সর্বজনীন পেনশন স্কিমে যুক্ত হলো ‘প্রত্যয় স্কিম’

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে যুক্ত হলো ‘প্রত্যয় স্কিম’
সংগৃহীত

বুধবার (২০ মার্চ) অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ‘প্রত্যয় স্কিম’ নামে নতুন স্কিম চালু করা হয়েছে। সব স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীনস্থ অঙ্গ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য প্রত্যয় স্কিমের রূপ রেখা ঘোষণা করা হয়েছে। চলতি বছরের ১ জুলাই ও তারপরে নতুন যোগদান করবেন তাদের সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইনের অন্তর্ভূক্ত করেছে সরকার।


বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের ১৩ মার্চ জারি করা এসআরও (নং-৪৭-আইন/২০২৪) এর মাধ্যমে সব স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীনস্থ অঙ্গ প্রতিষ্ঠানগুলোর চাকরিতে যেসব কর্মকর্তা বা কর্মচারী চলতি বছরের ১ জুলাই ও তার পরে নতুন যোগদান করবেন, তাদের সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইনের অন্তর্ভূক্ত করেছে সরকার।


এছাড়া ১৩ মার্চ জারি করা এসআরও (নং-৪৮-আইন/২০২৪) এর মাধ্যমে এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য প্রত্যয় স্কিমের রূপ রেখা ঘোষণা করা হয়েছে। প্রত্যয় স্কিম চালুর ফলে এসব প্রতিষ্ঠানের বিদ্যমান কর্মকর্তা/কর্মচারীদের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে না এবং তাদের বিদ্যমান পেনশন/আনুতোষিক সুবিধা অক্ষুণ্ন থাকবে।


তবে, যাদের ন্যূনতম ১০ বছর চাকরি অবশিষ্ট আছে তারা আগ্রহ প্রকাশ করলে প্রত্যয় স্কিমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। প্রত্যয় স্কিমে অংশগ্রহণের মাধ্যমে অবসর জীবনে মাসিক পেনশন প্রাপ্য হবেন বিধায় চলতি বছরের ১ জুলাই ও তার পরবর্তী সময়ে নতুন যোগদান দেওয়া কর্মকর্তা/কর্মচারীদের ভবিষ্যৎ আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।  


বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, বিদ্যমান ব্যবস্থায় খুব কম সংখ্যক স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীনস্থ অঙ্গ প্রতিষ্ঠানে পেনশন স্কিম চালু রয়েছে। এ ধরনের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মচারীরা আনুতোষিক স্কিমের আওতাভুক্ত এবং তাদের জন্য সিপিএফ ব্যবস্থা প্রযোজ্য। উক্ত ব্যবস্থায় কর্মচারীরা চাকরি শেষে অবসর সুবিধা হিসাবে এককালীন আনুতোষিক প্রাপ্য হন, কিন্তু মাসিক কোনো পেনশন প্রাপ্য হন না।


ফলে অবসরোত্তর জীবনে প্রায় ক্ষেত্রেই আর্থিক অনিশ্চয়তার সম্মুখীন হন। কর্মচারীদের অবসরোত্তর জীবনের আর্থিক ও সামাজিক সুরক্ষা প্রদানে বিদ্যমান ব্যবস্থার বিকল্প হিসেবে সরকার ‘প্রত্যয় স্কিম’ প্রবর্তন করেছে। প্রত্যয় স্কিমে অংশগ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা কর্মচারীর প্রাপ্ত মূল বেতনের ১০ শতাংশ বা সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকা, যাহা কম হয় তা কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বেতন থেকে কর্তন করা হবে এবং সমপরিমাণ অর্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা প্রদান করবে।


এরপর উভয় অর্থ ওই প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত ওই কর্মকর্তা/কর্মচারীর কর্পাস হিসাবে জমা করবে। এ প্রক্রিয়ায় ওই কর্মকর্তা-কর্মচারীর পেনশন ফান্ড গঠিত হবে এবং ওই ফান্ড জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লাভজনক খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রাপ্য মুনাফা এবং চাঁদা হিসাবে জমা করা অর্থের ভিত্তিতে পেনশন প্রদান করা হবে।


অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিদ্যমান সিপিএফ ব্যবস্থায় কর্মচারী মূল বেতনের ১০ শতাংশ এবং প্রতিষ্ঠান মূল বেতনের ৮.৩৩ শতাংশ প্রদান করে থাকে। প্রত্যয় স্কিমে প্রতিষ্ঠান প্রদান করবে মূল বেতনের ১০ শতাংশ যা সিপিএফ ব্যবস্থা থেকে ১.৬৭ শতাংশ বেশি। প্রত্যয় স্কিমে একজন ব্যক্তি একটি প্রতিষ্ঠানে যোগদানের পর মাসিক দুই হাজার ৫০০ টাকা নিজ বেতন থেকে এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে একই পরিমাণ টাকা ৩০ বছর চাঁদা প্রদান করলে তিনি অবসর গমনের পর অর্থ্যাৎ ৬০ বছর বয়স থেকে মাসিক ৬২ হাজার ৩৩০ টাকা হারে পেনশন প্রাপ্য হবেন।


তবে এ ক্ষেত্রে ৩০ বছর ধরে মাসিক দুই হাজার ৫০০ টাকা হারে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর নিজ বেতন থেকে প্রদত্ত মোট চাঁদার পরিমাণ নয় লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত মোট চাঁদার পরিমাণ নয় লাখ টাকা। অর্থ্যাৎ প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট কর্মচারী মিলিয়ে সর্বমোট চাঁদার পরিমাণ হবে ১৮ লাখ টাকা। তিনি যদি ৭৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তবে ১৫ বছরে পেনশন প্রাপ্য হবেন এক কোটি ১২ লাখ ১৯ হাজার ৪০০  টাকা। যা সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর নিজ জমার ১২.৪৭ গুণ।  

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রধান উপদেষ্টার সাথে তুরস্কের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

রপ্তানিকারকদের নগদ সংকট মোকাবিলায় ’ডলার-টাকা সোয়াপ’ চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক

যে আসন থেকে লড়বেন মির্জা ফখরুল

তিনটি আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নভেম্বরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর

নির্বাচন ঘিরে মাঠে নামছে ৯০ হাজার সেনাসদস্য

ট্যাপম্যাড বাংলাদেশের রবি আজিয়াটার সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আঞ্চলিক উপস্থিতি আরও সুদৃঢ় করছে

ক্যান্সার সচেতনতা বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

আবারও জামায়াতের আমির হলেন ডা. শফিকুর রহমান

১০

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১

রাতে ১০ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা জানালো আবহাওয়া অফিস।

১২

পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩

সংস্কার প্রস্তাব না মানলে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেবে বিএনপি : ডা. তাহের

১৪

জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫

৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু

১৬

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালামের স্ত্রী আইরিন পিয়া

১৭

কুমিল্লায় সৎ মাকে হত্যার অভিযোগ ছেলের বিরুদ্ধে

১৮

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল ৩ জনের , হাসপাতালে ভর্তি ৯২৮ জন

১৯

কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি

২০

ডেঙ্গুতে একদিনে সর্বোচ্চ রোগী ভর্তি, প্রাণ গেল আরও একজনের

ডেঙ্গুতে একদিনে সর্বোচ্চ রোগী ভর্তি, প্রাণ গেল আরও একজনের
ছবি

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৬৬৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, যা এ বছর একদিনে ভর্তি রোগীর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সংখ্যা। এ সময়ে এডিস মশাবাহিত রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে একজন শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

মারা যাওয়া শিশুটি ছেলে (১৩)। সে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ২২৪ জন, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশন বাদে) ১৩৫ জন, ঢাকা বিভাগে ১২৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭৯ জন, খুলনা বিভাগে ৬৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৯ জন, রংপুর বিভাগে ১৪ জন ও সিলেট বিভাগে ২ জন ভর্তি হয়েছেন।

এই রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ১৪৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। মারা যাওয়াদের মধ্যে ৮১ জন পুরুষ ও ৬৬ জন নারী। এছাড়া, এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৩৭ হাজার ২০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রধান উপদেষ্টার সাথে তুরস্কের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

রপ্তানিকারকদের নগদ সংকট মোকাবিলায় ’ডলার-টাকা সোয়াপ’ চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক

যে আসন থেকে লড়বেন মির্জা ফখরুল

তিনটি আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নভেম্বরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর

নির্বাচন ঘিরে মাঠে নামছে ৯০ হাজার সেনাসদস্য

ট্যাপম্যাড বাংলাদেশের রবি আজিয়াটার সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আঞ্চলিক উপস্থিতি আরও সুদৃঢ় করছে

ক্যান্সার সচেতনতা বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

আবারও জামায়াতের আমির হলেন ডা. শফিকুর রহমান

১০

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১

রাতে ১০ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা জানালো আবহাওয়া অফিস।

১২

পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩

সংস্কার প্রস্তাব না মানলে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেবে বিএনপি : ডা. তাহের

১৪

জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫

৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু

১৬

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালামের স্ত্রী আইরিন পিয়া

১৭

কুমিল্লায় সৎ মাকে হত্যার অভিযোগ ছেলের বিরুদ্ধে

১৮

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল ৩ জনের , হাসপাতালে ভর্তি ৯২৮ জন

১৯

কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি

২০

এখন পর্যন্ত যৌথ অভিযানে ১৮৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৮৪

এখন পর্যন্ত যৌথ অভিযানে ১৮৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৮৪
সংগৃহীত

৩ সেপ্টেম্বর ছিল অস্ত্র-গোলাবারুদ জমা দেওয়ার শেষ দিন।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর সারাদেশে বিক্ষুব্ধ জনতা বিভিন্ন থানায় অগ্নিসংযোগ ও হামলা করে। তখন থানা ও ফাঁড়িতে হামলার পর অস্ত্র-গোলাবারুদ লুট করে নেয় দুর্বৃত্তরা। 

গত ৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া অস্ত্র উদ্ধারের অভিযানে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের ১৮৫টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া অভিযানে ৮৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) পুলিশ সদরদপ্তর থেকে পাঠানো এক বার্তায় এসব তথ্য নিশ্চিত করে জানানো হয়েছে যে, ৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে ১৮৫টি। এ সময় ৮৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

উদ্ধার হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ১১টি রিভলভার, ৫৬টি পিস্তল, ১১টি রাইফেল, ২৫ টি শটগান, ৫টি পাইপগান, ২০টি শুটারগান, ১৩টি এলজি, ২৫টি বন্দুক, একটি একে-৪৭, দুটি গ্যাসগান, একটি চাইনিজ রাইফেল, তিনটি এয়ারগান, চারটি এসবিবিএ, চারটি এসএমজি, দুটি টিয়ার গ্যাস লঞ্চার ও দুটি ত্রি-কোয়াটার।

প্রসঙ্গত, গত ৩ সেপ্টেম্বর পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাঠানো খুদে বার্তায় জানানো হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ঘিরে দেশের বিভিন্ন থানা থেকে লুট হওয়া পুলিশের দুই হাজার ৬৬টি অস্ত্র উদ্ধার হয়নি। এ ছাড়াও তিন লাখ ২০ হাজার ৬৬০টি গুলি, আট হাজার ৯০৫টি টিয়ারগ্যাস সেল, দুই হাজার ৫৭৬টি সাউন্ড গ্রেনেড, ৭৫১টি টিয়ারগ্যাস গ্রেনেড উদ্ধার হয়নি বলেও জানানো হয়।


ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রধান উপদেষ্টার সাথে তুরস্কের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

রপ্তানিকারকদের নগদ সংকট মোকাবিলায় ’ডলার-টাকা সোয়াপ’ চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক

যে আসন থেকে লড়বেন মির্জা ফখরুল

তিনটি আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নভেম্বরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর

নির্বাচন ঘিরে মাঠে নামছে ৯০ হাজার সেনাসদস্য

ট্যাপম্যাড বাংলাদেশের রবি আজিয়াটার সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আঞ্চলিক উপস্থিতি আরও সুদৃঢ় করছে

ক্যান্সার সচেতনতা বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

আবারও জামায়াতের আমির হলেন ডা. শফিকুর রহমান

১০

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১

রাতে ১০ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা জানালো আবহাওয়া অফিস।

১২

পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩

সংস্কার প্রস্তাব না মানলে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেবে বিএনপি : ডা. তাহের

১৪

জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫

৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু

১৬

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালামের স্ত্রী আইরিন পিয়া

১৭

কুমিল্লায় সৎ মাকে হত্যার অভিযোগ ছেলের বিরুদ্ধে

১৮

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল ৩ জনের , হাসপাতালে ভর্তি ৯২৮ জন

১৯

কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি

২০

যৌতুকবিহীন ৭২ বিয়ে

যৌতুকবিহীন ৭২ বিয়ে
সংগৃহীত

শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বাদ আসর গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ তীরে আয়োজিত বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বে যৌতুকবিহীন ৭২টি বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। 

বিয়ে পরিচালনা করেন ভারতের মাওলানা জুহাইরুল হাসান।

বিশ্ব ইজতেমার মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, প্রতিবছরের মতো এবারও বিশ্ব ইজতেমায় যৌতুকবিহীন বিয়ের আয়োজন করা হয়। 

গত বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বাদ জোহর আম বায়নের মধ্য দিয়ে শুরু হয় শুরায়ে নিজাম অনুসারীদের বিশ্ব ইজতেমা।আজ বাদ আসর ৭২টি বিয়ে সম্পন্ন করা হয়। 

প্রতিবছর বিশ্ব ইজতেমায় আখেরি মোনাজাতের আগের দিন যৌতুকবিহীন বিয়ের আয়োজন করা হয়। এ বছরও বিয়ের আয়োজন করা হয়। 

এবার ১৪২ জন নারী-পুরুষের বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। 

আগামী রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে শুরায়ে নিজাম অনুসারীদের বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব।

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রধান উপদেষ্টার সাথে তুরস্কের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

রপ্তানিকারকদের নগদ সংকট মোকাবিলায় ’ডলার-টাকা সোয়াপ’ চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক

যে আসন থেকে লড়বেন মির্জা ফখরুল

তিনটি আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নভেম্বরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর

নির্বাচন ঘিরে মাঠে নামছে ৯০ হাজার সেনাসদস্য

ট্যাপম্যাড বাংলাদেশের রবি আজিয়াটার সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আঞ্চলিক উপস্থিতি আরও সুদৃঢ় করছে

ক্যান্সার সচেতনতা বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

আবারও জামায়াতের আমির হলেন ডা. শফিকুর রহমান

১০

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১

রাতে ১০ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা জানালো আবহাওয়া অফিস।

১২

পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩

সংস্কার প্রস্তাব না মানলে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেবে বিএনপি : ডা. তাহের

১৪

জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫

৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু

১৬

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালামের স্ত্রী আইরিন পিয়া

১৭

কুমিল্লায় সৎ মাকে হত্যার অভিযোগ ছেলের বিরুদ্ধে

১৮

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল ৩ জনের , হাসপাতালে ভর্তি ৯২৮ জন

১৯

কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি

২০

সেনাবাহিনী প্রধানের সাথে সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সেনাবাহিনী প্রধানের সাথে সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সংগৃহীত

আজ মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সেনাবাহিনী প্রধানের সাথে সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক লো সেনাসদরে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

 

সাক্ষাৎকালে তাঁরা পারস্পরিক কুশলাদি বিনিময় ছাড়াও দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও দু'দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। বিশেষ করে তাঁরা সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, যৌথভাবে হাসপাতাল নির্মাণ ও পরিচালনার মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়ন, প্রতিরক্ষা শিল্পে বিনিয়োগ ও সামরিক প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রশিক্ষনার্থী বিনিময়ের উপর আলোকপাত করেন।


এছাড়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধ, স্পেশাল ফোর্সেস' অভিযান ইত্যাদি বিষয়ে যৌথ মহড়া পরিচালনার উপর গুরুত্বারোপ করেন।

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রধান উপদেষ্টার সাথে তুরস্কের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

রপ্তানিকারকদের নগদ সংকট মোকাবিলায় ’ডলার-টাকা সোয়াপ’ চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক

যে আসন থেকে লড়বেন মির্জা ফখরুল

তিনটি আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নভেম্বরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর

নির্বাচন ঘিরে মাঠে নামছে ৯০ হাজার সেনাসদস্য

ট্যাপম্যাড বাংলাদেশের রবি আজিয়াটার সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আঞ্চলিক উপস্থিতি আরও সুদৃঢ় করছে

ক্যান্সার সচেতনতা বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

আবারও জামায়াতের আমির হলেন ডা. শফিকুর রহমান

১০

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১

রাতে ১০ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা জানালো আবহাওয়া অফিস।

১২

পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩

সংস্কার প্রস্তাব না মানলে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেবে বিএনপি : ডা. তাহের

১৪

জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫

৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু

১৬

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালামের স্ত্রী আইরিন পিয়া

১৭

কুমিল্লায় সৎ মাকে হত্যার অভিযোগ ছেলের বিরুদ্ধে

১৮

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল ৩ জনের , হাসপাতালে ভর্তি ৯২৮ জন

১৯

কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি

২০

প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি কক্সবাজার ট্রেন

প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি কক্সবাজার ট্রেন
প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি কক্সবাজার ট্রেন

নির্মাণকাজ পরিদর্শন ও কোনো ত্রুটি আছে কি-না যাচাই করতে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাচ্ছে একটি ট্রেন।  

রোববার (৫ নভেম্বর) সকাল ৯টায় আটটি বগি ও একটি ইঞ্জিন নিয়ে ট্রেনটি চট্টগ্রাম স্টেশন ছেড়ে গেছে।

ট্রেনটিতে রয়েছেন রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের জেনারেল ম্যানেজার নাজমুল ইসলাম ও রেলের পরিদর্শন অধিদফতরের কর্মকর্তারা।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, রোববার ট্রেনটি সকাল ১০টায় দোহাজারী স্টেশনে পৌঁছবে।

এরপর সেখান থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওনা দেবে। ট্রেনটি বিকেল সাড়ে ৫টায় কক্সবাজার পৌঁছার কথা রয়েছে। রেলের পরিদর্শন অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা কক্সবাজারে অবস্থান করবেন। ৬ নভেম্বর ওই টিম কক্সবাজার রেলস্টেশন ইয়ার্ড পরিদর্শন করবে। ৭ নভেম্বর সকাল ৭টায় ওই টিম চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা দেবে।

সরকারি রেল পরিদর্শক (জিআইবিআর) রুহুল কাদের আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, আজ ট্রেনযোগে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারে যাচ্ছেন রেলের পরিদর্শন দফতরের টিম। এসময় নির্মাণাধীন দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন ও বিভিন্ন স্টেশন পরিদর্শন করা হবে। এতে কোনো ত্রুটি আছে কি না যাচাই করা হবে।

দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পের পরিচালক সুবক্তগীন বাংলানিউজকে বলেন, ১১ নভেম্বর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজারে আসবেন। ওখানে সুধী সমাবেশ হবে। আইকনিক স্টেশন দেখবেন এবং একটা অংশ থাকবে উদ্বোধনের।

তিনি আরও বলেন, ১১ নভেম্বর কক্সবাজারের পথে ট্রেন চলাচল উদ্বোধনের পর বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন চলবে ২০ বা ২৫ নভেম্বর থেকে। কক্সবাজার রুটে ঢাকা এবং চট্টগ্রাম থেকে ছয় জোড়া ট্রেন চলাচলের পরিকল্পনা আছে। তবে ইঞ্জিন ও বগি সংকটের কারণে এখনই তা হচ্ছে না। পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হবে।

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের জেনারেল ম্যানেজার নাজমুল ইসলাম বলেন, এটি আমাদের রুটিন কাজ। এটিকে ট্রায়াল রান বলা যাবে না। আমাদের সঙ্গে আছেন রেলের পরিদর্শন অধিদফতরের কর্মকর্তারা। তারা এ রেল পরিদর্শন করবেন সেখানে কোন ত্রুটি আছে কিনা দেখবেন। ইন্টারলকিং সিগন্যালিং ব্যবস্থা, প্লার্টফর্ম উঁচু সঠিক কিনা, কালভার্ট, লেভেল ক্রসিং গেট এসব দেখবেন। পরে রেলের পরিদর্শন অধিদফতরের কর্মকর্তারা সার্টিফাই করবেন। এরপর ট্রেন চলবে।

দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প ২০১০ সালের ৬ জুলাই একনেকে অনুমোদন পায়। ২০১৮ সালে এই রেলপথ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২২ সালের ৩০ জুন। পরে এক দফা বাড়িয়ে প্রকল্পের মেয়াদ করা হয় ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। এতে ব্যয় ধরা হয় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। প্রকল্পে ঋণ সহায়তা দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। তবে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়লেও ব্যয় বাড়েনি। এ প্রকল্পের কাজ পুরোদমে চলায় নির্ধারিত সময়ের আগেই তা সমাপ্ত হতে যাচ্ছে।

২০১৬ সালের ২৭ এপ্রিল প্রকল্পটি ‘ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্প’ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়। রেলপথটি নির্মিত হলে মিয়ানমার, চীনসহ ট্রান্স এশিয়ান রেলওয়ের করিডোরে যুক্ত হবে বাংলাদেশ।

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রধান উপদেষ্টার সাথে তুরস্কের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

রপ্তানিকারকদের নগদ সংকট মোকাবিলায় ’ডলার-টাকা সোয়াপ’ চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক

যে আসন থেকে লড়বেন মির্জা ফখরুল

তিনটি আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নভেম্বরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর

নির্বাচন ঘিরে মাঠে নামছে ৯০ হাজার সেনাসদস্য

ট্যাপম্যাড বাংলাদেশের রবি আজিয়াটার সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আঞ্চলিক উপস্থিতি আরও সুদৃঢ় করছে

ক্যান্সার সচেতনতা বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

আবারও জামায়াতের আমির হলেন ডা. শফিকুর রহমান

১০

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১

রাতে ১০ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা জানালো আবহাওয়া অফিস।

১২

পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩

সংস্কার প্রস্তাব না মানলে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেবে বিএনপি : ডা. তাহের

১৪

জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫

৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু

১৬

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালামের স্ত্রী আইরিন পিয়া

১৭

কুমিল্লায় সৎ মাকে হত্যার অভিযোগ ছেলের বিরুদ্ধে

১৮

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল ৩ জনের , হাসপাতালে ভর্তি ৯২৮ জন

১৯

কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি

২০

মাইক্রোক্রেডিটই ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

মাইক্রোক্রেডিটই ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ছবি

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, মাইক্রোক্রেডিটই ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ।

তিনি মাইক্রোক্রেডিটর জন্য আলাদা আইন করার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, এনজিও ভাবনা থেকে বেরিয়ে এসে মাইক্রোক্রেডিটকে ব্যাংকিংয়ের ধারণা গ্রহণ করতে হবে। আর এ ধারণা গ্রহণ করেই ঋণগ্রহিতাকে সেবা দিতে হবে।

তিনি আরো বলেন, ‘মাইক্রোক্রেডিট এখনো এনজিও। এই এনজিও থেকে উত্তরণ ঘটাতে হবে। এনজিও পর্যায়ে থেকে গেলে ব্যাংকিং মেজাজ আসবে না। মেজাজে আসতে হলে এটাকে ব্যাংক হতে হবে। মাইক্রোক্রেডিটর জন্য আলাদা আইন করতে হবে।

আজ শনিবার (১৭ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির (এমআরএ) নতুন ভবন উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন।

গ্রামীণ ব্যাংকের শুরুর সময়কার স্মৃতিচারণ করে প্রফেসর ইউনূস বলেন, আমরা যখন গ্রামীণ ব্যাংক করলাম তখন আপত্তি উঠলো এটাকে ব্যাংক বলা যাবে কি না। আমরা বললাম, আমাদেরটাই প্রকৃত ব্যাংক, তোমাদেরটা লোক দেখানো। ব্যাংক যে শব্দ থেকে উৎপন্ন হয়েছে সেটা হলো ট্রাস্ট, তোমরা যেটা করছো সেটা ডিসট্রাস্ট। আমাদের ব্যাংকিং মানুষের বিশ্বাসের ভিত্তিতে হয়েছে। জামানতবিহীন ব্যাংক, বিশ্বাসের ভিত্তিতে আমরা টাকা দেই। আজ এমন সময় আমরা আলাপ করছি যখন জামানতওয়ালা ব্যাংক, যারা নিজেদের প্রকৃত ব্যাংক বলে দাবি করত তাদের অনেকে আজ হাওয়া। টাকা নিয়ে লোপাট। ব্যাংক শেষ। আর মাইক্রোক্রেডিটের পরিসংখ্যান দেখেন। কেউ পয়সা নিয়ে পালায় নাই। এই হলো পরিহাস।

মাইক্রোক্রেডিটই ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘এটাই প্রকৃত ব্যাংকিং, আগামী দিনের ব্যাংকিং যেটাতে মানুষ নিজের পরিচয়ে কাজ করবে, নিজের বিশ্বাসের ওপরে ব্যাংকিং চলবে, টাকার উপরে না।

 

মাইক্রোক্রেডিটের জন্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানান। তিনি বলেন, ‘গ্রামীণ ব্যাংকের সাফল্যের পর প্রত্যেক এনজিও চেষ্টা করলো একইরকম কিছু করতে। ক্রমে ক্রমে প্রসার হতে আরম্ভ করল। নানারকমের নতুন নতুন জিনিস, নানা আইডিয়া নিজেদের সুবিধার জন্য ঢোকাতে আরম্ভ করল। এটা ভবিষ্যতের জন্য খারাপ হবে মনে করে একটি রেগুলেটরি অথরিটির প্রয়োজন হলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম, তারা বলল ‘আমাদের কাজ না। অর্থ মন্ত্রণালয় শুরুতে গুরত্ব দিল না, পরে বলল ‘আচ্ছা কী করতে হবে জানাও’। তখন আমরা বললাম, ‘রেগুলেটরি অথরিটি হওয়া দরকার, কারণ যে হারে বাড়ছে বড় রকমের সমস্যা হতে পারে।

তৎকালীন গভর্নর ফখরুদ্দীন সাহেব আমাদের সমর্থন করলেন। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে এটা হতে পারবে না। তারা ব্যাখ্যা চাইল। আমি বললাম, এটা বহু দেশে বলেছি, এখনো বলি, গ্রামীণ ব্যাংকও ব্যাংক, অন্যান্য ব্যাংকও ব্যাংক। কিন্তু তফাত অনেক। উদাহরণ দেই, আমেরিকান ফুটবলও ফুটবল। ইউরোপিয়ান ফুটবলও ফুটবল। কিন্তু খেলা ভিন্ন। আপনি যদি ইউরোপিয়ান ফুটবলের রেফারিকে দিয়ে আমেরিকান ফুটবল খেলা চালাতে চান ইট উইল বি অ্য ডিজাস্টার। কেন্দ্রীয় ব্যাংককে দিয়ে ক্ষুদ্রঋণ নিয়ন্ত্রণ করবেন, সে তো ক্ষুদ্রঋণ জানেই না। সে তো ইউরোপীয় ফুটবলের রেফারি,’ প্রধান উপদেষ্টা বলেন।

তিনি আরোও বলেন, ‘অবশেষে ফখরুদ্দীন সাহেব রাজি হলেন। গভর্নরকে দিয়ে এটা পরিচালনা করানোর ব্যাপারেও তাঁকে রাজি করাতে হলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতরে এর অফিস করার আলোচনা ছিল। আমরা বললাম, আলাদা জায়গায় অফিস হতে হবে... আজকে নতুন ভবন হলো। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা এটিকে বোঝার চেষ্টা করেছেন, নিয়মকানুন করেছেন। তারা যদি অন্যান্য ব্যাংকের রেগুলেটরি নিয়মের ওপর এটা স্থাপন করত তাহলে মাইক্রোক্রেডিট সেদিনই শেষ হয়ে যেত, আর খুঁজে পাওয়া যেত না। আমি বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের অভিনন্দন জানাচ্ছি।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানান, নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ কে হবে এ নিয়ে শুধু বাংলাদেশ না, যে দেশেই মাইক্রোক্রেডিট হয়েছে সে দেশই সমস্যায় পড়েছে।

তিনি বলেন, ‘আমি তাদেরকে বারে বারে বলে এসেছি তোমাদের এত কিছু চিন্তা করতে হবে না। কারণ বাংলাদেশ এর সমাধান দিয়ে দিয়েছে। মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি শুধু যে বাংলাদেশের জন্য কাজ করেছে তা না এটা আন্তর্জাতিকভাবে অনেক দেশের জন্যে সহায়ক হয়েছে।

অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘রেগুলেটরের ওপর কড়া না হয়ে ইউজার ফ্রেন্ডলি রেগুলেশন যেন হয় সেভাবে আইন করা, যেন কোনোকিছু চাপিয়ে না দেয়া হয়। এমআরএকে এখন রেগুলশনের পাশাপাশি প্রমোশনাল অ্যাক্টিভিটিও দেখতে হবে। সেভিংসের রিটার্ন, সার্ভিস চার্জ যেন সহজ হয় সেদিকে নজর দিন। উপকারভোগীদের জন্য যেন সহজ হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘মাইক্রোক্রেডিট আজ অনেক দূর এগিয়েছে। বর্তমানে ব্যাংকিং খাতের ১০ শতাংশ সমপরিমাণ সম্পদ আছে মাইক্রোক্রেডিট সেক্টরে। সবচেয়ে বড় কথা, ব্যাংকিং খাতে যে জায়গাগুলোতে দুর্বলতা আছে, মাইক্রোক্রেডিট সে জায়গায় শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে। সদস্যদের সঞ্চয় বেড়ে ৬৮ হাজার কোটি টাকার ওপর, পুঞ্জীভূত উদ্বৃত্ত বেড়ে ৬১ হাজার কোটি টাকার উপরে হয়েছে। এটা বড় অর্জন। তারা নিজেদের সঞ্চয় ও উদ্বৃত্ত দিয়ে নিজেদের গড়ে তুলছে। বিদেশি সহায়তা, অনুদান নাই বললেই চলে। দাতা তহবিল তিন হাজার কোটি টাকার মতো। এটা খুবই নগণ্য।

বাংলাদেশে গ্রামীণ অর্থনীতি বাড়ছে। এজেন্ট ব্যাংকিং ছড়িয়ে পড়ছে। মাইক্রোক্রেডিটের শাখা আছে ২৬ হাজারের মতো। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের শাখা ২০ হাজার ছাড়িয়েছে। এখানে একটা সুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। গ্রামীণ অর্থনীতিতে ফরমাল সেক্টরের পদচারণা বাড়ছে, বাড়বে। মাইক্রোফাইন্যান্স ইন্সটিটিউটটে এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে টিকে থাকতে হবে। মাইক্রোক্রেডিট আরও ফাংশনাল করতে রেগুলেটরি অথরিটি ও বাংলাদেশ ব্যাংক একসঙ্গে কাজ করবে,’ বলেন তিনি।

মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি নিয়ে নতুন আইনের খসড়া করা হয়েছে। সরকারের কাছে শিগগিরই নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।

উক্ত অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. এম আনিসুজ্জামান চৌধুরী।

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রধান উপদেষ্টার সাথে তুরস্কের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

রপ্তানিকারকদের নগদ সংকট মোকাবিলায় ’ডলার-টাকা সোয়াপ’ চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক

যে আসন থেকে লড়বেন মির্জা ফখরুল

তিনটি আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নভেম্বরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর

নির্বাচন ঘিরে মাঠে নামছে ৯০ হাজার সেনাসদস্য

ট্যাপম্যাড বাংলাদেশের রবি আজিয়াটার সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আঞ্চলিক উপস্থিতি আরও সুদৃঢ় করছে

ক্যান্সার সচেতনতা বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

আবারও জামায়াতের আমির হলেন ডা. শফিকুর রহমান

১০

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১

রাতে ১০ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা জানালো আবহাওয়া অফিস।

১২

পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩

সংস্কার প্রস্তাব না মানলে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেবে বিএনপি : ডা. তাহের

১৪

জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫

৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু

১৬

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালামের স্ত্রী আইরিন পিয়া

১৭

কুমিল্লায় সৎ মাকে হত্যার অভিযোগ ছেলের বিরুদ্ধে

১৮

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল ৩ জনের , হাসপাতালে ভর্তি ৯২৮ জন

১৯

কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি

২০

বাজার তদারকি করলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

বাজার তদারকি করলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
সংগৃহীত

বাজারে দ্রব্যমূল্যের দাম তদারকিতে রাজধানীর চাঁনখারপুলে আনন্দ বাজার পরিদর্শন করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

শনিবার (২৬ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট করে তিনি বাজার পরিদর্শনের বিষয়টি জানিয়েছেন।

ফেসবুক পোস্টে আসিফ মাহমুদ লিখেন, ‘ডিমের হালি ৬০ থেকে ৪৮ টাকা, লাউ প্রতিপিস ১০০ থেকে ৪০-৫০ টাকা ও কাঁচামরিচ প্রতি কেজি ৩০০ থেকে ১৪০-১৫০ টাকায় নেমে এসেছে। যদিও স্থান ও বাজারভেদে দামে কিছু ভিন্নতা রয়েছে। শীতের সবজি বাজারে আসা শুরু হলে আরও কমে আসবে। অন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণেও সরকার কাজ করে যাচ্ছে।


ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রধান উপদেষ্টার সাথে তুরস্কের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

রপ্তানিকারকদের নগদ সংকট মোকাবিলায় ’ডলার-টাকা সোয়াপ’ চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক

যে আসন থেকে লড়বেন মির্জা ফখরুল

তিনটি আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নভেম্বরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর

নির্বাচন ঘিরে মাঠে নামছে ৯০ হাজার সেনাসদস্য

ট্যাপম্যাড বাংলাদেশের রবি আজিয়াটার সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আঞ্চলিক উপস্থিতি আরও সুদৃঢ় করছে

ক্যান্সার সচেতনতা বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

আবারও জামায়াতের আমির হলেন ডা. শফিকুর রহমান

১০

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১

রাতে ১০ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা জানালো আবহাওয়া অফিস।

১২

পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩

সংস্কার প্রস্তাব না মানলে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেবে বিএনপি : ডা. তাহের

১৪

জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫

৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু

১৬

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালামের স্ত্রী আইরিন পিয়া

১৭

কুমিল্লায় সৎ মাকে হত্যার অভিযোগ ছেলের বিরুদ্ধে

১৮

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল ৩ জনের , হাসপাতালে ভর্তি ৯২৮ জন

১৯

কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি

২০

এক সপ্তাহের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

এক সপ্তাহের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
সংগৃহীত

আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ভোজ্যতেলসহ রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।

শনিবার (১ মার্চ) সন্ধ্যায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে সভা করে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম উপদেষ্টা।

সভা থেকে চাঁদ দেখার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, রমজান আসলে আমাদের দেশে পণ্যের দাম বাড়ে। এটা একটা কমন ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু সরকার এবার সচেতন রয়েছে। যাতে করে নিত্যপণ্যের দাম না বাড়ে। সেজন্য বেশকিছু পণ্যের ওপর শুল্ক কমানো হয়েছে।

তিনি বলেন,  আপনারা দেখবেন মালয়েশিয়া-সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশে রমজানে পণ্যের ওপর ১৫ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যছাড় দেয়। অথচ আমাদের দেশে উল্টো।

সরকার এবার সচেতন আছে জানিয়ে ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, বেশকিছু পণ্যের ওপর শুল্ক কমানো হয়েছে। আমাগী এক সপ্তাহের মধ্যে ভোজ্যতেলসহ সংশ্লিষ্ট পণ্যের দামও সহনীয় হবে। ব্যবসায়ী ভাইদের প্রতি আহ্বান আপনারা নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় রাখুন।

 

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রধান উপদেষ্টার সাথে তুরস্কের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

রপ্তানিকারকদের নগদ সংকট মোকাবিলায় ’ডলার-টাকা সোয়াপ’ চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক

যে আসন থেকে লড়বেন মির্জা ফখরুল

তিনটি আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নভেম্বরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর

নির্বাচন ঘিরে মাঠে নামছে ৯০ হাজার সেনাসদস্য

ট্যাপম্যাড বাংলাদেশের রবি আজিয়াটার সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আঞ্চলিক উপস্থিতি আরও সুদৃঢ় করছে

ক্যান্সার সচেতনতা বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

আবারও জামায়াতের আমির হলেন ডা. শফিকুর রহমান

১০

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১

রাতে ১০ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা জানালো আবহাওয়া অফিস।

১২

পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩

সংস্কার প্রস্তাব না মানলে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেবে বিএনপি : ডা. তাহের

১৪

জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫

৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু

১৬

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালামের স্ত্রী আইরিন পিয়া

১৭

কুমিল্লায় সৎ মাকে হত্যার অভিযোগ ছেলের বিরুদ্ধে

১৮

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল ৩ জনের , হাসপাতালে ভর্তি ৯২৮ জন

১৯

কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি

২০

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আমরা এক নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি : প্রধান উপদেষ্টা

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আমরা এক নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি : প্রধান উপদেষ্টা
সংগৃহীত

বিপ্লবোত্তর নতুন বাংলাদেশে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, এই নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সব মানুষকে একটি বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা।  গত ০৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আমরা এক নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এই নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সব মানুষকে একটি বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা।

আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসে খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে আমরা এক নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এই নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সব মানুষকে একটি বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। পরিবারে মতভেদ থাকবে, বাকবিতণ্ডা হবেকিন্তু আমরা কেউ কারও শত্রু হবো না।  কাউকে তার মতের জন্য শত্রু মনে করব না। কাউকে ধর্মের কারণে শত্রু মনে করব না। আমরা সবাই সমান। কেউ কারো ওপরে না এবং কেউ কারো নিচে না এই ধারণা আমরা জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। বৈষম্যহীন, শোষণহীন, কল্যাণময় এবং মুক্ত বাতাসের রাষ্ট্রের যে স্বপ্ন নিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করেছিলেন, আমি তাদের সেই স্বপ্ন পূরণে অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা এখন থেকেই বাংলাদেশকে এমনভাবে গড়তে চাই যেন এই দেশে জনগণই সত্যিকার অর্থে সব ক্ষমতার উৎস হয়। বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে একটি মানবিকও কল্যাণকর রাষ্ট্র হিসেবে সমাদৃত হয়। আমরা সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখব। আমাদের পররাষ্ট্রনীতির ভিত্তি হবে পারস্পরিক সম্মান, আস্থা, বিশ্বাসও সহযোগিতা। জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় এবং বৈশ্বিক শান্তি ও অর্থনীতি সুসংহত করণে আমাদের একত্রে কাজ করতে হবে। তাই, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।

তরুণদের সৃজনশীলতার বিকাশের ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমাদের তরুণ সমাজ সম্পদের সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও যেন মেধার ভিত্তিতে নিজ নিজ সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটিয়ে দেশ গঠনে অবদান রাখতে পারে আমাদের সেই পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

এর আগে ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আগে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিন বাহিনী প্রধান।

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রধান উপদেষ্টার সাথে তুরস্কের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

রপ্তানিকারকদের নগদ সংকট মোকাবিলায় ’ডলার-টাকা সোয়াপ’ চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক

যে আসন থেকে লড়বেন মির্জা ফখরুল

তিনটি আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নভেম্বরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর

নির্বাচন ঘিরে মাঠে নামছে ৯০ হাজার সেনাসদস্য

ট্যাপম্যাড বাংলাদেশের রবি আজিয়াটার সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আঞ্চলিক উপস্থিতি আরও সুদৃঢ় করছে

ক্যান্সার সচেতনতা বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

আবারও জামায়াতের আমির হলেন ডা. শফিকুর রহমান

১০

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১

রাতে ১০ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা জানালো আবহাওয়া অফিস।

১২

পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩

সংস্কার প্রস্তাব না মানলে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেবে বিএনপি : ডা. তাহের

১৪

জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫

৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু

১৬

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালামের স্ত্রী আইরিন পিয়া

১৭

কুমিল্লায় সৎ মাকে হত্যার অভিযোগ ছেলের বিরুদ্ধে

১৮

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল ৩ জনের , হাসপাতালে ভর্তি ৯২৮ জন

১৯

কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি

২০

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে : সরকারের বিবৃতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে : সরকারের বিবৃতি
প্রতীকী ছবি

বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও জনগণের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার যে দাবি উঠেছে, তা অন্তর্বর্তী সরকার গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে।

আজ শুক্রবার (৯ মে) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও জনগণের পক্ষ থেকে স্বৈরশাসন ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অভিযোগে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার যে দাবি উঠেছে, তা সরকার গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে। এ ব্যাপারে সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ইতোমধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করেছে, তাদের সাথে আলোচনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।

সকলকে ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের নেতা ও সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যক্রমের বিষয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদন সরকার বিবেচনায় রাখছে। সে পর্যন্ত সকলকে ধৈর্য ধারণ করার আহ্বান জানাচ্ছে।

উল্লেখ্য, ইতোমধ্যে সরকার জনদাবির প্রতি সম্মান জানিয়ে প্রচলিত আইনের অধীনে সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সরকারের পক্ষে থেকে মানবতাবিরোধী অপরাধের সাথে জড়িত সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত আইনে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশত্যাগের বিষয়ে বলা হয়, ফ্যাসিবাদী সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও হত্যা মামলার আসামি আবদুল হামিদের বিদেশ গমন সম্পর্কে জনমনে ক্ষোভের বিষয়ে সরকার অবগত। এ ঘটনার সাথে জড়িত সকলের বিরুদ্ধে উপযুক্ত আইনগত ব্যবস্থা নিতে সরকার বদ্ধপরিকর রয়েছে।

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রধান উপদেষ্টার সাথে তুরস্কের সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

রপ্তানিকারকদের নগদ সংকট মোকাবিলায় ’ডলার-টাকা সোয়াপ’ চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক

যে আসন থেকে লড়বেন মির্জা ফখরুল

তিনটি আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নভেম্বরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর

নির্বাচন ঘিরে মাঠে নামছে ৯০ হাজার সেনাসদস্য

ট্যাপম্যাড বাংলাদেশের রবি আজিয়াটার সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আঞ্চলিক উপস্থিতি আরও সুদৃঢ় করছে

ক্যান্সার সচেতনতা বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

আবারও জামায়াতের আমির হলেন ডা. শফিকুর রহমান

১০

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১

রাতে ১০ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা জানালো আবহাওয়া অফিস।

১২

পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৩

সংস্কার প্রস্তাব না মানলে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেবে বিএনপি : ডা. তাহের

১৪

জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫

৩১ ডিসেম্বর থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু

১৬

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালামের স্ত্রী আইরিন পিয়া

১৭

কুমিল্লায় সৎ মাকে হত্যার অভিযোগ ছেলের বিরুদ্ধে

১৮

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল ৩ জনের , হাসপাতালে ভর্তি ৯২৮ জন

১৯

কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার ফি

২০