ডিএনসি-কুমিল্লার উদ্যোগে মাদকবিরোধী টাস্কফোর্স অভিযানে ১২ বোতল বিলাতীমদ
এবং মাদক বিক্রির ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৩ শত টাকাসহ দুইজনকে আসামি করে নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ডিএনসি কুমিল্লার উপপরিচালক চৌধুরী ইমরুল হাসান এর সার্বিক তত্বাবধানে পরিদর্শক মো: সাইফুল ইসলাম ভূঞা এর নেতৃত্বে এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নাঙ্গলকোট ক্যাম্পের ক্যাপ্টেন আবু শাদনান সৈকতসহ ১৮ জন সশস্ত্র সদস্যদের সার্বিক সহযোগিতায় ৩১ ডিসেম্বর রাত ১ টায় কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোট থানাধীন বাঙ্গড্ডা উত্তর উত্তর পাড়া গ্রামস্থ আতর ইসলাম প্রকাশ আতিক(৫৩) এর বাড়িতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ১২ বোতল বিলাতীমদ এবং মাদক বিক্রির ১,১৮,৩০০ টাকাসহ মুর্শিদা বেগম (৪৯) কে আটক করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামি মুর্শিদা বেগমের স্বামী টাস্কফোর্স টিমের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ায় তাকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি।
আটককৃত আসামি মুর্শিদা বেগম কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলার বাঙ্গড্ডা গ্রামের আতর আলী প্রকাশ আতিক এর স্ত্রী।
টাস্কফোর্স অভিযানে কুমিল্লা ডিএনসির অন্যান্য সদস্য এবং নাঙ্গলকোট থানার উপ-পরিদর্শক তোকিক আহমেদ এর নেতৃত্বে ৪ পুলিশ সদস্য অংশগ্রহণ করেন।
আসামীদের বিরুদ্ধে পরিদর্শক মো: সাইফুল ইসলাম ভূঞা বাদী হয়ে নাঙ্গলকোট থানায় নিয়মিত মামলা দায়ের করেন।
#একাই কে'ড়ে নিলেন ৭ জনের প্রা'ণ !
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা জেলায় পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেসি কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়েছে ।
শনিবার কুমিল্লা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সম্মেলন কক্ষে চিফ জুডিশিয়াল
ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, কুমিল্লার আয়োজনে কুমিল্লার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাউদ
হাসান সিজেএ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন জেলা ও দায়রা জজ, কুমিল্লা
(ভারপ্রাপ্ত) নাসরিন জাহান।
উক্ত কনফারেন্সে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, জেলা কার্যালয়, কুমিল্লার সার্বিক
কার্যক্রম সন্তোষজনক মর্মে অভিনন্দন জানানো হয় ।
সন্তোষজনক এ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাউদ হাসান
(সিজেএ), কুমিল্লা মহোদয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, কুমিল্লার উপপরিচালক চৌধুরী
ইমরুল হাসান এর হাতে শুভেচ্ছা স্মারক তুলে দেন।
সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আব্বাস উদ্দিন এর সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন
জেলা প্রশাসক খন্দকার মুঃ মুশফিকুর রহমান, হাইওয়ে পুলিশ কুমিল্লা রিজিয়নের অতিরিক্ত
ডিআইজি মো: খাইরুল আলম, জেলা পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান বিপিএম বার, পিবিআই কুমিল্লা
জেলার পুলিশ সুপার, মো. মিজানুর রহমান, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের কুমিল্লা ইউনিটের পুলিশ
সুপার, একেএম জহিরুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সৈয়দ শামছুল তাবরীজ, সিভিল সার্জন
ডাঃ নাছিমা আকতার, জেলা পিপি এডভোকেট মোঃ জহিরুল ইসলাম সেলিম, জেলা আইনজীবী সমিতির
সভাপতি এডভোকেট মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান লিটন ও সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোঃ জাহাঙ্গীর
আলম ভূঁইয়া এবং কুমিল্লা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর আদালতের অতিরিক্ত পিপি এডভোকেট
মোঃ জসিম উদ্দিন আবাদ।
অনুষ্ঠানে বিজ্ঞ সিজিএম পারস্পরিক সহযোগীতার মাধ্যমে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ন্যায়
বিচার নিশ্চিত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন নির্দেশনা প্রদান করা হয় ।
মন্তব্য করুন
শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে কুমিল্লায়
প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) কুমিল্লা জেলা
প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে জেলার ১৭টি উপজেলার পূজা উদযাপন পরিষদ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রস্তুতিমূলক
সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত
ছিলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর
আলম।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো.আমিরুল কায়ছার
এর সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পঙ্কজ বড়ুয়া, সকল উপজেলার
নির্বাহী অফিসার, র্যাবের কর্মকর্তা, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক উদবাতুল বারী
আবু ও সদস্য সচিব ইউছুফ মোল্লা টিপু, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কুমিল্লা মহানগরীর
আমীর কাজী দ্বীন মোহাম্মদসহ পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দসহ আরও অনেকে।
মন্তব্য করুন
মো. মিজানুর রহমান মিনু :
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চলাচল নিষিদ্ধ সিএনজি অটো-রিকসা, থ্রি-হুইলার ও অযান্ত্রিক যানবাহনের বিরুদ্ধে হাইওয়ে পুলিশের নিয়মিত অভিযান জোরদার করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার উদ্যোগে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালিত হয়েছে। অভিযানে নেতৃত্ব দেন, মিয়াবাজার হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম লোকমান হোসাইন। এ সময় থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক, সহকারী উপ-পুলিশ পরিদর্শকবৃন্দ সহ পুলিশের পৃথক দু’টি টিম। সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত মিয়াবাজার হাইওয়ে পুলিশ মহাসড়কের চৌদ্দগ্রাম বাজার ও মিয়াবাজার এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে সিএনজি অটো-রিকসা, থ্রি-হুইলার সহ বিভিন্ন ধরনের যানবাহন আটক করে। এ সময় আটককৃত গাড়ীগুলোর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায়
৩০ কেজি গাঁজা ও ৩ বোতল বিদেশী মদ সহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১,
সিপিসি-২।
২৮ আগস্ট রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২
এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন
উত্তর রামপুর এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে আসামী ১। মোঃ মোজাম্মেল
হোসেন (২৯) এবং ২। মোঃ মাসুদ (৩২) নামক দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময়
আসামীদের কাছ থেকে ৩০ কেজি গাঁজা, ৩ বোতল বিদেশী মদ ও মাদক পরিবহণ কাজে ব্যবহৃত একটি
প্রাইভেটকার গাড়ি উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী ১। মোঃ মোজাম্মেল
হোসেন (২৯) নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা থানার বিন্না দক্ষিণপাড়া গ্রামের মৃত কালাচাঁন
মিয়া এর ছেলে এবং ২। মোঃ মাসুদ (৩২) ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ থানার বারহা গ্রামের মৃত হারুন
অর রশিদ এর ছেলে।
র্যাব জানান, তারা দীর্ঘদিন ধরে জব্দকৃত
প্রাইভেটকার ব্যবহার করে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য গাঁজা ও বিদেশী
মদ সংগ্রহ করে কুমিল্লাসহ অন্যান্য জেলায় মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি
ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ
হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১
এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ
প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায়
ক্লুলেস শরীফ হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন, মূলহোতাসহ ৩ জনকে গ্রেফতার এবং হত্যাকান্ডে
ব্যবহৃত মালামাল উদ্ধার করেছে বরুড়া থানা পুলিশ।
গত
২৭ মার্চ সকালে বরুড়া থানাধীন বরুড়া পৌরসভাস্থ শালুকিয়া এলাকায় শরীফ হোসেন(৩৫) এর মৃত
দেহ তার ঘরে মাটিতে পড়া অবস্থায় ছিলো।
মৃত
শরীফ হোসেন এর মা রৌশন আরা বেগম থানায় এজাহার দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করেন এসআই(নিঃ)
নাজিম উদ্দিন।
ভিকটিম
শরীফ হোসেন(৩৫) এর লাশ পাওয়ার পর হতে পুলিশ সুপার, কুমিল্লার সার্বিক দিক নির্দেশনায়
সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার এ,কে,এম এমরানুল হক মারুফ, সদর দক্ষিণ সার্কেল, কুমিল্লার
তত্ত্বাবধানে বরুড়া থানার অফিসার ইনচার্জ, মোঃ রিয়াজ উদ্দিন চৌধুরী, এসআই(নিঃ) নাজিম
উদ্দিনসহ বরুড়া থানা পুলিশের একটি চৌকস টীম তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেন।
তবে
নিহতের পরিবার ও এলাকার লোকজনের সাথে কথা বলে হত্যাকান্ডের কোন যোগসূত্র পাওয়া যাচ্ছিল
না। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় বিভিন্ন তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে হত্যাকান্ডে জড়িত ব্যক্তিদের
শনাক্তের জন্য বরুড়া থানার অফিসার ইনচার্জসহ টীম বরুড়া বারবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও
জিজ্ঞাসাবাদ কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তদন্ত কার্যক্রমের একপর্যায়ে হত্যাকান্ডে জড়িত
আসামী ১। আরিফ হোসেন(২২), ২। মোঃ নাছির উদ্দিন(৪৩), ৩। মিসেস খুকী আক্তার(৩৫) কে গ্রেফতার
করেন। গ্রেফতারকৃত আসামীরা হত্যাকান্ডের জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। ১নং আসামী মৃত
শরীফ হোসেন এর ছোট ভাই, ৩নং আসামী মৃত শরীফ হোসেনের বড় বোন এবং ২নং আসামী ৩নং আসামীর
স্বামী।
গ্রেফতারকৃত
আসামীরা হত্যাকান্ডের জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে জানান, মৃত শরীফ হোসেন উচ্ছৃঙ্খল
জীবন যাপন করত। সে মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত ছিল। এলাকার লোকজন তাকে
ভয় পেতো। মৃত শরীফ হোসেন তার মাকে প্রায় সময়ই গালিগালাজ ও মারধর করত। ছোট ভাই আরিফ
হোসেনের সাথেও তার ঝগড়াঝাটি ছিল। কিছুদিন আগে আরিফ হোসেন এর একটি অটোরিক্সা শরীফ হোসেন
জোরপূর্বক বিক্রি করে। ইহাকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়। তাছাড়া
মৃত শরীফ হোসেন এলাকার লোকজনের বিভিন্ন রকম ক্ষতি করায় ক্ষতিগ্রস্থ লোকজন তার বড় বোন
খুকি আক্তার এর নিকট বিচার প্রার্থী হলে বড় বোন শরীফ হোসেনকে শাসন করার জন্য বিভিন্ন
কথাবার্তা বলত। ফলে মৃত শরীফ হোসেন বোনকে শক্র মনে করত। এমনকি বোনকে বিভিন্ন রকম হুমকি
দিতো। মৃত শরীফ হোসেনের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে বড় বোন খুকি আক্তার, বোনের স্বামী মোঃ
নাছির উদ্দিন ও ছোট ভাই আরিফ হোসেন তাদের একজন প্রতিবেশীকে নিয়ে পরিকল্পনা করে যে,
শরীফ হোসেনকে মারপিট করে পঙ্গু করে ঘরে বসিয়ে খাওয়াইবে। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী আসামীগন
গত ২৬/০৩/২০২৪খ্রিঃ তারিখ দিবাগত রাত ১টায় ঘটিকার সময় বরুড়া থানাধীন বরুড়া পৌরসভাস্থ
শালুকিয়া সাকিনের শঙ্কু ডাক্তারের পুকুর পাড়ে নির্জনস্থানে শরীফ হোসেনকে একা পেয়ে আসামীদের
হাতে থাকা রড, দা ও টর্চ লাইট দিয়ে শরীফ হোসেনের মাথা, হাত, পা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে
পিটিয়ে গুরুত্বর কাটা রক্তাক্ত ও ফুলা জখম করে। তারপর শরীফ হোসেনের হাত পা বেধে আসামী
নাছির উদ্দিনের বাড়ির উঠানে নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে যাওয়ার পর শরীফ হোসেনকে আবারও মারপিট
করে। তারপর শরীফ হোসেন দুর্বল হয়ে গেলে আসামীগন হাত পা বাঁধা অবস্থায় শরীফ হোসেনকে
তার ঘরে মাটিতে ফেলে আসে। সকালে আসামীরা জানতে পারে শরীফ হোসেন মারা গেছে। সংবাদ পেয়ে
আসামীরা শরীফ হোসেনকে দেখতে যায়।
হত্যাকান্ডে
আসামীদের ব্যবহৃত দা, রড, টর্চ লাইট উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ
জানান, গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামী ১।
আরিফ, ২। নাছির এর ১৬৪ ধারা মোতাবেক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
গঠনের পর সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় প্রায় ৫৯৩টি থানার কার্যক্রম চালু হয়েছে। তারই
ধারাবাহিকতায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতার চলছে বুড়িচং থানার কার্যক্রমও ।
রবিবার (১১ আগস্ট)
বিকেলে বুড়িচং থানা পরিদর্শন করেন বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার দায়িত্বে থাকা
৩৮/বীর এর উপ-অধিনায়ক মেজর নাজিউর রহমান এবং থানাতে আসা সেবাগ্রহীতাদের সমস্যা ওসি
নিজে শুনেন এবং তাদের সেবা দিতে সার্বিক সহযোগিতা করেন।
মেজর নাজিউর রহমান এর বুড়িচং
থানা পরিদর্শন নিয়ে বুড়িচং থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল হাসানাত খন্দকার বলেন, আমার
থানার সকল পুলিশ সদস্য উপস্থিত আছেন। তারমধ্যে ২জন অফিসিয়াল ছুটিতে আছে।
সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় আমাদের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এছাড়াও থানাতে ১৫ জন আনসার
সদস্য এখানে দায়িত্ব পালন করছে। সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় আমাদের আইনি সহায়তার কাজ ও
চলবে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের রশিদ দিয়ে বিভিন্ন যানবাহন থেকে অবৈধভাবে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে একজনকে গ্রেফতার করেছে সেনাবাহিনী। এসময় তার কাছ থেকে নগদ টাকা, সিটি কর্পোরেশন অনুমোদিত অবৈধ ভুয়া রসিদ বহি জব্দ করা হয়।
শনিবার (২৬ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ২৩ বীর সেনাবাহিনী ক্যাপ্টেন রাকিন।
সেনাবাহিনী জানায়, কুমিল্লা নগরীর চকবাজার থেকে তেলিকোনা ও জাঙ্গালিয়া বাসট্যান্ড থেকে টমছমব্রীজ সড়কের উপর অবস্থান করে বাস, মিনিবাস, মিনি ট্রাক, ইজিবাইক, মিশুকসহ যাত্রীবাহী বিভিন্ন যানবাহন চালকদের হত্যার ভয়ভীতি দেখিয়ে গতিরোধ করে অবৈধ রশিদের মাধ্যমে চাঁদা আদায় করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার (২৬ অক্টোবর) দুপুর ২টায় জাঙ্গালিয়া বাসট্যান্ড সড়কে চাঁদা নেয়ার সময় একজন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করে সেনাবাহিনী টহল দল।
গ্রেফতারকৃত আসামী হলো কুমিল্লা সদর দৌলতপুর গ্রামের মান্নান এর ছেলে মোঃ জুলহাস (২৪)।
এসময় সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে ২/৩ জন চাঁদাবাজ ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। সেনাবাহিনী গ্রেফতারকৃত আসামীর কাছ থেকে নগদ টাকা, মোবাইল ফোন ৩টি,সীল প্যাড ২টি, গোলাপি ও হলুদ রঙের চাঁদা আদায়ের ভুয়া ৩৫ টি রসিদ বই জব্দ করে।
গ্রেফতারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা দীর্ঘদিন যাবৎ পরস্পর যোগসাজশে কুমিল্লা মহানগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে সিটি কর্পোরেশনের নাম ব্যবহার করে অবৈধ চাঁদা উত্তোলন করে আসছে।
পরে গ্রেফতারকৃত আসামীকে সদর দক্ষিণ পুলিশের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় ৩০ কেজি গাঁজাসহ দুইজন মাদক
ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে কোতয়ালী মডেল থানার পুলিশ।
গতকাল (৮ মে) বিকালে কোতয়ালী মডেল থানার এসআই শেখ মফিজুর রহমান
ও সঙ্গীয় ফোর্স বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে কোতয়ালী মডেল থানাধীন পাঁচথুবী ইউনিয়নের
পাঁচথুবী পশ্চিমপাড়া রমিজ মিয়ার বাড়ির সামনে পাকা রাস্তার উপরে ৩০ কেজি গাঁজাসহ মাদক
ব্যবসায়ী রাসেল ও জামাল কে গ্রেফতার করেন।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলো: কুমিল্লা
জেলার ইটাল্লা (পূর্ব পাড়া) এলাকার মৃত শাহ আলম এর ছেলে রাসেল(২২) এবং একই এলাকার আব্দুর
রহমান এর ছেলে জামাল(৪০)।
উক্ত ঘটনায় কোতয়ালী মডেল থানায় মামলা
দায়ের করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায়
১৫ কেজি গাঁজাসহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
আজ বৃহস্পতিবার (৩১
অক্টোবর) সকালে র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে
কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন জগন্নাথপুর ইউনিয়নের কালিকাপুর এলাকায় মাদক বিরোধী
অভিযান পরিচালনা করে।
উক্ত অভিযানে আসামী
মোঃ রিহান নামের একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময় আসামীর কাছ থেকে ১৫ কেজি
গাঁজা এবং মাদক পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত একটি মোটর সাইকেল উদ্ধার করা হয়।
র্যাব জানান, গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ রিহান (১৯) কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানার রাজাপাড়া গ্রামের আল আমিন এর ছেলে। গ্রেফতারকৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে আরো জানায় যে, সে দীর্ঘদিন ধরে জব্দকৃত মোটর সাইকেল ব্যবহার কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য গাঁজা সংগ্রহ করে কুমিল্লাসহ বিভিন্ন স্থানে মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় ৫ কেজি গাঁজা ও ৪০ বোতল ফেন্সিডিলসহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
১৯ মার্চ রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন আলেখারচর এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে আসামী মোঃ সুলতান আহমেদ (৪২) নামক একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময় আসামীর কাছ থেকে ৫ কেজি গাঁজা ও ৪০ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ সুলতান আহমেদ (৪২) কুমিল্লা জেলার বাঙ্গরা বাজার থানার কড়ইবাড়ী গ্রামের মৃত শিশু মিয়া এর ছেলে।
র্যাব জানান, সে দীর্ঘদিন ধরে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদক দ্রব্য গাঁজা ও ফেন্সিডিল সংগ্রহ করে কুমিল্লা জেলায় মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন