কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের রশিদ দিয়ে বিভিন্ন যানবাহন থেকে অবৈধভাবে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে একজনকে গ্রেফতার করেছে সেনাবাহিনী। এসময় তার কাছ থেকে নগদ টাকা, সিটি কর্পোরেশন অনুমোদিত অবৈধ ভুয়া রসিদ বহি জব্দ করা হয়।
শনিবার (২৬ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ২৩ বীর সেনাবাহিনী ক্যাপ্টেন রাকিন।
সেনাবাহিনী জানায়, কুমিল্লা নগরীর চকবাজার থেকে তেলিকোনা ও জাঙ্গালিয়া বাসট্যান্ড থেকে টমছমব্রীজ সড়কের উপর অবস্থান করে বাস, মিনিবাস, মিনি ট্রাক, ইজিবাইক, মিশুকসহ যাত্রীবাহী বিভিন্ন যানবাহন চালকদের হত্যার ভয়ভীতি দেখিয়ে গতিরোধ করে অবৈধ রশিদের মাধ্যমে চাঁদা আদায় করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার (২৬ অক্টোবর) দুপুর ২টায় জাঙ্গালিয়া বাসট্যান্ড সড়কে চাঁদা নেয়ার সময় একজন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করে সেনাবাহিনী টহল দল।
গ্রেফতারকৃত আসামী হলো কুমিল্লা সদর দৌলতপুর গ্রামের মান্নান এর ছেলে মোঃ জুলহাস (২৪)।
এসময় সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে ২/৩ জন চাঁদাবাজ ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। সেনাবাহিনী গ্রেফতারকৃত আসামীর কাছ থেকে নগদ টাকা, মোবাইল ফোন ৩টি,সীল প্যাড ২টি, গোলাপি ও হলুদ রঙের চাঁদা আদায়ের ভুয়া ৩৫ টি রসিদ বই জব্দ করে।
গ্রেফতারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা দীর্ঘদিন যাবৎ পরস্পর যোগসাজশে কুমিল্লা মহানগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে সিটি কর্পোরেশনের নাম ব্যবহার করে অবৈধ চাঁদা উত্তোলন করে আসছে।
পরে গ্রেফতারকৃত আসামীকে সদর দক্ষিণ পুলিশের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় নূর আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজে নির্মাণাধীন ভবন ধসে সাইফুল ইসলাম সাগর নামে ৫ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে।
আজ সকালে সদর দক্ষিণ উপজেলার শাকতলা নোয়াগাও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সাইফুল ইসলাম সাগর নূর আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র ছিল। সে শাকতলা এলাকার অলি আহমেদের বড় ছেলে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সদর দক্ষিণ উপজেলার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর ভূঁইয়া।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নূর আইডিয়াল স্কুল ও কলেজের টিনশেড বিল্ডিংয়ে ক্লাশ করছিল সাগর ও তার সহপাঠীরা। এ সময় হঠাৎ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির নির্মাণাধীন ছয় তলার ওপরের অংশ ভেঙে পড়ে। এ সময় ইট পাথরের নিচে চাপা পড়ে সাগর। স্থানীয়রা সাগরকে উদ্ধার করে কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক রাসেল খান তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চিকিৎসক রাসেল জানান, সাগরের মাথায় প্রচণ্ড আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, হসপিটালে নিয়ে যাওয়ার আগেই তার মৃত্যু হয়।
নিহত সাগরের বাবা অলি আহমেদ জানান, সকালে স্কুলের জন্য বাসা থেকে বের হয় সাগর। তারপর লোকমুখে শুনতে পান স্কুলে ভবন ভেঙে পড়ে তার ছেলে মারা যায়।
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে সংবাদকর্মীদের ভ্রাতৃত্ব বন্ধন দৃঢ় রাখার প্রত্যয়ে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেন দৈনিক আজকের জীবন পত্রিকার কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি ও কুমিল্লা প্রেসক্লাবের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক নেকবর হোসেন।
শনিবার (২২মার্চ) সন্ধ্যায় কুমিল্লা প্রেসক্লাবে এ ইফতার মাহফিল সম্পন্ন হয়।
ইফতার মাহফিলে সাংবাদিকরা বলেন, প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরেও নেকবর যে আয়োজন করেছে, এতে আমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব বন্ধন আরও দৃঢ় হবে। সবাই একে অন্যের সাথে সম্পর্ক বজায় রেখে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ তুলে ধরব।
সিনিয়র সাংবাদিক এটিএন বাংলার ষ্টাফ রিপোর্টার খায়রুল আহসান মানিকের সভাপতিত্বে ও প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমতিয়াজ আহমেদ জিতুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা ও স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য রাখেন দৈনিক আজকের জীবন পত্রিকার কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি ও কুমিল্লা প্রেসক্লাবের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক নেকবর হোসেন।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী এনামুল হক ফারুক, সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান, দৈনিক পূর্বাশা পত্রিকার সিনিয়র প্রতিবেদক সহিদ উল্লাহ,দৈনিক শিরোনামের পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মোতায়ের হোসেন মাহবুব, প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক ও সময় টিভির প্রতিনিধি বাহার রায়হান, দৈনিক ভোরের সূর্যোদয় পত্রিকার সম্পাদক মোঃ ফিরোজ মিয়া,সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদের সভাপতি ওমর ফারুকী তাপস, বৈশাখী টেলিভিশনের কুমিল্লা প্রতিনিধি আনোয়ার হোসাইন, গোমতির সংবাদ পত্রিকার সম্পাদক মোবারক হোসেন,প্রথম আলো কুমিল্লা প্রতিনিধি আবদুর রহমান,কুমিল্লা ডাকের সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
এই সময় উপস্থিত ছিলেন যমুনা টিভি কুমিল্লা প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম চৌধুরী খোকন, কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সাবেক দপ্তর সম্পাদক জাহিদুর রহমান, মাই টিভি কুমিল্লার প্রতিনিধি আবু মুছা, নাগরিক টিভি কুমিল্লা প্রতিনিধি দেলোয়ার হোসাইন আকাইদ,বুড়িচং প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম বাবু, এশিয়ান টিভি কুমিল্লা প্রতিনিধি, মাহফুজ আনোয়ার সৌরভ, দৈনিক সমকালের ফটো সাংবাদিক এন কে রিপন, সমতটের কাগজের সম্পাদক জামাল উদ্দিন দামাল, সাংবাদিক কল্যান পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন,দৈনিক আজকের কুমিল্লা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার রাসেল আহমেদ, জাগরণীর টিভির কুমিল্লা প্রতিনিধি আশিকুর রহমান আশিক,খোলা কাগজের কুমিল্লা প্রতিনিধি শাহ ইমরান,পেশাজীবী সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল রানা মজুমদার,দৈনিক ভোরের কলাম পত্রিকার সম্পাদক তৌহিদ মামুদ অপু,জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার সাবেক সভাপতি রবিউল বাসার খান,আমাদের কুমিল্লা স্টাফ রিপোর্টার সোহাইবুল ইসলাম সোহাগ, দুর্নীতি সন্ধানের জেলা প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম (মেক রানা) সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম সুমন, দৈনিক বাংলাদেশ কন্ঠর কুমিল্লা প্রতিনিধি ইয়াসিন মিয়া,চেতনা৭১ সম্পাদক মাইনুল হক স্বপন, দৈনিক সমাচার কুমিল্লা প্রতিনিধি মোঃ শাফি,দৈনিক আজকের কুমিল্লা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার হাবিবুর রহমান মুন্না,কুমিল্লা ডাকের স্টাফ রিপোর্টার সুমন, ,কুমিল্লা 24 বিপ্লব,আজকের কুমিল্লা স্টাফ রিপোর্টার উজ্জল,আজকের জীবন মহানগর প্রতিনিধি মজিবুর রহমান চৌধুরী,বিশিষ্ট সমাজ সেবক আনোয়ার হোসেনসহ কুমিল্লা কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
ইফতার মাহফিলে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন দৈনিক আমাদের নতুন সময় পত্রিকার প্রতিনিধি মাওলানা আবু হানিফ।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় ৭০ কেজি গাঁজাসহ একজন মাদক
ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার বুড়িচং থানাধীন নিমসার বাজার এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে আসামী মোঃ নূর নবী (২৩) নামক একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময় আসামীর কাছ থেকে ৭০ কেজি গাঁজা ও মাদক পরিবহন কাজে ব্যবহৃত একটি প্রাইভেটকার উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী
মোঃ নূর নবী (২৩) ভোলা জেলার বোরহান উদ্দিন থানার দক্ষিণ ভাটামারা গ্রামের মোঃ মান্নান
এর ছেলে।
র্যাব জানান, সে দীর্ঘদিন ধরে জব্দকৃত প্রাইভেটকার ব্যবহার করে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য গাঁজা সংগ্রহ করে কুমিল্লাসহ বিভিন্ন স্থানে মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন
মজিবুর রহমান পাবেল,কুমিল্লা:
কুমিল্লায় ৫ লক্ষ টাকা যৌতুক না পেয়ে
দুই সন্তানের জননী নূরজাহান বেগম (৩০) নামের এক গৃহবধূর স্পর্শকাতর অঙ্গসহ শরীরের বিভিন্ন
জায়গায় গরম খুন্তির ছ্যাঁকা দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ীর লোকজন।
বুধবার (১৯ জুন) ভোরে জেলার আদর্শ সদর
উপজেলার শীমপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বর্তমানে নূরজাহান কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের
বার্ণ ইউনিটে ভর্তি রয়েছেন।
ঘটনার পর বুধবার বিকেলে স্বামী খোরশেদ
আলম (৪৫) ও তার পরিবারের ৫ সদস্যের বিরুদ্ধে কোতয়ালী থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগীর
বাবা জয়নাল আবেদীন।
মামলা দায়েরের পর পুলিশ প্রধান আসামি
ভুক্তভোগী গৃহবধূর ভাশুর ও তার স্ত্রী এবং আরেক জা–কে আটক করে আদালতে পাঠিয়েছে।
অভিযোগপত্র থেকে জানা যায়, যৌতুকের
টাকা না পেয়ে ভোর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী ও শ্বশুরবাড়ীর লোকজন মিলে মারধর করে দড়ি
দিয়ে বেঁধে রাখেন নূরজাহানকে। একপর্যায়ে গরম খুন্তি দিয়ে গোপনাঙ্গ ও শরীরের বিভিন্ন
অঙ্গ পুড়িয়ে দেয় তারা। সকালে গুরুতর অবস্থায় স্থানীয়রা কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে
নিয়ে যায়।
নূরজাহানের বাবা জয়নাল আবেদীন বলেন,
শ্বশুরবাড়ীর লোকজন যৌতুকের জন্য দীর্ঘদিন ধরে আমার মেয়েকে হুমকি-ধমকি দিয়ে আসছিল। আমি
এর আগে কয়েকবার তাদের সাথে বসে বিষয়টি সমাধান করি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আনোয়ার
হোসেন বলেন, তিন আসামিকে একদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। অপর আসামিদের ধরতে
অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। ভুক্তভোগী নারীর ৯ বছর বয়সী এক শিশুকন্যা ও ১২ বছরের একটি
ছেলে রয়েছে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল)
মো: কামরান হোসেন বলেন, হাসপাতালে গিয়ে শারীরিক নির্যাতনের শিকার গৃহবধূর বক্তব্য রেকর্ড
করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় তার স্বামীসহ ৬ জনের নামে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ৩ জনকে পুলিশ
আটক করেছে। বাকিদেরও আটকের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মন্তব্য করুন
মজিবুর রহমান পাবেল, কুমিল্লা:
সারাদেশের
ন্যায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) কুমিল্লা অফিসে অভিযান পরিচালনা করছেন
দুনীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ
বুধবার (৭ মে) দুদক কুমিল্লা আঞ্চলিক অফিসের সহকারী পরিচালক মাসুম আলীর নেতৃত্বে তিন
সদস্যের একটি টিম এ অভিযান পরিচালনা করেন।
এ
সময় কুমিল্লা দুদক সহকারী পরিচালক মাসুম আলী বলেন, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ
(বিআরটিএ) কুমিল্লা সার্কেল অফিসে দালাল ছাড়া কোনো কাজ হয় না। এ ছাড়াও বিআরটিএ অফিসে
আসা সেবাগ্রহীতাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ পাই। পাশাপাশি আনসার বাহিনীর
সদস্য দায়িত্ব পালনের সময় এসব কাজে সরাসরি জড়িত রয়েছেন।
এসব
অনিয়ম দুনীতির অভিযোগের আলোকে প্রথমে আমরা ছদ্মবেশে অভিযান পরিচালনা করি। আমরা এ অভিযানে
সকল অভিযোগের সত্যতা পাই। অন্যদিকে আনসার বাহিনীর সদস্যদের কোন সত্যতা পাইনি। পাশাপাশি
এ অফিসের কোন কর্মকর্তা এ কাজে জড়িত আছে কি না, আমরা তা খতিয়ে দেখছি।
এ
অফিসের কেউ বাহিরে কাজ করছে কি না তাদের কিছু রেকর্ডপত্র আমরা চেয়েছি। তা পর্যালচনা
করে জানানো হবে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় নকল চিপস কারখানায় অভিযান,লাখ টাকা জরিমানা
কুমিল্লায় নকল চিপস কারখানায় অভিযান চালিয়ে নকল চিপসের পাঁচটি রিল জব্দের পর পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। এসময় ওই প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নির্দেশনায় কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার আড়াইওড়া এলাকায় মেসার্স রবি ফুড প্রোডাক্টস নামের প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এতে নেতৃত্ব দেন কুমিল্লা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো: আছাদুল ইসলাম।
তিনি জানান, মেসার্স রবি ফুড প্রোডাক্টস নামের একটি প্রতিষ্ঠান বিএসটিআই থেকে মাত্র তিনটি পণ্যের লাইসেন্স নিয়ে ১১টি পণ্য মোড়কজাত করে বিক্রি করছে। মোড়কজাতকৃত পণ্যের মধ্যে হুবহু বম্বের সুইটস কোম্পানির আদলে রিং চিপস, পটেটো চিপস ও লেইজার চিপস মোড়কাবদ্ধ করে বিক্রয় করছে। একই সাথে প্রাণের জিরোস চিপসের আদলে জোরস চিপস নাম দিয়ে ভোক্তাদের সাথে প্রতারণা করছে। ফলে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের ৪৪ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়।
উক্ত অভিযানে উপস্থিত ছিলেন, বিএসটিআই এর পরিদর্শক (মেট্রোলজি) হাফিজুর রহমান, জেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ইসরাইল হোসেন এবং জেলা পুলিশের একটি টিম ।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় জুলাই বিপ্লবে আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে অবস্থান - বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলাসহ বিভিন্ন অপরাধের মামলায় কুমিল্লা মডার্ন হাই স্কুলের শিক্ষক প্রবীর রঞ্জন দে সহ ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার রাতে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশের টিম নগরীর তাল পুকুরপাড় এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে। বৃহস্পতিবার(১৯ জুন) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মডেল থানার ওসি মহিনুল ইসলাম।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, কুমিল্লা নগরীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলার উন্নয়নে কুমিল্লার পুলিশ সুপার মোঃ নাজির আহমেদ খানের নির্দেশে কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মইনুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে পুলিশের একাধিক টিন বুধবার রাতভর নগরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় পুলিশ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন মামলায় কুমিল্লা মডার্ন হাই স্কুলের শিক্ষক নগরীর তালপুকুর পাড় এলাকার বাসিন্দা ননী গোপাল দে -র ছেলে প্রবীর রঞ্জন দে কে গ্রেফতার করে। এছাড়া পুলিশ ওই রাতে অভিযান চালিয়ে এক ছিনতাইকারীসহ বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আরো ৬ আসামিকে গ্রেফতার করে। কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মহিনুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃতদেরকে বৃহস্পতিবার আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
মন্তব্য করুন
প্রায় এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার
পর কুমিল্লার ১৮টি থানার কার্যক্রম সোমবার শুরু হয়।
কর্মবিরতিতে থাকা পুলিশ
কর্মকর্তা ও সদস্যরা কাজে যোগ দেওয়ায় থানার কার্যক্রমে গতি এসেছে আর এদিকে১ যঙয ট্রাফিক পুলিশের সদস্যদের উপস্থিতিতে সড়কে
দায়িত্ব পালন করা শিক্ষার্থী ও আনসার সদস্য কমতে শুরু করেছে।
এ বিষয়ে মঙ্গলবার (১৩
আগষ্ট) কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নাজমুল হাসান জানান, গতকাল (সোমবার) থেকে
জেলার ১৮ থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রায় সব পুলিশ সদস্য ও কর্মকর্তাগণ ডিউটি
করছেন। সেবা গ্রহীতাদের তারা বিভিন্ন সেবা প্রদান করা শুরু করেছেন।
কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন বলেন, আমরা ইতোপূর্বে
থানার অভ্যন্তরীণ কার্যক্রমগুলো শুরু করেছি। আমাদের কোতোয়ালি মডেল থানায় ১০৪ জন
অফিসার ফোর্স কর্মরত আছেন সবাই কাজে যোগদান করেছেন । সোমবার ও আজ মঙ্গলবার এ দুই
দিনে ৬টি অভিযোগ এবং ১৯টি জিডি করা হয়েছে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায়। যেকোনো
সেবা প্রত্যাশীরা জিডি কিংবা অভিযোগ অনায়াসেই আমাদের ডিউটি অফিসারের কাছে গিয়ে
করতে পারবেন। আমি এবং আমার ডিউটি অফিসাররা এ বিষয়ে সার্বক্ষণিক তৎপর রয়েছি।
থানার সেবা আমরা চালু করেছি। কোতোয়ালি মডেল থানার কোন হামলা হয়নি।
মন্তব্য করুন
মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
বর্ণাঢ্য
আয়োজনের মধ্য দিয়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে।
আজ বুধবার (২৮ মে) সকাল ১০.৩০ ঘটিকায় মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হায়দার আলীর নেতৃত্বে
বেলুন উড়িয়ে এবং আনন্দ র্যালির মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কার্যক্রম শুরু হয়।
র্যালিটি
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে শুরু হয়ে বিশ^বিদ্যালয় সংলগ্ন সড়ক ও ক্যাম্পাস
প্রদক্ষিণ করে মুক্তমঞ্চে এসে শেষ হয়। র্যালি শেষে শান্তির প্রতীক পায়রা উড়ানো হয়,
পরে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সবাইকে নিয়ে কেক কাটেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হায়দার
আলী। কেক কাটার পর বেলা ১১.৩০ ঘটিকায় মুক্ত মঞ্চে এক আলোচনায় সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হায়দার আলী। বিশেষ
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মাসুদা কামাল, মাননীয় ট্রেজারার
প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সোলায়মান এবং প্রক্টর প্রফেসর ড. মোঃ আবদুল হাকিম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব
করেন প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর ড. এম এম শরীফুল করীম।
সবাইকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ হায়দার আলী বলেন, 'আমি এই বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা মিশন নিয়ে এসেছি। আমার মিশন হচ্ছে দুর্নীতিমুক্ত রেখে সুন্দর বিশ্ববিদ্যালয় গড়তে যা দরকার তা বাস্তবায়ন করা। আমি কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়কে এমন একটা পর্যায়ে নিয়ে যেতে চাই যেখানে শিক্ষকদের মধ্যে দলাদলি থাকবে না, গবেষণা হবে তাদের প্রধান মাপকাঠি। এখন পর্যন্ত আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮৩জনের মধ্যে ১০১জন শিক্ষকের প্রোফাইল ব্ল্যাঙ্ক। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের কাজ শুধু পড়াশোনা করানো নয়। তাই আমরা সকলেই পড়ানোর পাশাপাশি গবেষণা করে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রথম শ্রেণির বিশ্ববিদ্যালয় গড়ার অঙ্গিকার করি।'
উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মাসুদা কামাল বলেন, ‘আজকে এখানে প্রত্যেকেই স্মৃতিচারণ করছে, আমি স্মৃতিচারণের দিকে যাব না। আমি একজন প্রতিষ্ঠাকালীন শিক্ষক হিসেবে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি। দীর্ঘদিন ফ্যাসিস্ট সরকারের শাসনের পর এবারের আয়োজনটা একটু ভিন্ন হয়েছে। আজকে এই দিনটি দেখার জন্য আমাদের আব্দুল কাইয়ুমের জীবন গেছে এবং আরো অনেকই আহত হয়েছেন। এখন অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীরাই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হচ্ছে তারাই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ। আমাদের অতিতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে।'
ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সোলায়মান বলেন, 'এবারের কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আমাদের মনে বিশেষ এক অনুভূতি সৃষ্টি করেছে। এই অনুভূতির জন্য আমাদেরকে ১৮ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। আজকের এই দিনে আসতে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্যের ত্যাগকে আমি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি। সেই সাথে আমি প্রতিষ্ঠাকালীন কর্মকর্তা, কর্মচারীদের ত্যাগকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে আজকে আমরা এই পর্যায়ে আসতে পেরেছি। আজকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে আমাদের একটাই অঙ্গীকার হোক, আমরা সকলেই একে অপরের সহিত মিলেমিশে, কোনো বিভাজন না করে বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যাব। মনে রাখবেন আপনার সন্তান যদি এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য প্রথম চয়েস না রাখে তাহলে আমাদের পরিশ্রম বৃথা। তাই চলুন একসাথে কাজ করি, একসাথে এগিয়ে যাই।'
প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ আবদুল হাকিম বলেন, 'শুরুর দিক থেকে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে আছি। এই বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অনেক স্মৃতি রয়েছে। তবে গত ১৫-১৬ বছর তো আমরা অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিলাম, সে ইতিহাস আর কী বলব। শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে আমাদের পক্ষে মাত্র চারটি ভোট পড়তো। সবাই আমাদের নিয়ে হাসাহাসি করতো, এমনকি পত্র-পত্রিকায়ও এটা নিয়ে লেখা হতো।'
অনুষ্ঠানের সভাপতি অধ্যাপক ড. এম এম শরীফুল করীম কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরুর দিকের সময় নিয়ে স্মৃতিচারণ করে বলেন, 'কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস এক ঐতিহ্যের ইতিহাস। শুরুতে আমাদের কিছুই ছিল না, বিগত ১৯ বছরে আমাদের ইতিহাস হয়েছে, গৌরব হয়েছে। আমরা পনেরোজন শিক্ষক শুরু করেছিলাম, কারো পিএইচডি ডিগ্রি ছিল না। এখন প্রতিমাসে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা পিএইচডি ডিগ্রির জন্য আবেদন করছে। বিগত ১৫-১৬ বছরে আমরা অনেক অবহেলার শিকার হয়েছি। আজকের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে প্রতিজ্ঞা করতে চাই, ২৫ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে একটা নতুন মাইলফলক গড়তে চাই।'
অনুষ্ঠানে
আরও উপস্থিত ছিলেন, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান এবং বিভিন্ন
হলের প্রভোস্টগণ সহ শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীবৃন্দ।
মন্তব্য করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক।।
আইন পেশায় সফলতার নয় বছর অতিক্রম করে দশম বর্ষে পদার্পণ করেছেন অ্যাডভোকেট তাপস চন্দ্র সরকার। কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতির সুপরিচিত এই সদস্য দীর্ঘদিন ধরে আইনজীবী হিসেবে যেমন সুনাম অর্জন করেছেন, তেমনি গণমাধ্যমকর্মী হিসেবেও তিনি একজন পরিচিত ও সম্মানিত মুখ।
চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিণ উপজেলার খাদেরগাঁও ইউনিয়নস্থিত লামচরী গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম নেয়া তাপস চন্দ্র সরকার ছোটবেলা থেকেই ছিলেন মেধাবী ও চঞ্চল। ২০১৬ সালের ১৪ মে বার কাউন্সিলের সনদ পাওয়ার পর ৯ জুন কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতিতে যোগ দিয়ে পেশাগত জীবনে আত্মপ্রকাশ করেন তিনি। তবে তার পথচলার শুরু আরও আগেই ২০০০ সাল থেকে সাংবাদিকতা ও সিনিয়র আইনজীবীদের সহকারী হিসেবে দীর্ঘ অভিজ্ঞতা অর্জন করে গড়ে তুলেছেন নিজেকে একজন দক্ষ আইনজীবী হিসেবে। তাঁর পিতা নিখিল চন্দ্র সরকার ছিলেন একজন আইনজীবী সহকারী। বাবার প্রেরণাতেই ছেলেবেলা থেকে কালো কোর্টের প্রতি ভালোবাসা তৈরি হয় তাপসের। দুঃখের বিষয়, বাবার মৃত্যুর কারণে তিনি ছেলেকে আইনজীবী হিসেবে দেখে যেতে পারেননি। তবে পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের পর তাপস চন্দ্র সরকার তার পেশাগত জীবনে সততা, নিষ্ঠা ও মানবসেবাকে রেখেছেন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারে।
অ্যাড. তাপস চন্দ্র সরকার বলেন, “যারা শর্টকাট পথে বিশ্বাসী, তাদের জন্য এই পেশা নয়। কঠোর পরিশ্রম ও ধৈর্য আর মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিয়ে এগোলে আইনজীবী হিসেবে সফল হওয়া সম্ভব।” তিনি আরও বলেন, “সেবা দেওয়ার মনোভাব থাকলে এই পেশা অনেক বড় কিছু। এখানে টাকা নয়, আগে দরকার নিষ্ঠা ও প্রতিশ্রুতি।”
আইনজীবী হওয়ার পাশাপাশি তিনি কুমিল্লা ভিত্তিক পাক্ষিক ‘বিবর্তন’ পত্রিকার মাধ্যমে সাংবাদিকতা শুরু করেন এবং পরে ‘দৈনিক আমাদের কুমিল্লা’য় এক যুগেরও বেশি সময় স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কাজ করেন। তাঁর লেখা সংবাদ ও প্রতিবেদন স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
তাঁর স্ত্রী রিতা রানী মজুমদার কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার কেরণখাল ইউনিয়নের ডুমুরিয়া মজুমদার বাড়ির সন্তান। তাঁদের একটি কন্যা ও একটি পুত্র রয়েছে। পরিবার নিয়ে তিনি দীর্ঘদিন ধরে কুমিল্লা মহানগরীর কালিয়াজুরী এলাকায় বসবাস করছেন।
অ্যাড. তাপস চন্দ্র সরকার শুধু আইন ও সাংবাদিকতা নয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনেও সক্রিয়। নিজেকে তিনি সবসময় একজন সেবক হিসেবে দেখতে চান। তাঁর বিশ্বাস, “মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারাটাই প্রকৃত মানবতা।”
মন্তব্য করুন