দেশের ছয়টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে বয়ে যেতে পারে ঝড়ো হাওয়া। তাই সতর্ক সংকেত তোলা হয়েছে সে সকল এলাকার নদীবন্দরগুলোতে।
রোববার (০৯ জুন) আবহাওয়া অফিস এমন পূর্বাভাস দিয়েছে।
আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানান, রংপুর, দিনাজপুর, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কি.মি. বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
বর্তমানে লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের অন্যত্র মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।
সোমবার (১০ জুন) সকাল পর্যন্ত রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
সোমবার সকাল থেকে মঙ্গলবার (১১ জুন) সকাল পর্যন্ত রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু'এক জয়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
মঙ্গলবার সকাল থেকে বুধবার (১২ জুন) সকাল পর্যন্ত রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জয়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
মন্তব্য করুন
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় ‘ভদ্র জ্বীনের
বাদশা’ পরিচয় দেওয়া এক প্রতারককে আটক করে পুলিশে দিয়েছে জনতা।
গতকাল শুক্রবার (১৪ মার্চ) বিকেলে উপজেলার
দক্ষিণ রাজানগর তুপ্পার পাড়ে চাঁদা তুলতে গেলে স্থানীয়রা তাকে আটক করে পুলিশে দেয়।
আটক ওই ব্যক্তির ওমর ফারুক নিজেকে
‘ভদ্র জ্বীনের বাদশা’ পরিচয় দিতেন।
স্থানীয়রা জানান, ‘ভদ্র জ্বীনের বাদশা’
নামে এই ব্যক্তি বড়ুয়া থেকে মুসলিম হয়েছিল। দীর্ঘদিন ধরে তিনি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায়
ঘুরে ঘুরে জ্বীন হাজিরের মাধ্যমে বিভিন্ন কিছু সমাধান করবে বলে মানুষের কাছ থেকে টাকা
নিয়ে ধোঁকাবাজি করে আসছে। কয়েক দিন আগেও তিনি এক শিক্ষকের অবসরের টাকা, আত্মীয়-স্বজনকে
দেওয়া ধারের টাকা ফেরত এনে দেবে বলে ৩০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন। এরপর থেকে তিনি নিরুদ্দেশ
হয়ে যান।
সম্প্রতি তিনি তার মেয়ের বিয়ে দিবে
বলে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে চাঁদা নিচ্ছেন। শুক্রবার সোনারগাঁ এলাকায় চাঁদা নিতে
গিয়ে জনতার হাতে আটক হয়।
এ বিষয়ে রাঙ্গুনিয়া থানার পরিদর্শক
(তদন্ত) সুজন হাওলাদার বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তাকে থানায় নিয়ে
আসা হয়েছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় ঈদ সালামি দেওয়াকে কেন্দ্র করে স্ত্রীর দায়ের কোপে আহত হয়েছেন স্বামী তাইজুল ইসলাম।
আহত স্বামী রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। গত ঈদের দিন (১১ এপ্রিল) উপজেলার নওদাবাস ইউনিয়নের চৌপুতি বটতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় স্বামী ও স্ত্রী হাতীবান্ধা থানায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
জানা গেছে, ওই এলাকার মকবুল হোসেনের ছেলে তাইজুল ইসলাম ঈদের দিন সকালে তার ভাতিজাদের ২০ টাকা করে ঈদ সালামি দিতে থাকলে তার স্ত্রী রাশেদা বেগম ২০ টাকার পরিবর্তে ১০ টাকা দিতে বলেন। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর বাগবিতণ্ডা একপর্যায়ে হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এ অবস্থায় রাশেদা বেগম দা দিয়ে তার স্বামী তাইজুল ইসলামকে কোপ দেয়। এতে তাইজুলের ঘাড়ের নিচে কেটে যায়।
পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে হাতীবান্ধা হাসপাতাল পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। কিন্তু তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় শনিবার সকালে চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। এ ঘটনায় স্বামী তাইজুল বাদী হয়ে স্থানীয় থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে তাইজুলের স্ত্রী রাশেদা বেগম বলেন, তার স্বামী তাকে মারধর করে ওই দা নিয়ে আঘাত করার চেষ্টা করেন। এতে তিনি বাধা দিলে ওই দা তার স্বামী ঘাড়ের নিচে লাগে। এ ঘটনায় স্ত্রীও হাতীবান্ধা থানায় পাল্টা একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
হাতীবান্ধা থানা পুলিশের ওসি (তদন্ত) নির্মল চন্দ্র রায় জানান, ঈদের সালামি নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মারামারি হয়েছে। এ ঘটনায় উভয়েই থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগের আলোকে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্তব্য করুন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাম্য হত্যাকান্ডের ঘটনাটি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনা হবে বলে জানান স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
তিনি তার ভেরিফাইড ফেসবুকে এক পোস্টে বলেন, ইতিমধ্যে সাম্য হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনাটি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনা হবে।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে এক আতঙ্কের স্থান থেকে ধীরে ধীরে একটি নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক স্থানে রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় সরকার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা প্রত্যাশা করে।
দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য নিহত হওয়ার ঘটনায় রাত আটটার পর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধসহ সাতটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া অপর এক পোস্টে জানান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মধ্যে এক সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয় বলে জানান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।
বৈঠকে নেওয়া অন্য সিদ্ধান্তগুলো হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেট স্থায়ীভাবে বন্ধ করা, উদ্যানে অবৈধ দোকান উচ্ছেদ, মাদক ব্যবসা বন্ধ এবং পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে যৌথ অভিযান পরিচালনা। নিয়মিত মনিটরিং ও অভিযানের জন্য সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের নিয়ে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে একটি কমিটি গঠন, উদ্যানে পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা ও ক্লোজড সার্কিট (সিসিটিভি) ক্যামেরা স্থাপন এবং সেগুলোর নিয়মিত মনিটরিং করা; উদ্যানে একটি ডেডিকেটেড পুলিশ বক্স স্থাপন এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেও রমনা পার্কের মতো সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনা চালু করা।
মঙ্গলবার দিবাগত রাতে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চের পাশে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে নিহত হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার। তিনি স্যার এ এফ রহমান হল শাখা ছাত্রদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল খুনীদের অবিলম্বে গ্রেফতারসহ বিভিন্ন দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
মন্তব্য করুন
নব-নির্বাচিত কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের নের্তৃবৃন্দের দেবীদ্বারে আগমন
উপলক্ষে আনন্দ
র্যালী করেছে
দেবীদ্বার উপজেলা ও
পৌর স্বেচ্ছাসেবক দল।
শনিবার দুপুরে দেবীদ্বারের বানিয়াপাড়া থেকে
আনন্দ র্যালীটি বের
হয়ে বিভিন্ন সড়ক
প্রদক্ষিন করে
পৌর সদরের রুবেল চত্বরে এসে
শেষ হয়।
এসময় বক্তব্য রাখেন প্রধান অতিথি
কেন্দ্রীয় সেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাধারণ সম্পাদক মোঃ জসিম উদ্দিন সরকার, কুমিল্লা উত্তর জেলা সেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক আনোয়ার হোসেন আন্দন, সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক এস এম ইমরান হাসান, পৌর বিএনপির আহবায়ক মহিউদ্দিন আহাম্মদ ভিপি মাহফুজ, উপজেলা বিএনপি'র
সদস্য সচিব
কাজী মাসুদ হাসান, উপজেলা বিএনপি'র নেতা আবুল হোসেন লিপু, উপজেলা সেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক মোঃ মনির হোসেন
নিজামী, সদস্য সচিব দেলোয়ার হোসেনসহ আরো
অনেকে।
মন্তব্য করুন
মো: মাসুদ রানা,কচুয়া:
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার দহুলিয়া গ্রামে অবস্থিত তাওহীদ একাডেমী এন্ড ইসলামিক সেন্টারের জামিয়া দারুত তাওহীদ মাদ্রাসায় কম্পিউটার প্রশিক্ষন উদ্বোধন করা হয়েছে।
রবিবার মাদ্রাসায় মিলনায়তনে শিক্ষার্থীদের তথ্য ও প্রযুক্তিগত বিদ্যা অর্জনে কম্পিউটার প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। বিশিষ্ট সমাজসেবক মো. জামাল হোসেন সোহান মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার পর থেকে সুনামের সাথে সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। মাদ্রাসায় আরবী শিক্ষার পাশাপাশি বাংলা, গণিত, ইংরেজী ও হিফজ বিভাগের কার্যক্রম চালু রয়েছে।
মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দুলাল গাজী ও প্রধান শিক্ষক শায়েখ আকরামুজ্জামান বলেন, শুধুই আরবী শিক্ষা নয়, পাশাপাশি সকল ধরনের শিক্ষার ব্যবস্থা চালু করেছি। যাতে করে শিক্ষার্থীরা আরবী শিক্ষার পাশাপাশি তথ্য ও প্রযুুক্তিগত জ্ঞান অর্জন করতে পারে। দুই বছর আগে এ মাদ্রাসাটি সমাজসেবক জামাল হোসেন প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে সুনামের সাথে দক্ষ শিক্ষক দ্বারা মাদ্রাসাটি পরিচালনা করা হচ্ছে। ভবিষ্যতেও ভালো ফলাফল অর্জন ও সার্বিক কার্যক্রমে সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।
এসময় তাওহীদ একাডেমী এন্ড ইসলামিক সেন্টারের সভাপতি আলহাজ্ব আবু তাহের, ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দুলাল গাজী, সহ-সভাপতি মো. মিজানুর রহমান, প্রধান শিক্ষক আকরামুজ্জামান, সহকারী প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালেক মিয়াজী, সহকারী শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম, আমির হামজা, ফরিদ হোসেন, সাকিব হাসানসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রীর (১১) বিয়ে পড়ানো হয়েছে। কাজি ডাকারও তোড়জোড় চলছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন ইউএনও। বিয়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান বর ও কনের পরিবার। তবে শেষ রক্ষা হয়নি তাদের। সড়কে আটকে রেখে বসানো হয় ভ্রাম্যমাণ আদালত। কারাদণ্ড দেওয়া হর বর, বরের খালা ও কনের মাকে।
সোমবার (২৬ আগস্ট) দুপুরে জয়পুরহাট শহরের সাহেবপাড়া মহল্লায় এ ঘটনা ঘটেছে।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাশেদুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। এ সময় জয়পুরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ূন কবির উপস্থিত ছিলেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন: শহরের সাহেবপাড়া এলাকায় ফয়জুল হকের ছেলে নাহিদ হাসান (২০), তার খালা রুমা ও কনের মা মাজেদা। এদের মধ্যে নাহিদকে এক মাস, তার খালা ও কনের মাকে ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় ও ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, মেয়ে ও ছেলের পরিবার একই মহল্লার বাসিন্দা। ১১ বছর বয়সী ওই মেয়ে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়াশোনা করে। তার বিয়ে দেওয়ার জন্য ছেলেকে তাদের বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। স্থানীয় মৌলভি ডেকে বিয়ে পড়ানো হয়। কাজী ডাকার তোড়জোড় চলছিল। কিন্তু গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে হাজির হন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রাশেদুল ইসলাম।
আর এই খবরে পালিয়ে যান বর ও কনের পরিবার। তাদের পিছু নিয়ে সড়কেই আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। বাল্যবিবাহের বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে কনের মাকে ১৫ দিন। বরকে এক মাস ও অভিভাবক হিসেবে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা বরের খালাকে ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও ইউএনও মো. রাশেদুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থলে গিয়ে শোনা যায়, স্থানীয় মৌলভি ডেকে বিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে রেজিস্ট্রি করা হয়নি বা কোনো ডকুমেন্ট নাই। মেয়ের বয়স কম, সে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ে। এ কারণে বাল্যবিবাহ আইনে মেয়ের মা, বর ও বরের খালাকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
কারাদণ্ডের পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন জয়পুরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ূন কবির।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় ১৪০ কেজি গাঁজাসহ একটি টয়োটা মাইক্রোবাস জব্দ করেছে বুড়িচং থানা পুলিশ।
আজ (২০ জুন) রাতে বুড়িচং থানায় কর্মরত এসআই মোঃ নূরুল ইসলাম ও সঙ্গীয় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা বুড়িচং থানার ১নং রাজাপুর ইউনিয়নের অন্তর্গত পাঁচোড়া দক্ষিণ পশ্চিম পাড়া নুর মসজিদের উত্তর পার্শ্বে পাকা রাস্তার উপর একটি টয়োটা মাইক্রোবাসকে থামার সংকেত দিলে পুলিশের উপস্থিতি টের পায়ে গাড়ী চালক ও গাড়ীতে থাকা দুইজন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি গাড়ী থেকে নেমে দৌড়ে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে স্থানীয় মেম্বার ও উপস্থিত লোকজনের সামনে গাড়ীটি তল্লাশী করে গাড়ীর পিছনে থাকা ৭টি চটের বস্তায় ১৪০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করে। এ সময় টয়োটা মাইক্রোবাসটি জব্দ করা হয়।
উক্ত ঘটনায় কুমিল্লা বুড়িচং থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
মন্তব্য করুন
মুরাদুল ইসলাম মুরাদ, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রাম জেলার এই মাটির প্রতিটি ধূলিকনা যার প্রেরণা, এই জনগণের প্রতিটি মানুষ যার আত্মার আত্মীয় যার - তিনি মিরন মোহাম্মদ ইলিয়াস । তিনি একজন জনপ্রিয় ১ নং রাজীবপুর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সমাজ সেবক, শিক্ষানুরাগী,বিশিষ্ট ক্রীড়া নুরাগী,দক্ষ সংগঠক এবং সংগ্রামী রাজনীতিবি। পিতা আব্দুল আজিজ সরকার, মাতা সানোয়ার বেগম।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২৮- কুড়িগ্রাম-৪ (রাজীবপুর-রৌমারী-চিলমারী) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের তালিকা ক্রমশ দীর্ঘ হলেও কিছু নাম আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। তেমনই একজন নেতা হচ্ছেন মিরন মোঃ ইলিয়াস—একজন পরীক্ষিত তৃণমূল রাজনীতিক, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও সংগঠনের প্রতি নির্ভিক কর্মীবান্ধব সৈনিক।
২০২১ সালের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন মিরন মোঃ ইলিয়াস। সেই সময় থেকেই জনগণের আস্থা, ভালবাসা ও বিশ্বাসকে সঙ্গে নিয়ে তিনি দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বর্তমানে তিনি রাজীবপুর উপজেলা বিএনপির ১ নং যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।
মিরন মোঃ ইলিয়াসের রাজনৈতিক জীবনের শুরু ছাত্র রাজনীতি দিয়ে। রাজীবপুর ডিগ্রি কলেজে অধ্যয়নকালে তিনি ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর উপজেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং পরে যুবদলের সদস্য সচিব হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
রাজপথের রাজনীতিতে তাঁর সরব উপস্থিতি, সংগঠনের প্রতিটি স্তরে দায়িত্বশীল ভূমিকা এবং দলের দুঃসময়ে সাহসিকতার সঙ্গে অবস্থান নেওয়া তাঁকে একজন ‘ওয়ার্কার টার্নড লিডার’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
তিনি বরাবরই বিশ্বাস করেন, "নেতৃত্ব আসে মাঠ থেকে, চেম্বার বা ফ্ল্যাশের আলো থেকে নয়।" এ বিশ্বাস থেকেই তিনি সংগঠনের প্রতি আত্মনিবেদিতভাবে কাজ করে গেছেন বছরের পর বছর।
একজন ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে মিরন মোঃ ইলিয়াসের মেয়াদে রাজীবপুরের বিভিন্ন ইউনিয়নে দৃশ্যমান উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। সরকারি অনুদান সঠিকভাবে বিতরণ, রাস্তাঘাট সংস্কার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সহায়তা, পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং হতদরিদ্র মানুষের মাঝে সেবা পৌঁছে দেওয়ার কাজে তিনি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে এলাকাবাসী ভালোবাসে একজন "সহজ-সরল, মাটির মানুষ" হিসেবে, যিনি কথার চেয়ে কাজে বেশি বিশ্বাসী। একজন বৃদ্ধ, একজন কৃষক, একজন শিক্ষার্থী—সবার দরজায় যখন দরকার তখন পৌঁছে গেছেন এই জনপ্রতিনিধি।
বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রামে রাজীবপুরে যারা নিয়মিত সক্রিয় রয়েছেন, মিরন মোঃ ইলিয়াস তাঁদের অন্যতম কর্মী । কঠিন সময়ে সংগঠনের হাল ধরে রাখা, কর্মী হয়ে কর্মীদের পাশে দাঁড়ানো এবং দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে নেতৃত্বদান—এসবই তাঁকে একটি শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে এসেছে উপজেলা বিএনপির মধ্যে।
দলীয় সূত্র বলছে, তিনিই সেই নেতা, যিনি "প্রাপ্তির আশা নয়, দায়িত্ব পালনের মনোভাব" নিয়ে রাজনীতি করেন।
মিরন মোঃ ইলিয়াস এখন ২৮-কুড়িগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী। কুমিল্লা ২৪ টেলিভিশনের প্রতিনিধিকে বলেন আমি দীর্ঘদিনের সাংগঠনিক অভিজ্ঞতা, জনগণের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক এবং নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা তাঁকে প্রার্থী হওয়ার নৈতিক শক্তি দিয়েছে।
তাঁর ভাষায়, “আমি শুধু মনোনয়নপ্রত্যাশী নই, আমি এই অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘ বঞ্চনার অবসান ঘটাতে চাই। দীর্ঘদিন ধরে উপেক্ষিত রাজীবপুর-রৌমারী-চিলমারীর উন্নয়নই হবে আমার অগ্রাধিকার। আমি চাই, জনগণের কণ্ঠ হয়ে জাতীয় সংসদে কথা বলতে।”
তিনি এলাকাবাসীর জন্য যেসব পরিকল্পনা করেছেন তার মধ্যে রয়েছে— চরাঞ্চলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও নিরাপদ পানি সুবিধা সম্প্রসারণ, রৌমারী-রাজীবপুর সড়ক উন্নয়ন ও সেতু নির্মাণ, নদীভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ, কৃষকদের জন্য কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ কেন্দ্র স্থাপন, তরুণদের জন্য প্রশিক্ষণ ও আইটি সেন্টার, দুর্নীতিমুক্ত ইউনিয়ন ও উপজেলা প্রশাসন গঠন
মনোনয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমার লক্ষ্য একটাই—গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিতকরণ এবং দলের বিজয়।”
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, একজন জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি ও তৃণমূলনির্ভর সংগঠক হিসেবে মিরন মোঃ ইলিয়াস বিএনপির জন্য এই আসনে একটি কার্যকর এবং সম্ভাবনাময় প্রার্থী। তাঁর রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ধারাবাহিকতা, উন্নয়নমূলক কার্যক্রম এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে সম্পৃক্ততা তাঁকে মনোনয়নের দৌড়ে একটি শক্ত অবস্থানে রেখেছে।
মন্তব্য করুন
দেশের
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে চুয়াডাঙ্গা ও সিরাজগঞ্জে। এই ২ জেলায় আজ তাপমাত্রা
৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ।
মঙ্গলবার
(২৩ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস চুয়াডাঙ্গার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে।
আজ
মঙ্গলবার শৈত্যপ্রবাহের কারণে চুয়াডাঙ্গা জেলার সব প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক ও
উচ্চ বিদ্যালয়গুলোতে শ্রেণি কার্যক্রম, ক্লাস, পরীক্ষা বন্ধ রয়েছে।
জেলা
প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তবিবুর রহমান জানান, তীব্র শীতের কারণে সারা দেশে প্রাথমিক
বিদ্যালয়ের ক্লাসের সময়সূচিতে পরিবর্তন এনেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। নতুন
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চলমান শৈত্যপ্রবাহের কারণে সারা দেশে সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে
ক্লাস শুরু হবে সকাল ১০টায়। যেসব জেলায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামবে,
সেসব জেলার বিদ্যালয় বন্ধ রাখার নির্দেশনাও বহাল রয়েছে।
চুয়াডাঙ্গার
আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস অর্থাৎ ১০ ডিগ্রির কম। সে অনুযায়ী
প্রাথমিকের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এখন থেকে যেদিন এ জেলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির কম থাকবে সেদিনই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ
রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা
আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান জানান, চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে
বয়ে যাওয়া মৃদু শৈত্যপ্রবাহ দ্বিতীয় দিনে মাঝারি শৈত্য প্রবাহে রূপ নিয়েছে। মঙ্গলবার
(২৪ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৬ দশমিক ৬
ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে
সিরাজগঞ্জের তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামায় সোমবার দুপুরের দিকে জেলার
মোট ৩৮৮টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৯২টি মাদরাসা ও ১৬৭১টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা
করা হয়েছে।
জেলা
প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এস এম আব্দুর রহমান বলেন, এ জেলার ১৬৭১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়
বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে রাতের আঁধারে বাল্বহেড চালানোর দায়ে ১৫টি বাল্কহেডসহ ২৩ শ্রমিককে আটক করেছে নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান পি পি এম।
রোববার (২৩জুন) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করে চাঁদপুর নৌ-থানার অফিসার ইনচার্জ মুনিরুজ্জামান জানান, শনিবার বিকাল থেকে রোববার সকাল পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে মেঘনা নদীর বিভিন্ন স্থান থেকে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলো: মো. শাহীন(৩২), মো. দিদার(২২), মো. শরিফ(৩২), মো. সোহেল(৩০), মো. মাঈন উদ্দিন (২৮), মো. শহিদুল(৪২), মো. আরিফুল হোসেন (৩৩), মো. শহিদুল ইসলাম (৫০), মো. আল আমিন (৩৮), মো. আমির হোসেন গাজী (৬৫), মো. স্বপন(২৮), মো. গিয়াস উদ্দিন (২৮), মো. ফিরোজ (২৭), মো. মিজান (৩৫) ও মো. সুমন (২৮)।
তারা নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, চাঁদপুর ও বরগুনার বাসিন্দা।
নৌ ওসি মুনিরুজ্জামান মনির জানান, ঈদুল আজহায় যাত্রীবাহী লঞ্চের নির্বিঘ্ন চলাচল নিশ্চিতে বাল্বহেডে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। সে মোতাবেক মেঘনা নদীতে অভিযান পরিচালনা করে নৌ পুলিশ। আটকৃতদের বিরুদ্ধে বাল্বহেড গুলোর কাগজপত্র গরমিল ও চলাচলের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
এর আগে গত ১৩ জুন থেকে ২৩ জুন পর্যন্ত বাল্কহেড চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে বিআইডব্লিউটিএ।
মন্তব্য করুন