়ে যান এবং পরিবারের সদস্যদের জন্য রেখে যান। রান্নার মাঝে-ই গ্যাস চলে যায়। আমার বাসায় সিলিন্ডার গ্যাস নেই। কয়েক বছর ধরে সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। এটা কেমন কথা, দিনের পর দিন বিল নিচ্ছে কিন্তু গ্রাহক সেবা দিচ্ছেনা। দেশে কি এসব দেখার লোক নেই? নাগরিক অধিকার বলে কি কিছু নেই? আমাদের প্রত্যাহিক জীবন যাত্রা ব্যহত হচ্ছে। পারিবারিক অশান্তি হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পাঠদানওে প্রভাব পড়ছে। যারা সম্পদশালী বা দুর্নীতিবাজ তাদের বাসায় সিলিন্ডার রাখতে পারে কিন্তু আমরাতো চাইলেই পারিনা। আমার দাবি দ্রুত গ্যাসের ব্যবস্থা করা হউক, না হয় গ্যাস বিল অর্ধেক নিতে হবে।
বাখরাবাদ গ্যাসের ইঞ্জনিয়ারিং সার্ভিস বিভাগের (কুমিল্লা রিজিওন) উপ-মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী ছগীর আহমেদ এর কাছে গ্যাস সরবরাহ কবে নাগাদ স্বাভাবিক হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এলএনজি আমদানি কম হওয়াতে এমনটি হচ্ছে। এটি জাতীয় সমস্যা। জাতীয় গ্রীড থেকেই আমরা চাহিদামত গ্যাস পাচ্ছিনা। কুমিল্লা, চাঁদপুর, লাকসাম, গৌরীপুর সহ আমার রিজওিনে গ্যাসের চাহিদা দৈনিক ৩৫ মিলিয়ন ঘনফুট অথচ আমরা পাচ্ছি ২২ থেকে ২৩ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। কিছু এলাকায় লাইন ক্যাপাসিটির কারনেও গ্যাস সমস্যা করে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন এলএনজি আমদানি কম হলে গ্যাসের চাপও কমে যায়, যার ফলে দূরবর্তী এলাকাগুলোতে গ্যাসের সমস্যা বেশি হয়।
জানতে চাইলে বাখরাবাদের মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মর্তুজা রহমান খান জানান, আমরা গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানী লিমিটেড (জিটিসিএল) থেকে যে পরিমান গ্যাস পাই সেটাই বিতরণ করছি। সমস্যাটা আমাদের না জাতীয় সমস্যা। এর বাইরে আর কিছু বলতে পারবোনা।
এ
বিষয়ে জানতে বাখরাবাদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: আব্দুল মান্নান পাটওয়ারীর মুঠোফোনে
একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ না করায় বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় গালি প্রিমিয়াম লীগ (জিপিএল) ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট এর ৩য় আসরের বর্ণাঢ্য উদ্বোধন করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) রাতে নগরীর কান্দিরপাড় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজিয়েট স্কুল মাঠে আয়োজিত টুর্ণামেন্টের উদ্ধোধন করেন সেচ্ছাসেবী সংগঠন বিবেক এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব ইউসুফ মোল্লা টিপু।
বিশিষ্ট্য সমাজ সেবক মাকসুদুল মমিন ভূইয়া (মাকসুদ) এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন গোল্ড সিলভার হোমস্ লিঃ এর পরিচালক মোঃ জহিরুল কবির, কে হোসেন গ্রুপ অব কোম্পানীর স্বত্ত্বাধিকারী মোঃ কামাল হোসেন, রুপালী ব্যাংক কুমিল্লা শাখার এজিএম মোঃ মিজানুর রহমান।
এসময় জিপিএল এর সভাপতি জাহিদুল হাসান সাদাফ, সাধারন সম্পাদক রাফাত হোসেন মিরাজসহ বিভিন্ন দলের অধিনায়ক, খেলোয়ারবৃন্দ ও গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
জিপিএল এর সাধারন সম্পাদক রাফাত হোসেন মিরাজ বলেন, এটি তাদের ৩য় আসর। প্রতি বছরই অত্যান্ত ঝঁমকালো আয়োজনে এ টুর্ণামেন্ট টি অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এবারও নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের ২৮টি ক্লাব এ খেলায় অংশ গ্রহন করে। উদ্ধোধনী খেলায় বিবেক একাদশ ও ইউ ফারিয়া একাদশ অংশ নেয়। ম্যাস ব্যাপী খেলা শেষে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ফাইনাল খেলা ওপুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠিত হবে।
পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানটি আরো বড় পরিসরে করা হবে এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেশের স্বনামধন্য সংঙ্গীতশিল্পীরা উপস্থিত থাকবেন।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় ৫ কেজি গাঁজা ও ৪০ বোতল ফেন্সিডিলসহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
১৯ মার্চ রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন আলেখারচর এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে আসামী মোঃ সুলতান আহমেদ (৪২) নামক একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময় আসামীর কাছ থেকে ৫ কেজি গাঁজা ও ৪০ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ সুলতান আহমেদ (৪২) কুমিল্লা জেলার বাঙ্গরা বাজার থানার কড়ইবাড়ী গ্রামের মৃত শিশু মিয়া এর ছেলে।
র্যাব জানান, সে দীর্ঘদিন ধরে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদক দ্রব্য গাঁজা ও ফেন্সিডিল সংগ্রহ করে কুমিল্লা জেলায় মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন