টানা চারবারের মতো সরকার গঠনের পর ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) শিখা অনির্বাণে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় সশস্ত্র সালাম জানায় তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল। এসময় বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। এরপর সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা ও তিন বাহিনীর প্রধানরা।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এবং মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হক রিফাত এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শোক বার্তায় বলেন, আরফানুল হক রিফাত তাঁর কর্মের মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলের মানুষের হৃদয়ে বেঁচে থাকবেন।
প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
বুধবার (১৩/১২/২৩) বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এবং সিঙ্গাপুর সময় রাত সাড়ে ৮টায় সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরফানুল হক রিফাত (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।
আরফানুল হক রিফাতের মৃত্যুতে কুমিল্লা-৬ আসনের সংসদ সদস্য ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার সহ সকল নেতাকর্মীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
মন্তব্য করুন
বুধবার দুপুরে সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের
সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রী মহিববুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ঢাকায় নিযুক্ত
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা ।
সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সাক্ষাতের মূল বিষয়গুলো নিয়ে তিনি
জানান, পরিবেশগত মিল থাকায় আমরা একই ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি
হই। ডিজাস্টার রিজিলিয়েন্ট ইনফ্রাসটাকচারসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক সংস্থার সদস্য বাংলাদেশ । বাংলাদেশের ঝুঁকিপূর্ণ
এলাকাগুলোতে তাই ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে ভারত সহায়তা করতে চায় এবং এসব
ক্ষেত্রে ভারত-বাংলাদেশএকসঙ্গে কাজ করতে চায় ।
রিমোট সেন্সিং নিয়ে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করে প্রণয়
কুমার ভার্মা বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ
এলাকাগুলোতে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে বাংলাদেশকে কীভাবে সহায়তা করা
যায়, তা নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। সব উদ্যোগ বাস্তবায়নে প্রতিমন্ত্রী আগ্রহ
প্রকাশ করায় আমি খুবই সন্তুষ্ট।
তিনি আরো বলেন, গতবছর দুই দেশের এই মন্ত্রণালয়ের সচিব পর্যায়ের বৈঠক হয়েছিল। বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় ও আমাদের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্ক রয়েছে। ২০২১ সালে আমরা একটি সমঝোতা স্মারকও সই করেছি। এই সমঝোতার বাস্তবায়ন নিয়েও আমাদের মধ্যে কথা হয়েছে। যেমন, রিমোট সেন্সিং, দুর্যোগ ব্যবস্থা কর্মসূচি, প্রশিক্ষণ ও তথ্য বিনিময়ে দুই দেশ পরস্পরকে সহায়তা করার কথা বলা হয়েছে।
আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ নিয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী
বলেন, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ভারত সবসময় বাংলাদেশের পাশে আছে। তারা বাংলাদেশকে সমর্থন দিচ্ছে,
ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত রাখবে। ভারত ও বাংলাদেশের প্রকৃতি এক হওয়ায় সমস্যা মোকাবিলায় আমরা
ভবিষ্যতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবো।
মন্তব্য করুন
নির্বাচনকে ঘিরে যারা অগ্নিসন্ত্রাস করেছে এবং যারা হুকুমদাতা, তাদের সাজা নিশ্চিত করা হবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাদের কোনো ছাড় নেই। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি, নেব।
রোববার (জানুয়ারি ১৪) কোটালীপাড়া উপজেলা চত্বরে কোটালীপাড়া আওয়ামীলীগ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নির্বাচন পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তারা (বিএনপি) আবার আন্দোলন করে গণতন্ত্রের জন্য। যারা গণতন্ত্রের ‘গ’-ও বোঝে না। তাদের আন্দোলন মানুষ পুড়িয়ে মারা, গণতন্ত্রের ‘গ’ কেন গণতন্ত্র বানানও করতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তারা জানে জ্বালাও-পোড়াও। জীবন্ত মানুষগুলিকে আগুনে পুড়িয়ে পুড়িয়ে মারা, বাসে আগুন, গাড়িতে আগুন, লঞ্চে আগুন, রেলে আগুন… ২০১৩ সালে যা করেছে, ১৪ সালে করেছে, ১৫ সালে করেছে।
তিনি বলেন, এখন আবার এই নির্বাচন (২০২৪) ঠেকাও আন্দোলন করতে যেয়ে ট্রেনে আগুন দিয়ে মা সন্তানকে বুকে নিয়ে পুড়ে কয়লা হয়ে গেছে, এ দৃশ্য কোনো মানুষ সহ্য করতে পারে না। যে কারণে তারা যতই চিৎকার করুক, চেঁচামেচি করুক তাদের কথায় কিন্তু জনগণ সাড়া দেয়নি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যারা এই ধরনের জঘন্য কাজ করেছে, কোনো ছাড় নেই। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা আমরা নিচ্ছি, নেব। যারা এই ধরনের কাজগুলো করেছে, তাদের খুঁজে খুঁজে বের করে ইতোমধ্যে অনেককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যারা হুকুমদাতা এবং জ্বালাও-পোড়াও করার জন্য হুকুম দিয়েছে, তাদের আমরা গ্রেপ্তার করছি। তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেব আর যাতে ভবিষ্যতে কেউ এভাবে মানুষ পুড়িয়ে মারার মতো জঘন্য কাজ করতে না পারে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি যতবার নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছে, বাংলাদেশের মানুষ তাতে সাড়া দেয়নি। মানুষ কিন্তু তার ভোটটা চুরি করলে সে ঠিকই ধরে নেয়। দৃষ্টান্ত হচ্ছে, ‘৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন।
ষড়যন্ত্রীদের চক্রান্ত এখনো চলছে জানিয়ে টানা চারবারের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা তো জানেন ষড়যন্ত্র চক্রান্ত কখনো শেষ হয় না। এই ষড়যন্ত্রের মোকাবিলা করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
কোটালীপাড়াবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, শক্ত একটা ঘাঁটি আছে বলেই আমি যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে পারি। সেই শক্তি আপনারা দিয়েছেন। টুঙ্গিপাড়া-কোটালীপাড়ার মানুষ আমার বড় শক্তি, বাংলাদেশের মানুষ আমার বড় শক্তি। আগামীতেও বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।
উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, করোনা ভাইরাসের কারণে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। আবার হামলা শুরু হয়েছে। এজন্য সামনে আরও দুর্দিন আসতে পারে। আমাদের দেশের মাটি উর্বর। আমাদের মানুষ আছে। এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। সাথে সাথে হাস-মুরগি, গরু-ছাগল পালন করতে হবে। আমাদের খাদ্য আমাদের উৎপাদন করতে হবে।
কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ভবেন্দ্রনাথ বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী এলাকার উন্নয়ন প্রতিনিধি ও সাবেক সিনিয়র সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মাহাবুব আলী খান, কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন সেখ।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট কন্যা শেখ রেহানা, সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, সংসদ সদস্য শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জিএম সাহাব উদ্দিন আজম, কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বিমল কৃষ্ণ বিশ্বাস, আওয়ামী লীগ নেতা মুজিবুর রহমান হাওলাদার, এইচ এম ওহিদুল ইসলাম, কামাল হোসেন সেখ, মতিয়ার রহমান হাজরা, কামরুল ইসলাম বাদল, জাহাঙ্গীর আলম খান প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং নিত্যপণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ব্যবস্থা নেওয়াসহ প্রধানমন্ত্রীর ১৫ নির্দেশনা বাস্তবায়নে দেশের সব পৌরসভার মেয়র ও প্রশাসককে চিঠি পাঠিয়েছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে এ চিঠি পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, গত ১৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত সরকারের বর্তমান মেয়াদের প্রথম মন্ত্রিসভা বৈঠকে সবার প্রতি প্রধানমন্ত্রী কতিপয় নির্দেশনা দিয়েছেন।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পাওয়া আধা-সরকারি পত্রের পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে, গত ১৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত সরকারের বর্তমান মেয়াদে প্রথম মন্ত্রিসভা-বৈঠকে প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত সকলের প্রতি প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন:
১) সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ এবং অংশীজনের সংগে সমন্বয় করে মুদ্রাস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
২) পবিত্র রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার জন্য আশু ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
৩) নির্বাচনী ইশতেহার ২০২৪-এ বর্ণিত প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়নে সকলকে আন্তরিকতার সঙ্গে সমন্বিতভাবে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। মন্ত্রণালয়/বিভাগগুলো জাতীয় বাজেট প্রণয়নকালে নির্বাচনী ইশতেহার ২০২৪ বিবেচনায় রাখবে।
8) কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং খাদ্য পণ্য সংরক্ষাণাগার নির্মাণে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
(৫) স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের চারটি স্তম্ভ স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট অর্থনীতি এবং স্মার্ট জনগণ নিশ্চিত করতে নিজ নিজ মন্ত্রণালয়/বিভাগে করণীয় চিহ্নিত করে তা বাস্তবায়ন করবে।
৬) নতুন প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রকল্পের উপকারিতা/দেশের জনগণের কল্যাণকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। বিদেশি ঋণ/সহায়তা গ্রহণকালীন যথাযথভাবে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে হবে। এছাড়া, চলমান প্রকল্পগুলো বিশেষ করে যেগুলির বাস্তবায়ন সর্বশেষ পর্যায়ে রয়েছে সেগুলির প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সমাপ্ত করতে হবে।
৭) সরকারি ক্রয়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। দুর্নীতি প্রতিরোধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করতে হবে।
৮) সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি প্রকৃত উপকারভোগীর কাছে পৌঁছানো নিশ্চিত করতে হবে।
৯) সরকারের শূন্য পদগুলোতে দ্রুত জনবল নিয়োগের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১০) নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।
১১) রপ্তানী বহুমুখীকরণ, নতুন নতুন বাজার অনুসন্ধান ও প্রবেশে সহায়তা করতে হবে।
১২) গার্মেন্টস সেক্টরের মতো চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, পাট ও পাটজাত পণ্য এবং কৃষিজাত পণ্য বিষয়ক শিল্প বিকাশে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
১৩) শিক্ষাকে কর্মমুখী করার লক্ষ্যে আইসিটি শিক্ষাকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।
১৪) যুবসমাজকে খেলাধুলা এবং শিল্প সংস্কৃতি চর্চায় উৎসাহ দেওয়ার মাধ্যমে তাদের মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে বিরত রাখতে হবে।
১৫) অগ্নিসন্ত্রাস ও নাশকতার বিরুদ্ধে সমন্বিতভাবে কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
মন্তব্য করুন
চলমান বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার(১৩ ফেব্রুয়ারী) জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার কার্যালয় থেকেও স্মরণ করিয়ে দেওয়া দরকার। প্রত্যেকটা মন্ত্রণালয় যেন এ বিষয়ে একটু নজর দেয়। প্রতিটি মন্ত্রণালয় যেসব প্রকল্পগুলো অল্প খরচ করলেই শেষ হয়ে যাবে, সম্পূর্ণ হয়ে যাবে, সেগুলো দ্রুত সম্পন্ন করে ফেলা। প্রকল্প সম্পন্ন করে ফেললে আমরা নতুন প্রকল্প নিতে পারবো। কিছু কিছু প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। সেগুলোও দ্রুত শেষ করা উচিত। দ্রুত শেষ না করলে খরচও বাড়ে, কালক্ষেপণও হয়। সেটা যেন না হয়।
প্রকল্প নেওয়ার সময় গুরুত্ব বিবেচনা করে বাছাই করার নির্দেশ দিয়ে টানা চারবারের সরকারপ্রধান বলেছেন, আর্থ-সামাজিক উন্নতির জন্য যে প্রকল্পগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য সেগুলো আমাদের নিতে হবে। প্রকল্প বাছাই করার সময় সেটা আমাদের দেখা দরকার।যার ফলে আমাদের যে লক্ষ্যটা আছে সেটা আমরা অর্জন করতে পারি।
মন্তব্য করুন
ভারতীয় সহায়তায় বাস্তবায়িত ৩টি উন্নয়ন প্রকল্প যৌথভাবে উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
১ নভেম্বর বুধবার গণভবন থেকে শেখ হাসিনা এবং নয়াদিল্লি থেকে নরেন্দ্র মোদি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রকল্প ৩টি উদ্বোধন করেন।
প্রকল্প ৩টি হলো আখাউড়া-আগরতলা আন্তঃসীমান্ত রেল সংযোগ, খুলনা-মোংলা বন্দর রেললাইন এবং মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টের ইউনিট-২।
আখাউড়া-আগরতলা আন্তঃসীমান্ত রেল সংযোগ প্রকল্পটি ভারত সরকারের অনুদান সহায়তার অধীনে বাংলাদেশকে প্রদত্ত ভারতীয় ৩৯২ দশমিক ৫২ কোটি রুপি ব্যয়ে সম্পন্ন হয়েছে।
বাংলাদেশে ৬ দশমিক ৭৮ কিলোমিটার ডুয়াল গেজ ও ত্রিপুরায় ৫ দশমিক ৪৬ কিলোমিটার রেললাইনসহ এই রেল সংযোগের দৈর্ঘ্য ১২ দশমিক ২৪ কিলোমিটার।
খুলনা-মোংলা বন্দর রেললাইন প্রকল্পটি ভারত সরকারের কনসেশনাল লাইন অব ক্রেডিটের অধীনে বাস্তবায়িত হয়েছে, যার মোট প্রকল্প ব্যয় ৩৮৮ দশমিক ৯২ মিলিয়ন ডলার।
এই প্রকল্পে মোংলা বন্দর ও খুলনায় বিদ্যমান রেল নেটওয়ার্কের মধ্যে প্রায় ৬৫ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেলপথ নির্মাণ করা হবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বন্দর মোংলা ব্রডগেজ রেলওয়ে নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হবে।
ভারতীয় কনসেশনাল ফাইন্যান্সিং স্কিমের আওতায় ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার ঋণের অধীনে মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট হলো বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের রামপালে অবস্থিত একটি ১৩২০ মেগাওয়াট (২X৬৬০) সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট (এমএসটিপিপি)।
প্রকল্পটি বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রাইভেট) লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল) কর্তৃক বাস্তবায়িত হয়েছে, যা ভারতের এনটিপিসি লিমিটেড এবং বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের (বিপিডিবি) মধ্যে একটি ৫০৫০ জয়েন্ট ভেঞ্চার কোম্পানি।
২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে উভয় প্রধানমন্ত্রী যৌথভাবে মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টের ইউনিট-১ উন্মোচন করেন। মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টের কার্যক্রম বাংলাদেশে বিদ্যুৎ নিরাপত্তা বৃদ্ধি করবে।
আশা করা হচ্ছে প্রকল্পগুলো এই অঞ্চলে কানেক্টিভিটি ও বিদ্যুৎ নিরাপত্তা জোরদার করবে।
মন্তব্য করুন
দেশবাসী
ও বিশ্বের সব মুসলমানকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
পবিত্র
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বুধবার (১০ এপ্রিল) ভিডিও
বার্তায় তিনি এ শুভেচ্ছা জানান ।
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেন, প্রিয় দেশবাসী, আসসালামু আলাইকুম। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের
মধ্যে পবিত্র ঈদুল ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ
সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি। ঈদুল ফিতর আমাদের সবার জীবনে বয়ে আনুক সীমাহীন
আনন্দ, সুখ ও শান্তি। আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন ও নিরাপদে থাকুন। ঈদ মোবারক।
বৃহস্পতিবার
(১১ এপ্রিল) বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।
মন্তব্য করুন
মহান মে দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের
সব মেহনতি মানুষকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
১ মে ‘মহান মে দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া
এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের শ্রমজীবী ও মেহনতি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার
গৌরবোজ্জ্বল ত্যাগের ঐতিহাসিক দিন ‘মহান মে দিবস’ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব
মেহনতি মানুষকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শ্রমিক-মালিক
গড়ব দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’ যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি।
১৮৮৬ সালের পহেলা মে যুক্তরাষ্ট্রের
শিকাগো শহরে রক্তাক্ত আন্দোলনে শ্রমিকের ন্যায্য দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আত্মাহুতি দেওয়া
বীর শ্রমিকদের প্রতিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সর্বকালের
সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন শোষিত, বঞ্চিত
ও শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেছেন। শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার
লক্ষ্যে তিনি ১৯৭২ সালে জাতীয় শ্রমনীতি প্রণয়ন করেন এবং প্রথম মহান মে দিবসকে শ্রমিক
সংহতি দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের স্বীকৃতি দেন। জাতির পিতা মে দিবসে সরকারি
ছুটি ঘোষণা করেন। তিনি শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে মজুরি কমিশন গঠন করেন
এবং নতুন বেতন কাঠামো ঘোষণা করেন। ১৯৭২ সালে মহান মে দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। সেই ভাষণে তিনি শ্রমিকদের মজুরির হার বৃদ্ধি এবং যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত
ও দুর্দশাগ্রস্ত শ্রমিকদের এডহক সাহায্য দেওয়ার ঘোষণা দেন। তিনি পরিত্যক্ত কল-কারখানা
জাতীয়করণ করে দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী এবং শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করেন।
জাতির পিতার উদ্যোগে বাংলাদেশ ১৯৭২ সালের ২২ জুন আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও)
সদস্যপদ লাভ করে। আওয়ামী লীগ সরকার জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে দেশের শ্রমজীবী মানুষের
জীবনমান উন্নয়ন ও কল্যাণে বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। মালিক-শ্রমিকের
মধ্যে সৌহার্দ্য ও সুসম্পর্ক বজায় রাখার মাধ্যমে নিরাপদ কর্মপরিবেশ, সামাজিক নিরাপত্তা
ও শ্রমিক কল্যাণ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ শ্রম আইন যুগোপযোগী ও আধুনিকায়ন করে ‘বাংলাদেশ
শ্রম (সংশোধন) আইন-২০১৮’ প্রণয়ন করা হয়েছে। দেশের বিভিন্ন খাতে কর্মরত শ্রমিকদের কল্যাণ
নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন গঠন করা হয়েছে। এ তহবিল থেকে যে কোনো
শ্রমিক কর্মরত অবস্থায় দুর্ঘটনাজনিত কারণে স্থায়ীভাবে অক্ষম হলে অথবা মৃত্যুবরণ করলে,
জরুরি চিকিৎসা ব্যয় নির্বাহ ও দুরারোগ্য ব্যাধির চিকিৎসার জন্য এবং শ্রমিকদের সন্তানের
উচ্চ শিক্ষার জন্যও আর্থিক সহায়তা পাচ্ছেন। তার সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে আন্তর্জাতিক
শ্রম সংস্থার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক এবং কার্যক্রম আরও সুদৃঢ় হয়েছে। শিল্প-কারখানায়
কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করতে কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন পরিদপ্তরকে অধিদপ্তরে উন্নীত
করা হয়েছে। শ্রমিক ও তাদের পরিবারের কল্যাণে বিভিন্ন সেবার সম্প্রসারণ ও জোরদারকরণে
আমরা শ্রম পরিদপ্তরকে সম্প্রতি অধিদপ্তরে রূপান্তর করেছি। শ্রমিক ভাই-বোনদের যে কোনো
সমস্যা সংক্রান্ত অভিযোগ গ্রহণ, অভিযোগ নিষ্পত্তি ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়ার জন্য
সার্বক্ষণিক টোল ফ্রি হেল্প লাইন (১৬৩৫৭) চালু করা হয়েছে। শিল্প কারখানায় বিশেষ করে
গার্মেন্টস শিল্পে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে যথাযথ পরিদর্শন ও মনিটরিং ব্যবস্থা
চলমান রয়েছে।
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আজকে আমাদের ছেলেমেয়েরা দেশের সীমানা পেরিয়ে বিদেশেও খেলাধুলায় ভালো অর্জন করছে। যেটা স্বাধীনতার পরপরই শুরু হয়েছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেসময় রাশিয়া-ভারত এমনকি ভিয়েতনামে পর্যন্ত আমাদের যুব টিম পাঠিয়েছিলেন। তিনি প্রশিক্ষণেরও ব্যবস্থা করেছিলেন। কাজেই সেইভাবে আমাদের খেলাধুলাকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
বুধবার(৭ ফেব্রুয়ারী) ৫২তম শীতকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, মাধ্যমিক পর্যায়ে শুধু ক্রিকেট-ফুটবল না, সব ধরনের খেলাধুলার প্রতি বিশেষভাবে নজর দিতে হবে। আন্ত স্কুল, আন্ত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগিতা গড়ে তোলার দরকার। এতে করে আমাদের ছেলেমেয়েদের যেমন শরীরচর্চা হবে, তেমনি তাদের মন মানসিকতা আরও সুন্দরভাবে গড়ে উঠবে।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, খেলাধুলার জন্য আমাদের ছেলেমেয়েদের আরও উন্নত প্রশিক্ষণের দরকার। আমরা দেশের ৮ বিভাগেই একটি করে ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলব। যেখানে আমাদের ছেলেমেয়েরা ছোটবেলা থেকেই খেলাধুলায় পারদর্শী হয়ে উঠতে পারবে।
মন্তব্য করুন
আজ
(৩০ জানুয়ারি) বিকালে বসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন। একাদশ জাতীয় সংসদের
মেয়াদ শেষ হয়েছে গতকাল (২৯ জানুয়ারি)।
রাষ্ট্রপতির
ভাষণের মধ্য দিয়ে বিকেল ৩টায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হবে।
সংখ্যাগরিষ্ঠ
দল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বর্তমান স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীকে ও ডেপুটি স্পিকার শামসুল
হক টুকুকে একই পদে মনোনীত করেছে। ফলে তারা আবারও নির্বাচিত হবেন। সংসদ নেতা হিসেবে
নির্বাচিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর উপনেতা মতিয়া চৌধুরী। বিরোধী দলীয় নেতা
হয়েছেন জাতীয় পার্টির জি এম কাদের ও উপনেতা আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
অধিবেশনের
প্রথম দিনেই রাষ্ট্রপতি স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন বলে জানিয়েছে
সংসদ সচিবালয়। এরপর নতুন সংসদ সদস্যদের উদ্দেশ্যে প্রথমবারের মত ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি
মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। পরে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর সাধারণ
আলোচনায় অংশ নেবেন সদস্যরা।
সংসদে
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদীয় কার্যউপদেষ্টা কমিটির বৈঠক হবে। এতে
অধিবেশনের কার্যকাল ও আলোচ্যসূচি ঠিক করা হবে।
প্রথম
অধিবেশন সংসদ থেকে সরাসরি দেখার জন্য বিদেশি কূটনীতিকসহ বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো
হয়েছে।
এদিকে
সংসদ ভবন এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন