কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) নৃবিজ্ঞান বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে চলন্ত বাসে ‘শ্লীলতাহানি ও ধর্ষণচেষ্টার’ অভিযোগে দুইজনকে গ্রেপ্তাতার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতদের অজামিনযোগ্য দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) সকালে ৯ টার দিকে সেন্টমার্টিন পরিবহণ নামের ঢাকা মেট্রো-ব ১৫৭১৬৬ নম্বর প্লেটের একটি বাসে এই ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আজ (২২ আগস্ট) সকাল ৯ টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্যে কোটবাড়ি বিশ্বরোড থেকে সেন্টমার্টিন বাসে উঠেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী। বাসটি পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড থেকে ইউ টার্ন নেওয়ার কথা বলা থাকলেও তাকে (ভুক্তভোগী) নিয়ে বাসটি চৌদ্দগ্রামের দিকে চলে যায়। এরপর সুয়াগাজী নামক স্থানে গিয়ে ইউ টার্ন নিয়ে পুনরায় পদুয়ার বাজার আসে। তখন বাসে ছিল চালক, হেল্পারসহ আরও তিনজন। বাসে একা পেয়ে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর গলায় ছুরি ধরে গহনা, টাকাপয়সা নিয়ে নেয় ও ধর্ষণের চেষ্টা করে। তখন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর হাতে কামড় দেন অভিযুক্তরা। এরপর শিক্ষার্থীকে হাতপা বেঁধে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করা হলে সেই শিক্ষার্থীর (ভুক্তভোগী) অনুরোধে ফেলে না দিয়ে শাকিল আবাসিক হোটেল নামক হোটেলে নিয়ে আসে। পদুয়ার বাজারের স্থানীয় এক ব্যক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের খবর দিলে শিক্ষার্থীরা গিয়ে ভুক্তভোগীর হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করে এবং বাসে থাকা দুজনকে আটক করে। এসময় জড়িত অন্য তিনজন পালিয়ে যান।
ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা ৯৯৯ ফোন দিলে পুলিশ আসে। শিক্ষার্থীরা বাস মালিক এবং অভিযুক্ত বাকী দুইজনকে ক্যাম্পাসে নিয়ে আসার জন্য দাবি জানায়। পুলিশ শিক্ষার্থীদের দাবি মানতে অস্বীকৃতি জানালে দুপুর বারোটার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে শিক্ষার্থীরা। এতে ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীদের দাবি না মানায় ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি ঠান্ডা করার চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়।
পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আশ্বাসে শিক্ষার্থীরা আলোচনায় আসলে ভ্রাম্যমাণ আদালতে অভিযুক্তদের দুইবছর কারাদণ্ড দেয়। বাকিদের ধরতে অভিযান পরিচালনা করছে পুলিশ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বাদী হয়ে শ্লীলতাহানি ও ধর্ষণ চেষ্টার মামলা করবে বলে নিশ্চিত করেছেন। ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা সেন্টমার্টিন পরিবহনের দুটি বাস জব্দ করে ক্যাম্পাসে নিয়ে এসেছে।
গ্রেপ্তারকৃত দুইজন হলেন–মোঃ হোসেন আলী (২৫) এবং মোঃ আলী হোসেন (২৩)। গ্রেফতারকৃতদের ভাষ্যমতে পলাতক তিনজন হলেন–পিচ্চি রাসেল (৩২), নূর আলম এবং সৌরভ এবং সেন্টমার্টিন পরিবহনের মালিক হলেন মো: চাঁন মিয়া।
এবিষয়ে কুমিল্লা সদর দক্ষিণের উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুবাইয়া খানম বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের এসেই আমি প্রস্তাব দিয়েছিলাম মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে সাজা দেওয়া বিষয়ে। শিক্ষার্থীরা শুরুতে আমার কথায় কর্ণপাত করেনি। অবশেষে শিক্ষার্থীরা বিষয়টি মেনে নিয়েছে।’
কুমিল্লা জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাজির আহমেদ খাঁন বলেন, গ্রেফতার হওয়া দুইজনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সাজা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, বাকী অভিযুক্ত অন্য তিনজনকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে। আশাকরি পুলিশ প্রশাসনের কোনো গাফিলতি থাকবে না।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ আবদুল হাকিম বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের থেকে খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে দ্রুতই চলে আসি। এসে দেখি পরিস্থিতি উত্তপ্ত। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সেনাবাহিনী এসেও হিমশিম খাচ্ছে। অবশেষে একটা সুরাহা হয়েছে। অভিযুক্তদের দুইবছর কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আমি ধর্ষণের পক্ষে নই, আমি চাই এর অভিযুক্তরা শাস্তি পাক।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ হায়দার আলী বলেন, আমাদের একজন নারী শিক্ষার্থীদের হাত-পা বেধে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে এবং বাস থেকে ফেলে দিয়ে মধ্যযুগীয় নির্যাতন করেছে। এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। দুইজন ধরা পরেছে, তারা পুলিশের কাছে আছে এবং পুলিশ প্রশাসন কথা দিয়েছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাকি তিনজনে গ্রেপ্তারর করবে।এখানে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আছেন, তিনি অপরাধীদের ২ বছরের অজামিনযোগ্য জেল দিয়েছেন এবং পুলিশ ঘোষণা দিয়েছেন তারা ১ মাসের মধ্যে চার্জশিট দিবেন যাতে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হয়।
মন্তব্য করুন
পৃথক দুইটি অভিযানে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন নোয়াগাও চৌমুহনী ও পদুয়ার বাজার এলাকা হতে ০৫ জন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
গত ৩১ মে ২০২৪ ইং তারিখ বিকালে র্যাব-১১, সিপিসি-২ একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন নোয়াগাও চৌমুহনী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে আসামী ১। মোঃ শরীফ হোসেন (২৫), ২। মোঃ শহীদুল ইসলাম (২৬) এবং ৩। মোঃ শিপন মিয়া (২০) নামক ০৩ জন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। এ সময় আসামীদের হেফাজত হতে চাঁদাবাজির ৬,১৬০/- টাকা উদ্ধার করা হয়।
পৃথক অন্য একটি অভিযানে গত ৩১ মে ২০২৪ ইং তারিখ বিকালে র্যাব-১১, সিপিসি-২ একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন পদুয়ার বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে আসামী ১। মোঃ নাসির উদ্দিন (৪০) ও ২। মোঃ আব্দুল রহিম (৩৮) নামক ০২ জন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। এ সময় আসামীদের হেফাজত হতে চাঁদাবাজির ৩,১৬০/- টাকা উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত আসামী ১। মোঃ শরীফ হোসেন (২৫) কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানার দৌলতপুর গ্রামের মোঃ নাসির উদ্দিন এর ছেলে, ২। মোঃ শহীদুল ইসলাম (২৬) কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানার বাগমারা গ্রামের মৃত জহির মিয়া এর ছেলে, ৩। মোঃ শিপন মিয়া (২০) কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার থানার লক্ষীপুর গ্রামের মোঃ খায়ের মিয়া এর ছেলে, ৪। মোঃ নাসির উদ্দিন (৪০) কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানার কৃষ্ণপুর গ্রামের মৃত দুলা মিয়া এর ছেলে এবং ৫। মোঃ আব্দুল রহিম (৩৮) কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানার দুতিয়াপুর গ্রামের মৃত ইব্রাহিম এর ছেলে।
আসামীদেরকে জিজ্ঞাসাবাদে আরো জানায় যে, তারা সকলেই চাঁদাবাজ চক্রের সদস্য। তারা দীর্ঘদিন যাবৎ কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানা ও এর আশ-পাশের বিভিন্ন রাস্তায় অটো, সিএনজি ইত্যাদি পরিবহনের ড্রাইভার ও হেলপারদের নিকট হতে ক্ষয়ক্ষতি ও গুরুতর আঘাতের ভয়ভীতি দেখিয়ে বলপূর্বক টাকা গ্রহণ করে আসছে। গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায়
৫২ কেজি গাঁজাসহ ১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে কোতয়ালী মডেল থানা পুলিশ।
আজ
(৬ জানুয়ারী) রাতে কোতয়ালী মডেল থানায় কর্মরত এসআই(নিঃ) শেখ মফিজুর রহমান ও সঙ্গীয়
ফোর্স সহ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন ৪নং আমরাতলীর
বাসমঙ্গল চৌমুনী পাকা রাস্তায় ৫২ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী মোঃ রাফিন ফার রহমান প্রঃ
মাটি(২৫) কে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত
আসামী হলো: মোঃ রাফিন ফার রহমান প্রঃ মাটি(২৫), পিতা মৃত-শাকিল আহম্মেদ প্রঃ নিজাম
উদ্দিন, মাতা-মরিয়ম বেগম প্রঃ মারিয়া আক্তার, সাং-কুচাইতলী (মধ্যপাড়া, লিটন মেম্বারের
বাড়ী সংলগ্ন), থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা- কুমিল্লা।
উক্ত
ঘটনায় কোতয়ালী মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লার দেবিদ্বারের ভিংলাবাড়ীতে
চাঞ্চল্যকর বিধবা মহিলাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা মামলার ঘটনায় মৃত্যুদন্ড সাজাপ্রাপ্ত
একজন আসামীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
গত ৩ মার্চ হতে ৪ মার্চ ২০১০ ইং তারিখের
মধ্যবর্তী সময়ে কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার থানাধীন ভিংলাবাড়ীতে বিধবা মহিলা আনোয়ারা
বেগম খুন হয়। এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ৩ মার্চ ২০১০ ইং তারিখ রাতে বিধবা মহিলা নিজ
শয়নকক্ষে ঘুমাতে যায় এবং পরবর্তী দিন ৪ মার্চ ২০১০ ইং তারিখ সকালে খাটের উপরে বিধবা
মহিলার মৃতদেহ পাওয়া যায়। এসময়ে বিধবা মহিলার মুখে, গালে, গলায় জখমের চিহ্ন পাওয়া যায়।
এরই প্রেক্ষিতে ঐ দিনই মৃত বিধবা মহিলা মেয়ে বাদী হয়ে কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার থানায়
একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। পরবর্তীতে উক্ত হত্যাকান্ডের বিচারকার্য শুরু হলে ঘটনার
সাথে জড়িত আসামী আল আমিন দীর্ঘদিন যাবত পলাতক অবস্থায় থাকে এবং তার অনুপস্থিতিতেই বিচারকার্য
শেষে বিজ্ঞ আদালত তার নামে মৃত্যুদন্ডের সাজা পরোয়ানা জারি করেন।
এরই ভিত্তিতে ১২ জুন রাতে র্যাব-১১,
সিপিসি-২ একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নারায়নগঞ্জ জেলার রুপগঞ্জ থানাধীন
পবনকল এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে আসামী আল আমিনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃত আসামী হলো: কুমিল্লা জেলার
দেবিদ্বার থানাধীন ডিংলা বাড়ী এলাকার সাজু মিয়ার ছেলে আল আমিন (৩৪)।
র্যাব জানান, গ্রেফতারকৃত আসামী আল
আমিন (৩৪) উক্ত হত্যাকান্ডের সাথে তার নিজের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে। এছাড়াও হত্যাকান্ডের
পর হতে বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক বিচারকার্য শেষ হওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন সময় নিজের গ্রেফতার
এড়াতে সে বিভিন্ন জায়গায় আত্নগোপনে থাকে। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে সাজা কার্যকরের
জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লার চান্দিনায় চাঁদাবাজির অভিযোগে শ্রমিক দল ও লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) এবং এর সহযোগী সংগঠন গণতান্ত্রিক স্বেচ্ছাসেবক দল এর ৩ জন নেতাকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। আটককৃতরা হলো- পৌর এলাকার বেলাশ্বর গ্রামের মৃত মোহর আলীর ছেলে চান্দিনা পৌর গণতান্ত্রিক স্বেচ্ছাসেবক দল সাধারণ সম্পাদক মো. ওয়ালী উল্লাহ, একই গ্রামের মৃত আইয়ুব আলীর ছেলে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল কুমিল্লার উত্তর জেলা যুগ্ম-আহ্বায়ক ও চান্দিনা পৌর শ্রমিক দল আহ্বায়ক মো. আলাউদ্দিন, রমিজ উদ্দিনের ছেলে ৪নং ওয়ার্ড এলডিপির সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর।
রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর চান্দিনাস্থ প্রধান কার্যালয় থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। পরে তাদেরকে চান্দিনা থানা পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়।
পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র এবং মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়- ঢাকার বনানী আলীসা এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারী কোম্পানীর ম্যানেজার মো. রেজাউল করিম কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর চান্দিনাস্থ প্রধান কার্যালয় থেকে বৈদ্যুতিক তারসহ বিভিন্ন মালামাল দরপত্রের মাধ্যমে ক্রয় করেন। রবিবার বেলা পৌনে ২টায় মালামাল নিয়ে ঢাকায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিলে
চান্দিনা পৌর গণতান্ত্রিক স্বেচ্ছাসেবক দল সাধারণ সম্পাদক মো. অলিউল্লাহ ওই ম্যানেজারের মোবাইলে কল দিয়ে তার দলীয় পরিচয় দেয় এবং মালামাল নিতে হলে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দিতে হবে বলে জানায়। পরে অলিউল্লাহকে সমিতির স্টোর রুমে আসতে বলেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার। সেখানে অলিউল্লাহ্ অপর দুই জন আসামিকে নিয়ে চাঁদার টাকা আনতে যায়। টাকা না দিলে তাকে হত্যার হুমকি দেয় চাঁদাবাজরা। বিষয়টি সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে অবহিত করলে মেজর মাহমুদ এর নেতৃত্বে যৌথবাহিনী ঘটনাস্থল থেকে ওই ৩ জনকে আটক করেন।
এ ব্যাপারে চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) মো. জাবেদ উল ইসলাম জানান, যৌথবাহিনী তাদেরকে আটক করেছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
মন্তব্য করুন
মো. মিজানুর রহমান মিনু :
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চলাচল নিষিদ্ধ সিএনজি অটো-রিকসা, থ্রি-হুইলার ও অযান্ত্রিক যানবাহনের বিরুদ্ধে হাইওয়ে পুলিশের নিয়মিত অভিযান জোরদার করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার উদ্যোগে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালিত হয়েছে। অভিযানে নেতৃত্ব দেন, মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম লোকমান হোসাইন। এ সময় থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক, সহকারী উপ-পুলিশ পরিদর্শকবৃন্দ সহ পুলিশের পৃথক দু’টি টিম। সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত মিয়াবাজার হাইওয়ে পুলিশ মহাসড়কের চৌদ্দগ্রাম বাজার ও মিয়াবাজার এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে সিএনজি অটো-রিকসা, থ্রি-হুইলার সহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন আটক করে। এ সময় আটককৃত গাড়ীগুলোর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
১৭ টি উপজেলা এবং
মহানগরের সংগঠকদের নিয়ে আয়োজিত হলো জাতীয় নাগরিক পার্টি (ন্যাশনাল সিটিজেন
পার্টি - এনসিপি) কুমিল্লা জেলা পর্বের প্রস্তুতি সভা।
বুধবার (১৪ মে) নগরীর কাজী নজরুল ইনস্টিটিউট
অডিটোরিয়ামে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রায় আড়াইশো সংগঠক
এখানে অংশগ্রহণ করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি থেকে
পরীক্ষিত যারা দলীয় রাজনীতিতে আসতে চান এবং এনসিপির আত্মপ্রকাশের পর থেকে যারা
প্রান্তিক পর্যায়ে দলের পক্ষে জনমত গঠনে কাজ করছেন তাদের নিয়ে এই সাংগঠনিক
প্রস্তুতি সভা। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের
সদস্যরা এবং আহত কয়েকজন বিপ্লবী।
এনসিপির কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির পক্ষ থেকে উক্ত সভা পরিচালনা করেন যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও কুমিল্লা অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক নাভিদ নওরোজ শাহ্ এবং কেন্দ্রীয় সদস্য হাফসা জাহান। প্রতিটি উপজেলা থেকে আসা সংগঠকদের বক্তব্য তারা শোনেন এবং উত্তরে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের রুহের মাগফিরাত
কামনা করা হয়। পরবর্তীতে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশিত হয় এবং সকলের মধ্যে পরিচয়
বিনিময় হয়। গত এক মাস কুমিল্লা মহানগর ও জেলার বিভিন্ন উপজেলায় যারা আওয়ামী
লীগের বিচার দাবিতে বিক্ষোভ করে যাচ্ছিলেন তাদের প্রতি কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ থানাধীন পদুয়ার বাজার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হতে শনিবার রাতে ৪০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ২ জনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলো: ডিএমপি ঢাকা জেলার মিরপুর থানার ৬৮নং জনতা হাউজিং, শাহ আলীবাগ এলাকার মৃত ওসমান গনির ছেলে মাঃ ইমামুল হক @শুক্কুর এবং কক্সবাজার জেলার কক্সবাজার সদর থানার পূর্ব মুক্তার পোল, ০৬ নং ওয়ার্ড এর মৃত দানু মিয়ার ছেলে দিদারুল আলম (৫০)।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয় জানায়, তারা উভয়েই একটি সংঘবদ্ধ মাদক চোরাচালান চক্রের সক্রিয় সদস্য এবং তারা সাধারণ পেশার আড়ালে এসকল মাদকদ্রব্যের পরিবহন ও ক্রয়-বিক্রয় পরিচালনা করে আসছিল। গ্রেফতারকৃত ০১ নং আসামী মোঃ ইমামুল হক শুক্কুর ড্রাইভার পেশার আড়ালে মাদকদ্রব্য সংরক্ষণ ও ক্রয়-বিক্রয় করে আসছিল। এই চক্রটি পারস্পারিক যোগসাজসে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে নিষিদ্ধ মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট সহ অন্যান্য মাদকদ্রব্যের বড় আকারের চালান দীর্ঘদিন যাবৎ ট্রাক, পিকআপ, কার্ভাড ভ্যান সহ অন্যান্য যানবাহন ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরণের পণ্যদ্রব্য পরিবহনের আড়াঁলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে কুমিল্লা ও ঢাকা সহ পাশর্^বর্তী জেলা সমূহে সরবরাহ করে থাকে। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয় আরো জানায় এই বিপুল পরিমান ইয়াবা এর চালান ঢাকাসহ পাশর্^বর্তী বিভিন্ন জেলায় সরবরাহের জন্য নিয়ে যাচ্ছিল। পরবর্তীতে গোয়েন্দা কার্যক্রম ও গোপন তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর আভিযানিক দল মাদক চোরাচালান চক্রের সক্রিয় সদস্য মোঃ ইমামুল হক @শুক্কুর ও দিদারুল আলম’দ্বয়কে গ্রেফতার পূর্বক তাদের দেখানো মতে সদর দক্ষিণ থানাধীন পদুয়ার বাজার এলাকার ঢাকা চট্রগ্রাম মহাসড়ক হতে গ্রেফতার করে ০১ টি ব্যাগে সর্বমোট ৪০,০০০ পিস উদ্ধার করে যার আনুমানিক মূল্য ০১ কোটি ২০ লাখ টাকা।
গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়কে জিজ্ঞাসাবাদে মাদক চোরাচালানের সাথে সম্পৃক্তদের বিষয়ে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গিয়েছে। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এসংক্রান্তে জড়িত অন্যান্য মাদক ব্যবসায়ীদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য র্যাব-১১ এর গোয়েন্দা নজরদারী ও আভিযানিক কার্যক্রম অব্যহত রয়েছে।
গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় চৌদ্দগ্রাম থানা কর্তৃক ২৫ কেজি গাঁজা উদ্ধারসহ ১ জন আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গত ০৭/০২/২০২৪খ্রিঃ তারিখ রাতে চৌদ্দগ্রাম থানায় কর্মরত এসআই(নিঃ)/মেহেদী হাসান, এসআই(নিঃ) ছাইদুল ইসলাম, এএসআই(নিঃ) মোঃ নাজমুল হাসান ও সঙ্গীয় ফোর্স সহ চৌদ্দগ্রাম থানা এলাকায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার ও গ্রেফতারী পরোয়ানা চালানো হয়।
তামিল ডিউটি করাকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চৌদ্দগ্রাম থানাধীন ১০নং বাতিসা ইউনিয়নের নানকরা সাকিনে চট্টগ্রাম-ঢাকাগামী মহাসড়কের পাশে নানকরা রাস্তার মাথা হতে ২৫ কেজি গাঁজা উদ্ধারসহ মাদক ব্যবসায়ী মোঃ বশর প্রকাশ বছির(৩৮), পিতা-মৃত আবু রশিদ, মাতা-আনোয়ারা বেগম, সাং-মাসকরা (চন্দ্রপুর), পোঃ মরকটা, ০৯নং কনকাপৈত ইউনিয়ন, থানা-চৌদ্দগ্রাম, জেলা- কুমিল্লাকে গ্রেফতার করা হয়।
উক্ত ঘটনায় চৌদ্দগ্রাম থানায় এজাহার দায়ের করলে চৌদ্দগ্রাম থানার মামলা নং-১৬, তারিখ-০৭/০২/২০২৪, ধারা-২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬(১) সারণির ১৯(গ)/৪১ রুজু করা হয়।
মন্তব্য করুন
নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার ঝাউতলা এলাকায় বিশেষ মাদকবিরোধী অভিযানে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সোমবার গভীর রাতে, আনুমানিক রাত ১১টা ২০ মিনিটে এ অভিযান চালানো হয়। মঙ্গলবার সকালে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। অভিযানে মাদক বিক্রয় ও সেবনের প্রমাণ মেলে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ইয়াবা, নগদ টাকা, মোবাইল ফোন ও একটি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— আদর্শ সদর উপজেলার নতুন চৌধুরী গ্রামের মো. আনোয়ার শাহাদাত (৪০), খ্যাতামার কুমির মো. জাহিদুল ইসলাম (৪৫), দ্বিতীয় মুরাদপুরের মো. মাসুম আলী (৫০), ব্রাহ্মণপাড়ার মো. মনির হোসেন (৩৫) এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মো. আকাশ হোসেন (৩৫)।
অভিযানে মোট ১৫৮ পিস ইয়াবা, একটি চাইনিজ চাকু, দুটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন, একটি বাটন ফোন ও নগদ ৭ হাজার ৬৫০ টাকা জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের সঙ্গে উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্য ও অন্যান্য সামগ্রী কুমিল্লা আদর্শ সদর কোতোয়ালি থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
জাতীয় নাগরিক পার্টি'র (এনসিপি'র) কেন্দ্রীয় সদস্য সালাউদ্দিন জামিল সৌরভ বলেছেন, বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামোকে আরও কার্যকর ও জনবান্ধব করার লক্ষ্যে বিভাগ সংখ্যা বৃদ্ধি একটি সময়োপযোগী উদ্যোগ। এই প্রেক্ষাপটে কুমিল্লাকে বিভাগ ঘোষণা করার দাবি দীর্ঘদিন ধরেই চলমান। দেশের পূর্বাঞ্চলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শহর হিসেবে কুমিল্লা একটি পূর্ণাঙ্গ বিভাগের মর্যাদা পাওয়ার উপযুক্ততা বহু আগে থেকেই অর্জন করেছে।
১. ভৌগোলিক অবস্থান ও প্রশাসনিক গুরুত্ব:
কুমিল্লা দেশের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত এবং এর আশপাশে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ও লাকসাম-নাঙ্গলকোট অঞ্চলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে। এই অঞ্চলগুলো মিলে একটি স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিক, ভৌগোলিক ও অর্থনৈতিক বলয় তৈরি করে, যা একটি আলাদা বিভাগের প্রাকৃতিক কাঠামো উপস্থাপন করে।
২. জনসংখ্যার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয়তা:
কুমিল্লা জেলা নিজেই বাংলাদেশের অন্যতম জনবহুল জেলা। কুমিল্লা অঞ্চল ও আশেপাশের জেলা মিলে জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটির কাছাকাছি। একটি বিভাগের মূল লক্ষ্য হলো প্রশাসনিক সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া। ঢাকা বা চট্টগ্রামের মতো বড় বিভাগগুলোর তুলনায় এই অঞ্চলকে একটি আলাদা বিভাগে উন্নীত করলে জনগণের ওপর প্রশাসনিক চাপ কমবে এবং সেবা পৌঁছাবে আরও দ্রুত।
৩. অর্থনৈতিক ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব:
কুমিল্লা প্রাচীন কালে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ছিল। ময়নামতি, শালবন বিহার, এবং অন্যান্য প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন এই জেলার সমৃদ্ধ ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে তুলে ধরে। কুমিল্লা শিল্প, কৃষি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়েও এগিয়ে রয়েছে। এখানকার ইপিজেড, রপ্তানিমুখী পোশাক শিল্প এবং কৃষিপণ্য উৎপাদন উল্লেখযোগ্য। একটি বিভাগীয় শহর হিসেবে কুমিল্লার অর্থনৈতিক সক্ষমতা আরও বাড়বে।
৪. শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়ন:
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসহ বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে এখানে। একটি বিভাগ প্রতিষ্ঠা হলে এই অঞ্চলের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে সরকারি বরাদ্দ বৃদ্ধি পাবে, উন্নয়ন প্রকল্প আরও কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হবে।
৫. দূরত্ব ও প্রশাসনিক জটিলতা কমবে:
চট্টগ্রাম বিভাগের অংশ হিসেবে বর্তমানে কুমিল্লা অনেক প্রশাসনিক কাজে চট্টগ্রাম নির্ভরশীল। কিন্তু কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রামের দূরত্ব প্রায় ২০০ কিলোমিটার। ফলে সাধারণ মানুষকে বিভাগীয় কাজের জন্য ভোগান্তিতে পড়তে হয়। বিভাগ স্থাপন হলে এই জটিলতা দূর হবে।
৬. জনআকাঙ্ক্ষা ও দীর্ঘদিনের দাবি:
কুমিল্লাকে বিভাগ করার দাবি অনেক পুরনো এবং জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপকভাবে গ্রহণযোগ্য। এই দাবি শুধু রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক নয়, বরং এটি স্থানীয় মানুষের আত্মপরিচয়, মর্যাদা ও উন্নয়নের সঙ্গে জড়িত। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জনগণের এমন যৌক্তিক দাবি উপেক্ষা করা অনুচিত।
মন্তব্য করুন