

এশিয়া কাপে বাঁচা-মরার ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে আগে ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) আবু ধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস।
একাদশে চারটি পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ। দলে ফিরেছেন তাসকিন আহমেদ, নুরুল হাসান সোহান, নাসুম আহমেদ ও সাইফ হাসান। তাদের জায়গা করে দিতে বাদ পড়েছেন তানজিম সাকিব, শেখ মেহেদি, পারভেজ ইমন ও শরিফুল ইসলাম।
বাংলাদেশ একাদশ-
লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান, সাইফ হাসান, তাওহিদ হৃদয়, জাকের আলী, শামীম হোসেন, নুরুল হাসান, নাসুম আহমেদ, রিশাদ হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ।
আফগানিস্তান একাদশ-
রহমানউল্লাহ গুরবাজ, ইব্রাহিম জাদরান, সাদিকউল্লাহ অটল, করিম জানাত, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, রশিদ খান (অধিনায়ক), মোহাম্মদ নবি, গুলবদিন নাইব, নূর আহমেদ, ফজলহক ফারুকি ও এএম গাজানফার।
মন্তব্য করুন


বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
বলেছেন, লেখাপড়া করে মেধার ভিত্তিতে যেমন ডাক্তার, প্রকৌশলী, অর্কিটেক্ট হতে হবে তেমনি
পেশাদার খেলোয়াড় কিংবা শিল্পী তৈরী করতে হবে। কারণ,একজন পেশাদার খেলোয়াড় কিংবা শিল্পীও
তার পেশার মাধ্যমে পরিবারকে সাহায্য করতে পারেন।
আজ বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) লালমনিরহাটের
বড়বাড়ীতে শহীদ আবুল কাশেম মহাবিদ্যালয় মাঠে ‘শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৪’র ফাইনাল ম্যাচে লন্ডন থেকে ভার্চুয়াল
প্লাটফর্মে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন। এটি ছিল ‘শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল
টুর্নামেন্ট’র
৬ষ্ঠ তম আসর।
তারেক রহমান বলেন, দেশের মানুষ স্বৈরাচার
বিদায় করেছে। এখন দেশ গড়ার পালা। এ প্রত্যয় নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। এজন্য আমাদের
সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। দেশ গড়তে আমরা ৩১ দফা দিয়েছি। দেশকে নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র
হচ্ছে। আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।
আগামীদিনে পেশাদার খেলোয়াড় তৈরী করতে
হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর পাশপাশি ভাল সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও শিল্পী তৈরির কাজ
করতে হবে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ভাবে জনপ্রিয় খেলাগুলো বাছাই করে আমরা দেশের তরুণ সমাজের
মধ্যে থেকে আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়াড় তৈরি করবো। বাইরের দেশের খেলোয়াড়ের উপর নির্ভরশীলতা
কমাতে হবে। সবকিছু হবে সরকারিভাবে।
এ প্রসঙ্গে, উদাহরণ হিসেবে শহিদ জিয়ার
আমলের ‘নতুন কুড়ি’
অনুষ্ঠানের কথা উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, ওই অনুষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য ছিল ভাল সাংস্কৃতিক
ব্যক্তিত্ব এবং ভাল শিল্পী বের করে আনা। বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শিল্পী
বেবী নাজনীন ‘নতুন কুড়ি’-ই
ফসল।
তিনি বলেন, ‘ঠিক একইভাবে ভাল খেলোয়াড়
বের করে আনতে আমাদেরকে ৮ থেকে ১০ টি খেলা পছন্দ করে এসব খেলার ওপর জোর গুরুত্ব দিতে
হবে। যিনি যে ধরণের খেলায় ভাল করবেন, তাদেরকে সেই খেলায় পারদর্শী করে তুলতে হবে। যাতে
করে আন্তর্জাতিক ইভেন্টগুলোতে আমাদের খোলোয়াড়রাও ভাল ফলাফল বয়ে আনতে পারে।’
বিএনপি’ ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যার বলেন,‘জনগণের ভোটে যদি ক্ষমতায় আসতে
পারি তাহলে আমরা সুখী-সমৃদ্ধ দেশ গড়ার জন্য প্রয়োজনীয় সকল কাজের সাথে-সাথে খেলাধুলা
ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের ওপরও জোর দেব। মেধাবী ডাক্তার, প্রকৌশলী, আর্কিটেক্ট বানানোর
পাশাপাশি ভালো রাজনীতিবিদ, ভালো খেলোয়াড় ও শিল্পী তৈরী করতে পারি সেই চেষ্টা করবো।
তারেক রহমান আরও বলেন, যে ব্যক্তি যে
বিষয়ে মেধাবী, তার মেধাকে মূল্যায়ন করে সেই বিষয়ে দক্ষ করে তোলা হবে। সবাইকে নিয়ে নতুন
বাংলাদেশ তৈরি করবে বিএনপি।
‘আমরা যদি বিভিন্ন খেলায় পেশাদার খেলোয়াড়
এবং ভালো সাংস্কৃতিক কর্মী ও শিল্পী তৈরী করতে পারি’ তাহলে ওইসব ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানেরও ব্যবস্থা হবে বলেও
তিনি উল্লেখ করেন।
উল্লেখ্য, লালমনিরহাটের বড়বাড়ি শহীদ
আবুল কাশেম মহাবিদ্যালয় মাঠে গত ১২ নভেম্বর শুরু হয় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট। বিএনপির
রংপুর বিভাগের ১০টি সাংগঠনিক দল এতে অংশগ্রহণ করে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় পঞ্চগড় বিএনপি
একাদশ ও রংপুর মহানগর বিএনপি একাদশ’র
মধ্যে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। টাইব্রেকারে এক শূন্য গোলে পঞ্চগড় জেলা বিএনপি একাদশ
বিজয় লাভ করে।
‘শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৪’র ফাইনাল ম্যাচ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে
বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপি’র
জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র মির্জা আব্বাস। অনুষ্ঠানে
সভাপতিত্ব করেন বিএনপি’র
রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পদক আসাদুল হাবিব দুলু।
অন্যান্যের মধ্যে বিএনপি’র যুগ্ম সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী
এ্যানি, কেন্দ্রীয় নেতা ফরহাদ হোসেন আজাদ ও ব্যারিস্টার হাসান রাজীব প্রধান অনুষ্ঠানে
বক্তৃতা করেন ।
মন্তব্য করুন


এশিয়া কাপে বাঁচা-মরার ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে আগে ব্যাটিং করবে বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) আবু ধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস।
একাদশে চারটি পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ। দলে ফিরেছেন তাসকিন আহমেদ, নুরুল হাসান সোহান, নাসুম আহমেদ ও সাইফ হাসান। তাদের জায়গা করে দিতে বাদ পড়েছেন তানজিম সাকিব, শেখ মেহেদি, পারভেজ ইমন ও শরিফুল ইসলাম।
বাংলাদেশ একাদশ-
লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান, সাইফ হাসান, তাওহিদ হৃদয়, জাকের আলী, শামীম হোসেন, নুরুল হাসান, নাসুম আহমেদ, রিশাদ হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ।
আফগানিস্তান একাদশ-
রহমানউল্লাহ গুরবাজ, ইব্রাহিম জাদরান, সাদিকউল্লাহ অটল, করিম জানাত, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, রশিদ খান (অধিনায়ক), মোহাম্মদ নবি, গুলবদিন নাইব, নূর আহমেদ, ফজলহক ফারুকি ও এএম গাজানফার।
মন্তব্য করুন


আজ
(২ ফেব্রুয়ারি) কমলাপুরের বীর শ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে সাফ
অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালকে ৩-১ গোলে হারিয়ে ফাইনালের পথে এগিয়ে থাকলো
বাংলাদেশ। সাগরীকা দলের হয়ে জোড়া গোল করেছেন।
ম্যাচপূর্ববর্তী
সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ দলের কোচ সাইফুল বারী টিটু বলেছিলেন, ১ম ম্যাচে জয় নিশ্চিত
করে ফাইনালের পথে এগিয়ে থাকতে চান। পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করেছেন মাঠে।
ম্যাচের
শুরু থেকেই আক্রমণের পসরা সাজিয়ে বসে বাংলাদেশ। ঘরের মাঠে নেপালের বিপক্ষে আধিপত্য
বিস্তার করে খেলে পুরোটা সময়। এই ম্যাচে সাগরীকা নিজের পারফরম্যান্স দিয়ে নজর কেড়েছেন।
ম্যাচের
৫ মিনিটেই এগিয়ে যেতে পারতো বাংলাদেশ। স্বপ্না রানির ফ্রি-কিক গোলরক্ষক ঝাপিয়ে রক্ষা
করেন। নেপালের গোলরক্ষক সুজাতাতামাংয়ের হাতে লেগে দিক বদলে বারে প্রতিহত হয়। ফিরতি
বলে মুনকি আক্তার বল জালে জড়াতে চেষ্টা করলেও তার শট ডিফেন্ডাররা আটকে দেন।
২
মিনিট বাদেই আবারও আক্রমণ শানায় বাংলাদেশ। বল নিয়ে বক্সে ঢুকে পড়েন মুনকি আক্তার। তবে
নেপালের গোলরক্ষক এগিয়ে এসে তাকে থামান। ম্যাচের ১৪ মিনিটে বক্সের মধ্যে বল পান পূজা
দাস। তার মাটি কামড়ানো শট অল্পের জন্য পোষ্ট ঘেঁষে বেড়িয়ে গেলে এগিয়ে যাওয়া হয়নি বাংলাদেশের।
১৮ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে নেয়া পূজার বা পায়ের
শট ক্রসবার ঘেষে বেড়িয়ে যায়।
৩৮
মিনিটে প্রথম গোলের দেখা পায় বাংলাদেশ। গোলকিক থেকে বল পান স্বপ্ন রানী। তার হেডে বক্সের
কাছাকাছি ২ ডিফেন্ডারের মাঝে বল পান সাগরীকা।
২ ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে আগুয়ান গোলরক্ষকের উপর দিয়ে চিপ শটে বল জালে জড়ান সাগরীকা।
ব্যবধান
২গুন করতে সময় নেয়নি বাংলাদেশ ৪২ মিনিটে মুনকি আক্তারের দর্শনীয় গোলে ২-০ গোলের লিড
নেয় বাংলাদেশ। বক্সের ভেতর বল ক্লিয়ার করতে এগিয়ে আসেন নেপালের গোলরক্ষক সুজাতা। তবে
তার ক্লিয়ার করা বল পান ইতি খাতুন; ক্রস দেন মুনকি আক্তারকে। তিনি বুদ্বিদীপ্ত শটে
গোলরক্ষকের মাথার উপর দিয়ে বল জালে জড়ান। প্রথমার্ধে
ব্যবধান আরও বাড়তে পারতো বাংলাদেশের। প্রথমার্ধের শেষ মিনিটে পেনাল্টি পায় বাংলাদেশ।
বক্সের ভেতর সাগরীকাকে ফাউল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। পেনাল্টি থেকে গোল
করতে পারেননি আফঈদা খন্দকার। তার শট পোস্টে লাগে। তবে ফিরতি বলে শট নেন সাগরিকা। তবে
নেপালের গোলরক্ষক সুজাতা গ্লাভস বন্দী করেন। শেষ পর্যন্ত ২ গোলের লিড নিয়েই বিরতীতে
যেতে হয় সাইফুল বারী টিটুর শিষ্যদের।
দ্বিতীয়ার্ধে
আক্রমণের ধার বাড়ায় ২ দলই। ৫২ মিনিটেই এক গোল শোধ করে ম্যাচে ঘুড়ে দাড়ানোর ইঙ্গিত দেয়
নেপাল। সুকরিয়া মিয়ার গোলে ব্যবধান কমায় নেপাল। তবে লিড বাড়িয়ে নিতে খুব বেশি সময় নেয়নি
বাংলাদেশ। ৫৬ মিনিটে সাগরিকার গোলে ব্যবধান ৩-১ করে সাইফুর বারী টিটুর শিষ্যরা।
পরের
ম্যাচে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত।
মন্তব্য করুন


৮৫
বছর বয়সে চলে গেলেন আর্জেন্টিনাকে ১৯৭৮ সালে প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা জেতানো
ক্যারিশম্যাটিক কোচ সেজার লুইস মেনোত্তি।
এক্স
হ্যান্ডেলে মেনোত্তির মৃত্যুর খবর জানিয়ে এএফএ লিখেছে, আর্জেন্টিনা
ফুটবল ফেডারেশন অত্যন্ত শোকের সঙ্গে বর্তমান জাতীয় দলের পরিচালক ও আর্জেন্টিনার
বিশ্বকাপজয়ী কোচ লুইস সিজার মেনোত্তির মৃত্যুর খবর জানাচ্ছে। বিদায় প্রিয় ফ্লাকো!
স্থানীয়
গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে,
মেনোত্তিকে মার্চ মাসে গুরুতর রক্তাস্বল্পতা নিয়ে একটি
ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছিল। তিনি এপ্রিল মাসে ফ্লেবিটিসের জন্য অস্ত্রোপচার
করেছিলেন এবং পরে দেশে ফিরে আসেন বলে জানা গেছে। আর্জেন্টিনার ফুটবলে তাকে সবচেয়ে
প্রভাবশালী কোচ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
মেনোত্তি
একজন রাজনৈতিক কর্মী এবং আর্জেন্টিনার কমিউনিস্ট পার্টির সহযোগী সদস্য হবার
পাশাপাশি বক্সিং অনুরাগী ছিলেন। তিনি রোজারিও সেন্ট্রাল (১৯৬০-৬৩ এবং ১৯৬৭) এর
একজন তরুণ খেলোয়াড় হিসাবে তার ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন, তারপরে রেসিং
ক্লাব (১৯৬৪) এবং বোকা জুনিয়র্স (১৯৬৫-১৯৬৬)সহ একাধিক ক্লাবের হয়ে খেলেন।
মেনোত্তি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউ ইয়র্ক জেনারেলদের হয়ে খেলেছেন (১৯৬৭), তারপরে ব্রাজিলের
সান্তোস (১৯৬৮) এবং ইতালির জুভেন্টাসের (১৯৬৯-১৯৭০) হয়েও তাকে খেলতে দেখা গেছে।
মেনোত্তি
১৯৭৪ থেকে ১৯৮৩ সালের মধ্যে আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের কোচ ছিলেন। বিশ্বকাপের
প্রাক্কালে, মেনোত্তি
১৭ বছর বয়সী ম্যারাডোনাকে স্কোয়াড থেকে বাদ দিয়েছিলেন-যে সিদ্ধান্তের জন্য
উভয়ের মধ্যে সম্পর্কের বেশ অবনতি নয়। পরবর্তীতে মেনোত্তি ১৯৯১-৯২ সালে মেক্সিকো
জাতীয় দলের কোচ ছিলেন। তিনি বার্সেলোনাকেও নেতৃত্ব দেন, যেখানে তার
স্কোয়াডে ম্যারাডোনা ছিলেন। অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ, উরুগুয়ের পেনারোল,
ইতালির সাম্পডোরিয়া এবং মেক্সিকোর টেকোসে ছিল তার শেষ কোচিং জীবন। মেনোত্তি
সিগারেটে আসক্ত ছিলেন। কিন্তু ২০১১ সালে তার তামাক আসক্তির কারণে তিন দিনের জন্য
হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরে তিনি এই অভ্যাস ছেড়ে দেন।
মেনোত্তি একজায়গায় রসিকতা করে বলেছিলেন, আমাকে না
হারানো পর্যন্ত আমি আমার চুল কাটব না। মেনোত্তির হাত ধরেই সহিংসতাপূর্ণ খেলার
কুখ্যাতি থেকে সরে এসে রোমান্টিক ধাঁচের ফুটবল খেলে সমর্থকদের মন জিতেছে
আর্জেন্টিনা।
মেনোত্তির
মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের
অধিনায়ক লিওনেল মেসি লিখেছেন,
আর্জেন্টিনার ফুটবলের অন্যতম গ্রেট আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। তার পরিবার এবং
প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা। শান্তিতে ঘুমান।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লা শহীদ ধীরেন্দ্রনাাথ দত্ত স্টেডিয়ামে প্রাইম ব্যাংক জাতীয় স্কুল ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট ২০২৩-২৪ আয়োজনের লক্ষে প্রস্তুতি সভা করেছে কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থা ও ক্রিকেট কমিটি।
বুধবার সকালে কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থার হলরুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রাইম ব্যাংক জাতীয় স্কুল ক্রিকেট শুরুর সিদ্ধান্ত হয়।
এবারের স্কুল ক্রিকেটের আসরে কুমিল্লার ৮টি স্কুল অংশ নিচ্ছে। ক ও খ দুটি গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলবে ৮টি স্কুল দল। ক- গ্রুপে রয়েছে কুমিল্লা মডার্ন হাই স্কুল, এ্যাথনিকা স্কুল এন্ড কলেজ, ইবনে তাইমিয়া স্কুল এন্ড কলেজ ও কুমিল্লা ইউসুফ হাই স্কুল।
খ- গ্রুপে রয়েছে কুমিল্লা হাই স্কুল, কুমিল্লা জিলা স্কুল, কুমিল্লা পুলিশ লাইন স্কুল ও কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজ। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড এর ব্যবস্থাপনায় ও কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থার আয়োজনে স্কুল ক্রিকেট টুর্ণামেন্ট হচ্ছে।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদক নাজমুল আহসান ফারুক রোমেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা ক্রীড়া সংস্থার অতিরিক্ত সাধারন সম্পাদক খায়রুল আলম সোহাগ, যুগ্ম সম্পাদক বাদল খন্দকার, কোষাদক্ষ আল আমিন ভূইয়া, সদস্য দেলোয়ার হোসেন জাকির, জেলা ক্রিকেট কোচ হাবিব মোবাল্লেগ জেমস ও কোচ সারোয়ার জাহান ও অংশগ্রহণকারী স্কুলগুলোর ক্রীড়া শিক্ষকগণ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লায় সার্কেল কাবাডি প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়েছে। কুমিল্লা জেলা পুলিশের আয়োজনে ও কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহযোগিতায় বুধবার ( ১৪ ফেব্রুয়ারি ) সকালে কুমিল্লা জিমনেসিয়ামে কাবাডি প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করা হয়।
কাবাডি প্রতিযোগিতায় কুমিল্লা জেলা পুলিশের ৮টি সার্কের টিম অংশ গ্রহন করে। দুটি গ্রুপে নক আউট পর্যায়ে খেলা অনুষ্ঠিত হয়। কুমিল্লা উত্তর ও দক্ষিন জেলার চৌদ্দগ্রাম সার্কেল, সদর দক্ষিন সার্কেল, লাকসাম সার্কেল, সদর সার্কেল, হোমনা সার্কেল, দাউদকান্দি সার্কেল, দেবিদ্বার ও মুরাদনগর সার্কেল টিম অংশ নেয়। ১৫ ফেব্রুয়ারি ৩ টায় আইজিপি কাপ ও চট্টগ্রাম রেঞ্জ কাবাডি ও কুমিল্লা জেলা সার্কেল টিমের বিজয়ী কাবাডি প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরন করা হবে।
কুমিল্লায় সার্কেল কাবাডি প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন, অতিরিক্তি পুলিশ সুপার মংনে খোয়াই মারমা। প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদক নাজমুল আহসান ফারুক রোমেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্তি পুলিশ সুপার কামরান হোসেন, কোতয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফিরোজ হোসেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেন জাকির।
মন্তব্য করুন


কুড়িগ্রামে দুর্বার তারুণ্য বাংলাদেশের আয়োজনে সকল বয়সের নারী পুরুষদের নিয়ে কুড়িগ্রামে দিনব্যপী ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলাধুলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দিনব্যপী ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলা দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় করছে।
আজ সকালে কুড়িগ্রাম সদরের বেলগাছা ইউনিয়নে কালে ডাক্তার পাড়া গ্রামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে খেলায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
সকাল থেকেই বেশ কৌতূহল নিয়ে ডাক্তারপাড়া গ্রামে ভিড় জমায় উৎসুক জনতা। শিশু-কিশোর থেকে বৃদ্ধ বয়সী মানুষদের আগমনে মিলন মেলায় পরিণত হয় অনুষ্ঠানটি। এসব খেলা দেখতে এলাকার সব বয়সী মানুষের অংশ গ্রহণে সৃষ্টি হয় এক আনন্দঘন পরিবেশ। কিছুক্ষণের জন্য অনেকে যেন নিজের বয়স ভুলে ফিরে যান অতীতে কিংবা শৈশবে।
গ্রামীণ খেলাধুলার মধ্যে ছিল বিস্কুট দৌড়, হাড়িভাঙ্গা, বালিশ খেলা, সুঁই সুতা, সাঁতার, চোখ বেঁধে হাঁস ধরা, তৈলাক্ত কলা গাছ বেয়ে চড়া, পানিতে বলিশ খেলা ও যেমন খুশি তেমন সাজ। সকল বয়সের শতাধিক নারী পুরুষ ৯টি খেলায় অংশগ্রহণ করেন। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে বিজয়ী ৩০জনকে পুরস্কৃত করা হয়।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উত্তরবঙ্গ জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা ও পিপি এস এম আব্রাহাম লিংকন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রুহুল আমিন, জেলা আওয়ামী লীগ সহসভাপতি সাঈদ হাসান লোবান, কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মাসুদুর রহমান মাসুদ, কুড়িগ্রাম মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক তরুণ কুমার রায়, বেলগাছা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ লিটন মিয়া, কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের যুগ্ন সম্পাদক মাহফুজার রহমান খন্দকার, ক্রীড়া সম্পাদক হুমায়ুন কবীর সূর্য, দৈনিক মানবজমিন ও করতোয়ার সাংবাদিক মিজানুর রহমান মিন্টু, উলিপুর ডট কমের সিনিয়র রিপোর্টার অমিত চন্দ্র পাল প্রমুখ।
খেলা দেখতে আসা মোঃ আব্দুল হাই বলেন, এসব খেলা দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। প্রায় ১০-১৫ বছর পর গ্রামের অতীত খেলা দেখে খুবই আনন্দ পেলাম।
শিক্ষার্থী মোঃ নুর মামুন বলেন, টিভিতে মাঝে মধ্যে এসব খেলা দেখি।আজ স্বচোখে দেখে খুব মজা করছি। আগে গ্রাম গঞ্জে বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবসে বৈশাখী মেলায় গ্রামে গ্রামে এসব খেলা হতো।এখন এগুলো প্রায় হারিয়ে যাচ্ছে। আমাদের ও নতুন প্রজন্মদের জন্য এসব খেলা অবহ্যত রাখা উচিৎ।
দুর্বার তারুণ্য বাংলাদেশের সভাপতি রেজওয়ানুল হক নুরনবী বলেন, গ্রামীন ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে জানাতে এ খেলার আয়োজন করা হয়েছে।
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট আহবায়ক শ্যামল ভৌমিক বলেন, কালের বিবর্তনে গ্রামীণ খেলাধুলা হারিয়ে যাচ্ছে। আধুনিক যুগে মোবাইল ইন্টারনেটের কারনে এসব খেলা থেকে মানুষজন মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। সরকার ও সচেতন মহলের উচিৎ গ্রামীণ খেলাধুলাকে বাচিয়ে রাখতে সু দৃষ্টি রাখা।
মন্তব্য করুন


ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলী খেলায় চ্যাম্পিয়ন
কুমিল্লার বাঘা শরীফ বলী।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে অনুষ্ঠিত
জব্বারের বলী খেলার ১১৫তম আসরের ফাইনালে মুখোমুখি হয় কুমিল্লার বাঘা শরীফ ও রাশেদ।
ফাইনালে প্রায় ১১ মিনিট
লাড়াইয়ের পর কুমিল্লার
বাঘা শরীফের কাছে হার মানতে হয় রাশেদের।
এর আগে প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি
হয়ে রাঙামাটির সৃজন চাকমাকে হারিয়ে ফাইনালে যান রাশেদ। দ্বিতীয় সেমিফাইনালে রাসেলের
এর প্রতিপক্ষ ছিলেন কুমিল্লার
বাঘা শরীফ।
এদিকে
তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে জয় পান সৃজন চাকমা। এর আগে বিকেল চারটায় শুরু হয় বলী
খেলার ১১৫ তম আসর। এতে অংশ
নেন ৮৪ জন বলী ।
মন্তব্য করুন


মজিবুর রহমান পাবেল, কুমিল্লা:
চট্টগ্রাম
বিভাগীয় কমিশনার গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে ওঠলো কুমিল্লা জেলা দল। ১১ মে
ফাইনালে কক্সবাজার জেলা দলের সাথে মুখোমুখি হবে কুমিল্লা।
আজ
সোমবার বিকেলে ভাষা শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ
জোন ফাইনালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে ১-০ গোলে হারায় কুমিল্লা। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ
জোন ফাইনালে প্রথমার্ধের খেলা গোল শূন্য ড্র ছিলো। পরে খেলার ৭৫ মিনিটে স্বাগতিক দলের
পক্ষে মোহাম্মদ মামুন জয়সূচক গোলটি করেন। খেলায় প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচ বিবেচিত হন গোলদাতা
মামুন। তার হাতে পুরস্কার তুলে দেন কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) পঙ্কজ
বড়ুয়া।
উল্লেখ্য
বিভাগের ১১ জেলা দল নিয়ে দুটি জোনে ভাগ হয়ে ২৪ এপ্রিল টুর্নামেন্টটি শুরু হয়। ১১ মে
কক্সবাজার জেলা স্টেডিয়ামে রাঙ্গামাটি জোন চ্যাম্পিয়ন কক্সবাজার জেলা দলের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা
পূর্ণ ফাইনালে মুখোমুখি হবে কুমিল্লা।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লায় ১৮ বছর পর জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ২০২৪ এর কুমিল্লা বিভাগীয় উদ্বোধনী ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) সকাল ১১টায় জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে খেলার সূচনা হয়। তিন জেলার অংশগ্রহণে আয়োজিত এই টুর্নামেন্টে দুটি দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে – সবুজ দল এবং লাল দল।
সবুজ দল গঠিত হয়েছে কুমিল্লা দক্ষিণ ও মহানগরের খেলোয়াড়দের নিয়ে, আর লাল দল গঠিত হয়েছে চাঁদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং কুমিল্লা উত্তর জেলা মিলে। ২০ ওভারের এই খেলায় টসে জিতে সবুজ দল প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়। মেহেদী হাসানের হাফ সেঞ্চুরিতে ১৯ ওভারে ১০ উইকেট হারিয়ে ১৫৩ রানের একটি চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ে সবুজ দল।
পরে, জয়ের জন্য ১৫৪ রানের লক্ষ্য নিয়ে খেলতে নেমে লাল দলের প্রথমে নাজুক অবস্থা থাকলেও দলের হাল ধরেন নাহিদ ও সুমন। দুজনের পার্টনারশিপে রানের পার্থক্য কমিয়ে আনেন তারা৷ পরে, সবুজ দলের সানজিদ মজুমদারের বোলিংয়ের সামনে কাবু হয়ে যায় লাল দল। ৪ উইকেট হাতিয়ে নেয় সানজিদ। কিন্তু, লাল দলের নাহিদের ব্যাটিং জড়ে হাফ সেন্সুরি ও নাহিদ-ইয়াসির জুটির কাছে হার মানতে বাধ্য হয় সবুজ দল। ঘুরে দাঁড়ায় লাল দল৷ ৪ উইকেট হাতে রেখে ও ১৯ ওভারে ইয়াসির আরাফাতের বাউন্ডারির মাধ্যমে লাল দল নিজেদের ঝুড়িতে টার্গেট রান তুলে নেয়৷ সবুজ দলের দৃঢ় বোলিংয়ের সামনে লাল দল নিজেদের ব্যাটিংয়ের জড় দেখিয়ে এভাবেই একটি হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে জয় তুলে নেয়।
পরে, খেলোয়াড়দের মাঝে একে একে পুরষ্কার তুলে দেন অতিথিরা৷ উদ্বোধনী এই ম্যাচে প্লেয়ার অব দ্যা ম্যাচ হন লাল দলের ইয়াসির আরাফাত। পরে, একে একে অতিথিদের হাত থেকে পুরষ্কার তুলে নেন দু’দলের খেলোয়াড়রা৷
এসময়, পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হাজী আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, কুমিল্লা বিভাগীয় বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, জিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আহবায়ক রফিকুল ইসলাম বাবু, সদস্য সচিব দেবব্রত পাল, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব হাজী জসিম উদ্দিন, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক উৎবাতুল বারি আবু, সদস্য সচিব ইউসুফ মোল্লা টিপু, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম এবং কুমিল্লা, চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ।
কুমিল্লা বিভাগীয় এই উদ্বোধনী ম্যাচের সাফল্যের মধ্য দিয়ে টুর্নামেন্টের বাকি খেলা নিয়ে স্থানীয় খেলোয়াড় ও দর্শকদের মাঝে উৎসাহ দেখা দিয়েছে। আয়োজকরা জানিয়েছেন, এই টুর্নামেন্ট ক্রীড়ার মাধ্যমে যুবসমাজকে ঐক্যবদ্ধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
মন্তব্য করুন