আজ বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) রাতের তাপমাত্রা বেড়ে শীত কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। কয়েকদিন শীতের তীব্রতা বাড়ার সম্ভাবনা নেই। বরং এসময়ে রাতের তাপমাত্রা ক্রমে বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
আগামী সপ্তাহে দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে (রংপুর এবং সিলেট অঞ্চল) বৃষ্টি হতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ।
বৃহস্পতিবার(২১ডিসেম্বর) সকালে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়। যা একদিন আগে ছিল ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাস তুলে ধরে আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানিয়েছেন, আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এসময়ে সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
শুক্রবার এবং শনিবারও রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে জানিয়ে তিনি বলেছেন, পরবর্তী ৫দিনে সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে এবং দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
মন্তব্য করুন
একদিন বাড়ানো হবে দুর্গাপূজার ছুটি। ফলে সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৪ দিন ছুটি কাটাতে পারবেন।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সকালে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির পরিদর্শন শেষে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম বলেন, বৃহস্পতিবার ছুটি ঘোষণা করা হবে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানায়, বৃহস্পতিবার নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। সরকার বৃহস্পতিবার ছুটি ঘোষণা করে আজকের মধ্যেই প্রজ্ঞাপন হয়তো জারি করবে।
আগামী ১৩ অক্টোবর রোববার পূজার ছুটি ছিল। বৃহস্পতিবার ছুটি ঘোষণা হলে সাপ্তাহিক ছুটি মিলে টানা ৪ দিন ছুটি ভোগ করতে পারবেন সরকারি চাকরিজীবীরা।
মন্তব্য করুন
সিঙ্গাপুর, চীন এবং ভারত থেকে আগত ২১ জন চিকিৎসক ও নার্সের একটি প্রতিনিধিদল রোববার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
বিদেশি মেডিকেল টিমগুলো সম্প্রতি মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ঘটে যাওয়া বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের বিশেষায়িত চিকিৎসা সেবা দিতে বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছেন।
চিকিৎসকরা দ্রুত সাড়া দেওয়ায় এবং চিকিৎসা সহায়তার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন অধ্যাপক
ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি এই জাতীয় সংকটকালীন সময়ে তাঁদের নিষ্ঠা ও সংহতির প্রশংসা করেন এবং জরুরি স্বাস্থ্যসেবায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
‘এই টিমগুলো কেবল দক্ষতা নয়, হৃদয় নিয়েই এসেছে’ বলেন অধ্যাপক ড. ইউনূস।
তিনি বলেন, তাঁদের উপস্থিতি আমাদের মানবিক ঐক্যের প্রতিফলন এবং বিপদের সময় বৈশ্বিক অংশীদারত্বের মূল্য প্রমাণ করে।
আহত—যাদের মধ্যে অনেকেই শিশু— তাদের জরুরি চিকিৎসা এবং ট্রমা কেয়ার নিশ্চিত করতে এই মেডিকেল টিমগুলো স্থানীয় চিকিৎসকদের সঙ্গে মিলেমিশে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
প্রধান উপদেষ্টা
ড. মুহাম্মদ ইউনূস টিমগুলোর দ্রুত আগমন এবং কাজ শুরু করার জন্য কূটনৈতিক সমন্বয়ের প্রশংসা করেন।
তিনি সফররত চিকিৎসকদের মিশন বাস্তবায়নে সরকারের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
তিনি চিকিৎসকদের প্রতি অনুরোধ জানান যে, তারা যেন ভার্চুয়ালি হলেও বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক বজায় রাখেন—প্রাতিষ্ঠানিক সহযোগিতা, চিকিৎসা শিক্ষা বিনিময়, এবং স্বাস্থ্য খাতে সক্ষমতা উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে স্থায়ী সম্পৃক্ততার জন্য।
প্রধান উপদেষ্টা
ড. মুহাম্মদ ইউনূস জোর দিয়ে বলেন, এ ধরনের অংশীদারিত্ব জনস্বাস্থ্য এবং জরুরি প্রস্তুতির ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতার ভিত্তি তৈরি করতে পারে।
স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নুরজাহান বেগম এই দুঃসময়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য চিকিৎসক ও নার্সদের ধন্যবাদ জানান।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, বিদেশি চিকিৎসকরা দ্রুত সাড়া দেওয়ার কারণে অনেক জীবন রক্ষা পেয়েছে।
সাক্ষাৎকালে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আবারও প্রমাণ হলো, চিকিৎসকের কোনো সীমান্ত নেই।’
সাক্ষাতে সিঙ্গাপুর থেকে আগত চিকিৎসকদের ১০ জন, চীনের ৮ জন এবং ভারতের ৪ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
অন্যান্যদের মধ্যে ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এবং সিঙ্গাপুর মিশনের প্রধানও উপস্থিত ছিলেন।
(সূত্র-বাসস)
মন্তব্য করুন
মহান বিজয় দিবসে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট জোসে রামোস-হোর্তা সাভারের জাতীয় স্মৃতি সৌধে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। এ সময় পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে ৫৪তম বিজয় দিবস উদযাপন করেন।
উভয় নেতা আজ সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৫ মিনিটে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তাঁরা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
এ সময় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় সালাম প্রর্দশন করে এবং বিউগলে করুণ সুর বেজে উঠে।
বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা এবং পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট সেখানে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
এ সময় উপদেষ্টা, তিন বাহিনীর প্রধানগণ, মুক্তিযোদ্ধা, কূটনীতিক, বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধি এবং বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিজয় দিবস উপলক্ষে সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা সফর শেষে আজ
(২৫ অক্টোবর ২০২৪) দেশে প্রত্যাবর্তন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান,
ওএসপি, এসজিপি, পিএসসি। সফরকালে তিনি জাতিসংঘ সদর দপ্তরে শান্তিরক্ষা মিশনের সাথে সংশ্লিষ্ট
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, যুক্তরাষ্ট্রের সেনাপ্রধানসহ উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক
কর্মকর্তা, এবং কানাডার উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিবর্গের সাথে
সাক্ষাৎ করেন।
গত ১৭ অক্টোবর ২০২৪ সেনাবাহিনী প্রধান
নিউইয়র্কে অবস্থিত জাতিসংঘ সদর দপ্তরে জাতিসংঘের ডিপার্টমেন্ট অব পিস অপারেশনস বিভাগের
আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল Mr. Jean Pierre Lacroix, ডিপার্টমেন্ট অব অপারেশনাল সাপোর্ট
বিভাগের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল Mr. Atul Khare, জাতিসংঘের মানবাধিকার সংক্রান্ত
হাইকমিশনের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল Ms. Ilze Brands Kehris, আন্ডার সেক্রেটারি
জেনারেল, ডিপার্টমেন্ট অব পলিটিক্যাল ও পিস বিল্ডিং অ্যাফেয়ার্স এর পক্ষে মধ্যপ্রাচ্য,
এশিয়া এবং প্যাসিফিক বিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল Mohammed Khaled
Khiari এবং ডাইরেক্টর অব অফিস ফর পিস কিপিং স্ট্রাটেজিক পার্টনারশিপ General Jai
Menon এর প্রত্যেকের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হন। সেনাপ্রধানের সাথে সাক্ষাৎকালে
তাঁরা বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী, বিশেষ করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের
ভূয়সী প্রশংসা করেন। এ সকল বৈঠকে সেনাপ্রধান জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীদের
অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং নীতি নির্ধারণী/ফোর্স কমান্ড পর্যায়ে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব
বাড়াতে গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি, সেনাবাহিনী প্রধান RAB ফোর্সেসে প্রেষণে নিয়োজিত
থাকাকালীন সেনাবাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লংঘনের অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদেরকে
শান্তিরক্ষা মিশনে নির্বাচিত না করার বিষয় সকলকে অবহিত করেন। এছাড়াও, তিনি বাংলাদেশের
চলমান পরিস্থিতিতে অন্তবর্তীকালীন সরকারের দিকনির্দেশনা অনুযায়ী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর
চলমান কর্মকান্ডের উপর আলোকপাত করেন। সেনাবাহিনী প্রধান বাংলাদেশ সরকার এবং সেনাবাহিনীর
পার্বত্য চট্টগ্রামে আর্থ-সামাজিক ও শান্তি শৃংখলার উন্নয়নে গৃহীত নানামুখি ইতিবাচক
দিক তুলে ধরেন। তিনি বিভিন্ন শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী কন্টিনজেন্টসমূহ
কর্তৃক স্থানীয় জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে হাসপাতাল ও ক্লিনিক পরিচালনার বিষয়ও
তাদের অবগত করেন। মিশনে অংশগ্রহণকারী দেশসমূহের মধ্যে শান্তিরক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ
বিনিময়, আভিযানিক সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ মিশন সংক্রান্ত অন্যান্য বিষয়াদি গুরুত্বের সাথে
আলোচিত হয়। সেনাবাহিনী প্রধান জাতিসংঘের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিশ্ব শান্তিরক্ষায়
বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীদের জোরালো ভূমিকা ও সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন। এছাড়াও, সেনাপ্রধান
নিউইয়র্কে অবস্থিত বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন পরিদর্শন করেন এবং স্থায়ী প্রতিনিধির সাথে
সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
গত ২২ অক্টোবর ২০২৪ সেনাপ্রধান ওয়াশিংটন
ডিসির পেন্টাগনে যুক্তরাষ্ট্রের চীফ অব স্টাফ অব দি আর্মি General Randy A. George
এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। সাক্ষাৎকালে তাঁরা দুই দেশের সেনাবাহিনীর
স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়, বিশেষ করে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন, প্রশিক্ষণ সহায়তা, দ্বি-পাক্ষিক
সম্পর্কোন্নয়ন ও পারস্পরিক আস্থা সৃষ্টি, আঞ্চলিক নিরাপত্তা বিষয়ে পারস্পরিক সহযোগিতা,
দুর্যোগ পরবর্তী মানবিক সহায়তা, যৌথ প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়াদি আলোচনা করেন। এ সময়
যুক্তরাষ্ট্রের সেনাপ্রধানের বৈদেশিক নীতি বিষয়ক উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও, সেনাবাহিনী
প্রধান যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব ডিফেন্স অফিসের ইন্দো-প্যাসিফিক নিরাপত্তা বিষয়ক
সহকারী সামরিক সচিব Dr. Ely Ratner এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ সময়ে ইন্দো-প্যাসিফিক
দেশসমূহ এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করা এবং পারস্পরিক সহযোগিতা
বৃদ্ধি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়। সাক্ষাৎকালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের
বিশেষ সহকারী এবং দক্ষিণ এশিয়া সংক্রান্ত জ্যেষ্ঠ পরিচালক Ms Lindsey W. Ford সহ জাতীয়
নিরাপত্তা পরিষদের দক্ষিণ এশিয়া সংক্রান্ত উচ্চপদস্থ সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তাগণও
উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহকারী সচিব Mr.
Donald Lu এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে সেনাপ্রধান দেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা
পরিস্থিতি, এবং সরকারের সমর্থনে সেনাবাহিনীর বিবিধ কার্যকলাপ সম্পর্কে অবহিত করেন।
উক্ত বৈঠকে স্টেট ডিপার্টমেন্টের অন্যান্য
উর্ধ্বতন ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
কানাডা সফরকালে সেনাপ্রধান ভাইস চিফ
অব কানাডিয়ান ডিফেন্স স্টাফ Lieutenant General Stephen R Kelsey এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ
করেন। সাক্ষাৎকালে তিনি বাংলাদেশী শিক্ষার্থী, কর্মরত ও অবসরপ্রাপ্ত সামরিক বাহিনীর
সদস্যদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়াকরণ সহজতর করার জন্য কথা বলেন। তিনি প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে
সহযোগিতা জোরদার করা বিশেষ করে সামরিক প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রশিক্ষনার্থী
বিনিময়ের কথা উল্লেখ করেন। এছাড়াও, কানাডিয়ান পার্লামেন্টের নাগরিকত্ব ও ইমিগ্রেশন
বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য মাননীয় সংসদ Salma Zahid সেনাপ্রধানের সাথে সাক্ষাৎ
করেন। সাক্ষাৎকালে তাঁরা দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে কথা
বলেন। সেনাপ্রধান বিশেষ করে ছাত্রদের এবং কর্মরত/অবসরপ্রাপ্ত সামরিক অফিসারগণের ভিসা
প্রক্রিয়া সহজতর করা, শিক্ষা বিনিময়ের জন্য বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে MOU স্বাক্ষর,
কৃষি ও অবকাঠামো উন্নয়নসহ পরিচর্যাকারী পাঠানোর মাধ্যমে স্বাস্থ্যখাতে সহযোগিতার বিষয়ে
গুরুত্বারোপ করেন। এছাড়াও, বাংলাদেশে মনোনীত কানাডার হাইকমিশনার HE Ajit Singh এবং
কানাডায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার নাহিদা সোবহান সেনাপ্রধানের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
উল্লেখ্য,
সেনাবাহিনী প্রধান গত ১৫ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা গমন
করেছিলেন।
মন্তব্য করুন
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও আজ সোমবার (৩০জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে টেলিফোনে কথা বলেছেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, উভয় নেতার মধ্যে ১৫ মিনিটের এই ফোনালাপ ছিল অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ, বন্ধুসুলভ ও গঠনমূলক। যার মাধ্যমে দুই দেশের চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের প্রতিফলন ঘটে।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তীকালীন
সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, যুবসমাজের জীবন উৎসর্গ এবং অদম্য
নেতৃত্বের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশে যুগান্তকারি পরিবর্তন ঘটেছে। একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও
সমৃদ্ধ দেশ গড়ার লক্ষ্যে তারা জীবন দিয়েছে। তরুণদের এই স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়ে
তুলতে বিদেশী বন্ধুদের সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।
নিউইয়র্ক সময় মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা বিদেশী বন্ধুদের উদ্দেশে আরও বলেন, তরুণদের আত্মত্যাগ আমাদের সামনে বড় সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। আমরা এই সুযোগ হারাতে চাই না। বিদ্যমান রাষ্ট্র কাঠামো ও প্রতিষ্ঠানগুলোর আমূল পরিবর্তনের মাধ্যমে তরুণরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে চায়। এটি বাস্তবায়নে আপনাদের সবার সমর্থন প্রয়োজন।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের
সদস্যপ্রাপ্তির ৫০তম বছর উদযাপন উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। পাকিস্তানের
প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ডোনাল্ড লুসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
বাংলাদেশ ১৯৭৪
সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ লাভ করে।
সংবর্ধনা আয়োজনে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আরও ছিলেন, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, জ্বালানি উপদেষ্টা
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ
আবদুল মুহিত, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ,
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারি মাহফুজ আলম, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম
প্রমূখ।
অধ্যাপক ইউনূসের
সঙ্গে আলোকচিত্রী ও লেখক শহিদুল আলম শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থানের ঘটনাগুলো
নিয়ে লেখা দুটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন।
শিক্ষার্থীদের
আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, গোটা জাতি আজ ঐক্যবদ্ধ। যারা নতুন বাংলাদেশের
স্বপ্ন দেখেছিল আমরা তাদের হতাশ করতে চাই না।
প্রাতিষ্ঠানিক
সংস্কারের মাধ্যমে একটি নতুন নির্বাচনী ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে তার সরকার কাজ করছে
বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ড. ইউনূস বলেন,
যুবসমাজের সামনে কোন স্বপ্ন ছিল না। স্বৈরাচার তাদের স্বপ্ন ও ভব্যিষতকে ধ্বংস করে
দিয়েছিল। তাই তারা স্বৈরাচারের পতন ঘটাতে বুলেটের সামনে দাঁড়াতে পিছপা হয়নি।
মন্তব্য করুন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের
ব্যালটপেপারে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের নাম থাকবে বাংলা বর্ণমালার ক্রমানুসারে। আর
সেই অনুযায়ী নামে পাশে থাকবে দল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রতীক।
৫ডিসেম্বর প্রার্থীতা প্রত্যাহারের
পরের দিন এভাবেই প্রার্থীদের নামের তালিকা করে প্রতীক বরাদ্দের জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তাদের
নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সংস্থাটির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে নির্দেশনাটি পাঠিয়েছেন বলে জানা যায়।
নির্দেশনায় বলা হয়, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর অনুচ্ছেদ ১৬ এর দফা (৫) ও নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, ২০০৮ এর বিধি ৭ অনুসারে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পরের দিন বিধিমালায় বর্ণিত ‘ফরম-৫’ এ নির্ধারিত তালিকার ২ নম্বর কলামে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের নাম বাংলা বর্ণমালার ক্রমানুসারে সাজিয়ে লিপিবদ্ধ করবেন এবং প্রত্যেকের নামের বিপরীতে ৩ নম্বর কলামে মনোনয়ন প্রদানকারী রাজনৈতিক দলের নাম বা স্বতন্ত্র উল্লেখপূর্বক ৪ নম্বর কলামে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পিতা/স্বামীর নাম, ৫ নম্বর কলামে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর ঠিকানা এবং ৬ নম্বর কলামে বরাদ্দকৃত প্রতীক উল্লেখ করতে হবে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের তালিকার নির্দিষ্ট স্থানে ভোটগ্রহণের দিন এবং সময় উল্লেখ করতে হবে। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভোটগ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিনে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণের কাজ চলবে।
নির্দেশনায় আরো বলা হয়েছে, নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, ২০০৮ এর বিধি ৭অনুযায়ী প্রস্তুতকৃত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের তালিকার ভিত্তিতে বিধি ১০ অনুসারে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ব্যালট পেপার মুদ্রণ করতে হবে এবং ব্যালট পেপারে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর নাম, প্রতীক ও ক্রম প্রদর্শনের উপযোগীকরণ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করবে। তাছাড়া প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের তালিকা প্রণয়নের পর তার এক কপি রিটার্নিং অফিসারের অফিসের দৃষ্টি আকর্ষণীয় স্থানে টানিয়ে দিতে এবং প্রত্যেক প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তার নির্বাচনী এজেন্টকে এক কপি প্রদান করার জন্যও রিটার্নিং কর্মকর্তাদের বলা হয়েছে।
নির্দেশনায় আরো বলা হয়, প্রতীক
বরাদ্দের কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তালিকার দুই কপি প্রস্তুত
করে বিশেষ বার্তাবাহক মারফত নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে পৌঁছানোর ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে
হবে। এক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের তালিকা পাঠাতে যাতে কোনো বিলম্ব না হয়
বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের তালিকা
নির্ভুল হতে হবে। কারণ তালিকায় ভুল তথ্য পরিবেশিত হলে মুদ্রিত ব্যালট পেপারে তার প্রতিফলন
ঘটবে, যার পরিণতি মারাত্মক হবে। সুতরাং প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের তালিকা প্রণয়নের
সময় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। ব্যালট পেপার মুদ্রণের সুবিধার্থে প্রতিদ্বন্দ্বী
প্রার্থীদের তালিকার উপরিভাগে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার প্রকৃত ভোটার সংখ্যা লিপিবদ্ধ
করতে হবে।
দলীয় প্রার্থীরা দলের প্রতীক পাবেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিধিমালায় সংরক্ষিত প্রতীকের তালিকা থেকে পছন্দমতো প্রতীক পাবেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীদের একাধিক প্রার্থী একই প্রতীক পছন্দ করলে আলোচনার মাধ্যমে না হলে
লটারি করে বিষয়টি নিষ্পত্তি করবেন।
ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার
দেবনাথ জানান, ৩০০ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল হয়েছিল দুই হাজার ৭১৬টি। এর মধ্যে বাছাইয়ের
সময় রিটার্নিং কর্মকর্তারা বাতিল করেছেন ৭৩১টি, যা মোট দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রের ২৬ দশমিক
৯২ শতাংশ বা ২৭ শতাংশ। আর বৈধ হয়েছে এক হাজার ৯৮৫টি মনোনয়নপত্র, যা দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রের
৭৩ দশমিক ০৮ শতাংশ বা ৭৩ শতাংশ।
আগামী ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রার্থীরা
রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারবেন। আর ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর
আপিল নিষ্পত্তি করবে নির্বাচন কমিশন। প্রার্থিতা
প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর।
নির্বাচনী প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত।
ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি (রোববার)।
মন্তব্য করুন
টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা মাঠের দখলকে কেন্দ্র
করে যোবায়ের ও সাদপন্থিদের মধ্যে সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন প্রায় অর্ধশতাধিক।
তাবলিগ জামাতের যোবায়েরপন্থিদের মিডিয়া
সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান ও মাওলানা সাদপন্থিদের মিডিয়া সমন্বয়ক আবু সায়েম বিষয়টি
নিশ্চিত করেছেন।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত
৩টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। নিহতরা হলেন আমিনুল
ইসলাম বাচ্চু (৫৫), বেল্লাল হোসেন (৬০) ও তাইজুল ইসলাম(৭০)।
আহতরা হলেন- আ. রউফ (৫৫), মজিবুর রহমান
(৫৮), আ. হান্নান (৬০), জহুরুল ইসলাম (৩৮), আরিফ (৩৪), ফয়সাল (২৮), তরিকুল (৪২), সাহেদ
(৪৪), উকিল মিয়া (৫৮), পান্ত (৫৫) টঙ্গী, খোরশেদ আলম (৫০) বেলাল (৩৪), আনোয়ার (৫০),
আবু বক্কর (৫৯), আরিফুল ইসলাম (৫০), আনোয়ার (২৬), আনোয়ার (৭৬), ফোরকান আহমেদ (৩৫),
আ. রউফ (৫৫) মজিবুর রহমান (৫৮), আ. হান্নান (৬০), জহুরুল ইসলাম (৩৮), আরিফ (৩৪), ফয়সাল (২৮), তরিকুল (৪২), সাহেদ (৪৪)।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন কাপ্তানবাজার এলাকা হতে ১৬ কেজি গাঁজা’সহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
নিয়মিত টহলের অংশ হিসাবে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি আভিযানিক দল গত ২৯ নভেম্বর বুধবার বিকালে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন কাপ্তানবাজার এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে।
উক্ত অভিযানে ১৬ কেজি গাঁজা’সহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ী হলোঃ কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া থানার দেউষ গ্রামের মোঃ রওশন আলী এর ছেলে মোঃ বাদরুদ্দোজা (৫০)।
র্যাব জানায়, গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ীকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে, সে দীর্ঘদিন যাবৎ কুমিল্লা’সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে গাঁজা’সহ বিভিন্ন ধরনের অবৈধ মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় ও সরবরাহ করে আসছিল বলে স্বীকার করে। উক্ত বিষয়ে গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
মেট্রোরেল নির্বাচনের দিনেও যথা নিয়মে চলবে বলে জানিয়েছেন মেট্রোরেল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল)।
শনিবার(৬ জানুয়ারি) সকালে ডিএমটিসিএল জেনারেল ম্যানেজার (অপারেশন) মোহাম্মদ ইফতিখার হোসেন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মোহাম্মদ ইফতিখার হোসেন বলেন, আমরা এই বিষয়ে কোনো ঘোষণা দিইনি। যেহেতু দিইনি, সেহেতু মেট্রোরেল চলবে। যদি না চলতো, তহালে আমরা নোটিশ দিতাম, ঘোষণা দিতাম। শুক্রবার মেট্রোরেলের সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ছাড়া প্রতিদিন নিময় অনুযায়ী মেট্রোরেল সাভাবিক ভাবে চলাচল করবে।
মন্তব্য করুন