মঙ্গলবার কুমিল্লার দাউদকান্দিতে ঘটেছে এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মহাসড়কে বাসের চাপায় নারী-শিশুসহ চার পথচারী নিহত হয়েছেন।
সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত ৮ টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার রায়পুর মালিখিল এলাকায়
মহাসড়ক পার হওয়ার সময় একুশে পরিবহন নামে একটি বাস তাদের চাপা দিলে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহতরা হলেন, কুমিল্লা জেলার তিতাস উপজেলার ভিটিকান্দি ইউনিয়নের কদমতুলী এলাকার দিলবাল নেছা (৫০), শাহিনুর আক্তার (২৪), রাইসা (১.৫), সায়মা (৩)।
দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে দাউদকান্দি হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীনুল আলম জানিয়েছেন, প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে জানতে পারি, সোমবার রাত ৮ টার দিকে মহাসড়কের পার হচ্ছিলেন যাচ্ছিলেন শিশুসহ একই পরিবারের ৪ জন সদস্য। এ সময় নোয়াখালী থেকে ঢাকাগামী একুশে পরিবহনের বেপরোয়া বাস তাদের চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিন জন। পরে, শিশুটিকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হলে পথেই তার মৃত্যু হয়।
তিনি আরও বলেন, বাসটি পালিয়ে গেলেও একই কোম্পানির অন্য একটি বাস আটক করা হয়েছে।
এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন, দেশের বিচার ব্যবস্থার মূল সমস্যা ৪ মিলিয়ন মামলার ভার। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য আমরা রাউন্ড-ব্রেকিং টেকনোলজিকাল ইনোভেশন সিস্টেমের উপর ফোকাস করছি এবং মামলা নিষ্পত্তির জটিলতাগুলো সমাধানের চেষ্টা করছি।
সুপ্রিম কোর্ট অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট কর্তৃক ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স
অন জুডিশিয়ারি এক্রোস দ্যা বর্ডার্স (21st Century Challenges and
Experiences from the Himalayas and Beyond) শীর্ষক দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক
সম্মেলন হয়েছে ।
আন্তর্জাতিক সম্মেলনটির প্রথম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। তিনি এ সম্মেলনের উদ্বোধন করেন।
সম্মেলনটির দ্বিতীয় দিনের প্রথম অধিবেশনের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভুটানের হাইকোর্টের বিচারপতি লোবজাং রিনজিন ইয়ার্গে।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তৃতা করেন- আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম, সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক মো. জাকির হোসেন।
প্রধান বিচারপতি ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে ভুটান ও নেপাল বাংলাদেশকে স্বাধীনতার স্বীকৃতিদানের ইতিহাস কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করেন এবং পিপলস জুডিসিয়ারি সম্পর্কে বলেন, পিপলস জুডিসিয়ারি ধারণাটি এমন একটি ধারণা, যা সংখ্যালঘুসহ সকল নাগরিকের সমান প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করে এবং সংবিধান অনুযায়ী তাদের অধিকারগুলো রক্ষা করে।
প্রধান বিচারপতি বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার মূল সমস্যা উল্লেখ করে- তা থেকে উত্তরণের উপায় ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেন, বাংলাদেশের আদালত আজকে ৪ মিলিয়ন মামলার ভারে জর্জরিত। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য আমরা রাউন্ড-ব্রেকিং টেকনোলজিকাল ইনোভেশন সিস্টেমের উপর ফোকাস করছি এবং মামলা নিষ্পত্তির জটিলতাগুলো সমাধানের চেষ্টা করছি।
প্রধান বিচারপতি বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা আধুনিকায়নে বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন। কক্সবাজারে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠায় জমি বরাদ্দের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, এই অধিবেশন দক্ষিণ এশিয়ার বিচার ব্যবস্থার জন্য একটি অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম- যা নিজেদের মধ্যে সংলাপে অন্তর্ভুক্ত হওয়া, ক্রস বর্ডার
ঐক্য গড়ে তোলা ও বৃহত্তর সহযোগিতার ভিত্তি স্থাপন করবে।
এছাড়া বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সম্পর্কে বলতে গিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান
সরকার বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী এবং তা বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর।
তিনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ী ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন আর তাই দেশে আজ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
ভুটানের হাইকোর্টের বিচারপতি লোবজাং রিনজিন ইয়ার্গে বলেন, ব্যক্তির মানবাধিকার রক্ষায় আইনের শাসনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি শক্তিশালী গণতন্ত্রের মূলভিত্তি।
তিনি বলেন, দুটি গুরুত্বপূর্ণ মূলনীতি- কেউ আইনের উর্ধ্বে নয় এবং সকলেই আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী। এটা বাস্তবায়ন করা না হলে, আইন ন্যায়বিচারের পরিবর্তে অবিচারের উৎস হয়ে উঠে। তিনি তার বক্তৃতায় ভুটানের বিচার ব্যবস্থার অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরেন। তিনি বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির এরূপ সম্মেলনের উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, এই সম্মেলনের ফলে এই অঞ্চলের বিচারব্যবস্থার চ্যালেঞ্জগুলো শেয়ার করার মাধ্যমে তা উত্তরণে সহায়ক হবে।
সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন- আপিল বিভাগ ও হাইকোর্টের বিচারপতিগণ, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি,
এটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, এটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের কর্মকর্তাগণ, সুপ্রিমকোর্ট
বার নেতৃবৃন্দ, সিনিয়র আইনজীবী ও সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মকর্তাবৃন্দ।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় বিএসটিআই, কুমিল্লা ও উপজেলা প্রশাসন, সদর দক্ষিণ, কুমিল্লার যৌথ উদ্যোগে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার পরিচালিত অভিযানে ভ্রাম্যমাণ আদালতে 'মুড়ি' পণ্যের গুণগত মান সনদ গ্রহণ ব্যতীত প্রস্তুত, বিক্রয়-বিতরণ করায় "বিএসটিআই আইন-২০১৮" অনুযায়ী কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ এর বেলতলীর কৃষ্ণপুরে মেসার্স খোরশেদ চিড়া ও মুড়ি মিল প্রতিষ্ঠানটিকে ২৫,০০০ (পঁচিশ হাজার টাকা) এবং কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ এর গোপিনাথপুরের মেসার্স মমতা মুড়ি মিল প্রতিষ্ঠানটিকে "বিএসটিআই আইন-২০১৮" এবং "ওজন ও পরিমাপ মানদন্ড আইন-২০১৮" অনুযায়ী ৪০,০০০ (চল্লিশ হাজার টাকা) অর্থদণ্ড করা হয়।
উক্ত ভ্রাম্যমাণ আদালত সদর দক্ষিণ উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব সৈয়দ রেফাঈ আবিফ এর নেতৃত্বে পরিচালিত হয়।
প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিএসটিআই, কুমিল্লা অফিসের কর্মকর্তা জনাব ইকবাল আহম্মদ, ফিল্ড অফিসার (সিএম) এবং প্রকৌ: আরিফ উদ্দিন প্রিয়, পরিদর্শক (মেট্রোলজি)।
জনস্বার্থে এই ধরনের অভিযান চলমান থাকবে।
মন্তব্য করুন
ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে ফিরে আসছে।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে লক্ষ্মীপুরে বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শনকালে সদর উপজেলার বাঙ্গাখাঁ উচ্চ বিদ্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, সেনাবাহিনীকেও ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, যেন কার্যক্রমগুলো দ্রুত হয়। এছাড়া
সারাদেশে যে মামলাগুলো রয়েছে, এর মধ্যে অনেকগুলোই গ্রহণযোগ্য নয়। সে ক্ষেত্রে আমাদের আহ্বান রয়েছে, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই যেন মামলাগুলো করা হয়। সেই মামলার ভিত্তিতেই যেন পুলিশসহ প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করে ও জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হয়।
রাষ্ট্রীয় সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে নাহিদ বলেন, ইতোমধ্যে আমাদের ৬টি সংস্কার কমিটি হয়েছে। বৃহস্পতিবার কমিটির সঙ্গে বৈঠকও হয়েছে। অক্টোবর মাস থেকেই সংস্কার কমিটির কার্যক্রম শুরু হবে। শিক্ষা ও গণমাধ্যমসহ আরও কিছু সংস্কার কমিশন গঠনের পরিকল্পনা রয়েছে। কমিশনগুলো সংশ্লিষ্ট ও অভিজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে রূপরেখা তৈরি করবে। তখন সব রাজনৈতিক ও সামাজিক পক্ষ মিলেই আমরা রূপরেখা অনুযায়ী সংস্কার কার্যক্রম শুরু করব।
তিনি বলেন, অভ্যুত্থানের বড় দুর্যোগ এসেছে আমাদের দেশে। আমরা দেখেছি, এ দুর্যোগে দেশের জনগণ সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেছে। ছাত্ররাসহ একত্রে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে জনগণ ও প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করেছে। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।
বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, এখন আমরা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের কার্যক্রমের দিকেই যাচ্ছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজটি এগিয়ে নিতে আমরা কাজ করছি। পানি কমছে, মানুষজনও আশ্রয়কেন্দ্র থেকে চলে যাচ্ছে। লক্ষ্মীপুরে পানি দেরি করে কমছে, কারণ এখানে খালগুলো দখল হয়ে গেছে। সে খালগুলো যদি দখলমুক্ত করা যায়, তাহলে তা দীর্ঘমেয়াদি সুরাহা হবে। এখানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের গৃহ নির্মাণের জন্য ইতোমধ্যে বরাদ্দ পাঠানো হয়েছে। সে বরাদ্দ অনুযায়ী খুব শিগগিরই গৃহ নির্মাণ করা হবে। জনস্বাস্থ্যের বিষয়টি আমরা সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। দীর্ঘমেয়াদি পুনর্বাসনের জন্য শিক্ষা-স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে এ জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করার জন্য সরকার সার্বিকভাবে কাজ করবে।
লক্ষ্মীপুরে বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শনকালে এসময় উপস্থিত ছিলেন লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক রাজিব কুমার সরকার, জেলা পুলিশ সুপার মো. আকতার হোসেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফুর রহমান, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভি দাশ ও সদর মডেল থানার ওসি ইয়াছিন ফারুক মজুমদার প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
রাজধানীর মধ্যবাড্ডা বেপারিপাড়া এলাকার একটি বাসা থেকে মুসাম্মাৎ মাকসুদা বেগম (৬৫) নামে এক বৃদ্ধার মরদেহ পুলিশ উদ্ধার করেছে ।
বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) দিনগত রাত ৪টার দিকে পুলিশ খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বাড্ডা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোছা. ফাতেমা সিদ্দিকা জানান, আমরা খবর পেয়ে রাত চারটার দিকে মধ্যবাড্ডা বেপারিপাড়া ২২/১ চারতলা বাসার পূর্ব পাশের রুমের বিছানা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করি। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরো জানান, আমরা জানতে পেরেছি, নিহত মাকসুদা বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ হয়ে বিছানায় ছিলেন। রাতে তিনি বিছানাতেই পায়খানা করলে তার মেয়ে স্মৃতি আক্তার বাথরুমে গোসলের জন্য নিয়ে যান। পরে ক্ষিপ্ত হয়ে মাকে ধাক্কা দিলে ট্যাপের সঙ্গে লেগে মাথা কেটে যায়। পরে তাকে নিয়ে যায় বিছানায়। অসুস্থ অবস্থায় ওই বিছানাতেই তার মৃত্যু হয় বলে আমরা জানতে পেরেছি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। এ ঘটনায় স্মৃতি আক্তারকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
নিহত নারীর গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর থানায়।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা
সদর দক্ষিন মডেল থানাধীন কোটবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ি চোর চক্রের ১জনকে গ্রেফতার করাসহ ৭ টি
চোরাই মোটর সাইকেল উদ্ধার করেছে।
সোমবার রাত ০১:৩০ নাগাদ গোপন সংবাদের
ভিত্তিতে কুমিল্লা সদর দক্ষিন মডেল থানাধীন কোটবাড়ি পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত এসআই (নিঃ)
মোঃ মোরশেদ আলম ও সঙ্গীয় ফোর্সসহ সদর দক্ষিন মডেল থানার কোটবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ি এলাকায়
পেট্রোল ডিউটি সহ ওয়ারেন্ট তামিল ডিউটি করাকালে জানতে পারেন যে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ
মডেল থানাধীন কোটবাড়ি সালমানপুর দীঘির পূর্বপাড় আবুল হোসেনের গ্যারেজের সামনে রাস্তার
উপর কয়েকজন মোটরসাইকেল চোর চক্রের সদস্য একত্রিত হয়ে চোরাই মোটরসাইকেল ক্রয়- বিক্রয়
করতেছে।
উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সুকৌশলে
ঘটনাস্থল হতে আসামীগণ পালানোর চেষ্টাকালে অফিসার ও ফোর্সের সহয়তায় আসামী মোঃ খোরশেদ
আলম (৩০) কে ০১টি কালো রংয়ের Hero glamour মোটরসাইকেল যার রেজি: নং-কুমিল্লা ল-১১-৫৯৪৮
সহ গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ খোরশেদ আলম
(৩০) কে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করাকালে জানা যায় যে, তার সঙ্গীয় অপর আসামীগণ মোঃ শিপু
ওরফে শিল্পা ওরফে শিপা (৩৭), রাকিবুল হাসান
প্রকাশ রিয়াদ (২৭) দ্বয়ের হেফাজতে আরো ০৬ টি চোরাই মোটরসাইকেল রয়েছে ।
গ্রেফতারকৃত আসামীর তথ্য মতে সদর দক্ষিন
মডেল থানাধীন কোটবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির একটি দক্ষ টিম কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান
পরিচালনা করে এবং অভিযানের এক পর্যায়ে কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানাধীন বালুতুপা এলাকার
পলাতক আসামী জসিম ও শিপুদ্বয়ের বসত বাড়ির উঠানে পৌঁছালে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে
পলাতক আসামী জসিম ও শিপু ঘর থেকে বাহির হয়ে দৌড়ে পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে পলাতক আসামীদের বসত-বাড়ী
তল্লাশী করে ৬ টি চোরাই মোটর সাইকেল উদ্ধার জব্দ করা হয় ।
উদ্ধারকৃত ৬ টি চোরাই মোটর সাইকেল
-
(i) ০১ টি নীল কালো রংয়ের YAMAHA
FZS V2 150 CC MOTORCYCLE (ii) ০১ টি লাল কালো রংয়ের BAJAJ DISCOVER 110 CC
MOTORCYCLE (iii) ০১ টি লাল কালো রংয়ের HONDA XBLADE 150 CC MOTORCYCLE (iv) ০১ টি
নীল কালো রংয়ের BAJAJ DISCOVER 125 CC MOTORCYCLE (v) ০১ টি কালো রংয়ের TVS RAIDER
125 CC MOTORCYCLE (vi) ০১টি লাল কালো রংয়ের HERO GLAMOUR MOTORCYCLE
উক্ত ঘটনায় সদর দক্ষিণ মডেল থানায় এজাহার
দায়ের করলে সদর দক্ষিণ মডেল থানার মামলা নং-৩০, তারিখ- ২২/০৪/২০২৪ইং ধারা-৪১৩ পেনাল
কোড, রুজু করা হয়।
মন্তব্য করুন
বেনাপোল পোর্ট থানার পুটখালী সীমান্ত থেকে ৭০০ গ্রাম ওজনের ছয়টি স্বর্ণের বারসহ মনোর উদ্দিন (৩১) নামে এক পাচারকারীকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
মনোর উদ্দিন বেনাপোল পোর্ট থানাধীন পুটখালি গ্রামের কদর আলীর ছেলে।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) ভোরে সীমান্তের পুটখালি মসজিদবাড়ি বিজিবি চেকপোস্টের সামনে থেকে তাকে আটক করে বিজিবি।
বিজিবি জানান, রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি পুটখালি গ্রামে দিয়ে ভারতে পাচারের উদ্দেশ্য বিপুল পরিমাণ একটি স্বর্ণের চালান যাবে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন একটি ইজিবাইক আরোহীকে গতিরোধ করা হয়। এ সময় ইজিবাইক ও তার দেহ তল্লাশি চালিয়ে কিছু পাওয়া যায়নি। ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানান তার পায়ুপথে ছয় পিচ স্বর্ণের বার আছে। পরে তাকে একটি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে স্ক্যানিং করলে তার সত্তাতা পাওয়া যায়। এবং স্বর্ণের বার গুলো উদ্ধার করে তাকে আটক করা হয়। এছাড়া উদ্ধার করা স্বর্ণের আনুমানিক বাজার মূল্য ৭০ লাখ টাকা বলে তারা জানায়।
খুলনা ২১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল খুরশিদ আনোয়ার জানান, জব্দ করা স্বর্ণের চালানটি যশোর ট্রেজারিতে জমা দেওয়া হয়েছে এবং আসামিকে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন নিশ্চিত করেছেন,বমি পার্টির গুরুকে গ্রেফতার করা হয়েছে ।
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের অভিযোগে মো. স্বপন প্রকাশ ওরফে চোরা স্বপন (৫২)কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তেজগাঁও থানার ফার্মগেট খামারবাড়ি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সামনে থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
চোরা স্বপন সম্পর্কে তিনি বলেন, বাসে যাত্রীবেশে উঠে বমি করে যারা ছিনতাই করে তাদের কাছে ‘গুরু স্বপন’নামে পরিচিত চোরা স্বপন।
স্বপন বরিশাল জেলার কাজিরহাট থানার সন্তোষপুর গ্রামের মৃত আয়নাল ফকিরের ছেলে। তিনি চিহ্নিত ছিনতাইকারী। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ও ছিনতাইয়ের অভিযোগে ১০টি মামলা রয়েছে। তিনি একসময় চুরি করতেন। চুরির অভিযোগে বেশ কয়েকবার আটকও হন। এ কারণে গ্রামে সবাই চোরা স্বপন নামেই চেনে তাকে।
ওসি মহসীন আরো বলেন, গ্রাম ছেড়ে ঢাকায় এসে তিনি ছিনতাই শুরু করেন। প্রথমে অন্য দলের সঙ্গে থাকলেও পরে নিজেই দল গঠন করেন। এরপর তিনি নিজেই বমি পার্টি করেন। তার দলের সদস্যরা বিভিন্ন বাসে ওঠেন। বাসে প্রথমে কৃত্রিম জটলা তৈরি করেন, এরপর কেউ একজন কৃত্রিম বমি করেন। বমি করার পর বাসের মধ্যে এক ধরনের হৈ-হুল্লোড় তৈরি হয়। সে সুযোগে এই গ্রুপের সদস্যরা যাত্রীর মোবাইল, মানিব্যাগ ছিনিয়ে পালিয়ে যান। তারা চকলেট এবং পানির বিশেষ মিশ্রণে কৃত্রিম বমি করতেন বাসে থাকা যাত্রীদের শরীরে।
তবে কৃত্রিম এই বমি কিন্তু সবাই করতে পারে না। এই বিশেষ বমি করার প্রশিক্ষণ দেন স্বপন। তাই তাকে এই ধরনের ছিনতাইকারী দলের সদস্যরা গুরু স্বপন নামেই ডাকেন ।
ওসি বলেন, মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) ফার্মগেটে একটি বাসে স্বপন তার আরও দুই সদস্য নিয়ে ওঠেন। তারা সেখানে বমি করে ছিনতাইয়ের চেষ্টা করলে যাত্রীরা দেখে ফেলেন। এসময় দুজন পালালেও স্বপনকে আটক করা হয়।
এসময় পুলিশ তার কাছ থেকে একটি ছুরি ও ৮০ হাজার টাকা উদ্ধার করে।
মন্তব্য করুন
রোববার (৭ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে আশুলিয়া থানা অডিটোরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অবস্) আবদুল্লাহিল কাফি জানান, পোশাক কারখানা ও সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বেতন প্রদানের সময় স্ট্যাম্পের চাহিদার সুযোগ নিয়ে কোটি টাকার জাল স্ট্যাম্প সরবরাহ করে আসছিল একটি চক্র। এমন চক্রের সন্ধান পেয়ে অভিযান পরিচালনা করে আশুলিয়া থানা পুলিশ আর এ অভিযানে বিপুল সংখ্যক জাল স্ট্যাম্পসহ চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন-বরিশাল জেলার সদর থানার ব্রাউন কম্পাউন্ড রোড এলাকার মৃত আ. রশিদ হাওলাদারের ছেলে মো. আসিফ ইকবাল (৩৮) ও মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর থানার বাহেরচর গ্রামের হোসেন মোল্লার ছেলে মো. জুয়েল (৪২)। একটি পোশাক কারখানায় জার স্ট্যাম্প বিক্রির সময় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অবস্) আবদুল্লাহিল কাফি বলেন, জাল স্ট্যাম্প তৈরির কারখানা আমরা গত ঈদের আগে শনাক্ত করে চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তার করেছি। তারা কিন্তু ধরন পরিবর্তন করেছে। পোশাক কারখানার বেতনের সময় ১০ টাকার জাল স্ট্যাম্পের প্রয়োজন হয়। একই সঙ্গে পণ্য শিপমেন্টের সময় ৫০০ টাকার স্ট্যাম্প প্রয়োজন হয়। এ চাহিদাকে চক্রটি কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রাতে আশুলিয়ার নরসিংহপুর এলাকার ডংলিয়ন পোশাক কারখানায় জাল স্ট্যাম্প বিক্রি করতে আসেন আসামি আসিফ ইকবাল। খবর পেয়ে অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ।
পুলিশের উপস্থিত বুঝতে পেরে তিনি আসিফ ইকবাল পালানোর চেষ্টা করলে তাকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে ১০ টাকা মুল্যের ২ লাখ ৯০ হাজার ২০০ টি রিভিনিউ স্ট্যাম্প উদ্ধার করা হয়। পরে তার দেওয়া তথ্যমতে গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানার মৌচাক বাজারের ইউনিয়ন ব্যাংকের সামনে থেকে মো. জুয়েল মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তার কাছ থেকে ১০ টাকা মূল্যের ১০ হাজার ও ৫০০ টাকা মূল্যের ৪০ হাজার স্ট্যাম্প উদ্ধার করা হয়। যার মুল্য দুই কোটি ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এ জাল স্ট্যাম্পের কারখানার করা হচ্ছে। দ্রুত কারখানাসহ চক্রের অন্যান্য সদস্যদের গ্রেপ্তার করা হবে। গ্রেপ্তারকৃত আসামির রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
মন্তব্য করুন
পাবনা আমিনপুরে ৫ বছরের শিশু ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে।ধর্ষণের এ জঘন্য এঘটনাটি ঘটেছে আমিনপুর থানার ঢালারচর ইউনিয়নের ঢালারচর গ্রামে।ঘটনার ১২ ঘন্টা অতিবাহিত হওয়ার পুর্বেই ধর্ষক কে গ্রেফতার করেছে আমিনপুর থানা পুলিশ।
ভুক্তভোগী শিশুর পরিবার সুত্রে জানা যায়, ২২শে মার্চ শুক্রবার বিকাল ৩ টায় শিশুটিকে চকলেট দেওয়ার কথা বলে নিজ বাড়িতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে প্রতিবেশী বাচ্চু সরদার। এসময় শিশুর চিৎকারে পরিবারের সদস্য গণ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করলেও কৌশলে পালিয়ে যায় ধর্ষক। মুমূর্ষু অবস্থায় ভুক্তভোগী শিশুকে বেড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পাবনা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে। এঘটনায় শিশুটির ছোট চাচা বাদী হয়ে আমিনপুর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
মামলা দায়েরের কিছু সময়ের মধ্যে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে আমিনপুর থানা পুলিশ।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন আমিনপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি তদন্ত নুরুজ্জামান।
মন্তব্য করুন
১৯৯২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাজধানীর সাতরাস্তায় এক সড়ক দুর্ঘটনায় মামলা করে ট্রাফিক
বিভাগ। মামলার তদন্ত ও বিচার শেষে শুধু মিনিবাস চালকের সাজা হয়।
ট্রাফিক বিভাগের সার্জেন্ট আ.জলিলের দায়ের করা এজাহারে বলা হয়, ১৯৯২ সালের ১৪
অক্টোবর সন্ধ্যা সাতটায় তেজগাঁও পলিটেকনিকের কাছে সাতরাস্তার মহাখালী রোডে একটি মিনিবাস
দ্রুতগতিতে ও বেপরোয়াভাবে চালিত হয়ে একটি বেবিটেক্সিকে ধাক্কা দেয়। এতে বেবি চালকসহ
যাত্রীরা আহত হন। এক যাত্রী ও চালক হাসপাতালে ভর্তি হন। মিনিবাস চালক পালিয়ে
যায়।
মামলার তদন্তকালে বেবি চালক কলিমউদ্দিন মৃত্যুবরণ করেন। তদন্ত শেষে মিনিবাস চালক
সেলিমের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
সেই সাজা থেকে রেহাই পেতে আপিল ও রিভিশন করেন বাস চালক সেলিম। ৩২ বছর শেষে অবশেষে
হাইকোর্ট তার সাজা বহাল রাখেন।
২০২৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রায়টি দিয়েছেন বিচারপতি মো.আশরাফুল কামালের একক হাইকোর্ট
বেঞ্চ। সম্প্রতি এই রায়টি প্রকাশ করা হয়েছে।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মো.আশেক মোমিন,
সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট লাকী বেগম ও ফেরদৌসী আক্তার।
তবে আসামিপক্ষে কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না।
এ ঘটনায় করা মামলার বিচার শেষে ১৯৯৬ সালের ১৭ জানুয়ারি ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট
শওকত আলীর আদালত রায় দেন। রায়ে সেলিমকে পৃথক ধারায় তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং এক
হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে এক মাসের কারাদণ্ড দেন। জামিনে থাকা সেলিম রায়ের সময় পলাতক
ছিলেন।
পরে মহানগর দায়রা আদালতে আপিল করা হয়। ৩৫৬৯ দিন পর এ আপিল করা হয়। ২০০৫ সালের
৩০ নভেম্বর আপিলটি গ্রহণ না করে সরাসরি খারিজ করেন মহানগর দায়রা জজ মো.মমিন উল্লাহ।
পরবর্তীতে এর বিরুদ্ধে ২০০৬ সালে হাইকোর্টে রিভিশন করেন সেলিম। শুনানি শেষে ২০২৩
সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রায় দেন হাইকোর্ট।
রায়ে রিভিশন খারিজ করে হাইকোর্ট বিচারিক আদালত ও আপিল আদালতের রায় বহাল রাখেন।
রায় পাওয়ার ত্রিশ দিনের মধ্যে আসামিকে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়েছে। অন্যথায় আসামিকে
গ্রেফতারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।
মন্তব্য করুন