এ প্রজন্মের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। ক্যারিয়ারে ইতোমধ্যে অসংখ্য হিট নাটক উপহার দিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি মেহজাবী নাম লিখিয়েছেন বড়পর্দায়। এদিকে গত কয়েক বছর ধরে শোনা যাচ্ছিল তার গোপন বিয়ে ও সংসারের খবর। তবে এবার জানা গেল আসল খবর।
মেহজাবীনদের একজন পারিবারিক বন্ধু বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, বিয়ে করছেন তিনি। মেহজাবীনের বর হতে যাচ্ছেন তার সদ্য মুক্তি পাওয়া সিনেমা ‘প্রিয় মালতি’র প্রযোজক ও নির্মাতা আদনান আল রাজীব।
চলতি মাসের ২৩ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর অদূরে একটি রিসোর্টে মেহজাবীনের গায়ে হলুদ। পরদিন একই ভেন্যুতে বিয়ে। অভিনেত্রীর ঘনিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, বিয়েটা আরও আগে হওয়ার কথা ছিল। দেশের পরিস্থিতির কারণে আয়োজনে একটু দেরি হয়ে গেছে। এর আগে বেশ কয়েকবার মেহজাবীন-আদনান আল রাজীবের প্রেম-বিয়ে নিয়ে গুঞ্জন রটেছে। সংবাদের শিরোনাম হয়েছেন তারা। কিন্তু বরাবরই বিষয়টি এড়িয়ে গিয়েছেন দুই তারকা।
তবে এ বিয়ে নিয়ে অসমর্থিত আরও একটি সূত্র জানাচ্ছে যে, তাদের বিয়ে আরও আগেই হয়ে গেছে। এখন কেবল আনুষ্ঠানিকতা করতে যাচ্ছেন দম্পতি।
প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে একটি রিয়েলিটি শোয়ের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মিডিয়াতে পা রাখেন মেহজাবীন। নাটকের গণ্ডি পেরিয়ে মেহজাবীন এখন ওটিটি ও সিনেমায় নিয়মিত অভিনয় করে আসছেন। গেল মাসে মুক্তি পেয়েছে তার সিনেমা ‘প্রিয় মালতি’। এ ছাড়া ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে আগামীকাল মুক্তি পাবে তার নতুন ওয়েব ফিল্ম ‘নীল সুখ’।
অন্যদিকে আদনান আল রাজীব দেশের জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন নির্মাতাদের মধ্যে অন্যতম।
২০১৯ সালেও রাজীবের সঙ্গে ঢাকার একটি বিপণিবিতানে মেহজাবীনের হাত ধরাধরি করে হাঁটার একটি ভিডিও সামাজিকমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তখন থেকেই তাদের মধ্যে যে সম্পর্ক রয়েছে তা সরাসরি প্রকাশ্যে আসে। এরপর বিভিন্ন সময় তাদের প্রেমের বিষয়টি সামনে আসলেও কখনো তারা মুখ খোলেননি।
মন্তব্য করুন
বলিউড অভিনেতা সোনু সোদ মানবিক কাজের জন্য বরাবরই প্রশংসিত । এই অভিনেতাকে গরীবের ‘মাসিহা’ (ত্রানকর্তা) বলা হয়ে থাকে। করোনাকালীন সময় তিনি দুই হাত উজাড় করে সাহায্য করেছেন অসহায়দের।
তাছাড়াও বিভিন্ন সময় নিজের মানবিক কাজের জন্য শিরোনামে উঠে আসে তার নাম। এবারও তিনি এলেন লাইমলাইটে। জয়পুরের একটি ২২ মাস বয়সী ছেলের জীবন বাঁচানোর উদ্যোগ নিয়েছেন অভিনেতা সোনু সোদ। শিশুটির জীবন বাঁচাতে বিশ্বের সবচেয়ে দামি ইনজেকশনের ব্যবস্থা করলেন এই অভিনেতা।
আর সেই ইনজেকশেনর দাম ১৭ কোটি টাকা বলে জানা যাচ্ছে।
জানা গেছে, জয়পুরের এই শিশুটি ‘স্পাইনাল মাসকুলার অ্যাট্রফি টাইপ-২’রোগে আক্রান্ত। পেশির সঞ্চালনকে নিয়ন্ত্রণ করে যে মোটর নিউরোন, তা নষ্ট হওয়ার কারণেই মেরুদণ্ডের এই বিরল রোগ হয়। এই রোগের চিকিৎসা খুবই খরচসারপেক্ষ।
২২ মাসের এই শিশুটি এমনই জটিল রোগে ভুগছে। সেই শিশুর চিকিৎসা সাহায্যের হাত বাড়ান সোনু সুদ। বিভিন্ন জায়গা থেকে অর্থের ব্যবস্থা (ক্রাউডফান্ডিং) করেন অভিনেতা। মাত্র তিন মাসের মধ্যে নয় কোটি টাকা জোগাড় করেন তিনি। শিশুটিকে সুস্থ জীবন দান করার জন্য এভাবেই ১৭ কোটি টাকার ইনজেকশনের ব্যবস্থা করেন তিনি।
খুবই অল্প সময়ের মধ্যে এই বড় অঙ্কের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন অভিনেতা সোনু সোদ। আর তাই বরাবরের মতোই ভক্ত অনুরাগীদের প্রশংসায় ভাসছেন অভিনেতা।
এর আগেও বিভিন্ন ভাবে মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন সোনু সোদ। চিকিৎসায় সাহায্য করে প্রায় ৯ জনের জীবন বাঁচিয়েছেন তিনি।
মন্তব্য করুন
দুই
বছর আগেই চিত্রনায়িকা আঁচল আঁখি বিয়ে করেছেন। নায়িকা নিজেই সম্প্রতি সেই খবর প্রকাশ্যে
এনেছেন । তার স্বামী সৈয়দ অমি একজন গায়ক। মিউজিক্যাল ফিল্মে কাজের সুবাদে পরিচয় তাদের।
এরপর ২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারিতে বিয়ে করেন তারা।
অমির
সঙ্গে পরিচয়ের ফিরিস্তি দিতে গিয়ে আঁচল জানান, ‘ও জান রে’ শিরোনামে একটি গানের ভিডিও
চিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে অমির সঙ্গে পরিচয় তার। গানে কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি মডেলও হয়েছিলেন
অমি। অমির সঙ্গে তার অল্প পরিচয়েই হয়েছে বিয়ে। ‘ও জান রে’ গানটি রিলিজের পর সেটির এডিটিং
মুগ্ধ করে আঁচলকে। ধন্যবাদ জানাতে তিনি ফোন করেন অমিকে। তখনই নায়িকাকে ট্রিট দেওয়ার
প্রস্তাব দেন গায়ক।
এক
সপ্তাহ পর একটি রেস্তোরাঁয় আঁচল-আমির দেখা হয়। তখন আঁচলকে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দেন
অমি। আঁচল এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, অমির বাড়ি কুমিল্লায়। কুমিল্লার ছেলেদের অনেক
সাহস, আমি একটা নায়িকা, আমাকে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল। আমি শুনে অবাক হয়েছিলাম।
তখন
আঁচল অমিকে বলেছিলেন, ‘প্রেম নয়, বন্ধুত্ব নয় সরাসরি বিয়ে প্রস্তাব, কত বড় সাহস তোমার?
আমরা তো বন্ধু হতে পারি। প্রেম হওয়ার মতো হলে পরে হবে। উত্তরে অমি জানায়, সে আঁচলকে
অনেক আগে থেকেই পছন্দ করে। তার সিনেমার ভক্ত। এ ছাড়াও সব কিছু জেনে বুঝে নিয়ে তার পরিবারের
সঙ্গে কথা বলতে আঁচলকে অনুরোধ করেন অমি।
চিত্রনায়িকা
আঁচল জানান,পরিবারের সদস্যদের সিদ্ধান্তের পরই বিয়েটা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
বিদিপ্তা
চক্রবর্তী ওপার বাংলার শোবিজ অঙ্গনের পরিচিত মুখ। তিনি নাটক থেকে সিনেমা সকল জায়গাতেই
অভিনয়ের ছাপ ফেলেছেন। ব্যক্তিজীবনে পরিচালক বিরসা দাশগুপ্তকে বিয়ে করেছেন বিদিপ্তা।
বিদিপ্তার
শাশুড়ি ওপার বাংলার জনপ্রিয় সঞ্চালিকা চৈতালী দাশগুপ্ত। বিরসার সঙ্গে বিয়ের অনেক আগে
থেকেই শাশুড়ির সঙ্গে বন্ধুত্ব ছিল তার। এক সাক্ষাৎকারে সেটাই জানালেন এই অভিনেত্রী।
অভিনেত্রী
বিদিপ্তা বলেন, তাদের বাড়িতে আমার যাতায়াত ছিল। তখন তো বিরসাকে (বর্তমান স্বামী) ছোট
দেখেছি। হয়তো কখনও গালও টিপে দিয়েছি আদর করে, ঠিক মনে নেই। স্বামীর চেয়ে বয়সে প্রায়
৭ বছরের বড় তিনি। কিন্তু বয়সের এই ফারাক কোনোদিন তাদের সম্পর্কে বাধা হয়নি।
তবে
বিরসাকে বিয়ের আগেই বিবাহিত ছিলেন বিদিপ্তা। প্রথম সংসারে একটি কন্যা সন্তানও ছিল বিদিপ্তার।
কিন্তু সেই সংসার টেকেনি। ডিভোর্সের পর মেয়েকে নিয়ে আলাদা থাকতেন অভিনেত্রী বিদিপ্তা।
তখনই বিরসা দাশগুপ্তের সঙ্গে পরিচয়। ২৫ বছর বয়সী বিরসার তখন প্রেমের সম্পর্ক ভেঙেছিল।
আমিও বিচ্ছেদ নিয়ে ভেঙে পড়েছিলাম। একটা সময়ে দুজনের সম্পর্ক প্রেমে রূপ নেয়। আমাদের
পরিবারও বিয়েতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি।
অভিনেত্রীর
শাশুড়ি চৈতালী দাশগুপ্ত বলেন, বন্ধু কখন বউমা হয়ে গেল, সেটা একদম চমকপ্রদ গল্প।
মন্তব্য করুন
বলিউড
অভিনেতা রণিত রায় ২০তম বিবাহবার্ষিকী স্মরণীয় করে রাখতে নিজের স্ত্রীকেই ফের বিয়ে করেছেন।
বর
সেজে স্ত্রী নীলমকে নববধূ সাজিয়ে গোয়ার একটি মন্দিরে সেরেছেন তাদের বিবাহের আনুষ্ঠানিকতা।
সোমবার
(২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে বিয়ের ছবি ও ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন এই অভিনেতা।
অভিনেতা রণিত রায় ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আমাকে বিয়ে করবে? আবারও?’ আরেকটি ভিডিওর ক্যাপশনে
লিখেছেন, ‘শুধু দ্বিতীয়বার কেন, হাজারবার তোমাকেই বিয়ে করব। ২০তম বিবাহবার্ষিকীর শুভেচ্ছা
আমার ভালোবাসা।’
ভিডিওতে
বিয়ের সকল নিয়ম-কানুন পালন করতে দেখা গেছে এই দম্পতিকে। যেখানে নতুন করে আবারও সাত
পাকে ঘুরেছেন তারা। বিয়েতে রণিত রায় এর পরনে ছিল সাদা শেরওয়ানি ও লাল ওড়না। অন্যদিকে
রণিত রায় এর স্ত্রীর পরণে লাল রঙের লেহেঙ্গা।
রণিত
রায় দীর্ঘদিন ধরে কাজ করেছেন বলিউডে। তবে ‘আদালত’ নামের একটি সিরিয়াল তাকে ব্যাপক জনপ্রিয়তা
এনে দেয় ভারতজুড়ে। সেখানে ‘কেডি পাঠক’ চরিত্রে পরিচিতি পান তিনি।
প্রসঙ্গত,
২০০৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর অভিনেত্রী-মডেল নীলম সিংয়ের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন রণিত
রায়।
মন্তব্য করুন
এ প্রজন্মের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। ক্যারিয়ারে ইতোমধ্যে অসংখ্য হিট নাটক উপহার দিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি মেহজাবী নাম লিখিয়েছেন বড়পর্দায়। এদিকে গত কয়েক বছর ধরে শোনা যাচ্ছিল তার গোপন বিয়ে ও সংসারের খবর। তবে এবার জানা গেল আসল খবর।
মেহজাবীনদের একজন পারিবারিক বন্ধু বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, বিয়ে করছেন তিনি। মেহজাবীনের বর হতে যাচ্ছেন তার সদ্য মুক্তি পাওয়া সিনেমা ‘প্রিয় মালতি’র প্রযোজক ও নির্মাতা আদনান আল রাজীব।
চলতি মাসের ২৩ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর অদূরে একটি রিসোর্টে মেহজাবীনের গায়ে হলুদ। পরদিন একই ভেন্যুতে বিয়ে। অভিনেত্রীর ঘনিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, বিয়েটা আরও আগে হওয়ার কথা ছিল। দেশের পরিস্থিতির কারণে আয়োজনে একটু দেরি হয়ে গেছে। এর আগে বেশ কয়েকবার মেহজাবীন-আদনান আল রাজীবের প্রেম-বিয়ে নিয়ে গুঞ্জন রটেছে। সংবাদের শিরোনাম হয়েছেন তারা। কিন্তু বরাবরই বিষয়টি এড়িয়ে গিয়েছেন দুই তারকা।
তবে এ বিয়ে নিয়ে অসমর্থিত আরও একটি সূত্র জানাচ্ছে যে, তাদের বিয়ে আরও আগেই হয়ে গেছে। এখন কেবল আনুষ্ঠানিকতা করতে যাচ্ছেন দম্পতি।
প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে একটি রিয়েলিটি শোয়ের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মিডিয়াতে পা রাখেন মেহজাবীন। নাটকের গণ্ডি পেরিয়ে মেহজাবীন এখন ওটিটি ও সিনেমায় নিয়মিত অভিনয় করে আসছেন। গেল মাসে মুক্তি পেয়েছে তার সিনেমা ‘প্রিয় মালতি’। এ ছাড়া ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে আগামীকাল মুক্তি পাবে তার নতুন ওয়েব ফিল্ম ‘নীল সুখ’।
অন্যদিকে আদনান আল রাজীব দেশের জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন নির্মাতাদের মধ্যে অন্যতম।
২০১৯ সালেও রাজীবের সঙ্গে ঢাকার একটি বিপণিবিতানে মেহজাবীনের হাত ধরাধরি করে হাঁটার একটি ভিডিও সামাজিকমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তখন থেকেই তাদের মধ্যে যে সম্পর্ক রয়েছে তা সরাসরি প্রকাশ্যে আসে। এরপর বিভিন্ন সময় তাদের প্রেমের বিষয়টি সামনে আসলেও কখনো তারা মুখ খোলেননি।
মন্তব্য করুন
গতকাল
(৩ ডিসেম্বর) বিয়ে করলেন অভিনেতা আমির খানের মেয়ে ইরা খান ও তার জিম ট্রেনার প্রেমিক
নূপুর শিখরে। মুম্বাইয়েই বসেছিল তাদের বিয়ের আসর।
আমিরের
প্রথম স্ত্রী রিনার বাড়িতেই পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের উপস্থিতিতে ৪ হাত এক হলো। ইরা
বিয়েতে সাবেকি সাজই বেছে নিয়েছিলেন।
যদিও
আর ৫জন কনের মতো লেহেঙ্গা বা শাড়ি পরেননি আমিরকন্যা। ইরার পরনে ছিল নীল ও গোলাপির
কম্বিনেশনে তৈরি ডিজাইনার পোশাক।
তবে
ইরার স্বামী নূপুর শিখরের সাজে ছিল অন্য চমক। শেরওয়ানি, পঞ্জাবি নয় কালো রঙের গেঞ্জি
ও সাদা হাফপ্যান্ট পরে বিয়ের মঞ্চে এসে উঠলেন জামাই!
ইরা
ও নূপুরের বিয়ের ছবি ও ভিডিয়ো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হতেই নূপুরের সাজপোশাক
নিয়ে শুরু হয়ে গেছে আলোচনা। নূপুরের এই সাজ দেখে অবাক সবাই। অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগতে
পারে, কেন কালো টি-শার্ট আর হাফপ্যান্ট পরে বিয়ের আসরে এসেছিলেন বর। আসলে প্রায় ৮ কিলোমিটার
দৌড়ে ইরাকে বিয়ে করতে আসেন নুপূর। রেজিস্ট্রি বিয়ে হয়েছে তাদের। আর স্বাক্ষর করার
সময় স্যান্ডো গেঞ্জিই পরে ছিলেন নুপূর।
আপাতত
রেজিস্ট্রি করেই বিয়ে করেছেন এই জুটি। আগামী ৮ জানুয়ারি উদয়পুরে হবে জমকালো বিয়ের অনুষ্ঠান।
মন্তব্য করুন
পৌষ
মাসের শেষ দিন পুরান ঢাকার বাসিন্দাদের সাকরাইন উৎসবে মেতে ওঠার দিন। এ উৎসবের মূল
আকর্ষণ ঘুড়ি উড়ানো।
রবিবার
(১৪ জানুয়ারি) পৌষের শেষ দিন। ঐতিহ্যের আলোয় পৌষের শেষদিনকে রঙিন করতে মাতোয়ারা পুরান
ঢাকাবাসী। তাই উৎসব ঘিরে পুরান ঢাকার অলিগলিতে চলছে ঘুড়ি বেচাকেনার উৎসব। শিশু, তরুণ,
বৃদ্ধরা কিনছেন ঘুড়ি, নাটাই, সুতা। চলছে সুতায় মাঞ্জা দেওয়ার কাজ। পুরান ঢাকায় চলছে
ঘুড়ি বেচাকেনার ধুম। দোকানে দোকানে হরেক রকমের ঘুড়ি সাজিয়ে রাখা হয়েছে। রঙ-বেরঙের ঘুড়ি
আর নাটাই-সুতা সারি সারি করে সাজিয়ে রেখেছেন দোকানিরা। বাজারে বিভিন্ন নামের ঘুড়ি পাওয়া
যাচ্ছে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম- চোখদার, চশমাদার, কাউটাদার, লাভবার্ড, পঙ্খিরাজ, প্রজাপতি,
চক্ষুদার, ঈগল, সাদাঘুড়ি, চার বোয়া, দুই বোয়া, টেক্কা, লাভঘুড়ি, তিন টেক্কা, মালাদার,
দাবা ঘুড়ি, বাদুড়, চিল, অ্যাংগ্রি বার্ডস হরেক রঙের ঘুড়ি। এসব নাটাই মিলবে ৫০০ থেকে
তিন হাজার টাকার মধ্যে। সেসব সুতার মধ্যে রক সুতা, ডাবল ড্রাগন, কিংকোবরা, ক্লাক ডেবিল,
ব্লাক গান, ডাবল গান, সম্রাট, ডাবল ব্লেট, মানজা, বর্ধমান, লালগান ও টাইগার অন্যতম।
জানা
যায়, রবিবার (১৪ জানুয়ারি) সকাল থেকে ঐতিহ্যবাহী উৎসব সাকরাইন শুরু হয়। সকাল থেকে সন্ধ্যা
পর্যন্ত ঘুড়ি ওড়ানোর পাশাপাশি বাড়িতে বাড়িতে চলবে পিঠাপুলির উৎসব।
মন্তব্য করুন
চিত্রনায়িকা পূজা চেরির মা ঝর্ণা রায় এ বছরের ২৪ মার্চ সকালে মিরপুরের নিজ বাসায় মৃত্যুবরণ করেন। অভিনেত্রী পূজা চেরি মাকে হারানোর বেদনা এখনও সামলাতে পারেননি।
আজ মা দিবস। জীবনের প্রথম মাকে এছাড়া দিবসটি পালন করতে হচ্ছে। তাই মায়ের মুখটাই বেশি মনে পরছে পূজার।
সামাজিকমাধ্যমে পূজা লেখেন, মামুনি দেখেছো? তুমি কি পচা কাজ করেছো। সকালে ঘুম থেকে উঠেই অঝরে চোখ থেকে জল পরতে দিলে! সারাজীবনই তো এই জল পরবে মা। কি করে থামাবো? উফ খুব কষ্ট হচ্ছে মামুনি। আর লিখতে পারছি না। বুকটা ফেটে যাচ্ছে। ভালো থেকো মামুনি। আর মনে রেখো, তোমার হাতে লাঠিটা অনেক মিস করে। অনেক অনেক অনেক। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা।
অন্য একটি পোস্টে পূজা লেখেন, আমি তো এতো ভেঙ্গে পরার মতো মেয়ে না। তবে আজকে কেনো এতো ভেঙ্গে পরছি!
এছাড়া ‘বিশ্ব মা দিবস’ উপলক্ষে দেশের একটি গণমাধ্যমে মাকে নিয়ে পূজা বলেন, মায়ের ডানায় নিজেকে সবচেয়ে নিরাপদ ভাবতাম আমি। আমাদের বয়সের পার্থক্য অনেক। তবুও ছিলাম বন্ধু আমরা। আমি যেমন মাকে বিশ্বাস করতাম, মাও বিশ্বাস করতেন আমাকে। সারাক্ষণ আমার আশপাশেই থাকতেন। প্রায়ই বলতেন, পূজা আমার হাতের লাঠি, আমার শক্তি। আমার মন এখনও পুরোপুরি বিশ্বাস করতে চায় না যে, আমার মা আর নেই। মনে হয় আমার সঙ্গেই আছেন মা।
মন্তব্য করুন
বিশ্ব মা দিবসে অনুষ্ঠিত এক আয়োজনে অঝোরে কাঁদলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী।
সন্তানদের কৃতিত্বের জন্য বিশ্ব মা দিবসে শোবিজ ও বিভিন্ন অঙ্গনের ১১ রত্নগর্ভাকে ‘গরবিনী মা’ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
রোববার (১২ মে) দুপুরে রাজধানীর মহাখালীতে রাওয়া কনভেনশন সেন্টারে ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
এদিন অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরীর মা গাজালা চৌধুরীকেও পুরস্কৃত করা হয়।
এসময় নিজের মাকে সম্মানিত হতে দেখে অঝোরে কাঁদতে থাকেন মেহজাবীন। এরপর মাকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন মেহজাবীন।
অভিনেত্রী মেহজাবীন বলেন, নিজের কাজের জন্য মাকে সম্মানিত হতে দেখার আনন্দটা ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। আমার মনে হয়, প্রত্যেকটা সন্তানই যখন তার মা সম্পর্কে কথা বলতে যায় তখন সবার চোখেই পানি চলে আসে। আজকে আমার যে অবস্থান তার পেছনে আমার মায়ের অবদান অনেক। আমাকে এখানে আসতে সহযোগিতা করতে গিয়ে মা যে কতটা ত্যাগ করেছেন সেটা হয়ত আমি এখানে বলতে পারব না! সেই ত্যাগের কথা বলে তাকে ছোট করতে চাই না এই মঞ্চে।
মন্তব্য করুন
এক ক্যালেন্ডারে পরপর ৩টি হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন বিগত বছরটা নিজের করে নিয়েছেন বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান। শোনা যাচ্ছে এবার, ২০২৪ সালের শুরুটা সঞ্জয় লীলা বানসালির ‘ইনশাআল্লাহ’ সিনেমা দিয়ে করবেন শাহরুখ। ইতোমধ্যেই নাকি এই সিনেমার প্রি প্রোডাকশনের কাজ শুরু হয়ে গেছে। আগামী মে-জুন মাসে আসতে পারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, শাহরুখের সঙ্গে সিনেমা প্রসঙ্গে প্রাথমিক আলাপ সেরেছেন পরিচালক। তিনি নিজেও সিনেমাটি করতে আগ্রহ দেখিয়েছেন।
গত বছর ২০২৩ সালে শাহরুখর ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডাঙ্কি’ দর্শকমহলে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। অভিনেতার ঘনিষ্ঠ সূত্রের দাবি, ২৪ সালেও ৩টি সিনেমা মুক্তি দেবেন শাহরুখ।
তবে বর্তমানে পরিবারকে নিয়ে লন্ডনে অবকাশ যাপন করছেন শাহরুখ। সেখানেই বেশ কয়েকটি সিনেমার স্ক্রিপ্ট পড়েছেন তিনি। ছুটি কাটিয়ে দেশে ফিরেই ৩টি সিনেমা ফাইনাল করবেন বাদশাহ ।
মন্তব্য করুন