

বিমানে
উড়তে গিয়ে মাঝপথে আকাশে হয়েছিল বিপত্তি। মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে ফিরলেন ভারতের দক্ষিণী
সিনেমার নায়িকা রাশমিকা মান্দানা। অভিনেত্রী রাশমিকা নিজেই জানিয়েছেন এই চাঞ্চল্যকর
খবর।
নিজের
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে ২টি ছবির কোলাজ পোস্ট করেছেন রাশমিকা মান্দানা। একটিতে তার সঙ্গে
দেখা যাচ্ছে শ্রদ্ধা দাসকে। হাসিমুখেই ক্যামেরার সামনে পোজ দিয়েছেন ২ নায়িকা। এই ছবির
নিচেই আবার আরেকটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ২জনের পা সামনের সিটে ঠেকানো। যেন সেখানে পা
রেখেই নিজেদের ভারসাম্য বজায় রেখেছিলেন তারা।
এমন
ছবিতেই রাশমিকা লেখেন, আপনাদের জানিয়ে রাখি, আজ আমরা মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরলাম…।
জানা
যায়, মুম্বাই থেকে হায়দরাবাদে যাচ্ছিলেন রাশমিকারা। ছত্রপতি শিবাজী মহারাজ আন্তর্জাতিক
বিমানবন্দর থেকে সবে মাত্র তাদের বিমান ছেড়েছিল। হঠাৎ ফ্লাইটে কিছু সমস্যা দেখা দেয়।
প্রায় ৩০ মিনিট পরে আবার বিমানবন্দরে ফ্লাইট ফিরিয়ে আনা হয়। পুরো এই সময়টায় বেশ উদ্বিগ্ন
ছিলেন যাত্রীরা। কিন্তু নিরাপদে বিমানবন্দরে ফিরেই হাসি ছড়িয়ে যায় রাশমিকা-শ্রদ্ধার
মুখে।
যে
সংস্থার বিমানে রাশমিকা-শ্রদ্ধা যাচ্ছিলেন সেই সংস্থার মুখপাত্র জানান, বিমান ওড়ার
কিছুক্ষণের মধ্যেই টেকনিক্যাল সমস্যা দেখা দেয়। আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবেই তা
ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
মন্তব্য করুন


মেহজাবীন চৌধুরী ছোট পর্দার জনপ্রিয়
অভিনেত্রী। তিনি ক্যারিয়ারে অসংখ্য নাটকের মাধ্যমে ভক্তদের মন কেড়েছেন। এ অভিনেত্রী
নাটকের পাশাপাশি ওয়েব সিরিজে অভিনয় করেও সুনাম কুড়িয়েছেন। মেহজাবীন সব সময় হাসিখুশি
থাকতে পছন্দ করেন। কিন্তু হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন এক পোস্ট করেছেন যা দেখে
অনুরাগীরা রীতিমতো অবাক হয়েছেন।
সোমবার সন্ধ্যায় মেহজাবীন তার ভেরিফায়েড
ফেসবুকে পেজে লিখেছেন, ‘বেঁচে থাকার শক্তি নাই, মরে যাওয়ার সাহস নাই।’
স্ট্যাটাসটি পোস্টের পর থেকেই তাতে
প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন নেটিজেনরা।
এ দিক আবার অনেকে এ বিষয়টিকে নিয়ে হাসি
তামাশা করছে।
উল্লেখ্য, মেহজাবীন চৌধুরী ২০০৯ সালে
লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার থেকে বিজয়ী হয়ে মিডিয়া জগতে আসেন।
মন্তব্য করুন


মাঠে মাঠে শোভা পাচ্ছে হলুদের বিশাল সমারোহ। চারদিকে বিরাজ করছে শীত। কুয়াশা ও ঝলমলে রোদের খেলা এখন দিগন্ত বিস্তৃত হলদে বরণ সরিষার ফুলে ফুলে। সরিষা ক্ষেতের মাঝে দাঁড়িয়ে আবার অনেকেই ছবি তুলেন। সেই সব ছবি বেশ কিছু দিন ধরেই অনেকেই সামাজিকমাধ্যমে প্রকাশ করছেন। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হলেন ঢাকাই সিনেমার নায়িকা পরীমণি। ছবির লোকেশন ট্যাগ দেখে জানা যায় বরিশালের কোন একটি স্থানে ছবিগুলো তুলেছেন পরীমনি। আর সঙ্গে রয়েছেন আরও কয়েকজন বোন।
পরীমণি
ছবিগুলো শেয়ার করে বোনদের উদ্দেশে ক্যাপশনের শুরুতেই লেখেন, তোরা যখন আমার বয়সের হবি
তখন আমার মতো করে তোদের ছোটদের সঙ্গেও এমন সুন্দর কিছু মেমোরি জীবনে বাঁধাই করে রাখিস।
এসব পাগলামি জীবনকে আনন্দে বাঁচায়। ছবিগুলোর পেছনের গল্পও যুক্ত করেছেন এই পোস্টে।
পরীমণি আরও লেখেন, ছবিগুলোর পেছনের গল্পটা অনেক অ্যাডভেঞ্চারাস ছিল। গাড়িতে বাবুকে
(পরীর পুত্র রাজ্য) ঘুমে রেখে একটা আননোন মার্কেটে নাক, মুখ চাদরে ঢেকে নেমে পরলাম
শাড়ি খুঁজতে। পাই না, পাই না, পাই তো পছন্দ মতো হয় না, যাই হোক হলো। হতেই হতো আর কি!
এবার পালা শাড়ির ব্লাউজ! ওহ সেকি কাণ্ড! সেটাও ম্যানেজ করে ফেললাম শেষ মেষ। ওদিকে
রোদ চলে যায় যায়। দুপুরের খাওয়া হয়নি তখনও। পেটে খিদে নিয়ে কি আর এমন সুন্দর মাঠে নেমে
হিহি করা যায়। উড়ে এসে ঘরে ঢুকেই পেট ভরে হাঁসের মাংস দিয়ে ভাত খেলাম। তখন সূর্য গাছের
নিচে! এর মধ্যে আমরা রেডি হয়ে মাঠে হিহি-হাহা করতে করতে এতো সুন্দর কিছু মুহুর্ত ধরে
রাখতে পারলাম।
মন্তব্য করুন


বলিউড ছেড়ে হলিউডে পোক্ত স্থান করে নিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া । বিভিন্ন সিরিজের পাশাপাশি অভিনয় করেছে একাধিক সিনেমায়ও। আবারও দিলেন নতুন সিনেমার ঘোষণা।
ছবিটিতে এক ঝাঁক হলিউড তারকার পাশাপাশি দেখা যাবে প্রিয়াঙ্কাকেও। তার চরিত্রটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এমন চরিত্রে তাকে আগে দেখা যায়নি।
প্রিয়াঙ্কা ছাড়াও এই ছবিতে দেখা যাবে কার্ল আরবানকে। খবর অনুযায়ী, অনেকদিন পরে হলিউডে জলদস্যুদের নিয়ে তৈরি হচ্ছে সিনেমাটি। আর প্রিয়াঙ্কা এই প্রথম জলদস্যুর ভূমিকায় অভিনয় করতে চলেছেন। দেশি গার্ল নিজেও জানান, একটা সময় ছিল, যখন আমরা ভাবতাম, ভালো মানুষ হলে তাকে ঈশ্বর জলদস্যু হওয়ার সুযোগ করে দেন।
এই ছবির খবর প্রকাশ্যে আসতেই প্রিয়াঙ্কার বর নিক জোনাস কী বলেছেন, সেটা নিয়ে আলোচনা তুঙ্গে। স্ত্রীর উদ্দেশ্যে কথা বলার শব্দ নেই তার। তাই তো, ইমোজি দিয়েই কাজ চালালেন। প্রিয়াঙ্কার উদ্দেশ্যে লিখছেন, আগুন!
মন্তব্য করুন


মা হারা হলেন চিত্রনায়িকা পূজা চেরি।
রোববার(২৪ মার্চ) সকাল ১১টার দিকে তার মা ঝর্ণা রয় মিরপুরের নিজ বাসায় মৃত্যুবরণ করেন।
তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন প্রযোজনা সংস্থা জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আবদুল আজিজ।
তিনি জানিয়েছেন, ঝর্ণা আন্টি দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। ডায়াবেটিসের রোগী তিনি। কয়েক সপ্তহ আগে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। ফলে মিরপুরের একটি হাসপাতালে তাকে নেওয়া হয়। সেখানে আইসিইউতে ছিলেন তিনি। কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলে তাকে বাসায় আনা হয়।
আজ হুট করেই সবাইকে ছেড়ে চলে যান তিনি।
মন্তব্য করুন


দ্বিতীয় স্বামীর পদবি মুছে সিঙ্গেল চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি । কারণ তিনি তার দ্বিতীয় স্বামীর পদবি মুছে দিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি নিজেই এই ঘোষণা দেন।
দ্বিতীয় বিয়ের পর স্বামী রকিব সরকার ও একমাত্র ছেলে ফারিশকে নিয়ে বেশ ভালোভাবেই দিন কাটছিল চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির। কিন্তু অভিনেত্রীর সেই সংসারেও বেজে ওঠে ভাঙনের সুর। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়ে বসেন মাহি। এবার স্বামীর পদবি মুছে দিলেন এই চিত্রনায়িকা।
২০১২ সালে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় মাহির। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শারমীন নিপা থেকে হয়ে ওঠেন মাহিয়া মাহি। এরপর থেকে এই নামেই পরিচিতি লাভ করেন তিনি। রকিব সরকারকে বিয়ের পর নিজের নাম রেখেছিলেন মাহিয়া মাহি সরকার। তবে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেওয়ার পরই তার নামের সঙ্গে সংযুক্ত ‘সরকার’ পদবি বদলে ফেললেন মাহি।
এর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিও বার্তায় মাহি জানান, আমরা দুজন মিলেই বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে সমস্যা রয়েছে। তবে রকিব খুব ভালো মানুষ। তাকে ভীষণ সম্মান করি আমি। অনেক কেয়ারিং সে। খুব দ্রুতই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদে যাচ্ছি। কবে আর কীভাবে হবে সেটাও দুজন মিলেই ঠিক করব।
বর্তমানে চলচ্চিত্রে আগের মতো নিয়মিত নন মাহি। রাজনীতিতেও নিজের শক্ত অবস্থান গড়তে পারেননি। একদিকে দ্বিতীয় সংসারও ভাঙল, অন্যদিকে অভিনেত্রীর ছেলের গায়ের রং নিয়েও রয়েছে নানান সমালোচনা। সব মিলিয়ে মানসিক অবসাদেই যেন ভুগছেন মাহি।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই ২০২০ সালে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান তিনি। পরে ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি।
মন্তব্য করুন


৩৩০
কোটি টাকার মালিক এই স্টারকিড! বলিউডের সব থেকে ধনী তারকা সন্তানের তকমা পেয়ে গেছে
ছোট্ট রাহা কাপুর! আর সে স্টারকিড হচ্ছে ‘রণলিয়া’ খ্যাত
দুই বলিউড তারকা রণবীর কাপুর ও আলিয়া ভাটের একমাত্র মেয়ে।
কিন্তু
কীভাবে এতো অর্থ জমা পড়েছে ছোট্ট মেয়ে রাহার অ্যাকাউন্টে?
আনন্দবাজার
পত্রিকার এক প্রতিবেদন জানিয়েছে, এই মুহূর্তে মুম্বাইয়ের পালি হিলস্
এলাকায় এক অ্যাপার্টমেন্টের ৯ তলায় থাকেন ‘রণলিয়া’
দম্পতি। এই আবাসনে আলিয়ারও একটি ফ্ল্যাট রয়েছে, যার আনুমানিক মূল্য ৩২ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪২ কোটি টাকা)। অন্যদিকে,
গত ৩ বছর ধরে বান্দ্রায় নিজেদের বাংলো তৈরি করছেন এই তারকা
দম্পতি। দাদা রাজ কাপুরের ‘কৃষ্ণা রাজ’ বাংলোকেই নতুনভাবে তৈরি করছেন তারা। কাজ প্রায় শেষ, খুব শিগগিরই নিজেদের স্বপ্নের বাড়িতে প্রবেশ করবেন রণবীর-আলিয়া।
আর
এই বাংলোর আনুমানিক মূল্য প্রায় ২৫০ কোটি রুপি তথা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩৩০
কোটি টাকা। কারণ, শাহরুখ খানের ‘মন্নত’ ও অমিতাভ বচ্চনের ‘জলসা’র সমপরিমাণ বাজারমূল্য এই ‘কৃষ্ণা রাজ’বাংলোর।
বলিউডের
ঘনিষ্ঠ সূত্রের খবর, নিজেদের উপার্জনের অনেকটা অর্থই ‘কৃষ্ণা রাজ’বাংলোতে বিনিয়োগ করছেন ‘রণলিয়া’। আর বাংলোটি ইতোমধ্যেই মেয়ে রাহার নামে করে দিয়েছেন তারা। সে
হিসেবে রাহা কাপুরই এই মুহূর্তে বলিউডের সব থেকে ধনী তারকা সন্তান।
মন্তব্য করুন


জোয়া আখতারের পরিচালনায় ‘আর্চিজ’-এর হাত ধরে ওটিটিতে আত্মপ্রকাশ করেছেন শাহরুখ-কন্যা সুহানা খান। এবার পা রাখতে চলেছেন বড় পর্দায়। জানা গেছে, বাবা-মেয়েকে নাকি এক ছবিতেই দেখা যাবে। ছবির নাম ‘কিং’। ছবির পরিচালনার দায়িত্বে থাকছেন পরিচালক সুজয় ঘোষ এবং সিদ্ধার্থ আনন্দ। মে মাসেই শুটিং ফ্লোরে যেতে পারে ‘কিং’।
২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকেই এই ছবি তৈরির পরিকল্পনা চলছে। দুই পরিচালক স্ক্রিপ্ট নিয়ে সোজা চলে গিয়েছিলেন শাহরুখের কাছে। স্ক্রিপ্ট পড়ে শাহরুখ নিজের মতামত দেন। সেই অনুযায়ী স্ক্রিপ্টে নানা পরিবর্তনও আসে। এই সিনেমার একটা বড় অংশজুড়ে রয়েছে অ্যাকশন দৃশ্য। শাহরুখের সঙ্গে আলোচনা করেই নাকি সবকিছু ঠিক করা হয়েছে।
অ্যাকশন দৃশ্যের অনুশীলন হয়েছে শাহরুখের বাংলো ‘মান্নাত’-এ। সুহানাও বাবার সঙ্গেই প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। বলিউডে দক্ষ প্রশিক্ষকদের তত্ত্বাবধানেই এই প্রশিক্ষণ পর্ব চলে বলে জানা গেছে। ২০২৩ সালে ‘পাঠান’ এবং ‘জাওয়ান’-এ শাহরুখকে অ্যাকশন অবতারে দেখেছেন দর্শক।
তবে ঘনিষ্ঠ সূত্রের দাবি, ‘কিং’-এ একেবারেই অন্য ভূমিকায় দেখা যাবে শাহরুখকে। আগের দু’টি সিনেমার সঙ্গে নাকি কোনও মিল থাকছে না এই ছবির। ‘রেড চিলিজ এন্টারটেনমেন্ট’-এর সঙ্গে এই ছবির যৌথ প্রযোজনার দায়িত্বে রয়েছে সিদ্ধার্থ আনন্দের ‘মারফ্লিক্স
মন্তব্য করুন


ঢাকাই
সিনেমার চিত্রনায়ক জায়েদ খান দুবাইয়ে এক অনুষ্ঠান মঞ্চে ডিগবাজি দিয়ে আবারও খবরের শিরোনাম
হয়েছেন।
রবিবার
(২৪ ডিসেম্বর) দুবাইয়ের ক্রাউন প্লাজা হোটেল হলরুমে এক অনুষ্ঠানে ডিগবাজি দেন জায়েদ।
অনুষ্ঠানে
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দুবাই কনসাল জেনারেল বিএম জামাল হোসেন, এশিয়ান টেলিভিশন
ও এশিয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ হারুন উর রশিদ (সিআইপি)। ইভেন্টের উপস্থাপনায়
ছিলেন দেবাশীষ বিশ্বাস ও মডেল প্রিয়াঙ্কা জামান। এ আয়োজনে ঢাকা থেকে গেছেন জায়েদ খান,
বিদ্যা সিনহা মিম, নুসরাত ফারিয়া, তানজিন তিশা, মুশফিক ফারহান, জিয়াউল হক পলাশ।
অনুষ্ঠানের
মাঝে দর্শকদের মধ্যে হট্টগোল সৃষ্টি হয়। কী কারণে এই হট্টগোল হলো তা জানা যায়নি। তবে
হট্টগোলের সময় জায়েদ খান ডিগবাজি দেন। নায়কের ডিগবাজি দেখে আনন্দে মেতে ওঠেন আগতরা।
দর্শকদের অনুপ্রাণিত করতে একটি মিউজিকের তালে তালে দুহাতে ভর দিয়ে ডিগবাজি দেন জায়েদ
খান।
মন্তব্য করুন


জীবনে অভাব ছিল না সঙ্গিনীর ।
শাহীন জাফরি থেকে শুরু করে সঙ্গীতা বিজলানি, ঐশ্বরিয়া রাই থেকে শুরু করে ক্যাটরিনা কাইফ — বহু তারকার সঙ্গে বার বার সম্পর্কে জড়িয়েছেন বলিউডের ভাইজান। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনটিই সফল হয়নি।
২০১৬ সালে ক্যাটরিনা কাইফের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর থেকে রোমানিয়ান সঙ্গীতশিল্পী, অভিনেত্রী ইউলিয়া ভন্তুরের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান অভিনেতা।
খান-বাড়িতে এক সময় থাকতেন এই বিদেশিনি। প্রায় আট বছরের ধরে নাকি সম্পর্কে ছিলেন তাঁরা। অনেকেই ভেবেছিলেন, ইউলিয়ার সঙ্গে হয়তো থিতু হবেন তিনি। কিন্তু না, এ বার সেই সম্পর্কও নাকি ভাঙল সলমনের! সম্প্রতি সপরিবারে সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগ উপলক্ষে দুবাই গিয়েছেন সলমন। সঙ্গে রয়েছেন ইউলিয়াও। তবে ভাইজান এর হাবভাব দেখে অনেকের ধারণা, ইউলিয়ার সঙ্গেও সম্পর্কে ইতি টেনেছেন তিনি।
সম্প্রতি দুবাইয়ে ক্রিকেট খেলা দেখতে গিয়ে অভিনেতা ও তাঁর মায়ের সঙ্গে আদরে ভরা একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়।
তবে এটি ছাড়াও আরও একটি ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, গ্যালারিতে রেলিংয়ের সামনে দাঁড়িয়ে ইউলিয়া। পিছনে নিরাপত্তারক্ষীদের ঘেরাটোপে সলমন। বার বার পিছনে ফিরে সলমনের দিকে তাকাচ্ছেন ইউলিয়া। কিন্তু খানিক চোখ পাকিয়ে মুখ ফিরিয়ে নেন অভিনেতা। তাতেই নেটপাড়ার একাংশের ধারণা, এই প্রেমটাও টিকল না তাঁর। গত বছর একটি টক শোতে গিয়ে সলমন খান নিজেই স্বীকার করেছেন, প্রেমে গেরো আছে আমার!
যদিও নিজের বার বার প্রেম ভাঙার দায় নিজেই নিয়ে তিনি সেই সময় জানান, প্রেমিকাদের দোষ নয়, বরং দোষ রয়েছে তাঁর নিজের মধ্যেই। প্রায় ৫৮-র কাছাকাছি বয়স। আদৌ কি তাঁর কুমারত্ব ঘুচবে — অনুরাগীদের এ প্রশ্নের জবাব সময়ই ভালো বলতে পারবে ।
মন্তব্য করুন


সংসদ সদস্য পদ থেকে ‘পদত্যাগ’ করেছেন ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিধানসভায় গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে এসেছেন তিনি। যদিও মমতা এখনও সেই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেননি। বিষয়টি জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী নিজেই।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের খবরে বলা হয়, আজ বিধানসভায় মমতা বক্তব্য দেওয়ার সময় তার কক্ষে ঢোকেন মিমি। কিছুক্ষণ পর ওই কক্ষে ঢোকেন তৃণমূলের দুই তারকা বিধায়ক সোহম চক্রবর্তী এবং জুন মালিয়া। বক্তব্য শেষ হলে নিজের কক্ষে যান মমতা। তারপর তিনি মিমি এবং বাকিদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠক থেকে বের হয়ে মিমি বলেন, তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতার কাছে এমপি পদ থেকে পদত্যাগপত্র দিয়েছেন। তবে মমতা এখনো সেই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেননি। পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী পদত্যাগপত্র গ্রহণ করলে তিনি ভারতীয় লোকসভার স্পিকারের কাছে গিয়ে পদত্যাগপত্র দিয়ে আসবেন।
সম্প্রতি সংসদের দুটি স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যপদ থেকে পদত্যাগ করেছে মিমি। সংসদের শিল্পবিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য ছিলেন তিনি। ছিলেন কেন্দ্রীয় শক্তি মন্ত্রণালয় এবং নবীন ও পুনর্নবীকরণযোগ্য বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের যৌথ কমিটির সদস্যও। এই দুটি পদ থেকেই তিনি পদত্যাগ করেন।
এরপর জানা যায়, যাদবপুর লোকসভার অধীন নলমুড়ি এবং জিরানগাছা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারপারসন পদও ছেড়ে দিয়েছেন মিমি। তারপর থেকেই তার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ ঘিরে জল্পনা শুরু হয়।
প্রশ্ন উঠেছে, ২০২৪ সালে যাদবপুর থেকে আবারও কি প্রার্থী হবেন মিমি? নিজের ধারাবাহিক পদত্যাগ প্রসঙ্গে অবশ্য এর আগে তিনি মুখ খোলেননি। আজ জানিয়ে দিলেন, আর এমপি থাকতে চান না তিনি। মিমি বলেন, আমার যা বলার ছিল, দিদিকে (মমতা) বলেছি। অনেকে বলছিলেন, আমি পরবর্তী টিকিট পাকা করার জন্য এটা করছি। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, রাজনীতি আমার জন্য নয়।
এর ব্যাখ্যা দিয়ে অভিনেত্রী বলেন, রাজনীতি করলে আমার মতো মানুষকে গালাগালি দেওয়ার লাইসেন্স পেয়ে যায় লোকে। মিমি চক্রবর্তী যদি খারাপ কিছু করত, সবার আগে শিরোনামে উঠে আসত। আমি জেনে জীবনে কারও কোনো ক্ষতি করিনি। আমি রাজনীতিক নই। কখনো রাজনীতিক হবো না। সবসময় আমি মানুষের জন্য কর্মী হিসাবে কাজ করতে চেয়েছি। আমি অন্য দলের কারও বিরুদ্ধেও কখনো খারাপ কথা বলিনি।
মন্তব্য করুন