কণ্ঠশিল্পী
আসিফ আকবর সম্প্রতি নতুন ফ্ল্যাটে উঠেছেন। তবে নতুন বাসায় উঠেই তার আদরের বিড়াল পুম্বাকে
হারিয়ে ফেলেছেন। পোষ্য প্রাণীটিকে খুঁজে পেতে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
নতুন ফ্ল্যাটের আশপাশে খোঁজার পাশাপাশি সিসি ফুটেজও দেখছেন বলে জানিয়েছিলেন তিনি।
কিন্তু
সেই ঘটনার ২ সপ্তাহেও বিড়ালটির খোঁজ পাচ্ছেন না আসিফ। ছোট ছেলে রুদ্রর আগ্রহে বাড়িতে
আনা হয়েছিল পুম্বাকে।
বিড়ালটি
হারানোর পর থানায় জিডিও করেছিলেন, প্রতিদিন খোঁজ করছেন আশপাশে। না পেয়ে অবশেষে ঘোষণা
করলেন পুরস্কার, কেউ পুম্বার হদিস দিতে পারলে দেবেন ৫০ হাজার টাকা।
আসিফ
ফেসবুকে লেখেন, বিড়ালটা বেঁচে আছে, হয়তো কারো বাসায় আছে। তিনি হয়তো মালিক খুঁজে পাচ্ছেন
না। অথবা কেউ নিজের মনে করে লুকিয়ে রেখেছেন এই সম্ভাবনাও নাকচ করছি না। পুম্বা খুব
সুন্দর দেশি ক্যাট, জানি সে ভালো যত্ন-আত্তিতেই আছে। ওকে ইনজেকশন দেওয়ার সময় হয়ে এসেছে।
প্লিজ, পুম্বার সন্ধান দিন, ৫০ হাজার টাকা গিফট পৌঁছে যাবে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা জেলার সীমান্ত এলাকা হতে কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি) কর্তৃক সর্বমোট ১,৭৪,৬৫০/- (এক লক্ষ চুয়াত্তর হাজার ছয়শত পঞ্চাশ) টাকা মূল্যের ভারতীয় গাঁজা জব্দ।
কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি) নিজস্ব দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকায় চোরাচালান প্রতিরোধসহ আন্তঃসীমান্ত অপরাধ দমনে নিয়মিত চোরাচালানী ও মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় অদ্য ১৫ এপ্রিল ২০২৫ তারিখ আনুমানিক ১২: ৪৫ ঘটিকায় যশপুর বিওপি’র আওতাধীন লক্ষীপুর পোষ্টের বিশেষ টহলদল সীমান্ত এলাকায় মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে বিজিবি টহল দল কর্তৃক সীমান্ত শূন্য লাইন হতে আনুমানিক ২৫০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বলের ডেবা নামক স্থান হতে মালিক বিহীন অবস্থায় অবৈধ ৪৯.৯০০ কেজি ভারতীয় গাঁজা জব্দ করা হয়। যার সর্বমোট মূল্য- ১,৭৪,৬৫০/- (এক লক্ষ চুয়াত্তর হাজার ছয়শত পঞ্চাশ) টাকা।
মন্তব্য করুন
মো. মাসুদ রানা, কচুয়া প্রতিনিধি:
চাঁদপুরের কচুয়া পৌরসভার কড়ইয়া বটতলা এলাকায় মাস ব্যাপী শিল্প ও বাণিজ্য মেলার বর্ণাঢ্য উদ্বোধন করা হয়েছে। রবিবার কচুয়া পৌরসভার আয়োজনে এ মেলায় ভার্চুয়ালী প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য ড. সেলিম মাহমুদ।
কচুয়া পৌর মেয়র নাজমুল আলম স্বপনের সভাপতিত্বে এসময় উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি সালাউদ্দিন ভূঁইয়া, আহসান হাবিব জুয়েল, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ডা. মাসুদুর রহমান বাবুল, কচুয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রিয়তুষ পোদ্দার, সাবেক সভাপতি মানিক ভৌমিক, কাউন্সিলর তাজুল ইসলাম রাজু, সাবেক কাউন্সিলর আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
ইতিহাস ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির বাতিঘর বলা হয় কুমিল্লাকে। কুমিল্লা পুরনো নাট্য কয়েকটি নাট্য সংগঠনের মধ্যে যাত্রিক অন্যতম। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ভিন্নধর্মী পরিবেশনা নিয়ে কুমিল্লা মাতিয়ে এসেছে দলটি। জানা যায়, সত্তর দশকে প্রতিষ্ঠিত হয় যাত্রিক নাট্যগোষ্ঠীর। বর্তমানে প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর চলছে সংগঠনটির। এই অর্ধশত বছর উদযাপনকে কেন্দ্র বিভিন্ন আয়োজন করে যাচ্ছে যাত্রিক। এবার বিশ্বকবি রবী ঠাকুরের হৈমন্তী মঞ্চায়নের কার্যক্রম হাতে নিয়েছে দলটি। আয়োজকদের সূত্রে জানা যায়, হৈমন্তী কুমিল্লায় প্রথম মঞ্চায়ন হতে যাচ্ছে। এর আগে কখনো হৈমন্তী মঞ্চায়ন হয়েছে বলে জানা নেই তাদের।
যাত্রীকের আহবানে নাটকটি নির্মাণের জন্য এগিয়ে এসেছেন আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্ত চলচিত্র নির্মাতা, ভিক্টোরিয়া কলেজ থিয়েটারের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আনোয়ার হোসেন আলম। আগামী তিন মাস ব্যাপি চলবে "হৈমন্তী"র নির্মাণ কাজ।
নাটকটির মঞ্চায়ন নিয়ে শুক্রবার ভাষা সৈনিক অজিত গুহ মহাবিদ্যালয়ের শিক্ষক পরিষদ সম্মেলন কক্ষে বিশেষ সভার আয়োজন করা হয়। এতে যাত্রিক নাট্যগোষ্ঠীর সভাপতি রোটারিয়ান অধ্যক্ষ হাসান ইমাম মজুমদার ফটিক, সাধারণ সম্পাদক প্রনব কুমার সাহা নান্টু, সহসভাপতি নাছের মিয়াজি বাবু, ট্রেজারার তপন সেন গুপ্ত প্রমুখ।
নির্মাতা আনোয়ার হোসেন আলম জানান, কুমিল্লা আমার প্রাণের শহর। এই শহরের কাছে আমি অনেক ঋণী। যাত্রিক নাট্যগোষ্ঠী অনেক পুরনো এবং ঐতিহ্যবাহী একটি দল। অতীতে তারা দারুণ দারুণ কাজ করে কুমিল্লাবাসীর আস্থা ও প্রশংসা কুড়িয়েছে। আশা করছি হৈমন্তী অনেক ভালো মঞ্চ নাটক হবে এবং চমৎকার সাড়া ফেলবে সংস্কৃতিকর্মীদের মাঝে।
যাত্রিক নাট্যগোষ্ঠীর সভাপতি রোটারিয়ান অধ্যক্ষ হাসান ইমাম মজুমদার ফটিক জানান, আমাদের সংগঠনের ৫০ বছর চলছে। ইতিমধ্যে আমরা অনেক পরিবেশনা ও কাজ করেছে। হৈমন্তী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্পের মধ্যে অন্যতম ও আলোচিত। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছে মাটকটি মঞ্চায়ন করবো। আগামি তিন মাসের মধ্যে নাটকটি মঞ্চে আসবে বলে বিশ্বাস।
মন্তব্য করুন
পটুয়াখালীতে ২৩ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে সাড়ে ছয় লাখ মেট্রিক টন তরমুজ উৎপাদন হয়েছে। এসব তরমুজের বাজার মূল্য দুই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে দাবি করছেন জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর।
উৎপাদিত এসব তরমুজ উচ্চমূল্যে বিক্রি করতে পেরে খুশি কৃষক। গত বছরের বৃষ্টিতে তরমুজ চাষের ক্ষতি পুষিয়ে এবার লাভবান চাষিরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, মাঠের পর মাঠ তরমুজ ক্ষেত। চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে তরমুজ। ক্ষেত থেকে তরমুজ তুলে জড়ো করে রেখেছেন বিক্রির জন্য। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যাপারীরা তরমুজ কিনতে ক্ষেতে গিয়ে চাষিদের সঙ্গে দরদাম করে কিনে নিচ্ছেন। এই তরমুজ ট্রাক-ট্রলি ও ট্রলারে বোঝাই করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন শ্রমিকরা। বর্ষা মৌসুম শুরু হওয়ার আগেই ক্ষেত থেকে তুলে বাজারজাতে ব্যস্ততা দেখা গেছে চাষিদের মাঝেও।
এসব দৃশ্য দেখা গেছে পটুয়াখালীর গলাচিপা, দশমিনা, কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলার তরমুজ ক্ষেতে। চাষিরা জানান, জেলার গলাচিপা ও রাঙ্গাবালীতে প্রচুর তরমুজ চাষ হয়েছে। তবে বরি মৌসুমে অল্প সময়ে তরমুজ আবাদ ও লাভজনক হওয়ায় পটুয়াখালীর চাষিদের মধ্যে আগ্রহ অনেক বেড়েছে।
একই এলাকার চাষি সেলিম হাওলাদার (৪২) বলেন, তরমুজ চাষের জন্য অন্যের কাছে থেকে এক বছরের চুক্তিতে দুই একর জমি লিজ নিয়েছি। এর মধ্যে চাষযোগ্য ১৬০ শতাংশ জমিতে তরমুজ আবাদ করেছি। এতে বীজ ও সার-ওষুধসহ মোট খরচ হয়েছে এক লাখ টাকার মতো। আর বিক্রি করেছি চার লাখ টাকা।
তিনি আরও বলেন, আমি গত বছরগুলোতে তরমুজ চাষ করে তেমন লাভ করতে পারিনি। এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় তরমুজ ভালো হয়েছে এবং লাভবান হয়েছি।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর জানিয়েছে, এ বছর জেলায় ২৩ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে তরমুজের আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আবাদ হয়েছে গলাচিপা উপজেলায়। এ উপজেলায় আট হাজার ৯৫০ হেক্টর জমিতে রসালো ফলটির চাষ হয়েছে। এ ছাড়াও রাঙ্গাবালীতে ছয় হাজার ৩৫০ হেক্টর, বাউফলে তিন হাজার ৫২০ হেক্টর, কলাপাড়ায় এক হাজার ৭৫০ হেক্টর, দশমিনায় এক হাজার ৭২০ হেক্টর, সদর উপজেলায় ৮০৫ হেক্টর, দুমকি উপজেলায় ৩৫০ হেক্টর ও মির্জাগঞ্জ উপজেলায় ১৫৫ হেক্টর জমিতে তরমুজের আবাদ হয়েছে। উৎপাদিত এসব তরমুজ বাজারে বিক্রি দুই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছে কৃষি বিভাগ।
এদিকে গলাচিপা উপজেলার আমখোলা ও গোলখালী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা গেছে, ক্ষেতের পর ক্ষেতে তরমুজ। চাষিরা এখন বিক্রিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
আমখোলা ইউনিয়নের বাউরিয়া গ্রামের তরমুজ চাষি ইউনুচ হওলাদার (৪০) ১৩ বছর ধরে রবি মৌসুমে তরমুজ চাষ করছেন। এ বছর নিজের ও অন্যের জমি মিলিয়ে দুই একর জমিতে ফলটি চাষ করেছেন। তিনি বলেন, আমার ক্ষেতের কিছু তরমুজ গাছ মারা গেছে, তবুও যা ছিল ফলন ভালো হয়েছে। বৃহস্পতিবার তরমুজ আড়াই লাখ টাকায় বিক্রি করেছি। ক্ষেত থেকে ব্যাপারীরা এখন পর্যন্ত তরমুজ কেটে নেয়নি।
বৌবাজার এলাকার কৃষক তাসলিমা বেগম মাঝেরচর এলাকায় আট একর জমি লিজ নিয়ে তরমুজ চাষ করেছেন। তিনি বলেন, দুই একর জমিতে আগাম জাতের তরমুজ উৎপাদন করে সাত লাখ টাকা বিক্রি করেছি। এখনও ছয় একর জমিতে তরমুজ রয়েছে। আবহাওয়া ভালো থাকলে প্রায় ১৫ লাখ টাকা বিক্রি করতে পারবো।তিনি আরও বলেন, প্রথমে দাম ভালো ছিল- এখন কিছুটা কম। আজকে রোদের তাপ অনেক, আবহাওয়া এভাবে থাকলে তরমুজের বাড়বে।
সুহুরী ব্রিজ এলাকার কৃষক আলআমিন জানান, মৌসুমের আগেই দেশের বিভিন্ন এলাকার ব্যাপারীরা অগ্রিম দাদন দিতে এলাকায় চলে আসেন এবং ফলনের পর তরমুজ সংগ্রহ করতে এলাকায় অবস্থান করেন। তিনি ক্ষেত থেকে তরমুজ তুলে ব্যাপারীদের কাছে বিক্রি শুরু করেছেন।
মৌসুম শুরুর আগেই ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের আড়তদার ও ব্যাপারীরা এখানকার চাষিদের লাখ লাখ টাকা দাদন দিয়ে রেখেছেন। এখন আড়তদাররা এলাকায় এসে চাষিদের কাছ থেকে তরমুজ সংগ্রহ করছেন। ক্ষেত থেকে তরমুজ কিনে ট্রলার কিংবা ট্রলি বোঝাই করে এনে ট্রাক ও কাভার্ডভ্যানে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠাতে দেখা গেছে। এ ছাড়া ঢাকাগামী লঞ্চগুলোতে তরমুজ চলে যাচ্ছে রাজধানীতে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা খায়রুল ইসলাম মল্লিক বলেন, জেলায় ২৩ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে তরমুজের আবাদ হয়েছে। এতে সাড়ে ছয় লাখ মেট্রিক টন তরমুজ উৎপাদন হবে। প্রায় সবগুলোই অধিক ফলনশীল হাইব্রিড জাতীয়। জেলার আগাম উৎপাদিত তরমুজ বাজারে ভালো দাম পেয়েছে। সেগুলো দেশের বিভিন্ন এলাকায় চলে যাচ্ছে। উৎপাদিত তরমুজের বাজার মূল্য দুই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।
তিনি আরও বলেন, আবাদের পর আবহাওয়া অনুকূলে ছিল। এ অঞ্চলে দোআঁশ মাটিতে তরমুজের ফলন ভালো হয়। বৃষ্টির কারণে মাটিতে প্রচুর রস থাকায় তরমুজ আকারে বড় ও উৎপাদন বেড়ে যাবে বলে মনে হচ্ছে। এ ছাড়াও দিনের বেলা প্রখর রোদে তরমুজের রং উজ্জ্বল ও সুস্বাদু হয়। ফলে এ অঞ্চলের তরমুজ খুব সুস্বাদু এবং ক্রেতাদের কাছেও জনপ্রিয়।
মন্তব্য করুন
প্রতি বছরের ন্যায় এবারো মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ভাষার টান দুই বাংলার ভাষাপ্রেমীদের মিলনমেলা বসে বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট নো-ম্যান্সল্যান্ড এলাকায়।
বুধবার সকালে এ মেলার আয়োজন করা হয়। এসময় দু'দেশের শতশত ভাষাপ্রেমী মানুষ বিজিবি ও বিএসএফের বাধার মুখে প্রবেশ করতে পারেনি।
বেনাপোল চেকপাস্ট নো-ম্যান্সল্যান্ডে নির্মিত অস্থায়ী শহীদ বেদীতে সকাল সাড়ে ১১টায় ভারত ও বাংলাদশ ভাষাপ্রমী শতশত মানুষ ফুল দিয়ে শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
দু'দেশের পক্ষ নেতৃত্ব দেন পশ্চিমবঙ্গ বনগাঁও অঞ্চলের এমএলএ শ্রী নারায়ন গোস্বামী ও যশোর-১ আসনর সংসদ সদস্য শেখ আফিল উদ্দিন।
ভারতের পক্ষে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান, পশ্চিমবঙ্গ বনগাঁও অঞ্চলর এমএলএ শ্রী নারায়ন গোস্বামী, শ্রী বীনা মন্ডল সভপতি উত্তর ২৪ পরগঁনা জেলা পরিষদ, সাবেক এমপি মমতা ঠাকুর, শ্রীমতি ইলাবাচী সভাপতি গাইঘাটা পঞ্চায়ত সমিতি, শ্রী সুরজীত বিশ্বাস সাবেক বিধায়ক, শ্রী বিশ্বজিত দাস সাবেক সাংসদ, হাবড়া পৌর মেয়র শ্রী নারায়ন সাহা।
বাংলাদেশের পক্ষে শ্রদ্ধা জানান, যশোর-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ আফিল উদ্দিন, উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযাদ্ধা সিরাজুল হক মঞ্জু, শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নয়ন কুমার রাজবংশী, শার্শা উপজেলা সহকারী কমিশনার ভুমি ফারজানা ইসলাম, বেনাপোল পৌর মেয়র আলহাজ্ব নাসির উদ্দিন, অধ্যক্ষ ইব্রাহিম খলিল, বেনাপাল পোর্ট থানার ওসি শ্রী সুমন ভক্ত, ইমিগ্রেশন ওসি কামরুজ্জামান বিশ্বাস, শার্শা থানার ওসি মনিরুজ্জামান, শার্শা উপজেলা বীর মুক্তিযাদ্ধা কামান্ডার মাজাফ্ফর হোসেন, বিজিবির আইসিপি ক্যাম্পর কামান্ডার মিজানুর রহমান, যুবলীগের সভাপতি অহেদুজ্জামান অহিদ এবং সাধারণ সম্পাদক সাহরাব হোসেন।
এছাড়াও সর্বস্তরের জনগণ এতে অংশ নেন।
এরপর দুই দেশের জনগণের জন্য উভয় দেশ থেকে মিষ্টি পাঠানা হয়।
মন্তব্য করুন
নড়াইলের নড়াগাতি থানার মহাজন গ্রামের
মালোপাড়ায় অতিরিক্ত মদ্যপানে পূজা নামে দশম শ্রেণির এক ছাত্রীর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সকালে
ছাত্রীর মৃত্যু হলেও আজ বুধবার দুপুরে বিষয়টি জানাজানি হয়। মৃত পূজা গোপালগঞ্জের কাশিয়ানি
উপজেলার ভাটিয়াপাড়া গ্রামের ননী বিশ্বাসের মেয়ে।
এ ঘটনায় আরেক স্কুলছাত্রী ত্রিনয়নী
বিশ্বাসকে (১৫) অসুস্থ অবস্থায় লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
ত্রিনয়নী রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার আবাশপুর গ্রামের পলাশ বিশ্বাসের মেয়ে।
মৃতের স্বজনদের থেকে জানা যায়, কার্তিয়ানী
পূজা উপলক্ষে পূজা ও তার খালাতো বোন ত্রিনয়নী মহাজন গ্রামে তাদের নানা মৃত দিল্লীশ্বরের
বাড়িতে বেড়াতে আসে। মঙ্গলবার দু’জনে মদ পান করে অসুস্থ হয়ে পড়লে স্বজনরা তাদের লোহাগড়া
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন। সেখানে চিকিৎসক পূজাকে মৃত ঘোষণা করেন।
লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের
কর্তব্যরত চিকিৎসক খালিদ সাইফুল্লাহ বেলাল জানান, পূজাকে মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৮টার দিকে
হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছিল। স্বজনদের বরাতে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, পূজা অতিরিক্ত
মদ্যপানে মারা গেছে।
লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
(ওসি) আশিকুর রহমান জানান, বিষয়টির ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
মো: মাসুদ রানা,কচুয়া:
চাঁদপুরের কচুয়ায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেন্দ্রীয় যুবদলের নির্দেশনায় ও কচুয়া উপজেলা বিএনপির প্রধান সমন্বয়ক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন মিয়াজীর নেতৃত্বে রবিাবর বিকালে উপজেলা যুবদলের আয়োজনে উত্তর পালাখাল মোড় এলাকায় প্রায় শতাধিক গরীব অসহায় রোগীদের ফ্রি চিকিৎসা সেবা ও বিনামূল্যে ঔষুধ বিতরন করা হয়।
উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব এ্যাডভোকেট মাসুদ প্রধানীয়ার পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক হুমায়ুন কবির প্রধান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনপি যুগ্ন আহ্বায়ক মকবুল হোসেন মিয়াজী,সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মহসিন প্রধান,জেলা যুবদলের সদস্য সেলিম মাসুদ প্রধান,উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ন আহ্বায়ক মিজানুর রহমান স্বপন,যুগ্ন আহ্বায়ক কাউছার আহমেদ,হান্নান প্রধান সহ আরো অনেকে।
এসময় পালাখাল মডেল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারন সম্পাদক কবির হোসেন, বিতারা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শহীদ ভূঁইয়া,উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সদস্য সুমন সরকার,কামাল মিয়াজী,সোহেল রানা,উপজেলা যুবদল নেতা আলী হোসেন,তাফাজ্জল হোসেন তপু, সাচার ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক,সিনিয়র যুগ্ন আহ্বায়ক আবু তাহের,সদস্য মানিক মিয়াজী, উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি মোস্তফা কামাল প্রধান,যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ফরহাদ তালুকদার,সাংগঠনিক সম্পাদক আবরার কুদ্দুস প্রধানীয়া,পাথৈর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক আলাউদ্দিন মিয়াজী,সদস্য সচিব ডানিয়ান মজুমদার,বিতারা ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক আব্দুস ছামাদ,সিনিয়র যুগ্ন আহ্বায়ক গাজী মিয়া,সদস্য সচিব মোস্তফা,যুবদল নেতা কামাল গাজী,আবুল খায়ের,পালাখাল মডেল ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব মহসিন মিয়া,যুগ্ন আহ্বায়ক আনিসুর রহমান পাঠান,পশ্চিম সহদেবপুর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক নাজমুল হোসেন,সদস্য সচিব আলমগীর হোসেন,যুগ্ন আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন,কচুয়া উত্তর ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব গোলাম কাহার সাঈদ,আব্দুল কাদের,মোস্তফা প্রধান,সদর দক্ষিন ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক মাকসুদুল হাসান,কড়ইয়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক শামীম আহমেদ,সদস্য সচিব হানিফ,যুবদল নেতা আক্তার বেপারী প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে
গবাদিপশুর হাট-বাজার পরিদর্শন করেন।
আজ বুধবার (৪ জুন) কুমিল্লা জেলার কোতয়ালি মডেল থানাধীন চানপুর
গরুর বাজার ও বালুতুপা গরুর বাজার পরিদর্শন করেন পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ নাজির
আহমেদ খাঁন।
এ সময় তিনি গবাদি পশু ক্রেতা-বিক্রেতা, ব্যবসায়ী ও সাধারণ
জনসাধারনের সাথে হাট-বাজারের আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্তে মতবিনিময় করেন।
পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ নাজির আহমেদ খাঁন বলেন, যে কোন আইনি
সহায়তা প্রদানে জেলা পুলিশ সার্বক্ষণিক আপনাদের পাশে রয়েছে। গবাদি পশু
ক্রয়-বিক্রয় সংক্রান্তে চাঁদাবাজি বা কোন ধরনের অপরাধের সংবাদ পেলে কঠোর আইনি
ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে সকলকে সতর্ক করেন।
এসময় আরো
উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) রাশেদুল হক চৌধুরী, কুমিল্লা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল)
মোহাম্মদ সাইফুল মালিক সহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগন।
মন্তব্য করুন
জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি), কুমিল্লা কর্তৃক হারিয়ে যাওয়া ২৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার পূর্বক প্রকৃত মালিকের নিকট হস্তান্তর।
কুমিল্লা জেলার পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান বিপিএম (বার) মহোদয়ের দিকনির্দেশনায় অফিসার ইনচার্জ জেলা গোয়েন্দা শাখার সার্বিক তত্ত্বাবধানে কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন স্থানে হারিয়ে যাওয়া ২৬টি মোবাইল ফোন জিডি মূলে তথ্যপ্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মোবাইল ফোন উদ্ধার করে জেলা গোয়েন্দা শাখা।
সোমবার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাজমুল হাসান ও অফিসার ইনচার্জ জেলা গোয়েন্দা শাখা রাজেস রড়ুয়া পিপিএম প্রকৃত মালিকগণের কাছে মোবাইল গুলো হস্তান্তর করে।
মোবাইল ফোন হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ভিকটিমগণ তাদের হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন ফেরত পেয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে কুমিল্লা পুলিশ সুপার, কুমিল্লা জেলা পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
মন্তব্য করুন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখায় অভিন্ন মানদণ্ডে হবিগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো: মাসুক আলী।
মঙ্গলবার (১১জুন ) সকালে জেলা পুলিশ লাইন্সের ড্রিল শেডে মাসিক কল্যাণ সভায় পুলিশ সুপার মো: আক্তার হোসেন কর্মক্ষেত্রের কৃতিত্ব স্বরূপ তাঁহাকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন।
নবীগঞ্জ থানায় যোগদানের পর থেকে অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো: মাসুক আলী পেশাদার অপরাধী ও সাজাপ্রাপ্ত আসামি, চোর, ডাকাত ও মাদক মামলার আসামি গ্রেফতার, জুয়াড়ি, দেশীয় অস্ত্র, বিভিন্ন প্রকারের মাদকদ্রব্য উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর মামলার আসামি গ্রেফতার, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখা, কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রমসহ নানা ধরণের কাজের মাধ্যমে পেশাদারিত্ব, আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সাথে সার্বিক বিষয়ে অবদান রাখায় ১১ জুন মাসে হবিগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেন। স্বীকৃতি স্বরূপ পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে তাঁকে পুরস্কৃত করা হয়।
উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বানিয়াচং সার্কেল) পলাশ রঞ্জন দে,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর (সার্কেল) মো: খলিলুর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার (নবীগঞ্জ -বাহুবল সার্কেল) আবুল খায়ের,সহকারি পুলিশ সুপার (মাধবপুর সার্কেল)নির্মেলেন্দু চক্রবতী। এছাড়াও হবিগঞ্জ জেলার অফিসার ইনচার্জগণ, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) ও অন্যান্য অফিসার ফোর্স উপস্থিত ছিলেন।
নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো: মাসুক আলী, পুলিশ সুপার মো: আক্তার হোসেন প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, স্যারের কাছ থেকে সম্মাননা স্মারক পেয়ে আমি খুবই আনন্দিত ও গর্বিত। এ পুরস্কার আমাদেরকে কাজের স্পিহা ও দায়িত্ববোধ বাড়িয়ে তুলেছে। থানার সংশ্লিষ্ট সকলের দায়িত্বশীলতায় ও ভালোবাসায় আমি পুরস্কৃত হয়েছি। আমরা চেষ্টা করবো অর্পিত দায়িত্ব এবং কর্তব্য যেন সততার সহিত পালন করতে পারি।
মন্তব্য করুন