

মো: মাসুদ রানা, কচুয়া প্রতিনিধি:
চাঁদপুরের কচুয়ায় শিক্ষার অন্যতম বিদ্যাপীঠ পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ। এবছর কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে সদ্য প্রকাশিত ফলাফলে জিপিএ ৫ প্রাপ্তিতে কচুয়া উপজেলা কলেজগুলোর মধ্যে শীর্ষস্থানে রয়েছে এই কলেজ। মোট ৪১২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে ৩৮৬জন পরীক্ষার্থী উর্ত্তীণ হয়। তন্মধ্যে জিপিএ৫ পেয়েছে ৫৩জন। পাশের হার শতকরা ৯৩.৬৯%। বিশেষ করে ওই কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৫৩জন জিপিএ৫ পেয়েছে। শুধু এ বছর নয়, প্রতিবছর এ কলেজ থেকে ভালো ফলাফল অর্জন করে আসছে।
এদিকে ফলাফল প্রকাশের পর শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকগন আনন্দে মেতে উঠেন। পরে কৃতকার্য শিক্ষার্থীরা কলেজের শিক্ষকদের মিষ্টি খাওয়ান। এসময় কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. বিল্লাল হোসেন মোল্লা, আবুল খায়ের, আব্দুল কুদ্দুস, বিল্লাল হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, ধনঞ্জয় চক্রবর্তী, প্রভাষক সাইফুল ইসলাম সবুজ, ইউনুছ মোল্লা, ইয়াছিন মিয়া, শিক্ষানুরাগী মাহবুব আলম, ডা. জাহাঙ্গীর, কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক সাইফুল ইসলাম সৌরভসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. নজরুল ইসলাম জানান, কলেজটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে সুনামের সাথে ভালো ফলাফল অর্জন করে আসছে। শিক্ষকদের আন্তরিক প্রচেষ্টায়, শ্রেনিকক্ষে পাঠদানের কারনে এ বছর ভালো ফলাফল অর্জণ সম্ভব হয়েছে। বিশেষ করে কলেজের শিক্ষার মান উন্নয়নে কাজ করেছেন কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ড. সেলিম মাহমুদ। প্রতিনিয়ত কলেজের শিক্ষার মান উন্নয়নে কাজ করছেন তিনি। তাঁর এই প্রচেষ্টাকে শতভাগ ধরে রেখে আমরা মানসম্মত শিক্ষার দিকে নজর দেই। এ কারণেই প্রতি বছর আমরা নিজেদেরকে ছাড়িয়ে যাচ্ছি। শিক্ষকদের পরিশ্রম সাফল্যে উদ্ভাসিত হচ্ছে। আগামীতে এই ধারায় নিজেদেরকে ছাড়িয়ে জেলা ও বিভাগের মধ্যে স্থান করে নিতে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
মন্তব্য করুন


নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি:
নোয়াখালীতে বন্যার ভয়াবহতা কাটিয়ে ১৮৩টি মন্ডপে ষষ্ঠী পুজার মাধ্যমে সাদামাটা ভাবে পূজা উদযাপন শুরু হয়েছে , প্রশাসনের পক্ষ থেকে দূর্গাপূজা নির্বিঘ্নে ও নিরাপদে পালন করতে নেয়া হয়েছে ব্যাপক প্রস্তুতি। সনাতন ধর্মলম্বীদের নির্ভয়ে পূজা উদযাপনে প্রশাসনের পাশা পাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দদের প্রতিটি মন্দিরে সার্বিক পাহারা সহ নিরাপত্তা সহযোগিতায় নেতা কর্মীদের প্রস্তুতি রয়েছে।
বুধবার দিনব্যাপী ষষ্ঠী পুজায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্যা বুলু শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষ্যে নোয়াখালীর চৌমুহনী শ্রী শ্রী রাম চন্দ্র দেবের সমাধি ক্ষেত্রে বেগমগঞ্জ ও চৌমুহনী পৌরসভার ২৫টি পূজা মন্ডপে আর্থিক অনুদান, খাদ্য ঔষধ সামগ্রী বিতরন এবং বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরির্দশন করেন।
নোয়াখালীতে সৃষ্ট বন্যার পানি এখনো না শুকানোর কারন ও অন্যান্য কারনে এবারের পূঁজা অতি সাধারন ভাবে উদযাপিত হচ্ছে বলে জানান, সনাতনী ধর্মালম্বীরা।
মন্তব্য করুন


মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলার চরজোকা এলাকার ভয়ংকর মানব পাচারকারী চক্রের মূলহোতা মিলন ফকিরসহ মানব পাচার চক্রের সদস্য রিজাউল ফকির ও তাসলিমা বেগম কে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১ এর আভিযানিক দল।
র্যাব জানান, চক্রের মূলহোতা মিলন ফকির দীর্ঘদিন ধরে লিবিয়া থেকে মানব পাচারের কাজ করে আসছে। বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে বেকারত্ব ও দারিদ্রের সুযোগ নিয়ে তার চক্রের অন্যান্য সদস্যদের মাধ্যমে বিদেশে ভালো চাকরী দেওয়ার লোভ দেখিয়ে মানব পাচার করে আসছিল। এই চক্রটি ফরিদপুরের ভাংগা থানার গোয়ালদী গ্রামের সহিদুল শেখ (৪৮) এর ছেলে জুবায়েদকে ১২ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ইতালিতে মোটা টাকার বেতনের চাকরীর প্রলোভন দেখিয়ে আসে। বেকারত্বের অভিশাপ থেকে বাঁচার জন্য জুবায়েদের হত দরিদ্র বাবা-মা জায়গা-জমি বন্ধক রেখে অনেক কষ্ট করে টাকা জোগার করে উপরোক্ত মানব পাচার চক্রের সদস্য রিজাউল ফকির ও তাসলিমা বেগমকে দেয়। গত ২০২২ সালের আগস্ট মাসের ২৯ তারিখে আসামীরা পরস্পর যোগসাজসে জুবায়েদকে পাচারের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে নিয়ে লিবিয়া পাঠিয়ে দেয় । এরপর থেকে জুবায়েদের আর খোঁজ না পেয়ে তার বাবা-মা মূলহোতা মিলনের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে সে আরো দশ লক্ষ টাকা দাবী করে তার ছেলেকে ফিরিয়ে দেবার কথা বলে। এরই মধ্যে হঠাৎ করে জুবায়েদ একদিন ফোন করে বলে তাকে প্রচুর অত্যাচার করেছে এবং ট্রলারে করে তাকে সাগরে নিয়ে যাচ্ছে। তার বাবা-মা এতে আতঙ্কিত হয়ে মূলহোতা মিলনকে আরো ছয় লক্ষ টাকা দিলেও তার ছেলেকে খুঁজে না পেয়ে আসামীদের বিরুদ্ধে ২০১২ সালের মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনের ৬/৭/৮ ও ১০ ধারায় মামলা দায়ের করেন। এই মানব পাচারের সাথে জড়িত চক্রটির মূলহোতা মিলন ফকিরসহ চক্রের অন্যান্য সদস্যদের গ্রেফতার লক্ষ্যে র্যাব-১১, নারায়ণগঞ্জ, সিপিএসসি কোম্পানি এর একটি চৌকশ গোয়েন্দা টীম যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে তাদের অবস্থান সনাক্ত পূর্বক গ্রেফতারের চেষ্টা করেন। আজ (৫ মে) নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার থানা এলাকা থেকে মানব পাচার চক্রের মূলহোতা এজাহারনামীয় ১নং আসামী মিলন ফকির (৪২), মানব পাচার চক্রের সদস্য ২নং আসামী রিজাউল ফকির (৬৫), ৩নং আসামী তাসলিমা বেগম (৫৫) কে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলো- মাগুরা জেলার শ্রীপুর থানাধীন চরজোকা এলাকার মোঃ রিজাউল ফকির এর ছেলে মিলন ফকির, মৃত আলিম উদ্দিন ফকির এর ছেলে রিজাউল ফকির, রিজাউল ফকির এর স্ত্রী তাসলিমা বেগম।
গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে পরবর্তী আইনানুগ কার্যক্রমের জন্য ফরিদপুর জেলার ভাংগা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


বুধবার (২০ মার্চ) অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ‘প্রত্যয় স্কিম’ নামে নতুন স্কিম চালু করা হয়েছে। সব স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীনস্থ অঙ্গ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য প্রত্যয় স্কিমের রূপ রেখা ঘোষণা করা হয়েছে। চলতি বছরের ১ জুলাই ও তারপরে নতুন যোগদান করবেন তাদের সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইনের অন্তর্ভূক্ত করেছে সরকার।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চলতি বছরের ১৩ মার্চ জারি করা এসআরও (নং-৪৭-আইন/২০২৪) এর মাধ্যমে সব স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীনস্থ অঙ্গ প্রতিষ্ঠানগুলোর চাকরিতে যেসব কর্মকর্তা বা কর্মচারী চলতি বছরের ১ জুলাই ও তার পরে নতুন যোগদান করবেন, তাদের সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইনের অন্তর্ভূক্ত করেছে সরকার।
এছাড়া ১৩ মার্চ জারি করা এসআরও (নং-৪৮-আইন/২০২৪) এর মাধ্যমে এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য প্রত্যয় স্কিমের রূপ রেখা ঘোষণা করা হয়েছে। প্রত্যয় স্কিম চালুর ফলে এসব প্রতিষ্ঠানের বিদ্যমান কর্মকর্তা/কর্মচারীদের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে না এবং তাদের বিদ্যমান পেনশন/আনুতোষিক সুবিধা অক্ষুণ্ন থাকবে।
তবে, যাদের ন্যূনতম ১০ বছর চাকরি অবশিষ্ট আছে তারা আগ্রহ প্রকাশ করলে প্রত্যয় স্কিমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। প্রত্যয় স্কিমে অংশগ্রহণের মাধ্যমে অবসর জীবনে মাসিক পেনশন প্রাপ্য হবেন বিধায় চলতি বছরের ১ জুলাই ও তার পরবর্তী সময়ে নতুন যোগদান দেওয়া কর্মকর্তা/কর্মচারীদের ভবিষ্যৎ আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, বিদ্যমান ব্যবস্থায় খুব কম সংখ্যক স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীনস্থ অঙ্গ প্রতিষ্ঠানে পেনশন স্কিম চালু রয়েছে। এ ধরনের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মচারীরা আনুতোষিক স্কিমের আওতাভুক্ত এবং তাদের জন্য সিপিএফ ব্যবস্থা প্রযোজ্য। উক্ত ব্যবস্থায় কর্মচারীরা চাকরি শেষে অবসর সুবিধা হিসাবে এককালীন আনুতোষিক প্রাপ্য হন, কিন্তু মাসিক কোনো পেনশন প্রাপ্য হন না।
ফলে অবসরোত্তর জীবনে প্রায় ক্ষেত্রেই আর্থিক অনিশ্চয়তার সম্মুখীন হন। কর্মচারীদের অবসরোত্তর জীবনের আর্থিক ও সামাজিক সুরক্ষা প্রদানে বিদ্যমান ব্যবস্থার বিকল্প হিসেবে সরকার ‘প্রত্যয় স্কিম’ প্রবর্তন করেছে। প্রত্যয় স্কিমে অংশগ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা কর্মচারীর প্রাপ্ত মূল বেতনের ১০ শতাংশ বা সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার টাকা, যাহা কম হয় তা কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বেতন থেকে কর্তন করা হবে এবং সমপরিমাণ অর্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা প্রদান করবে।
এরপর উভয় অর্থ ওই প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত ওই কর্মকর্তা/কর্মচারীর কর্পাস হিসাবে জমা করবে। এ প্রক্রিয়ায় ওই কর্মকর্তা-কর্মচারীর পেনশন ফান্ড গঠিত হবে এবং ওই ফান্ড জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লাভজনক খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রাপ্য মুনাফা এবং চাঁদা হিসাবে জমা করা অর্থের ভিত্তিতে পেনশন প্রদান করা হবে।
অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিদ্যমান সিপিএফ ব্যবস্থায় কর্মচারী মূল বেতনের ১০ শতাংশ এবং প্রতিষ্ঠান মূল বেতনের ৮.৩৩ শতাংশ প্রদান করে থাকে। প্রত্যয় স্কিমে প্রতিষ্ঠান প্রদান করবে মূল বেতনের ১০ শতাংশ যা সিপিএফ ব্যবস্থা থেকে ১.৬৭ শতাংশ বেশি। প্রত্যয় স্কিমে একজন ব্যক্তি একটি প্রতিষ্ঠানে যোগদানের পর মাসিক দুই হাজার ৫০০ টাকা নিজ বেতন থেকে এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে একই পরিমাণ টাকা ৩০ বছর চাঁদা প্রদান করলে তিনি অবসর গমনের পর অর্থ্যাৎ ৬০ বছর বয়স থেকে মাসিক ৬২ হাজার ৩৩০ টাকা হারে পেনশন প্রাপ্য হবেন।
তবে এ ক্ষেত্রে ৩০ বছর ধরে মাসিক দুই হাজার ৫০০ টাকা হারে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর নিজ বেতন থেকে প্রদত্ত মোট চাঁদার পরিমাণ নয় লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত মোট চাঁদার পরিমাণ নয় লাখ টাকা। অর্থ্যাৎ প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট কর্মচারী মিলিয়ে সর্বমোট চাঁদার পরিমাণ হবে ১৮ লাখ টাকা। তিনি যদি ৭৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তবে ১৫ বছরে পেনশন প্রাপ্য হবেন এক কোটি ১২ লাখ ১৯ হাজার ৪০০ টাকা। যা সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর নিজ জমার ১২.৪৭ গুণ।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লায় পরিবেশ রক্ষা, বায়ু দূষণ
প্রতিরোধে জনসচেতনতা বিষয়ক মানববন্ধন করেছে কুমিল্লার তিনটি যুব সংগঠনের সদস্যরা।
সোমবার বেলা সাড়ে ১০ টার দিকে
"Turn the pollution into solution" প্রতিপাদ্য বিষয়কে সমানে রেখে কুমিল্লার
বেলতলী বিশ্বরোডের ময়লার ভাগাড় ও কোটবাড়ি এলাকায় এই মানববন্ধন আয়োজন করা হয়।
মানববন্ধনে ইয়ুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিসের কুমিল্লা জেলার সমন্বয়কারী মোহাম্মদ আল আমিন বলেন, "জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব বাংলাদেশে বেড়েই চলছে। পরিবেশ দূষণ বৃদ্ধির ফলে ওজোন স্তর ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। তাই কুমিল্লা মহাসড়কে ময়লার ভাগাড় মুক্ত করতে আমাদের আজকের জলবায়ু আন্দোলন।"
ময়নামতি কারিগরি স্কুল এন্ড কলেজের
উপদেষ্টা মো. আমিনুর রহমান বলেন, বৈজ্ঞানিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কুমিল্লা মহাসড়ক
ও কোটবাড়ি এলাকা ময়লার ভাগাড় মুক্ত করতে কর্তৃপক্ষকে উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।
এসময় ইয়ুথ চেঞ্জ সোসাইটি বাংলাদেশ এর
মিনিস্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ তাহসিনুল ইসলাম সাব্বির বলেন, "একমাত্র সচেতনতাই প্রতিরোধ
গড়তে পারে প্লাস্টিক ব্যবহার। যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা প্লাস্টিক ব্যবহারে সচেতন হবো না,
ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা পরিবেশ দূষণ রোধ করতে পারবো না।
ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ কুমিল্লা প্রতিনিধি জেরিন আফরোজ বলেন, কুমিল্লা মহাসড়কের পাশে ময়লা আর্বজনার কারণে একদিকে যেমন বাতাসে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করছে অন্যদিকে সড়ক মহাসড়ক দিয়ে চলাচলরত যানবাহন ও পথচারীরা চরম ভোগান্তির শিকার হতে মুক্ত ও নিয়ন্ত্রণের কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করবো।
এসময় মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা কুমিল্লা
চৌদ্দগ্রাম থেকে চান্দিনা, ঢাকা- চট্রগ্রাম মহাসড়কের পাশে ময়লার ভাগাড় অপসারণের জন্য
সিটি কর্পোরেশন এবং অন্যান্য কতৃপক্ষের কাছে দাবী জানান।
মানববন্ধনে যৌথভাবে অংশ নেওয়া তিনটি সংগঠন হলো ইয়ুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস, ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ এবং ইয়ুথ চেঞ্জ সোসাইটি বাংলাদেশ।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানার
দক্ষিণ মাঝিগাছা এলাকা থেকে দলনেতাসহ আট জন কিশোর গ্যাং সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১,
সিপিসি-২।
গত ২৭ জুন রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২
একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন
দক্ষিণ মাঝিগাছা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে আটক করা হয়। এসময় তাদের
নিকট হতে ২ টি চাকু, ৪ টি ক্ষুর ও ৭ টি মোবাইল উদ্ধার করা হয়।
আটককৃত আসামীরা হলো: ১। মোঃ নিলয় ইসলাম (২০), পিতা-মোঃ রোকন মিয়া, সাং-
অরন্যপুর, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা; ২। মোঃ ইমতিয়াজ মিনহাজ আকাশ (১৯), পিতা-
মোঃ গোলাম রাব্বানী মাসুম, সাং- অরন্যপুর, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা; ৩। মোঃ
বাপ্পি (১৯), পিতা-মৃত আবুল খায়ের, সাং- অরন্যপুর, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা;
৪। পিয়াল খন্দকার (১৯), পিতা-মোঃ বশির খন্দকার, সাং- গাজীপুর, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা;
৫। মোঃ আব্দুল কাদির (১৯), পিতা-মোঃ সোয়াব আলী, থানা-মাধবপুর, জেলা-হবিগঞ্জ, এ/পি সাং-
উত্তর রামপুর, থানা-সদর দক্ষিণ মডেল, জেলা-কুমিল্লা’দেরকে গ্রেফতার এবং আইনের সাথে
সংঘাতে জড়িত শিশু ৬। শাহাদাত হোসেন মাহি (১৭), পিতা-মোঃ নাদের হোসেন, সাং- উত্তর রামপুর,
থানা-সদর দক্ষিণ মডেল, জেলা-কুমিল্লা; ৭। রাকিবুল হাসান (১৬), পিতা- মোঃ সোহেল রানা,
সাং- উত্তর রামপুর, থানা-সদর দক্ষিণ মডেল, জেলা-কুমিল্লা এবং ৮। মোঃ মুনতাছির মাহমুদ@
সামির (১৭), পিতা-মোঃ মীর হোসেন, সাং- উত্তর রামপুর থানা-সদর দক্ষিণ মডেল, জেলা-কুমিল্লা।
র্যাব জানান, গ্রেফতারকৃত আসামীদের
ও আইনের সহিত সংঘাতে জড়িত শিশুদেরকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় তারা সকলেই কিশোর গ্যাং
এর সক্রিয় সদস্য। তারা উপরোক্ত দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করে এলাকার সাধারণ মানুষকে ভয়
ভীতির মাধ্যমে এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এছাড়াও তারা ভয় ভীতির
মাধ্যমে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ যানবাহনে ছিনতাই ও চাঁদা আদায়সহ ত্রাস সৃষ্টি করে
আসছিল বলে স্বীকার করে। উক্ত বিষয়ে গ্রেফতারকৃত আসামী ও আইনের সহিত সংঘাতে জড়িত শিশুদের
বিরুদ্ধে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


জাহিদুল ইসলাম, হাইমচর প্রতিনিধিঃ
ঘন কুয়াশায় চাঁদপুরের হাইমচরে ভোলা থেকে ঢাকাগামী দুটি লঞ্চের সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন।
সোমবার (১১ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১টায় চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলায় চরভৈরবী এলাকায় মেঘনা নদীতে লঞ্চ এমভি সুরভী-৮ লঞ্চের সঙ্গে ভোলা টিপু- ১৪ লঞ্চের সংঘর্ষ ঘটে।
এ ঘটনায় সোহেল নামে এক যুবক নিহত হন। তিনি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার আমিনাবাদ ইউনিয়নের ওসমান আলি ফরাজি বাড়ির বাসিন্দা সেলিম ফরাজির ছেলে।
এম.ভি সুরভী-৮ লঞ্চের স্টাফ রাসেল বলেন, কাল রাতে টিপু-১৪ লঞ্চটি আমাদের লঞ্চকে ধাক্কা দেয়। এতে লঞ্চটির কেবিনে পেছনের অংশ ভেঙে যায়। এ ঘটনায় আমাদের লঞ্চে থাকা সোহেল নামে এক ব্যক্তি আহত হন। পরে তিনি মারা যান।
এ বিষয়ে হাইমচরের নীলকমল নৌ পুলিশ ফাড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন খান বলেন, ৯৯৯ নাম্বারে এম.ভি সুরভী-৮ লঞ্চ থেকে আমাদের ফোন করা হয়। একটি অজ্ঞাতনামা লঞ্চ তাদের লঞ্চটি ধাক্কা দিয়ে চলে যায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে যাওয়া জন্য তাদের ফোন করলে তারা জানায় এম.ভি সুরভী-৮ লঞ্চটি ঘটনাস্থল ত্যাগ করে ঢাকার উদ্দেশ্যে চলে যায়। তবে একজনের মৃত্যুর বিষয়টি আমার জানা নাই।
চাঁদপুর উপপরিচালক সাহাদাত হোসেন আরও জানান, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও ঘন কুয়াশায় নৌযান পরিচালনা না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু অনেকেই কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অমান্য করে নৌযান পরিচালনা করছেন। এতে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।
ভোলা বন্দর কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম জানান, কাল সন্ধ্যা ৬টা সদর ঘাট থেকে ছেড়ে আসে টিপু-১৪ লঞ্চটি। রাত সাড়ে ১০টায় ভোলা ছাড়ে ঢাকাগামী লঞ্চ এমভি সুরভী-৮। চাঁদপুরের হাইমচরে টিপু-১৪ লঞ্চটি সুরভী-৮ লঞ্চটিকে ধাক্কায় দেয়। এ ঘটনায় এক যাত্রী আহত হন। পরে তার মৃত্যু হয়। সুরভী-৮ লঞ্চটি এবং নিহত সোহেলে মরদেহ এখন সদর ঘাটে আছে।
মন্তব্য করুন


মো: মাসুদ রানা, কচুয়া প্রতিনিধি:
চাঁদপুরের কচুয়ায় শান্তিপূর্ন ভাবে কচুয়া উপজেলা কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশন বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত উপজেলার ৬টি কেন্দ্রে এ বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। চলতি বছর ২ হাজার ৪শ ৯৬ জন পরীক্ষার্থী কিন্ডার গার্টেন এসোসিয়েশন বৃত্তি পরীক্ষা অংশগ্রহন করেন।
এদিকে কচুয়া বঙ্গবন্ধু সরকারি ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে ৬৪৭ জন, পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৮৩জন, সাচার উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫৫৩জন, রহিমানগর বিএবি উচ্চ বিদ্যালয়ে ৪৮৮ জন, তেগুরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩২০জন ও আশেক আলী খান উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে ২০৩ জন পরীক্ষার্থী বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করেন। অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারো শতভাগ স্বচ্ছতা-নিরপেক্ষতা ও সুষ্ঠ পরিবেশে পরীক্ষা গ্রহন করা হয়েছে।
এসময় চাঁদপুর জেলা কিন্ডার গার্টেন এসোসিয়েশন নেতৃবৃন্দ, কচুয়া উপজেলা কিন্ডার গার্টেন এসোসিয়েশনের সভাপতি মানিক ভৌমিক,সাবেক সভাপতি মফিজুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক আমির হোসেন মজুমদার, শিক্ষা সচিব আলমগীর চৌধুরী, কচুয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রিয়তোষ পোদ্দার, সাবেক সভাপতি রাকবুল হাসান সহ অন্যান্য সাংবাদিকবৃন্দ প্রতিটি কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
এদিকে শান্তিপূর্ন ভাবে কচুয়া উপজেলা কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ায় সংগঠনের সভাপতি মানিক ভৌমিক, সাধারন সম্পাদক আমির হোসেন মজুমদার সকলের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
মন্তব্য করুন


সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার সুন্দরবনসংলগ্ন ছোট ভেটখালী এলাকায় সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযানে অস্ত্র ও গুলাবারুদসহ “সাইফুল ওয়াদুদ” (৫১) নামে এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
গত রোববার (১৬ নভেম্বর) রাত ১টার দিকে কালিগঞ্জ আর্মি ক্যাম্পের সেনা সদস্যরা এ ‘মিডনাইট অপারেশন’ পরিচালনা করেন। অভিযানসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ দল ছোট টেংরাখালী এলাকায় হানা দেয়। এ সময় একটি সিঙ্গেল ব্যারেল বন্দুক, ২৭ রাউন্ড শটগানের গুলি এবং বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। ঘটনাস্থল থেকেই আটক করা হয় “এসএম সাইফুল । তিনি শ্যামনগর উপজেলার যতীন্দ্রনগর গ্রামের মৃত আবু বক্কর সরদারের ছেলে। সেনা সদস্যরা জানান, সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে “সাইফুল ওয়াদুদ” পালানোর চেষ্টা করলে ধাওয়া করে তাকে আটক করা হয়। পরে তার কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া অস্ত্র ও গুলাবারুদ জব্দ করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাইফুল ওয়াদুদ এর আগেও ২০১৭ সালে হরিনগর বাজার এলাকা থেকে র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন।
আজ সোমবার (১৭ নভেম্বর) দুপর দেড়টার দিকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আটক ব্যক্তিকে শ্যামনগর থানায় হস্তান্তর করা হয়। জব্দ করা অস্ত্র ও গুলাবারুদ থানায় জমা দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।
মন্তব্য করুন


টাঙ্গাইল প্রতিনিধি :
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থী নিখোঁজের ৯ দিন পর বাড়ির পাশের ধান ক্ষেত থেকে বস্তাবন্দি দ্বিখণ্ডিত গলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, মরদেহটি পচে যাওয়ায় মাথার খুলি শরীরের হাড়গুলো বস্তায় পাওয়া গেছে। তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়া বলা যাচ্ছে না এটা ওই নিখোঁজ শিক্ষার্থীর মরদেহ কিনা।
সোমবার (৩ জুন) সকালে উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের চিতুলিয়াপূর্বপাড়া এলাকার একটি ধানক্ষেত থেকে বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এরআগে ওইগ্রামের সুমন মিয়ার মেয়ে এবং স্থানীয় হাফিজিয়া মাদরাসা ও নুরানী কিন্ডারগার্টেনের দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী নওশিন ইসলাম শর্মিলা (১০) গত ২৬ মে দুপুরে নিখোঁজ হয়। ওই শিক্ষার্থী নিখোঁজ হওয়ার পর তাকে উদ্ধারে থানায় সাধারন ডায়রী করেন শর্মিলার বাবা সুমন মিয়া।
এদিকে ধানক্ষেতে শিশু শিক্ষার্থীর বস্তাবন্দি দ্বিখন্ডিত গলিত মরদেহ উদ্ধার হওয়ার খবরে আশপাশের শতশত মানুষ সেটি দেখতে ভীড় করেছে। এছাড়া ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন জেলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সারসহ জেলার উধ্বর্তন কর্মকর্তারা।
শর্মিলার চাচা কাইয়ুম মিয়া জানান, এটি শর্মিলার লাশ কি না আমরা এখনও শনাক্ত করতে পারিনি। লাশের অধিকাংশ পচে গেছে, কুকুরে টানাটানি করে সমস্ত দেহ লন্ডভন্ড করে ফেলেছে। তবে তার পড়নের লাল পায়জামার অংশ দেখে ধারণা করা হচ্ছে এটিই শর্মিলার দেহ।
নিহত শর্মিলার বাবা সুমন মিয়া বলেন, কারোর সাথে কোন শত্রুতা নেই। কেউ টাকা পয়সাও পায় না। মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার পর কেউ মুক্তিপণ বা টাকা পয়সা চায়নি। বাড়ির আশপাশসহ বিভিন্ন আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে খোঁজ করেও তার সন্ধান পায়নি। এরপর ৩ জুন সকালে বাড়ির পাশে ধান ক্ষেতে বস্তাবন্দি মরদেহ দেখে লোকজন খবর দেয়। এরআগে ওই বস্তাটি কুকুর টানাটানি করছিল। যে নৃশংস হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে তার কঠোর শাস্তি দাবী করি।
এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আহসান উল্লাহ জানান, বন্তাবন্দি
একটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ফরেনসিক টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তদন্ত
চলছে।
মন্তব্য করুন


নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধঃ
নোয়াখালীতে নতুনদের মেধার সন্ধানে জাকির খান শিক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশন মেধা বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৪ সম্পন্ন হয়েছে।
শনিবার সকালে সেনবাগ খাজুরিয়া উচ্চবিদ্যালয়ে ২ উপজেলার ৫০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩১০ জন শিক্ষার্থী এই বৃত্তিতে অংশ গ্রহণ করেন।
বৃত্তি চলাকালীন সময় হল পরিদর্শন করেন সেনবাগ কিন্টার কিন্ডারগার্ডেন অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদ জাকির হোসেন, খাজুরিয়া উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও (ইমা) সভাপতি আনিসুর রহমান তারেক সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
উক্ত বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়া ৩১০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৬৩ জন শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান করা হবে।
মন্তব্য করুন