

নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লায় জননিরাপত্তা বিঘ্ন, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে ৪৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগ ও অংগসংগঠনের সদস্য।
আজ শনিবার (৮ নভেম্বর) কুমিল্লার পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খাঁন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বিদেশে পলাতক ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংগঠনের কয়েকজন নেতা তাদের নিজ এলাকায় অর্থ পাঠিয়ে সরকার পতনের জন্য ঝটিকা মিছিলসহ জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করাচ্ছে। এই নিষিদ্ধ সংগঠনের অর্থায়নে গতকাল শুক্রবার ১ মিনিটের এই মিছিলে কুমিল্লার বিভিন্ন থানা এলাকা থেকে টাকার বিনিময়ে লোক সংগ্রহ এবং গাড়ি ভাড়া করে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লায় ঝটিকা মিছিল বের করে। সংক্ষিপ্ত সময়ের এই মিছিলের অধিকাংশ সদস্য নিজেকে গোপন করতে রুমাল ও মাস্ক দিয়ে মুখ ঢাকেন। আবার সোশ্যাল মিডিয়ায় উস্কানি দিয়ে আত্মগোপনে থাকা কেউ কেউ মিছিল করতে ইন্ধন দিচ্ছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের কয়েকজন হলেন- দাউদকান্দি উপজেলা শ্রমিকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সোহাগ মিয়া (৪০), আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মুকবিল হোসেন (৫৮), কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের কোতোয়ালি উপদেষ্টা পাপন লাল (৫৫), বুড়িচং উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর নুর তুষার (২৮), কুমিল্লা উত্তর জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক শের এ আলম।
কুমিল্লা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল্লাহ জানান, তাদের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে। মামলা শেষে আদালতে পাঠানো হবে।
মন্তব্য করুন


সিলেটে বাড়ছে পানিবন্দি মানুষের
সংখ্যা। জেলার ১৩টি উপজেলার মধ্যে ৭টিতে বন্যা দেখা দিয়েছে। এরমধ্যে পাঁচটির অবস্থা
ভয়াবহ।
ঘূর্ণিঝড় রিমেলের প্রভাবে ভারতের
মেঘালয় ও আসামের পাহাড়ি এলাকায় টানা ভারি বৃষ্টিপাত হয়। ফলে সীমান্তের ওপার থেকে নেমে
আসা পাহাড়ী ঢলে সিলেটের গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট ও জকিগঞ্জে বন্যা
দেখা দেয়। সুরমা, কুশিয়ারা, সারি, লোভা, ধলাই ও পিয়াইন নদীর বিভিন্ন স্থানে বেড়িবাঁধ
ভেঙে ও উপচে পড়ে ওই পাঁচ উপজেলর বিস্তীর্ণ জনপদ প্লাবিত হয়। এদিকে, গত বৃহস্পতিবার
থেকে কুশিয়ারা নদীর পানি ঢুকতে থাকে বিয়ানীবাজার ও গোলাপগঞ্জের বিভিন্ন স্থান দিয়ে।
ফলে এ দুই উপজেলাও বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে।
সিলেটের জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল
হাসান শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন, “বন্যা পরিস্থিতি আপাতত কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে
আমরা সার্বিক পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছি। বন্যা কবলিতদের উদ্ধার করে আশ্রয়কেন্দ্রে
নিয়ে আসা হচ্ছে এবং বন্যার্তদের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ চলছে।”
পানি উন্নয়ন বোর্ড-পাউবো সিলেটের
নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, শুক্রবার সিলেটের গোয়াইনঘাট ও জৈন্তাপুর উপজেলার
নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে জকিগঞ্জে কুশিয়ারা নদীর পানি
বিপৎসীমার দুই মিটার ও কানাইঘাটে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ১ মিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত
হচ্ছে।
জেলা প্রশাসনের হিসেব অনুযায়ী,
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সিলেটের ৭ উপজেলার ৫ লাখ ৩৩ হাজার ২০২ জন বন্যাকবলিত হয়েছেন। এর
মধ্যে গোয়াইনঘাট উপজেলার ১৩ ইউনিয়নের ২ লাখ ৪৫ হাজার ৭৫০ জন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার
৩ ইউনিয়নের ৯৩ হাজার জন, কানাইঘাট উপজেলার ৯ ইউনিয়নের ৮০ হাজার ৬০০ জন, জৈন্তাপুরের
৩ ইউনিয়নের ৬৫ হাজার জন, জকিগঞ্জের ৮ ইউনিয়নের ৩৯ হাজার ৮৫২ জন, বিয়ানীবাজারের ৫ ইউনিয়নের
৫ হাজার ৫০০ জন ও গোলাপগঞ্জের ১ ইউনিয়নের ৩৫০০ জন পানিবন্দি হয়েছেন।
এখন পর্যন্ত জেলার ১৩টি উপজেলার
মধ্যে ৭টি বন্যাকবলিত হলেও সবকটি উপজেলায় আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জেলার
১৩টি উপজেলায় মোট ৫৪৭টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলেছে জেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এতে
আশ্রয় নিয়েছেন ৪ হাজার ৮০২ জন।
এর মধ্যে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত
জকিগঞ্জের ৫৫টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৯৫ জন, জৈন্তাপুরের ৪৮টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৬৭৫ জন,
গোয়াইনঘাটে ৫৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ২৩৫৬ জন, কানাইঘাটে ৩১টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১৪৬৬ জন,
কোম্পানীগঞ্জে ৩৫টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১৩৫ জন, বিয়ানীবাজারের ৬৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৬০ জন,
গোলাপগঞ্জের ৫৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১৫ জন আশ্রয় নিয়েছেন।
বন্যা পরিস্থিতি বিবেচনায় আশ্রয়কেন্দ্রের
সংখ্যা হ্রাস বৃদ্ধি করা হবে বলে জানিয়েছেন সিলেটের জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লা শিশু পার্ক এমন এক জায়গায় যেখানে আনাগোনা সব বয়সী মানুষের হয়, ছোট থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত।
শিশুরা এসে ঘুরে বেড়ানোর জন্য এখানে অনেক রাইড,দোলনা সহ অনেক কিছু যেমন আছে বয়সী ব্যক্তিরা এসেও যেন এখানে দু'দন্ড গাছের ছায়ায় বিশ্রাম নিতে পারে তেমন পরিবেশ রয়েছে।
সারা দেশের দেয়ালগুলো শিক্ষার্থীদের আঁকা গ্রাফিতিতে সুন্দরভাবে সেজে উঠেছে।
কুমিল্লার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই শিশু পার্কের দেয়ালগুলো এর ব্যতিক্রম নয়।
বর্ণিল ক্যালিগ্রাফি আর গ্রাফিতিতে ভরে উঠেছে শিশু পার্কের প্রবেশের তোরণ।
মন্তব্য করুন


কিশোরগঞ্জের হাওরের মিঠামইন জিরোপয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরোপয়েন্ট পর্যন্ত ১৪
কিলোমিটার অলওয়েদার সড়কে একটি আলপনা আঁকা হয়েছে।
এশিয়াটিক এক্সপেরিয়েনশিয়াল মার্কেটিং লিমিটেড, বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশনস
লিমিটেড ও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগের এই আয়োজনের নাম দেওয়া হয়েছে
‘আল্পনায় বৈশাখ ১৪৩১’।
গত শুক্রবার (১২ এপ্রিল) শুরু হওয়া এই বৈশাখী আলপনা অঙ্কন শেষ হয় রোববার (১৪
এপ্রিল)।
আর এই বৈশাখী আলপনা অঙ্কন করেছেন প্রায় ৭০০ জন শিল্পী।
কিশোরগঞ্জের হাওরের মিঠামইনে ১৪ কিলোমিটার সড়কে বৈশাখী আলপনা ঘুরে দেখলেন ডাক,
টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং রোববার
(১৪ এপ্রিল) সকালে মিঠামইন উপজেলার অলওয়েদার সড়কের জিরো পয়েন্টে প্রধান অতিথি হিসেবে
উপস্থিত থেকে তুলির আঁচড়ের মাধ্যমে বৈশাখী আলপনার সমাপ্তি করেন।
একটি মোটরসাইকেল নিজেই চালিয়ে মিঠামইন অলওয়েদার সড়কের জিরো পয়েন্টে থেকে ঘুরতে
বের হন প্রতিমন্ত্রী। এসময় তার পেছনে বসা ছিলেন কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম
উপজেলা) আসনের সংসদ সদস্য রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক।
জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, কোভিড-১৯ পরবর্তী পহেলা বৈশাখের আলপনার উৎসব আবার
ফিরে আসায় বাঙালি চেতনার উদযাপন তার চেনা রূপ লাভ করেছে। আয়োজকদের প্রতি আমি শুভকামনা
জানাচ্ছি । এ আয়োজন ইতিহাসের পাতায় নাম লেখাবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা
অ্যাডভোকেট মো. জিল্লুর রহমান, বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স
অফিসার তাইমুর রহমান প্রমুখসহ সংশ্লিষ্ট আরো অনেকেই।
এই সড়কের আলপনা আঁকার পর বিশ্বরেকর্ড হিসেবে গিনেস বুকে নথিভুক্ত করার উদ্যোগ
নেবেন আয়োজকরা।
মন্তব্য করুন


ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে ৭০ বোতল ফেন্সিডিলসহ স্বামী-স্ত্রীকে আটক করেছে থানা পুলিশ।
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বিকেলে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার গুনবহা ইউনিয়নের চন্দনী গ্রাম থেকে ফেন্সিডিলসহ স্বামী-স্ত্রীকে আটক করে পুলিশ। আটকৃতরা হলো: চন্দনী গ্রামের মোশাররফ হোসেন (৪৫) ও তার স্ত্রী হেনা বেগম (৩৫)। এ ঘটনায় মাদক মামলা প্রক্রিয়াধীন।
থানা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে বুধবার বিকেলে বোয়ালমারী থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক আব্দুর রহমানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ মোশাররফ হোসেনের রান্না ঘর থেকে ৭০ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করেন। এ সময় ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অপরাধে পুলিশ মোশাররফ ও তার স্ত্রী হেনাকে আটক করেন।
এ ব্যাপারে বোয়ালমারী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ সাদিক বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ফেন্সিডিলসহ তাদের আটক করা হয়। মোশাররফ একজন পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। এ ঘটনায় থানায় মাদক মামলা প্রক্রিয়াধীন। আসামীদের বৃহস্পতিবার ফরিদপুর বিজ্ঞ আদালতে পাঠানো হবে।
মন্তব্য করুন


নেকবর হোসেন,কুমিল্লা প্রতিনিধি:
২০২৪ সালের ৪ ও ৫ আগস্ট, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এ কুমিল্লার দেবীদ্বার পরিণত হয় রণক্ষেত্রে। আওয়ামী লীগের সশস্ত্র কর্মী ও পুলিশের হামলায় নিহত হন পৌর সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক বাদশা রুবেল (৪৩), স্কুলছাত্র আমিনুল ইসলাম সাব্বির (১৮) ও আব্দুস সামাদসহ মোট ১২ জন। আহত হন অর্ধশতাধিক, এদের মধ্যে স্কুলছাত্র আবুবকর মানসিক ভারসাম্য হারান।
৪ আগস্ট বানিয়াপাড়ায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন রুবেল। সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ার পরও তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। তার স্ত্রী হ্যাপি আক্তার তখন ছিলেন ৯ মাসের অন্তঃসত্ত¦া। নিহতের এক মেয়ে ও পরবর্তীতে জন্ম নেওয়া এক ছেলে রয়েছে। রুবেল দেবীদ্বার পৌর এলাকার বারেরা গ্রামের মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে। রুবেল পেশায় বাস টালক ছিলেন।
৫ আগস্ট থানা ঘেরাওয়ের সময় পুলিশের গুলিতে গুলিবিদ্ধ হন সাব্বির। ৪০ দিন মৃত্যুর সাথে লড়ে ১৪ সেপ্টেম্বর মারা যান। নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাব্বির পরিবার চালাতেন ভ্যান চালিয়ে। সিএনজি চালক আমিনুল ইসলাম ছাব্বির দেবীদ্বার পৌর এলাকার ভিংলাবাড়ি গ্রামের মৃত আলমগীর হোসেনের পুত্র। একই ঘটনার জেরে গুলিবিদ্ধ হন আব্দুস সামাদ। তিনি দীর্ঘ সাত মাস চিকিৎসা নিয়ে ৪ মার্চ ঢাকা জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে মারা যান।
আহত শিক্ষার্থী আবুবকর এখন মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে। তার পরিবার উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারের সহায়তা কামনা করছে।
দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ১২ শহীদের রক্তে লালিত গণআন্দোলন। সংগ্রামী ছাত্র জনতার আত্মত্যাগের করুণ ইতিহাস।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন স্থানের মতো কুমিল্লার দেবীদ্বারও জেগে উঠেছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে। কিন্তু সে জাগরণ থেমে গেছে গুলির আওয়াজে, রক্তাক্ত হয়েছে শহরের রাজপথ। এ পর্যন্ত দেবীদ্বার উপজেলার ১২ জন শহীদ গণআন্দোলনের অংশ নিয়ে শাহাদাৎ বরণ করেছেন। তাঁদের রক্তে লেখা হয়েছে আন্দোলনের করুণ ইতিহাস।
নিম্নে উল্লেখিত ৩ জন ছাড়া বাকী ৯ জনের শহীদদের নাম, পরিচয় ও শাহাদাতের সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হলো:
দেবীদ্বার উপজেলার এলাহাবাদ ইউনিয়নের কাচিসাইর গ্রামের মো. সফিকুল ইসলাম সরকার’র পুত্র ফয়সাল সরকার (২৪)। সে ঢাকায় একটি পলিটেকনিক্যাল ইনিস্টিটিউটের শিক্ষার্থী ছিলেন। ১৯ জুলাই বিকেলে ঢাকা আব্দুল্লাহপুর এলাকায় পুলিশের গুলিতে ফয়সালের মাথার খুলি উড়ে যায়, পরে হসপিটালে চিকিৎসারত অবস্থায় মারা যান। তাকে বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে ঢাকায় অজ্ঞাত স্থানে দাফন করা হয়।
উপজেলার বড়শালঘর গ্রামের মো. হানিফ মোল্লা’র পুত্র মো. সাগর মিয়া(১৯), তিনি পেশায় সবজি বিক্রেতা ছিলেন। ১৯ জুলাই ঢাকা মিরপুর ১০ নম্বরে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ২০ জুলাই তার নিজ বাড়িতে দাফন করা হয়।
উপজেলার রাজামেহার ইউনিয়নের বেতুয়া গ্রামের মো. মানিক মিয়ার পুত্র মোঃ হোসাইন মিয়া (১০), সে পেশায় পপকর্ন বিক্রেতা ছিলেন। ২০ জুলাই বিকেলে চিটাগং রোডে তলপেটে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। ২২ জুলাই নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন করা হয়।
উপজেলার ভানী ইউনিয়নের সূর্যপুর গ্রামের মৃত: মোহাম্মদ আলীর পুত্র কাদির হোসেন সোহাগ (২২), তিনি পেশায় চাকরি জিবী(পাঠাও কুরিয়ার সার্ভিস)। ২০ জুলাই ঢাকা গোপীবাগে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ২২ জুলাই নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন করা হয়। উপজেলার ইউছুফপুর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামের মৃত শাহআলম সরকার’র পুত্র জহিরুল ইসলাম রাসেল। তিনি শিক্ষার্থী ছিলেন। ৪ আগস্ট ঢাকা গুলিস্তান এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে দাফন করা হয়।
উপজেলার ৪ নং সুবিল ইউনিয়নের ওয়াহেদপুর গ্রামের মোঃ ইদ্রিস মিয়ার পুত্র মোঃ রবিন মিয়া (৩৫)। পেশায় একজন ব্যবসায়ি ছিলেন। ৪ আগস্ট যাত্রাবাড়ি গুলিতে নিহত হন। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে দাফন হয়।
উপজেলার জাফরগঞ্জ ইউনিয়নের খয়রাবাদ গ্রামের ফজর আলীর পুত্র মোঃ রায়হান রাব্বি। তিনি শিক্ষার্থী ছিলেন। ৫ আগস্ট খিলগাঁও তালতলা মার্কেটে গুলিতে নিহত হন। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে দাফন হয়। উপজেলার এলাহাবাদ গ্রামের মো. সফিকুল ইসলাম রানার পুত্র সাইফুল ইসলাম তন্ময়। উপজেলার রসুলপুর গ্রামের সৈয়দ আবুল কায়েসের ছেলে নাজমুল হাসান। ঢাকার মধ্য বাড্ডায় একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চাকরি করতেন তিনি। গত ১৯ জুলাই দুপুরের বাড্ডা এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। পরদিন মরদেহ মাদারীপুরে তার মামার বাড়িতে দাফন করা হয়।
মন্তব্য করুন


ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে ফসলি জমি ও সরকারী জমি থেকে মাটি কেটে ইটভাটায় বিক্রি করছে একটি সংঘবদ্ধ মাটি চোর চক্র।
এতে মাটিবাহী ট্রলি, ট্রাক ও ডাম্পারের দাপটে ভাঙছে রাস্তাঘাট।
এ মাটি চুরির হিড়িক চলছে দক্ষিন কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়া ইউনিয়নের কুমলির চক মৌজায়। এতে করে বিনিস্ট হচ্ছে আশপাশের ফসলি জমি নস্ট হচ্ছে পরিবেশ।
প্রতিদিন মাটি চোর চক্রের সদস্যরা প্রায় অর্ধাশতাধিক সন্ত্রাসী পাহারায় একদল শ্রমীক দিয়ে ভেকরু সাহায্যে মাটি কেটে ট্রাকে ভরে নিয়ে যায়। এই ট্রাকের মাটি যাচ্ছে আশপাশের যত ইট ভাটায়। প্রতি ট্রাকের মাটি সাড়ে তিন থেকে চার হাজার টাকায় বিক্রি করছেন বলে জানা গেছে। প্রতিদিন মাটি চোরেরা কমপক্ষে তিন শতাধিক মাহেন্দ্রা ট্রাক দিয়ে মাটি চুরি করে বিক্রি করে। কাক ডাকা ভোর থেকে শুরু হয় এ মাটি কাটার লুট পাট চলে সন্ধ্যা পর্যন্ত। কেউ বাধা প্রদান করলে তার উপর চলে নির্যাতন, হতে হয় বাড়িঘর ছাড়া। আর এসব মাটি চোর চক্রকে সাহায্য করেন স্থানীয় দলীয় নেতারা।
দক্ষিন কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়া ইউনিয়নের কুমলিরচক মৌজার সরকারী জমিসহ আশেপাশের ফসলি জমির মাটি অবৈধভাবে চুরিকরে কেটে নিয়ে যাওয়ার খবরে ঢাকা জেলা প্রশাসক নির্দেশে কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে ওই এলাকায় সোমবার সকাল ১১টায় অভিযান পরিচালনা করা হয় । অভিযানে কুমলিরচক মৌজার সরকারী জমিসহ আশেপাশের ফসলি জমির মাটি অবৈধভাবে চুরিকরে কেটে নিয়ে যাওয়ার সময় তিনটি মাহেন্দ্রা ট্রাক ও একটি সেলো মেশিন জব্দ করেন।
এ সময় ভ্রম্যমাণ আদালত মাটি চুরি করার সহযোগিতা করার কারনে মোঃ মোতাহার (৫৫) ,মোঃ শামীম (১৯) ও আতিক (২৭) নামের তিনজনকে হাতেনাথে আটক করা হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেট ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে বালু মহল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ এর ০৪ ধারা অপরাধ লঙ্গন করায় প্রত্যেককে ১৫ ধারায় ৩০ দিনের বিনা শ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন ভ্রম্যমান আদালত।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার এক্সিকিউটিভ ম্যাজিষ্ট্রেট আবু রিয়াদ । এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন কেরানীগঞ্জ সার্কেল দক্ষিন সহকারী কমিশনার ভূমি নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মনিজা খাতুন, উপজেলা কর্মকর্তা মোঃ শেরিফ হোসেন খান, মোঃ খোরশেদ আলম ও দক্ষিন কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ। ভ্রম্যমান আদালত শেষে পুলিশের সহযোগিতায় জব্দ করা মাহেন্দ্রা ট্রাক ও সেলো মেশিন থানা হেফাজতে নিয়েছেন এবং সাজা প্রাপ্ত তিনজনকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার কেরানীগঞ্জে হস্তান্তর করেছেন।
ভ্রম্যমান আদালত পরিচালনাকারী নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আবু রিয়াদ বলেন, বেশ কিছুদিন যাবৎ গোপন সংবাদের ভিত্তিত্বে জানতে পারি যে তেঘরিয়া ইউনিয়নের কুমলিরচক মৌজায় একদল মাটি চোর চক্র দিনে ও রাতে মাটি চুরি করে বিক্রি করে আসছে। এ সংবাদের ভিত্তিত্বে আমি ঢাকা জেলা প্রশাসক স্যারের সাথে এ বিষয় নিয়ে আলাপ করে আজ সকালে উক্ত কুমলিরচক মৌজায় অভিযান পরিচালনা করি। অভিযান পরিচালনা করার সময় মাটি চুরি করে কাটার সহযোগিতা করার সাথে সরাসরি জড়িত থাকার অপরাধে তিনজনকে হাতে নাতে আটক করি। পরে সেখানে ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে প্রত্যেককে ৩০ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করি। আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্য করুন


হৃদয় চন্দ্র দাস:
কুমিল্লা নগরীর কান্দিরপাড়ে খন্দকার
হক টাওয়ার মার্কেটে জমকালো আয়োজনে শুভ উদ্বোধন হলো oppo এক্সক্লুসিভ শো-রুম। শুভ
উদ্বোধন উপলক্ষে মাসব্যাপী প্রত্যেকটি মডেলের সাথে থাকছে আকর্ষণীয় গিফট অফার। তাই
দেরি না করে আজই যোগাযোগ করুন এবং বুঝে নিন আপনার পছন্দের ডিভাইসের সাথে আকর্ষণীয়
সব গিফট অফার।
মন্তব্য করুন


ঈদযাত্রা স্বস্তি ও আরামদায়ক করতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে প্রথমবারের মতো ঈদ স্পেশাল ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ২টি বিশেষ ট্রেনই আসা-যাওয়ার পথে দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের ৭টি স্টেশনে থামবে।
ঈদুল ফিতরের আগে ও পরে ৫ দিন এই রুটে অন্তত ২টি স্পেশাল ট্রেন চলবে। এই প্রথম এই অঞ্চলের মানুষ ট্রেনে চড়ে ঈদে বাড়ি যাওয়ার সুযোগ পাবেন। সড়ক পথের উপর বাড়ি ফেরা মানুষের চাপ কিছুটা কমবে। স্বস্তিতে বাড়ি ফেরার আশা এ অঞ্চলের মানুষের।
তারা জানিয়েূছেন, দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মানুষজনের পরিবার-পরিজন নিয়ে ঈদে বাড়ি যেতে কি পরিমাণ দুর্ভোগ পোহাতে হয় সেটা বুঝানো মুশকিল। এবার সে ঝামেলা ও দুর্ভোগ অনেকটাই কমবে। ট্রেনে করে স্বাচ্ছন্দ্যে বাড়ি যাওয়া যাবে।
যে সকল স্টেশনে ট্রেন থামবে:
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের ট্রেনটি চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে সকাল ৭টায় কক্সবাজারের উদ্দোশ্যে রওনা হয়ে পৌঁছাবে সকাল ১০টা ২০ মিনিটে। আবার কক্সবাজার থেকে সন্ধ্যা সাতটায় ছেড়ে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ১০টা ৫ মিনিটে।
পথে ট্রেনটি ষোলোশহর, জানালীহাট, পটিয়া, দোহাজারী, সাতকানিয়া, চকরিয়া, ডুলাহাজারা ও রামু স্টেশনে থামবে।
কক্সবাজার রুটে বাণিজ্যিক ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে গত ১ ডিসেম্বর থেকে। বিপুল যাত্রী চাহিদা থাকলেও গত ৩ মাস ধরে এই রুটে চলাচল করছে মাত্র দুটি ট্রেন। তাও চলছে কেবল ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চলাচল করা কক্সবাজার এক্সপ্রেস ও পর্যটক এক্সপ্রেস বিরতিহীন হওয়ায় দক্ষিণ চট্টগ্রামের লোকজন দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইনের সুফল পাচ্ছেন না। এনিয়ে ক্ষোভ রয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে নতুন ট্রেন চালুর বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছেন তারা।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন এটি আমাদের কাছে স্বপ্নের মতো ছিল। সে স্বপ্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাস্তবতায় রূপ দিয়েছেন। কিন্তু এখনো ট্রেনে চড়ে কক্সবাজার যাওয়ার স্বপ্ন অধরাই থেকে গেছে। চট্টগ্রাম অল্পকিছু যাত্রী পরিবহনের সুযোগ রয়েছে। সেখানের টিকিট পাওয়াও দুর্লভ।
বিপুল চাহিদা থাকা সত্ত্বেও কক্সবাজার এক্সপ্রেস ও পর্যটক এক্সপ্রেসে চড়ে প্রতিদিন চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি কক্সবাজার যাওয়ার সুযোগ পান মাত্র ১১৫ জন করে যাত্রী। ঈদ যাত্রায় সেটি আরও কয়েকগুণ বেড়ে যাবে।
ঈদে বিপুল এ যাত্রী চাহিদার কথা মাথায় রেখেই এবারের ঈদযাত্রায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে বিশেষ ট্রেন চালাবে রেলওয়ে। এতে ঈদযাত্রায় দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মানুষের দুর্ভোগ লাঘব হবে।
রেলওয়ের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা তারেক মুহাম্মদ ইমরান বাংলানিউজকে বলেন, এবার প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ঈদযাত্রায় বিশেষ ট্রেন পরিচালনা করা হবে। ট্রেনটি চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে সকাল সাতটায় কক্সবাজারের উদ্দোশ্যে রওনা হয়ে পৌঁছাবে সকাল ১০টা ২০ মিনিটে। আবার কক্সবাজার থেকে সন্ধ্যা সাতটায় ছেড়ে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ১০টা ৫ মিনিটে। ট্রেনটি থামবে ৭ টি স্টেশনে ।
ট্রেনে ঈদযাত্রা শুরু হবে আগামী ৩ এপ্রিল। অগ্রিম টিকিট মিলবে ২৪ মার্চ থেকে। গতবারের মতো এবারও ঈদযাত্রার কোনো টিকেট কাউন্টারে বিক্রি করা হবে না। অনলাইনেই টিকিট মিলবে শতভাগ ।
মন্তব্য করুন


নেকবর হোসেন, কুমিল্লা:
সাবেক
রাষ্ট্রপতি, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর
রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় আলোচনা সভা, খাবার বিতরণ ও দোয়া মাহফিল
অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার
শহীদ জিয়াউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দলীয় কার্যালয়ে ও বিভিন্ন স্থানে দোয়ার আয়োজন
করা হয়।
মৃত্যুবার্ষিকী
উপলক্ষে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির উদ্যোগে স্থানীয় একটি রেস্তোরাঁয় আলোচনা সভা
ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমিন-উর
রশিদ ইয়াছিন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব আশিকুর রহমান
মাহমুদ ওয়াসিম, যুগ্ম আহবায়ক আমিরুজ্জামান আমির, মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী
আবুসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
মন্তব্য করুন


সোমবার
(৫ মে) কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় (AOR 23 BIR) যৌথ অভিযানে
দুটি পৃথক অভিযান চালিয়ে ডিপার্টমেন্ট অব নারকোটিক্স কন্ট্রোল (ডিএনসি), কুমিল্লা
ও সংশ্লিষ্ট বাহিনীর সহযোগিতায় বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধারসহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে
আটক করা হয়েছে।
প্রথম
অভিযানটি চালানো হয় মদিনগর এলাকায়। অভিযানে আটক করা হয় ইব্রাহিম খলিল (৩৫) নামক
এক চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীকে। তার কাছ থেকে ৩৮৪ পিস ইয়াবা, ২ পিস স্ক্রাপ এবং ১,৮১৯
টাকা উদ্ধার করা হয়।
দ্বিতীয়
অভিযানটি পরিচালিত হয় আমতলী বিশ্বরোড সংলগ্ন রহমান ফিলিং স্টেশনের সামনে। অভিযানে
স্টার লাইন পরিবহনের এক যাত্রী, আব্দুল মাজেদ (৪৫)-কে তল্লাশি করে তার দেহ থেকে ১,৯০০
পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধারকৃত
মাদকদ্রব্যসহ আটক দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে যথাযথ প্রক্রিয়ায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ
অধিদপ্তর, জেলা কার্যালয় কুমিল্লায় হস্তান্তর করা হয়।
মন্তব্য করুন