

কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বারে
বড়শালঘর ইউ এম এ উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্লাস চলাকালে ১৫ শিক্ষার্থী হিস্টিরিয়ায় আক্রান্ত
হয়েছেন। হিস্টিরিয়া এক ধরনের মানসিক রোগ। শিক্ষার্থীরা ভয়ে এ রোগে আক্রান্ত হয়।
আজ মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর)
সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে ক্লাস চলাকালে এই ঘটনা ঘটে।
তারা সবাই নবম শ্রেণীর
শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে আটজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। বাকি
সাতজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সে ভর্তি থাকা শিক্ষার্থীরা হলেন- মাহি ইসলাম, স্বপ্না আক্তার, মীম আক্তার,
মহিমা আক্তার, ইসরাত জাহান, সিফাত আক্তার ও জান্নাত আক্তার।
ক্লাসের অন্য শিক্ষার্থীরা
জানান, মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে নবম শ্রেণির ক্লাসে এক শিক্ষার্থী হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে
পড়ে। তার মাথায় পানি ঢেলে জ্ঞান ফেরানোর চেষ্টা করেও সম্ভব না হওয়ায় তাকে হাসপাতালে
নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর একে একে ক্লাসের আরও ১৪ ছাত্রী অজ্ঞান হয়ে পড়ে।
উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আরিফুল ইসলাম মুন্সি জানান, অসুস্থদের মধ্যে যাদের
অবস্থা গুরুতর তাদেরকে ভর্তি করে অক্সিজেন দেওয়া হয়েছে।
দেবিদ্বার উপজেলা
নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিগার সুলতানা জানান, অসুস্থ শিক্ষার্থীদের দ্রুত চিকিৎসা
দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। আশা করি তারা তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠবে।
মন্তব্য করুন


সংস্কারের নাম করে অনেক রাজনৈতিক দল নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায় বলে মন্তব্য করে বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু বলেছেন, নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে এক ডলারও বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নত হবে না। মব সন্ত্রাস করে যে মানুষ হত্যা চলছে তাও বন্ধ করা যাবে না। সুতরাং প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনুসের উচিত খালেদ জিয়ার প্রতি সম্মান দেখিয়ে তাঁর প্রত্যাশা অনুযায়ী নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা।
শনিবার বিকেলে বরুড়া কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপির দ্বি -বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা আমলে বাংলাদেশ থেকে ৩০ লক্ষ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। বিএনপি নির্বাচিত হলেই এইসব পাচার হওয়া টাকা আবার বাংলাদেশে ফেরত আনা হবে। যে কারণেই একটি সুষ্ঠ নির্বাচন দ্রুত প্রয়োজন।
সম্মেলনে উদ্বোধক ছিলেন বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির আহবায়ক সাবেক এমপি জাকারিয়া তাহের সুমন।
অনুষ্ঠিত সম্মেলনে প্রধান বক্তা বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, বিশেষ অতিথি কেন্দ্রীয় বিএনপির শিল্প বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আবুল কালাম, কেন্দ্রীয় সদস্য ও জেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সাবেক ভিপি আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, মহানগর বিএনপির সভাপতি উৎবাতুল বারী আবু ,জেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক নজরুল ইসলাম ভূইয়া ,মহানগর বিএনপি নেতা আমিরুজ্জামান আমির,জেলা বিএনপি নেতা মোস্তফা জামান, সরওয়ার জাহান দোলন বক্তব্য রাখেন।
মন্তব্য করুন


মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
চালের
বাজারে কৃত্রিম সংকট ও অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাতে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায়
অভিযান চালিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর,কুমিল্লা।
আজ
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দুপুর ১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত উপজেলার পারুয়া এলাকায়
একাধিক অটো রাইস মিলে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
উক্ত
অভিযানে মিলগেট মূল্য ও উৎপাদনের তারিখ বিহীন চাল বিক্রি, অবৈধভাবে চাল মজুদ এবং
নামিদামি ব্র্যান্ডের ব্যাগে স্থানীয় চাল ভরে বাজারজাত করার অভিযোগে দুইটি মিলকে
মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
জরিমানাকৃত প্রতিষ্ঠান দুটি হলো- জাপান-বাংলা অটো রাইস মিলকে ২০ হাজার টাকা
এবং মেসার্স আব্দুল মান্নান এগ্রো ফুড ইন্ডাস্ট্রিজকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা।
জাতীয়
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো.
কাউছার মিয়া অভিযানে নেতৃত্ব দেন।
উক্ত
অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন বুড়িচং উপজেলার খাদ্য পরিদর্শক সুভাষ চন্দ্র দেব
নাথ, অফিস সহকারী ফরিদা ইয়াসমিন এবং কুমিল্লা জেলা পুলিশের একটি দল।
মন্তব্য করুন


নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।
মন্তব্য করুন


নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি:
কুমিল্লা জেলার আদর্শ সদর উপজেলার বিবিরবাজার সীমান্ত এলাকা থেকে প্রায় ২৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার অবৈধ ভারতীয় বাজি জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
আজ শনিবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি) এর বিশেষ টহলদল এই অভিযান চালায়।
বিজিবি জানায়, কটকবাজার পোস্টের বিশেষ টহলদল দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকায় মাদক ও চোরাচালানবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় সীমান্তের প্রায় ৬ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আদর্শ সদর উপজেলার বানাশুয়া এলাকায় মালিকবিহীন অবস্থায় এক লাখ চার হাজার ২৪৭ পিস ভারতীয় বিভিন্ন প্রকার বাজি জব্দ করা হয়। জব্দকৃত বাজির আনুমানিক বাজারমূল্য ২৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি) কোম্পানি অধিনায়ক মীর আলী এজাজ জানান, আটককৃত বাজিগুলো শিগগিরই আইন অনুযায়ী কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
মন্তব্য করুন


মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
জাপানের সর্বোচ্চ পর্বত মাউন্ট ফুজির চূড়ায় সফলভাবে আরোহণ করেছেন কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার ইকবাল বিন রশিদ। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার বিকেল ৬টা ৫০ মিনিটে তিনি চূড়ায় পৌঁছান।
ইকবাল জানায়, তার এ অভিযান শুরু হয় সকাল সাড়ে ১০টায়। দীর্ঘ ৮ ঘণ্টা হাঁটার পর তিনি ৩,৭৭৬ মিটার উচ্চতার চূড়ায় পৌঁছাতে সক্ষম হন। এ অর্জনকে জীবনের অন্যতম স্মরণীয় মুহূর্ত হিসেবে অভিহিত করেছেন তিনি। অভিযাত্রার সময় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, কঠিন চড়াই ও ঠান্ডা আবহাওয়া মোকাবিলা করে নিজেকে প্রমাণ করার তৃপ্তি পেয়েছেন।
ইকবাল জানান, আমার স্বপ্ন ছিল বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্বত জয় করে বাংলাদেশের লাল-সবুজ পতাকা সেখানে উড়ানো। ফুজি ছিল আমার প্রথম আন্তর্জাতিক অভিযান। ২০২৩ সালে একটি ভিডিও দেখে স্বপ্ন জাগলো একদিন মাউন্ট ফুজির চূড়ায় উঠবো। আমার সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।
এ সময় ইকবাল তার সঙ্গে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা বহন করেন এবং চূড়ায় পৌঁছে সেটি উড়ান। এই দৃশ্য ক্যামেরায় ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করলে তা ব্যাপক প্রশংসিত হয়।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লায় ৫০ কেজি গাঁজা উদ্ধারসহ ৬ জন আসামীকে গ্রেফতার করেছে চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ।
গতকাল (৩ এপ্রিল) সকালে চৌদ্দগ্রাম থানায় কর্মরত এসআই(নিঃ) মোঃ মশিউর আলম ও সঙ্গীয় ফোর্স গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চৌদ্দগ্রাম থানাধীন চৌদ্দগ্রাম পৌরসভাস্থ উপ-কর কমিশনারের কার্যালয় এর সামনে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ঢাকাগামী লেনে কমলপুর রাস্তা থেকে ৫০ কেজি গাঁজাসহ ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত
আসামীরা হলো: ১।
হায়দার আহম্মেদ উৎসব প্রকাশ উৎসব শিকদার (৩০), পিতা- মৃত মাসুদ পারভেজ, সাং- নতুন বাজার, গাবতলী (মাজদাইর গোরস্থান সংলগ্ন
তুহিন মিয়ার ভাড়াটিয়া) থানা- ফতুল্লা, জেলা-নারায়নগঞ্জ।
২। মোঃ রাকিব হাসান প্রকাশ রকি(৩৫), পিতা- মৃত হায়দার আলী প্রকাশ হাসান আলী, স্থায়ী ঠিকানা:- সাং- বাহার পাড়া, রহিম মিয়ার বাড়ি, থানা- টঙ্গীবাড়ী, জেলা- মুন্সিগঞ্জ, বর্তমান সাং—ইসদাইর (কাপুড়িয়া পট্টি গাবতলী, উকিল টিটন মিয়ার ভাড়াটিয়া) থানা- ফতুল্লা, জেলা-নারায়নগঞ্জ।
৩।
মাহফুজুর রহমান প্রকাশ মুন্না (৩০), পিতা- আলমাছ ঢালী, সাং- পশ্চিম ইসদাইর, গাবতলী (দোহার ভিলা), থানা- ফতুল্লা, জেলা- নারায়নগঞ্জ।
৪। সুফিয়ান হোসেন সজল(২৪), পিতা- আবুল খায়ের, সাং- করপাড়া (হাজী বাড়ী), থানা- রামগঞ্জ, জেলা- লক্ষীপুর, বর্তমান সাং- ই ব্লক, ০৫নং লাইন, ৪৪নং বিসমিল্লা হাউজ, মিরপুর, থানা- শাহআলী, ডিএমপি, ঢাকা।
৫। মোঃ ইব্রাহিম(২৬), পিতা- আব্দুল বাসেত মন্ডল, সাং- নোয়াপাড়া, থানা- ইসলামপুর, জেলা- জামালপুর, বর্তমান সাং- উত্তর মাসদাহর (গাবতলী), থানা- ফতুল্লা, জেলা- নারায়নগঞ্জ।
৬।
রবিউল আলম পিয়াস(২৬), পিতা- মৃত শিহাবুল আলম মিলন, সাং- কমলপুর, থানা- চৌদ্দগ্রাম, জেলা- কুমিল্লা।
গ্রেফতারকৃত
আসামীদের বিরুদ্ধে চৌদ্দগ্রাম থানায়
এজাহার দায়ের করা হয়।
উল্লেখ্য,
গ্রেফতারকৃত ১নং আসামী মোঃ রাকিব হাসান প্রকাশ রকি (৩৫) এর বিরুদ্ধে পূর্বের
৫ টি মাদক মামলা
ও ০১ টি অন্যান্য
ধারায় মামলা।
২নং
আসামী হায়দার আহম্মেদ উৎসব প্রকাশ উৎসব শিকদার এর বিরুদ্ধে পূর্বের
৪ টি মাদক মামলা
ও ১ টি অন্যান্য
ধারায় মামলা।
৩নং আসামী মাহফুজুর রহমান প্রকাশ মুন্না (৩০) এর বিরুদ্ধে পূর্বের ১ টি মাদক মামলা ও ১ টি গনধর্ষন মামলা বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।
মন্তব্য করুন


গতকাল ১৯ অক্টোবর কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের কান্দিরপাড় উচ্চ মাধ্যমিক শাখায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। উক্ত ঘটনায় ০৫ শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়। প্রাথমিকভাবে জানা যায়, ঘটনার দিন সকাল ১১ টায় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের কান্দিরপাড় উচ্চ মাধ্যমিক শাখার শিক্ষার্থী জিসান ও ফাহাদের সাথে বিজ্ঞান শাখার শিক্ষার্থী তানভিন সিফাতের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে সিফাত ফাহাদকে মারপিটের হুমকি দেয় ও তাদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এসময় সিফাত তার বহিরাগত বন্ধুদের ফোন দিলে তারা এসে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে সিফাত ও তার সহযোগী কিশোর গ্যাং সদস্যরা ধারালো দেশীয় অস্ত্র দিয়ে প্রতিপক্ষের উপর হামলা করে। এতে ০৫ শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়। পরবর্তীতে তাদেরকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। উল্লেখিত ঘটনার একটি ভিডিও ফুটেজ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত হলে দেশব্যাপী ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। উক্ত ঘটনার সাথে জড়িতদের দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে র্যাব গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি ও ছায়াতদন্ত শুরু করে।
গোয়েন্দা নজরদারী ও ছায়াতদন্তে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে উক্ত ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারের লক্ষে র্যাব কার্যক্রম শুরু করে। এরই প্রেক্ষিতে কিশোর গ্যাং সদস্য ১। তৌহিদুল ইসলাম মাহিম (১৮), পিতা-মোঃ মামুন, মাতা-তানিয়া বেগম, সাং-আনন্দপুর, থানা-চৌদ্দগ্রাম, জেলা-কুমিল্লা, ২। মোঃ ফাহিম (১৭), পিতা-মোঃ আবু তাহের, মাতা-জমিলা বেগম, সাং-দেওরা, থানা-বরুড়া, এ/পি সাং-দক্ষিণ চর্থা, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা, ৩। শাফায়েত ইসলাম (২১), পিতা-মোঃ লিটন, মাতা-সালমা আক্তার, সাং-কান্দিরপাড়, ৪। রহমাতুল ফুয়াদ (১৮), পিতা-আঃ রহমান টিটু, মাতা-ইয়াসমিন আক্তার, সাং-ভাটপাড়া চৌমুহনি, ৫। সালমান শিকদার (১৭), পিতা-ফারুক শিকদার, মাতা-সাজিয়া খাতুন, সাং-চানপুর, সর্ব থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা, ৬। রাকিবুল হাসান (২১), পিতা-দৌলত হোসেন, মাতা-নুরজাহান বেগম, সাং-শিকারপুর, থানা-বুড়িচং, জেলা-কুমিল্লা, ৭। রাফাতুল ইসলাম রাতুল (২২), পিতা-একরামুল হক বাবুল, মাতা- ফাতেমা আক্তার মুন্নি, সাং-বিষ্ণুপুর মৌলভিপাড়া, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা, ৮। শাওন রায় (২২), পিতা-অবিনাশ চন্দ্র রায়, মাতা-শিপন রানী রায়, সাং-মাধবপুর, থানা-মাধবপুর, জেলা-হবিগঞ্জ, এ/পি সাং-এসআর এন্টারপ্রাইজ, সাত্তার খান শপিং কমপ্লেক্সের ২য় তলা, কান্দিরপাড়, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা’দেরকে ১৯/১০/২০২৫ইং তারিখ রাতে র্যাবের অভিযানে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন কান্দিরপাড় এলাকা হতে গ্রেফতার করা হয়।
র্যাব জানান, কিশোর গ্যাং সদস্যদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লায় ৩৯০
বোতল ফেন্সিডিল’সহ
০১ জন
মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে
র্যাব-১১,
সিপিসি- ২
কুমিল্লা।
র্যাব জানায়, রোববার দুপুরে র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর বিশেষ অভিযানে কুমিল্লার সদর দক্ষিণ মডেল থানার উত্তর রামপুর এলাকা থেকে ৩৯০ বোতল ফেন্সিডিলসহ মোঃ সেলিম (৩৭) নামক একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময় ফেন্সিডিল পরিবহণের কাজে ব্যবহৃত একটি কাভার্ড ভ্যান উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী সেলিম (৩৭) চট্টগ্রাম জেলার ডাবলমুরিং থানার জিলানী কলোনী গ্রামের মকবুল আহমদ এর ছেলে।
র্যাব-১১,
সিপিসি-২,
কুমিল্লার
কোম্পানী
অধিনায়ক
উপ-পরিচালক
লেঃ
কমান্ডার
মাহমুদুল
হাসান
জানান,
গ্রেফতারকৃত
আসামী
দীর্ঘদিন
ধরে
কুমিল্লার
সীমান্তবর্তী
এলাকা
হতে
মাদকদ্রব্য
ফেন্সিডিল
সংগ্রহ
করে
কাভার্ড
ভ্যান
যোগে
দেশের
বিভিন্ন
জেলায়
মাদক
ব্যবসায়ী
ও
মাদক
সেবীদের
নিকট
পাইকারি
ও
খুচরা
মূল্যে
বিক্রয়
করে
আসার
কথা
স্বীকার
করে।
তার
বিরুদ্ধে
সদর
দক্ষিণ
থানায়
আইনানুগ
ব্যবস্থা
গ্রহণ
করা
হয়েছে।
মন্তব্য করুন


মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
এসএসসি
(মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট) পরীক্ষার ফলাফলে এবছর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড থেকে সর্বোচ্চ
নম্বর অর্জনের কৃতিত্ব গড়লেন তাসনুবা ইসলাম তোহা।
নগরীর
নবাব ফয়েজুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে এসএসসি পরীক্ষায়
অংশ নেয় তাসনুবা।
পরীক্ষার
সর্বমোট ১৩০০ নম্বরের মধ্যে ১২৬১ নম্বর পেয়ে কুমিল্লা বোর্ডে সর্বোচ্চ নাম্বার পাওয়ার
রেকর্ড অর্জন করে।
কুমিল্লা
দেবিদ্বার উপজেলার রাজামেহার গ্রামের মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়ার কন্যা তাসনুবা
ইসলাম তোহা।
তোহার
এ অর্জনে পুরো পরিবার, শিক্ষক, সহপাঠী সকলে খুশি। স্কুল জুড়ে আনন্দের জোয়ার বইছে।
তাসনুবা
ইসলাম তোহা বলেন, আল্লাহর নিকট শুকরিয়া। পরিশ্রমের প্রতিদান পেয়েছি। আমার এ অর্জনের
পেছনে মা-বাবা স্কুলের শিক্ষকদের অবদান অনস্বীকার্য। আমি ভবিষ্যতে ডাক্তার হয়ে দেশের
সেবায় নিয়োজিত হতে চাই।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লার
হোমনায় প্রেম সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ফয়সল (২২) কে প্রথমে শ্বাসরোধ পরে জবাই করে
হত্যার দায়ে দুই যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন কুমিল্লার আদালত।
সোমবার
সকাল সাড়ে ১১টায় কুমিল্লার বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৪র্থ আদালতের বিচারক মোঃ
জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন।
মৃত্যু
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- কুমিল্লা হোমনা উপজেলার রাজনগর গ্রামের মোঃ ফুল মিঞার ছেলে
মোঃ শামীম মিয়া (২৪) ও একই উপজেলার সাফলেজি গ্রামের মোঃ বেদন মিয়ার ছেলে মোঃ দুলাল
মিয়া (২০)।
মামলার
বিবরণে জানাযায়, হত্যাকাণ্ডের শিকার ফয়সল আসামি
মোঃ শামীম মিয়ার কলেজ পড়ুয়া বোন মেহেদী আক্তার (১৮) এর প্রেমের সম্পর্কের জের ধরে পূর্ব
পরিকল্পিতভাবে পরস্পর যোগসাজশে ২০২০ সালের ৫ জুন ফয়সল তার মামা নজরুল মিয়ার ছাদে বন্ধুদের
সাথে আড্ডা দেওয়ার সময় তার মোবাইলে আসামি শামীম ফোন করে বলে আমিরুল ইসলাম উচ্চ বালিকা
বিদ্যালয়ের নির্মানাধীন বিল্ডিংয়ে যাওয়ার জন্য। তখন ফয়সাল কাউকে কিছু না বলে শামীরের
কথামতো মামা বাড়ীর ছাদ থেকে বের হয়ে বাড়ীতে ফিরে না আসায় স্থানীয় লোকজন বিভিন্ন স্থানে
খোজাখুজি করে না পেয়ে নিহতের বৃদ্ধ পিতা মোঃ মকবুল হোসেন হোমনা থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি
করে। তদন্তকারী কর্মকর্তা তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে মোবাইল ট্রেকিং এর মাধ্যমে প্রথমে
আসামি মোঃ শামীম মিয়াকে গ্রেফতার করার পর শামীম জানায় প্রথমে গলায় গামছা পেচিয়ে শ্বাসরোধ
করে এবং পরে ধারালো ছুরিকাঘাতে জবাই করে ফয়সলকে হত্যা করে লাশটি বিদ্যাময়ের মাঠে মাটিতে
পুঁতে রাখা হয়।
এ
ব্যাপারে ২০২০ সালের ১৩ জুন নিহত ফয়সলের বড় বোন হোমনা থানাধীন রাজনগর গ্রামের হারুন
মিয়ার স্ত্রী সালমা আক্তার বাদী হয়ে মোঃ শামীম মিয়াসহ কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে হোমনা
থানায় মামলা দায়ের করে। তদন্তকারী কর্মকর্তা
এসআই মোঃ শামীম সরকার তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে মোবাইল ট্রেকিং এর মাধ্যমে আসামি মোঃ
শামীম মিয়া ও মোঃ দুলাল মিয়াকে আটক করে আদালতে সোপর্দ করে।
তারা
বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। জবানবন্দির সময় শামীম জানান,
২০২০ সালের ৫ জুন দিবাগত রাত সাড়ে ৯টার সময় ফয়সলকে প্রথমে শ্বাসরোধ পরে জবাই করে হত্যা
করে লাশ মাটির নিচে পুঁতে রাখে। ঘটনার ১২দিন পর গ্রেফতারকৃত আসামি শামীম এর দেখানো
মতে ভিকটিম ফয়সলের অর্ধ গলিত মরদেহ আমিরুল ইসলাম উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের মাঠের মাটির
নিচ থেকে হোমনা থানাপুলিশ উদ্ধার করে সূরতাল রিপোর্ট তৈরি করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে
১০জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি অন্তে আসামিদ্বয়ের প্রদত্ত
স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি পর্যালোচনাক্রমে আসামি মোঃ শামীম মিয়া ও মোঃ দুলাল মিয়া'র
বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষে আনা অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদেরকে মৃত্যুদণ্ড এবং একই সাথে
প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন আদালত।
রায়
ঘোষণাকালে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মোঃ শামীম মিয়া ও মোঃ দুলাল মিয়া আদালত কাঠগড়ায় উপস্থিত
ছিলেন।
এ
রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে রাষ্ট্রপক্ষে নিযুক্তীয় বিজ্ঞ কৌশলী অতিঃ পিপি এডভোকেট শেখ
মাসুদ ইকবাল মজুমদার ও মোঃ নূরুল ইসলাম বলেন, আমরা আশা করছি উচ্চ আদালত এ রায় বহাল
রেখে দ্রুত বাস্তবায়ন করবেন।
অপরদিকে,
আসামিপক্ষে নিযুক্তীয় বিজ্ঞ কৌশলী এডভোকেট বিমল কৃষ্ণ দেবনাথ বলেন, এ রায়ে আসামিপক্ষ
অসন্তুষ্ট ও ক্ষুব্ধ। রায়ের কপি হাতে পেলে শীঘ্রই উচ্চ আদালতে আপীল করবো।
মন্তব্য করুন