

বলিউড
অভিনেতা রণিত রায় ২০তম বিবাহবার্ষিকী স্মরণীয় করে রাখতে নিজের স্ত্রীকেই ফের বিয়ে করেছেন।
বর
সেজে স্ত্রী নীলমকে নববধূ সাজিয়ে গোয়ার একটি মন্দিরে সেরেছেন তাদের বিবাহের আনুষ্ঠানিকতা।
সোমবার
(২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে বিয়ের ছবি ও ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন এই অভিনেতা।
অভিনেতা রণিত রায় ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আমাকে বিয়ে করবে? আবারও?’ আরেকটি ভিডিওর ক্যাপশনে
লিখেছেন, ‘শুধু দ্বিতীয়বার কেন, হাজারবার তোমাকেই বিয়ে করব। ২০তম বিবাহবার্ষিকীর শুভেচ্ছা
আমার ভালোবাসা।’
ভিডিওতে
বিয়ের সকল নিয়ম-কানুন পালন করতে দেখা গেছে এই দম্পতিকে। যেখানে নতুন করে আবারও সাত
পাকে ঘুরেছেন তারা। বিয়েতে রণিত রায় এর পরনে ছিল সাদা শেরওয়ানি ও লাল ওড়না। অন্যদিকে
রণিত রায় এর স্ত্রীর পরণে লাল রঙের লেহেঙ্গা।
রণিত
রায় দীর্ঘদিন ধরে কাজ করেছেন বলিউডে। তবে ‘আদালত’ নামের একটি সিরিয়াল তাকে ব্যাপক জনপ্রিয়তা
এনে দেয় ভারতজুড়ে। সেখানে ‘কেডি পাঠক’ চরিত্রে পরিচিতি পান তিনি।
প্রসঙ্গত,
২০০৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর অভিনেত্রী-মডেল নীলম সিংয়ের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন রণিত
রায়।
মন্তব্য করুন


চিত্রনায়িকা পূজা চেরির মা ঝর্ণা রায় এ বছরের ২৪ মার্চ সকালে মিরপুরের নিজ বাসায় মৃত্যুবরণ করেন। অভিনেত্রী পূজা চেরি মাকে হারানোর বেদনা এখনও সামলাতে পারেননি।
আজ মা দিবস। জীবনের প্রথম মাকে এছাড়া দিবসটি পালন করতে হচ্ছে। তাই মায়ের মুখটাই বেশি মনে পরছে পূজার।
সামাজিকমাধ্যমে পূজা লেখেন, মামুনি দেখেছো? তুমি কি পচা কাজ করেছো। সকালে ঘুম থেকে উঠেই অঝরে চোখ থেকে জল পরতে দিলে! সারাজীবনই তো এই জল পরবে মা। কি করে থামাবো? উফ খুব কষ্ট হচ্ছে মামুনি। আর লিখতে পারছি না। বুকটা ফেটে যাচ্ছে। ভালো থেকো মামুনি। আর মনে রেখো, তোমার হাতে লাঠিটা অনেক মিস করে। অনেক অনেক অনেক। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা।
অন্য একটি পোস্টে পূজা লেখেন, আমি তো এতো ভেঙ্গে পরার মতো মেয়ে না। তবে আজকে কেনো এতো ভেঙ্গে পরছি!
এছাড়া ‘বিশ্ব মা দিবস’ উপলক্ষে দেশের একটি গণমাধ্যমে মাকে নিয়ে পূজা বলেন, মায়ের ডানায় নিজেকে সবচেয়ে নিরাপদ ভাবতাম আমি। আমাদের বয়সের পার্থক্য অনেক। তবুও ছিলাম বন্ধু আমরা। আমি যেমন মাকে বিশ্বাস করতাম, মাও বিশ্বাস করতেন আমাকে। সারাক্ষণ আমার আশপাশেই থাকতেন। প্রায়ই বলতেন, পূজা আমার হাতের লাঠি, আমার শক্তি। আমার মন এখনও পুরোপুরি বিশ্বাস করতে চায় না যে, আমার মা আর নেই। মনে হয় আমার সঙ্গেই আছেন মা।
মন্তব্য করুন


অভিনেত্রী-সংগীতশিল্পী
কুইনজী চেং শুটিং সেটে মারা গেছেন। মৃত্যুর সময় মালয়েশিয়ান এ অভিনেত্রীর বয়স ছিল ৩৭
বছর।
গেল
২৮ নভেম্বর অভিনেত্রীর ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো
হয়।
চায়না
প্রেসের বরাত দিয়ে মালয়েশিয়ান সংবাদমাধ্যম দ্য স্টার জানিয়েছে, চেং ব্রেন অ্যানিউরিজমে
ভুগছিলেন।
স্থানীয়
আর্টিস্ট চাই জি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, সকাল ৮টা সময়ে আমরা দামানসারাতে
উপস্থিত হই। সকালের নাস্তা শেষ করে সাড়ে ৮টার দিকে শুটিং শুরু করি। ওই সময়ে চেং পুরোপুরি
সুস্থ ছিলেন। বিরতি নিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফের শুটিং শুরু করি। ওই সময়ে চেং জানান,
তার মাথা ঘুরাচ্ছে, মাথা ব্যথা করছে, বমিবমি লাগছে। এক পর্যায়ে চেং বমি করেন; দ্রুত
অ্যাম্বুলেন্স ডাকা হয়। চেংয়ের স্টাফরা তার প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। চেং যখন জ্ঞান হারান
তখন তার শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত চলছিল। দ্রুত তার ঠোঁট, হাত-পা বেগুনি বর্ণ ধারণ করে।
কল করার পাঁচ মিনিটের মধ্যে অ্যাম্বেলেন্স ঘটনাস্থলে চলে আসে। মেডিক্যাল টিম এসে তার
জ্ঞান ফেরানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়; পরে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
জানা
যায়, ১৮টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন কুইনজী চেং। ২০১৫ সালে ‘ব্যাড স্টুডেন্টস’ সিনেমার
মাধ্যমে বড় পর্দায় পা রাখেন কুইনজী চেং।
মন্তব্য করুন


অভিনেত্রী ও মডেল রিশতা লাবণী সীমানা (৩৯) মারা গেছেন।
মঙ্গলবার (৪ জুন) সকাল ৬টায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। গণমাধ্যমকে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন সীমানার ছোট ভাই এজাজ বিন আলী। ৩৯ বছর বয়সে শেষ হলো অভিনেত্রীর পথচলা।
গত ২১ মে রাতে আকস্মিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন অভিনেত্রী সীমানা। সে রাতেই ধানমন্ডির এক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাকে। সেখানেই তার মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের বিষয়টি জানা যায়। উন্নত চিকিৎসার জন্য পরদিন ঢাকার আগারগাঁওয়ের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাকে। সেখানে অস্ত্রোপচার হয় অভিনেত্রীর। এরপর সীমানার চিকিৎসা চলছিল ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি না হওয়ায় লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল তাকে।
অভিনেত্রী সীমানা দুই সন্তানের মা। বড় ছেলের নাম শ্রেষ্ঠ। ছোট সন্তান স্বর্গের বয়স তিন। ২০০৬ সালে লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বিনোদন অঙ্গনে কাজ শুরু করেন সীমানা।
মন্তব্য করুন


চিত্রনায়িকা প্রার্থনা ফারদিন দীঘি নাকি প্রেমে মজেছেন- এমন গুঞ্জন ছড়ায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ফেসবুকে নায়িকা দীঘি সঙ্গে এক ছেলের বেশ কিছু ছবি ভাইরাল হয়েছে।
ভাইরাল হওয়া ছবিগুলো প্রসঙ্গে দীঘির ভাষ্য ছিল,আমরা তো লুকোচুরি করছি না। ছবিগুলো বন্ধু হিসেবেই তোলা। যেহেতু সে মিডিয়ার কেউ নয়,তাই আমি চাই তাকে নিয়ে এ বিষয়ে কোনো আলোচনার সৃষ্টি না হোক। তার সঙ্গে আমার কোনো প্রেমের সম্পর্ক নেই। আমাদের মধ্যে বন্ধুত্বের বাইরে কিছু নেই।
এদিকে ওই নায়িকার সঙ্গে ছেলের ছবিগুলো নিয়ে অনেক সংবাদমাধ্যমেই সংবাদ প্রচার হয়েছে।
মন্তব্য করুন


নতুন প্রজন্মের তারকা ফারহান আহমেদ জোভান ও তানজিন তিশা জুটি হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। হঠাৎ করেই অজানা কারণে দুজনের যৌথ পথচলায় ছেদ পড়েছে। অবশেষে সেই বিরতি ভেঙে ফের এক ফ্রেমে দাঁড়ালেন জোভান-তিশা জুটি।
আর এই কাজটি করেছেন তরুণ নির্মাতা ইমরোজ শাওন। যোবায়েদ আহসানের রচনায় সিএমভির ব্যানারে নির্মিত বিশেষ এই নাটকটির নাম ‘কাপল অব দ্য ক্যাম্পাস’।
সদ্য শুটিং শেষ হওয়া এই নাটকে জোভান অভিনয় করেছেন রাকিব চরিত্রে আর তিশারে নাম রিদা। দুজনে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পোর্টস ক্লাবের নেতৃত্বে অন্যজন সাংস্কৃতিক ক্লাবের।
নাটকটি প্রসঙ্গে নির্মাতা ইমরোজ শাওন
বলেন, তার মানে
এই নয়, দুটি দলের প্রধান বলে তাদের মধ্যে মধুর বা প্রেমময় সম্পর্ক
গড়ে উঠেছে। গল্পে মূলত তাদের দেখা যাবে বিরোধী অবস্থানে। এমনকি দুর্ঘটনাও ঘটে তাদের এই বিরোধের জেরে।
গল্পটা প্রেমের বটে, তবে এটি দেখলে মূলত ক্যাম্পাস জীবনে ফিরে যাবেন দর্শকরা।
প্রযোজক এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু জানান, ‘কাপল অব দ্য ক্যাম্পাস’ নাটকটি শিগগিরই উন্মুক্ত হবে সিএমভির ইউটিউব চ্যানেলে।
মন্তব্য করুন


বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো সোশ্যাল মিডিয়া টিকটকের বার্ষিক আয়োজন ইয়ার অন টিকটক-২০২৩ উদযাপিত হয়েছে।
আয়মান সাদিক ও মুনজেরিন শহীদ দম্পতি ভিডিও তৈরিতে বর্ষসেরা ক্রিয়েটরের পুরস্কার পেয়েছেন । দুই ক্যাটাগরিতে তারা দুজনে বর্ষসেরার পুরস্কার জিতে নিয়েছেন ।
শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) রাতে রাজধানীর আলোকি কনভেনশন সেন্টারে এক আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে “ইয়ার অন টিকটক-২০২৩” অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়। দেশের অনেক পরিচিত ভিডিও নির্মাতারা উপস্থিত ছিলেন এই অনুষ্ঠানে।
ভিডিও ক্রিয়েটরদের বিভিন্ন শ্রেণিতে ইয়ার অন টিকটক-২০২৩ পুরস্কার দেয়া হয়। ক্রিয়েটর অব দ্য ইয়ার ২০২৩ পুরস্কার পেয়েছেন টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক আর এডুকেশন বা শিক্ষণীয় ভিডিও শ্রেণিতে পুরস্কার জিতেছেন মুনজেরিন শহীদ।
এছাড়া, স্পোর্টস শ্রেণিতে নিয়ন অন, ফ্যাশন ক্রিয়েটর অব দ্য ইয়ার পুরস্কার জিতেছে স্টাইল হাট। ফুড ক্রিয়েশনে ফুডখোর, ব্যতিক্রমধর্মী ভিডিওর জন্য আমার বাংলাদেশ শ্রেণিতে দ্য মাহিম মেইকস, লং ফর্ম কনটেন্ট ক্রিয়েটর শ্রেণিতে রবিন রাফান পুরস্কার পেয়েছেন। বিউটি ক্রিয়েশন অব দ্য ইয়ার পুরস্কার জিতেছে লাইফ ইজ মেও এবং বেস্ট ইউজ অব লোকেশন ট্যাগিং বিভাগে পুরস্কার জিতে নিয়েছেন তানহা ইসলাম।
চলতি বছর এই আয়োজনের জন্য ১২ জানুয়ারি থেকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত টিকটক অ্যাপের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ চলে।
এখানে টিকটক ক্রিয়েটর অ্যাওয়ার্ডস অপশনে মোট ৮টি ক্যাটাগরিতে ভোট নেয়া হয়। পুরস্কারের জন্য মনোনীতরা এতে প্রায় ১ মিলিয়নেরও বেশি ভোট পেয়েছিলেন।
মন্তব্য করুন


ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা পরীমণি, মাতৃকালীন ছুটি কাটিয়ে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে একের পর এক কাজের খবর দিচ্ছেন তিনি।
প্রথমবারের মতো কলকাতার সিনেমায় কাজ করছেন পরীমণি। সিনেমার নাম ‘ফেলুবকশি’। এই সিনেমার মাধ্যমেই কলকাতায় শুরু পরীমণির নতুন ইনিংস। কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেতা সোহমের বিপরীতে কাজ করছেন তিনি। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) থেকে সিনেমাটির প্রথম ধাপের শুটিং শুরু হয়েছে। শুটিংয়ে অংশ নিতে একদিন আগেই কলকাতা উড়ে গেছেন এই অভিনেত্রী। কলকাতার প্রথম সিনেমার জন্য দোয়াও চেয়েছেন তিনি।
পরীমণি বলেছেন, আগে থেকেই কলকাতার সিনেমাতে কাজের প্রতি লোভ ছিল। আমার মনে হয়েছে, তাদের কাজগুলো অনেক গোছানো হয়। শুটিংয়ের আগে–পরে কাজের দারুণ জার্নিও হয়। ফলে কাজটি সুন্দরভাবে শেষ হয়ে মুক্তি পায়। গত বছর ওখানে পুরস্কার গ্রহণকালে বলেছিলাম, কলকাতায় কাজ করতে চাই, এরপর থেকেই আমার হাতে চিত্রনাট্য আশা শুরু হয়। মনে হয়েছে, এটি দিয়ে শুরু করা যায়। এভাবেই শুরু।
জানা যায়, থ্রিলার গল্পে নির্মিত হচ্ছে ‘ফেলুবকশি’। পরীমণির চরিত্রের নাম লাবণ্য, রহস্যময় এক চরিত্র। শুটিংয়ের আগে তিনি পাঁচ দিনের গ্রুমিং ক্লাসে অংশ নেন। এর ফাঁকে কলকাতায় একটি বিজ্ঞাপনচিত্রের শুটিংও করেন পরীমণি।
অন্যদিকে, নির্মাণ কাজ শেষের দিকে পরীমণি অভিনীত নির্মিতব্য ‘ডোডোর গল্প-Story of Dodo’ সিনেমার কাজ। অডিও-ভিডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জি-সিরিজ প্রযোজিত সিনেমাটি পরিচালনা করছেন রেজা ঘটক। সিনেমায় পরীর বিপরীতে আছেন সাইমন সাদিক।
মন্তব্য করুন


সংসদ সদস্য পদ থেকে ‘পদত্যাগ’ করেছেন ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিধানসভায় গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে এসেছেন তিনি। যদিও মমতা এখনও সেই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেননি। বিষয়টি জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী নিজেই।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের খবরে বলা হয়, আজ বিধানসভায় মমতা বক্তব্য দেওয়ার সময় তার কক্ষে ঢোকেন মিমি। কিছুক্ষণ পর ওই কক্ষে ঢোকেন তৃণমূলের দুই তারকা বিধায়ক সোহম চক্রবর্তী এবং জুন মালিয়া। বক্তব্য শেষ হলে নিজের কক্ষে যান মমতা। তারপর তিনি মিমি এবং বাকিদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠক থেকে বের হয়ে মিমি বলেন, তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতার কাছে এমপি পদ থেকে পদত্যাগপত্র দিয়েছেন। তবে মমতা এখনো সেই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেননি। পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী পদত্যাগপত্র গ্রহণ করলে তিনি ভারতীয় লোকসভার স্পিকারের কাছে গিয়ে পদত্যাগপত্র দিয়ে আসবেন।
সম্প্রতি সংসদের দুটি স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যপদ থেকে পদত্যাগ করেছে মিমি। সংসদের শিল্পবিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য ছিলেন তিনি। ছিলেন কেন্দ্রীয় শক্তি মন্ত্রণালয় এবং নবীন ও পুনর্নবীকরণযোগ্য বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের যৌথ কমিটির সদস্যও। এই দুটি পদ থেকেই তিনি পদত্যাগ করেন।
এরপর জানা যায়, যাদবপুর লোকসভার অধীন নলমুড়ি এবং জিরানগাছা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারপারসন পদও ছেড়ে দিয়েছেন মিমি। তারপর থেকেই তার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ ঘিরে জল্পনা শুরু হয়।
প্রশ্ন উঠেছে, ২০২৪ সালে যাদবপুর থেকে আবারও কি প্রার্থী হবেন মিমি? নিজের ধারাবাহিক পদত্যাগ প্রসঙ্গে অবশ্য এর আগে তিনি মুখ খোলেননি। আজ জানিয়ে দিলেন, আর এমপি থাকতে চান না তিনি। মিমি বলেন, আমার যা বলার ছিল, দিদিকে (মমতা) বলেছি। অনেকে বলছিলেন, আমি পরবর্তী টিকিট পাকা করার জন্য এটা করছি। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, রাজনীতি আমার জন্য নয়।
এর ব্যাখ্যা দিয়ে অভিনেত্রী বলেন, রাজনীতি করলে আমার মতো মানুষকে গালাগালি দেওয়ার লাইসেন্স পেয়ে যায় লোকে। মিমি চক্রবর্তী যদি খারাপ কিছু করত, সবার আগে শিরোনামে উঠে আসত। আমি জেনে জীবনে কারও কোনো ক্ষতি করিনি। আমি রাজনীতিক নই। কখনো রাজনীতিক হবো না। সবসময় আমি মানুষের জন্য কর্মী হিসাবে কাজ করতে চেয়েছি। আমি অন্য দলের কারও বিরুদ্ধেও কখনো খারাপ কথা বলিনি।
মন্তব্য করুন


যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের গুরুত্বপূর্ণ স্থান টাইমস স্কয়ারের বিলবোর্ডে একসঙ্গে দেখা মিলল ৯ জন বাংলাদেশি শিল্পীর মুখ। এর মধ্যে রয়েছেন ইমরান মাহমুদুল, ফাতেমা তুয যাহরা ঐশী, দিলশাদ নাহার কণা, মাশা ইসলাম, জাহিদ নিরব, মুজিব পরদেশি, ইনিমা রশ্নি ও কাজল দেওয়ান।
এছাড়া সবার ওপরে বড় করে যার ছবিটি স্থান পেয়েছে, তিনি সংগীত পরিচালক পাভেল আরিন।
জানা যায়, পাভেলের হাত ধরেই এই টাইমস স্কয়ার যাত্রা। মূলত তিনি একটি নতুন সংগীত সেশন চালু করেছেন। যেটার নাম দিয়েছেন ‘লিভিং রুম সেশন’। এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার জন্যই টাইমস স্কয়ারের একটি বিলবোর্ডে প্রদর্শন হয় প্রজেক্টটির নামসহ শিল্পীদের ছবি।
‘লিভিং রুম সেশন’ নিয়ে পাভেল আরিন বলেছেন, ইতোপূর্বে সিনেমা ও টেলিভিশনে অনেক কাজ করেছি। এবার ভাবলাম নতুন কিছু করি। তাই এই প্রজেক্ট। এটা কিছুটা জ্যামিংয়ের মতো হবে, তবে গানগুলো মিউজিক্যালি যাতে মানসম্পন্ন হয়, সেদিকটা নজরে রাখছি।
এই প্রজেক্টের পরিবেশনায় থাকছে মাশরুম এন্টারটেইনমেন্ট। অডিও প্রডাকশনে বাটার কমিউনিকেশন আর ভিডিওর দিকটি সামলাচ্ছেন মারুফ রায়হান। আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইনস ডে উপলক্ষে সেশনের প্রথম পরিবেশনাটি উন্মুক্ত করা হবে।
মন্তব্য করুন


গতকাল
(৩ ডিসেম্বর) বিয়ে করলেন অভিনেতা আমির খানের মেয়ে ইরা খান ও তার জিম ট্রেনার প্রেমিক
নূপুর শিখরে। মুম্বাইয়েই বসেছিল তাদের বিয়ের আসর।
আমিরের
প্রথম স্ত্রী রিনার বাড়িতেই পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের উপস্থিতিতে ৪ হাত এক হলো। ইরা
বিয়েতে সাবেকি সাজই বেছে নিয়েছিলেন।
যদিও
আর ৫জন কনের মতো লেহেঙ্গা বা শাড়ি পরেননি আমিরকন্যা। ইরার পরনে ছিল নীল ও গোলাপির
কম্বিনেশনে তৈরি ডিজাইনার পোশাক।
তবে
ইরার স্বামী নূপুর শিখরের সাজে ছিল অন্য চমক। শেরওয়ানি, পঞ্জাবি নয় কালো রঙের গেঞ্জি
ও সাদা হাফপ্যান্ট পরে বিয়ের মঞ্চে এসে উঠলেন জামাই!
ইরা
ও নূপুরের বিয়ের ছবি ও ভিডিয়ো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হতেই নূপুরের সাজপোশাক
নিয়ে শুরু হয়ে গেছে আলোচনা। নূপুরের এই সাজ দেখে অবাক সবাই। অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগতে
পারে, কেন কালো টি-শার্ট আর হাফপ্যান্ট পরে বিয়ের আসরে এসেছিলেন বর। আসলে প্রায় ৮ কিলোমিটার
দৌড়ে ইরাকে বিয়ে করতে আসেন নুপূর। রেজিস্ট্রি বিয়ে হয়েছে তাদের। আর স্বাক্ষর করার
সময় স্যান্ডো গেঞ্জিই পরে ছিলেন নুপূর।
আপাতত
রেজিস্ট্রি করেই বিয়ে করেছেন এই জুটি। আগামী ৮ জানুয়ারি উদয়পুরে হবে জমকালো বিয়ের অনুষ্ঠান।
মন্তব্য করুন